What are the opening hours?

Monday 04:00 - 10:00 Tuesday 04:00 - 22:00 Wednesday 04:00 - 22:00 Thursday 04:00 - 22:00 Saturday 04:00 - 22:00 Sunday 04:00 - 22:00

https://www.facebook.com/103611832009344/

Dr.Ibrahim Linkon, 36b, 1 Dinanath Sen Road, Ghuntighor, Gandaria, Dhaka (2025)

07/10/2025

রেকটাল প্রোল্যাপ্স রোগীর অভিজ্ঞতা (Patient Review) :

একসময় তিনি ভীষণ যন্ত্রণায় ভুগছিলেন
Re**al Prolapse (রেকটাল প্রোল্যাপ্স) সমস্যায় মলদ্বারের অংশ নিচে নেমে আসত,
এমনকি হাত দিয়ে চেপে আবার ভিতরে ঢুকাতে হতো।
তখন মলদ্বারে প্রচণ্ড ব্যথা, জ্বালাপোড়া ও বসে থাকতে কষ্ট হতো।

এই সমস্যার মূল কারণ ছিল –
👉 দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য
👉 পূর্বের ফিশার ও প্রদাহজনিত দুর্বলতা
👉 এবং মলদ্বারের পেশি ঢিলে হয়ে যাওয়া

কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ❤️ নিয়মিত #হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণের মাধ্যমে এখন তিনি সম্পূর্ণ নিরাময় পেয়েছেন💐💐
বর্তমানে কোনো ব্যথা, জ্বালাপোড়া বা প্রোল্যাপ্সের লক্ষণ নেই স্বাভাবিকভাবে বসতে ও চলাফেরা করতে পারছেন।

#হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় মলদ্বারের প্রায় সব ধরনের সমস্যা:
যেমন ফিশার, পাইলস, রেকটাল প্রোল্যাপ্স, ইচিং, ব্যথা ও জ্বালাপোড়া
স্থায়ীভাবে নিরাময় সম্ভব, কারণ হোমিওপ্যাথি রোগকে মূল থেকে ঠিক করে।

**alprolapse

06/10/2025

চাপ, রাগ, বিষণ্নতা — এরা একসাথে মিলে তৈরি করে হার্ট অ্যাটাকের ফাঁদ।

06/10/2025

টনসিল কেটে ফেলার (Tonsillectomy) পর টনসিল না থাকার কারণে যেসব সমস্যা হতে পারে:

১. প্রাথমিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যেতে পারে

টনসিল আমাদের দেহে প্রবেশকারী ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম সারির প্রতিরক্ষাকবচ।
টনসিল না থাকলে বিশেষ করে ছোটদের ক্ষেত্রে সংক্রমণ (Infection) হওয়ার প্রবণতা সামান্য বেড়ে যেতে পারে।

২. শ্বাসনালীর ইনফেকশন বাড়তে পারে (More Lower Respiratory Infections)

টনসিল ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ গলার মধ্যেই আটকে রাখতে সাহায্য করে।
এটি না থাকলে জীবাণু সহজেই ফুসফুস পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, ফলে ব্রঙ্কাইটিস, সাইনুসাইটিস, ল্যারিঞ্জাইটিস ইত্যাদির ঝুঁকি বাড়ে।

৩. Immunological Gaps (প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় শূন্যতা):

টনসিল B-cell এবং T-cell lymphocyte উৎপাদন করে যা অ্যান্টিবডি তৈরি করে।

অপারেশনের পর শরীর এই উৎসটি হারায়, যদিও অন্যান্য লসিকাগ্রন্থি সেই ঘাটতি অনেকাংশে পূরণ করতে পারে।

৪. বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কিছু গবেষণায় দেখা গেছে:

যেসব শিশুদের অল্প বয়সে টনসিল কাটা হয়, তাদের মধ্যে পরবর্তীতে অ্যাজমা, অ্যালার্জি বা সাইনাস ইনফেকশন হওয়ার হার তুলনামূলক বেশি হতে পারে।

৫. নাক-কান-গলার ইনফেকশন বেড়ে যেতে পারে (Recurrent ENT Infections):

টনসিল না থাকলে, ENT passage এ সংক্রমণ সহজে ছড়ায়।
যদিও টনসিল অপারেশনের উদ্দেশ্যই হলো এসব ইনফেকশন কমানো, কিন্তু সকল ক্ষেত্রে তা সফল নাও হতে পারে।

৬. স্বরের সামান্য পরিবর্তন (Voice Changes):

টনসিল গলায় একটি অনুরণন গহ্বর তৈরি করে। অপারেশনের পর কিছু ক্ষেত্রে কণ্ঠস্বর একটু বদলে যেতে পারে (temporary বা rarely permanent)।

৭. মুখ ও গলা শুষ্ক থাকা (Dry Throat):

টনসিল মিউকাস ও আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
অপারেশনের পর কিছু রোগী মুখ-গলা বেশি শুষ্ক মনে করতে পারেন।

-
তবে মনে রাখতে হবে:

এইসব জটিলতা সব রোগীর ক্ষেত্রে হয় না।

অনেকেই অপারেশনের পরে টনসিলজনিত সমস্যা থেকে স্থায়ীভাবে মুক্ত থাকেন।

শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় অন্য লসিকাগ্রন্থি (lymph nodes) এই ঘাটতি অনেকটা পূরণ করে।

টনসিল অপারেশন প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী তা করা উচিত।
অকারণে বা শুধু অস্থায়ী উপসর্গে টনসিল অপারেশন না করাই উত্তম।
হোমিওপ্যাথিতে অনেক ক্ষেত্রেই টনসিল অপারেশন ছাড়াই রোগ নিয়ন্ত্রণ ও নিরাময় সম্ভব।

ধন্যবাদ💐

05/10/2025

আমাদের এলাকার মসজিদে থাইল্যান্ড থেকে এক জামাত এসেছে। তারা আমাকে মসজিদে যাওয়ার জন্য দাওয়াত দিতে এসেছিল, এবং তাদের মধ্যে দুইজনের ঠান্ডা দেখা দেওয়ায় আমি তাদের ওষুধ খাওয়াতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।

04/10/2025

কিডনির জন্য ক্ষতিকর ও উপকারী খাবার এবং হোমিওপ্যাথিক সহায়তাঃ

কিডনি শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ। এটি রক্ত পরিষ্কার করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকর বর্জ্য ও অতিরিক্ত পানি বের করে দেয়। তাই কিডনিকে সুস্থ রাখতে সঠিক খাবার ও জীবনযাত্রা খুবই প্রয়োজন।

🚫 যেসব খাবার কিডনির ক্ষতি করতে পারে

অতিরিক্ত লবণ ও ঝাল-মশলাযুক্ত খাবার – আচার, ফাস্টফুড, চিপস, ভাজাপোড়া ইত্যাদি।

অতিরিক্ত অক্সালেট সমৃদ্ধ খাবার – পালং শাক, ঢেঁড়স, মিষ্টি আলু, বিট, বাদাম, চকলেট, অতিরিক্ত চা/কফি।

ইউরিক এসিড বাড়ায় এমন খাবার – লাল মাংস, অর্গান মিট (লিভার, কিডনি, মগজ), সামুদ্রিক মাছ, শুঁটকি, অতিরিক্ত ডাল, কোলা, সফট ড্রিঙ্ক, এনার্জি ড্রিঙ্ক ও অ্যালকোহল।

অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবার – দুধ, দই, পনির।

অতিরিক্ত ভিটামিন C সাপ্লিমেন্ট – শরীরে অক্সালেট জমা বাড়ায়।

✅ যেসব খাবার কিডনিকে সুস্থ রাখে

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করা (২.৫–৩ লিটার)।

সাইট্রাস ফল (লেবু, কমলা, মাল্টা) – শরীরে সাইট্রেট বাড়িয়ে কিডনির পাথর ভাঙতে সাহায্য করে।

প্রাকৃতিক মূত্রবর্ধক খাবার (তরমুজ, শসা, লাউ, ঝিঙে) – প্রস্রাব বাড়ায় ও কিডনি পরিষ্কার রাখে।

অন্যান্য ফল (আপেল, পেয়ারা, কলা, পেঁপে, আমড়া) – কিডনির জন্য উপকারী।

পূর্ণ শস্য (ভাত, গম, ওটস) – পরিমিত পরিমাণে।

স্বল্প প্রোটিন (অল্প পরিমাণ মাছ, মুরগি বা ডাল)।

খাবারে লবণ ও তেলের ব্যবহার সীমিত রাখা।

💯 হোমিওপ্যাথিক সহায়তা

হোমিওপ্যাথিতে কিডনির সমস্যার ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা দেওয়া হয়। যেমন—কিডনিতে ব্যথা, প্রদাহ, দুর্বলতা, প্রস্রাবে অসুবিধা বা পাথরের প্রবণতা থাকলে উপসর্গ অনুযায়ী উপযুক্ত ওষুধ নির্বাচন করা হয়। এসব চিকিৎসা কিডনির কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ইউরিনারি ট্র্যাক্ট পরিষ্কার রাখতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।

30/09/2025

Hope flows to Gaza❤️🤲

28/09/2025

সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্তন ক্যান্সার রোগীরা মাত্র একবার রেজিস্ট্যান্স ট্রেনিং যেমন: ভার উত্তোলন, রাবার ব্যান্ড ব্যাবহার করে ব্যায়াম, ফ্রি হ্যান্ড বা শরীরের ওজন ব্যবহার করে ব্যায়াম এবং হাই-ইনটেনসিটি ইন্টারভ্যাল ট্রেনিং-HIIT যেমন, খুব জোরে দৌড়ানো, জোরে সাইকেল চালানো বা সাতারের মত ব্যায়াম করলে তাদের রক্তে বিশেষ কিছু উপাদান (মায়োকাইন) বেড়ে যায়। এগুলো পরীক্ষাগারে ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রায় ২০ থেক ৩০% পর্যন্ত কমিয়ে দেয়।

গবেষণায় দেখা গেছে, ব্যায়ামের সময় মাংসপেশি থেকে মায়োকাইন নামক উপাদান বের হয়, যা প্রদাহ, রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থা, ও পেশি কোষের মেটাবলিজমে প্রভাব ফেলে যা ক্যান্সার বৃদ্ধির সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত। ব্যায়াম রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, প্রদাহ কমায় এবং রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে ফলে ক্যান্সার কোষগুলোর আকার সহজে বড় হতে পারে না।

বড় পরিসরের পর্যবেক্ষণমূলক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা বহু বছর ধরে নিয়মিত শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকেন তাদের স্তন, কোলন, এন্ডোমেট্রিয়াল ইত্যাদি অনেক ধরনের ক্যান্সারের ঝুঁকি কম। আবার ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা রোগীদের মধ্যেও শারীরিকভাবে সক্রিয়দের মধ্যে পুনরায় ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে কম।

তবে কিছু সীমাবদ্ধতা ও সতর্কতা রয়েছে যেমন ব্যায়াম একা কখনোই সার্জারি, কেমোথেরাপি বা অন্য চিকিৎসার বিকল্প হতে পারে না। বরং ব্যায়াম করা এইসব চিকিৎসার কার্যকারিতা বাড়ায় মাত্র।এছাড়াও নিয়মিত ব্যায়ামের অভ্যাস জরুরি। একবার ব্যায়ামে পরিবর্তন দেখা গেলেও, দীর্ঘমেয়াদী উপকারের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম প্রয়োজন। কারন বিরতি দিলে শরীরে মায়োকাইন নামক উপাদান পুনরায় কমে যায়। যার ফলে ক্যান্সার কোষগুলো আবার বেড়ে যাবার সম্ভাবনা থাকে। ক্যান্সার রোগীর শরীরে ব্যায়ামের সময় কোষের আকার ২০-৩০% কমে। পরবর্তিতে সারাদিনে আবার কোষের আকার বাড়ে। যারা নিয়মিত চালিয়ে যেতে পেরেছেন শুধুমাত্র তারাই কয়েক মাসের ব্যবধানে উল্লেখযোগ্য ফলাফল পেয়েছেন।

Source: A single bout of resistance or high-intensity interval training increases anti-cancer myokines and suppresses cancer cell growth in vitro in survivors of breast cancer” by Francesco Bettariga et al. (published in Breast Cancer Research and Treatment, 2025)

©Astaj

27/09/2025

আমাদের দেশের নীরব একটা মহামারী সমস্যা.......

26/09/2025

প্রতিটি হিমোগ্লোবিন কনায় থাকে ৪টি ফেরাস
আয়রন কনা,
প্রাকৃতিক খাদ্য ছাড়া অন্য কিছুতে এর অভাব
পূরন হয় না।

👉👉অর্থাৎ :

হিমোগ্লোবিন (Hemoglobin) হলো লাল রক্তকণিকার ভেতরে থাকা এক বিশেষ প্রোটিন।

প্রতিটি হিমোগ্লোবিন অণুতে ৪টি হিম (heme) গ্রুপ থাকে। প্রতিটি হিম গ্রুপে ১টি করে ফেরাস আয়রন (Fe²⁺) থাকে। তাই পুরো হিমোগ্লোবিন অণুতে মোট ৪টি ফেরাস আয়রন থাকে।

এই ফেরাস আয়রন অক্সিজেন বহন করার জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ফেরাস (Fe²⁺) না থাকলে হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন বেঁধে রাখতে পারবে না।

“প্রাকৃতিক খাদ্য ছাড়া অন্য কিছুতে এর অভাব পূরণ হয় না” বলতে বোঝানো হয়েছে যে শরীরের জন্য আয়রনের সবচেয়ে কার্যকর উৎস হলো প্রাকৃতিক খাবার (যেমন মাছ, মাংস, ডিম, শাকসবজি, ডাল ইত্যাদি)। শুধুমাত্র কৃত্রিম বা ভিটামিন-আয়রন সাপ্লিমেন্ট দিয়ে হিমোগ্লোবিনের পূর্ণ চাহিদা মেটানো যায় না বা প্রকৃত জৈব শোষণ (bioavailability) সেভাবে হয় না।

25/09/2025

# # # # # #লেসিথিনাম # # # # #
(Lecithinum)

(ডিমের কুসুম তৈরি হোমিও মাদার টিংচার)

কার্যকারিতা :

রক্ত বাড়ায়, হিমোগ্লোবিন বাড়ায়।

অ্যানিমিয়া, দুর্বলতা, নার্ভের দুর্বলতা, অনিদ্রা দূর করে।

মায়ের বুকের দুধের গুণ ও পরিমাণ বাড়ায় (মাতৃদুগ্ধ)।

মানসিক ক্লান্তি, অবসাদ, যৌন দুর্বলতা, দূর করে।

25/09/2025

রুব্রিক:
Generals- Tumors- Osteoma....

মেডিসিন :
Calc-f,fl-ac,Kali-I, Mez.

যখন কারো কপালে এরকম টিউমার হয় তখন আমরা তাকে বলি Osteoma,

লক্ষণ অনুযায়ী উপরে বর্ণিত যে কোন একটি মেডিসিন সঠিক নিয়মের সেবন করালে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে এরকম টিউমার সম্পূর্ণ আরোগ্য হওয়া সম্ভব।

**হোমিও আপডেট

25/09/2025

বাচ্চাদের জ্বর কোনোভাবেই অবহেলা করার মতো বিষয় নয়। আমি যখন তাকে জিজ্ঞেস করলাম একবারও কি তাপমাত্রা মাপা হয়েছিল? তিনি বললেন, না মাপা হয়নি। অথচ বাচ্চার বয়স মাত্র ১ মাস ১৭ দিন। এটি সত্যিই খুব বড় খামখেয়ালি।

প্রতিটি বাবা-মাকেই সচেতন থাকতে হবে—শিশুর জ্বর হলে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে এবং অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যেন তাপমাত্রা 101–102° এর উপরে না ওঠে।

তাদের বাসায় থার্মোমিটারই নাকি ছিল না, তাই নিজের থার্মোমিটারই আমি দিয়ে দিয়েছি। বলা হয়েছে বাচ্চার জ্বর নাই হয়ে গেলে সেটি আমাকে ফেরত দিতে।

👉বেশি জ্বর থেকে যে সমস্যা গুলো হতে পারতো :

*উচ্চ জ্বর ও খিঁচুনি (Febrile Seizure): শিশুর শরীরের তাপমাত্রা হঠাৎ বেড়ে গেলে খিঁচুনি হতে পারে।

*ডিহাইড্রেশন: জ্বরের কারণে শরীরে পানি কমে গিয়ে মারাত্মক দুর্বলতা তৈরি হতে পারে।

*ইনফেকশন ছড়িয়ে পড়া: নবজাতকের জ্বর প্রায়ই সেপসিস, নিউমোনিয়া বা মেনিনজাইটিসের মতো গুরুতর সংক্রমণের ইঙ্গিত হতে পারে।

*মস্তিষ্ক ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্ষতি: জ্বর অতি মাত্রায় বাড়লে এবং সময়মতো ব্যবস্থা না নিলে স্থায়ী ক্ষতির ঝুঁকি থাকে।

Dr.Ibrahim Linkon

07/10/2025

06/10/2025

06/10/2025

05/10/2025

04/10/2025

30/09/2025

28/09/2025

27/09/2025

26/09/2025

25/09/2025

25/09/2025

25/09/2025

Address

Opening Hours

Telephone

Website

Alerts

Contact The Practice

Shortcuts

Share

Category

Monday	04:00 - 10:00
Tuesday	04:00 - 22:00
Wednesday	04:00 - 22:00
Thursday	04:00 - 22:00
Saturday	04:00 - 22:00
Sunday	04:00 - 22:00