Doctor Check

Doctor Check Doctor check is Founded in 2020 by the specialist doctor. Its a local benefits provider that serves

Acute Respiratory Infection–এর কিছু সাধারণ লক্ষণ আছে, যেমন হালকা জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, হালকা কাশি বা গলায় অস্বস্তি। এ...
22/09/2025

Acute Respiratory Infection–এর কিছু সাধারণ লক্ষণ আছে, যেমন হালকা জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া, হালকা কাশি বা গলায় অস্বস্তি। এসব সাধারণত ঘরে বিশ্রাম, পানি পান ও যত্ন নিলে ভালো হয়ে যায়। কিন্তু কিছু জটিল বা “রেড-ফ্ল্যাগ” লক্ষণ রয়েছে, যেগুলো দেখা দিলে দেরি না করে অবশ্যই ডাক্তার দেখানো জরুরি। যেমন—উচ্চমাত্রার জ্বর কয়েকদিন ধরে থাকলে, শ্বাসকষ্ট বা হাঁপ ধরা, বুকে ব্যথা বা চাপ অনুভব করা, খুব দ্রুত শ্বাস নেওয়া বা শ্বাস আটকে আসা। শিশুদের ক্ষেত্রে দুধ বা খাবার না খাওয়া, অথবা ঠোঁট ও নখ নীলচে হয়ে যাওয়া বিশেষভাবে বিপদের সংকেত।

👉 তাই সাধারণ লক্ষণকে হালকাভাবে নিলেও, জটিল লক্ষণকে কখনোই অবহেলা করবেন না। সময়মতো চিকিৎসা নিলেই ঝুঁকি কমানো সম্ভব। পোস্টটি সেভ করুন এবং আপনার পরিবারকে সচেতন করুন।

ARI বা Acute Respiratory Infection সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো গুরুতর অবস্থার কারণ হতে ...
21/09/2025

ARI বা Acute Respiratory Infection সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে ব্রংকাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো গুরুতর অবস্থার কারণ হতে পারে। অনেক ক্ষেত্রে হালকা সংক্রমণ বিশ্রাম, পর্যাপ্ত পানি পান ও যত্নের মাধ্যমে সেরে যায়। তবে কিছু অবস্থায় দেরি না করে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। যদি লক্ষণ খুব তীব্র হয়, যেমন—উচ্চ জ্বর, শ্বাস নিতে কষ্ট, দ্রুত শ্বাস, বুকে ব্যথা বা প্রচণ্ড দুর্বলতা—তাহলে অবিলম্বে ডাক্তার দেখানো জরুরি। আবার, কয়েকদিন ধরে লক্ষণ একই রকম থেকে যায় বা ধীরে ধীরে আরও খারাপ হতে থাকে, সেটিও চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়ার একটি বড় কারণ। বিশেষ করে যাদের আগে থেকেই ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ফুসফুসের সমস্যা (যেমন অ্যাজমা বা COPD), বা কিডনির রোগ আছে, তাদের ক্ষেত্রে ARI আরও দ্রুত জটিল হয়ে উঠতে পারে। তাই এসব সহ-রোগ থাকলে সামান্য সংক্রমণও অবহেলা না করে ডাক্তার দেখাতে হবে। মনে রাখবেন, সময়মতো সঠিক চিকিৎসা নিলে ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায় এবং জটিলতাও এড়ানো সম্ভব।

অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে প্রাথমিক মনিটরিং করতে হলে কয়েকটি সহজ নীতিমালা অনুসরণ করা জরুরি। প্রথমেই নিয়মিত শরীরের তাপমাত্রা মে...
20/09/2025

অসুস্থ অবস্থায় বাড়িতে প্রাথমিক মনিটরিং করতে হলে কয়েকটি সহজ নীতিমালা অনুসরণ করা জরুরি। প্রথমেই নিয়মিত শরীরের তাপমাত্রা মেপে রাখতে হবে। তাপমাত্রা যদি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায় তবে অবশ্যই বিশ্রাম নিতে হবে এবং প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বিশ্রাম নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ফিরিয়ে আনতে যথেষ্ট ঘুম এবং আরাম দরকার।

পানি ও তরল খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া উচিত। শরীরকে হাইড্রেটেড রাখা সংক্রমণ প্রতিরোধে সহায়তা করে এবং আরোগ্য প্রক্রিয়াকে সহজ করে। পালস-অক্সিমিটার ব্যবহার করা যেতে পারে অক্সিজেন স্যাচুরেশন দেখার জন্য। এখানে শুধু সংখ্যার দিকে না তাকিয়ে নীতির দিকে নজর দিতে হবে—যদি বারবার অক্সিজেন লেভেল কমে যায় বা শ্বাস নিতে কষ্ট হয় তবে অবহেলা করা যাবে না।

শ্বাস-প্রশ্বাস পর্যবেক্ষণও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। প্রতি মিনিটে শ্বাসের গতি অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে গেলে, শ্বাস নিতে কষ্ট হলে বা হাপাতে শুরু করলে সতর্ক হতে হবে। শেষ পর্যন্ত মনে রাখতে হবে, বাড়িতে প্রাথমিক মনিটরিং মানে হলো তাপমাত্রা দেখা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা, এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ও অক্সিজেন স্যাচুরেশন লক্ষ্য করা। কিন্তু পরিস্থিতি গুরুতর হলে অবশ্যই দেরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে।

শিশুদের তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) – বিপদের সংকেতশিশুদের ক্ষেত্রে তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) দ্রুত গুরুতর ...
18/09/2025

শিশুদের তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) – বিপদের সংকেত

শিশুদের ক্ষেত্রে তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) দ্রুত গুরুতর আকার নিতে পারে। কয়েকটি লক্ষণ বিশেষভাবে বিপদের সংকেত হিসেবে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে দ্রুত বা অস্বাভাবিক শ্বাস নেওয়া, খাওয়ায় অনীহা বা বুকের দুধ না খাওয়া, ঠোঁট বা আঙুল নীলচে হয়ে যাওয়া, অস্বাভাবিক ঘুমঘুম ভাব বা অচেতন হয়ে পড়া এবং দীর্ঘস্থায়ী জ্বর।

⚠️ এসব উপসর্গ দেখা দিলে দেরি না করে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি। সময়মতো ব্যবস্থা নিলে শিশুর জীবন বাঁচানো সম্ভব।

ARI-এর সাধারণ লক্ষণ বনাম জটিল লক্ষণতীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) প্রথমে সাধারণ কিছু লক্ষণ দিয়ে শুরু হয়, যেমন হালকা জ...
17/09/2025

ARI-এর সাধারণ লক্ষণ বনাম জটিল লক্ষণ

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) প্রথমে সাধারণ কিছু লক্ষণ দিয়ে শুরু হয়, যেমন হালকা জ্বর, কাশি, নাক বন্ধ হওয়া বা গলা ব্যথা। এসব অবস্থায় বিশ্রাম, বেশি পানি পান এবং প্রাথমিক যত্নেই অনেক সময় সুস্থ হওয়া সম্ভব। কিন্তু সমস্যা তখনই গুরুতর হয় যখন কিছু “রেড-ফ্ল্যাগ” বা জটিল লক্ষণ দেখা দেয়। এর মধ্যে রয়েছে তীব্র বা দীর্ঘস্থায়ী জ্বর, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, বুকে ব্যথা, এবং শিশুদের ক্ষেত্রে দ্রুত শ্বাস নেওয়া বা খাওয়ায় অনীহা। ⚠️ এসব লক্ষণ দেখা দিলে অবহেলা না করে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরি।

ইনডোর এয়ার কোয়ালিটি (Indoor Air Quality)আমাদের ঘরের বাতাসের মান (Indoor Air Quality) খারাপ হলে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের ঝুঁকি...
10/09/2025

ইনডোর এয়ার কোয়ালিটি (Indoor Air Quality)

আমাদের ঘরের বাতাসের মান (Indoor Air Quality) খারাপ হলে শ্বাসকষ্টজনিত রোগের ঝুঁকি দ্রুত বেড়ে যায়। বন্ধ জানালা, ভেন্টিলেশন না থাকা আর ঘরে ধুলাবালি জমে থাকা অবস্থায় জীবাণু সহজে ছড়ায় এবং ARI-এর মতো সংক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। অন্যদিকে যদি ঘরের জানালা খোলা রাখা হয়, নিয়মিত ধুলাবালি পরিষ্কার করা হয় এবং ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা ঠিক রাখা হয়, তবে তাজা বাতাস প্রবাহিত হয় ও সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। তাই পরিবারের সবার সুস্থতার জন্য ঘরের এয়ার কোয়ালিটি উন্নত রাখা খুবই জরুরি।

👉 পোস্টটি সেভ করুন ✔️ – প্রতিদিনের জীবনে মনে রাখুন।

ARI (তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ) এর মুখ্য কারণ🔸 ধূমপান (Smoking):👉 ধূমপান সরাসরি শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং সংক্রমণে...
09/09/2025

ARI (তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ) এর মুখ্য কারণ

🔸 ধূমপান (Smoking):
👉 ধূমপান সরাসরি শ্বাসনালী ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং সংক্রমণের ঝুঁকি বহুগুণ বাড়ায়।

🔸 প্যাসিভ স্মোকিং (Passive Smoking):
👉 অন্যের ধোঁয়ার সংস্পর্শে আসলেও সমানভাবে ক্ষতিকর, বিশেষ করে শিশু ও বয়স্কদের জন্য।

🔸 দূষণ (Pollution):
👉 বাতাসে ধুলা ও ক্ষতিকর কণা শ্বাসনালীকে দুর্বল করে দেয়।

🔸 ভিড় (Crowded Places):
👉 জনাকীর্ণ ও বাতাস চলাচল কম জায়গায় জীবাণু দ্রুত ছড়ায়।

⚠️ এই কারণগুলো এড়িয়ে চললে ARI-এর ঝুঁকি অনেকটা কমানো সম্ভব।

👉 পোস্টটি সেভ করুন ✔️

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (Acute Respiratory Infection – ARI) অনেক সময় মৌসুম ও আবহাওয়ার কারণে বেড়ে যায়।🔹 আর্দ্রতা (Hum...
08/09/2025

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (Acute Respiratory Infection – ARI) অনেক সময় মৌসুম ও আবহাওয়ার কারণে বেড়ে যায়।

🔹 আর্দ্রতা (Humidity): বাতাসে আর্দ্রতা বেশি থাকলে জীবাণু দীর্ঘ সময় টিকে থাকে এবং সহজে ছড়ায়।
🔹 ধুলা (Dust): বাতাসে ধুলার কণা শ্বাসনালীকে উত্তেজিত করে এবং সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বাড়ায়।
🔹 ঠান্ডা বাতাস (Cold Air): শীতল বাতাসে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়, ফলে সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।

⚠️ তাই মৌসুম পরিবর্তনের সময় বিশেষভাবে সতর্ক থাকুন।
👉 মাস্ক ব্যবহার করুন, নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন এবং ভিড় এড়িয়ে চলুন।

পোস্টটি সেভ করুন ✔️ – মৌসুমি রোগ থেকে সুরক্ষিত থাকতে মনে রাখবেন।

ARI-এ কারা বেশি ঝুঁকিতে?✅ শিশু – বিশেষ করে ৫ বছরের নিচে✅ বয়স্ক মানুষ – যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়✅ দীর্ঘস্থায়ী রো...
06/09/2025

ARI-এ কারা বেশি ঝুঁকিতে?

✅ শিশু – বিশেষ করে ৫ বছরের নিচে
✅ বয়স্ক মানুষ – যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়
✅ দীর্ঘস্থায়ী রোগী – যেমন ডায়াবেটিস, হৃদরোগ বা ফুসফুসের সমস্যা রয়েছে
✅ ধূমপায়ী ও দূষিত পরিবেশে বসবাসকারীরা

⚠️ এই গ্রুপের মানুষের ক্ষেত্রে ARI দ্রুত গুরুতর আকার নিতে পারে। তাই বাড়তি সতর্কতা জরুরি।

👉 পোস্টটি সেভ করুন ✔️ – প্রয়োজনে আবার দেখবেন।

ARI কিভাবে ছড়ায়?তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) সবচেয়ে দ্রুত ছড়ায় হাঁচি-কাশির মাধ্যমে। আক্রান্ত ব্যক্তি যখন হাঁচি বা ক...
05/09/2025

ARI কিভাবে ছড়ায়?

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) সবচেয়ে দ্রুত ছড়ায় হাঁচি-কাশির মাধ্যমে। আক্রান্ত ব্যক্তি যখন হাঁচি বা কাশি দেয়, তখন তার মুখ থেকে অসংখ্য ছোট ছোট জলকণা (ড্রপলেট) বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে। আশেপাশের কেউ এই কণা শ্বাসের সাথে গ্রহণ করলে সংক্রমণ হতে পারে।

শুধু বাতাস নয়, সংক্রমণ ছড়াতে পারে সরাসরি স্পর্শের মাধ্যমেও। আক্রান্ত ব্যক্তি যদি দরজার হ্যান্ডেল, মোবাইল বা অন্য কোনো বস্তু স্পর্শ করে, সেখানে জীবাণু লেগে থাকতে পারে। পরে অন্য কেউ সেই জিনিস ছুঁয়ে চোখ, নাক বা মুখে হাত দিলে সহজেই সংক্রমণ হয়।

এছাড়া, ভিড় করা ঘর বা বন্ধ জায়গা যেখানে বাতাস চলাচল কম, সেখানে ARI আরও দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। যেমন—স্কুল, অফিস, মিটিং রুম বা গণপরিবহন। এসব জায়গায় একসাথে অনেক মানুষ থাকায় জীবাণু দ্রুত এক ব্যক্তি থেকে আরেক জনের মধ্যে ছড়ায়।

👉 এখন বলুন, কোন ভুলটা আপনি বেশি করেন? — হাঁচি-কাশিতে মুখ না ঢেকে রাখা, হাত ধোয়ার অভ্যাস ভুলে যাওয়া, নাকি ভিড় জায়গায় মাস্ক না পরা?

ARI-এর ধরনতীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) মূলত দুই ভাগে বিভক্ত হয় ⬇️🔹 URTI (Upper Respiratory Tract Infection)👉 শ্বাসয...
04/09/2025

ARI-এর ধরন

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (ARI) মূলত দুই ভাগে বিভক্ত হয় ⬇️

🔹 URTI (Upper Respiratory Tract Infection)

👉 শ্বাসযন্ত্রের উপরের অংশে হয়

নাক, গলা, সাইনাস

উদাহরণ:
✅ সাধারণ সর্দি-কাশি
✅ ইনফ্লুয়েঞ্জা (Flu)
✅ ফ্যারিঞ্জাইটিস (গলার প্রদাহ)

লক্ষণ: নাক বন্ধ, গলা ব্যথা, কাশি, হাঁচি

🔹 LRTI (Lower Respiratory Tract Infection)

👉 শ্বাসযন্ত্রের নিচের অংশে হয়

ব্রংকাই, ফুসফুস

উদাহরণ:
✅ ব্রংকাইটিস
✅ নিউমোনিয়া

লক্ষণ: দীর্ঘস্থায়ী কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা, জ্বর

⚠️ URTI সাধারণত হালকা হয়, কিন্তু LRTI বেশি গুরুতর এবং দ্রুত চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।

👉 পোস্টটি সেভ করুন ✔️ — প্রয়োজনে আবার দেখে নিন।

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (Acute Respiratory Infection – ARI) হলো এক ধরনের সাধারণ কিন্তু কখনও কখনও গুরুতর অসুখ, যা আমা...
02/09/2025

তীব্র শ্বাসকষ্টজনিত সংক্রমণ (Acute Respiratory Infection – ARI) হলো এক ধরনের সাধারণ কিন্তু কখনও কখনও গুরুতর অসুখ, যা আমাদের শ্বাসযন্ত্রকে আক্রমণ করে। শ্বাসযন্ত্রকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়:

🔹 উপরের শ্বাসনালী (Upper Respiratory Tract)

👉 নাক, গলা, সাইনাস ও কণ্ঠনালী

এ অংশে সংক্রমণ হলে সাধারণত সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা, সাইনাসের প্রদাহ হয়।

উদাহরণ: সাধারণ ঠান্ডা (Common Cold), ইনফ্লুয়েঞ্জা, ফ্যারিঞ্জাইটিস।

🔹 নিচের শ্বাসনালী (Lower Respiratory Tract)

👉 শ্বাসনালী, ব্রংকাই, ফুসফুস

এ অংশে সংক্রমণ তুলনামূলক বেশি গুরুতর হয়।

উদাহরণ: ব্রংকাইটিস, নিউমোনিয়া।

🌍 কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, উন্নয়নশীল দেশে শিশুদের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হলো ARI। বাংলাদেশেও প্রতি বছর বিপুল সংখ্যক শিশু ও বয়স্ক মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়।

⚠️ কারা বেশি ঝুঁকিতে?

শিশু (বিশেষ করে ৫ বছরের নিচে)

বয়স্ক মানুষ

যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল

ধূমপায়ী বা দূষিত পরিবেশে বসবাসকারী

💡 সচেতনতার জন্য টিপস

✔️ হাঁচি-কাশির সময় রুমাল/টিস্যু ব্যবহার করুন
✔️ নিয়মিত হাত ধুয়ে ফেলুন
✔️ ঘরের ভেতর বাতাস চলাচল নিশ্চিত করুন
✔️ ধূমপান ও ধোঁয়াযুক্ত পরিবেশ এড়িয়ে চলুন

👉 পোস্টটি সেভ করুন, প্রয়োজনে আবার পড়ে সচেতন থাকুন।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 00:59
Tuesday 09:00 - 00:59
Wednesday 09:00 - 00:59
Thursday 09:00 - 00:59
Friday 09:00 - 00:59
Saturday 09:00 - 00:59
Sunday 09:00 - 00:59

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor Check posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category