Dr Saifullah Rasel

Dr Saifullah Rasel Consultant
Department of Paediatrics

Teaching Time....
14/09/2025

Teaching Time....

বার বার বারন করার পরও মানুষ নবজাতক শিশুর শরীরে তেল দিয়ে দেয়, আর নবজাতক শিশুর স্বাস্থ্যের মত সংবেদনশীল ব্যাপার দ্বিতীয়...
10/09/2025

বার বার বারন করার পরও মানুষ নবজাতক শিশুর শরীরে তেল দিয়ে দেয়, আর নবজাতক শিশুর স্বাস্থ্যের মত সংবেদনশীল ব্যাপার দ্বিতীয়টি আর নেই। শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ছাড়া অন্যদের পরামর্শে কিছু করলে যা হওয়ার তাই হয় ।

নবজাতকের শরীরে তেল মাখালে সম্ভাব্য ক্ষতি:

১. ত্বকের সমস্যা – তেলের কারণে ত্বকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যেতে পারে, ফলে ঘামাচি, র‍্যাশ বা ফুসকুড়ি দেখা দিতে পারে।

২. ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া – কিছু তেল (যেমন সরিষার তেল) নবজাতকের কোমল ত্বক শুষ্ক ও জ্বালাপোড়া করতে পারে।

৩. অ্যালার্জি বা জ্বালা – শিশুর ত্বক অত্যন্ত সংবেদনশীল, তাই তেল থেকে অ্যালার্জি বা লালচে দাগ হতে পারে।

৪. সংক্রমণের ঝুঁকি – নাভি বা ত্বকের ভাঁজে তেল জমে গেলে জীবাণু জন্মাতে পারে, এতে সংক্রমণ হতে পারে।

৫. শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি – অনেক সময় মাথায় বা নাকে তেল লাগালে শিশুর নাকে ঢুকে গিয়ে শ্বাসকষ্ট হতে পারে।

৬. শরীরের তাপমাত্রা নষ্ট হওয়া – তেল মাখানোর পরপরই শিশুকে গোসল করালে শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত নেমে যেতে পারে, এতে নবজাতকের জন্য ঝুঁকি তৈরি হয়।

👉 শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সাধারণত পরামর্শ দেন, শিশুর বয়স একটু বাড়লে (কয়েক সপ্তাহ পর) এবং শিশু সুস্থ থাকলে শিশুর জন্য উপযুক্ত ও প্রমাণিত বেবি অয়েল বা নারকেল তেল ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে নবজাতকের ক্ষেত্রে প্রথম দিকে তেল মাখানো থেকে বিরত থাকা ভালো।
(Collected)

07/09/2025
SCANU...
22/08/2025

SCANU...

আপনার বাচ্চাকে Typhoid Conjugate Vaccine (TCV) কেন দেবেন?টাইফয়েড বাংলাদেশে একটি সাধারণ ও মারাত্মক পানি ও খাবারবাহিত রোগ...
13/08/2025

আপনার বাচ্চাকে Typhoid Conjugate Vaccine (TCV) কেন দেবেন?

টাইফয়েড বাংলাদেশে একটি সাধারণ ও মারাত্মক পানি ও খাবারবাহিত রোগ। বিশেষ করে শিশুদের মধ্যে এর জটিলতা ও মৃত্যুহার বেশি।

TCV দেওয়ার প্রধান কারণগুলো হলো:

১. টাইফয়েড থেকে দীর্ঘমেয়াদি সুরক্ষা
• TCV প্রায় ৫–৭ বছর পর্যন্ত সুরক্ষা দেয়।
• একবার ইনজেকশনেই দীর্ঘস্থায়ী ইমিউনিটি তৈরি হয়।

২. ছোট বাচ্চাদের জন্য কার্যকর
• আগের Vi polysaccharide ভ্যাকসিন ২ বছরের নিচে কার্যকর ছিল না।
• TCV ৬ মাস বয়স থেকেই দেওয়া যায় এবং ভালো ইমিউন প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।

৩. মারাত্মক জটিলতা প্রতিরোধ
• টাইফয়েড হলে হতে পারে:
• অন্ত্রের আলসার ও ছিদ্র (intestinal perforation)
• মারাত্মক ডায়রিয়া বা ডিহাইড্রেশন
• মস্তিষ্কের প্রদাহ (encephalopathy)
• একাধিক অঙ্গের ক্ষতি
TCV এসব ঝুঁকি অনেক কমিয়ে দেয়।

৪. অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স প্রতিরোধে সহায়ক
• টাইফয়েডে অনেক সময় drug-resistant ব্যাকটেরিয়া পাওয়া যায়।
• ভ্যাকসিন দিলে রোগের সংখ্যা কমে → অপ্রয়োজনীয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহারের সুযোগ কমে যায়।

৫. নিরাপদ ও ভালোভাবে সহ্যযোগ্য
• পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সাধারণত হালকা: ইনজেকশন স্থানে ব্যথা, লালভাব বা সামান্য জ্বর।
• গুরুতর প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত বিরল।

৬. সামাজিক সুরক্ষা (Herd Immunity)
• বেশি সংখ্যক শিশু ভ্যাকসিন নিলে, স্কুল ও পাড়ায় রোগ ছড়ানো অনেক কমে যায়।
• যারা ভ্যাকসিন নিতে পারেনি, তারাও সুরক্ষা পায়।

📌 সারকথা:
Typhoid Conjugate Vaccine আপনার সন্তানের জীবন বাঁচাতে পারে—এটি শুধু রোগ প্রতিরোধ নয়, বরং চিকিৎসা খরচ, স্কুল মিসিং এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্য জটিলতা থেকেও রক্ষা করে।

(C)

 # # Pancreasঅগ্নাশয়The pancreas is a vital organ located behind the stomach, playing crucial roles in digestion and blo...
03/08/2025

# # Pancreas
অগ্নাশয়

The pancreas is a vital organ located behind the stomach, playing crucial roles in digestion and blood sugar regulation. It is both an exocrine and endocrine gland, consisting of three main parts: the head, body, and tail. The head is the broader section that sits next to the duodenum, while the body extends horizontally across the spine, and the tail tapers off towards the left side of the body.

As an exocrine gland, the pancreas produces digestive enzymes such as amylase, lipase, and proteases, which are released into the small intestine to aid in breaking down carbohydrates, fats, and proteins. The secretion of these enzymes is regulated by hormones like cholecystokinin, released when food enters the digestive tract.

In its endocrine capacity, the pancreas contains clusters of cells called the Islets of Langerhans, which are responsible for producing hormones that regulate blood glucose levels. The main hormones include insulin, which lowers blood sugar, and glucagon, which raises it. This balance is essential for maintaining energy levels and preventing conditions like diabetes.

The health of the pancreas is critical, as diseases such as pancreatitis, diabetes, and pancreatic cancer can significantly impact overall health. Symptoms of pancreatic issues may include unexplained weight loss, jaundice, abdominal pain, and changes in digestion.

অগ্নাশয় (Pancreas)

অগ্নাশয় একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ যা পেটের পেছনে অবস্থান করে এবং এটি হজম ও রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি একটি এক্সোক্রাইন (বহিঃস্রাবী) এবং এন্ডোক্রাইন (অন্তঃস্রাবী) গ্রন্থি উভয়ই। অগ্নাশয় প্রধানত তিনটি অংশ নিয়ে গঠিত: হেড (মাথা), বডি (দেহ), এবং টেইল (লেজ)। হেড বা মাথা অংশটি ডুওডেনামের (ক্ষুদ্রান্ত্রের শুরুর অংশ) পাশেই থাকে, বডি অংশটি মেরুদণ্ড বরাবর অনুভূমিকভাবে বিস্তৃত, এবং টেইল বা লেজ বাঁ দিকে গিয়ে সরু হয়ে যায়।

এক্সোক্রাইন গ্রন্থি হিসেবে অগ্নাশয় অ্যামাইলেজ, লাইপেজ এবং প্রোটিয়েজ নামক হজমকারী এনজাইম উৎপাদন করে, যা ক্ষুদ্রান্ত্রে নিঃসৃত হয় এবং শর্করা, চর্বি ও প্রোটিন ভাঙতে সাহায্য করে। এই এনজাইম নিঃসরণের প্রক্রিয়াটি কোলিসিস্টোকাইনিন নামক হরমোন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, যা খাবার হজমপ্রক্রিয়ায় প্রবেশ করলে নিঃসৃত হয়।

এন্ডোক্রাইন অংশে, অগ্নাশয়ে আইলেটস অব ল্যাংগারহ্যান্স (Islets of Langerhans) নামে পরিচিত কোষের দল থাকে, যেগুলো রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী হরমোন উৎপাদন করে। এর প্রধান হরমোন হচ্ছে ইনসুলিন, যা রক্তে চিনি কমায়, এবং গ্লুকাগন, যা রক্তে চিনি বাড়ায়। এই ভারসাম্য শক্তির মাত্রা বজায় রাখতে এবং ডায়াবেটিসের মতো রোগ প্রতিরোধে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অগ্নাশয়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখা অত্যন্ত জরুরি, কারণ প্যানক্রিয়াটাইটিস, ডায়াবেটিস, এবং অগ্নাশয়ের ক্যানসারের মতো রোগগুলো শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যে গুরুতর প্রভাব ফেলতে পারে। অগ্নাশয়ের সমস্যার লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে অকারণ ওজন হ্রাস, জন্ডিস, পেট ব্যথা এবং হজমে পরিবর্তন।

(C)

 # #এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে ডেঙ্গু জ্বর হয়, জ্বর শুরু হবার দিন কে Day-1 হিসাব করা হয়।ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রথম...
27/07/2025

# #

এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হলে ডেঙ্গু জ্বর হয়, জ্বর শুরু হবার দিন কে Day-1 হিসাব করা হয়।
ডেঙ্গু জ্বর হলে প্রথম দিন থেকে জ্বর কেবল বাড়তেই থাকবে, ৪র্থ দিন পর্যন্ত জ্বর শুধু বাড়তেই থাকবে। সাথে প্রচন্ড মাথা ব্যাথা, চোখের পিছনে ব্যাথা, প্রচন্ড বমি বমি ভাব, আর বমি হয়, খাবার রুচি একবারি কমে যায়।

জ্বর শুরু হবার ৪র্থ দিনে >৯০% রোগীর জ্বর ভালো হয়ে যায়,

৪র্থ দিন শেষ হলেই শুরু হয় ঝুঁকিপূর্ণ সময় :

জ্বর শুরু হবার পর থেকে নিয়ে ৫ম ও ৬ষ্ট এ দুই দিন ডেঙ্গু রোগীর জন্য কিছুটা ঝুকিপূর্ণ দিন। এই দুই দিন রক্তের অণুচক্রিকা তথা #প্ল্যাটিলেট কাউন্ট পর্যায়াক্রমে কমে যায়,
সাধারণত নরমাল প্ল্যাটিলেট কাউন্ট থাকে
১.৫০.০০০ থেকে ৪ লাখ /Cmm of blood.
৫ম দিন প্ল্যাটিলেট কাউন্ট দেড় লাখের নীচে চলে যাবে,
৬ষ্ট দিন ৫ম দিনের চেয়েও কমে যাবে।
৭ম দিন সকালে আরো কমে যাবে।

ফলশ্রুতিতে শরীরের অভ্যন্তরীণ ব্লিডিং হতে পারে,
আবার কারো কারো ক্ষেত্রে ব্লাড ভেসেল থেকে প্লাজমা লিক হয়ে ব্লাড প্রেশার কমে গিয়ে রোগী শকে চলে যেতে পারে।

সপ্তম দিন শেষে ৯০% রোগীর প্ল্যাটিলেট কাউন্ট বেড়ে যাবে। আর প্ল্যাটিলেট কাউন্ট একবার যদি বাড়তে থাকে, তাহলে এইটা বাড়তেই থাকবে। আর কমবেনা।

ডেঙ্গুতে প্ল্যাটিলেট কাউন্ট কম দেখে ভয় পাওয়ার কোনো কারণ নাই, ৬ষ্ঠ দিন কিংবা ৭ম দিন সকালে যদি প্ল্যাটিলেট কাউন্ট ১০ হাজারও হয়ে যায়, তাহলেও ভয়ের কোনো কারণ নাই, যদি শরীরের অভ্যন্তরীণ কোনো ব্লিডিং না থাকে. তখন prophylactically Platelet transfusion করার ইন্ডিকেশন আছে,

আমরা Platelet transfusion এর ইন্ডিকেশন গুলি একটু দেখে নিই--

Indications for Platelet Transfusion in Dengue:

✅ Transfuse if:

1. Active bleeding (e.g., gastrointestinal bleeding, mucosal bleeding, epistaxis, hematuria, or intracranial hemorrhage), regardless of platelet count.

2. Platelet count

 # #আগুনেl দগ্ধ (Burn Injury) হলে দ্রুত ও সঠিক প্রাথমিlক চিকিৎসা দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সংক্রমণ, জটিলতা ও মৃত...
22/07/2025

# #
আগুনেl দগ্ধ (Burn Injury) হলে দ্রুত ও সঠিক প্রাথমিlক চিকিৎসা দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি সংক্রমণ, জটিলতা ও মৃত্যুঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। নিচে ধাপে ধাপে আগুনে দগ্ধ ব্যক্তির জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো:

🔥 দগ্ধের ধরন বুঝে নিন (Burn Classification):

১. ১ম ডিগ্রি (Surface burn): শুধু চামড়ার উপরিভাগে, লালচে ও ব্যথাযুক্ত (যেমন: রোদে পোড়া)
২. ২য় ডিগ্রি (Partial-thickness): ফোসকা পড়া, ব্যথা, লালচে ও ফোলা পাওয়া যায়।
৩. ৩য় ডিগ্রি (Full-thickness): ত্বক সাদা বা কালো হয়ে যায়, গভীর পোড়া, ব্যথা কমও লাগতে পারে (কারণ পোড়ানো নার্ভ ক্ষতিগ্রস্ত হয়)।

✅ প্রাথমিক চিকিৎসা ধাপসমূহ (First Aid for Burn):

🔹 ১. তৎক্ষণাৎ আগুন থেকে দূরে সরান

• আক্রান্ত ব্যক্তিকে নিরাপদ স্থানে আনুন।
• আগুনে পোড়া জামা কাপড় (যদি জ্বলছে) দ্রুত খুলে ফেলুন, কিন্তু ত্বকে লেগে গেলে জোর করে টানবেন না।

🔹 ২. স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানিতে ধুয়ে দিন

• পোড়া অংশটি ১৫–২০ মিনিট ধরে স্বাভাবিক তাপমাত্রার (বরফ নয়) পানি দিয়ে ধুয়ে দিন।
• এটি ব্যথা কমায়, ফোলা কমায় ও ত্বকের তাপমাত্রা স্বাভাবিক করে।

🔹 ৩. ত্বকের ফোসকা ফাটাবেন না

• ত্বকের ফোসকা থাকলে সেগুলো ফাটাবেন না। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে।

🔹 ৪. পরিষ্কার ও শুকনো কাপড়ে ঢেকে দিন

• পরিষ্কার গজ, তুলা বা পাতলা সুতির কাপড় দিয়ে ঢেকে দিন।
• শক্ত করে বেঁধে দেওয়া যাবে না।

🔹 ৫. ব্যথার জন্য ওষুধ দিন (প্রয়োজনে)

• ব্যথা কমাতে প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন দেওয়া যেতে পারে (বয়স অনুযায়ী ডোজ)।
• শিশু হলে শিশু বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শে।

🔹 ৬. পানি ও তরল খাবার দিন (যদি জ্ঞান থাকে)

• দগ্ধ হলে শরীর থেকে পানি হারায়, তাই পর্যাপ্ত তরল দিন।
• তবে জ্ঞান না থাকলে কিছু খাওয়াবেন না।

🚫 যা করবেন না (What NOT to Do):

• বরফ লাগাবেন না
• মাখনের মতো কিছু লাগাবেন না
• ত্বকের ফোসকা ফাটাবেন না
• মলম বা ক্রিম নিজের ইচ্ছেমতো লাগাবেন না (ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া)
• কাপড় ত্বকে লেগে গেলে জোর করে খুলবেন না

⚠️ কখন দ্রুত হাসপাতালে নিতে হবে?

• ২য় বা ৩য় ডিগ্রির বার্ন
• মুখ, চোখ, হাত, পা, যৌনাঙ্গ বা গোঁড়ালিতে বার্ন
• ১০% এর বেশি শরীর পুড়লে
• শ্বাসকষ্ট হলে (ধোঁয়ায় দমবন্ধ)
• বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে বার্ন
• শিশু বা বৃদ্ধ হলে
• জ্ঞান হারালে বা অসাড় হলে

🏥 পোড়া রোগীকে হাসপাতালে যে চিকিৎসাগুলো দেয়া হয়:

• Fluid therapy (IV saline)
• Dressing & antibiotics
• Pain management
• Skin grafting (গভীর পোড়া হলে)
• Physiotherapy

দয়াকরে আপনারা সবাই সচেতন হবেন।

মনে রাখবেন, আপনার সচেতনতা, আপনার জন্য আশীর্বাদ।

( collected)

Courtesy by

ডা. মানিক মজুমদার

 # #সারাদেশেই গত কিছুদিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশে বর্ষা এবং তার পরবর্তী সময়গুলোতে সাধা...
16/07/2025

# #
সারাদেশেই গত কিছুদিন ধরে জ্বরে আক্রান্ত রোগীদের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশে বর্ষা এবং তার পরবর্তী সময়গুলোতে সাধারণত মশা ও পানিবাহিত বিভিন্ন ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়াজনিত জ্বরে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি থাকে।

এদের মাঝে বেশিরভাগ রোগী শিশুরা। সাম্প্রতিক সময়গুলোতে জ্বরে আক্রান্ত যে শিশুরা হাসপাতালের আউটডোর ও চেম্বারে আসছে তার বেশিরভাগই ভাইরাস জনিত জ্বর ।

আমাদের দেশে বাতাস ও শ্বাস- প্রশ্বাসের মাধ্যমে সাধারণত যে সকল ভাইরাস ছড়ায় তার মধ্যে Influenza, Adenovirus ,Coronavirus,
মশাবাহিত -Dengue and Chikungunya , পানিবাহিত Hepatitis A, hepatitis E ,Rota virus, Enterovirus,
স্কুল ও ডে কেয়ার সেন্টারগুলো থেকে Measles, Chicken pox ,Hand foot mouth disease.

জ্বরের প্রথম দিনের মাত্রা অনেক বেশি থাকে (>102-104°F), শরীরের বিভিন্ন মাংসপেশিকে প্রচন্ড ব্যথা, মাথাব্যথা, কারো কারো গলা ব্যথা, দুর্বলতা অনুভব করা, কিছু কিছু ক্ষেত্রে মাথা ঘুরানো, কারো কারো শরীরে লাল দানা উঠা, সর্দি এবং কাশি।
জ্বরের মাত্রা বেশি থাকায় অভিভাবকরা অনেক চিন্তিত হয়ে পড়ে।

করণীয় ঃ

#দুশ্চিন্তা না করে শিশুর প্রতি অধিক যত্নশীল হওয়া

#জ্বর থাকাকালীন কপাল থেকে শুরু করে পায়ের পাতা পর্যন্ত ভালো করে স্পঞ্জিং করা

#ভাইরাসজনিত জ্বর ম্যাক্সিমাম সময় নিজে নিজে ভালো হয়ে যায় পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে

#চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী শুধুমাত্র প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ খাওয়ানো

#যদি জ্বরের মাত্রা ১০২.২° ফারেনহাইটের বেশি থাকে তাহলে ওজন অনুযায়ী সাপোজিটরি ব্যবহার করা

#শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি এবং স্বাভাবিক খাওয়া-দাওয়া নিশ্চিত করা

#সামগ্রিক পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা

#শুরুতেই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যথেচ্ছ ভাবে এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা বিপদ ডেকে আনবে

#মনে রাখতে হবে এন্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে কিন্তু ভাইরাসজনিত জরে যদি এন্টিবায়োটিক দেই তাহলে তার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেহের জন্য ক্ষতিকর

তবে ৫ দিন পার হয়ে যাওয়ার পরও যদি জ্বর না কমে, প্রচন্ড মাথা ব্যথা হওয়া, ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট হওয়া, মাথা ঘুরানো না কমা এবং প্রেসার মাপলে যদি কম পাওয়া যায় সে ক্ষেত্রে অধিকতর সতর্ক হতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরবর্তী চিকিৎসা নিতে হবে।

প্রতিরোধে করণীয়ঃ

মশার বংশবিস্তার রোধে ব্যবস্থা গ্রহণ
ফোটানো পানি পান করা
খাওয়ার আগে পরে হাত ধোঁয়া
নিয়মিত টিকাদান

(Collected)

10/07/2025
 # #ডায়ালাইসিস চলাকালে রোগীর শরীর থেকে রক্ত বের করে লাল টিউবের মাধ্যমে ডায়ালাইসিস মেশিনে পাঠানো হয়, সেখান থেকে পরিশোধিত ...
08/07/2025

# #
ডায়ালাইসিস চলাকালে রোগীর শরীর থেকে রক্ত বের করে লাল টিউবের মাধ্যমে ডায়ালাইসিস মেশিনে পাঠানো হয়, সেখান থেকে পরিশোধিত রক্ত আবার নীল টিউব দিয়ে শরীরে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

এlই lপ্রক্রিয়া চলতে থাকে টানা চার ঘণ্টা, রোগীকে শুয়ে থাকতে হয় একটানা, নড়াচড়া ছাড়া।

একজন ডায়ালাইসিস রোগীকে সপ্তাহে তিনবার এ প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হয়— মাসে ১২ বার, মোট ৪৮ ঘণ্টা যন্ত্রের ওপর নির্ভরশীল জীবন।

অন্যদিকে, যারা সুস্থ—তাদের কিডনি এই কাজটি করে ফেলে দিনে ৩৬ বার, না কোনো যন্ত্রের সাহায্য, না কোনো কষ্ট, না কোনো সময়ক্ষেপণ।

“অতএব, (হে জ্বিন ও ইনসান) তোমরা তোমাদের রবের কোন্ নেয়ামতটি অস্বীকার করবে?” [সূরা আর-রহমান: ১৩]

সংগৃহীত

05/07/2025

বাচ্চাদের প্রয়োজনীয় vaccine / টিকা :

# # সরকারি ভাবে দেওয়া ১০ টা টিকা।

BCG, Pentavalent, PCV, Polio, MR.

এগুলো ছাড়া আরো যেসব vaccine দেওয়া উচিত:

# # Rota virus vaccine (Rotarix):
দুই ডোজ। জন্মের দেড় মাস থেকে ০৬ মাসের মধ্যে " মুখে (Oral) খাওয়াতে হয়"।

# # Typhoid vaccine (Vaxphoid):
দুই বছর বয়সের পর থেকে, প্রতি তিন বছর পরপর মাংসে (IM) দেওয়া যায়।


# # Influenza vaccine : (Influvax Tetra)
প্রতি বছরে ০১ টা।
জন্মের ০৬ মাস বয়স থেকে দেওয়া যায়।

# # Hepatitis A virus vaccine:
দুই ডোজ।
জন্মের ০১ বছর বয়স থেকে দেওয়া যায়।

# # Meningococcal vaccine:
০১ ডোজ।
দুই বছর বয়স থেকে দেওয়া যায়।
( সবার জন্য এটা লাগে না)

# এগুলোই আমাদের দেশের বাচ্চাদের জন্য প্রয়োজনীয় vaccine / টীকা।

রোগের চিকিৎসা করার চেয়ে প্রতিরোধ করা উত্তম।

(Collected)

Address

Institute Of Child And Mother Health
Dhaka
1362

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr Saifullah Rasel posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr Saifullah Rasel:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category