Holy Christ Homeo Cure

Holy Christ Homeo Cure This is a healthcare & Homeo treatment group. Message me to know about any of your diseases and its homeopathic treatment.
(1)

In this group you will find different health tips, and learn about different diseases and I will give homeopathic treatment for all the diseases that I treat. In this group you will find different health tips, and learn about different diseases and I will give homeopathic treatment for all the diseases that I treat...

24/06/2025
হলি ক্রাইষ্ট হোমিও কিউর - এর ঔষধ চলে যাচ্ছে সৌদি আরবে। বাবা আমার ঔষধ খেয়ে টিউমার ভাল হয়েছিল। ছেলে থাকে প্রবাসে। তাই ছেলে...
14/06/2025

হলি ক্রাইষ্ট হোমিও কিউর - এর ঔষধ চলে যাচ্ছে সৌদি আরবে।

বাবা আমার ঔষধ খেয়ে টিউমার ভাল হয়েছিল। ছেলে থাকে প্রবাসে। তাই ছেলের জন্য ঔষধ নিয়ে যাচ্ছে ছেলেরও টিউমার এবং আরো কিছু সমস্যার জন্য ঔষধ নিয়ে যাচ্ছে।

সকল ধন্যবাদ একমাত্র স্রষ্টার।

  📌 কেন প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর শুরুতেই আল্ট্রাসনোগ্রাম করা অত্যন্ত জরুরি?গত ২ মাসে একাধিক মায়ের আল্ট্রাসনোগ্রাম ...
29/05/2025



📌 কেন প্রেগন্যান্সি কনফার্ম হওয়ার পর শুরুতেই আল্ট্রাসনোগ্রাম করা অত্যন্ত জরুরি?

গত ২ মাসে একাধিক মায়ের আল্ট্রাসনোগ্রাম রিপোর্ট দেখে কিছু অত্যন্ত দুঃখজনক কেস দেখতে হচ্ছে।তাদের কাউন্সেলিং করা সত্যিই কষ্টসাধ্য—যতই বোঝানো হোক, তারা শুধু চোখের জল ফেলেন।

একটি বাস্তব চিত্র চিন্তা করুন—
একজন মা ৪-৫ বা ৬ মাসে প্রথম আল্ট্রাসনোগ্রাম করতে এসে শুনলেন,
শিশুর হাত-পা-হার্টবিট সব ঠিক আছে, বাচ্চাটি নড়াচড়া করছে।
কিন্তু... মাথার খুলির উপর অংশই গঠিত হয়নি, ব্রেইনই নেই!

সে মা তখন অসহায়ের মতো তাকিয়ে থাকেন, আর চোখ বেয়ে গড়িয়ে পড়ে অশ্রু…

#তাদের_প্রশ্ন_থাকে:

কেন এমনটা হলো?

আমি কি কোনো পাপ করেছি?

আমার ওপর আল্লাহ নারাজ?

এখন কী হবে?

এর কোনো চিকিৎসা আছে?

#চলুন_বিষয়টা_জানিঃ

এই সমস্যাটির নাম Anencephaly।
এটি একটি জন্মগত সমস্যা—Neural Tube Defect—এর একটি রূপ।
গর্ভধারণের ৪-৫ সপ্তাহের (মাত্র ২৮-৩২ দিন!) মধ্যে শরীরের নিউরাল টিউব তৈরি হয়ে বন্ধ হয়ে যায়।
যদি এই টিউব ঠিকভাবে বন্ধ না হয়, তখন শিশুর ব্রেইন ও স্ক্যাল্প ঠিকমতো তৈরি হয় না।

#কারণসমূহঃ

মা বা বাবার জেনেটিক সমস্যা

গর্ভাবস্থার শুরুতে ফলিক এসিডের ঘাটতি

কিছু সাইকিয়াট্রিক ওষুধ

ব্যথানাশক বা ওপিয়ড জাতীয় ওষুধ

#ডায়াগনোসিস_কীভাবে_হয়?

১২-১৪ সপ্তাহের মধ্যে একটি আল্ট্রাসনোগ্রামই যথেষ্ট।

এছাড়াও পরীক্ষা করা যায়:

Serum Alpha-Fetoprotein (increased)

MRI

Amniocentesis

#চিকিৎসা_আছে_কি?

না, দুঃখজনকভাবে Anencephaly-এর কোনো চিকিৎসা নেই।

#প্রতিরোধযোগ্য_কি?

হ্যাঁ! প্রতিরোধই একমাত্র উপায়।

গর্ভধারণের আগে ও পরে ফলিক অ্যাসিড নিয়মিত খেতে হবে (প্রতিদিন ৪০০-৮০০ মাইক্রোগ্রাম)।

প্রথম ২ মাস অপ্রয়োজনীয় ব্যথানাশক বা সাইকিয়াট্রিক ওষুধ এড়িয়ে চলতে হবে।

িশুর_ভবিষ্যৎ_কী?

অনেক সময় শিশুটি গর্ভেই নষ্ট হয়ে যায় বা মারা যায়।

জন্মের পর কিছুক্ষণের মধ্যেই (ঘণ্টা, দিন বা সপ্তাহ) মারা যায়।

যারা বেঁচে থাকে, তারা অন্ধ, বধির এবং অচেতন অবস্থায় থাকে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, ১ বছরের মধ্যে ১০০% এই শিশুরা মারা যায়।

োস্ট_কেন_দিলাম?

সচেতনতা তৈরির জন্য।
অনেকের এখনো ধারণা—

“আগে তো মানুষ ডাক্তার দেখাত না।”

“আমার কোনো সমস্যা নেই, কেন যাবো ডাক্তার?”

“ওষুধ খেতে পারি না, বমি হয়।”

“৬ বা ৮ মাসে আল্ট্রা করবো।”

এইসব চিন্তাভাবনার পরিবর্তন আনতেই এই পোস্ট।
প্রথম ৩ মাসের চেকআপ, ফলিক অ্যাসিড আর একটি টাইমলি আল্ট্রাসনোগ্রাম
একটি শিশুর জীবন বাঁচাতে পারে। একটি মায়ের কান্না থামাতে পারে।

---

আল্লাহ আমাদের সবাইকে সচেতনতা, জ্ঞান ও সহানুভূতির আলোয় আলোকিত করুন।
আপনার একটি শেয়ার অন্য কাউকে এই দুঃখজনক পরিস্থিতি থেকে বাঁচাতে পারে।
(কালেক্টেড)

বি দ্রঃ আমার চেম্বারে এমনও মা আসে যারা কোন ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা কিচ্ছু করেনি, কোন ওষুধও খায় না, এমনকি নিজের রক্তের গ্রুপটাও জানে না। ছেলে না মেয়ে সেটা জানার জন্য একটা আল্টা করে ।

   ✅পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ কী, চিকিৎসা ও করণীয়সন্তান ধারণ করতে না পারার বিষয়ে অনেক দম্পতিকেই উদ্বিগ্ন হতে দেখা যায়। আ...
28/05/2025



✅পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ কী, চিকিৎসা ও করণীয়
সন্তান ধারণ করতে না পারার বিষয়ে অনেক দম্পতিকেই উদ্বিগ্ন হতে দেখা যায়। আমাদের সমাজে একটা ভ্রান্ত ধারণা প্রচলিত আছে যে, বন্ধ্যাত্বের বিষয়টি শুধু নারীদের ক্ষেত্রে ঘটে থাকে। কিন্তু বন্ধ্যাত্ব পুরুষেরও হতে পারে।
▶️বন্ধ্যাত্ব কী

কোনো দম্পতি এক বছর কোনো ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি ব্যবহার না করেও যখন সন্তান ধারণ করতে পারেন না তখন সেই অবস্থাকে বন্ধ্যাত্ব বলা হয়। বন্ধ্যাত্ব নারী বা পুরুষ যেকোনো একজনের হতে পারে, আবার উভয়ের হতে পারে।

⏩পুরুষের বন্ধ্যাত্ব
পুরুষের শুক্রাণু যা ভ্রুণ গঠনে মূখ্য ভূমিকা পালন করে, সেই শুক্রাণু যদি কোনোভাবে ফিমেল জেনিটাল ট্র্যাক্ট বা নারীর যৌনাঙ্গে পৌঁছাতে অক্ষম থাকে তাহলে তা পুরুষের বন্ধ্যাত্বের কারণ হিসেবে চিহ্নিত হয়। এর পেছনে যে কারণগুলো রয়েছে-

১. শুক্রাণু তৈরি না হওয়া।

২. শুক্রাণু তৈরি হচ্ছে কিন্তু পরিমাণে খুবই কম।

৩. শুক্রাণুর গতিশীলতা যদি ঠিক না থাকে অথবা শুক্রাণুর পরিমাণ ঠিক আছে কিন্তু গতিশীলতা ঠিক নেই।

৪. শুক্রাণুর আকৃতিগত কোনো সমস্যা যদি থাকে।

৫. শুক্রাণু তৈরি হচ্ছে, কিন্তু সহবাসে অক্ষমতা বা অপারগতার কারণে ফিমেল জেনিটাল ট্র্যাক্ট বা নারীর যৌনাঙ্গে যদি তা না পৌঁছায় সে কারণে পুরুষের বন্ধ্যাত্ব হতে পারে।

⏩পুরুষের বন্ধ্যাত্ব কেন হয়
পুরুষের শুক্রাণুর পরিমাণ খুবই কম হওয়ার পেছনে ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই সুনির্দিষ্ট কোনো কারণ জানা যায় না। তবে বাকি ১০ শতাংশের এর মধ্যে অনেক কারণ রয়েছে। তার মধ্যে আবার জেনেটিক কারণ অন্যতম।

১. পুরুষের শুক্রাণু কমে যাওয়ার পেছনে বর্তমানে পরিবেশগত দূষণ, আধুনিক জীবনযাপনের ধরন একটি বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কম্পিউটার, ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন থেকে নির্গত রশ্মি, দূষিত বাতাস ও পানি, কীটনাশকযুক্ত খাবার খাওয়া, ভিটামিনের ঘাটতি, অ্যালকোহল ও ধূমপানের অভ্যাস শুক্রাণু তৈরি করতে বাধা সৃষ্টি করে। শুক্রাণুর গতিশীলতা নষ্ট করে, শুক্রাণু ঝিল্লি ক্ষতিগ্রস্ত করে দেয়, যার ফলে শুক্রাণু ডিমের ভেতর ঢুকতে পারে না।

২. অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা বা ঘাটতি থাকলে।

৩. অন্য কোনো রোগের জন্য খেতে হয় এমন কিছু ওষুধ, যেমন- হেপাটাইটিস চিকিৎসায় ব্যবহৃত অ্যান্টিহেপাটিক, গ্যাস্ট্রিকের জন্য অ্যান্টি আলসারেন্ট জাতীয় ওষুধ, হার্টজনিত ব্যথার জন্য সালফাসালাজিন, মেথোট্রেক্সেট, রেডিওথেরাপি, কেমোথেরাপির মত ক্যানসারের ওষুধের কারণে শুক্রাণু উৎপাদন কমে যায়, অনেক সময় বন্ধ হয়ে যায়।

৪. শুক্রাণু বন্ধ হয়ে যাওয়াকে এজোস্পার্মিয়া বলে অর্থাৎ বীর্যের মধ্যে শুক্রাণু থাকে না। প্রধানত দুটি কারণে এজোস্পার্মিয়া হতে পারে। প্রথমত, শুক্রাণু অণ্ডকোষ থেকে বাইরে চলে আসে দুটি নালীর মাধ্যমে। সংক্রমণ, আঘাত বা কোনো কারণে যদি নালীগুলো বন্ধ হয়ে যায় তাহলে পর্যাপ্ত শুক্রাণু তৈরি হলেও বীর্যে মিশতে পারে না। দ্বিতীয়ত কারো কারো জন্মগতভাবে নালী তৈরি না হওয়ার কারণেও শুক্রাণু বাইরে আসতে পারে না, যা বন্ধ্যাত্বের কারণ।

৫. কারো কারো শুক্রাণু চলাচলের নালীতে কোন সমস্যা নেই, কিন্তু শুক্রাণু তৈরিই হচ্ছে না। এর কারণ হিসেবে দেখা যায় শুক্রাণু কমে যাওয়ার কারণগুলোই এক সময় শুক্রাণু উৎপাদন প্রক্রিয়া পুরোপুরি বন্ধ করে দিতে পারে।

৬. প্রজনন অঙ্গে আঘাত, কোনো সংক্রমণ এবং মাম্পস রোগের কারণে ছেলেদের অর্কাইটিস হতে পারে। এর ফলে অণ্ডকোষে সংক্রমণ হয়। অণ্ডকোষ ফুলে যায়, তীব্র ব্যথা হয়, শিরাগুলো এমনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যা প্রজনন ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়।

৭. কারো কারো অন্ডকোষ জন্মগতভাবে পেটের ভেতরে থাকে, যা শুক্রাণু তৈরি না হওয়ার একটি কারণ।

⏭️চিকিৎসা ও শুক্রাণু তৈরিতে করণীয়
পুরুষের বন্ধ্যাত্বের চিকিৎসা আছে। কিন্তু গুরুতর এজোস্পার্মিয়া যদি হয় সুনির্দিষ্ট কোনো ওষুধ নেই। তবে জীবনযাপনে পরিবর্তন এনে শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়ানো যেতে পারে। যেমন-

১. যদি কোনো পুরুষের শরীরে হরমোনের ঘাটতি থাকে তাহলে তাকে হরমোন চিকিৎসা দিলে স্পার্মাটোজেনেসিস বা শুক্রাণু তৈরি হতে পারে। হরমোনের ঘাটতি না থাকলে অন্য কোনো কারণের জন্য হরমোন চিকিৎসা দেওয়ার সুযোগ নেই।

২. একজন পুরুষ যদি দীর্ঘ সময়ে খুব গরমে কাজ করেন তাহলে কিছু সময়ের জন্য ঠাণ্ডায় অবস্থান করা উচিত। সুবিধা অনুযায়ী ঝুঁকিপূর্ণ পেশা পরিবর্তন করতে হবে।

৩. রাসায়নিক ও কীটনাশক ব্যবহারের কারণে কৃষকদের এজোস্পার্মিয়া বেশি হয়। সেজন্য এগুলো যতটা সম্ভব পরিহার করা উচিত।

৪. কীটনাশকযুক্ত খাবার পরিহার করে অর্গানিক খাবার খাওয়া, ধূমপান ও অ্যালকোহল পরিহার করতে হবে।

৫. কোনো ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বন্ধ্যাত্বজনিত সমস্যা তৈরি করলে চিকিৎসকের পরামর্শে প্রয়োজনে তা বন্ধ রাখতে হবে।

৬. ক্যানসারের চিকিৎসা, কেমোথেরাপি নেওয়ার আগে শুক্রাণু সংরক্ষণ করে রাখা যেতে পারে।

৭. প্রয়োজনে আইইউআই বা আইভিএফ চিকিৎসার সহায়তা নেওয়া যেতে পারে। আইইউআই চিকিৎসার জন্য শুক্রাণুর সংখ্যা কমপক্ষে ১০ মিলিয়ন হতে হবে। শুক্রাণুর সংখ্যা ১০ মিলিয়নের নিচে হলে টেস্টটিউব পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে।

টেস্টটিউব চিকিৎসার আবার দুটি ভাগ, যেমন- শুক্রাণু ৫ মিলিয়নের বেশি হলে আইভিএফ এবং ৫ মিলিয়নের কম হলে ইকসি পদ্ধতি অনুসরণ করা যেতে পারে। বিশেষ ক্ষেত্রে শুক্রাণু সংগ্রহ করে ইকসি বা টেস্টটিউব চিকিৎসা করা যাবে।

৮. শুক্রাণু তৈরি হচ্ছে কিন্তু বীর্যে আসতে পারছে না বা শুক্রাণু বের হওয়ার নালী বন্ধ থাকলে সার্জারি করা যেতে পারে।

তবে বীর্যে একেবারেই যদি শুক্রাণু পাওয়া না যায় তাহলে তাদের জন্য কোনো চিকিৎসা নেই।

নারীর বন্ধ্যাত্বের পাশাপাশি পুরুষের বন্ধ্যাত্ব নির্ণয়, চিকিৎসা নিশ্চিত করা এবং সচেতনতা বাড়াতে হবে।

ডা. টুইংকেল ডি'রোজারীও
Holy Christ Homeo Cure
Holy Christ Homeo Cure

     ্ক্যাবিস🔸🍒চুলকানি বা স্ক্যাবিস (Scabies) বা চর্ম রোগে =========================চুলকানি সারা বাংলাদেশে বাচ্চা থেকে ব...
27/05/2025

্ক্যাবিস

🔸🍒চুলকানি বা স্ক্যাবিস (Scabies) বা চর্ম রোগে
=========================

চুলকানি সারা বাংলাদেশে বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সকলের মধ্যে ছড়ি পড়েছে। অনেক চিকিৎসা নেওয়ার পরও ভালো হচ্ছে না, তবে সচেতনতা এ রোগের বিস্তারকে রুখতে পারে। বিভিন্ন কারনে চুলকানি হতে পারে তার মধ্যে অন্যতম সংক্রামক চর্মরোগ হচ্ছে স্ক্যাবিস। যা এক ধরনের পোকা। নিম্নে স্ক্যাবিস সম্পর্কে ও তার প্রতিকার ও হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

স্ক্যাবিস (Scabies) একটি অত্যন্ত সংক্রামক চর্মরোগ, যা Sarcoptes scabiei নামক ক্ষুদ্র মাইটের আক্রমণে হয়। এই মাইট ত্বকের নিচে সুড়ঙ্গ তৈরি করে ডিম পাড়ে, ফলে তীব্র চুলকানি ও ফুসকুড়ি সৃষ্টি হয়। রাতে চুলকানি বেশি অনুভূত হয় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে, বিশেষ করে হাতের আঙুলের ফাঁকে, কব্জি, কনুই, বগল, কোমর, নিতম্ব ও যৌনাঙ্গে ফুসকুড়ি দেখা যায়।

লক্ষণসমূহ:
✅ তীব্র চুলকানি, বিশেষ করে রাতে।
✅ ত্বকের উপর লাল ফুসকুড়ি বা গুটি।
✅ আঙুলের ফাঁকে, কব্জি, কোমর, নিতম্ব ও যৌনাঙ্গে ফুসকুড়ি।

🟢 হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:
স্ক্যাবিসের জন্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রয়েছে, তবে এটি গ্রহণের আগে অবশ্যই যোগ্য হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রতিটি রোগীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ভিন্ন হওয়ায়, চিকিৎসক উপযুক্ত ওষুধ নির্ধারণ করবেন।

প্রতিরোধ ও করণীয়:
✅ ব্যক্তিগত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা।
✅ আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শ এড়ানো।
✅ রোগীর ব্যবহৃত পোশাক, বিছানার চাদর, তোয়ালে ইত্যাদি গরম পানিতে ধুয়ে রোদে শুকানো।
✅ পরিবারের সকল সদস্যকে একই সময়ে চিকিৎসা গ্রহণ করা।

🟢 স্ক্যাবিস এর হোমিও ঔষধ:
স্ক্যাবিস (Scabies) এর জন্য কিছু প্রচলিত হোমিওপ্যাথিক ওষুধ রয়েছে, তবে মনে রাখা জরুরি—সঠিক ওষুধ নির্বাচন করতে হলে রোগীর লক্ষণ, শরীরের প্রকৃতি, মানসিক অবস্থা ইত্যাদি বিশ্লেষণ করে চিকিৎসক সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

কিছু পরামর্শ:
হোমিও চিকিৎসা ব্যক্তিভিত্তিক, তাই একজন অভিজ্ঞ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া শ্রেয়।
একই ওষুধ সবার ক্ষেত্রে কার্যকর না-ও হতে পারে।

Holy Christ Homeo Cure
ডা. টুইংকেল ডি'রোজারীও
Holy Christ Homeo Cure

         #প্যানিক _অ্যাটাক  প্যানিক অ্যাটাক হচ্ছে, ভীতি ও উদ্বেগের তীব্র অনুভূতি। এটি প্রায়ই ঘটে, যদি কেউ তার জীবনে ঘটছে...
20/05/2025

#প্যানিক _অ্যাটাক

প্যানিক অ্যাটাক হচ্ছে, ভীতি ও উদ্বেগের তীব্র অনুভূতি। এটি প্রায়ই ঘটে, যদি কেউ তার জীবনে ঘটছে এমন কিছু নিয়ে উদ্বিগ্ন বোধ করে অথবা কঠিন বা মানসিক চাপযুক্ত কোনো পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়।

প্যানিক অ্যাটাক খুব ভীতিকর মনে হতে পারে, বিশেষ করে শিশুদের জন্য। তবে সাধারণত চিকিত্সার মাধ্যমে এটি রোধ করা যেতে পারে। এটি জানা গুরুত্বপূর্ণ যে, প্যানিক অ্যাটাক কোনো ক্ষতি সাধন করবেনা, এবং ঐ মুহূর্তে অসম্ভব মনে হলেও প্রকৃতপক্ষে ওই অনুভূতিটি এক সময় চলে যায়।

👉প্যানিক অ্যাটাক কি?
প্যানিক অ্যাটাক হচ্ছে ভীতি ও উদ্বেগের অনুভূতি যা হঠাৎ করেই আমাদের হতবিহ্বল করে দিতে পারে এবং সাধারণত এর সঙ্গে হালকা মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার মতো তীব্র শারীরিক উপসর্গ দেখা দেয়।

এ ধরনের পরিস্থিতিতে অনেক শিশু আতঙ্কঅনুভব করে, যেমন সে মনে করতে পারে খারাপ কিছু ঘটতে চলেছে। এমনকি যখন প্রকৃতপক্ষে কোনো বিপদ থাকে না, তখনও এই অনুভূতি হতে পারে।



👉প্যানিক অ্যাটাকের কারণ কী?
শিশু বা বড়দের মাঝে প্যানিক অ্যাটাকের কারণ কী তা সবসময় পরিষ্কার নয়। আমরা যা জানি তা হলো– কোন কিছু নিয়ে উদ্বিগ্ন বোধ করা অথবা কঠিন বা মানসিক চাপযুক্ত কোনো পরিস্থিতির সম্মুখীন হওয়া প্যানিক অ্যাটাকের কারণ হতে পারে। এসব পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে:

বাড়িতে বা স্কুলে কোনো কঠিন অভিজ্ঞতার কারণে সৃষ্ট উদ্বেগ
পরীক্ষা, বন্ধুত্ব বা সম্পর্কের মতো বিষয়গুলো নিয়ে মানসিক চাপ
প্রিয়জনের মৃত্যু
নির্যাতন বা অবহেলার মতো ভীতিকর কোনো অভিজ্ঞতা
একটি সহিংস অভিজ্ঞতা


👉শিশু ও কিশোর-কিশোরীদের মাঝে প্যানিক অ্যাটাক
প্যানিক অ্যাটক প্রায়শই বয়ঃসন্ধিকালে শুরু হয়, যদিও তা শৈশবেও শুরু হতে পারে। এসব অ্যাটাক গুরুতর উদ্বেগের কারণ হতে পারে, সেইসঙ্গে এটি শিশুর মেজাজ বা অন্যান্য কাজকর্মকে প্রভাবিত করতে পারে।

কিছু শিশু এমন পরিস্থিতি এড়াতে শুরু করে যেখানে তারা প্যানিক অ্যাটাকের শিকার হওয়ার আতঙ্কে থাকে। কিশোর-কিশোরীরা তাদের উদ্বেগ কমাতে অ্যালকোহল বা ড্রাগ নেওয়া শুরু করতে পারে। যদি এসব বিষয় চিহ্নিত ও চিকিত্সা করা না হয়, তাহলে প্যানিক অ্যাটাক শিশুদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। যেমন- ওই শিশুরা গুরুতর বিষণ্ণতায় ভুগতে পারে এবং তারা আত্মঘাতমূলক আচরণ করতে পারে।

প্রাথমিক পর্যায়ে নির্ণয় করা হলে প্যানিক অ্যাটাকের সম্মুখীন হওয়া শিশুরা সাধারণত চিকিত্সায় ভালো সাড়া দেয়।

👉প্যানিক অ্যাটাকের লক্ষণ ও উপসর্গ
আপনার সন্তান যদি প্যানিক অ্যাটাকের সম্মুখীন হয়, তবে চারপাশে যা ঘটছে সেগুলো তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে বলে তারা অনুভব করতে পারে। তারা আতংকিত হয়ে পড়ে যে, তাদের শরীর বিপদে পড়েছে বা এমনকি তারা মারা যাচ্ছে! প্যানিক অ্যাটাকের কারণে আমাদের শরীর বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিতে পারে। এসবের মধ্যে রয়েছে:

🔺শ্বাসকষ্ট, দ্রুত শ্বাস নেওয়া বা শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া
🔺মাথা হালকা হওয়া বা অচেতন হওয়ার অনুভূতি
🔺আলো আরও উজ্জ্বল ও তীব্রতর মনে হওয়া
🔺হার্টবিট দ্রুততর হওয়া এবং বুকে চাপ অনুভব করা
🔺স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি ঘাম হওয়া
🔺পায়ে কাঁপুনি ও টালমাটাল ভাব
🔺অশ্রুসিক্ত হওয়া, যেন তারা কান্না থামাতেই পারে না
মনে হবে কিছুতে আটকে গেছে, যেন তারা নড়াচড়া করতে পারছে না
🔺পেট ফাঁপা বা অসুস্থ বোধ করা।

👉আপনার সন্তানকে পরিস্থিতি সামাল দিতে সাহায্য করার উপায়
প্যানিক বা আতঙ্কমোকাবিলার প্রথম ধাপ হলো- কী কারণে প্যানিক অ্যাটাক তৈরি হয় তা জানা। আপনার সন্তানকে জিজ্ঞাসা করুন, তারা কেমন অনুভব করে এবং কোন কারণে তারা উদ্বিগ্ন বা মানসিক চাপ অনুভব করে। এমন কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতি কি আছে যা তাদের মাঝে আতংকের অনুভূতি তৈরি করে? আপনার সন্তান সেই পরিস্থিতিগুলোর সঙ্গে মানিয়ে নিতে কী করতে পারে সে সম্পর্কে চিন্তা করতে এই জ্ঞান তাকে সাহায্য করতে পারে।

👉প্যানিক অ্যাটাকের সময় আপনার সন্তানের মনে হতে পারে যে, সে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলছে। তবে এমন কিছু জিনিস রয়েছে যা করার মাধ্যমে আপনি তাকে নিয়ন্ত্রণ ফিরে পেতে ও পুনরায় ভালো অনুভব করতে সাহায্য করতে পারেন:

১. পরিস্থিতি মোকাবেলা করুন: কখনও কখনও আমাদের আতংকিত করে– এমন পরিস্থিতি বা স্থানকে এড়িয়ে যাওয়া সহজ বলে মনে হতে পারে। এমনটা মনে হওয়া স্বাভাবিক। তবে, পরিস্থিতি এড়িয়ে যাওয়ার অভ্যাস আমাদের উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। আমাদের আতংকিত করে তোলে– এমন পরিস্থিতিগুলো এড়িয়ে যাওয়া লক্ষ্য নয়; লক্ষ্য হচ্ছে, আপনার সন্তানকে সেই পরিস্থিতিতে তারা কেমন অনুভব করে তার সঙ্গে মানিয়ে নিতে শিখতে সাহায্য করা।

২. বর্ণমালা ধরে এগিয়ে যাওয়া: আপনার সন্তানকে বর্ণমালার প্রতিটি অক্ষরের জন্য কিছু একটার নাম বলতে বলুন। এগুলো হতে পারে প্রাণী, নাম, স্থান, খাবার ইত্যাদি। এটি তাদের মস্তিষ্কের একটি ভিন্ন অংশকে নিযুক্ত করবে এবং তাদের মনোযোগ ভীতি ও উদ্বেগ থেকে দূরে সরিয়ে দেবে।

৩. শ্বাস-প্রশ্বাসে মনোনিবেশ করুন: গভীর শ্বাস (পেট ফুলে উঠবে) খুবই প্রশান্তিদায়ক এবং এটি আমাদের ফুসফুসের গভীরে অক্সিজেন সরবরাহে সাহায্য করে। এখানে তিন ধাপের একটি সহজ প্রক্রিয়া দেওয়া হলো:

👉আপনার পেটে হাত রাখুন
৫টি গভীর শ্বাস নিন, ৫ সেকেন্ড ধরে শ্বাস নিন এবং ৫ সেকেন্ড ধরে শ্বাস ছাড়ুন, আপনার নাক দিয়ে শ্বাস নিন এবং মুখ দিয়ে শ্বাস ছাড়ুন।
বুঝিয়ে বলুন যে, আপনার শিশু যখন শ্বাস নেয়, তখন তারা একটি বেলুনের মতো নরমভাবে তাদের পেট ফোলায় এবং যখন তারা বাতাস ছাড়ে তখন আবার বেলুন থেকে ধীরে ধীরে বাতাস বের হয়।

৪. নিরাপদ স্থান খুঁজুন: আপনার সন্তান যদি কোনো পরিস্থিতিতে আতংকিত বোধ করে, তাহলে তাদের এমন একটি স্থান খুঁজে বের করতে সহায়তা করুন, যেখানে তারা শান্তভাবে শ্বাস নিতে ও চিন্তা করতে পারে। এটি আপনার বাড়ি বা তাদের কক্ষের মতো একটি স্থান হতে পারে, যে স্থানের সঙ্গে তারা পরিচিত। অথবা, একটি কাল্পনিক স্থান– এমন কোথাও যেখানে প্রশান্তি বোধ হয়, যেমন- পার্কের বা সমুদ্রের ধারে তাদের প্রিয় অংশ।

৫. তাদের ইন্দ্রিয় ব্যবহার করতে সাহায্য করুন: আতংক, উদ্বেগ ও মানসিক চাপের অনুভূতিগুলো মোকাবিলা করতে আমাদের ইন্দ্রিয় হলো শক্তিশালী হাতিয়ার। আপনার সন্তানকে সেগুলো ব্যবহার করা শেখানোর জন্য এখানে একটি সহজ উপায় রয়েছে:

আপনার সন্তানকে স্বচ্ছন্দে বসতে বলুন এবং ধীরে ধীরে শ্বাস নিতে ও ছাড়তে বলুন। এখন তাদের যন্ত্রণাদায়ক নয় এমন কিছু জিনিসের নাম বলতে বলুন। তারা দেখতে পারে এমন ৪টি জিনিস, তারা শুনতে পারে এমন ৩টি জিনিস, তারা গন্ধ নিতে পারে এমন ২টি জিনিস এবং তারা স্বাদ নিতে পারে এমন একটি জিনিসের নাম বলতে বলুন।

👉🔺কখন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিতে হবে
উচ্চমাত্রায় প্যানিক অ্যাটাকের ক্ষেত্রে শিশু বা কিশোর-কিশোরীরা ঘর ছেড়ে বের হতে ভয় পেতে পারে। আপনার সন্তানের মাঝে প্যানিক অ্যাটাকের গুরুতর লক্ষণ দেখা দিলে বুঝতে হবে, আপনার স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীর কাছ থেকে সাহায্য নেওয়ার সময় এসেছে। প্রথমে তাদের পারিবারিক চিকিৎসক বা শিশু বিশেষজ্ঞ দিয়ে মূল্যায়ন করা উচিত। যদি উপসর্গের কারণ হিসেবে অন্য কোনো শারীরিক অসুস্থতা পাওয়া না যায়, তাহলে তাদের মূল্যায়নের জন্য একজন শিশু ও কিশোর মনোরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানো যেতে পারে।

চিকিৎসার মাধ্যমে প্যানিক অ্যাটাক থামানো যেতে পারে। শুরুতেই চিকিৎসা দেওয়া হলে, তা গুরুতর জটিলতা প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে।
ডা. টুইংকেল ডি'রোজারীও

Holy Christ Homeo Cure
Holy Christ Homeo Cure

আপনার বা আপনার পরিবার/ পরিচিত  যে কোন সদস্যের যে কোন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট নিতে চাইলে আমা...
11/12/2024

আপনার বা আপনার পরিবার/ পরিচিত যে কোন সদস্যের যে কোন শারীরিক ও মানসিক সমস্যার জন্য হোমিওপ্যাথি ট্রিটমেন্ট নিতে চাইলে আমার সাথে যোগাযোগ করুন।
আমি সম্পুর্ন জার্মানি ঔষধ দ্বারা চিকিৎসা করে থাকি।
আমার চেম্বার
পারারটেক,নাগরি, কালিগঞ্জ, গাজীপুর।
তারছাড়া, আমি অনলাইনেও রোগী দেখে থাকি।

অনলাইন প্রসেসিং:
অনলাইন (হোয়াটসঅ্যাপ/ম্যাসিঞ্জার) আমি ভিডিও কলের মাধ্যমে রোগীর সাথে কথা বলি, রোগীর সমস্ত সমস্যা শুনি এবং বুঝে থাকি, তারপর ওষুধ নির্বাচন করি এবং কুরিয়ারের মাধ্যমে রোগীর কাছে ওষুধ পাঠাই। সম্পূর্ণ চার্জ কুরিয়ারের আগে আমার বিকাশ নম্বরে পাঠাতে হবে, তারপর আমি কুরিয়ারে ওষুধ পাঠাব।

অনলাইনে রোগী দেখে কুরিয়ারযোগে দেশের যে কোন প্রান্তে ওষুধ পাঠানো হয়।

গ্যাস্টিক -আলসার, ডায়াবেটিস, বন্ধ্যাত্ব, প্যারালাইসিস, চর্মরোগ, যৌনরোগ, আমবাত, গ্যাংগ্রিন, আইবিএস, কিডনী পাথর, পিত্ত পাথর, হৃদরোগ, লিউকোরিয়া, থ্যালাসেমিয়া, পলিপাস,পাইলস ইত্যাদি.......
নারী-পুরুষ ও শিশুদের যে কোন জটিল ও বিরল রোগে "হলি ক্রাইষ্ট হোমিও কিউর" এ সুচিকিৎসা করা হয়।

রোগী দেখার সময়ঃ
সরাসরি চেম্বারে : সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা ((অবশ্যই আসার আগে ফোন করে আসতে হবে)
Online: প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত।
আপনি যদি আমার কাছে থেকে ট্রিটমেন্ট নিতে চান তবে নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন
আর চেম্বারে আসতে হলেও আমাকে আগে কল দিয়ে জানাবেন
আমি
Dr.Twinkle D Rozario
Homeopathic physician
DHMS(Dhaka),BHMS(DU)
PPKD(VDF), PDMH(VDF),
FNLC(VDF), MA(NU)
Ex -HP(BHMCH)
Dietitian Nutrition & Life style Consultant of homoeo medicine

Number :01772543332, 01886543331
Email: hchcdrtwinkle96@gmail.com

Visit, Like & invite my page
https://www.facebook.com/twinklerozariohchc/

Message Holy Christ Homeo Cure on WhatsApp. https://wa.me/message/LJQXWLG6I3HQP1

       া_Tea  ♻️চা বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। গরম চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দিন শুরু হয় অনেকেরই। আমাদের দেশে র ...
01/09/2024

া_Tea

♻️চা বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত জনপ্রিয় পানীয়। গরম চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে দিন শুরু হয় অনেকেরই। আমাদের দেশে র চা এবং দুধ চা তুমুল জনপ্রিয়। তবে স্বাস্থ্যের জন্য এ দুটির কোনটি বেশি উপকারী জানেন কি?

🔸 আমাদের দেশের বেশিরভাগ মানুষ দুধ চা খেতে পছন্দ করলেও এটি শরীরের জন্য উপকারী নয়। বরং রং চা থেকে বেশকিছু উপকার পাওয়া যায়।

🟥শরীরের ওপর দুধ চা ও র চায়ের প্রভাব কেমন হয় এটা জানার জন্য জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক একটি পরীক্ষা করেছিলেন। পরিক্ষাটিতে ১৬ জন নারীকে একবার র চা আরেকবার দুধ চা পান করতে দেওয়া হয়। প্রতিবার চা পানের পর আল্ট্রাসাউন্ড পদ্ধতিতে তাদের রক্তনালীর প্রসারণ মাপা হয়। পরীক্ষাটিতে দেখা যায়, র চা রক্তনালীর প্রসারণ ঘটায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণে রক্তনালীর প্রসারণ অত্যন্ত জরুরি।

🔺আর দুধ চায়ের ক্ষেত্রে দেখা যায়, এটি রক্তনালীর প্রসারণ ঘটায় না। কারণ দুধের মধ্যে থাকা ক্যাসেইন চায়ের মধ্যে বিদ্যমান ক্যাটেচিনকে বাধাগ্রস্ত করে।

❇️আবার ইউএস ডিপার্টমেন্ট অফ এগ্রিকালচারের গবেষকরা পরীক্ষা করে দেখেছেন, ডায়াবেটিস রোগের জন্য র চা অনেক বেশি উপকারী। এ পরীক্ষায় দেখা যায়, র চা খেলে শরীরের কোষ থেকে ১৫ গুণ বেশি ইনসুলিন নির্গত হয়। ইনসুলিন পর্যাপ্ত পরিমাণে নির্গত হলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিন্তু চায়ের সঙ্গে দুধ মেশানো হলে ইনসুলিন নির্গমনের হার কমতে থাকে।

♾️দৈনন্দিন পানের জন্য চা পাতা জ্বাল না দিয়ে টি ব্যাগ দিয়ে র চা বানিয়ে পান করা ভালো। অথবা পানি ফুটিয়ে অল্প চা পাতা দিয়ে চা বানানো হলে শরীরের বেশ কিছু উপকার হয়।

🔻রঙ চা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, দেহের কোষের ক্ষয় রোধ হয়। উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, ওজন নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা রাখে র চা।

🟩এ ছাড়া, রং চায়ের মধ্যে পটাশিয়াম, প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা শরীর ও মন প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে। র চায়ের মধ্যে লেবু, আদা, লবঙ্গ ইত্যাদি মিশিয়ে পান করলে ঠান্ডা, কাশি, গলা ব্যথা উপশম হয়।

🟢তবে র চায়ে অতিরিক্ত চিনি দেওয়া হলে চায়ের ঔষধি গুণ নষ্ট হয়। চিনি ছাড়া চা পান করলে শরীরের উপকার হবে।

🟨অন্যদিকে চায়ের সাথে দুধ মেশানো হলে চায়ের ঔষধি গুণাগুণ নষ্ট হয়। দুধে থাকা প্রোটিনের সঙ্গে চায়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলো মিশে প্রতিক্রিয়া করে হজমের সমস্যা সৃষ্টি করে।

🟠অনেক বেশি দুধ চা উদ্বেগের সমস্যা বাড়ায়। এটি মস্তিষ্কের কোষগুলোকে সক্রিয় করে এবং মস্তিষ্কে ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করতে পারে। দুধ চায়ে চা পাতার পরিমাণ বেশি থাকায় প্রচুর পরিমাণে ক্যাফেইন থাকে, যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়।

🔴এ ছাড়া, নিয়মিত দুধ চা পান করলে ত্বকের ওপর প্রভাব পড়ে। যারা বেশি দুধ চা পান করেন তাদের ব্রন বা ফুসকুড়ির মতো বিভিন্ন চর্মরোগ দেখা দিতে পারে।

Holy Christ Homeo Cure

        #উচ্চ_রক্তচাপ উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার: নীরব এই ঘাতক থেকে বাঁচতে আপনি যা যা করবেনবিশ্বজুড়ে উচ্চ রক্তচা...
28/08/2024

#উচ্চ_রক্তচাপ

উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার: নীরব এই ঘাতক থেকে বাঁচতে আপনি যা যা করবেন

বিশ্বজুড়ে উচ্চ রক্তচাপ একটি নীরব ঘাতক হিসেবে পরিচিত এবং আরও অনেক দেশের মত বাংলাদেশেও বিপুল সংখ্যক মানুষ উচ্চ রক্তচাপে ভুগে থাকেন।

'বাংলাদেশ জনমিতি স্বাস্থ্য জরিপ ২০১৭-১৮'-এর হিসেব অনুযায়ী, বাংলাদেশে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি চার জনের একজন উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যায় ভুগে থাকেন।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার হিসেব বলছে, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায় ভুগে থাকেন বিশ্বের প্রায় ১৫০ কোটি মানুষ। আর এই সমস্যায় সারা বিশ্বে প্রায় ৭০ লক্ষ মানুষ প্রতি বছর মারা যায়।

🔴উচ্চ রক্তচাপ কী?
হৃৎপিণ্ডের ধমনীতে রক্ত প্রবাহের চাপ অনেক বেশি থাকলে সেটিকে উচ্চ রক্তচাপ বা হাই ব্লাড প্রেশার হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

দু'টি মানের মাধ্যমে এই রক্তচাপ রেকর্ড করা হয় - যেটার সংখ্যা বেশি সেটাকে বলা হয় সিস্টোলিক প্রেশার, আর যেটার সংখ্যা কম সেটা ডায়াস্টলিক প্রেশার।

প্রতিটি হৃৎস্পন্দন অর্থাৎ হৃদপিণ্ডের সংকোচন ও সম্প্রসারণের সময় একবার সিস্টোলিক প্রেশার এবং একবার ডায়াস্টলিক প্রেশার হয়।

একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের রক্তচাপ থাকে ১২০/৮০ মিলিমিটার মার্কারি।

কারও ব্লাড প্রেশার রিডিং যদি ১৪০/৯০ বা এর চেয়েও বেশি হয়, তখন বুঝতে হবে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা আছে।

অন্যদিকে রক্তচাপ যদি ৯০/৬০ বা এর আশেপাশে থাকে, তাহলে তাকে লো ব্লাড প্রেশার হিসেবে ধরা হয়।

যদিও বয়স নির্বিশেষে রক্তচাপ খানিকটা বেশি বা কম হতে পারে।

📛উচ্চ রক্তচাপ হলে কী সমস্যা তৈরি হয়?
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে না থাকলে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি অঙ্গে জটিলতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

অনিয়ন্ত্রিত উচ্চ রক্তচাপ থেকে হৃদযন্ত্রের পেশি দুর্বল হয়ে যেতে পারে এবং এর ফলে দুর্বল হৃদযন্ত্র রক্ত পাম্প করতে না পেরে ব্যক্তির হৃতপিণ্ড কাজ বন্ধ করতে পারে বা হার্ট ফেল করতে পারে।

এছাড়া, এমন সময় রক্তনালীর দেয়াল সঙ্কুচিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনাও থাকে।

উচ্চ রক্তচাপের কারণে কিডনি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, মস্তিষ্কে স্ট্রোক বা রক্তক্ষরণও হতে পারে। এরকম ক্ষেত্রে রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনা থাকে।

আর বিশেষ ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কারণে রেটিনায় রক্তক্ষরণ হয়ে একজন মানুষ অন্ধত্বও বরণ করতে পারেন।

⬜ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক আফরোজা আনোয়ার জানান যে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই উচ্চ রক্তচাপের কারণ নির্দিষ্ট করে জানা যায় না।

🔳বিবিসি বাংলাকে তিনি বলেন, "যাদের ক্ষেত্রে উচ্চ রক্তচাপের কারণ নির্দিষ্টভাবে বলা সম্ভব হয় না, তাদের ক্ষেত্রে সেটিকে প্রাইমারি বা এসেনশিয়াল ব্লাড প্রেশার বলা হয়ে থাকে।"

🔘"উচ্চ রক্তচাপের সবচেয়ে ভয়ের বিষয় হলো, অনেক সময়ই উচ্চ রক্তচাপের কোনো প্রাথমিক লক্ষ্মণ দেখা যায় না। লক্ষ্মণ না থাকলেও দেখা যায় শরীরের বিভিন্ন অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হতে থাকে এবং রোগী হয়তো বুঝতেই পারেন না যে তার মারাত্মক শারীরিক ক্ষতি হচ্ছে।"

অপেক্ষাকৃত বয়স্ক মানুষের মধ্যে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা বেশি দেখা দেয়ার সম্ভাবনা থাকে বলে বয়স ৪০ হওয়ার পর থেকে কয়েক মাস অন্তর ব্লাডপ্রেশার মাপা দরকার বলে মন্তব্য করেন মিজ আনোয়ার।

আর যারা দীর্ঘ দিন ধরে রক্তচাপের সমস্যায় ভুগছেন, তাদের প্রতি সপ্তাহে একবার প্রেশার মেপে দেখা উচিত।

তবে একবার রক্তচাপ বেশি দেখা গেলেই যে কারও উচ্চ রক্তচাপ আছে, সেটা বলা যাবে না।

পর পর তিন মাস যদি কারও উচ্চ রক্তচাপ দেখা যায়, তখনই বলা যাবে যে তার উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে।

🔶লক্ষণ
উচ্চ রক্তচাপের একেবারে সুনির্দিষ্ট কোন লক্ষণ সেভাবে প্রকাশ পায় না। তবে সাধারণ কিছু লক্ষণের মধ্যে রয়েছে:

🔹প্রচণ্ড মাথা ব্যথা করা, মাথা গরম হয়ে যাওয়া এবং মাথা ঘোরানো
🔹ঘাড় ব্যথা করা
🔹বমি বমি ভাব বা বমি হওয়া
🔹অল্পতেই রেগে যাওয়া বা অস্থির হয়ে শরীর কাঁপতে থাকা
🔹রাতে ভালো ঘুম না হওয়া
🔹মাঝে মাঝে কানে শব্দ হওয়া
🔹অনেক সময় জ্ঞান হারিয়ে ফেলা
এসব লক্ষণ দেখা দিলে নিয়মিত রক্তচাপ পরিমাপ করতে এবং ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকরা।

❇️উচ্চ রক্তচাপের কারণ
🔸সাধারণত মানুষের ৪০ বছরের পর থেকে উচ্চ রক্তচাপ হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে
🔸অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতা
🔸পরিবারে কারও উচ্চ রক্তচাপ থাকলে
🔸নিয়মিত ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রম না করলে
🔸প্রতিদিন ছয় গ্রাম অথবা এক চা চামচের বেশি লবণ খেলে
🔸ধূমপান বা মদ্যপান বা অতিরিক্ত ক্যাফেইন জাতীয় খাদ্য/পানীয় খেলে
🔸দীর্ঘদিন ধরে ঘুমের সমস্যা হলে
🔸শারীরিক ও মানসিক চাপ থাকলে

♻️উচ্চ রক্তচাপ হলে কী করবেন
জীবনযাপনে পরিবর্তন আর নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এজন্য কয়েকটি বিষয়ে মনোযোগী হতে হবে:

🔅খাবারে লবণের পরিমাণ কমিয়ে দেয়া - লবণের সোডিয়াম রক্তের জলীয় অংশ বাড়িয়ে দেয়, ফলে রক্তের আয়তন ও চাপ বেড়ে যায়।
ধূমপান ও মদ্যপান পরিহার করা - ধূমপান শরীরে নানা ধরণের বিষাক্ত পদার্থের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়, ফলে ধমনী ও শিরার নানারকম রোগ-সহ হৃদরোগ দেখা দিতে পারে।

🔅ওজন নিয়ন্ত্রণ করা - শরীরের ওজন অতিরিক্ত বেড়ে গেলে হৃদযন্ত্রের অতিরিক্ত পরিশ্রম হয়। বেশি ওজনের মানুষের মধ্যে সাধারণত উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যায়।

🔅নিয়মিত ব্যায়াম বা কায়িক পরিশ্রম করা - নিয়মিত ব্যায়াম ও শারীরিক পরিশ্রম করলে হৃৎপিণ্ড সবল থাকে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। যার ফলে রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।

🔅মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা কম করা - রাগ, উত্তেজনা, ভীতি অথবা মানসিক চাপের কারণেও রক্তচাপ সাময়িকভাবে বেড়ে যেতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। দীর্ঘসময় ধরে মানসিক চাপ অব্যাহত থাকলে দীর্ঘমেয়াদে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা তৈরি হতে পারে।

🔅খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করা - মাংস, মাখন বা তেলে ভাজা খাবার, অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় খাবার খেলে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া অতিরিক্ত কোলেস্টোরেল যুক্ত খাবার খাওয়ার কারণেও রক্তচাপের ঝুঁকি বেড়ে যেতে পারে। কারণ, রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টোরেল রক্তনালীর দেয়াল মোটা ও শক্ত করে ফেলে। এর ফলেও উচ্চ রক্তচাপ দেখা যেতে পারে।

🟥এছাড়া উচ্চ রক্তচাপ হলে অতিরিক্ত কোলেস্টরেল জাতীয় খাবার পরিহার করে ফলমূল শাকসবজি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে।

ডা.টুইংকেল ডি'রোজারীও

     াম🚫সারাংশ:হাম হচ্ছে একটি প্রবল সংক্রামক ব্যাধি যার কোপে সারা পৃথিবীতে সর্বাধিক শিশুর মৃত্যু হয়, যদিও 40 বছর ধরে হাম...
24/08/2024

াম

🚫সারাংশ:
হাম হচ্ছে একটি প্রবল সংক্রামক ব্যাধি যার কোপে সারা পৃথিবীতে সর্বাধিক শিশুর মৃত্যু হয়, যদিও 40 বছর ধরে হাম প্রতিরোধের নিরাপদ টিকা বাজারে চালু আছে। সংক্রমণের এক অথবা দুই সপ্তাহ পর হামের উপসর্গ দেখা যায় এবং এক সপ্তাহ বা তার বেশিদিন থাকে। উপসর্গের মধ্যে আছে কাশির সঙ্গে জ্বর, সর্দি এবং চোখ লাল হওয়া যা জ্বালা করা এবং আলো পড়লে অসহনীয় লাগা। মুখের মধ্যে কপলিক স্পট (চারপাশে লালচে-বাদামি সাদা ক্ষুদ্র স্পট) দেখা যায়, তার আগে মাথার ত্বকে গুটি বার হয়ে তা শরীরের নিম্নাঙ্গে ছড়িয়ে যায়। সরাসরি রোগীর সংস্পর্শে বা রোগীর থেকে সংক্রমিত বস্তুর মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়িয়ে যায়।

এই অবস্থা থেকে নিরাময়ের কোনও ওষুধ নেই, এবং অধিকাংশ আক্রান্তের 7-10 দিনের মধ্যে উপশম হয়। জ্বর এবং কাশি জাতীয় উপসর্গ থেকে আরাম পাওয়ার ওষুধের পরামর্শ দেওয়া হয়। রোগের প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ হল টিকাকরণ, শিশুদের প্রথম বর্ষের আগে বা অল্প পরেই প্রথম টিকা নেওয়া উচিত। রোগের হাত থেকে সম্পূর্ণ নিরাপদ থাকতে টিকার দু’টি ডোজ নেওয়া জরুরি। এক বছরের কম বয়সের শিশু, কিশোর-কিশোরী, যাদের খাদ্যতালিকা অনুন্নত মানের এবং যে সব আক্রান্তের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়নি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল নয় তাদের ক্ষেত্রে হাম থেকে জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে

📛হাম কি - What is Measles :
হাম হচ্ছে একটি প্রবল ভাইরাল সংক্রমণ। আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলে দশজনের মধ্যে ন’জনের মধ্যে সংক্রমণ হয়ে থাকে। এটি একটি বাতাস বাহিত ব্যাধি, কোনও আক্রান্ত ব্যক্তি শ্বাস নেন, কাশেন বা হাঁচেন তাহলে বাতাসে অণু পরিমাণ কণা (মাইক্রো-ড্রপলেট) সংক্রমিত হয়ে জীবাণু ছড়াতে পারে। তার পর পরিবেশে প্রায় দু’ঘণ্টা ভাইরাস সক্রিয় থাকতে পারে।

সারা বিশ্বে শিশুমৃত্যুর অন্যতম প্রধান কারণ হল হাম যা এক ভীষণ রকম ছোঁয়াচে ভাইরাল সংক্রমণ। যদিও উন্নত দেশে হামের টিকার কার্যকারিতার জন্য এই সংক্রমণ বিরল, নিজেদের অজান্তেই ভাইরাস বহন করে সফররত পর্যটকেরা সে দেশে গেলে সেখানকার কোনও ছোট এলাকায় রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা যায়। বয়স ব্যতিরেকে যে কোনও ব্যক্তি, যাঁর টিকা নেওয়া হয়নি বা আগে কখনও এই সংক্রমণ হয়নি, তিনি সংক্রমিত হতে পারেন। তবে সাধারণত এটি শিশুদেরই হয়ে থাকে। একবার সংক্রমণ হয়ে গেলে সারা জীবনের জন্য সেই ব্যক্তির রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা জন্মে যায়।

🤕হাম এর উপসর্গ - Symptoms of Measles :
হামের উপসর্গ সংক্রমণ বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নির্দিষ্টভাবে একটির পর একটি দেখা দেয় এবং একজন ব্যক্তির ভাইরাস সংক্রমণ হওয়ার 7-14 দিনের মধ্যে পরিস্ফূট হয়। এই অবস্থাকে বলা হয় জীবাণুর উন্মেষপর্ব (ইনকিউবেশন পিরিয়ড)।

😷 লক্ষণ :
হামের বৈশিষ্ট্যপূর্ণ লক্ষণ হল জ্বর। জ্বরের সঙ্গে তিনটি উপসর্গ থাকে যার প্রথম অক্ষর ‘C' :
🔸কাশি
🔸করিজা বা নাকেমুখে সর্দি, এবং
🔸কনজাংটিভাইটিস বা চোখ লাল হওয়া এবং চোখ থেকে জল পড়া
🔸কপলিক স্পট
🔸জ্বরের দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে মুখের ভিতরে সাদা ক্ষুদ্র স্পট যাকে কপলিক স্পট বলা হয়, বেরোবার সম্ভাবনা। এগুলিই হামের সংক্রমণের প্রাথমিক ইঙ্গিত।
🔹হামের গুটি
🔹উপসর্গ বার হওয়ার তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে মুখের ওপর গুটি বার হওয়া শুরু হয়। প্রথমে মুখের ওপর, যেখান থেকে চুল বার হচ্ছে তার ঠিক তলায়, একটি লাল স্পট দেখা দেয় পরে নিচের দিকে ঘাড়ে, বাহুতে, শরীরের, পায়ে এবং পায়ের পাতায় ছড়িয়ে যায়। ওই লাল স্পটের ওপর ছোট অংশ ফুলে ওঠে (গুটি) এবং সেগুলি সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে স্পট মিলিয়ে যায়। গুটির সঙ্গে জ্বর আসে। কিছুদিন পরে গুটিগুলি কমে যায় এবং জ্বর কমতে থাকে।
🔺অন্যান্য উপসর্গও থাকতে পারে, যেমন আলোয় সংবেদনশীলতা, এবং পেশিতে ব্যাথা।
🔴যে সমস্ত এলাকায় হামের প্রাদুর্ভাব আছে সেই এলাকায় দু’সপ্তাহ ঘুরে বেড়ানোর পরও যদি তিনটি ‘C'- র সঙ্গে আপনার জ্বর থাকে তাহলে আপনার সফরের সঙ্গে সন্দেহের প্রসঙ্গ চিকিৎসককে জানিয়ে রাখুন।

❇️হাম এর চিকিৎসা - Treatment of Measles :
হামের কোনও নির্দিষ্ট চিকিৎসা নেই এবং অবস্থা সাধারণত 7-10 দিনের মধ্যে স্বাভাবিক হতে থাকে। ওষুধ যা প্রয়োগ করা হয় তা সাধারণ উপশমের উপশমের কারণে দেওয়া হয়, অর্থাৎ, সিমপমেটিক থেরাপি।

যাঁরা আক্রান্ত হন তাঁদের বাড়িতে থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয়, হামের গুটি বার হওয়ার পর অন্তত চারদিন স্কুল, কলেজ, বাড়ির বাইরে না যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। যাঁদের সহজেই আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেমন শিশু এবং অন্তঃসত্ত্বা মহিলা, তাঁদের সঙ্গে শারীরিক সংস্পর্শ না করা বিধেয়। সিমপমেটিক চিকিৎসার মধ্যে আছে:

🤒জ্বরের নিয়ন্ত্রণ:
🔶জ্বর কমানো এবং শরীরের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে চিকিৎসক প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন প্রয়োগের পরামর্শ দিতে পারেন।.
🔶শরীরে জলের পরিমাণ বাড়ানো (হাইড্রেশন)
প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়া প্রয়োজন যাতে জ্বরের সময় শরীরে জলের অভাব না হয়ে ডিহাইড্রেশন-এর আশঙ্কা না হয়। কাশির জন্য গলায় ব্যথা হলে প্রভূত পরিমাণে পানীয় নিলে আরাম বোধ হয়।
🔶চোখের যত্ন
চোখ পরিষ্কার রাখতে হবে এবং চোখের পাতা বা চোখের ওপরে লোমের তলায় কিছু উঠতে দেখা গেলে তা জলে ভিজিয়ে পরিষ্কার তুলো সরিয়ে ফেলতে হবে। যদি কড়া আলোয় চোখ ব্যাথা করে তাহলে কম আলো এবং পর্দা ব্যবহার করতে পারেন।
🔶কাশি এবং ঠান্ডা লাগা
যদি হামের সঙ্গে ঠান্ডা লাগা এবং কাশি হয়, আপনার চিকিৎসক সামগ্রিক পরিস্থিতির চিকিৎসা করাতে নির্দিষ্ট ওষুধ প্রয়োগ করবেন। জলের বাষ্প শ্বাস নিলে এবং উষ্ণ জল পান করলে মিউকাস নরম হয়ে আরাম দেয়।
🈵অন্যান্য পদক্ষেপ
উপসর্গের দিকে নজর রাখুন, যেমন শ্বাসকষ্ট, রক্তবমি, ঝিমঝিম করা, কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা এবং তড়কা। এর মধ্যে কোনও উপসর্গের আভাস পেলে আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে দেখা করুন বা হাসপাতালের জরুরি বিভাগে যান।

#ডা:টুইংকেল
Holy Christ Homeo Cure
Holy Christ Homeo Cure

 িকাজরায়ু ক্যান্সার, কলেরা, ডিপথেরিয়া, হেপাটাইটিস বি, ইনফ্লুয়েঞ্জা,  বসন্ত, মাম্পস, নিউমোনিয়া, পোলিও, জলাতঙ্ক, রুবেল...
14/08/2024

িকা

জরায়ু ক্যান্সার, কলেরা, ডিপথেরিয়া, হেপাটাইটিস বি, ইনফ্লুয়েঞ্জা, বসন্ত, মাম্পস, নিউমোনিয়া, পোলিও, জলাতঙ্ক, রুবেলা, ধনুষ্টংকার, টাইফয়েড বা ইয়ালো ফিভার- এমন সকল রোগ থেকে বাচাতে পারে টিকা। তাই যথা সম্ভব এসব টিকা নেওয়া দরকার। শিশুদের জন্মের পর থেকে নিয়ম মেনে তাদের জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া টিকাগুলো দিতে হবে। এইসব টিকা জটিল নানা রকমের রোগ থেকে জীবন বাঁচাতে পারে।

Address

Dhaka

Telephone

+8801772543332

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Holy Christ Homeo Cure posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Holy Christ Homeo Cure:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram