
03/02/2024
#ডেন্টাল_ফিলিং
🔹 ডেন্টাল ফিলিং মূলত দাঁত ক্ষয়ের চিকিৎসা। দাঁত যখন আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ভেঙ্গে যায়, ছোট বা বড় ছিদ্র হয়, ক্যারিজ হয়, ক্ষয় হয়, তখন ফিলিং করা প্রয়োজন হয়।
🔹 সাধারণ অর্থে, ফিলিং হচ্ছে ভরাট বা প্রতিস্থাপন করা। দাঁতের ছিদ্র স্থান ভরাট করতে বা বড় কোন ক্ষতি রোধ করতে যে পদ্ধতিতে পুনরায় দাঁত আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হয়, তাই ই হচ্ছে ফিলিং করা।
🔹 প্রথমত ফিলিং দুই ধরনের। যথা- অস্থায়ী এবং স্থায়ী।
🔹 অস্থায়ী: বড় ছিদ্র (Gross carries) হলে অস্থায়ী ফিলিং দিয়ে ৭ থেকে ১৫ দিন অবজারভেশনে রাখতে হয়। এর ভেতরে যদি কোনো ধরনের ব্যথা এবং শিরশির না হয়, তবে টেকসইয়ের জন্য স্থায়ী ফিলিং করিয়ে নিতে হবে।
🔹 স্থায়ী: ছোট ছিদ্র হলে অবস্থা বুঝে একবারেই স্থায়ী ফিলিং করা যায়। স্থায়ী ফিলিং কয়েক ধরনের। বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পোজিট বা লাইট কিউর ফিলিং। যা আলট্রাভায়োলেট রশ্মির মাধ্যমে দাঁতের কালার অনুযায়ী করা হয়ে থাকে। এরপরে আছে গ্লাস আয়নোমার সিমেন্ট (জিআইসি) ফিলিং। যাদের দাঁতে সামান্য শিরশির আছে, তাদের জন্য এ ফিলিং উপযোগী।
🔹 দাঁতকে সুস্থ রাখতে এবং চিকিৎসা খরচ কমাতে যত দ্রুত সম্ভব ফিলিং করে নেয়া জরুরি। মনে রাখবেন, আপনার দাঁতে যদি ব্যথা শুরু হয়, যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ অভিজ্ঞ ডেন্টিস্টের সঙ্গে পরামর্শ করে সমস্যা অনুযায়ী চিকিৎসা নিন।
এপয়েনমেন্ট বা যে কোন ধরণের তথ্যের জন্য নিম্নোক্ত নাম্বারসমূহে যোগাযোগ করুন-
☎️01748260696
ঠিকানা: নামাপাড়া,তিন রাস্তার মোড়, পশ্চিম মানিকদি, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট।