Dr.Mohsina Khan Irin

Dr.Mohsina Khan Irin Management of Orthopaedic Problem, trauma & accidental injuries. Solution of bone and joint pain

Dr Mohsina Khan Irin
MBBS(Dhaka), BCS(Health)
D-Ortho(BSMMU)
Ortopaedic and Trauma Surgeon
National Institute of Traumatology and Orthopedic Rehabilitation

31/12/2023

Happy New Year 2024 to you and your family.
I hope this new year will bring you all the happiness & great things you truly deserve.

বিজ্ঞানীরা গবেষনা করে দেখেছেন,মানুষের কাজের ক্লান্তি এবং ডিপ্রেশন দূর করতে কোথাও ঘুরতে যাবার কোন বিকল্প নেই।নিজের চেনা জ...
18/09/2023

বিজ্ঞানীরা গবেষনা করে দেখেছেন,মানুষের কাজের ক্লান্তি এবং ডিপ্রেশন দূর করতে কোথাও ঘুরতে যাবার কোন বিকল্প নেই।নিজের চেনা জানা গন্ডীর বাহিরে কোথাও কদিন বেড়িয়ে আসলে শরীর মন দুটোই ভালো হয় আর সেই সাথে দূর হয় ক্লান্তি আর হতাশা।
একটু সুযোগ পেলেই ব্যাস্ত জীবন থেকে ছুটি নিয়ে বেরিয়ে আসুন, জীবন কে অনুভব করুন। সূর্য কে স্পর্শ করুন, এবং সমুদ্রের মাঝে নিমজ্জিত হোউন।।

ওজন কমাতে কোন খাবারে কত ক্যালোরি জেনে নিন।দ্রুত ওজন কমাতে ক্যালোরি মেপে খাওয়ার বিকল্প নেই। অনেকেরই ধারণা নেই কোন খাবারে ...
03/08/2023

ওজন কমাতে কোন খাবারে কত ক্যালোরি জেনে নিন।
দ্রুত ওজন কমাতে ক্যালোরি মেপে খাওয়ার বিকল্প নেই। অনেকেরই ধারণা নেই কোন খাবারে কত ক্যালোরি থাকে। কেউ বলেন ভাতের চেয়ে রুটি খাওয়া ভালো, আবার কারও মতে ভাত-রুটি বাদ দিলেই ওজন কমে দ্রুত।

অন্যদিকে পুষ্টিবিদদের মতে, খাওয়া-দাওয়া একেবারে বন্ধ করে দিয়ে ওজন কমিয়ে ফেলাও সম্ভব নয় কারও পক্ষেই। স্বাস্থ্যকর খাবার পরিমাণ অনুযায়ী খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা নেই।

তাই পরিমাপ করে তবেই খাবার খেতে হবে। এজন্য যে কোনো খাবার খাওয়ার আগে সেটির ক্যালোরি কত, তা গুণে নিন। স্বাভাবিকভাবে একজন পূর্ণবয়স্ক পুরুষের প্রতিদিন গড়ে ১৪০০-১৬০০ ক্যালোরি প্রয়োজন। আর একজন পূর্ণবয়স্ক নারীর প্রতিদিন গড়ে ১০০০-১২০০ ক্যালোরি প্রয়োজন।

প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালোরিটুকু পাঁচ-ছয়বারে ভাগ করে গ্রহণ করা ভালো। উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারের পরিবর্তে কম ক্যালোরিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত। জেনে নিন দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় থাকা কোন খাবারে কত ক্যালোরি আছে-

>> এক প্লেট ভাতে (প্রায় ৮০ গ্রাম) প্রায় ২৭২ ক্যালোরি থাকে।

>> ২০-২৫ গ্রাম আটায় তৈরি একটা রুটিতে থাকে প্রায় ৭০ ক্যালোরি। এ পরিমাণ আটায় যতটুকু রুটি হয় সে হিসাব করেই বুঝে নিন কত ক্যালোরি গ্রহণ করছেন।

>> এক কাপ দুধ চায়ে (প্রায় ৩০ মিলিলিটার দুধ, ২ চামচ চিনি দিয়ে তৈরি) থাকে প্রায় ৩৭ ক্যালোরি। দুধ আর চিনির পরিমাণে তরতম্যে ক্যালোরি পরিমাণেও পার্থক্য ঘটে।

>> ১০ গ্রাম ময়দা দিয়ে তৈরি ১টি মাঝারি মাপের লুচি বা পরোটায় থাকে প্রায় ১২৫ ক্যালোরি। কয়টি লুচি বা পরোটা খাচ্ছেন সে হিসাব করে নিন কতটা ক্যালোরি শরীরে যাচ্ছে।

>> ঘি আর চিনি দিয়ে তৈরি ছোট এক বাটি সুজির হালুয়াতে থাকে প্রায় ৩৭৯ ক্যালোরি।

>> আলুর পুর ভরা একটা মাঝারি মাপের সিঙারাতে থাকে প্রায় ১২৩ ক্যালোরি।

>> মাঝারি মাপের একটা আলুর পরোটায় থাকে প্রায় ২১০ ক্যালোরি।

>> মাঝারি মাপের এক বাটি চানাচুরে থাকে প্রায় ৫৫০-৬০০ ক্যালোরি।

>> এক প্লেট কাচ্চিতে থাকে প্রায় ৪৭০ ক্যালোরি।

>> এক পিস সাদা পাউরুটিতে থাকে ৬৭-৯৬ ক্যালোরি।

>> একটি নান রুটিতে থাকে ৩১২ ক্যালোরি।

>> ১ কাপ সেদ্ধ নুডুলসে থাকে ২২০ ক্যালোরি।

>> এক প্লেট চাওমিনে থাকে ১৮২০-২৪৩০ ক্যালোরি।

>> কর্ণ ফ্লাকেস এক কাপ (৩৫ গ্রাম) ৩৭০ ক্যালোরি।

>> এক কাপ ময়দায় আছে ৪৫৫ ক্যালোরি।

>> ডিম সেদ্ধ ১টি ৭৫ (৬০ কুসুম ও ১৫ সাদা অংশ) ক্যালোরি।

>> মুরগি ভুনা ১০০ গ্রাম/ আধা কাপ ১৩২-৩২৩ ক্যালোরি।

>> চিংড়ি মাছের কারি ১০০ গ্রাম ২৬১ ক্যালোরি।

>> গরু ভুনা ১ কাপ ৪৩৪ ক্যালোরি।

>> খাসির কোরমা ১১৪ গ্রামে থাকে ১৪৩ ক্যালোরি।

>> এক কাপ মিক্সড সবজি সেদ্ধতে থাকে ৫০ ক্যালোরি।

>> এক কাপ মিক্সড সবজিতে থাকে ১১০ ক্যালোরি।

>> লাল শাক ভাজি আধা কাপ ৫০ ক্যালোরি।

>> মিষ্টি কুমড়া ১০০ গ্রামে থাকে ৫২ ক্যালোরি।

>> ১০০ গ্রাম বিট / রুট বিট ৪৫ ক্যালোরি।

>> এক কাপ পালং শাক সেদ্ধতে থাকে ৪১ ক্যালোরি।

>> ছোট আকারের একটি পিজ্জায় থাকে ১৬৮০-২৩১০ ক্যালোরি।

>> একটি চিকেন বার্গারে ২১০-৪৫০ ক্যালোরি।

>>১০০ গ্রাম ফ্রেঞ্চ ফ্রাইয়ে থাকে ২৯৪ ক্যালোরি।

>> একটি ফুসকায় থাকে ৫০ ক্যালোরি।

>> আধা কাপ চটপটি ৫০০ ক্যালোরি।

>> একটি পেঁয়াজু/ পাকোড়ায় থাকে ৬০-২১১ ক্যালোরি।

>> একটি ডালপুরিতে থাকে ১২৪ ক্যালোরি।

>> ১ টেবিল চামচ টমেটো সসে থাকে ২৫ ক্যালোরি।

>> ১ টেবিল চামচ মেয়নেইসে থাকে ১১০ ক্যালোরি।

>> ১ টেবিল চামচ ঘি’তে থাকে ১১২ ক্যালোরি।

>> ১ টুকরো প্রেস্ট্রিতে থাকে ৩৩০-৪০০ ক্যালোরি।

>> ১ টুকরা ফ্রুট কেকে থাকে ৩২০-৩৬৬ ক্যালোরি।

>> ১ গ্লাস ডাবের পানিতে থকে ৫০ ক্যালোরি।

>> একটি লাড্ডুতে থাকে ২০০-২৫০ ক্যালোরি।

>> একটি রসগোল্লায় থাকে ১৫০ ক্যালোরি।

>> একটি চমচমে থাকে ১৭৫ ক্যালোরি।

>> এক বাটি চিনিসহ গাজরের হালুয়ায় থাকে ২৬০-৪০০ ক্যালোরি।

>> মিষ্টি দই আধা কাপে ২০০ ক্যালোরি।

>> আধা কাপ টকদইয়ে থাকে ৬০ ক্যালোরি।

>> এক মুঠো কাঠ বাদামে থাকে ১৬৮ ক্যালোরি।

>> এক মুঠো পেস্তা বাদামে আছে ১৮৮ ক্যালোরি।

>> এক কাজুবাদামে আছে ১৭৮ ক্যালোরি।

>> এক মুঠো চিনা বাদামে পাবেন ১৭০ ক্যালোরি।

#সংগ্রহীত

01/08/2023

ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ের জন্য আমরা র‍্যাপিড টেস্ট ICT for dengue NS1, IgM and IgG করে থাকি। বিভিন্ন ভাবে টেস্টগুলোর interpretation নিম্নরূপঃ

জ্বরের ০-২ দিনের মধ্যে:

1. NS1 negative - জ্বর আসার সাথে সাথেই চলে আসলে

2. NS1 positive- ১৮-২৪ ঘন্টা পর আসলে

জ্বরের >২-৫ দিনের মধ্যেঃ

1. NS1 positive IgM negative IgG negative - এটা ব্যাখ্যা করার কিছু নাই

2. NS1 negative IgM negative IgG negative: দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে ৪৮ ঘন্টার মধ্যেই IgG রক্তে আসতে শুরু করে। একটা সময়ে ভাইরাস ও IgG সমান সংখ্যক হয়ে যায়। এসময়ে IgG, ভাইরাসের সাথে যুক্ত হয়ে থাকে। ফলে নির্ণয়ের জন্য কোন ফ্রি ভাইরাস বা IgG থাকেনা। অর্থাৎ ভাইরাস লুক্কায়িত থাকে বলে NS1 negative আসে।

3. NS1 negative, IgM negative, IgG positive:
এসময় ভাইরাসের তুলনায় IgG অনেক বেড়ে যায় ফলে পরস্পরের সাথে যুক্ত হওয়ার পরেও অতিরিক্ত IgG রক্তে মুক্ত অবস্থায় থাকে। এটা একাধিকবার ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য

জ্বরের ৫ দিন পরঃ

1. NS1 positive, IgM positive
2. NS1 negative, IgM positive- রোগী ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত
একাধিকবার আক্রান্ত হলে IgG ও positive থাকবে।

তাই রিপোর্ট যাই আসুকনা কেন, সন্দেহজনক রোগীকে কনফার্মড ডেঙ্গু হিসেবে বিবেচনা করুন। জ্বর ভালো হয়ে যাওয়ার ৪৮-৭২ ঘন্টা খুবই ক্রিটিক্যাল। এই সময়ে রোগী যাতে পানিশুন্য না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন।

ঘন ঘন বমি হলে, রোগী অস্থির হলে বা অধিকতর দূর্বল হয়ে পড়লে, মুখে কিছু না খেতে পারলে, পেটে প্রচন্ড ব্যথা হলে, নাক, মুখ, পায়খানা বা প্রস্রাব দিয়ে রক্ত গেলে সাথে সাথে হাসপাতালে ভর্তি করুন।

ডেঙ্গুতে আতংকিত না হয়ে সঠিক সময়ে সঠিক ব্যবস্থা নিলে রোগী সুস্থ হয়।

আল্লাহ আমাদের সহায় হন।

#সংগ্রহীত

25/07/2023

ডেঙ্গুর বর্তমান অবস্থার কথা আমরা সকলেই জানি।
ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায় কমবেশি সকলেই জানি, কিন্তু ডেঙ্গু হয়ে গেলে আমাদের এপ্রোচ কি হবে সেটা নিয়ে আজকের এই আলোচনা।

মনে করুন আপনার জ্বর হলো। এখন কি করবেন?
* এটা নর্মাল, সিজনাল, এই কথা চিন্তা করা বন্ধ।
* দেখি ১-২দিন, দেখাদেখি বন্ধ।
* আমার তো সর্দি কাশি আছে,তাহলে এটা ডেঙ্গু না, ভাবা বন্ধ করুন।
কারন?
ডেঙ্গু জ্বরের প্যাটার্ন পাল্টেছে। একসময় চিকিৎসকরা সর্দি কাশি থাকলে আর ডেঙ্গু ভাবতো না। এখন আর সেটা নেই। গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে একটা আউটব্রেকের সময় যে কোন ফিভারেই শুরুতেই ভাবতে হবে আমি আউটব্রেকের কবলে পড়েছি। এটাই হচ্ছে নির্দেশিত। একটা সময় র‍্যাশ হতো, এখন র‍্যাশ দেখাই যায়না খুব একটা। এবছর জ্বরের তীব্রতাতেও পরিবর্তন এসেছে, অনেকেরি ১০০-১০১ এ ডেঙ্গু হয়ে যাচ্ছে। প্রচন্ড শরীর ব্যথার কারণে এটাকে ব্রেক বোন ফিভার বলতো আগে, এবছর সেই প্যাটার্নেও পরিবর্তন এসেছে, আগে ৫-৬দিনের দিন রোগীর কন্ডিশন খারাপ হতো, এখন ৩দিনের মাথাতেই ইভেন জ্বরের ১-২দিনেও কেউ কেউ ক্রিটিকাল কন্ডিশনে চলে যাচ্ছে।

ডেঙ্গুর ক্লাসিক্যাল সিম্পটম:
তীব্র জ্বর, প্রচন্ড শরীর ব্যথা, বিশে করে কোমর ব্যথা, চোখের পেছনে ব্যথা, মাথা ব্যথা। তবে বর্তমান ডেঙ্গুতে এমনটা নাও থাকতে পারে।

করণী-১:
প্রথম দিনেই হসপিটাল গিয়ে তিনটি টেস্ট করে ফেলা।
১)CBC
2)Dengue NS1
3) SGOT
করার পর কি করবেন? কারণ NS1 positive means আপনার ডেঙ্গু নিশ্চিত। কিন্তু ধরুন কোন কারণে আপনার রিপোর্ট সব নর্মাল আসলো। প্রথম দিনে এটা হতেই পারে। তবে সব নর্মাল আসার সম্ভাবনা কম।
প্রথমেই CBC report এর HCT/PCV নামে একটা টার্ম আছে, হেমাটোক্রিট বা প্যাকড সেল ভলিউম, এটা কত পার্সেন্ট আছে মার্ক করে ফেলবেন বা লিখে ফেলবেন। কারণ এটাই আপনাকে পরবর্তীতে অনেক কিছু গাইড করবে। ধরুন আপনার আসলো ৩৬%, আপনার হিমোগ্লোবিন ১২%, তাহলে নর্মাল এবং প্রথম দিন এটা নর্মাল আসবে। আর নর্মাল রেঞ্জ আপনার কত সেটি জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমাদের দেশে ডেমোগ্রাফিক্যালি হেমাটোক্রিট ক্লাসিফাই করা নেই। তাই নিজের বেজ লাইন জেনে রাখবেন। হেমাটোক্রিট আপনার হিমোগ্লোবিনের ৩গুন সাধারণ অবস্থায়।
যদি দেখেন আপনার SGOT সাধারণ মাত্রার চাইতে ১-২গুন বেশি, তাহলে ওকে, এটাকে সাধারণ অবস্থা ভেবে নেয়া যেতে পারে। কিন্তু যদি SGOT ৪-৫গুন হয়ে যায়, তবে এই রোগী সামনের দিকে খারাপ হওয়ার চান্স অনেক বেশি। তাই সতর্ক হয়ে যেতে হবে আগেই।

করণীয়-২:
প্রথম দিনেই ডাক্তার দেখাবেন। প্যারাসিটামল ছাড়া কোন ব্যথার মেডিসিন খেয়েছেন তো বিপদ আছে। এরপর ডাক্তারের পরামর্শ শুনবেন ও মেনে চলবেন।

করণীয়-৩:
প্রতিদিন CBC টেস্ট করতেই হবে মাস্ট। সিবিসি করে কি চেক করবেন? Platelet? না। HCT বা হেমাটোক্রিট। বিলিভ মি, যত প্যাশেন্ট মারা যাচ্ছেন, সব ডেঙ্গু শক সিন্ড্রমে, কেউ প্লাটিলেট বা ব্লিডিং হয়ে মারা যাচ্ছেন না। হেমোরেজিক ডেঙ্গুর চাইতে এখন আমাদের দেশে ডেঙ্গু শক হচ্ছে বেশি। আর এই হেমাটোক্রিট আপনাকে ইন্ডিকেশন দিবে এই শক সম্পর্কে। CBC থেকে আপনি কিভাবে কি বুঝবেন এবং দ্রুত হসপিটাল যাবেন?
যদি দেখেন আপনা HCT/PCV প্রথম দিনের নর্মাল রেঞ্জের চাউতে অনেক বেড়ে গেছে, ধরুন ছিলো ৩৫%, এখন ৪০%-৪৫%, তাহলে আপনার প্লাজমা লিকেজ হচ্ছে, শক।
যদি দেখেন হিমোগ্লোবিন এবং HCT দুটোই প্রথম দিনের চাইতে অনেক কমে গেছে, তবে আপনার শরীরে কোথাও ব্লিডিং হচ্ছে, সাথে কালো পায়খানা, লাল প্রশ্রাব, দাঁতের মাড়ি থেকে, নাক থেকে রক্ত পড়ছে। দ্রুত হসপিটাল ভর্তি হবেন। এক মুহুর্ত দেরি করা যাবেনা।
আর কী কী বুঝা যাবে CBC থেকে? যদি আপনার WBC count বা হোয়াইট ব্লাড কাউন্ট ৫হাজারের নিচে নেমে যায়, লিউকোপিনিয়া, এবং মনে রাখবেন, WBC count না কমার আগে আপনার প্লাটিলেট কমবে না। WBC count কমার ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার Platelet count কমতে শুরু করবে। Platelet count যখন ১লাখের নিচে নেমে যাবে, তার ২৪ ঘন্টার মধ্যে আপনার প্লাজমা লিকেইজ শুরু হবে, এবং আপনি শকের দিকে ধাবিত হবেন। তাহলে CBC কতটা গুরুত্বপূর্ণ আশাকরি বুঝতে পেরেছেন। মনে রাখবেন, প্রতিদিন CBC করতে হবে। প্লাটিলেট কমে গেলে মরবেন না, তাই প্লাটিলেট নিয়ে হাহুতাশ করবেন না। প্লাটিলেট ২০হাজারের নিচে না নামলে অন্য কোন প্রব্লেম না থাকলে ব্লিডিং হয়না, কারোর ১০হাজারেও কিছু হয়না। এটা আমাদের দেশে একটা অকারণ আতঙ্ক। পেপে পাতাও খাওয়া লাগবেনা, প্লাটিলেট যখন বাড়বে, একদিনেই কয়েক লাখ বেড়ে যাবে।

ক্রিটিকাল ফেইজ:
--------------------------
মনে রাখবেন, জ্বর থাকা অবস্থায় ডেঙ্গু রোগী মারা যায়না, বরং বিপদ শুরু হয় মূলত জ্বর কমার পর এবং সাধারণত আগে ৫-৬দিনের মাথায় ক্রিটিকাল ফেইজ শুরু হতো, কিন্তু এখন ৩দিনের শুরুতেই রোগীরা শকে চলে যাচ্ছে। ইভেন অনেকে জ্বর থাকা অবস্থাতেই ক্রিটিকাল হয়ে যাচ্ছে। তাই ফিভার কমে গেলে আরও সতর্ক হতে হবে। এই ফেজে আপনার প্লাটিলেট দ্রুত কমে যাবে। কিন্তু আগেই বলেছি, আপনাকে দেখতে হবে হেমাটোক্রিট।
এই ফেজে আর কী কী করলে বুঝতে পারবেন আপনার রোগী খারাপ হচ্ছে কিনা?
#ব্লাড_প্রেশার মাপবেন। দিনে ৪-৫বার মিনিমাম। বরং প্রথম দিন থেকেই মাপবেন।
এক্ষেত্রে ধরেন অনেকেরি আগে থেকে বিশেষ করে মেয়েদের ব্লাড প্রেশার লো থাকে, সো মাপার সময় আগে কত থাকতো জেনে নিবেন। বাসায় একটা ব্লাড প্রেশার মেশিন রাখবেন, ডিজিটাল মেশিন হলে পর পর দুইবার মাপবেন, আর ম্যানুয়াল হলে একবার মাপবেন।
এতে কি বুঝা যাবে? যদি ব্লাড প্রেশার সিস্টোলিক আইমিন উপরেরটা ১০০ এর নিচে নেমে যায় এবং ডায়স্টলিক মানে নিচেরটা ৬০ এর নিচে নেমে যায়, তবে এলার্ট হয়ে যান।
কিন্তু ধরেন উপরের প্রেশার ১০০-১১০ আর নিচেরটা ৯০। আপনি ভাবলেন নর্মাল। বা ৯০/৭০ বা ১২০/১০০। না, এটা নর্মাল না। দুটোর বিয়োগফল কত আসে? অনেক কাছাকাছি না? এটাকে বলে ন্যারো পালস প্রেশার এবং এই পালস প্রেশার যদি ২০ এর কম হয়, অর্থাৎ দুটোর পার্থক্য যদি ২০ এর কম হউ, ইউ আর ইন শক ওর আপনি শকে যাচ্ছেন।
দ্রুত হসপিটাল।
এই ক্রিটিকাল ফেজে আর কী কী বিষয় গুরুত্বপূর্ণ?
তীব্র পেটে ব্যথা হচ্ছে কিনা? এটা শকের লক্ষন।
লো প্রেশারের সাথে আপনার রোগীর হাত ও পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে কিনা, এটা শকের লক্ষন।
আপনার রোগী অস্থিরতা দেখাচ্ছে কিনা, একদম নেতিয়ে দূর্বল ফ্যাকাশে হয়ে গেলো কিনা, বিপদ চিহ্ন।
খুব ভালোকরে প্রশ্রাবের দিকে খেয়াল করবেন। কয়বার প্রশ্রাব করছে, কতটুকু প্রশ্রাব হচ্ছে প্রতিবার। যদি প্রশ্রাব কমে যায়, অল্প প্রশ্রাব হয়, হসপিটাল সোজা ভর্তি হয়ে যাবেন।
রোগীর কি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? পেট ফুলে যাচ্ছে? হঠাৎ করে গা ঝাকুনি দিয়ে খিচুনি হচ্ছে? দ্রুত হসপিটাল নিয়ে যান।

আর কি করতে পারেন? হাতের আঙুলের নখে জোরে চাপ দিয়ে ধরুন কিছুক্ষণ, নখ সাদা হয়ে গেলে এবার ছাড়ুন, এবার ভালোভাবে খেয়াল করুন নখের রঙ ফিরে আসতে কত সময় লাগছে, যদি বেশি সময় লাগে, বেশি বলতে কত? ২ সেকেন্ডের বেশি লাগলে আপনার রোগী শকে আছে। এটাকে বলে ক্যাপিলারি রিফিল টাইম।
আর কি করতে পারেন?
ব্লাড প্রেশার মেশিন নিন, এবার হাতের কব্জি মাঝে রেখে যেভাবে ব্লাড প্রেশার মাপবেন সেভাবে বাতাস দিয়ে টাইট করুন, টাইট অবস্থায় ৪-৫মিনিট দিয়ে রাখুন, এবার বাতাস ছাড়ুন, এবং খেয়াল করুন বাহুতে লাল লাল কতগুলো দাগ পড়েছে ছোট ছোট, ছোট্ট একটা বক্স কল্পনা করে যদি মনে হয় অনেক বেশি লাল লাল স্পট, দ্রুত হসপিটাল চলে যান। এটাকে বলে টর্নিকেট টেস্ট। সব রিপোর্ট নর্মাল আসলেও যদি আপনার টর্নিকেট টেস্ট পজিটিভ আসে, নিশ্চিত থাকুন আপনার ডেঙ্গু। এটা একদম প্রথম দিন থেকে প্রতিদিন করবেন।

বমি ও পাতলা পায়খানা:
-----------------------------------
দিনে ৩বারের বেশি বমি করলে, ৩বারের বেশি পাতলা পায়খানা হলে সোজা হসপিটাল চলে যাবেন। একমুহূর্ত দেরি করা যাবেনা।

বাসায় কি করবেন?
---------------------------
প্রচুর পরিমানে তরল খাওয়াবেন। ২-৩লিটার, ডাবের পানি, আধা লিটার পানিতে গোলানো স্যালাইনের পানি, স্যুপ,শরবত লবন চিনি দেয়া খাওয়াবেন। যতক্ষণ মুখে খেতে পারবে খাওয়াবেন, যখন আর পারবেনা, বমি হবে অনেক, পাতলা পায়খানা, হসপিটাল নিয়ে যাবেন।

বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অত্যন্ত সতর্ক থাকবেন।
বেশিরভাগ রোগী মারা যায় শুরুতেই ডাক্তারের পরামর্শ না নেয়াতে, বিপদ চিহ্ন না জানাতে, বাসায় থেকে রোগী খারাপ করে ফেলে।

******ডায়বেটিস, হার্ট ডিজিজ, স্ট্রোক, কিডনি, লিভার, ক্যান্সার, SLE প্যাশেন্ট হলে প্রথম দিনেই হসপিটাল ভর্তি করে দিবেন।

********আপনার বাড়ির কাছের হসপিটালে আগে যাবেন।
সব সরকারি হসপিটালের ম্যানেজমেন্ট ভালো, বারান্দায় শুয়ে থাকলেও, কারণ সরকারি হসপিটাল এবং মেডিকেল কলেজ গুলোতে ন্যাশনাল গাউড লাইন মেনে চিকিৎসা দেয়া হয়।

*******বাসায় পালস অক্সিমিটার থাকলে অক্সিজেন স্যাচুরেশন চেক করবেন।

********কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে হার্ট ইনভলভ হয়ে যাবে, দেরি করলে অর্গান ফেইলিউর হয়ে যায়। ভাইরাল মায়োকার্ডাইটিস কিংবা একিউট কিডনি ইঞ্জুরির রোগীর জন্য আইসিউ লাগবেই। এসব রোগী বাইরে ম্যানেজ করা যায়না। রোগী খারাপ দেখলে সকল প্রস্তুতি রাখুন। যে কোন ইসিজি চেঞ্জেস, বিশেষ করে ট্যাকিকার্ডিয়া, শ্বাস দ্রুত হওয়া মানে ট্যাকিপেনিয়া বিপদ চিহ্ন। খারাপ হওয়ার আশংকা বেশি। কারো কারো ক্ষেত্রে প্লুরাল ইফিউশন অর্থাৎ লাংসে পানি চলে আসতে পারে।

*******মনে রাখবেন, প্রতিদিন সিবিসি টেস্ট, ডাক্তারের পরামর্শ, হসপিটাল এডমিশনের প্রস্তুতি, প্রচুর তরল খাওয়ানো, ব্লাড প্রেশার মাপা, বিপদ চিহ্ন খেয়াল করা, দেরি না করে হসপিটাল নেয়া, জ্বর কমে গেলে আরও সতর্ক হওয়া, প্যারাসিটামল ছাড়া অন্য কোন মেডিসিন ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া না খাওয়ানো।

*******ডেঙু এখন আর শুধু ঢাকাতে সীমাবদ্ধ না, সারা বাংলাদেশে ছড়িয়েছে।

*******দিনে রাতে যে কোন সময় ডেঙ্গু মশা কামড়ায়।
*******পরিষ্কার নোংরা সব পানিতেই ডেঙ্গু হচ্ছে।
*******Dengue NS1 test জ্বর শুরু হওয়ার ৩দিন পর করলে লাভ নেই। সেক্ষেত্রে CBC, SGOT, Dengue Antibody (IgG+IgM) করতে হবে।
*******যারা রক্ত তরল করার মেডিসিন খান, ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেটি বন্ধ রাখবেন কিংবা খাবেন। কোন অবস্থাতেই নিজে নিজে বন্ধ বা খাওয়া যাবেনা।

সবাই সবার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহর কাছে বেশি বেশি সুরক্ষা চাইবেন। চারপাশ পরিষ্কার রাখবেন।
সতর্ক থাকবেন।

তথ্যসূত্র:
------------
Dengue National Guideline
CDC

আজ ১৭ই জুলাই আমার চেম্বার বন্ধ থাকবে। # হোক প্রতিবাদ
17/07/2023

আজ ১৭ই জুলাই আমার চেম্বার বন্ধ থাকবে।
# হোক প্রতিবাদ

16/07/2023

চিকিৎসক আন্দোলনে সংহতি প্রকাশ করে আমার ব্যক্তিগত চেম্বার আগামী 17/07/2023(সোমবার) এবং 18/07/2023(মঙ্গলবার) বন্ধ থাকবে।

কুরবানী ঈদের পর বেশীর ভাগ রোগী যে সমস্যা টা নিয়ে আসে তা হল Gaut( গাউট) যা হাইপারইউরেসেমিয়ার কারনে হয়ে থাকে।HYPERURICEMIA...
08/07/2023

কুরবানী ঈদের পর বেশীর ভাগ রোগী যে সমস্যা টা নিয়ে আসে তা হল Gaut( গাউট) যা হাইপারইউরেসেমিয়ার কারনে হয়ে থাকে।
HYPERURICEMIA - এটা কি
সাধারণ রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ ≥ 6,8 মিলিগ্রাম প্রতি ডেসিলিটার রক্তে। এই মান অতিক্রম করা হলে, কেউ hyperuricemia বলতে পারেন। ইউরিক এসিড আমাদের শরীর দ্বারা শারীরবৃত্তীয়ভাবে উত্পাদিত হয়, এটি তথাকথিত পিউরিন যৌগগুলির বিপাকের শেষ পণ্য, উদাহরণস্বরূপ ডিএনএ এবং আরএনএ (বিভিন্ন ধরণের এনজাইমের ফলে লিভারে পিউরিন ভাঙ্গনের প্রক্রিয়া)। এটি প্রস্রাবে নির্গত হয় (কিডনি হল ইউরিক এসিড নির্গমনের জন্য দায়ী অঙ্গ), তবে প্রায় 20% পরিপাকতন্ত্রে পৌঁছায়, যেখান থেকে এটি মল দিয়ে অপসারণ করা উচিত। এই অপারেশনে ব্যাঘাত ঘটলে এমন পরিস্থিতি দেখা দিলে আমাদের শরীরে ইউরিক অ্যাসিড থেকে যায়।রক্তে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিড জমার এই সমস্যাকে চিকিৎসা পরিভাষায় বলা হয় ‘হাইপারইউরিসেমিয়া’।
তিনটি জিনিস হাইপারুরিসেমিয়া হতে পারে:
১.অত্যধিক ইউরিক এসিডের উত্পাদন
২. ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণ হ্রাস
৩. Hyperuricemia জন্মগত এবং অর্জিত উভয় ই হতে পারে।
জন্মগত হাইপারউরিসেমিয়া হল পিউরিন যৌগগুলির রূপান্তরের সাথে যুক্ত এনজাইমেটিক ব্যাধিগুলির উত্তরাধিকার, একটি উদাহরণ হতে পারে লেশ-নিহান সিন্ড্রড্রোম।

কি খাওয়া যাবে আর কি খাওয়া যাবে নাঃ

বেশি পরিমাণে প্রোটিন বা আমিষ খেলে অথবা অ্যালকোহল জাতীয় খাবার বেশি খেলে দেহে পিউরিন নামক নন এসেনসিয়াল এমাইনো অ্যাসিড তৈরি হয়। এই পিউরিন থেকেই ইউরিক অ্যাসিড তৈরি হয়।
আমাদের প্রতিদিনের খাবারের মধ্যে কিছু আছে যেগুলোতে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি। আবার কিছু পুষ্টিকর খাবার আছে যেগুলো ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে ওষুধের মত কাজ করে।

যেসব খাবার খাবেন না:

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে নিজের খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ নিয়ন্ত্রিত করুন। ডাল, দুধ ইত্যাদি খাবার এড়িয়ে চলুন। আবার দেশী ছোলা, রাজমা, কাবুলি ছোলা, মটর খাওয়া উচিত নয়। এ ছাড়াও ব্রকোলি, মাশরুম, রেড মিট, মিষ্টি ফল, পেস্ট্রি, বার্গার খাবেন না।

কৃত্রিম রং, চিনি বা কর্ন সিরাপ দেওয়া খাবার একেবারে বন্ধ করা উচিত। কোলা জাতীয় পানীয়, রং দেওয়া জেলি, জ্যাম, সিরাপ, কৌট বন্দি ফ্রুট জ্যুস খাওয়া চলবে না। স্মোকড ও ক্যানড ফুড খাওয়া চলবে না। আচার, চানাচুর, নোনা মাছ খাওয়া বন্ধ রাখতে হবে।

মাছ, মাংস প্রোটিনের গুরুত্বপূর্ণ উৎস। আমিষ খাবারে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন পাওয়া যায়। তাই মাছ, মাংসও খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দিন। অতিরিক্ত পরিমাণে প্রোটিন কিডনিতে বিপরীত প্রভাব বিস্তার করে। কারণ এর ফলে ইউরিনের মাধ্যমে প্রয়োজনাতিরিক্ত মাত্রায় ক্যালশিয়াম শরীর থেকে নির্গত হয়ে যায়। অন্য দিকে প্রোটিন যুক্ত খাবার দাবারে উপস্থিত পিউরিনের কারণে শরীরের এর পরিমাণ বৃদ্ধি পায় এবং স্টোন তৈরি হতে পারে।
নিয়ন্ত্রণ করবেন যেভাবে
ইউরিক অ্যাসিড বাড়লে এবং কিডনিতে স্টোনের সমস্যা দেখা দিলে অধিক পরিমাণে পানি পান করুন। প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার পানি পান করবেন। পানি দেহের যে কোনো ধরনের বিষকে দূর করতে সহায়তা করে। এ ক্ষেত্রে ইউরিক এসিড নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর পানি। ফলে ইউরিক অ্যাসিডের ঘনত্ব কমে এবং তা প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
কী কী খাবেন:
ব্ল্যাক চেরির জুস ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কম করে। কিডনি স্টোনের সমস্যা থাকলে এই জুস পান করে উপকার পেতে পারেন। ব্ল্যাক চেরিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটারি গুণ বর্তমান থাকে, যা ইউরিক অ্যাসিড কম করতে সাহায্য করে।
অ্যাপেল সিডার ভিনেগারও ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ কম করতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটারি গুণ শরীরে ক্ষারীয় অ্যাসিডের ভারসাম্য বজায় রাখে।
অধিক আঁশযুক্ত খাবার যেমন- সবুজ শাকসবজি এবং ফলমূল। এই আঁশযুক্ত খাবার শরীর থেকে ইউরিক এসিড মল আকারে বের করে দেয়।
চর্বিহীন মাংস খেতে হবে। এ ক্ষেত্রে মুরগির মাংস উত্তম। তবে চামড়া এবং পাখনা খাওয়া যাবে না। কারণ এতে প্রচুর চর্বি থাকে। তাছাড়া পরিমাণ মতো মাছ এবং কুসুম ছাড়া ডিম খাওয়া যাবে। ফ্যাট ছাড়া দুধ বা স্কিম মিল্কও খেতে পারবেন।
বেশি বেশি টক ফল বা ভিটামিন-সি জাতীয় খাবার খেতে হবে। গ্রিন টি ইউরিক এসিড কমাতে সহায়তা করে। তাই ইউরিক এসিড কমাতে নিয়মিত গ্রিন টি পান করতে পারেন।
ওজন স্বাভাবিক রাখতে সপ্তাহে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম করুন।
নিয়মহীন জীবনযাপন, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার মতো কিছু কারণে উচ্চ মাত্রার ইউরিক অ্যাসিড হতে পারে।
প্রচুর পরিমাণে চকোলেট, তেল জাতীয় মাছ, কফি খেলে ‘হাইপারইউরিসেমিয়া’ হতে পারে। এর প্রধান লক্ষণ হাঁটুর অস্থিসন্ধিতে ব্যথা। পায়ের আঙুলে, গোড়ালি, কখনও হাত এবং কব্জিতেও ব্যথা হতে পারে। এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে ফেলে না রেখে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করুন।

May Allah accept our Kurbani and all good deeds.
29/06/2023

May Allah accept our Kurbani and all good deeds.

রোগীরা যখন সেবা পেয়ে সুস্থ হয়ে খুশী হয়ে আমার জন্য অনেক অনেক দোয়া করে সেই সময় টা আমার কাছে অনেক আনন্দঘন মুহুর্ত মনে হয়।আর...
19/06/2023

রোগীরা যখন সেবা পেয়ে সুস্থ হয়ে খুশী হয়ে আমার জন্য অনেক অনেক দোয়া করে সেই সময় টা আমার কাছে অনেক আনন্দঘন মুহুর্ত মনে হয়।আর কখন ও কখন ও ব্যাগ ভর্তি করে এমন ছোট ছোট সতেজ শাক সবজি নিয়ে আমাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে আসে তখন মনের অজান্তেই আনন্দে চোখে পানি চলে আসে।।আলহামদুলিল্লাহ।।

শনি থেকে বুধবার ঠিক বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্তইবনে সিনা ডি.ল্যাব এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে(দয়াগঞ্জ,গেন্ডারিয়া, ...
14/06/2023

শনি থেকে বুধবার ঠিক বিকাল ৩ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত
ইবনে সিনা ডি.ল্যাব এন্ড কনসালটেশন সেন্টারে(দয়াগঞ্জ,গেন্ডারিয়া, ঢাকা ১২০৪)নিয়মিত রোগী দেখছেন ডা.মহসিনা খান(আইরিন)।।।

Back Pain : পিঠের ব্যথাকে উপেক্ষা করছেন না তো?আপনি কি জানেন কখনও কখনও  হতে পারে এটি দুরারোগ্য রোগ?কখনও স্পাইন টিবি,কখনও ...
26/05/2023

Back Pain :
পিঠের ব্যথাকে উপেক্ষা করছেন না তো?
আপনি কি জানেন কখনও কখনও হতে পারে এটি দুরারোগ্য রোগ?কখনও স্পাইন টিবি,কখনও স্পাইন টিউমার এমনকি ক্যান্সারের কারনে ও হতে পারে এই ব্যথা।
পিঠের ব্যথা (Back pain) খুব সাধারণ সমস্যা এবং প্রায় প্রত্যেকেই কোন না কোন সময়ে এই সমস্যায় ভোগেন। বেশিরভাগ মানুষ এটিকে একটি সাধারণ সমস্যা হিসেবে উপেক্ষা করে যা ভবিষ্যতে খুব গুরুতর হয়ে উঠতে পারে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষ এখনও পিঠের ব্যথা এবং এর দ্বারা সৃষ্ট মারাত্মক বিপদ সম্পর্কে খুব বেশি সচেতন নয়।
সমস্যা কখন শুরু হয়-
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে পিঠের ব্যথার সমস্যা সাধারণত তরুণ বয়সেই বা ২০ বছর বয়সের কাছাকাছি শুরু হয়, কিন্তু এর সঠিক কারণ জানতে ৮/৯ বছর ও লাগতে পারে। যদি এটি সময়মতো চিকিৎসা করা না হয় তবে এটি মেরুদণ্ডের কোষগুলিকেও ক্ষতি করতে পারে। শুধু তাই নয়, এর কারণে দৈনন্দিন রুটিন কাজ করতেও সমস্যা হয়। এমনকি যদি আপনাকে ঘড় ঝাড়ু দিতে হয় বা মোজা পরতে হয়, তবে পিঠের ব্যথার কারণে আপনার এই সামান্য কাজটি করাও কঠিন হতে পারে। পরিস্থিতি গুরুতর হলে, এটি শরীরে নতুন হাড় গঠনের দিকেও নিয়ে যেতে পারে।
পিঠের ব্যথা উপেক্ষা করার অসুবিধা-
পিঠের ব্যথার বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মানুষ মনে করে যে এটি বাতের সমস্যা হতে পারে, কিন্তু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে এটি এর চেয়ে অনেক বেশি মারাত্মক হতে পারে। পিঠের ব্যথার চিকিৎসার পরিবর্তে রোগীরা ব্যথা কমানোর উপায় খোঁজেন। ক্রমাগত পিঠে ব্যথা কোষ এবং হাড়ের কেবল ক্ষতি করে না, বরং এটি মানসিক স্বাস্থ্যের উপরও প্রভাব ফেলে।
যেসব রোগ হতে পারে-
মেরুদণ্ডের জয়েন্টগুলোতে ব্যথার কারণে পিঠের নীচের অংশ এবং কোমরে ব্যথা হয়। এটি সায়াটিকাও (Sciatica) হতে পারে এবং প্রায়ই মানুষ এই দুরারোগ্য রোগ বুঝতে পারে না। এটি ছাড়াও, এটি অক্ষীয় স্পন্ডাইলোআর্থারাইটিসের (Axial spondyloarthritis) লক্ষণও হতে পারে। এই অবস্থায় ব্যথা জয়েন্টগুলো থেকে শুরু হয়ে নিতম্ব পর্যন্ত পৌঁছায়। প্রায়শই মানুষ এই দুটি রোগের মধ্যে পার্থক্য করতে সক্ষম হন না। চিকিৎসকদের মতে, স্পন্ডাইলোআর্থারাইটিস প্রাথমিকভাবে ধরা পড়ে না এবং এটি সনাক্ত করতে এক্স-রে করতে হয়।
Axial spondyloarthritis-এর প্রাথমিক লক্ষণগুলি এক্স-রেতে দেখা যায় না যতক্ষণ না এটি একটি গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছায়। এই কারণেই ডাক্তাররাও এই রোগ সম্পর্কে জানতে অনেক সময় নেয়। এই রোগ সম্পর্কে নিশ্চিত হতে , MRI বা রক্ত ​​পরীক্ষাও করা হয়ে থাকে।
আসুন নিজেকে ভালো রাখি,নিজেকে সুস্থ রাখতে পারলে অন্যদের ও ভালো রাখা যায়।

Address

Uttar Khan

Telephone

+8801673998379

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr.Mohsina Khan Irin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr.Mohsina Khan Irin:

Share

Category