Joy Homeo Clinic জয় হোমিও ক্লিনিক

Joy Homeo Clinic  জয় হোমিও ক্লিনিক জয় হোমিও ক্লিনিক একটি আদর্শ কম্পিউটারাইজড হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসালয়। অনলাইনেও রোগী দেখা হয়।

19/10/2025

দীপাবলি :

দীপাবলি শব্দটি এসেছে দুটি সংস্কৃত শব্দ থেকে – “দীপ” অর্থাৎ প্রদীপ (দিয়া/প্রদীপ) এবং “আবলি” অর্থাৎ সারি বা মালা। তাই দীপাবলি অর্থ হলো ‘প্রদীপের সারি’ বা ‘প্রকাশের উৎসব’।

এই উৎসবে আলো দিয়ে অন্ধকার দূর করার প্রতীকী উদযাপন হয়—
অর্থাৎ অজ্ঞতার অন্ধকারকে জ্ঞানের আলো দিয়ে দূর করা,
অশুভের উপর শুভের বিজয়,
দুঃখের অন্ধকার থেকে আনন্দের আলোকময় পথে উত্তরণ।

হিন্দু ধর্মে এটি লক্ষ্মীপূজার উৎসব হিসেবে পালন করা হয়, যেখানে সম্পদ, সমৃদ্ধি, শান্তি ও উন্নতির কামনা করা হয়।

আধ্যাত্মিক দৃষ্টিতে দীপাবলি মানে—
নিজের অন্তরের অন্ধকার, ভয়, দুঃখ, লোভ, ক্রোধ ইত্যাদি দূর করে সত্য, ধর্ম, জ্ঞান ও প্রেমের আলো জ্বালানো।

সংক্ষেপে:
দীপাবলি শুধু বাহ্যিক আলো জ্বালানোর উৎসব নয়, এটি অন্তরের আলোকপ্রাপ্তির প্রতীক।

18/09/2025

"একটা থ্রি পিস এই বদলে দিতে পারে পুরো লুক "💃

18/09/2025
18/09/2025
18/09/2025
18/09/2025
18/09/2025

দি স্ট্রাগল

জীবন নদীর মতো। কখনো শান্ত, কখনো ঝড়ের মতো তীব্র। আমরা প্রতিদিন সেই নদী পার হবার চেষ্টা করি, কিন্তু পথে আছে অসংখ্য বাধা। জন্মের প্রথম কান্না, প্রথম শ্বাস—সবই জীবনকে চিরন্তন সংগ্রামের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়।

রোগী হলো জীবনের সবচেয়ে নীরব যোদ্ধা। প্রতিটি দিন তার জন্য যুদ্ধক্ষেত্র। ক্যান্সারের মতো রোগে, যন্ত্রণার প্রতিটি মুহূর্তে সে শিখে—জীবন কতটা মূল্যবান। তার চোখে ভরা অশ্রু শুধু তার নয়; পরিবারের ভয়, রাতভর জেগে থাকা, হাত ধরে সাহস দেওয়া—সবই মিলিত হয় একটি নিঃশব্দ কাব্যে। প্রতিটি হাসি, প্রতিটি শ্বাস, প্রতিটি ছোট বিজয়—সবই সংগ্রামের সুর।

ছাত্ররাও এই সংগ্রামের অংশ। তারা প্রতিদিন সীমিত সময়, সীমিত সুযোগের মধ্যে লড়াই করে। পড়াশোনা, নিজের স্বপ্ন, পরিবারকে এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা—সবই তাদের কাছে এক মহৎ লড়াই। তারা হয়তো ছোট, কিন্তু তাদের চোখে আশা অশেষ, এবং সেই আশার আলোই তাদের শক্তি দেয়।

কিন্তু জীবনের সংগ্রামের আরও এক চমৎকার রূপ হলো কৃষকের। একজন কৃষক সারাদিন রোদ-বৃষ্টি, ঘাম-মাটির মধ্যে কাটিয়ে দেন। প্রতিটি কদমে, প্রতিটি হাতের শ্রমে তিনি ফসল জন্ম দেন—যা শুধু তার পরিবারকে বাঁচায়, তাদের মুখে হাসি ফোটায়। তার ক্ষুদ্র কষ্ট, দীর্ঘ ঘন্টা, একগুচ্ছ আঙ্গুলে তৈরি ক্ষুদ্র ফল—এসবই তার জীবনের সমস্ত গল্প। এখানেই লুকিয়ে থাকে তার জীবন, তার সুখ, তার দুঃখ, তার স্বপ্ন। সে জানে, প্রতিটি ফসলের দানা অর্থাৎ পরিবারের সচলতা, তার সন্তানদের শিক্ষা, তার প্রিয়জনের সান্ত্বনা—এই সমস্তের জন্য তিনি সংগ্রাম করেন।

রাজনীতি, সমাজ, ইতিহাস—সবই সংগ্রামের সাক্ষী। অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো, সত্য বলার সাহস, শোষণের বিরুদ্ধে লড়াই—এই সব লড়াই মানুষকে মানুষ করে। প্রতিটি নেতা, প্রতিটি কর্মীর চোখে জমে থাকে ব্যথা, হারানো স্বপ্ন, নিঃশ্বাসহীন রাত, কিন্তু সেই লড়াইই তাদের মানবিক করে, শক্তিশালী করে।

সংগ্রাম মানেই কেবল কষ্ট নয়। সংগ্রাম মানে জীবনকে গভীরভাবে অনুভব করা। পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছানোর জন্য যত কষ্টই হোক, দিগন্তের সৌন্দর্য আমাদের বলে—যত যন্ত্রণা, তত উপলব্ধি। একজন রোগী, প্রতিদিন হাঁটতে শিখে, প্রতিদিন জীবনকে আলিঙ্গন করে, আমাদের শেখায়—জীবনের আসল মানে হলো লড়াই, ধৈর্য, ভালোবাসা।

পারিবারিক সংগ্রামও অন্তর্ভুক্ত। মা সন্তানকে জাগিয়ে রেখেছে, স্ত্রী শ্বাসকষ্টে ভুগা স্বামীর পাশে হাত রেখেছে, বাবা নিজের চাহিদা বিসর্জন করে সন্তানদের স্বপ্ন পূরণে লড়েছে। প্রতিটি নিঃশ্বাস, প্রতিটি চোখের জল, প্রতিটি নিঃসঙ্গ রাত—সবই সংগ্রামের গল্প।

দি স্ট্রাগল হলো জীবনের সুর। এটি ভাঙা স্বপ্নে নতুন আলো দেয়, নিঃশ্বাসহীন রাতেও আশা জন্মায়। রোগী, ছাত্র, কৃষক, কর্মী, মা-বাবা—সবাই একসাথে এই সুরের অংশ। সংগ্রামের মধ্যেই নিহিত থাকে মুক্তি, আনন্দ, এবং জীবনরস।

সংগ্রামকে ভয় না পেয়ে আলিঙ্গন করো। কারণ সংগ্রামই আমাদের বলে—যদি তুমি লড়তে শিখো, তুমি টিকে থাকবে, তুমি ভালোবাসতে শিখবে, এবং তোমার হৃদয় আলোর মতো দীপ্ত হবে।

যে মানুষ ভেঙে পড়ে, আবার উঠে দাঁড়ায়; যে চোখে অশ্রু, আবার হাসি ধরে রাখে; যে ক্লান্ত, আবার নতুন আশা খুঁজে পায়—তাদের গল্পই আমাদের শেখায় জীবনের প্রকৃত মানে। সংগ্রাম শুধুই ব্যথা নয়, এটি মানবতার সবচেয়ে সুন্দর উপহার।

১৫ সেকেন্ডে হার্টের অবস্থা জানাবে ‘এআই স্টেথোস্কোপ’, হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগেই সতর্ক হবেন রোগীস্টেথোস্কোপের সঙ্গে সংযুক্ত...
03/09/2025

১৫ সেকেন্ডে হার্টের অবস্থা জানাবে ‘এআই স্টেথোস্কোপ’, হার্ট অ্যাটাক হওয়ার আগেই সতর্ক হবেন রোগী
স্টেথোস্কোপের সঙ্গে সংযুক্তি ঘটানো হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার। দুইয়ের মিশেলে যে স্টেথোস্কোপ তৈরি হয়েছে তা হার্টের অবস্থা বুঝে ফেলবে মাত্র ১৫ সেকেন্ডেই।

চিকিৎসকেরা প্রথাগত ভাবে যে স্টেথোস্কোপ ব্যবহার করেন, তার আবিষ্কার প্রায় ২০০ বছর আগে। বহুলব্যবহৃত এই যন্ত্রের সাহায্যে হৃদ্‌যন্ত্রের শব্দ শোনেন চিকিৎসকরা। হৃদ্‌যন্ত্রের বিভিন্ন কপাটিকা বন্ধের শব্দের পাশাপাশি রক্ত সঞ্চালনের শব্দও শোনা যায় এতে। সেই শব্দ শুনেই চিকিৎসক বুঝতে পারেন, হার্টের অবস্থা কেমন। তার কলকব্জা ঠিকঠাক চলছে কি না। প্রযুক্তির কল্যাণে স্টেথোস্কোপের এখন নানা ধরনও চলে এসেছে। ব্লু-টুথ স্টেথোস্কোপে কান পেতে নিমেষের মধ্যে পৃথিবীর অন্য প্রান্তে বসেও চিকিৎসক শুনতে পারবেন আপনার হৃৎস্পন্দন। তবে তাতে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা ধরা পড়বে না সহজে। সেই সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে স্টেথোস্কোপের সঙ্গে সংযুক্তি ঘটানো হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার। দুইয়ের মিশেলে যে স্টেথোস্কোপ তৈরি হয়েছে, তা হার্টের অবস্থা বুঝে ফেলবে মাত্র ১৫ সেকেন্ডেই।
ব্রিটেনের ইম্পিরিয়াল কলেজ অফ লন্ডন এবং ইম্পিরিয়াল কলেজ হেল্‌থকেয়ার এনএইচএস-এর গবেষকেরা এআই পরিচালিত বিশেষ এক রকমের স্টেথোস্কোপ বানিয়েছেন। এই স্টেথোস্কোপে কান রাখলে মিনিট পনেরোর মধ্যে ধরা যাবে, হার্টের স্পন্দন অনিয়মিত হয়ে গিয়েছে কি না, হার্টের ভাল্‌ভে কোনও গোলমাল আছে কি না। এমনকি হার্টে রক্ত সঞ্চালন সঠিক নিয়মে হচ্ছে কি না, তা-ও ধরা পড়বে খুব কম সময়ের মধ্যেই। অতএব এর সুবিধা হল, হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত হওয়ার আগেই সতর্ক হয়ে যেতে পারবেন রোগী।

সাধারণত এক জন মানুষের হৃৎস্পন্দন মিনিটে ৬০-১০০র মধ্যে থাকে এবং হৃৎস্পন্দনের একটা নির্দিষ্ট ছন্দ থাকে। সেটা কম-বেশি হলে চিকিৎসার প্রয়োজন। অনিয়মিত হৃৎস্পন্দনকে চিকিৎসা বিজ্ঞানের পরিভাষায় ‘কার্ডিয়াক অ্যারিদমিয়া’ বলা হয়। এ ক্ষেত্রে দুটো জিনিসে সমস্যা দেখা যায়— রক্তনালিতে ব্লক, যার ফলে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে এবং হার্টরেট কমে যাওয়ার ফলে যে অনিয়মিত হৃৎস্পন্দন হয়, সে ক্ষেত্রে হার্টবিট ৬০-এর নীচে নেমে যায়। তখন শ্বাসকষ্ট, অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা যায়।

হার্টের ভিতরে ইলেক্ট্রিক্যাল ইমপালস গেলে তবে হার্ট সঙ্কুচিত হয়। এই ইলেক্ট্রিক্যাল ইমপালস যেখানে তৈরি হয়, সেই জায়গার যদি গন্ডগোল থাকে, তা হলে হার্টরেট কমে যেতে পারে। যত ক্ষণ পর্যন্ত কোনও উপসর্গ দেখা দিচ্ছে, তত ক্ষণ এই সমস্যা ধরা পড়ে না। বুক ধড়ফড় করা, শরীর কাঁপা, মাথা ঘোরা, অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, দুর্বলতার মতো উপসর্গ দেখা দিলে তা হার্টের রোগ কি না, বুঝতে পারেন না অনেকেই। সে কারণে ইসিজি বা হার্টের অন্যান্য পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন হয়। গবেষকেরা জানাচ্ছেন, এআই স্টেথোস্কোপ কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে ছোটখাটো ইসিজি করে তার রিপোর্ট বলে দিতে পারবে। সে থেকেই চিকিৎসকেরা বুঝে যাবেন, রোগীর হার্টে কী সমস্যা হয়েছে। মাদ্রিদে ইউরোপিয়ান সোসাইটি অফ কার্ডিয়োলজি-র বার্ষিক সম্মেলনে স্টেথোস্কোপটির কার্যকারিতা প্রদর্শন করা হয়েছে। ব্রিটেনের কম করেও ২০০টি ক্লিনিকে প্রায় ১২ হাজার রোগীর উপর পরীক্ষা করে ভাল ফল পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি গবেষকদের। অনুমোদন পেলেই সেটির সার্বিক ব্যবহার শুরু হবে বলেও জানানো হয়েছে।

বগলের গ্ল্যান্ড সোয়েলিং বা গ্রন্থি ফোলাতে বায়োকেমিক মেডিসিন হিসেবে সাধারণত Ferrum Phosphoricum (Ferr Phos) এবং Kali Mu...
06/07/2025

বগলের গ্ল্যান্ড সোয়েলিং বা গ্রন্থি ফোলাতে বায়োকেমিক মেডিসিন হিসেবে সাধারণত Ferrum Phosphoricum (Ferr Phos) এবং Kali Muriaticum (Kali Mur) ব্যবহার করা হয়।
* Ferrum Phosphoricum (Ferr Phos): এটি প্রদাহের প্রাথমিক পর্যায়ে, যখন ফোলা গরম এবং লালচে হয়, তখন সাহায্য করে।
* Kali Muriaticum (Kali Mur): এটি ফোলা যদি শক্ত হয় এবং ফোলা অংশে কোনো পুঁজের লক্ষণ না থাকে, তখন কার্যকর।

04/07/2025

ডায়েট সোডা হলো এক ধরণের কোমল পানীয় যা চিনির পরিবর্তে কৃত্রিম মিষ্টি যেমন অ্যাসপার্টেম, সুক্রালোজ বা স্টিভিয়া ব্যবহার করে তৈরি করা হয়। এর ফলে এতে ক্যালোরি অনেক কম থাকে বা একেবারেই থাকে না। এটি সাধারণ সোডার মতোই স্বাদ দেয়, কিন্তু চিনির উচ্চ পরিমাণ এড়াতে এটি ব্যবহার করা হয়।

ডায়েট সোডা পান করলে কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। যদিও এতে চিনি বা ক্যালরি থাকে না, তবুও এর কৃত্রিম মিষ্টি এবং অন্যান্য উপাদান স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
ডায়েট সোডা পান করলে যে সম্ভাব্য সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে:
* ওজন বৃদ্ধি: অনেক গবেষণায় দেখা গেছে যে ডায়েট সোডা পান করলে দীর্ঘমেয়াদে ওজন বাড়তে পারে, কারণ কৃত্রিম মিষ্টি মস্তিষ্কে উচ্চ-ক্যালরিযুক্ত খাবারের আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিতে পারে।
* ডায়াবেটিস এবং মেটাবলিক সিনড্রোম: ডায়েট সোডা টাইপ 2 ডায়াবেটিস এবং মেটাবলিক সিনড্রোমের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কৃত্রিম মিষ্টি শরীরের গ্লুকোজ এবং ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সমস্যা তৈরি করতে পারে।
* দাঁতের ক্ষয়: ডায়েট সোডা অ্যাসিডিক হওয়ায় দাঁতের এনামেল ক্ষয় করতে পারে, যা ক্যাভিটি এবং দাঁতের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়।
* হাড়ের ঘনত্ব কমা: কিছু গবেষণায় ডায়েট সোডার উচ্চ ফসফরিক অ্যাসিডের কারণে হাড়ের ঘনত্ব কমে যাওয়ার ঝুঁকি দেখা গেছে, বিশেষ করে মহিলাদের ক্ষেত্রে।
* হৃদরোগের ঝুঁকি: নিয়মিত ডায়েট সোডা পান করলে উচ্চ রক্তচাপ এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
* কিডনির সমস্যা: অতিরিক্ত ডায়েট সোডা পান করলে কিডনির কার্যকারিতা ব্যাহত হতে পারে।
* হজমের সমস্যা: কৃত্রিম মিষ্টি অন্ত্রের ব্যাকটেরিয়ার ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে, যা হজমের সমস্যা তৈরি করে।
* মানসিক সমস্যা: কিছু ক্ষেত্রে ডায়েট সোডার কৃত্রিম মিষ্টি মেজাজের পরিবর্তন বা হালকা বিষণ্নতার কারণ হতে পারে।

Address

Dhaka
1310

Opening Hours

Monday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Tuesday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Wednesday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Thursday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Friday 10:00 - 13:00
Saturday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00
Sunday 10:00 - 13:00
17:00 - 21:00

Telephone

+8801721413259

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Joy Homeo Clinic জয় হোমিও ক্লিনিক posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Joy Homeo Clinic জয় হোমিও ক্লিনিক:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category