Medi Times bd

Medi Times bd চিকিৎসার সময়,আমরা আছি আপনার পাশে।

19/07/2025

Stone

15/06/2025

চুলকানি হলে করণীয়
চুলকানি একটি বিরক্তিকর এবং অস্বস্তিকর সমস্যা। বিভিন্ন কারণে চুলকানি হতে পারে, যেমন ত্বকের শুষ্কতা, অ্যালার্জি, পোকামাকড় কামড়, ছত্রাক সংক্রমণ, বা অন্য কোনো চর্মরোগ। চুলকানি হলে কিছু বিষয় মেনে চললে আরাম পেতে পারেন এবং সমস্যার সমাধান হতে পারে।
প্রাথমিক করণীয়
* চুলকানো বন্ধ করুন: চুলকানো বন্ধ করা সবচেয়ে জরুরি। চুলকালে ত্বক আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং সংক্রমণ ছড়াতে পারে।
* ঠান্ডা সেঁক দিন: চুলকানি কমাতে আক্রান্ত স্থানে ঠান্ডা সেঁক দিতে পারেন। একটি পরিষ্কার কাপড় ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে আলতো করে লাগান। বরফ সরাসরি ত্বকে লাগাবেন না, কাপড়ে মুড়িয়ে ব্যবহার করুন।
* ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন: ত্বক শুষ্ক হলে চুলকানি বেড়ে যায়। নিয়মিত ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করে ত্বককে আর্দ্র রাখুন। সুগন্ধিহীন এবং হাইপোঅ্যালার্জেনিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করা ভালো।
* পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুন: প্রতিদিন গোসল করুন এবং পরিষ্কার পোশাক পরুন। ঢিলেঢালা, সুতির পোশাক পরলে ত্বকে বাতাস চলাচল করে এবং চুলকানি কমে।
* অ্যালার্জেন এড়িয়ে চলুন: যদি কোনো নির্দিষ্ট জিনিস (যেমন - সাবান, ডিটারজেন্ট, খাবার, গাছপালা) থেকে আপনার অ্যালার্জি থাকে এবং চুলকানি হয়, তাহলে সেগুলো এড়িয়ে চলুন।
* ওভার-দ্য-কাউন্টার ক্রিম ব্যবহার করুন: চুলকানি কমানোর জন্য হাইড্রোকর্টিসন ক্রিম বা ক্যালামাইন লোশন ব্যবহার করতে পারেন। তবে, ব্যবহারের আগে নির্দেশাবলী ভালোভাবে পড়ে নিন।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
কিছু ক্ষেত্রে চুলকানি গুরুতর সমস্যার লক্ষণ হতে পারে এবং তখন ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া জরুরি:
* চুলকানি তীব্র হলে এবং না কমলে: যদি চুলকানি অনেক বেশি হয় এবং প্রাথমিক চিকিৎসাতেও না কমে।
* চুলকানির সাথে অন্য লক্ষণ থাকলে: যেমন - জ্বর, ওজন হ্রাস, ক্লান্তি, রাতে ঘাম হওয়া, লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া ইত্যাদি।
* ত্বকে র‌্যাশ, ফোস্কা বা সংক্রমণ দেখা দিলে: যদি চুলকানির সাথে ত্বকে লালচে ভাব, ফোস্কা, পুঁজ, বা সংক্রমণের অন্যান্য লক্ষণ দেখা যায়।
* চুলকানি সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়লে: যদি চুলকানি একটি নির্দিষ্ট স্থানে সীমাবদ্ধ না থেকে সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে।
* যদি ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে: চুলকানির কারণে যদি আপনার ঘুমাতে সমস্যা হয়।
দীর্ঘমেয়াদী সমাধান
চুলকানির কারণ শনাক্ত করা দীর্ঘমেয়াদী সমাধানের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ আপনার চুলকানির কারণ নির্ণয় করতে এবং সঠিক চিকিৎসার পরামর্শ দিতে সক্ষম হবেন। প্রয়োজন অনুযায়ী তিনি ঔষধ, ক্রিম, বা জীবনযাপন পদ্ধতিতে পরিবর্তনের পরামর্শ দিতে পারেন।
মনে রাখবেন, চুলকানি একটি সাধারণ সমস্যা হলেও এর অন্তর্নিহিত কারণ ভিন্ন হতে পারে। তাই, যদি চুলকানি দীর্ঘস্থায়ী হয় বা গুরুতর মনে হয়, তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

15/06/2025

গর্ভাবস্থা প্রতিটি মহিলার জন্য একটি অনন্য যাত্রা, তবে এখানে ৫টি সাধারণ পরামর্শ দেওয়া হল যা গর্ভবতী মহিলাদের জন্য ব্যাপকভাবে সুপারিশ করা হয়:
* প্রসবপূর্ব যত্নকে অগ্রাধিকার দিন: আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর (প্রসূতি/স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ বা ধাত্রী) সাথে নিয়মিত দেখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই অ্যাপয়েন্টমেন্টগুলি আপনার স্বাস্থ্য এবং শিশুর বিকাশ পর্যবেক্ষণ করতে, যেকোনো উদ্বেগ মোকাবেলা করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ স্ক্রিনিং এবং টিকা গ্রহণ করতে সাহায্য করে। প্রাথমিক এবং ধারাবাহিক প্রসবপূর্ব যত্ন একটি সুস্থ গর্ভাবস্থার ফলাফলে উল্লেখযোগ্যভাবে অবদান রাখে।
* একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুষম খাদ্য বজায় রাখুন: পুষ্টিকর খাবারের উপর মনোযোগ দিন। এর মধ্যে রয়েছে প্রচুর ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য, চর্বিহীন প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি। ফলিক অ্যাসিড (নিউরাল টিউবের ত্রুটি প্রতিরোধের জন্য), আয়রন (রক্তাল্পতা প্রতিরোধের জন্য), ক্যালসিয়াম (হাড়ের বিকাশের জন্য) এবং আয়োডিনের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টির প্রতি বিশেষ মনোযোগ দিন। কাঁচা বা কম রান্না করা মাংস, পারদযুক্ত কিছু মাছ, পাস্তুরিত না করা দুগ্ধজাত পণ্য এবং অতিরিক্ত ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন।
* হাইড্রেটেড থাকুন এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন: গর্ভাবস্থায় বিভিন্ন শারীরিক ক্রিয়াকলাপের জন্য প্রচুর পরিমাণে জল পান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যার মধ্যে পুষ্টি পরিবহন এবং কোষ্ঠকাঠিন্য এবং ডিহাইড্রেশন প্রতিরোধ অন্তর্ভুক্ত। উপরন্তু, গর্ভাবস্থা ক্লান্তিকর হতে পারে, বিশেষ করে প্রথম এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে। আপনার শরীরের কথা শুনুন এবং পর্যাপ্ত ঘুমকে অগ্রাধিকার দিন। দিনের বেলায় ঘুমানো খুবই উপকারী হতে পারে।
* নিরাপদ এবং পরিমিত শারীরিক কার্যকলাপে অংশগ্রহণ করুন: যদি না আপনার ডাক্তার অন্যথায় পরামর্শ দেন, তবে পরিমিত ব্যায়ামের রুটিন চালিয়ে যাওয়া বা শুরু করা খুবই উপকারী হতে পারে। হাঁটা, সাঁতার কাটা, প্রসবপূর্ব যোগব্যায়াম এবং স্থির সাইকেলে সাইকেল চালানোর মতো কার্যকলাপ ওজন নিয়ন্ত্রণে, মেজাজ উন্নত করতে, পিঠের ব্যথা কমাতে এবং প্রসবের জন্য আপনার শরীরকে প্রস্তুত করতে সাহায্য করতে পারে। সর্বদা আপনার শরীরের কথা শুনুন এবং পড়ে যাওয়া বা পেটে আঘাতের ঝুঁকিপূর্ণ কার্যকলাপ এড়িয়ে চলুন।
* নিজেকে শিক্ষিত করুন এবং প্রস্তুত করুন: গর্ভাবস্থা, প্রসব, প্রসব এবং প্রসবোত্তর পুনরুদ্ধারের বিভিন্ন পর্যায় সম্পর্কে জানুন। প্রসবের ক্লাসে যোগদান, নির্ভরযোগ্য বই পড়া বা সহায়তা গোষ্ঠীতে যোগদানের কথা বিবেচনা করুন। এই জ্ঞান আপনাকে সচেতন সিদ্ধান্ত নিতে, উদ্বেগ কমাতে এবং আপনার শিশুর আগমনের জন্য আরও প্রস্তুত বোধ করতে সক্ষম করতে পারে। এছাড়াও, নার্সারি স্থাপন, শিশু বিশেষজ্ঞ নির্বাচন এবং জন্ম পরিকল্পনা তৈরির মতো ব্যবহারিক প্রস্তুতি সম্পর্কে চিন্তাভাবনা শুরু করুন।

14/06/2025

নিরাপদ দুরত্ব বজায় রাখুন, নিজে কে সুস্থ রাখুন।

14/06/2025

Good Morning

12/06/2025

গরমে প্রয়োজন ছাড়া বাহিরে বের হবেন না

12/06/2025

গরমে বেশি বেশি পানি পান করুন

11/06/2025

Child

17/04/2025

Good work

17/04/2025

Increase testosterone hormone Level food:

Several foods may help increase testosterone levels by providing essential nutrients and supporting hormone production. These include fatty fish (salmon, tuna, mackerel) rich in omega-3s, protein-rich foods like beef, chicken, and pork, and zinc-rich foods like oysters and beans. Additionally, magnesium-rich foods like leafy greens, almonds, and cashews, along with foods containing antioxidants, may also play a role.
Specific foods that may help boost testosterone:

🐟Fatty fish:
These are excellent sources of omega-3 fatty acids, which may reduce inflammation and improve insulin sensitivity, potentially impacting testosterone levels.

🥘Protein-rich foods:
Beef, chicken, and pork are high in protein and contain nutrients like zinc, L-arginine, and carnitine, which may improve blood flow and support testosterone production.

🥘Zinc-rich foods:
Oysters, shellfish, red meat, pumpkin seeds, and lentils are good sources of zinc, an essential mineral for testosterone synthesis in the te**es.

🥘Magnesium-rich foods:
Leafy greens, spinach, almonds, cashews, and peanuts are good sources of magnesium, which may help elevate testosterone levels.

🥘Antioxidant-rich foods:
Pomegranates, dark chocolate, and other fruits and vegetables contain antioxidants that may impact oxidative stress and support healthy hormone levels.

🥘Other potential boosters:
Onions
garlic,
ginger,
Brazil nuts (rich in selenium) have also been suggested to have some testosterone-boosting effects.

Important Considerations:

🔮Balanced Diet:
A healthy and balanced diet, rich in fruits, vegetables, lean proteins, and healthy fats, is crucial for overall hormone health, including testosterone.
🥘Individual Needs:
The specific dietary needs for testosterone may vary based on individual factors, so consulting with a healthcare professional or registered dietitian is recommended.

🦾Lifestyle Factors:
Maintaining a healthy weight, exercising regularly, and managing stress can also significantly impact testosterone levels.

🪷Avoidance of Alcohol:
Excessive alcohol consumption can lower testosterone levels, so it's important to limit or avoid alcohol intake.

05/07/2024

Address

Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Medi Times bd posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Medi Times bd:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram