Bangla Blood

Bangla Blood If someone's blood helps to save the dying
The life of the patient;
That blood donor is the biggest p

www.banglablood.com হল বাংলাদেশে রক্তদান প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য নিবেদিত একটি ওয়েবসাইট। এটি সারা দেশে রক্তদাতাদের খু...
18/03/2023

www.banglablood.com হল বাংলাদেশে রক্তদান প্রক্রিয়া সহজতর করার জন্য নিবেদিত একটি ওয়েবসাইট। এটি সারা দেশে রক্তদাতাদের খুঁজে বের করতে এবং তাদের সাথে সংযোগ স্থাপনের জন্য ব্যক্তি এবং সংস্থার জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসাবে কাজ করে। ওয়েবসাইটটি ব্যবহারকারী-বান্ধব এবং নেভিগেট করা সহজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে, যা দাতাদের তাদের অবস্থান, রক্তের গ্রুপ এবং অন্যান্য নির্দিষ্ট মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে উপলব্ধ রক্তদাতাদের অনুসন্ধান করতে দেয়।

ওয়েবসাইটটি রক্তদানের গুরুত্ব এবং নিয়মিত রক্তদাতা হওয়ার সুবিধা সম্পর্কেও তথ্য সরবরাহ করে। এটি মানুষকে স্বেচ্ছায় এবং নিয়মিত রক্তদানে উৎসাহিত করে, কারণ এটি জরুরী পরিস্থিতিতে জীবন বাঁচাতে সাহায্য করতে পারে, পাশাপাশি দাতাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারে।

উপরন্তু, www.banglablood.com ব্যবহারকারীদের রক্তদাতা হিসেবে নিজেদের নিবন্ধন করতে এবং তাদের যোগাযোগের তথ্য, রক্তের ধরন এবং দানের জন্য উপলব্ধতা প্রদান করতে দেয়। এটি সম্ভাব্য দাতাদের একটি ডাটাবেস তৈরি করতে সাহায্য করে, যাতে ব্যক্তি এবং সংস্থার জন্য দ্রুত এবং দক্ষতার সাথে উপযুক্ত দাতাদের খুঁজে পাওয়া এবং তাদের সাথে সংযোগ করা সহজ হয়।

সামগ্রিকভাবে, www.banglablood.com বাংলাদেশে যাদের রক্তের প্রয়োজন তাদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ, সেইসাথে যারা রক্তদানের কাজে অবদান রাখতে চান এবং জীবন বাঁচাতে চান।

বাংলা ব্লাডের সকল মেম্বারদের শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও নতুন বছরে স্বাগতম। যারা ইতোমধ্যে বাংলা ব্লাডে http://www.banglablood.co...
10/01/2023

বাংলা ব্লাডের সকল মেম্বারদের শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও নতুন বছরে স্বাগতম। যারা ইতোমধ্যে বাংলা ব্লাডে http://www.banglablood.com রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করেছেন তাদের জন্য রয়েছে ২০২৩ সালের ক্যালেন্ডার । যারা ইতোমধ্যে http://www.banglablood.com/become-donar.php?type=register রেজিস্টার শেষ করেছেন তাদের নাম, ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বার ও বাংলা ব্লাড রেজিস্ট্রেশন স্ক্রিন সট পাঠিয়ে দিলেই আপনাদের ঠিকানায় পোঁছে যাবে নতুন ক্যালেন্ডার।

28/12/2022
কাউকে ব্লাডের জন্য কল দেওয়ার আগে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখবেন। ১- ডোনারের যাতায়াত খরচ২- যে বেলায় ব্লাড দিবে ঐ বেলার খাওয়ার ...
23/09/2022

কাউকে ব্লাডের জন্য কল দেওয়ার আগে কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখবেন।
১- ডোনারের যাতায়াত খরচ
২- যে বেলায় ব্লাড দিবে ঐ বেলার খাওয়ার খরচ
৩- ডাব, স্যালাইন পানি, কিছু ফলমূল কিনে দেওয়ার খরচ দেয়াটা কমনসেন্সের ব্যাপার এবং পরবর্তী ২৪ ঘন্টা ডোনারের খোঁজ খবর রাখবেন।

পারলে কোন এক সময় বাসায় দাওয়াত দিবেন। 💕
ব্লাড দেয়ার আগে অনেকে ডোনার কে বলে ব্লাড দেয়া একটা কমন বেপার এগুলো না বলা। 🥺

অনেকে ভালবাসা নিয়ে আসে ব্লাড দিতে, কিন্তু এগুলা শুনে মন খারাপ করে ফেলে। যারা ব্লাড দেয় তারা বেশিরভাগই স্টুডেন্ট, মেসে থেকে পড়াশুনা করে। তারা প্রতিনিয়ত ব্লাড দেয়। অনেক সময় দেখা যায় পরের দিন এক্সাম, তবুও ব্লাড দেয়।

আবার, যারা ব্লাড খুঁজে দেয় তারাই জানে ১ ব্যাগ ব্লাড খুঁজে বের করা কতটা কষ্টের। সময়, শ্রম দিয়ে ডোনারকে খুজে বের করতে হয়। অনেকেই তো সেগুলা জানেনই না। এগুলা হাইড স্টোরি থাকে।

কিন্তু রোগীর রিলেটিভদের ব্যবহার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বিবেকহীনতার পরিচয় দেয়। কোনো খোজ খবরই নিতে চায়না যে চরম এই বিপদের সময় এই রক্ত কোথা থেকে এলো। একজনকে বলে দেয়, তারপর মনে হয় সব দায়ভার ঐ বেচারার। নিজের সম্মান রক্ষার জন্য হলেও ঐ বেচারা ডোনারকে কেয়ার করে। অনেক ডোনার জবও করেনা। হয়তো আত্মীয় স্বজন, না হয় পরিচিত, নতুবা মানবতার জন্য মানুষের বিপদে এগিয়ে যায়।

নামীদামী হাসপাতালে ভর্তি করাতে পারেন,একদিনে ৩/৪ হাজার টাকা করে কেবিন ভাড়া দিতে পারেন। কিন্তু যে মানুষটা তার সবথেকে মূল্যবান জিনিস দিয়ে আপনাকে হেল্প করছে,তার কদর করবেন না, তা হতে পারেনা।

যে দেশে ২৫০মিলি গ্রাম পানির বোতল কিনে খেতে হয়,সে দেশে বিনা টাকায় ৪৫০ মিলি গ্রাম রক্ত দাতাকে সম্মান করা আপনার কর্তব্য।

ধন্যবাদ

আমরা কেন এমন করি  😢😢�ব্লাড দিয়েছিলাম সিজার রোগীকে।তার ছেলে বাচ্চা হয়েছিলো।আমি বাড়ি থেকে বের হয়েছিলাম ১১ টার সময়,হাসপাতাল...
24/01/2022

আমরা কেন এমন করি 😢😢�
ব্লাড দিয়েছিলাম সিজার রোগীকে।তার ছেলে বাচ্চা হয়েছিলো।
আমি বাড়ি থেকে বের হয়েছিলাম ১১ টার সময়,হাসপাতালে ১টার সময় গিয়েছি।
ব্লাড নিয়েছে ২টার সময়,
দুপুরে না খেয়ে ব্লাড দিলাম।
ব্লাড নিয়ে রোগীর লোক হাতে ১০০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে বলে ভাই ভালো থাকবেন।
ঐ ২ ঘন্টার রাস্তায় রুগির লোক কম করে হলেও ৫০ বার ফোন দিয়েছে,
ভাই কোথায় আছেন, একটু তাড়াতাড়ি আসেন।
যেখানে আমার ১৮০ টাকা গাড়ি ভাড়া গিয়েছিল।
পরে রাতে জানতে পারলাম,
তার পরিবারে প্রথম ছেলে বাচ্চা তাই এলাকায় ৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করেছে।
ঐরাত থেকে আমার জ্বর শুরু, ৭দিন জ্বর ছিলো, ৩দিন ডিউটিতে যেতে পারি নাই, ৩ দিনে আমার ১৫০০ টাকা কেটে রেখেছিল।
এখন কথা হলো
রোগীর পরিবার এলাকায় ৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করলো
আমার কি একটা মিষ্টি পাওয়ার অধিকার ছিলো না?
আচ্ছা মিষ্টি না খেলাম,
গাড়ি ভাড়া তো ঠিক মতো দিতে পারতো?
আচ্ছা গাড়ি ভাড়াও না হয় বাদ দিলাম,,
ব্লাড নেওয়ার আগে তো ৫০ বার ফোন করেছে,
ব্লাড নেওয়ার পড়ে বাড়িতে ঠিক মতো আসলাম কি না ১মিনিট ফোন করে তো খবর নিতে পারতো তাই না???
৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করার মতো মানুষ পেলো
ঐ ৪০ কেজি মিষ্টি খাওয়া লোকদের মাঝে কি একজন ব্লাড দেওয়ার মানুষ পেল না???

--- রোগীর লোক দের উদ্দেশ্যে বলি -ব্লাড দেওয়ার পড়ে রক্তদাতাদের মূল্যহীন বানাবেন না, যথাসাধ্য মতো রক্তদাতাদের পজেটিভ রাখার চেস্টা করুন❣️

হ্যা তারপরও রক্ত বিনিময়ের দায়িত্ব টা আমরাই চালিয়ে যাচ্ছি।

রক্ত কমে গেলে শরীরের কী ক্ষতি হয়?মানুষের শরীরে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রক্ত থাকে। এটি কমে গেলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হয়। রক...
01/10/2020

রক্ত কমে গেলে শরীরের কী ক্ষতি হয়?

মানুষের শরীরে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ রক্ত থাকে। এটি কমে গেলে শরীরে বিভিন্ন সমস্যা হয়। রক্ত কমে গেলে শরীরে কী ক্ষতি হয়, এ বিষয়ে এনটিভির নিয়মিত আয়োজন স্বাস্থ্য প্রতিদিন অনুষ্ঠানের ৩১২৩তম পর্বে কথা বলেছেন ডা. মুনিম আহমেদ।

বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের হেমাটোলজি বিভাগের রক্তরোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কর্মরত।

প্রশ্ন : একজন মানুষের শরীরে কতটুকু রক্ত থাকা দরকার? এটা কোন পর্যায়ে গেলে আমরা একে রক্তস্বল্পতা বলব?

উত্তর : সাধারণত আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রাটা পুরুষের ক্ষেত্রে ১৪ থেকে ১৬। নারীদের ক্ষেত্রে ১২ থেকে ১৬। এই পরিমাণে থাকে। এই পরিমাণ থেকে কম হলে একে আমরা এনিমিয়া বা রক্তস্বল্পতা বলি।

প্রশ্ন : রক্ত কমে গেলে কী কী ক্ষতি হয়?

উত্তর : রক্তস্বল্পতা আসলে অনেকগুলো রোগের উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয় আমাদের কাছে। লোহিত রক্ত কণিকা বা লাল রক্ত কণিকার কাজ হলো, অক্সিজেন বহন করে সে শরীরের প্রতিটি কোষে পৌঁছে দেয়। আমরা যে হাত নাড়ছি বা কথা বলছি, এগুলো তো প্রতিটি এক একটি কাজ বা ক্রিয়া। এই শক্তিটা বহন করছে হিমোগ্লোবিন।

এখন যদি হিমোগ্লোবিন পরিমাণে কম থাকে বা তার অক্সিজেন বহন করার ক্ষমতা কম থাকে, অর্থাৎ একে আমরা কোয়ালিটিটিভ ডেফিসিয়েন্সি বলি। তাহলে উভয় ক্ষেত্রে একজন মানুষ রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়ায় আক্রান্ত হবে। যেহেতু কাজের সঙ্গে জড়িত, সেহেতু হিমোগ্লোবিন কম থাকলে, কী কী উপসর্গ জড়িত, সেগুলো বলি। যেমন : ক্লান্ত লাগবে, দুর্বল লাগবে, কাজে কোনো আগ্রহ থাকবে না, কাজ করতে ভালো লাগবে না, খেতে ভালো লাগবে না, একটুতেই হাঁপিয়ে যাবে, সে হাঁটতে পারবে না, আরো যখন এটি অগ্রবর্তী পর্যায়ে যায়, আরো বেশি পরিমাণে কমে যাবে। এ রকম হলে হার্টকে অনেক বেশি পরিমাণে কাজ করতে হয়। কারণ, হার্ট তো রক্ত পাম্প করে সারা শরীরের সব জায়গায় হিমোগ্লোবিনটা পৌঁছে দিচ্ছে। যেহেতু অক্সিজেনের পরিমাণ কম, পায়ের মাংসপেশি বলবে আমাকে বেশি বেশি পরিমাণ খাবার দাও। তার চাহিদা পূরণ করতে হার্টকে বেশি কাজ করতে হবে। এতে একটি সময় পড়ে হার্ট দুর্বল হয়ে যাবে। এ রকম হলে আরো জটিলতা দেখা দেয়।

প্রশ্ন : এতে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যাও তো বাড়ে?

উত্তর : শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা। এরপর কিডনি ফেইলিউর। কারণ, কিডনি তো প্রতিনিয়ত আমাদের রক্তকে পরিশোধন করছে। তার নিজের যদি শক্তি না থাকে, চলার ক্ষমতা না থাকে, আস্তে আস্তে কিডনি ফেইলিউরের দিকে চলে যায়।

প্রশ্ন : আমাদের শরীরে কোনো ক্ষত হলে, সেটা কোনো অস্ত্রোপচার হোক, সংক্রমণ হোক, যেখানে ক্ষত সেরে ওঠার প্রশ্ন জড়িত, সেখানে তো অক্সিজেনের দরকার হয়। রক্তস্বল্পতা হলে তো সেটাও হবে না। আমরা অস্ত্রোপচার হলে বলি রক্তস্বল্পতা হলে সেটি ঠিক করতে হবে?

উত্তর : রক্তস্বল্পতা ডিলে হিলিং বলি আমরা। এর অন্যতম একটি প্রধান কারণ এটি।

বাংলা ব্লাড সব সময় মানবতার প্রতি নিবেদিত কাজকে উৎসাহিত করে। যারা করোনায় আক্রান্ত তাঁদের সুস্থতা কামনা করছি, আর যারা সুস্...
27/06/2020

বাংলা ব্লাড সব সময় মানবতার প্রতি নিবেদিত কাজকে উৎসাহিত করে। যারা করোনায় আক্রান্ত তাঁদের সুস্থতা কামনা করছি, আর যারা সুস্থ হয়েছেন তাঁদের প্লাজমা দানে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি। কোন বাংলা ব্লাড মেম্বার ফ্রি প্লাজমা দান করলে তাঁদের জন্য থাকবে বিশেষ পুরস্কার।

রক্তের গ্রুপ কি এবং কত প্রকার?প্রতিটি জীবিত মানুষ জন্মগত সূত্রে শরীরে রক্ত নিয়ে জন্মায়। কিন্তু প্রতিটি মানুষের শরীরের ধর...
06/06/2020

রক্তের গ্রুপ কি এবং কত প্রকার?

প্রতিটি জীবিত মানুষ জন্মগত সূত্রে শরীরে রক্ত নিয়ে জন্মায়। কিন্তু প্রতিটি মানুষের শরীরের ধরন সর্বার্থে এক হয় না। বিজ্ঞানীরা রক্তের উপাদানগত বৈশিষ্ট্যের বিচারে রক্তকে বিভিন্ন শ্রেণিতে ভাগ করেছেন। রক্তের এই শ্রেণিবিন্যাসকে ব্লাড গ্রুপ (Blood Group) বলা হয়। ১৯০১ খ্রিষ্টাব্দে জীববিজ্ঞানী কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার প্রথম মানুষের রক্তের শ্রেণিবিন্যাস করেন। এই শ্রেণীবিন্যাসকে সংক্ষেপে ABO ব্লাড গ্রুপ বা সংক্ষেপে ব্লাড গ্রুপ বলা হয়।

সাধরাণভাবে এ্যান্টিবডি ও এ্যান্টিজোনের ভিত্তিতে মানুষের রক্তকে ৪ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা: A, B, AB ও O।
প্রত্যেক গ্রুপ আবার দুই প্রকারে বিভক্তঃ + এবং -

সুতরাং মানুষের দেহে মোট আট প্রকারের রক্ত পাওয়া যায়ঃ
O+, O-, A+, A-, B+, B-, AB+, AB-

29/05/2020

"করোনা রোগীকে
অবহেলা নয়,
তার প্লাজমা দানেই হবে করোনা জয়"
ইনশআল্লাহ

28/05/2020
রক্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কী কী জটিলতা হতে পারে?হাত-পা অথবা চোখ ছাড়া বেঁচে থাকা সম্ভব হলেও রক্ত ছাড়া বাঁচার কথা কল্পনাও করা য...
21/05/2020

রক্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে কী কী জটিলতা হতে পারে?

হাত-পা অথবা চোখ ছাড়া বেঁচে থাকা সম্ভব হলেও রক্ত ছাড়া বাঁচার কথা কল্পনাও করা যায় না। মানবদেহে রক্ত তাই অপরিহার্য। জীবন রক্ষার অন্যতম উপায় রক্ত পরিসঞ্চালন কখনো কখনো তৈরি করতে পারে জটিলতা।

রক্তবাহিত রোগের সংক্রমণ এখনো একটি প্রধান সমস্যা। হেপাটাইটিস বি, হেপাটাইটিস সি, এইডসসহ বিভিন্ন প্রাণঘাতী জীবাণু সহজেই রক্তের মাধ্যমে রক্তগ্রহীতার দেহে প্রবেশ করতে পারে। এই পরিস্থিতির মূল কারণ রক্ত পরিসঞ্চালনের আগে রক্তটি জীবাণুমুক্ত কি না, তা যথাযথভাবে পরীক্ষা না করা। অনুমোদনহীন এসব রক্ত বিক্রি করা হয়। আর তা আসে মূলত নেশাসক্ত পেশাদার রক্তদানকারীদের থেকে। এ ছাড়া মেয়াদোত্তীর্ণ রক্ত বা ভেজাল রক্তও এসব ব্লাড ব্যাংক থেকেই আসে।
ভুলক্রমে এক গ্রুপের রক্ত অন্য গ্রুপের রোগীদের দিলে রক্ত হয়ে উঠতে পারে প্রাণঘাতী। এ ধরনের ঘটনা কম হলেও একেবারেই হয় না, তা নয়। এসব ক্ষেত্রে রক্ত সংগ্রহকারী ও পরীক্ষাকারী ব্লাডব্যাংক, চিকিৎসক অথবা নার্স যে কারো ভুল বা অসতর্কতা দায়ী। রোগী সাধারণত বুকে-পিঠে ব্যথা বা শ্বাসকষ্টের অভিযোগ করে থাকে। চিকিৎসক দ্রুত ব্যবস্থা নিলে পরবর্তী জটিলতা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব হয়। এ ছাড়া যেকোনো পরিসঞ্চালনেই কাঁপুনি ও জ্বর আসা এবং অ্যালার্জি জাতীয় ছোটখাটো সমস্যা হতে পারে।
যাদের কিছুদিন পরপর রক্ত নিতে হয়, তাদের দেহে লৌহের আধিক্যসহ অন্যান্য সমস্যা হতে পারে।
অনেক সময় অধিক রক্ত দ্রুত প্রবেশ করলে বৃদ্ধ অথবা হৃদরোগীর হার্ট ফেইলিউর জাতীয় সমস্যা হতে পারে।
অবশ্য রোগী বা তাঁর আত্মীয়স্বজন সবচেয়ে বড় সমস্যায় পড়েন, রক্ত পরিসঞ্চালনের আগেই যখন দেওয়ার জন্য রক্ত খুঁজতে থাকেন। পাড়ায় পাড়ায় ব্যাঙের ছাতার মতো অবৈধ ব্লাড গড়ে উঠলেও নিরাপদ রক্ত এখনো দুর্লভ। বিশেষ করে জরুরি মুহূর্তে রক্ত প্রয়োজন হলে, তা হয়ে ওঠে সোনার হরিণ। এ ছাড়া যাদের ঘন ঘন রক্ত নিতে হয়, তাদের বেশিরভাগ সময় যায় রক্তের খোঁজে। দুর্লভ দলের রক্ত হলে তো কথাই নেই।

আমাদের কী করা উচিত

রক্ত যে কারোরই যেকোনো সময় প্রয়োজন হতে পারে—এ কথা মনে রেখে আমরা যদি এখনই প্রস্তুতি নিয়ে রাখি, তবে রক্ত পরিসঞ্চালনের সমস্যা থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব। আমাদের যেসব উদ্যোগ নিতে হবে তা হলো :

নিজের, আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের রক্তের গ্রুপ জেনে রাখা।
নিকটস্থ ব্লাড ব্যাংকের ঠিকানা ও ফোন নম্বর জেনে রাখা।
শুধু নিবন্ধনকৃত ব্লাড ব্যাংকে রক্তদান ও গ্রহণ করা।
পেশাদার রক্তদাতার রক্ত না কেনা।
নিজে নিয়মিত রক্তদান করা এবং সকলকে উদ্বুদ্ধ করা।
রক্তবাহিত রোগে সংক্রমিত হলে রক্তদান না করা।

14/05/2020

মানুন তিন, করোনা থেকে মুক্তি নিন।
১। মাস্ক পরুন।
২। তিন ফিট দূরত্ব মানুন।
৩। ২০ মিনিট পর পর হাত ধৌত করুন।

11/05/2020

করোনা সতর্কতায় জরুরী প্রয়োজনে গন পরিবহনের পরিবর্তে পায়ে হেটে, সাইকেল, মোটরসাইকেল ব্যবহারে করোনা ঝুকি কমাতে পারে।

11/05/2020

মন খুলে হাসুন, প্রান খুলে বাঁচুন। করোনা মানে মৃত্যু নয়, মৃত্যু হতে পারে ভয় পাওয়ার কারনে। ৮০% করোনা রোগী এমনিতেই ভালো হয়ে যায়।

Address

Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangla Blood posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Bangla Blood:

Share

Category