Ergon pharmaceuticals -Uttara ESP

Ergon pharmaceuticals -Uttara ESP আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক অনন্য নাম আরগন ফার্মাসিটিক্যালস

14/01/2023
21/09/2022

ছাদ খোলা বাসে বাঘীনিদের জয় উল্লাস
♥♥♥♥♥♥

20/09/2022

বাংলার বাঘিনীদের অভিনন্দন এগিয়ে যাক এদেশের ফুটবল ঃ

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাইজিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।এইটা আপনি পারবেননা, কোন...
19/09/2022

ডেঙ্গুর কোন ঔষধ নাই
জিনিসটা মাথায় ঢুকিয়ে ফেলুন।
মূল চিকিৎসা হচ্ছে শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স ঠিক রাখা।
এইটা আপনি পারবেননা, কোন ফার্মেসির দোকানদার, টেকনেশিয়ান, ভন্ড চিকিৎসক, আপনার মহা জ্ঞানী প্রতিবেশী কেউই পারবেন না।

সুতরাং কারো পরামর্শে কিচ্ছু করবেন না। কোন ঔষধ খাওয়াও নিষেধ।

ফ্লুইড খাবেন বেশি করে,
যেমন ডাবের পানি, বাসায় বানানো ফলের রস, লেবুর শরবত ইত্যাদি।

জ্বর এলেই Dengue Ns1 পরীক্ষাটা দ্রুত করে ফেলুন।
জ্বরের পাঁচ দিনের মধ্যেই এই টেস্ট করতে হয়, পাঁচদিন কেটে গেলে এই টেস্ট নেগেটিভ আসে। তখন ডেংগু কনফার্ম করার জন্য অন্য টেস্ট করতে হয়।
তাই জ্বর এলে দেরি না করে সেদিনই NS1 করে ফেলুন)
এবং অবশ্যই হেলাফেলা না করে ডাক্তার দেখান।
পরামর্শ নিন।
ফোনে ইনবক্সের চিকিৎসা না, সিরিয়াস রোগী হোন।
আর নিজের বাসার কোথাও পরিস্কার পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল রাখুন।
প্রতিবেশীদেরকেও সতর্ক করুন।
ছাদে কোথাও পানি জমে থাকছে কিনা খেয়াল করুন।
কারো উপর নির্ভর করে আসলে কোন লাভ নেই।
নিজেদের কাজ নিজেদেরই করতে হবে এখন।

রক্তে প্লাটিলেট বাড়াবেন যেভাবে
(ডেঙ্গুতে মৃত্যুর প্রধান কারন রক্তে প্লাটিলেট কমে যাওয়া)

রক্তে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকা রক্তজমাটে সাহায্য করে। ২০ হাজারের নিচে প্লাটলেটের সংখ্যা নেমে আসলে কোনো প্রকার আঘাত ছাড়াই রক্তক্ষরণ হতে পারে। কোনো কারণে রক্তে প্লাটিলেট কমে গেলে জীবনযাত্রা ও খাদ্যাভ্যাসে পরিবর্তন আনার মাধ্যমেই প্লাটিলেটের সংখ্যা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব। কিছু খাবার আছে যেগুলো প্লাটিলেট বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেই সেসব খাবারের নাম।

পেঁপে এবং পেঁপে পাতা

পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলোজির একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, ডেঙ্গু জ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপে পাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপে পাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

মিষ্টি কুমড়া এবং কুমড়া বীজ

মিষ্টি কুমড়া রক্তের প্লাটিলেট তৈরি করতে বেশ কার্যকরী। এছাড়াও মিষ্টি কুমড়াতে আছে ভিটামিন ‘এ’ যা প্লাটিলেট তৈরি করতে সহায়তা করে। তাই রক্তের প্লাটিলেটের সংখ্যা বাড়াতে নিয়মিত মিষ্টি কুমড়া এবং এর বীজ খেলে উপকার পাওয়া যায়।

লেবুর রস

লেবুর রসে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’ থাকে। ভিটামিন সি রক্তে প্লাটিলেট বাড়াতে সহায়তা করে। এছাড়াও ভিটামিন ‘সি’ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়িয়ে তোলে। ফলে প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকেও রক্ষা পায়।

আমলকী

আমলকীতেও আছে প্রচুর ভিটামিন ‘সি’। এছাড়াও আমলকীতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট আছে। ফলে আমলকী খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে এবং প্লাটিলেট ধ্বংস হওয়া থেকে রক্ষা পায়।

অ্যালোভেরার রস

অ্যালোভেরা রক্তকে বিশুদ্ধ করে। রক্তের যেকোনো সংক্রমণ দূর করতেও অ্যালোভেরা উপকারী। তাই নিয়মিত অ্যালোভেরার জুস পান করলে রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।

ডালিম

ডালিম রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর আয়রন রয়েছে যা প্লাটিলেট বৃদ্ধি করে। প্রতিদিন ১৫০ মিলিলিটার ডালিমের জুস দুই সপ্তাহ পান করুন। ডালিমের রসের ভিটামিন দুর্বলতা দূর করে কাজে শক্তি দেবে।

কীভাবে ডায়াবেটিস আপনাকে ভেতর থেকে মেরে ফেলছে:১) দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া। ডায়াবেটিস একজন মানুষকে অন্ধ করে দেয়। চিরতরে. ...
10/08/2022

কীভাবে ডায়াবেটিস আপনাকে ভেতর থেকে মেরে ফেলছে:

১) দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া। ডায়াবেটিস একজন মানুষকে অন্ধ করে দেয়। চিরতরে. এমনকি লেজার সংশোধনের সাহায্যে ডায়াবেটিস-ক্ষতিগ্রস্ত দৃষ্টিশক্তি পুনরুদ্ধার করা অসম্ভব, যেহেতু অনেক রক্তক্ষরণের ফলে রেটিনাল বিচ্ছিন্নতা ঘটে।

২) কিডনি নষ্ট হয়ে যায়। চিনি শুধু মূত্রনালীকে আটকে রাখে। কিডনির পরিবেশ অবিশ্বাস্যভাবে মিষ্টি হয়ে ওঠে। চিনি একটি প্রিজারভেটিভ। এটি কিডনি সংরক্ষণ করে। ধীরে ধীরে তারা মারা যায়। দীর্ঘস্থায়ী রেনাল ব্যর্থতা হিমশৈলের টিপ মাত্র।

৩) জয়েন্টগুলো নড়াচড়া বন্ধ করে দেয়। জয়েন্ট আন্দোলন সাইনোভিয়াল তরল দ্বারা উপলব্ধ করা হয়। যখন জাহাজগুলি জয়েন্টে পুষ্টি দেওয়া বন্ধ করে, তখন সাইনোভিয়াল তরল আর নিঃসৃত হয় না। জয়েন্ট শুধু শুকিয়ে যায়। ফলস্বরূপ, ব্যক্তিটি অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করতে বাধ্য হয়। এমনকি ব্যথানাশক ওষুধও সাহায্য করে না। জয়েন্ট পুরোপুরি জমে যায়। একজন ব্যক্তি স্বাধীনভাবে চলাফেরার ক্ষমতা হারায়।

৪) স্নায়ুতন্ত্র ভেঙ্গে যায়। স্নায়ু, অন্যান্য অনেক অঙ্গের মতো, অতিরিক্ত চিনিতে ভুগছে। সময়ের সাথে সাথে, ডায়াবেটিক মানসিক রোগের বিকাশ ঘটায়, ব্যক্তি মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। তারা প্রায়শই হতাশা দ্বারা যন্ত্রণাপ্রাপ্ত হয়, কিছুই তাকে খুশি করে না। তারা শুধু শুয়ে মরতে চায়।

৫) চামড়া পচতে শুরু করে! প্রথমত, এটি অনেক শুকিয়ে যায়, স্ক্র্যাচ দেখা দেয়, তারপরে একজিমা এবং আলসার হয়। পেশী এবং হাড়গুলি পচতে শুরু করে এবং ত্বক থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। একটি বিশ্রী গন্ধ প্রদর্শিত হয়. এই সব গ্যাংগ্রিন বাড়ে।

আপনি এটিকে যেভাবেই দেখুন না কেন, ডায়াবেটিস একটি অত্যন্ত বিপজ্জনক রোগ। সম্ভবত সবচেয়ে বিপজ্জনক। যারা ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত তাদের জন্য আমি আমরা সাহায্য করার চেষ্টা করি, আমাদের সেবা নিলে আল্লাহর রহমতে অবশ্যই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে কিন্তু সবকিছু নির্ভর করে, ডায়াবেটিস রোগীর নিয়ন্ত্রিত জীবন যাপন ও আমাদের ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী ঔষধ সেবন এর উপর।

Address

Joynal Complex (Shop-213)
Dhaka
1230

Telephone

+8801882211910

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ergon pharmaceuticals -Uttara ESP posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ergon pharmaceuticals -Uttara ESP:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram