বিবাহ সহজ করুন Make Marriage Easy

বিবাহ সহজ করুন Make Marriage Easy আগ্রহীরা বায়োডাটা ইনবক্স করুন।

06/09/2024

ঠিক কিনা😬😁 যৌবনেরি কালে যদি বৌ না পাই 🤭 মুরুব্বি মুরুব্বি উঁহু উঁহু

25/08/2024

কোড: ১৭
পূর্ণ দ্বীনদার পাত্রী চাই:
ছেলে কওমী, আলিয়া পড়াশুনা বর্তমানে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করে কুরআন নিয়ে।
বয়স: ২৭
পেশা: মাদ্রাসার শিক্ষক
দেখতে মানানসই।
ঠিকানা: সাতক্ষীরা জেলা
বিস্তারিত ইনবক্স।
যেমন পাত্রী চাই:
সাতক্ষীরা জেলার হলে ভালো হয়।
দ্বীনদার, দেখতে ভালো, ১৮-২০ বছর বয়স

01/08/2024

পূর্ণ দ্বীন্দার পাত্রী চাই:
পাত্র ব্যবসায়ী।
পড়াশোনা: মাস্টার্স, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
লোকেশন: ঝিনাইদহ।
যেমন পাত্রী চায়:
পূর্ণ দ্বীনদার।
দেখতে ভালো।
মধ্যম পরিবার।
লোকেশন: খুলনা বিভাগের যেকোনো জেলা হলে ভালো হয় তবে বাহিরে ও সমস্যা নেয়।

16/07/2024

পাত্র চাই।
আমাদের গ্রুপে তিনজন পাত্রীর বায়োডাটা আছে। কোড: ১২, ১৪, ১৬ দেখতে পারেন। উপযুক্ত মনে হলে ইনবক্সে বায়োডাটা দিতে পারেন।
ধন্যবাদ।

16/07/2024

কোড: ১৬
পাত্র চাই

ভার্সিটি পড়ুয়া, সুন্দরী ডিভোর্সি বোনের জন্য পাত্র চাই।
পাত্রীর সংক্ষিপ্ত পরিচয়:
নাম:
বাসা: খুলনা সদর।
চেহারা: সুন্দরী
উচ্চতা: ৫.১"
ওজন: ৬২
জন্ম: ৭ জুলাই ১৯৯৯
পড়াশোনা: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ধর্মতত্ব বিভাগ থেকে অনার্স-মার্স্টাস শেষ।

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে।

উপযুক্ত পাত্রীর জন্য উপযুক্ত পাত্রর বায়োডাটা ইনবক্স করতে পারেন।
ধন্যবাদ।

14/07/2024

কোড: ১৫
পাত্রী চাই

পাত্রর বায়োডাটা
জেলাঃ চুয়াডাঙ্গা
পেশাঃ ইমাম, খতিব, মাদ্রাসা শিক্ষক, ইসলামিক স্কলার ও ওয়ায়েজিন।
>নামঃ আপাতত না জানাই থাক
>অরিজিনাল জন্মঃ17-05-98
তা‌রিখ/বয়স:26
> উচ্চতাঃ 5 ফুট 6 ইঞ্চি
>চেহারাঃ মিষ্টি ফর্সা
ওজনঃ ৬২ kg
রক্তের গ্রুপ: A+
> শিক্ষা : হাফেজ+কামিলে অধ্যয়নরত + অনার্স ফাইনাল ইয়ার ( আল-হাদিস ডিপার্টমেন্ট)।
> বৈবা‌হিক অবস্থা: অবিবাহিত
> স্থায়ী ঠিকানা: চুয়াডাঙ্গা
> কর্মস্থ‌ল ও তার ঠিকানা : কুষ্টিয়া+ ঝিনাইদহ।
>মাসিক আয়/বেতনঃ ২০+
>দ্বীন-ইসলাম কেমন মানা হয়: পরিপুর্ণ মানার চেষ্টা করি।
>ছেলেদের ক্ষেত্রে দাড়ি আছে কি? জি আলহামদুলিল্লাহ
>পাচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা হয় কি? জি আলহামদুলিল্লাহ
>মেয়েদের ক্ষেত্রে বোরখা পরা হয় কি?
>আকিদা/মানহাজ/মাজহাবঃ আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত।
>পিতার পেশা ও বর্তমানঃ চাকুরী
>পারিবারিক অবস্থাঃ মধ্যবিত্ত
>কয় ভাইবোনঃ ৩
ভাই- বড় বোন- দ্বিতীয় >আমি ছোট তম
>পরিবারের ব্যাপারে কিছু বলতে চাইলে লিখুনঃ
আলহামদুলিল্লাহ একটি শিক্ষিত ইসলামি মার্জিত পরিবার, পারিবারিক ভাবে সবাই মাদ্রাসা শিক্ষা।
>শারীরিক কোন অঙ্গহানী/বড় কোন রোগ/অসুখ আছে কি না: জি না আলহামদুলিল্লাহ

>স্পেশাল কিছুঃ
কেমন পাত্র/পাত্রী চাচ্ছেন নিচে লিখুন?
নামাজী, দ্বীনদার, ধার্মিক, নম্র, ভদ্র, ও ইসলামিক মাইন্ডের।
>কেমন দ্বীনদারিত্ব চান:
পরিপূর্ণ হলে আলহামদুলিল্লাহ
>বয়স,উচ্চতাঃ শর্ত নাই
উচ্চতাঃ মোটামুটি হলেও চলবে ইনশাআল্লাহ
>চেহারাঃ সুন্দরী হলে আলহামদুলিল্লাহ
>আকিদা/মানহাজ/মাজহাবঃ সহিহ আকিদা বা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত
>শিক্ষা: শর্ত নাই
>জেলাঃ শর্ত নাই, তবে খুলনা বিভাগের মধ্যে হলে ভালো।
>পেশাঃ শর্ত নাই
>পরিবার/ অন্যদিক:
>পাত্র\পাত্রী ডি‌ভোর্সড/বিধবা/বিপত্নিক বি‌য়ে‌তে রাজী হ‌বেন: না

খারাপ অভ্যাস আছে কি? যেমনঃ-ধুমপান,পান-জর্দা,ইয়াবা,মদ বা অন্য কিছু?
কখনো না
প্রিয় শায়েখঃ-
ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যার।

স্পেশাল কিছুঃ

অতিরিক্ত
মোবাইল নাম্বারঃ 01771-541068

13/07/2024

কোড: ১৪
পূর্ণ দ্বিনদার পাত্র চাই।

পাত্রীর বায়োডাটা
জেলাঃ স্থায়ী: সাতক্ষীরা।
পেশাঃ স্টুডেন্ট।
>নামঃ পরে।
>অরিজিনাল জন্মঃ ১৫-৭-৯৮
তা‌রিখ/বয়স: ২৫
> উচ্চতাঃ ৫ feet 4
>চেহারাঃ ফরসা
ওজনঃ ৫০
রক্তের গ্রুপ: A+
> শিক্ষা : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ধর্মতত্বের একটা বিষয় থেকে অনার্স-মাস্টার্স শেষ। মেধাবী স্টুডেন্ট।
> বৈবা‌হিক অবস্থা: অবিবাহিত।
> স্থায়ী ঠিকানা: ইনবক্স।
> কর্মস্থ‌ল ও তার ঠিকানা : ইনবক্স।
>মাসিক আয়/বেতনঃ
>দ্বীন-ইসলাম কেমন মানা হয়: পরিপূর্ন, ইন শা আল্লাহ
>পাচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করা হয় কি? জ্বি, আলহামদুলিল্লাহ।
>মেয়েদের ক্ষেত্রে বোরখা পরা হয় কি? পরিপূর্ণ।
>আকিদা/মানহাজ/মাজহাবঃ আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত।
>পিতার পেশা ও বর্তমানঃ শ্রমিক।
>পারিবারিক অবস্থাঃ নিম্নবিত্ত। বিস্তারিত ইনবক্সে।
>কয় ভাইবোনঃ ৩

ভাই- বোন >আমি ২
>পরিবারের ব্যাপারে কিছু বলতে চাইলে লিখুনঃ সাধারণ একটি গরিব পরিবার, চাহিদা বেশি নেই। আমার পরিবার থেকে কোনো কিছু পাওয়ার আশা বাদ দিতে হবে।

>শারীরিক কোন অঙ্গহানী/বড় কোন রোগ/অসুখ আছে কি-না: নেই, আলহামদুলিল্লাহ।

>স্পেশাল কিছু: ইসলামী বই পড়তে ভালো লাগে।

কেমন পাত্র চাচ্ছেন নিচে লিখুন?
>কেমন দ্বীনদারিত্ব চান: পরিপূর্ণ দ্বীন পালন করবে। দ্বীনকে ঠিক বুঝে চলে এমন।
>বয়স,উচ্চতাঃ ২৬-৩০.
উচ্চতাঃ 5 feet 8
>চেহারাঃ মোটামুটি, মানানসই।
>আকিদা/মানহাজ/মাজহাব : আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত।
>শিক্ষা: অনার্স-মাস্টার্স।
>জেলাঃ খুলনা বিভাগের মধ্যে সাতক্ষীরা, যশোর হলে ভালো হয়।
>পেশাঃ সরকারি জব/কোম্পানি / ব্যবসা।
পরিবার/ অন্যদিক: ছেলের পরিবার ধার্মিক হতে হবে অন্যথায় পর্দা মেনে চলা কষ্টকর।
>পাত্র\পাত্রী ডি‌ভোর্সড/বিধবা/বিপত্নিক বি‌য়ে‌তে রাজী হ‌বেন: না।

স্পেশাল কিছু: সৎ চরিত্রবান হতে হবে।

পাত্রীর বায়োডাটা পছন্দ হলে উপযুক্ত পাত্রর পূর্ণ বায়োডাটা ইনবক্স করবেন।

23/03/2023

রমজান ও সিয়াম এবং এ সংক্রান্ত প্রচলিত বিদআতি কার্যক্রম (২য় পর্ব)

❑ রমজান মাসে কতিপয় বিদআত ও সুন্নত বিরোধী কার্যক্রম: (১০টি)

রমজান মাসে সমাজে একাধিক বিদআত প্রচলিত রয়েছে। যেগুলো এক জায়গায় এক রকম, অন্য জায়গায় আর এক রকম। এক দেশের লোকাচার অন্য দেশ থেকে ভিন্ন। নিম্নে আমরা আমাদের দেশে প্রচলিত এ সংক্রান্ত কিছু বিদআতি কাজের চিত্র তুলে ধরব।

◈ ১) রমজানের নতুন চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে বিদআত:

রমজানের নতুন চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে দেখা যায়, কিছু লোক চাঁদের দিকে হাত উঁচু করে শাহাদাত অঙ্গুলি দ্বারা ইশারা করে থাকে। এটা বিদআত। কেননা কুরআন-সুন্নায় এর কোন ভিত্তি নাই। তবে নতুন চাঁদ দেখলে নিম্নোক্ত দুআটি পাঠ করা সুন্নত:

اللَّهُمَّ أَهِلَّهُ عَلَيْنَا بِالْيُمْنِ وَالإِيمَانِ وَالسَّلاَمَةِ وَالإِسْلاَمِ رَبِّى وَرَبُّكَ اللَّهُ

উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা আহিল্লাহু আলাইনা বিল আমনি ওয়াল ঈমানি ওয়াস সালামাতি ওয়াল ইসলাম। রাব্বী ওয়া রাব্বুকাল্লাহ”। [26]

অর্থ: হে আল্লাহ, এ চাঁদকে আমাদের মাঝে বরকত, ঈমান, শান্তি-নিরাপত্তা ও ইসলামের সাথে উদিত কর। আমার ও তোমার রব আল্লাহ।”

◈ ২) সেহেরি সংক্রান্ত বিদআত:

দেখা যায়, রমজান মাসে শেষ রাতে মুয়াজ্জিনগণ মাইকে উচ্চ আওয়াজে কুরআন তেলাওয়াত, গজল, ইসলামি সঙ্গীত ইত্যাদি গাওয়া শুরু করে। অথবা টেপ রেকর্ডার চালিয়ে বক্তাদের ওয়াজ, গজল বাজাতে থাকে। সেই সাথে অনবরত ডাকাডাকি চলতে থাকে: ভায়েরা আমার, বনেরা আমার, উঠুন, সেহরির সময় হয়েছে, রান্নাবান্না করুন, খাওয়া-দাওয়া করুন” ইত্যাদি। অথবা কোথাও বা কিছুক্ষণ পরপর উঁচু আওয়াজে হুইসেল বাজানো হয়।

এর থেকে আরও আজব কিছু আচরণ দেখা যায়। যেমন: এলাকার কিছু যুবক রমজানের শেষ রাতে মাইক নিয়ে এসে সম্মিলিত কণ্ঠে গজল বা কাওয়ালী গেয়ে মানুষের বাড়ির দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে চাঁদা আদায় করে। অথবা মাইক বাজিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরতে থাকে। এ ছাড়াও এলাকা ভেদে বিভিন্ন বেদাতি কার্যক্রম দেখা যায়।

আমাদের জানা উচিত, শেষ রাতে মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা নিচের আসমানে নেমে আসেন। এটা দুআ কবুলের অন্যতম একটি সময়। আল্লাহ তাআলার নিকট এ সময় কেউ দুআ করলে তিনি তা কবুল করেন। মুমিন বান্দাগণ এ সময় তাহাজ্জুদের নামাজ পড়েন, কুরআন তেলাওয়াত করেন, মহান আল্লাহ তাআলা তাআলা দরবারে রোনাজারি করে থাকেন।

সুতরাং এ সময় মাইক বাজিয়ে, গজল গেয়ে বা চাঁদা তুলে এ মূল্যবান সময়ে ইবাদতে বিঘ্নিত করা নিঃসন্দেহে গুনাহর কাজ। এতে মানুষের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটানো হয়। যার ফলে অনেকের সেহরি এমনকি ফজরের নামাজ পর্যন্ত ছুটে যায়। এই কারণে অনেক রোজাদারগণ সেহরির শেষ সময় পর্যন্ত বিলম্ব না করে আগে ভাগে সেহরি শেষ করে দেয়। এ সবগুলোই গুনাহের কাজ।

➧ তাহলে আমাদেরকে জানতে হবে ক্ষেত্রে সুন্নত কী?

এ ক্ষেত্রে সুন্নত হচ্ছে, ফজরের আগে সেহরির জন্য আলাদা একটি আজান দেওয়া। এই আজান হল সেহরি খাওয়ার জন্য এবং তারপর ফজর সালাতের জন্য আরেকটি আজান দেওয়া। এজন্য রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর পক্ষ থেকে দু জন মুয়াজ্জিনও নিয়োগ করা ছিল। যেমন: হাদিসে বর্ণিত হয়েছে, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

« إِنَّ بِلاَلاً يُؤَذِّنُ بِلَيْلٍ ، فَكُلُوا وَاشْرَبُوا حَتَّى يُؤَذِّنَ ابْنُ أُمِّ مَكْتُومٍ »

“বেলাল রাতে আজান দেয়। অতএব তোমরা বেলালের আজান শুনলে পানাহার করতে থাক ইবনে উম্মে মাকতুমের আজান দেওয়া পর্যন্ত।” [27]

সুনানে নাসাঈর হাদিসে বর্ণিত, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,

إِنَّ بِلَالًا يُؤَذِّنُ بِلَيْلٍ لِيُوقِظَ نَائِمَكُمْ وَلِيَرْجِعَ قَائِمَكُمْ وَلَيْسَ أَنْ يَقُولَ هَكَذَا يَعْنِي فِي الصُّبْحِ

“বেলাল আজান দেয় এজন্য যে, যেন ঘুমন্ত লোক জাগ্রত হয় আর তাহাজ্জুদ আদায়কারী ফিরে আসে অর্থাৎ নামাজ বাদ দেয় এবং সেহরি খায়।”

সুতরাং এ দুটির বেশি কিছু করতে যাওয়া বিদআত ছাড়া অন্য কিছু নয়। এজন্যই ওলামাগণ বলেছেন, “যেখানে একটি সুন্নত উঠে যায় সেখানে একটি বিদআত স্থান করে নেয়।” আমাদের অবস্থাও হয়েছে তাই। সুন্নত উঠে গিয়ে সেখানে নিজেদের মনগড়া পদ্ধতি স্থান দখল করে নিয়েছে। আল্লাহ আমাদেরকে পুনরায় সুন্নতের দিকে ফিরে আসার তাওফিক দান করুন। আমিন।
তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, যে এলাকায় দুটি আজান দেওয়ার প্রচলন নেই সেখানে রমজান মাসে হঠাৎ করে দুটি আজান দেওয়া ঠিক নয়। কেননা, এতে মানুষের মাঝে সেহরি খাওয়া ও ফজর সালাতের সময় নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতে পারে।

◈ ৩) সেহেরি খাওয়ার সময় মুখে নিয়ত উচ্চারণ করা বিদআত:

সেহরি খাওয়া একটি ইবাদত। আর যে কোন ইবাদত কবুল হওয়ার জন্য নিয়ত অপরিহার্য শর্ত। কারণ, রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

« إِنَّمَا الأَعْمَالُ بِالنِّيَّاتِ »

সকল আমল নিয়তের উপর নির্ভরশীল।” (সহিহ বুখারি) তাই রোজা রাখার জন্য নিয়ত থাকা অপরিহার্য। তাই নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

مَنْ لَمْ يُبَيِّتْ الصِّيَامَ قَبْلَ الْفَجْرِ فَلَا صِيَامَ لَهُ

“যে রাতে (ফজরের আগে) রোজা রাখার নিয়ত করে নি তার রোজা হবে না।” (সুনান নাসাঈ, আল্লামা আলবানি হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন।) কিন্তু জানা দরকার, নিয়ত কী বা কীভাবে নিয়ত করতে হয়?

➧ নিয়ত কী বা কিভাবে নিয়ত করতে হয়?

ইমাম নববী রাহ. বলেন, মনের মধ্যে কোন কাজের ইচ্ছা করা বা সিদ্ধান্ত নেওয়াকেই নিয়ত বলা হয়। সুতরাং রোজা রাখার কথা মনে মধ্যে সক্রিয় থাকাই নিয়তের জন্য যথেষ্ট। মুখে উচ্চারণ করার প্রয়োজন নেই। কেননা, ইসলামি শরিয়তে কোন ইবাদতের নিয়ত মুখ দিয়ে উচ্চারণের কথা আদৌ প্রমাণিত নয়।

অথচ আশ্চর্য জনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে ওজুর নিয়ত, নামাজের নিয়ত, সেহরি খাওয়ার নিয়ত ইত্যাদি চর্চা করা হয়। নামাজ শিক্ষা, রোজার মসায়েল শিক্ষা ইত্যাদি বইতে এ সব নিয়ত আরবিতে অথবা বাংলা অনুবাদ করে পড়ার জন্য জনগণকে শিক্ষা দেওয়া হয়। কিন্তু আমাদের একথা ভুলে গেলে চলবে না যে, দ্বীনের মধ্যে এভাবে নতুন নতুন সংযোজনের পরিণাম অত্যন্ত ভয়াবহ। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এ ব্যাপারে সতর্ক করে গেছেন। তিনি বলেন,

« مَنْ أَحْدَثَ فِى أَمْرِنَا هَذَا مَا لَيْسَ مِنْهُ فَهُوَ رَدٌّ »

“যে আমাদের এই দ্বীনে এমন নতুন কিছু তৈরি করল যা তার অন্তর্ভুক্ত নয় তা পরিত্যাজ্য।” (বুখারি ও মুসলিম)
তাই মুসলমানদের কর্তব্য হল, দলীল-প্রমাণ ছাড়া গদ বাধা নিয়ত সহ সব ধরণের বিদআতি কার্যক্রম পরিত্যাগ করা এবং সুন্নতকে শক্তভাবে ধারণ করা। আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।

◈ ৪) বিলম্বে ইফতার করা:

কিছু রোজাদারকে দেখা যায়, স্পষ্টভাবে সূর্য ডুবে যাওয়ার পরও অতি সর্তকতার কারণে আরও কিছুক্ষণ পরে ইফতার করে। এটি স্পষ্ট সুন্নত বিরোধিতা। কারণ, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

« لاَ يَزَالُ النَّاسُ بِخَيْرٍ مَا عَجَّلُوا الْفِطْرَ »

“মানুষ ততদিন কল্যাণে উপর থাকবে যতদিন তাড়াতাড়ি ইফতার করবে।” (বুখারি ও মুসলিম)

◈ ৫) তারাবিহ নামাজ সংক্রান্ত বিদআত:

অনেক মসজিদে দেখা যায়, তারাবিহর নামাজের প্রতি চার রাকাত শেষে মুসল্লিগণ উঁচু আওয়াজে ‘সুবাহানা জিল মুলকে ওয়াল মালাকূতে…” দুআটি পাঠ করে থাকে। এভাবে নিয়ম করে এই দুয়া পাঠ করা বিদআত। অনুরূপভাবে এ সময় অন্য কোন দুআ এক সাথে উঁচু আওয়াজে পাঠ করাও বিদআত। কারণ, এ ব্যাপারে নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম থেকে কোন সহিহ হাদিস নেই। বরং নামাজ শেষে যে সকল দুআ সহিহ হাদিসে বর্ণিত হয়েছে সেগুলো পাঠ করা সুন্নত। যেমন: তিনবার আস্‌তাগফিরুল্লাহ”, একবার আল্লাহুম্মা আন্‌তাস সালাম ওয়ামিন্‌কাস সালাম, তাবারাক্‌তা ইয়া যাল জালালি ওয়াল ইকারাম” ইত্যাদি। এ দুয়াগুলো প্রত্যেকেই চুপি স্বরে নিজে নিজে পাঠ করার চেষ্টা করবে। (অবশ্য অনেক আলেমের মতে এ দুআগুলো কেবল ফরজ সালাতের সালামান্তে পঠনীয়। কিন্তু আল্লামা বিন বাজ রাহ. সহ কিছু আলেম, এই দুআগুলো যে কোনও সালাতের পরে পাঠ করার কথা বলেছেন। আল্লাহ ভালো জানেন)

◈ ৬) তারাবির নামাজে খুব তাড়াতাড়ি কুরআন তেলাওয়াত করা বা তাড়াহুড়া করে নামাজ পড়া:

অনেক মসজিদে রমজানে তারাবির নামাজে খুব তাড়াতাড়ি কুরআন তেলাওয়াত করা বা তাড়াহুড়া করে নামাজ শেষ করা। যার কারণে তেলাওয়াত ঠিক মত বুঝাও যায় না। নামাজে ঠিকমত দুআ-জিকির পাঠ করা যায় না। এটা নি:সন্দেহে সুন্নত পরিপন্থী। কেননা, আল্লাহর নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর রাতের কিয়ামুল লাইল হত অনেক দীর্ঘ এবং ধীর স্থির।

৭) বদর দিবস পালন করা বিদআত:

২য় হিজরির রমজানের সতের তারিখে বদরের প্রান্তরে মক্কার মুশরিক সম্প্রদায় এবং রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এবং তার জানবাজ সাহসী সাহাবায়ে কেরামের মাঝে এক যুগান্তকারী যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এ যুদ্ধ ছিল অস্ত্র-সম্ভার এবং জনবলে এক অসম যুদ্ধ। মুসলমানগণ অতি নগণ্য সংখ্যক জনবল আর খুব সামান্য অস্ত্র-শস্ত্র সহকারে কাফেরদের বিশাল অস্ত্র সজ্জিত বাহিনীর প্রতিরোধ করেছিলেন এবং আল্লাহ তাআলা সে দিন অলৌকিকভাবে মুসলমানদেরকে বিজয় দান করেছিলেন। এ যুদ্ধের মাধ্যমে সত্য মিথ্যার মাঝে চূড়ান্ত পার্থক্য সূচিত হয়েছিল।

এতো ঐতিহাসিক সত্য। কিন্তু প্রতি বছর রমজানের সতের তারিখে এ ঐতিহাসিক ঘটনাকে স্মরণ করার জন্য লোকজন একত্রিত হয়ে কুরআন তেলাওয়াত দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হয়। তারপর বদরের বিভিন্ন ঘটনা, সাহবিদের সাহসিকতা ইত্যাদি আলোচনা কর হয়। এভাবে প্রতি বছর এই দিনে ‘বদর দিবস’ পালন করা হয়। এটি যদিও আমাদের দেশে সাধারণ মানুষের মধ্যে এটির প্রচলন তেমন নেই। কিন্তু দু:খ জনক হলেও সত্য যে, আমাদের দেশের কিছু ইসলামি সংগঠন প্রতি বছর বেশ জোরে শোরে সাংগঠনিক কার্যক্রম হিসেবে এই বিদআত পালন করে থাকে। অথচ উম্মতে মুহাম্মাদিয়ার সর্বোত্তম আদর্শ সাহাবায়ে কেরাম, তাবেঈন এবং সালাফে সালেহীন থেকে এ জাতীয় অনুষ্ঠান পালনের কোন ভিত্তি নাই। বদরের এ ঘটনা নি:সন্দেহে মুসলমানদের প্রেরণার উৎস। এ সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এভাবে দিবস পালন করা শরিয়ত সম্মত নয়।

শাইখুল ইসলাম ইবনে তাইমিয়া রাহ. বলেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নবুওয়ত জীবনে রয়েছে অনেক বক্তৃতা, সন্ধি-চুক্তি এবং বিভিন্ন বড় বড় ঘটনা-যেমন: বদর, হুনাইন, খন্দক, মক্কা বিজয়, হিজরত মুহূর্ত, মদিনায় প্রবেশ, বিভিন্ন বক্তৃতা যেখানে তিনি দ্বীনের মূল ভিত্তিগুলোর বর্ণনা দিয়েছেন। কিন্তু তারপরও তিনি তো এ দিনগুলোকে আনন্দ-উৎসব হিসেবে পালন করা আবশ্যক করেন নি। বরং এ জাতীয় কাজ করে খৃষ্টানরা। তারা ঈসা আলাইহিস সালাতু ওয়াস সালামের জীবনের বিভিন্ন ঘটনাকে উৎসব হিসেবে পালন করে থাকে। অনুরূপভাবে ইহুদীরাও এমনটি করে। ঈদ-উৎসব হল শরিয়তের একটি বিধান। আল্লাহ তাআলা শরিয়ত হিসেবে যা দিয়েছেন তা অনুসরণ করতে হবে। অন্যথায় এমন নতুন কিছু আবিষ্কার করা যাবে না যা দ্বীনের অন্তর্ভুক্ত নয়।” [28]

মূলত: এ জাতীয় কার্যক্রম নিয়ে ব্যস্ত থাকা মানুষকে আল্লাহ এবং তাঁর রাসূলের শরিয়ত থেকে দূরে রাখার একটি অন্যতম মাধ্যম। সুতরাং শরিয়ত যে কাজ করতে আদেশ করে নি তা হতে দূরে অবস্থান করে রমজান মাসে অধিক হারে কুরআন তিলাওয়াত, নফল নামাজ আদায় করা, জিকির-আজকার এবং অন্যান্য এবাদত-বন্দেগি বেশি বেশি করা দরকার। কিন্তু মুসলমানদের অন্যতম সমস্যা হল শরিয়ত অনুমোদিত ইবাদত বাদ দিয়ে নব আবিষ্কৃত বিদআতি আমল নিয়ে ব্যস্ত থাকা। আল্লাহ আমাদেরকে হেফাজত করুন। আমিন।

◈ ৮) ইতিকাফ সংক্রান্ত ভুল ধারণা:

আমাদের দেশে মনে করা হয় যে, সমাজের পক্ষ থেকে এক ব্যক্তিকে অবশ্যই ইতিকাফে বসতে হবে তা না হলে সবাই গুনাহগার হবে। কিন্তু এ ধারণা মোটেই ঠিক নয়। কারণ, ইতিকাফ হল একটি সুন্নত ইবাদত। যে কোন মুসলমানই তা পালন করতে পারে। যে ব্যক্তি তা পালন করবে সে অগণিত সোওয়াবের অধিকারী হবে। সবার পক্ষ থেকে একজনকে ইতিকাফে বসতেই হবে এমন কোন কথা শরিয়তে নেই।

◈ ৯) জুমাতুল বিদা পালনের বিদআত:

জুমাতুল বিদা কী? জুমাতুল বিদা পালন করার গুরুত্ব কতটুকু?

জুমাতুল বিদা বলতে বুঝায়, রমজানের শেষ জুমা সালাতের মাধ্যমে রমজানকে বিদায় জানানো। আমাদের দেশে দেখা যায়, রমজানের শেষ শুক্রবারকে খুব গুরুত্বের সাথে ‘জুমাতুল বিদা’ হিসেবে পালন করা হয়। এ উপলক্ষে জুমার নামাজে পরিলক্ষিত হয় প্রচুর ভিড়। অনেক মানুষ এ দিনে বিশেষভাবে দুআ করে, কেউ কেউ মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে, কেউ কেউ এ দিন উপলক্ষে বিশেষ কিছু নামাজ পড়ে, ইফতার পার্টি করে..ইত্যাদি। পরের দিন পত্র-পত্রিকা ও টেলিভিশনে নিউজ আসে “যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মাধ্যমে সারা দেশে ‘জুমাতুল বিদা’ পালিত হয়েছে”!! অথচ রমজানের শেষ জুমার দিনে এমন কিছু বিশেষ আমল করতে হবে কুরআন-সুন্নায় এ ব্যাপারে কোন ধারণা পাওয়া যায় না।

আমাদের কর্তব্য, প্রত্যেক জুমার দিনকে গুরুত্ব দেওয়া। সকল জুমার দিন ফজিলত পূর্ণ। রমজানের প্রতিটি দিন গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু রমজানের শেষ জুমার বিশেষ কোন ফযিলত আছে বলে কুরআন-সন্নায় কোন প্রমাণ নাই। সুতরাং এ দিনটিকে বিশেষ ফজিলত পূর্ণ মনে করে ‘জুমাতুল বিদা’ পালন করা বিদআত।
আল্লাহ তাআলা আমাদেরকে সকল প্রকার বিদআত থেকে হেফাজত করুন। আমিন।

◈ ১০) ফিতরা প্রদানের ক্ষেত্রে সুন্নতের বরখেলাপ:

খাদ্য দ্রব্য না দিয়ে টাকা দিয়ে অথবা কাপড় কিনে ফিতরা দেওয়া সুন্নতের বরখেলাপ। কারণ, হাদিসে ফিতরা হিসেবে খাদ্য দ্রব্য প্রদান করার কথাই বর্ণিত হয়েছে । যেমন: ইবনে উমর রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন,

فَرَضَ رَسُولَ اللَّهِ – صلى الله عليه وسلم – زَكَاةَ الْفِطْرِ صَاعًا مِنْ تَمْرٍ ، أَوْ صَاعًا مِنْ شَعِيرٍ ، عَلَى كُلِّ حُرٍّ أَوْ عَبْدٍ ، ذَكَرٍ أَوْ أُنْثَى ، مِنَ الْمُسْلِمِينَ

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুসলমানদের প্রত্যেক স্বাধীন, দাস, পুরুষ অথবা নারী সকলের উপর এক সা (প্রায় আড়াই বা তিন কেজি) পরিমাণ খেজুর অথবা জব জাকাতুল ফিতর হিসেবে আবশ্যক করেছেন।” (বুখারি ও মুসলিম) এখানে খাদ্য দ্রব্যের কথা সুস্পষ্ট।
তা ছাড়া নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর যুগেও দিনার-দিরহামের প্রচলন ছিল কিন্তু তিনি অথবা তার কোন সাহাবি দিনার-দিরহাম দ্বারা ফিতরা আদায় করেছেন বলে কোন প্রমাণ নাই। তাই সুন্নত হল, আমাদের দেশের প্রধান খাদ্য দ্রব্য (যেমন: চাল) দ্বারা ফিতরা আদায় করা।
আরেকটি বিষয় হল: হাদিসে বর্ণিত এক সা’র পরিবর্তে আধা সা ফিতরা দেওয়াও সুন্নতের বরখেলাপ। যেমনটি উপরোক্ত হাদিসে স্পষ্টভাবেই প্রমাণিত হচ্ছে। যদিও আমাদের সমাজে আধা সা ফিতরা দেওয়ার মাসআলাই দেওয়া হয়।
আল্লাহ তাআলা সকল ক্ষেত্রে তার নবির সুন্নতকে যথাযথভাবে পালন করার তাওফিক দান করুন এবং সকল বিদআত ও সুন্নত বিরোধী কার্যকলাপ থেকে হেফাজত করুন। আমিন।
তথ্যসূচী:
-------------------------
[1] বুখারি ও মুসলিম।
[2] বুখারি ও মুসলিম।
[3] বুখারি, সওম অধ্যায় এবং মুসলিম, ঈমান অধ্যায়।
[4] সহিহ বুখারি, কিতাবুস সাওম। সহিহ মুসলিম, কিতাবুস সিয়াম।
[5] বুখারি ও মুসলিম।
[6] সহিহ মুসলিম। পবিত্রতা অধ্যায়।
[7] তিরমিজি, রোজা অধ্যায়। মুসতাদরাক হাকেম। আল্লামা আলবানি রাহ. হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন। দেখুন: সহিহ তারগীব ওয়াত্‌ তারহীব। হাদিস নম্বর: ৯৯৮।
[8] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: রোজা। সহিহ মুসলিম অধ্যায়: রোজা।
[9] সহিহ বুখারির ব্যাখ্যা গ্রন্থ ফাত্‌হুল বারী। অধ্যায়: দু মাস এক সাথে কম হবে না। ১৭৭৯ নং হাদিসের ব্যাখ্যা।
[10] বুখারি ও মুসলিম।
[11] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: জাকাত। সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: ঈমান।
[12] মুসনাদ আহমদ, ৫/২৩১, সুনান তিরমিজি, ঈমান অধ্যায়। ইমাম তিরমিজি বলেন, “হাদিসটি হাসান-সহিহ। সুনান ইবনে মাজাহ্‌, অধ্যায়: ফিতনা-ফ্যাসাদ।
[13] বুখারি, অধ্যায়: তাহাজ্জুদ। মুসলিম, অধ্যায়: মুসাফিরদের নামাজ।
[14] বুখারি,অধ্যায়: তারাবিহর নামাজ। মুসলিম, অধ্যায়: মুসাফিরদের নামাজ।
[15] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: তারাবিহর নামাজ। অনুচ্ছেদ: রমজান মাসে রাতের নামাজ পড়ার ফজিলত।
[16] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: ইতিকাফ এবং সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: ইতিকাফ।
[17] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: শবে কদরের ফজিলত। সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: ইতিকাফ।
[18] সহিহ বুখারি
[19] মুসনাদ আহমদ,৫/ সুনান আবুদাউদ, অধ্যায়: রোজা, তিরমিজি, অধ্যায়: রোজা অনুচ্ছেদ। আল্লামা আলবানি হাদিসটিকে সহিহ বলেছেন।
[20] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: লাইলাতুল কদরের ফজিলত। সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: রোজা।
[21] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: লাইলাতুল কদর-এর ফজিলত।
[22] বুখারি, অধ্যায়: লাইলাতুল কদর-এর ফজিলত। মুসলিম, অধ্যায়: রোজা।
[23] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: রোজা অধ্যায়। সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: রোজা। তবে সহিহ মুসলিমের বর্ণনায় রয়েছে, সাহাবিগণ সকল ক্ষেত্রে সর্ব শেষ বিধানের রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর অনুসরণ করতেন।
[24] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: রোজা, সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: রোজা।
[25] সহিহ বুখারি, অধ্যায়: সাওম। সহিহ মুসলিম, অধ্যায়: সিয়াম। তবে সহিহ মুসলিমের ভাষ্য হল: “আমরা রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সাথে রমজান মাসে সফরে যেতাম…”।
[26] মুসনাদ আহমদ, তালহা বিন ওবায়দুল্লাহ থেকে বর্ণিত (৩/৪২০), তিরমিজি, অনুচ্ছেদ: চাঁদ দেখার সময় কী বলবে? আল্লামা আলবানি রাহ. বলেন, হাদিসটি সহিহ।
[27] বুখারি, অনুচ্ছেদ: ফজরের আগে আজান দেওয়া। মুসলিম: অনুচ্ছেদ: ফজর উদিত হলে রোজা শুর হবে...।
[28] ইকতিযাউয সিরাতিল মুস্‌তাকীম [২/৬১৪ ও ৬১৫]
আরও পড়ুন:
রমজান ও সিয়াম এবং এ সংক্রান্ত প্রচলিত বিদআতি কার্যক্রম (১ম পর্ব)
m.facebook.com/photo/?fbid=671186011679034&set=a.465198945611076
লেখক: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ এন্ড গাইডেন্স সেন্টার, সৌদি আরব

একাধিক বিয়ে সংক্রান্ত জরুরি প্রশ্নোত্তরপ্রশ্ন:ক) পুরুষদের ৪টি বিয়ে করা তো জায়েজ। কিন্তু তা কি সুন্নত? খ) কোনও স্ত্রী যদি...
07/12/2022

একাধিক বিয়ে সংক্রান্ত জরুরি প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন:
ক) পুরুষদের ৪টি বিয়ে করা তো জায়েজ। কিন্তু তা কি সুন্নত?
খ) কোনও স্ত্রী যদি চায় তার সাথে বিয়ের পর স্বামী আর বিয়ে না করুক, সে জন্য কি জোর করে বলতে পারবে?
গ) কিংবা বিয়ের কাবিনে কি উল্লেখ করা যাবে যে, প্রথম স্ত্রীর মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত আরেক বিয়ে করতে পারবে না?
উত্তর:
🔹 ক. একাধিক বিয়ে করা সুন্নত নাকি শুধু মুবাহ (বৈধ)-এ ব্যাপারে বিজ্ঞ আলেমদের বিভিন্ন ধরণের অভিমত পাওয়া যায়। যেমন:

◆ শাইখ আব্দুল্লাহ বিন বায রাহ. বলেন,

النص يقتضي أنها سنة، أقل الأحوال أنها سنة: فَانْكِحُوا مَا طَابَ لَكُمْ مِنَ النِّسَاءِ [النساء:3] أمر، لكن بشرط العدل، والاستقامة.
وأما إذا خاف ألا يعدل لقلة ماله، أو لشيء يعرفه من نفسه من الضعف؛ فلا يتزوج إلا واحدة

“নস (কুরআনের আয়াত)-এর দাবি অনুযায়ী তা সুন্নত। এর সর্বনিম্ন অবস্থা হল, এটি সুন্নত। আল্লাহ তাআলা বলেন,

فَانكِحُوا مَا طَابَ لَكُم مِّنَ النِّسَاءِ مَثْنَىٰ وَثُلَاثَ وَرُبَاعَ

“অত:এব মহিলাদের মধ্যে থেকে যাদের ভাল লাগে তাদের বিয়ে করে নাও দুই, তিন, কিংবা চারটি পর্যন্ত।” [সূরা নিসা: ৩] এটি নির্দেশ। তবে শর্ত হল, ন্যায্যতা ও সততা প্রতিষ্ঠা করা। আর কেউ যদি অর্থের অভাব অথবা নিজের মধ্যে কোনও ধরণের দুর্বলতা সম্পর্কে জানে তাহলে সে একটার বেশি বিয়ে করবে না।” [binbaz]

◆ সৌদি আরবের আরেক প্রখ্যাত আলেম শাইখ নাসের আল বাররাক কে প্রশ্ন করা হয়, একাধিক বিয়ে করা সুন্নত নাকি মুবাহ? তিনি উত্তরে বলেন,

مباحٌ ومشروعٌ، معَ الحاجةِ يُشرَعُ التَّعدُّدُ

“প্রয়োজনে তা মুবাহ ও শরিয়ত অনুমোদিত।” [sh-albarrak]

একাধিক বিয়ে করা সুন্নত কি না এ বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হলে, তিনি উত্তরে আরও বলেন,

لا؛ مِن الجائز، التعدُّد جائز فقط، ليس فيه فضيلة، هذا لأنّه حسب الدّاعي، مِن الناس مَن يحتاج إلى أكثر مِن زوجة: فينبغي له يُستحبُّ له أن يتزوّج أكثر ما دام يحتاج وأنّ الواحدة لا تكفيه أو لا تحصنه، أمّا إذا كان الزّوجة الواحدة يحصل بها المقصود: فلا نقول تزوّج أخرى، هذا أفضل، فضيلة الزّواج بالثّانية فضيلة، لا، ليس الزّواج بالثانية فضيلة، هذا أمر يعني يرجع إلى الحاجة وتحصيل مقصود النكاح.

“না, এটা জায়েজ। একাধিক বিয়ে করা কেবল জায়েজ। এতে বিশেষ কোনও ফজিলত নেই। প্রয়োজন অনুযায়ী এর বিধান বর্তাবে। কারণ কিছু মানুষের একাধিক স্ত্রী প্রয়োজন। সুতরাং তার জন্য একাধিক বিয়ে করা মোস্তাহাব-যেহেতু তা তার প্রয়োজন এবং যেহেতু একজন স্ত্রী তার জন্য যথেষ্ট নয়, একজন স্ত্রী তাকে হেফাজত করে না। হ্যাঁ, যদি এক জন দ্বারাই তার উদ্দেশ্য পূর্ণ হয়ে যায় তাহলে তাকে বলবো না যে, আরেকটা বিয়ে করা, এটাই উত্তম, দ্বিতীয় বিয়ে করা মর্যাদার কাজ। না, দ্বিতীয় বিয়েতে কোনও ফজিলত নেই। অর্থাৎ বিষয়টা মানুষের প্রয়োজন ও উদ্দেশ্য পূর্ণ হওয়ার উপর নির্ভরশীল।”

◆ অন্য একদল আলেম বলেন, মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী একাধিক বিয়ের বিধান প্রযোজ্য হবে। অর্থাৎ বিষয়টি মূল বিয়ের মতই। কখনো তা সুন্নত বা মোস্তাহাব, কখনো ওয়াজিব আবার কখনো তা হারাম।

ইসলামে মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী শর্ত সাপেক্ষে একাধিক বিয়ে করা অনুমোদিত। কারণ দুনিয়ার সকল মানুষের প্রয়োজন ও সমস্যা এক রকম নয়। তাই ইসলামে এর সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর তা হল, দুই, তিন অথবা চার। ইসলাম পূর্ব যুগে এর কোন সীমা-সংখ্যা ছিল না। ইসলাম এর সর্বোচ্চ সীমা নির্ধারণ করে দিয়েছে। সুতরাং এক সাথে চারের অতিরিক্ত বিয়ে করা জায়েজ নাই।

◯ একাধিক বিয়ের ক্ষেত্রে স্বামীর প্রতি অবশ্য পালনীয় শর্ত:

একাধিক বিয়ের ক্ষেত্রে ইসলাম কঠিন শর্ত আরোপ করেছে। তা হল, স্বামীর জন্য আবশ্যক হল, তার সকল স্ত্রীর সাথে ন্যায়-ইনসাফ ভিত্তিক আচরণ করা এবং তাদের মাঝে সমতা রক্ষা করা। কেউ যদি মনে করে যে, সে এই শর্ত পূরণ করতে সক্ষম হবে না তাহলে তাকে এক স্ত্রী নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে তার জন্য একটির অধিক বিয়ে করো নিষিদ্ধ। আল্লাহ তাআলা বলেন,

فَإِنْ خِفْتُمْ أَلَّا تَعْدِلُوا فَوَاحِدَةً

“আর যদি তোমাদের আশঙ্কা হয় যে একাধিক স্ত্রীর মধ্যে সমতা রক্ষা করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একটা স্ত্রী গ্রহণ করাই অনুমোদিত।” [সুরা নিসা: ৩]
এ শর্ত পূরণে ব্যর্থ পুরুষদের জন্য হাদিসে আখিরাতে খারাপ পরিণতির কথা বলা হয়েছে। যেমন: আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

مَنْ كَانَتْ لَهُ امْرَأَتَانِ فَمَالَ إِلَى إِحْدَاهُمَا، جَاءَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ وَشِقُّهُ مَائِلٌ

“যে ব্যক্তি দুই স্ত্রী থাকা অবস্থায় তাদের একজনের প্রতি ঝুঁকে পড়লো, কিয়ামতের দিন সে পঙ্গু অবস্থায় উপস্থিত হবে।" [সুনান আবু দাউদ, অধ্যায়: ৬/ বিয়ে, পরিচ্ছেদ: ৩৯. স্ত্রীদের মাঝে ইনসাফ পূর্ণ আচরণ করা]

◈◈ উল্লেখ্য যে, এই সমতা রক্ষার বিষয়টি স্ত্রীর শরিয়ত সম্মত হক আদায়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। (যেমন: রাত্রি বণ্টন, ভরণ-পোষণ তথা খাবার, পোশাক, বাসস্থান ইত্যাদি)। আন্তরিক টান, যৌন বাসনা বা সহবাসের ক্ষেত্রে সমতা রক্ষা করা আবশ্যক নয়। কারণ অন্তরের আকর্ষণ ও ভালবাসার বিষয়টি মানুষের নিয়ন্ত্রণাধীন নয়। আর এটিই আল্লাহ তাআলার এই আয়াতের অর্থ-আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَلَن تَسْتَطِيعُوا أَن تَعْدِلُوا بَيْنَ النِّسَاءِ وَلَوْ حَرَصْتُمْ

“তোমরা কখনও স্ত্রীদের মধ্যে সমতা রক্ষা করতে পারবে না যদিও তোমরা তা প্রত্যাশা করো।” [সূরা নিসা: ১২৯] (দেখুন: তাফসিরে ইবনে কাসির)

🔹 খ. বিয়ের সময় স্ত্রী যদি কাবিননামায় ‘প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত স্বামী বিয়ে করতে পারবে না’ বলে শর্ত জুড়ে দেয় আর স্বামী যদি তাতে সম্মতি দেয় তাহলে এই শর্ত পালন করা স্বামীর জন্য অপরিহার্য। স্বামী তা লঙ্ঘন করলে স্ত্রীর বিয়ে ভঙ্গ করার অধিকার আছে। কারণ, হাদিসের আলোকে মুসলিম তার শর্ত পালনে বাধ্য। রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,

المسلمونَ على شروطِهم

“মুসলিমরা নিজেদের (চুক্তিপত্রের) শর্তসমূহ পালন করতে বাধ্য।” [সুনান আবু দাউদ-১৯/ বিচার ব্যবস্থা, পরিচ্ছেদ: ১২. সন্ধি স্থাপন। হাসান-শাইখ আলবানি]

তাছাড়া হাদিসে এসেছে, ওয়াদা রক্ষা না করা মুনাফেকির আলামত।

◆ ইবনুল কুদামা বলেন,
" إذا اشترط لها أن لا يخرجها من دارها أو بلدها ، أو لا يسافر بها ، أو لا يتزوج عليها : فهذا يلزمه الوفاء به ، فإن لم يفعل فلها فسخ النكاح ، روي هذا عن عمر وسعد بن أبي وقاص وعمرو بن العاص رضي الله عنهم " .
انتهى باختصار من "المغني" (9/483)

“যদি স্ত্রী শর্তারোপ করে যে, স্বামী তাকে তার নিজ বাড়ি থেকে অথবা নিজ এলাকা থেকে বাইরে কোথাও নিয়ে যেতে পারবে না বা তাকে নিয়ে সফর করতে পারবে না অথবা তার উপর অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবে না তাহলে স্বামীর জন্য এই শর্ত পালন করা আবশ্যক। যদি সে তা না করে তাহলে স্ত্রীর অধিকার আছে, বিয়ে ভঙ্গ করার। এমনটি উমর রা., সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস রা., আমর ইবনুল আস রা. থেকে বর্ণিত হয়েছে।” [আল মুগনি থেকে সংক্ষেপায়িত, ৯/৪৮৩]

এ বিষয়ে আলেমদের মাঝে দ্বিমত থাকলেও এটিই অধিক বিশুদ্ধ অভিমত।
আধুনিক যুগের শাইখ সালেহ আল ফাওযান (হাফিযাহুল্লাহ)ও এই মত গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেছেন, “বিয়েতে যে সকল শর্তারোপ করা শুদ্ধ সেগুলোর মধ্যে একটি হল, যদি সে স্বামীকে শর্ত দেয় যে, সে তার উপর অন্য কাউকে বিয়ে করতে পারবে না। স্বামী যদি তা পালন করে তাহলে তো ঠিক আছে। কিন্তু তা না করলে তার অধিকার আছে বিয়ে ভঙ্গ করার। কারণ হাদিসে এসেছে,

أَحَقُّ الشُّرُوطِ أَنْ تُوفُوا بِهِ مَا اسْتَحْلَلْتُمْ بِهِ الْفُرُوجَ

“শর্তসমূহের মধ্যে যা পূর্ণ করার সর্বাধিক দাবী রাখে তা হল, সেই শর্ত যার দ্বারা তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের হালাল করেছ।” [মুসলিম ১৬/৭ হাদিস নাম্বার: ১৪১৮]

🔹গ. বিয়ের পূর্বে ‘২য় বিয়ে করা যাবে না’ মর্মে কোন শর্ত না থাকলে স্বামীকে তার প্রয়োজনে ২য় বিয়ে করতে বাধা দেয়া স্ত্রীর চরম অন্যায় এবং স্বামীকে মহান আল্লাহ প্রদত্ত অধিকার পালনে হস্তক্ষেপের শামিল। এ ক্ষেত্রে স্বামী বিপথে গিয়ে অন্যায়-অপকর্মে লিপ্ত হলে উভয়েই গুনাহগার হবে। কারণ বিয়ের অন্যতম উদ্দেশ্য হল, নিজেকে পবিত্র রাখা।
আল্লাহু আলাম।
উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার। KSA

29/11/2022

যে ব্যক্তি কারো বায়োডাটাতে হা হা রিয়াক্ট দিবে তাকে সরাসরি ব্লক করা হবে পেজ এবং গ্রুপ থেকে।

25/11/2022

পুরুষ মানুষ 18 বছরে যা চায়, 90 বছরেও তাই চায়, কোনো পরিবর্তন নেই
কিন্তু নারী চরিত্র বেজায় জটিল, বয়স পরিবর্তনের সাথে সাথে তাদের মনের পরিবর্তন ঘটে
18 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সুদর্শন পুরুষ "
25 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " পরিণত পুরুষ "
30 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সফল পুরুষ "
40 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " প্রতিষ্ঠিত পুরুষ "
50 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " ভালোবাসার দেওয়ার পুরুষ "
60 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " সাপোর্টিং পুরুষ "
80 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন " ধর্ম কথা শোনাবে এমন পুরুষ "
90 বছর বয়সী মহিলা পছন্দ করেন
এদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে দেখুন --
18 বছর বয়সী পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
25 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
30 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
40 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
50 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
60 বছর বয়সেও পুরুষ " সুন্দরী মহিলা পছন্দ করে "
80 বছর, কোমর ঝুঁকে গেছে, হাতে পায়ে বল নাই " সুন্দরী মহিলা পছন্দ "
90 বছর, বিছানা থেকে উঠার ক্ষমতা নেই " সুন্দরী মহিলা পছন্দ "
100 বছর পার, মৃত্যু হয়েছে, বিদেহী আত্মা হয়ে " সুন্দরী মহিলা হুর পছন্দ করে "
কালেক্টেড 😁

17/11/2022

ইসলাম বিয়েকে সহজ করতে বলেছেন।
বিয়ে দেরিতে হলে কী হবে?
নিজের পায়ে দাড়ানো মানে কী?
আলোচনাঃ শায়খ আহমাদুল্লাহ।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিবাহ সহজ করুন Make Marriage Easy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram