eHealth Seba

eHealth Seba ঘরে বসে অনলাইন/অফলাইনের মাধ্যমে অভিজ?

12/09/2022
সুস্থ্য, সুন্দর জীবন পেতে যে ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস না জানলেই নয় সেই টিপসগুলো নিয়ে আর্টিকেল।তাহলে চলুন দেখে নিই ৬ টি ...
06/02/2022

সুস্থ্য, সুন্দর জীবন পেতে যে ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস না জানলেই নয় সেই টিপসগুলো নিয়ে আর্টিকেল।তাহলে চলুন দেখে নিই ৬ টি স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস সম্বন্ধে
• সর্বদা বাম কানে ফোন রিসিভ করুন।
• ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ঔষধ খাবেন না ।
• বিকেল ৫টার পর ভারী খাবার খাবেন না (বিশেষ করে দুপরের খাবার) ।
• পানি সকালে বেশি পান করুন,
রাতে তুলনামূলক কম ।
• ঔষধ খাওয়ার সাথে সাথেই শুয়ে পড়বেন না।
• ফোনের ব্যাটারি যখন এক দাগ তখন ফোন রিসিভ না করাই ভালো, কারন তখন ফোনের
রেডিয়শন ১০০০ গুন বেশি শক্তিশালী হয় !!
আশাকরি উপরের স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস গুলো মেনে চলবেন।

১. অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।২. পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।৩. ঠান্ড...
26/01/2022

১. অনিদ্রার সমস্যায় মধু কার্যকর।

২. পেটের পীড়ায় খেতে পারেন কলা, আদা। আদা মর্নিং সিকনেস এবং বমি বমিভাব দূর করে।

৩. ঠান্ডা লাগলে রসুন খান।

৪. আলসারের সমস্যায় বাঁধাকপি বিশেষভাবে উপযোগী। এতে থাকা খাদ্যোপাদান গ্যাস্ট্রিক এবং ডিওডেনাল আলসার হিল করতে সাহায্য করে।

৫. স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে গমজাত খাদ্য, বাঁধাকপি কার্যকর।

৬. মুখের বাদামী দাগ উঠাতে পাকা পেঁপে চটকে মুখে লাগান, পরে ধুয়ে ফেলুন।

৭. নিঃশ্বাসের দুগন্ধ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত দুই কোয়া করে কমলালেবু খান। দুই মাস পর এ সমস্য থাকবেনা।

৮. সমপরিমান তুলসী পাতার রস ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে দুই বেলা নিয়মিত মুখে লাগান যেকোন দাগ মিলিয়ে যাবে।

৯. অতিরক্ত শুষ্কতা থেকে মুক্তি পেতে মধু, দুধ ও বেসনের পেষ্ট মুখে লাগান নিয়মিত। এতে ত্বকের বলিরেখা ও দূর হয়ে যাবে।

১০. পায়ের গোড়ালি ফাটলে পেঁয়াজ বেটে প্রলেপ দিন এ জায়গায়।

মোড়ের আড্ডা, ক্লাসের ফাঁকে বা অফিসে কাজের মাঝে অলসতা তাড়াতে অবশ্যই চাই এক কাপ চা। কারও অভ্যাস থাকে চায়ের কাপে চুমুকের সঙ...
26/01/2022

মোড়ের আড্ডা, ক্লাসের ফাঁকে বা অফিসে কাজের মাঝে অলসতা তাড়াতে অবশ্যই চাই এক কাপ চা। কারও অভ্যাস থাকে চায়ের কাপে চুমুকের সঙ্গে প্রতিদিনের খবরকাগজ পড়া। সবকিছুর পরেও নিজেকে ফিট রাখতে কেউ বেছে নেন রঙ চা। অনেকে আবার স্বাদের কথা ভেবে দুধ চা-কেই বেশি প্রধান্য দেন।

শরীরের জন্য আসলে কোন ধরণের চা বেশি গ্রহণযোগ্য অধিকাংশ মানুষই সে বিষয়ে সঠিক জানেন না। জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এক পরীক্ষায় ১৬ জন নারীকে একবার রঙ চা, আরেকবার দুধ চা পান করতে দেন। তারপর প্রতিবারই আল্ট্রাসাউন্ড পদ্ধতিতে তাঁদের রক্তনালীর প্রসারণ মাপা হয়। এই পরীক্ষায় দেখা যায়, রঙ চা রক্তনালীর প্রসারণ ঘটায়। রক্তনালীর প্রসারণ উচ্চরক্তচাপ ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রনে অত্যন্ত জরুরি। চায়ে থাকা ক্যাটেচিন রক্তনালীর প্রসারণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

অপরদিকে দুধ চা রক্তনালীর প্রসারণ ঘটাতে ব্যর্থ। কারণ, দুধের মধ্যে থাকে ক্যাসেইন নামক একটি পদার্থ যা চায়ের মধ্যে থাকা ক্যাটেচিনকে বাধাগ্রস্ত করে। ফলে চায়ে দুধ মেশালে চায়ের রক্তনালী প্রসারণের ক্ষমতা একবারেই চলে যায়। ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচার-এর গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেন, চায়ের প্রভাবে কোষগুলো থেকে সাধারণের তুলনায় ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন নির্গত হয়। ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিন নির্গত হওয়া জরুরি। কিন্তু চায়ে দুধ মেশালে এই ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে। চায়ে যদি ৫০ গ্রাম দুধ মেশানো হয়, তাহলে ইনসুলিন এর নির্গমন শতকরা ৯০% কমে যায়। তাই যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাঁরা দেখে নিতে পারেন কোন চায়ে কত ক্যালোরি।

দুধ চিনি ছাড়া রঙ চা = ২ ক্যালোরি

১ চামচ চিনিসহ রঙ চা = ১৬ ক্যালোরি

১ চামচ চিনি ও দুধসহ চা = ২৬ ক্যালোরি

সুতরাং, রঙ চা উচ্চরক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও ওজন নিয়ন্ত্রণে অত্যন্ত কার্যকরী, দুধ চা নয়।

স্বাস্থ্যসচেতনতায় আরও একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সবসময়ই উচিত। স্বাস্থ্যই সকল সকল মূল কথাটি মিথ্যে নয়, তাই নজর রাখুন সাস্...
07/11/2021

স্বাস্থ্যসচেতনতায় আরও একটু বেশি সক্রিয় হওয়া সবসময়ই উচিত। স্বাস্থ্যই সকল সকল মূল কথাটি মিথ্যে নয়, তাই নজর রাখুন সাস্থ্যের প্রতি। মেনে চলুন সাস্থ্য রক্ষায় উপকারী নিয়মগুলো। আজ তেমনই উপকারী ১০ টি টিপস নিয়ে এসেছি আপনার জন্য......

১. ঠোটেঁ কালো ছোপ পড়লে কাঁচা দুধে তুলো ভিজিয়ে ঠোটেঁ মুছবেন। এটি নিয়মিত করলে ঠোটেঁর কালো দাগ উঠে যাবে।

২. টমেটোর রস ও দুধ একসঙ্গ মিশিয়ে মুখে লাগালে রোদে জ্বলা ভাব কমে যাবে।

৩. হাড়িঁ-বাসন ধোয়ার পরে হাত খুব রুক্ষ হয়ে যায়। এজন্য বাসন মাজার পরে দুধে কয়েক ফোঁটা লেবু মিশিয়ে হাতে লাগান। এতে আপনার হাত মোলায়েম হবে।

৪. কনুইতে কালো ছোপ দূর করতে লেবুর খোসায় টিনি দিয়ে ভালো করে ঘষে নিন। এতে দাগ চলে গিয়ে কনুই নরম হবে।

৫. মুখের ব্রণ আপনার সুন্দর্য নষ্ট করে। এক্ষেত্রে রসুনের কোয়া ঘষে নিন ব্রণের উপর। ব্রণ তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে।

৬. লিগমেন্টেশন বা কালো দাগ থেকে মু্ক্তি পেতে আলু, লেবু ও শসার রস এক সঙ্গে মিশিয়ে তাতে আধ চা চামচ গ্লিসারিন মিশিয়ে যেখানে দাগ পড়েছে সেখানকার ত্বকে লাগান।

৭. চুল পড়া বন্ধ করতে মাথায় আমলা, শিকাকাই যুক্ত তেল লাগান।

আধা ঘন্টা। আধা ঘন্টা পর ঠান্ডা পানিতে মুখ ধুয়ে নিন।

৯. যাদের হাত খুব ঘামে তারা এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে লাউয়ের খোসা হাতে লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

১০. মাথাব্যথা হলে প্রচুর মাছ খান। মাছের তেল মাথাব্যথা প্রতিরোধে দারুণ কার্যকর। খেতে পারেন আদা। প্রদাহ এবং ব্যথা নিরাময়ে তা বিশেষভাবে কার্যকর।

আমাদের দেশে অনেকেরই একটি সাধারণ সমস্যা হলো বুক জ্বালা করা। সাধারণত তেল বহুল, ঝাল ও চর্বি জাতীয় খাবার খেলে এবং একগাদা খাব...
04/11/2021

আমাদের দেশে অনেকেরই একটি সাধারণ সমস্যা হলো বুক জ্বালা করা। সাধারণত তেল বহুল, ঝাল ও চর্বি জাতীয় খাবার খেলে এবং একগাদা খাবার খুব তাড়াতাড়ি গোগ্রাসে গিললে, খেয়েই চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লে ইত্যাদি ক্ষেত্রে এই সমস্যাটি বেশি দেখা যায়। অম্লরস যদি এসব কোনো কারণে পাকস্থলী থেকে ওপরের দিকে উঠে আসে তখনই বুক জ্বালা করে।

বুকে জ্বালাপোড়া ফলে করণীয়ঃ

• খেয়ে শোবার সময় মাথার দিকটা পায়ের দিকের তুলনায় অন্তত চার থেকে ছয় ইঞ্চি উঁচু করতে হবে। এটা মাথার নিচে অতিরিক্ত বালিশ দিয়ে অথবা মাথার দিকের খাটের পায়ার নিচে ইট বা কাঠের টুকরা ঢুকিয়ে করা যায়।

• রাতে শুতে যাবার অন্তত দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা আগেই খাবার পাঠ চুকিয়ে ফেলুন। তা না হলে যদি শোবার ঠিক আগে আগেই খাবার খান, তাহলে ভরপেট এবং গ্র্যাভিটি দুটো মিলে অম্লরসকে খাদ্যনালি দিয়ে ঠেলে উপরে তুলবে। এতে বুক জ্বালা করবে।

• মানসিক চাপে যেহেতু পাককস্থলীতে অম্লরস বাড়ে, তাই যতটা সম্ভব চিন্তামুক্ত থাকার চেষ্টা করতে হবে। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মতো নানা কৌশল অবলম্বন করে শিথিল করতে হবে।

• রাতে শুতে যাবার সময় কোমরের বাঁধন শিথিল করে শোবেন।

• কোনোকিছু টেনে তুলবার সময় হাঁটু ভাঁজ করে তুলুন। পেট ভাঁজ করে তুলতে গেলে পেটে চাপ পড়ার কারণে অম্লরস ওপরের দিকে উঠে যাবার সুযোগ থাকে।

• প্রয়োজন হলে খাবার পর তিন চা চামচ করে অ্যান্টাসিড জাতীয় সিরাপ যেমন- ফ্ল্যাটামিল ডি এস/ এন্টাসিড প্লাস ইত্যাদি খেতে পারেন। এ ছাড়া অনেক সময় রেনিটিডিন অথবা ফেমোটিডিন জাতীয় অন্যান্য ওষুধ দেওয়া যেতে পারে। তবে এগুলো শুরু করার আগে চিকিৎসককে দেখিয়ে নেওয়াই ভালো।

কী করবেন নাঃ

• চর্বিওয়ালা মাংস, দুগ্ধজাত দ্রব্য খাবেন না বা খেলেও কম খাবেন, কেননা এ জাতীয় খাবার পাকস্থলীতে বেশিক্ষণ অবস্থান করে। এতে বাড়তি অম্লরস তৈরি হয়।

• ঝালমরিচ, আগ্নেয় মশলা যাদের ক্ষেত্রে বুক জ্বলুনি ঘটায় তাঁরা এগুলো খাবেন না।

• ধূমপান নিজেও করবেন না, অন্যকেও করতে দেবেন না।

• ক্যাফিন সমৃদ্ধ পানীয় যেমন : চা, কোলা এগুলো খাদ্যনালির ক্ষতি করে, তাই এগুলো এড়িয়ে চলুন। চকোলেটও বেশ ক্যাফিন আছে, তাই এটি খাওয়াও বাদ দিন।

অম্লখাবার যেমন : কমলা, লেবু এগুলোতে যে পরিমাণ অম্লরস আছে তা পাকস্থলীর তুলনায় কিছুই না, তাই ভয় পেয়ে এগুলো খাওয়া বাদ দেওয়ার কোনো প্রয়োজন নেই।

কান পাকাঃকান-পাকা রোগের অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। কিন্তু কান-পাকা রোগকে সাধারণ মামুলি রোগ মনে করেন অনেকেই। যার ফলে নানা স্বা...
04/11/2021

কান পাকাঃ
কান-পাকা রোগের অভিজ্ঞতা অনেকেরই আছে। কিন্তু কান-পাকা রোগকে সাধারণ মামুলি রোগ মনে করেন অনেকেই। যার ফলে নানা স্বাস্থ্য বিপত্তির মুখোমুখি হতে হয় এ রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিকে। কানপাকা বলতে আমরা মধ্য-কর্ণের দীর্ঘমেয়াদি সংক্রমণকে বুঝি (csom)। এ রোগের চিকিৎসা ধৈর্য সহকারে গ্রহণ করতে হয়। এটি সারাতে উপদেশ মেনে চলার বিকল্প নেই।

কান পাকা রোগটি মূলত দুই ধরনের –
(১) সেফ টাইপ (টিউবোটিমপেনিক টাইপ), সাধারণত এটাতে তেমন কোনো জটিলতা দেখা যায় না। কানের পর্দার টানটান অংশটি ফুটো হয়ে যায়। আর ফুটো হবার কারণে কান দিয়ে পুঁজ পড়ে থাকে। উল্লেখ্য এ ধরনের কানপাকা রোগই সবচেয়ে বেশি দেখা যায়।

(২) আনসেফ টাইপ (এটিকোএন্ট্রাল টাইপ), এই ধরনের কান পাকা রোগ থেকে মারাত্মক জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে যা কিনা প্রাণনাশের হুমকিস্বরূপ। যেমন- ব্রেইনএবসেস, ম্যানিনজাইটিস, এনসেফালাইটিস, ফেসিয়াল প্যারালাইসিস ইত্যাদি।

কি কি উপসর্গ থাকে?
১. মাঝেমধ্যে কান দিয়ে পুঁজের মতো পড়ে। পানি ঝরে। অনেক সময় ঠাণ্ডা-সর্দি হলেই এই পুঁজ পড়া পুনরায় শুরু হয়ে যায়।
২. কান ব্যথা হতে পারে।
৩. কান চুলকাতে পারে।
৪. কানে কম শোনে।

যারা কান পাকা রোগে ভুগছেন তাদের জন্য পরামর্শ-
(১) গোছলের সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে যাতে কোনোভাবেই কানে পানি ঢুকতে না পারে। প্রয়োজনে ইয়ারপ্লাগ দিয়ে গোসল করবেন। তা না হলে তুলা তেলে ভিজিয়ে অতিরিক্ত তেল চিপড়িয়ে ফেলে দিয়ে তুলা কানে দিয়ে গোছল করবেন।
(২) পুকুরে/ নদীতে ডুব দিয়ে গোসল করবেন না।
(৩) ফ্রিজের পানি, আইসক্রিম, ঠাণ্ডা পানীয় ইত্যাদি পরিহার করে চলবেন।
(৪) অযথা কান খোঁচাখুঁচি করা যাবে না।

আমরা প্রায়শই মুখে দুর্গন্ধের অস্বস্তিকর সমস্যায় পড়ি। এই সমস্যা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে অবশ্যই সঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থ...
03/11/2021

আমরা প্রায়শই মুখে দুর্গন্ধের অস্বস্তিকর সমস্যায় পড়ি। এই সমস্যা যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় তাহলে অবশ্যই সঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। আসুন মুখে দুর্গন্ধ এর কতিপয় সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে জেনে নিই।

প্রতিদিন সকালে নাস্তার পরে ও রাতে শোয়ার আগে সঠিক নিয়মে দুইবার দাঁত ব্রাশ করুন। ফ্লস দিয়ে দাঁতের ফাঁক থেকে খাদ্যকণা পরিস্কার করুন।
শুধু দাঁত নয় জিহ্বাও পরিস্কার করুন, প্রতিবার খাবারের পর ভালোভাবে কুলকুচি করুন। তাহলে মুখের ভেতরে জমে থাকা খাবারের কণাগুলো বেরিয়ে যাবে।

যাঁদের মুখগহ্বর বেশি শুষ্ক, তাঁরা মুখের দুর্গন্ধের সমস্যায় বেশি ভোগেন। তাই অল্প অল্প করে বারবার প্রচুর পানি পান করুন।
লালা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সাহায্য করে তাই লালা তৈরি করতে লবঙ্গ বা আদা খেতে পারেন।

লেবু শুধু খাবারের স্বাদই বাড়ায় না মুখের দুর্গন্ধও দূর করে। খাবারে নিয়মিত লেবু খেলে মুখের দুর্গন্ধের পাশাপাশি শরীরের বাড়তি মেদও দূর হয়।

চিনি কম খাবেন,কফি,এবং এ্যালকোহল বা মদ ত্যাগ করুন। মশলা জাতীয় খাবার যেমন রসুন, ঝাল মরিচ ইত্যাদি, এবং কড়া গন্ধযুক্ত খাবার যেমন শুঁটকি মাছ খাওয়া কমিয়ে দিন।

মুখের গন্ধ দূর করতে চা অত্যন্ত কার্যকর, এক কাপ চায়ে কিছু পুদিনার পাতা বা লবণ দিয়ে কুলকুচি করে নিন। মুখের দুর্গন্ধ নিমেষেই দূর হয়ে যাবে। সজীব নিশ্বাসের জন্য দাঁত ব্রাশ করার সময় কয়েক ফোঁটা চা পাতার তেল অথবা পুদিনার তেল টুথব্রাশে যোগ করা যেতে পারে ।
নিকোটিন হচ্ছে সবচেয়ে বড় শত্রু। এটি দাঁত ও জিহ্বাতে জমে যায়। ধূমপান মুখের ভেতরটাকে বেশি শুষ্ক করে তোলে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে লালা তৈরি হতে পারে না। তাই ধূমপান ত্যাগ করুন।
সুস্থতার জন্য নিয়মিত মুখ ও দাঁতের চেকআপ করুন।

মুখের দুর্গন্ধ একজন মানুষকে সামাজিক ভাবেও হেয় করে থাকে। তাই এ সমস্যাকে অবহেলা না করে সঠিক সময়ে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত। এজন্য সঠিক খাদ্যাভ্যাস গড়ে তোলার পাশাপাশি নির্দিষ্ট সময় পর পর অবশ্যই ডেস্টিস্টের কাছে গিয়ে তাঁর পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।

অ্যাজমা বা হাঁপানিদীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপান...
02/11/2021

অ্যাজমা বা হাঁপানি
দীর্ঘদিন ধরে শ্বাসতন্ত্রের প্রদাহ এবং সংবেদনশীলতায় স্বাভাবিকভাবে নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয় যাকে বলে হাঁপানি বা অ্যাজমা । অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্ট এমন একটা রোগ যার নির্দিষ্ট কোন কারণ জানা না গেলেও চিহ্নিত করা হয়েছে ।
১) ‘এটোপি’ বা বংশগত (Genetic) ও ‘এলার্জি’ পরিবেশগত উপাদান এবং
২) শ্বাসনালীর অতি-সক্রিয়তা (Bronchial hyper-responsiveness)
পৃথিবীজুড়ে ৩০ কোটি লোক অ্যাজমায় আক্রান্ত ।
অ্যাজমা রোগের লক্ষণ চেনার উপায়ঃ
- শ্বাসকষ্ট, সাথে শুকনো কাশি ।
- শ্বাস-প্রশ্বাসের সময় বাঁশির মতো সাঁ সাঁ শব্দ ।
- হঠাৎ দমবন্ধ ভাব অনুভব করা ।
- ধুলোবালি বিশেষভাবে ঘরের ধুলো, ঠাণ্ডা কিংবা গরমের কারণে শুকনো কাশি, শ্বাসকষ্ট ।
- ঋতু পরিবর্তনের সময় শ্বাসকষ্ট ।
- বিটাব্লকার বা অ্যাসরিন জাতীয় ওষুধ খেলে শ্বাসকষ্ট ।
হাঁপানিতে আক্রান্ত হওয়ার সময় শ্বাসনালীতে নিন্মোক্ত পরিবর্তনগুলো দেখা যায়-
১. শ্বাসনালী লাল ও পুলে যাওয়ার ফলে সরু হয়
২. শ্বাসনালীর চারপাশের মাংসপেশী-সমূহ সংকুচিত হয়ে শ্বাসনালীকে আরো সরু করে দেয়
৩. শ্বাসনালীতে অধিক পরিমাণ শ্লেষা তৈরি হয়ে শ্বাসকষ্ট হয়।
হাঁপানি প্রতিরোধকঃ
যেসব ওষুধের ব্যবহার হাঁপানি রোগে আক্রান্ত হওয়া প্রতিরোধ করে তাদেরকে হাঁপানি প্রতিরোধক বলা হয়।
১. এন্টি ইনফ্লামেটরী ওষুধসমূহ; এইসব ওষুধ শ্বাসনালীর প্রদাহ নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে হাঁপানি প্রতিরোধ করে। এই শ্রেণির বহুল ব্যবহূত বুসোনাইড, ক্লোমিথাসেন এবং ফ্লুটিকাসোন ইত্যাদি
২. ব্রঙ্কোডাইলেটর বা শ্বাসনালী প্রসারক; এইসব ওষুধসমূহ দ্রুত শ্বাসনালীকে প্রসারিত করে হাঁপানির তীব্রতা প্রতিরোধ করে।

এলার্জির কারণে ভুগে থাকেন অনেকেই। এলার্জির যন্ত্রণা ভুক্তভোগীরাই জানেন। এলার্জি দূর করতে নানারকম প্রচেষ্টা করেন অনেকেই। ...
24/10/2021

এলার্জির কারণে ভুগে থাকেন অনেকেই। এলার্জির যন্ত্রণা ভুক্তভোগীরাই জানেন। এলার্জি দূর করতে নানারকম প্রচেষ্টা করেন অনেকেই। সুস্বাদু সব খাবার সামনে রেখেও খেতে পারেন না শুধু এলার্জির ভয়ে। যার কারণে ভুগতে হয় পুষ্টিহীনতায়। এটি দূর করা তবু যেন সম্ভব হয় না। তবে একটি উপায় মেনে চললে সহজেই আপনি এলার্জিকে দূর করতে পারবেন সারা জীবনের জন্য। চলুন জেনে নেই-

১ কেজি নিম পাতা ভালো করে রোদে শুকিয়ে নিন। শুকনো নিম পাতা পাটায় পিষে গুঁড়ো করুন এবং তা ভালো করে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন একটি কৌটায় ভরে রাখুন। এক চা চামচের ৩ ভাগের ১ ভাগ নিমপাতার গুঁড়া এবং ১ চা চামচ ইসবগুলের ভুষি ১ গ্লাস পানিতে আধা ঘণ্টা ভিজিয়ে রাখুন। আধা ঘণ্টা পর চামচ দিয়ে ভালো করে নাড়ুন। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে এবং রাতে শোয়ার আগে খেয়ে ফেলুন। ২১ দিন একটানা খেতে হবে। কার্যকারিতা শুরু হতে ১ মাস লেগে যেতে পারে। এরপর থেকে এলার্জির জন্য যা যা খেতে পারতেন না, যেমন- হাঁসের ডিম, বেগুন, গরুর গোশত, চিংড়ি, কচু, কচুশাক, গরুর দুধ, পুঁইশাক, মিষ্টি কুমড়াসহ অন্যান্য খাবার খান। আর সমস্যা হবে না।

যাত্রা পথে বমি থেকে মুক্তির ১৬ টি উপায়ঃ১) গাড়িতে সামনের দিকে বসার চেষ্টা করুন। পেছনের দিকে বসলে বেশী গতিশীল মনে হয়।২) জা...
19/10/2021

যাত্রা পথে বমি থেকে মুক্তির ১৬ টি উপায়ঃ
১) গাড়িতে সামনের দিকে বসার চেষ্টা করুন। পেছনের দিকে বসলে বেশী গতিশীল মনে হয়।
২) জানালার পাশে বসার চেষ্টা করুন। জানালা খোলা রাখুন, বাইরের বাতাস ভিতরে আসতে দিন। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে থাকুন। গাড়ির ভেতরের দিকে খুব বেশী সময় তাকিয়ে থাকবেন না।
৩) যেদিকে গাড়ি চলছে সেদিক পেছন দিয়ে বসবেন না, এতে বমি ভাব বেশি হয়।
৪) অন্য যাত্রীর বমি করা দেখলে যদি বমি পায় তাহলে সেদিকে মনোযোগ দিবেন না।
৫) গাড়িতে উঠলে বমি হবে এমন চিন্তা করবেন না। নিজেকে শান্ত রাখুন, লম্বা লম্বা শ্বাস নিতে পারেন। বমির কথা ভুলতে গান শুনতে পারেন।
৬) হালকা ভাবে চোখ বন্ধ করে রাখুন। ভ্রমণের আগের রাতে ভালোভাবে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
৭) ভ্রমণের আগে হালকা কিছু খেয়ে বাসে উঠুন। কখনই খালি পেটে ভ্রমণ করবেন না । ভ্রমণের আগে ভারী কিছু খাবেন না। যাত্রাপথে বাইরের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, এসিডিটি হয় এমন খাবার না খাওয়াই ভলো।
৮) গাড়ি চলন্ত অবস্থায় বই পড়া ও মোবাইলে ব্যবহার থেকে বিরত থাকুন।
৯) আদা বমি রোধের জন্য অনেক উপকারী, আদা হজমে সাহায্য করে। আদা কুঁচি চিবুতে পারেন বমি ভাব দূর হয়ে যাবে। প্রয়োজনে আদা চা খেতে পারেন।
১০) দারুচিনি চিবুতে পারেন। দারুচিনি খাবার হজমে সাহায্য করে, তাই খাবার হজমের সমস্যা জনিত কারণে বমি হলে দারুচিনি খেতে পারেন।
১১) টক জাতীয় ফল খেলেও বমি ভাব দূর হয়। এছাড়া লেবু পাতার গন্ধ, কমলা লেবুর গন্ধেও বমি ভাব দূর হয়। গরম লেবুর পানিতে একটু লবণ মিশিয়ে খেতে পারেন, মাথাব্যথা, বমি এবং বমিবমি ভাব দূর করতে এই পানি উপকারী। কিন্তু গ্যস্ট্রিকের সমস্যার কারণে বমি হলে লেবু না খাওয়াই ভালো।
১২) যখনই বমি ভাব হবে মুখে এক টুকরা লবঙ্গ দিন এতে বমি ভাব চলে যাবে সাথে মুখের দুর্গন্ধ ও চলে যাবে।
১৩) অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকলে তখন বমি ভাব হলে পুদিনাপাতা খেতে পারেন। পুদিনাপাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারেন।
১৪) খুব দীর্ঘ ভ্রমণ হলে বিরতি নিতে পারেন। বিরতির সময় হাত মুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে নিন।
১৫) চুইংগাম খেতে পারেন। এতে মুখ এবং মন ব্যস্ত থাকবে এবং বমি ভাব হবে না।
১৬) খুব বেশি সমস্যা হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী বমি নিরোধক ওষুধ খেতে পারেন।
এই কয়েকটি জিনিস লক্ষ্য রাখলেই বাসে বমি হওয়া থেকে মুক্তি পেতে পারেন। আশা করি উপকার হবে। আপনার যাত্রা শুভ হোক। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

আঁচিল (Wart) আমাদের শরীরের চামড়ার উপরে ছোট রুক্ষ অবস্থায় দেখা যায় । এটা শরীরের মাথা থেকে পা পর্যন্ত যে কোন স্থানে হতে...
18/10/2021

আঁচিল (Wart) আমাদের শরীরের চামড়ার উপরে ছোট রুক্ষ অবস্থায় দেখা যায় । এটা শরীরের মাথা থেকে পা পর্যন্ত যে কোন স্থানে হতে পারে মানবদেহে প্রায় ১০ প্রকার আঁচিল দেখা যাই এটি ভাইরাসজনিত সংক্রমণ পাপিলোমা ভাইরাস (এইচ পি ভি)দ্বারা সৃষ্টি ।

আঁচিল থেকে মুক্তির উপায়ঃ

১. আঁচিল সৃষ্টিকারি ভাইরাসটিকে সাধারণ জীবাণুনাশক দিয়ে নিষ্ক্রয়করণ অনেক কঠিন । তাই এই জীবাণুটিকে ধ্বংস করার জন্য আমরা যে জীবাণুনাশক ব্যবহার করি তার পরিমান ইথানল-৯০%, স্যাভলন-৩০%, গুলুটারাল্ডিহাইড-২%, সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট-১% মিশ্রণ ঘটিয়ে জীবাণুটির উপর ১ মিনিট রাখতে হবে ।

২. এই ভাইরাসটি ঠাণ্ডা ও গরম উভয় প্রতিরোধী । তবে ১০০ ডিগ্রী সেলসিয়াস (২১২ ডিগ্রী ফারেনহাইট) ও আলট্রাভায়োলেট রশ্নি দ্বারা ধ্বংস করা যায় ।

৩. আঁচিলের জন্য স্যালিসিলিক এসিড পদ্ধতি অধিক কার্যকর ।

আঁচিলের সতর্কতাঃ

১. আঁচিল একটা ছোঁয়াচে রোগ এ কথা অনেকে জানেনা তাই রোগীর সংস্পর্শে না যাওয়া ভালো ।

২. অনেকে আঁচিলের উপরে চুন বা আগুন দেয় এটা করা ঠিক না । কারণ এ থেকে সেপটিকও হতে পারে ।

৩. আঁচিলে চুল বেঁধে রক্ত বন্ধ করা যাবে না এবং এটা খুঁটবেন না ।

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসায় আঁচিল সমস্যায় অনেক ভালো উপকার পাওয়া যায় ।

ঘাড়ব্যথায় পুরুষের তুলনায় নারীরা বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ঘাড়ব্যথার সাধারণ কারণ হলো ঘাড় অথবা কাঁধের মাংসপেশির দুর্বল...
13/10/2021

ঘাড়ব্যথায় পুরুষের তুলনায় নারীরা বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ঘাড়ব্যথার সাধারণ কারণ হলো ঘাড় অথবা কাঁধের মাংসপেশির দুর্বলতা, ভুল দেহভঙ্গি অথবা দীর্ঘক্ষণ একই দেহভঙ্গিতে বসে থাকা, লিগামেন্টে আঘাত ইত্যাদি। ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্কের সমস্যার কারণে, মাথা বা কাঁধে অতিরিক্ত ভারী কিছু বহন করলে, দীর্ঘদিন একই অবস্থানে কম্পিউটার ও মুঠোফোন ব্যবহার করলে, ভ্রমণের সময় পেছন থেকে ধাক্কা লাগলে ঘাড়ব্যথা হতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ বা নিম্ন রক্তচাপের কারণে কিংবা হাড়ের ক্ষয়ের কারণে ব্যথা হতে পারে। হাড়ের সন্ধির রোগ যেমন রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, সারভাইক্যাল স্পন্ডিলসিস, সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রল্যাপস ইত্যাদি কারণেও ঘাড়ব্যথা হতে পারে।

সাবধানতা
■ দীর্ঘক্ষণ একইভাবে ঝুঁকে কাজ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

■ ঘুমানোর সময় নরম ও নিচু বালিশ ব্যবহার করতে হবে।

■ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করতে হবে।

■ মাথায় ও কাঁধে ভারী কিছু বহন করা থেকে বিরত থাকতে হবে।

■ প্রয়োজন অনুযায়ী বিশ্রাম নিতে হবে।

■ ভ্রমণের সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন ঘাড়ে কোনো প্রকার ধাক্কা না লাগে।

■ নরম বিছানা ও উঁচু বালিশে শুয়ে দীর্ঘক্ষণ থাকা যাবে না।

■ ঘাড়ব্যথার চিকিৎসার জন্য ঘাড়ে কোনো প্রকার ম্যাসাজ বা মালিশ করা যাবে না।

ঘাড়ে বা কাঁধে ব্যথা হলে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ গ্রহণ করতে হবে। ঘাড়ে কুসুম গরম পানির সেঁক নিলে ভালো উপকার পাওয়া যায়। যাঁদের কাজের প্রয়োজনে সামনের দিকে ঝুঁকতে হয়, তাঁরা ঘাড়ের সাপোর্ট হিসেবে সার্ভাইক্যাল কলার ব্যবহার করতে পারেন। ভুল দেহভঙ্গির কারণে ব্যথা হলে তা সংশোধন করতে হবে। একজন বিশেষজ্ঞ ফিজিওথেরাপি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। ব্যথার ধরন অনুযায়ী কিছু ফিজিক্যাল ও রেডিওলজিক্যাল পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে চিকিৎসা করা যেতে পারে।

গাজর একটি শীতকালীন সবজি। তবে এখন প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না দু’ভাবেই খাওয়া যায়। গাজ...
13/10/2021

গাজর একটি শীতকালীন সবজি। তবে এখন প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়। পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না দু’ভাবেই খাওয়া যায়। গাজরের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা-

১. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে: গাজর ক্যান্সার প্রতিরোধক। গবেষণায় দেখা যায়, নিয়মিত গাজর খেলে ফুসফুস, স্তন, কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায় অনেকটাই।

২. দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে: গাজরে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এই বিটা ক্যারোটিন লিভারে পৌঁছে ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়, যা চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

৩. হার্ট ভালো রাখে: গাজরে থাকা প্রচুর পরিমাণে ডায়েটরি ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হার্ট সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। এই উপাদানগুলো হার্টের ধমনির ওপর কোনো আস্তরণ জমা হতে দেয় না। সেই সঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

৪. দাঁত ভালো রাখে: দাঁতের সুস্থতার জন্যও গাজর বেশ উপকারী। গাজরের রস দাঁত মজবুত করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া এতে ভিটামিন ‘সি’ থাকায় মাড়ির সুস্থতা বজায় রাখে। মাড়ি ফোলা ও দাঁত থেকে রক্ত পড়ার মতো সমস্যার সমাধানেও গাজর বেশ উপকারী।

৫. স্মৃতিশক্তি বাড়ে: গাজরে থাকা প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করে। তাই মস্তিষ্কেও শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশি করে গাজর খান।

প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন যেমন- স্বাস্থ্যকর খাবার, শরীরচর্চা, রাতে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম এবং প্রচুর পানি পা...
02/10/2021

প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় সামান্য পরিবর্তন যেমন- স্বাস্থ্যকর খাবার, শরীরচর্চা, রাতে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম এবং প্রচুর পানি পান করুন। এসবগুলোর মধ্যে পানি পান ওজন কমানোর ভালো ও সহজ উপায়। সঠিক পরিমাণে পানি পান দ্রুত ওজন কমায় কারণ এটা বিপাক প্রক্রিয়া বাড়ায় ও ক্ষুধার চাহিদা কমায়। লিঙ্গ, কাজের ধরন এবং স্বাস্থ্যের অবস্থা বুঝে পানি পান করা উচিত। দৈনিক ৮ আউন্স কাপের ৮ গ্লাস পানি করা দরকার যা প্রায় ২ লিটারের সমান। তবে অনেক গবেষণাতেই দেখা গেছে দৈনিক চার লিটার পানি পান করা জরুরি। বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় যে, খাবারের ২০ থেকে ৩০ মিনিট আগে দুই কাপ পানি পান করা খাবারের চাহিদা কমায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। মানব শরীর ৬৬ শতাংশ পানি দিয়ে তৈরি এবং যা বাড়তি ওজন থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে। বিশ্বাস করা হয় যে, অতিরিক্ত পানি পান করলে শরীরে লবণের ভারসাম্যহিনতা দেখা দেয় এবং এর ফলে বমি, দুর্বল লাগা, পেট ফোলা ও মাথা ব্যথার সমস্যা দেখা দেয়।

পানি পানের নির্দেশনা

- সকালে খালি পেটে দুই থেকে চার গ্লাস পানি পান করা ভালো।

- এয়ার-কন্ডিশন আছে এমন জায়গায় কাজ করেলে দৈনিক ২.৫ লিটারের বেশি পানি পান করার দরকার নেই।

- যদি শরীরচর্চা করে থাকেন তাহলে তা শুরু করার আগে ১৬ আউন্স পানি এবং ব্যায়াম চলার সময়ে ৪ থেকে ৮ আউন্স পানি এবং শরীরচর্চা শেষ করার পরে আরও ১৬ আউন্স পানি পান করুন।

- গরমকালে নিজেকে আর্দ্র রাখতে নির্দিষ্ট সময় পর পর পানি পান করা দরকার।

নিজের ওজন যাচাই

কতটুকু পানি পান করতে হবে তা আপনার ওজনের উপর নির্ভর করে। যার ওজন যতবেশি তার পানির চাহিদা তত বেশি।

ওজনকে পাউন্ডে পরিবর্তন করুন যেমন- ১ কেজি সমান ২.২০ পাউন্ড

এরপর, ওজনকে ২/৩ দিয়ে ভাগ করলে বোঝা যাবে আপনার শরীরের জন্য কতটা পানি জরুরি।

উদাহরণ হিসেবে- যদি আপনার ওজন ২০০ পাউন্ড হয় তাহলে ২০০ কে ২/৩ দিয়ে ভাগ করলে প্রায় ১৩৩ আউন্স পাওয়া যাবে। এর মানে হল আপনার জন্য দৈনিক ১৩৩ আউন্স পানি পান করা প্রয়োজন।

কাজের মাত্রা

প্রতিদিন শরীরচর্চা করলে ঘামের সঙ্গে শরীর থেকে অনেক পানি বের হয়ে যায়। তাই ব্যায়াম করার সময় প্রতি ৩০ মিনিট পর পর ৩৫০ মি.লি. পানি পান করুন। যদি ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করেন তাহলে এর মধ্যে ১৭ আউন্স পানি পান করতে হবে।

Address

12/6 Solimullah Road, Mohammadpur
Dhaka
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when eHealth Seba posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram