Physiotherapy Home Care in Dhaka -PHCD

23/07/2025

কবে ডাক্তাররা ফিজিওথেরাপির জন্য ফিজিওথেরাপি চিকিৎসক এর কাছে রেফার করবে?? কবে এরা দেখানো ব্যয়াম বন্ধ করবে??
আর কবে এরা ম্যালপ্রাক্টিক্স বন্ধ করবে??

03/07/2025

এন্ডোসকপির মাধ্যমে একই সাথে পেটের ভিতর থেকে ফরেনবডি (আংটি) ও খাদ্যনালীর পলিপ কেটে বের করাঃ

গতকাল বরিশাল থেকে একটি বাচ্চা বিআরবি হসপিটালে আসে। বাচ্চটি ৫দিন আগে একটা আংটি গিলে ফেলে যা পাকস্থলীতে আটকে ছিল। প্রথমে বাচ্চাটি বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে এন্ডোসকপির মাধ্যমে আংটিটি বের করতে গিয়ে esophagus এ পলিপ দেখতে পায়।কিন্তু তাদের ওখানে এনেস্থিসিয়া দেওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় সাথে সাথে বাচ্চাটিকে বিআরবি হসপিটালে আমার কাছে পাঠায়।
আলহামদুলিল্লাহ আমরা এন্ডোসকপির মাধ্যমে এক সেটিংএ ফরেনবডি (আংটি) ও পলিপ কেটে নিয়ে আসি।
একদিন হাসপাতালে ভর্তি রেখে আজ ছুটি দিয়েছি।
আলহামদুলিল্লাহ বাচ্চাটি এখন সম্পূর্ণ সুস্থ আছে।
ধন্যবাদ বিআরবি হসপিটালের এন্ডোসকপি ও এনেস্থিসিয়া টিমের সকল সদস্যকে।

ডাঃকামাল হোসেন
ইন্টারভেনশনাল পেডিয়াট্রিক গ্যাস্ট্রএন্টারোলজিস্ট
কনসালটেন্ট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও বিআরবি হসপিটাল

29/06/2025

29/06/2025

৬৫ বছর বয়সী জার্মান নারী চার সন্তান প্রসব করলেন!

জার্মানিতে এই ঘটনা বেশ বিতর্কের জন্ম দিয়েছে। শিক্ষক অ্যানেগ্রেট রাউনিজক — যার ইতিমধ্যেই ১৩টি সন্তান আছে — তিনি ইউক্রেনে গিয়ে বেনামী শুক্রাণু ও ডিম্বাণু দাতার মাধ্যমে গর্ভধারণ করে সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে চার সন্তানের জন্ম দেন।

এই তিনটি ছেলে শিশু ও একটি মেয়েশিশুর জন্মের সময় ওজন ছিল ৬৫৫ থেকে ৯৬০ গ্রাম (প্রায় ১.৪ থেকে ২.১ পাউন্ড)। বুহরার (ডাক্তার) মতে এরা ছিল ‘একেবারে উচ্চ ঝুঁকির’ নবজাতক। চার নবজাতকের মধ্যে দুইজনকে শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা দিতে হয়েছে এবং দুইজনের অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে।

অবিশ্বাস্যভাবে, রাউনিজকের গর্ভাবস্থা বড় কোনো জটিলতা ছাড়াই কেটেছে এবং প্রসবের সময় প্রতিটি শিশুর ওজন ছিল পাঁচ পাউন্ডের বেশি। তবুও, দুই নবজাতককে শ্বাস-প্রশ্বাসে সহায়তা দিতে হয়েছে এবং দুইজনের জন্মের পরে অস্ত্রোপচার করাতে হয়েছে।

রাউনিজক জানিয়েছেন, গর্ভাবস্থায় তিনি নিজের বা তাঁর সন্তানদের স্বাস্থ্যের জন্য কোনো ভয় পাননি। ৬৫ বছর বয়সী এই মায়ের অন্যান্য সন্তানের বয়স ১০ থেকে ৪৪ বছর পর্যন্ত। এর ফলে তিনি এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি বয়সী quadruplet-এর (চার সন্তান একসাথে) মা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছেন। রাউনিজকের ৭ জন নাতি-নাতনিও আছে, ফলে তার এই নবজাতক চার সন্তান মূলত তার নাতি-নাতনিদের চেয়েও ছোট।

© শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

29/06/2025

ঘরে বসে মানসম্মত সেবা পেতে ইনবক্স করুন অথবা কল করুন আমাদের নাম্বারে..

01772-514758

28/06/2025

📣শিশুর জন্য বালিশ ব্যবহার কি উপকারী ❓

➡️অনেক প্রচলিত অভ্যাসে সরিষার বীজের বালিশ বা তুলার বালিশ ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়, তবে আধুনিক শিশু বিশেষজ্ঞরা এতে সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দেন ।

📣নবজাতকের জন্য কি বালিশ ব্যবহার করা উচিত? 🤔

প্রথম এক মাস শিশুর জন্য কোনো উঁচু, নরম বা তুলার বালিশ ব্যবহার না করাই ভালো 🚫। এর পরিবর্তে পাতলা কাপড় বা কাঁথা ভাঁজ করে হালকা উচ্চতা দেওয়া যেতে পারে, যা শিশুর মেরুদণ্ডের সঠিক অবস্থান বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং অস্বস্তি দূর করে 🛌

✅শিশুর মেরুদণ্ড ও ঘাড়ের উপর বালিশ ব্যবহারের প্রভাবঃ

প্রথম দুই বছর শিশুকে যত কম বালিশে শোয়ানো যাবে, তার মেরুদণ্ড, ঘাড়ের হাড় ও পেশির জন্য ততই ভালো । শিশুর হাড় ও পেশি নরম থাকায় অতিরিক্ত উচ্চতার বালিশ চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং বিকাশে বাধা আনতে পারে ⚠️।

🟠শিশুর জন্য উঁচু বালিশ ব্যবহারের ঝুঁকি ⚠️
অতিরিক্ত উঁচু বালিশ ব্যবহারের ফলে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে:

🔹শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধা: বালিশ বেশি উঁচু হলে শিশুর থুতনি বুকের দিকে চেপে যায়, ফলে বায়ু চলাচলে বাধা সৃষ্টি হতে পারে ❌।
🔹ঘুমের ব্যাঘাত: যদি বালিশ খুব শক্ত বা উঁচু হয়, তাহলে শিশু আরামদায়কভাবে ঘুমাতে পারে না , ফলে ঘন ঘন জেগে ওঠার প্রবণতা দেখা যায় ।
🔹পোশ্চার বা অঙ্গবিন্যাসের সমস্যা: দীর্ঘদিন পুরু বা উঁচু বালিশ ব্যবহারের ফলে শিশুর মেরুদণ্ডের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত হতে পারে❗

✅শিশুর জন্য সঠিক বালিশ কেমন হওয়া উচিত? 🛏️

যদি বালিশ ব্যবহার করতেই হয়, তবে কিছু বিষয় খেয়াল রাখা উচিত :
🟢 পাতলা ও নরম বালিশ নির্বাচন করুন: শিশুর মাথাকে স্বাভাবিকভাবে সহায়তা করার জন্য পাতলা, সমতল ও শ্বাস-প্রশ্বাস উপযোগী বালিশ ব্যবহার করুন ।
🟢 সঠিক বাতাস চলাচল নিশ্চিত করুন: শিশুর মুখের চারপাশে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের সুযোগ রাখতে হবে, যাতে শ্বাসকষ্টের ঝুঁকি না থাকে।

24/06/2025

22/06/2025

শরীরে আঘাত পেলে অথবা ইন্জুরি হলে শুরুতেই গরম শেক নয়, বরফ দিন – কেন? জেনে নিন গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলো! ❄️🩹

আমাদের অনেকের মাঝেই একটি ভুল ধারণা আছে—আঘাত পেলে সাথে সাথে গরম পানির শেক বা গরম কাপড় চাপা দিলে ভালো হয়। কিন্তু আসলে প্রথম ২৪-৪৮ ঘণ্টায় গরম নয়, বরং বরফ বা ঠান্ডা সেঁক দেওয়া উচিত। কেন? চলুন জেনে নিই বিস্তারিতভাবে:

⸻

🔹 আঘাতের পর শরীরের প্রতিক্রিয়া কী হয়?
আঘাত লাগলে শরীরের নির্দিষ্ট জায়গায় রক্তনালী ছিঁড়ে যায় বা ফুলে যায়। ফলে ওই স্থানে রক্ত জমাট বাধে, চামড়া লাল হয়ে যায়, ব্যথা ও ফোলাভাব দেখা দেয়। এই অবস্থাকে বলে inflammation।

⸻

🔹 বরফ দেওয়ার উপকারিতা:
1. সোয়েলিং বা ফোলাভাব কমায়:
বরফ রক্তনালীগুলোকে সংকুচিত করে দেয়, ফলে রক্তপাত বা ফোলাভাব কমে যায়।
2. ব্যথা প্রশমিত করে:
ঠান্ডা শেক স্নায়ুর কার্যকারিতা সাময়িকভাবে কমিয়ে দেয়, ফলে ব্যথা কম অনুভূত হয়।
3. আঘাত জায়গায় রক্ত জমাট বাঁধা হ্রাস পায়:
যা ভবিষ্যতে কালশিটে পড়া বা জটিলতা কমায়।

⸻

🔹 গরম সেঁক কেন দেবেন না শুরুতে?
গরম সেঁক রক্তনালীগুলোকে আরও প্রসারিত করে, ফলে আরও বেশি রক্ত সেখানে জমে গিয়ে ফোলা, ব্যথা এবং রক্তক্ষরণ বাড়তে পারে। শুরুতেই গরম সেঁক দিলে উপকারের বদলে উল্টো ক্ষতি হয়।

⸻

🔹 কখন গরম সেঁক দেওয়া যেতে পারে?
যখন আঘাতের পর অন্তত ৪৮ ঘণ্টা পার হয়ে যায় এবং ফোলা বা রক্তক্ষরণ নেই, তখন মাংসপেশির জড়তা, ব্যথা বা স্টিফনেস কমাতে গরম শেক কার্যকর হতে পারে।

⸻

🔹 বরফ শেক কিভাবে দেবেন?
• বরফ সরাসরি চামড়ায় দেবেন না, পাতলা তোয়ালে দিয়ে মোড়ানো বরফ ব্যবহার করুন।
• একবারে ১৫-২০ মিনিট দিন, দিনে কয়েকবার প্রয়োগ করা যেতে পারে।
• অতিরিক্ত সময় বরফ দিলে চামড়ার ক্ষতি হতে পারে।

⸻

📝 সংক্ষেপে:
আঘাত পেলে প্রথম ২৪-৪৮ ঘণ্টা বরফ দিন, গরম নয়। এতে ফোলা কমবে, ব্যথা কমবে, আর সেরে উঠতে সময় কম লাগবে।

⸻

🩺 এই নিয়মগুলো বিশেষ করে খেলোয়াড়, শিশু, বৃদ্ধ বা যাদের শরীর দুর্বল, তাদের ক্ষেত্রে মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি।

👨‍⚕️ প্রয়োজনে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে ভুলবেন না।

⸻

#স্বাস্থ্য_সচেতনতা #প্রথমসাহায্য #আঘাত_ব্যবস্থাপনা

21/06/2025

প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হলে---
প্রস্টেট হচ্ছে ছোট একটি গ্রন্থি, যা পুরুষদের থাকে। এটির অবস্থান মূত্রথলির ঠিক নিচে। প্রস্টেট ঘিরে রাখে প্রস্রাবের পথ বা মূত্রনালিকে। সাধারণত এটির আকৃতি প্রায় একটি আখরোটের মতো। যদিও সব পুরুষেরই প্রস্টেট থাকে, তবে মধ্য বয়সে এটি সাধারণত বড় হতে শুরু করে। বয়স যত বাড়ে, প্রস্টেট তত বড় হতে থাকে এবং এটা প্রস্রাবের পথকে বাধা দিতে থাকে। প্রস্টেট গ্রন্থি স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হওয়াকে বলে ‘হাইপারট্রফিক’ এবং এই অবস্থাকে বলে বিনাইল প্রস্টেটিক হাইপারট্রফি (বিপিএইচ)। তবে প্রস্টেট বড় হওয়া মানে কিন্তু প্রস্টেট ক্যান্সার নয়।



জটিলতা

প্রস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধির চিকিৎসা না করালে মারাত্মক জটিলতা দেখা দিতে পারে। এই গ্রন্থি বড় থাকলে তা মূত্রথলি থেকে প্রস্রাব বের হতে বাধা দেয়। ফলে মূত্রথলিতে বাড়তি চাপ পড়ে। এ চাপ প্রস্রাবকে মূত্রনালির মধ্য দিয়ে পেছন দিকে ও কিডনিতে ঠেলে দেয়। এতে সংশ্লিষ্ট নালি ও কিডনি বড় হয়ে যায়। একসময় কিডনি তার কার্যকারিতা হারিয়ে ফেলে। মূত্রথলির দেয়াল দুর্বল হয়ে বারবার ইনফেকশন বা সংক্রমণ হয়, যা কিডনিতে ছড়িয়ে তা বিকল করে দিতে পারে।



উপসর্গ

❏ প্রস্রাবের ধারা দুর্বল হওয়া, বন্ধ হওয়া, আবার শুরু হওয়া

❏ প্রস্রাব করার সময় ইতস্তত করা। থলিতে আরো প্রস্রাব থেকে গেছে এমন অনুভূতি হওয়া।

❏ দিনের বেলা ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া।

❏ প্রস্রাবের রাস্তায় ইনফেকশন।

❏ প্রস্রাবের তাড়া অনুভব করা, প্রস্রাব হয়ে গেলেও টের না পাওয়া।



পরীক্ষা-নিরীক্ষা

প্রস্টেট গ্রন্থি বড় হয়েছে কি না তা দেখার জন্য মলদ্বারে আঙুল ঢুকিয়ে পরীক্ষা করা হয়। এতে প্রস্টেট গ্রন্থির আকার কেমন এবং কোনো অস্বাভাবিকতা আছে কি না তা জানা যায়। ল্যাবরেটরি পরীক্ষার মধ্যে রয়েছে প্রস্রাব ও পিএসএ পরীক্ষা। কিছু অন্য পরীক্ষা যেমন—ইউরোফ্লোমেট্রি ও পিভিআর বেশ সহায়ক। প্রস্টেট গ্রন্থির সঠিক মাপ জানতে এবং কোনো ক্যান্সার আছে কি না তা পরীক্ষা করতে প্রস্টেটের আল্ট্রাসাউন্ড পরীক্ষা বেশ সহায়ক।

06/06/2025

🌙 পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা 🌙

ত্যাগ ও ভালোবাসার এই পবিত্র দিনে আল্লাহ্ যেন আপনাদের জীবনকে সুস্থতা, শান্তি ও সফলতায় ভরিয়ে দেন — এই দোয়া রইল ।

ঈদ মোবারক!

02/06/2025

এই গরমে বেশি বেশি করেন পানি পান করুন
শরীর সুস্থ রাখুন 🥰

29/05/2025

আমাদের পায়ের গোড়ালি ব্যাথার অনেক গুলো কারন রয়েছে এর অন্যতম একটি কারন, প্লান্টার ফ্যাসাইটিস (Planter Fascitis)।
আসুন আজকে আমরা প্লান্টার ফ্যাসাইটিস ( Planter Fascitis) সম্পর্কে জানি.....

🔸প্লান্টার ফ্যাসাইটিস কি?
প্লান্টার ফ্যাসাইটিস (Plantar Fascitis) হলো পায়ের গোড়ালির নিচে তীক্ষ্ণ ব্যথা হওয়ার একটি সাধারণ কারণ। এটি তখন হয় যখন প্লান্টার ফাসিয়া (plantar fascia) নামক একটি মোটা টিস্যু, যা পায়ের পেছন থেকে আঙুল পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে, তা অতিরিক্ত চাপ বা টান খাওয়ার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত বা ফেটে যায়।

🔸লক্ষণসমূহঃ
▫️সকালে ঘুম থেকে উঠে প্রথম পা ফেলার সময় তীক্ষ্ণ ব্যথা।
▫️দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকার পর বা হাঁটার সময় ব্যথা বাড়ে।
▫️ব্যথা সাধারণত গোড়ালির নিচে অনুভূত হয়।
▫️ব্যথা চলতে চলতে কমে যেতে পারে, কিন্তু আবার দীর্ঘ বিশ্রামের পর ফিরে আসে।

🔸কারণসমূহঃ
▫️দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে কাজ করা।
▫️ওজন বেশি হওয়া (মোটা মানুষদের মধ্যে বেশি দেখা যায়)।
▫️অনুপযুক্ত জুতা পরা (যেমন – সাপোর্ট ছাড়া ফ্ল্যাট স্যান্ডেল)।
▫️পায়ের আকারজনিত সমস্যা (প্ল্যাট ফুট বা হাই আর্চ)।
▫️বেশি হাঁটা বা দৌড়ানো।
▫️বয়সের কারণে টিস্যুর স্থিতিস্থাপকতা কমে যাওয়া।

🔸চিকিৎসা ও ব্যবস্থাপনাঃ
▫️ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসা গ্রহণ
▫️বিশ্রাম ও বরফঃ দিনে কয়েকবার বরফ লাগানো (প্রতিবার ১৫–২০ মিনিট)
▫️পায়ের ওপর চাপ কমানো
▫️ উপযুক্ত জুতা ও ইনসোলঃ ভালো আর্চ সাপোর্ট ও কুশনযুক্ত ইনসোল ব্যবহার করা।

♦️বিঃদ্রঃ ৬–১২ মাস চিকিৎসার পরও উন্নতি না হলে খুব কম সংখ্যক ক্ষেত্রে অপারেশন প্রয়োজন হতে পারে।

♦️প্রতিরোধে যা করবেনঃ
▫️ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা
▫️নরম, আরামদায়ক জুতা পরা
▫️হাঁটার বা ব্যায়ামের আগে স্ট্রেচিং করা
▫️অতিরিক্ত হাঁটা/দৌড়ানো পরিহার করা