Latifa General Hospital and Diagnostic Center

Latifa General Hospital and Diagnostic Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Latifa General Hospital and Diagnostic Center, Hospital, Mirpur 1, Dhaka.

👉ভিটামিন-এ দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বৃদ্ধি এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যাবশ্যক।  বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে👶...
08/09/2025

👉ভিটামিন-এ দৃষ্টিশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, বৃদ্ধি এবং ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যাবশ্যক। বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে👶। রঙিন শাকসবজি এবং কিছু প্রাণীজ পণ্য সমৃদ্ধ একটি খাদ্য সাধারণত দৈনন্দিন চাহিদা পূরণের জন্য যথেষ্ট পরিমাণে সরবরাহ করে।

03/09/2025

#লেখাটি_একজন_রক্তদাতার
২য়-বার মতো ব্লাড দিয়েছিলাম,সিজার রুগীটির ছেলে বাচ্চা হয়ে ছিলো।
আমি বাড়ি থেকে রওনা হয়েছিলাম ১১ টার সময়,হাসপাতালে ১ টার সময় গিয়েছি,

ব্লাড নিয়েছে ২ টার সময়,দুপুরে না খেয়ে ব্লাড দিলাম,
ব্লাড নিয়ে রুগীর লোক হাতে ১০০ টাকা,ধরিয়ে দিয়ে বলে,ভাই ভালো থাকবেন।
আসার পথে,ঐ ২ ঘন্টার রাস্তায়,রুগীর লোক কম করে হলে ও ৫০ বার ফোন দিয়েছিলো।

ভাই কোথায় আছেন,একটু তারাতারি আসেন।আমি ১৮০ টাকা গাড়ি ভাড়া দিয়ে এসেছি হাসপাতালে।পরে রাতে জানতে পারলাম।
তার পরিবারে প্রথম ছেলে বাচ্চা তাই এলাকায় ৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করেছে।
ঐ রাত থেকে আমার জ্বর শুরু ৭-দিন জ্বর ছিলো,৩-দিন ডিউটিতে যেতে পারি না। ৩ দিনে আমার ১৫০০ টাকা বেতন কেটে রেখেছে কম্পানি।

এখন কথা হলো,রুগীর পরিবার এলাকায় ৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করলো।
আমার কি একটা মিষ্টি পাওয়ার অধিকার ছিলো না ?
আচ্ছা মিষ্টি না খেলেম,
গাড়ি ভাড়া তো ঠিক মতো দিতে পারতো ?
আচ্ছা গাড়ি ভাড়া না দিলো,
ব্লাড নেওয়ার আগে তো ৫০ বার ফোন করেছে,
ব্লাড নেওয়ার পড়ে,বাড়িতে ঠিক মতো আসলাম কিনা,একটা বার ১ মিনিট ফোন করে তো,খবর নিতে পারতো তাই না?এটা জাতির কাছে পশ্ন ?
৪০ কেজি মিষ্টি বিতরণ করার মতো মানুষ পেলো,
ঐ ৪০ কেজি মিষ্টি খাওয়া লোকদের মাঝে কি একজন ব্লাড দিতে পারলো না?

--- রুগির লোক দের উদ্দেশ্যে বলছি -ব্লাড দেওয়ার পড়ে রক্ত-দাতাদের মূল্যহীন বানাবেন না।যথাসাধ্য মতো রক্ত দাতাদের পজেটিভ রাখার চেষ্টা করুন❣️

সংগৃহীত🥀

গর্ভাবস্থায় কিভাবে শোবেন?গর্ভাবস্থা একজন নারীর জীবনে অত্যন্ত সুন্দর ও সংবেদনশীল একটি সময়। এই সময়ে প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতি...
24/08/2025

গর্ভাবস্থায় কিভাবে শোবেন?

গর্ভাবস্থা একজন নারীর জীবনে অত্যন্ত সুন্দর ও সংবেদনশীল একটি সময়। এই সময়ে প্রতিটি পদক্ষেপ, প্রতিটি অভ্যাস শিশুর নিরাপদ বিকাশে ভূমিকা রাখে। তার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো — ঘুমের ভঙ্গি।

একজন পেলভিক ফ্লোর ফিজিওথেরাপিস্ট হিসেবে আমি প্রায়ই গর্ভবতী মায়েদের কাছ থেকে শুনি,
“ডাক্তার, রাতে কীভাবে শোবো? চিৎ হয়ে ঘুমাতে কষ্ট হয়… আবার ভয়ও হয়!”

এই প্রশ্নের উত্তরটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভুল ঘুমের ভঙ্গি যেমন শরীরকে ব্যথায় ভরে দিতে পারে, তেমনি শিশুর রক্তপ্রবাহেও বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

❌ চিৎ হয়ে ঘুমানো কতটা ঝুঁকিপূর্ণ?

গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় ও তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে চিৎ হয়ে ঘুমালে বড় হয়ে ওঠা গর্ভাশয় শরীরের প্রধান রক্তনালী (inferior vena cava)-এর উপর চাপ ফেলে। এতে:

🔻 শিশুর দিকে রক্তপ্রবাহ কমে যেতে পারে।
🔻 মায়ের মাথা ঘোরা, শ্বাসকষ্ট বা রক্তচাপ কমে যাওয়ার মতো সমস্যা হতে পারে।
🔻 প্লাসেন্টায় অক্সিজেন সরবরাহে বিঘ্ন ঘটতে পারে।

✅ তাহলে কোন পজিশন সবচেয়ে ভালো?

Left Lateral Position, অর্থাৎ বাম পাশে কাত হয়ে ঘুমানো গর্ভাবস্থায় সবচেয়ে নিরাপদ ও প্রাকৃতিক ভঙ্গি। এই ভঙ্গিতে:

⭐ শিশুর দিকে রক্তপ্রবাহ ঠিক থাকে
⭐ কিডনির কার্যক্ষমতা বাড়ে, শরীরে পানি জমার ঝুঁকি কমে
⭐ কোমর, পেলভিস ও পিঠে কম চাপ পড়ে
⭐ আপনি পাবেন আরও গভীর ও আরামদায়ক ঘুম।

যেভাবে ঘুমের ভঙ্গি সহজ ও আরামদায়ক করবেন:

🔸 পায়ের মাঝখানে বালিশ রাখুন: পেলভিক জয়েন্টে চাপ কমবে, মেরুদণ্ডও সোজা থাকবে

🔸 পিঠের পেছনে বালিশ দিন: এতে ঘুমের সময় চিৎ হয়ে যাওয়ার প্রবণতা কমবে

🔸 বাম পাশে কাত হয়ে ঘুমের অভ্যাস গড়ে তুলুন: প্রতিদিন কিছুক্ষণ এই অবস্থায় বিশ্রাম নিন, শরীর অভ্যস্ত হবে

🔸 চাইলে ‘Pregnancy Pillow’ ব্যবহার করুন: পুরো শরীরের জন্য সাপোর্টিভ এবং আরামদায়ক

ঘুম আমাদের শুধু বিশ্রাম দেয় না, এটি মায়ের শরীরকে প্রতিরাতে পূনর্গঠন করে এবং শিশুকে দেয় প্রয়োজনীয় অক্সিজেন ও পুষ্টি। তাই গর্ভাবস্থায় ঘুমের পজিশন নিয়ে সচেতনতা জরুরি।
মায়ের শান্ত ঘুমেই গড়ে ওঠে একটি নিরাপদ ভবিষ্যৎ।

24/08/2025
📌সাইট কাটা নাকি সিজার ভাল⁉️⁉️আমার ২ বাবু নরমাল ডেলিভারির সময় সাইট কাটা লেগেছিল সেটার অভিজ্ঞতা নিয়েই বলছি।📌সাইড কাটা বা এ...
24/08/2025

📌সাইট কাটা নাকি সিজার ভাল⁉️⁉️

আমার ২ বাবু নরমাল ডেলিভারির সময় সাইট কাটা লেগেছিল সেটার অভিজ্ঞতা নিয়েই বলছি।

📌সাইড কাটা বা এপিসিওটমি কি⁉️
📌 স্বাভাবিক প্রসবের সময় যখন মায়ের পেরিনিয়াম (যোনিপথ ও পায়ুপথের মধ্যবর্তী জায়গা) ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে তখন ডাক্তার ডান বা পাশ থেকে যোনিপথ কিছুটা কেটে বড় করতে হয় এটিকেই বলে এপিসিওটমি বা সাইড কাটা। এতে বাবুর মাথা সহজে বের হয় আঘাত লাগার সম্ভাবনা থাকে না।

📌 এখন চলুন, কিছু অনুমান/ধারণা দূর করি আগে। কিছু প্রশ্নের উত্তর দিয়ে। 🫵📌সিজার আর সাইড কাটা কি সেইম? প্রথমেই বুঝতে হবে সিজার একটা মেজর অপারেশন আর সাইড কাটা একটা নরমাল ইনসিশন।
📌সিজারে পেটের চামড়া, নিচের লেয়ার, জরায়ু কাটতে হয়, এনেস্থিসিয়া দিয়ে অজ্ঞান করতে হয়, পরবর্তী তে নানা ধরনের জটিলতা হয় কিন্ত সাইড কাটাতে এমন কিছুই নেই –📌 সন্তান প্রসবের সময় পেরিনিয়াম ছিড়ে যাওয়ার চান্স থাকলে তখন সেখানে একটা লোকাল এনেস্থিসিয়া দিয়ে আবার অনেক সময় দেয় ও এই সিধান্ত ডক্টরেে ডান বা বাম সাইড থেকে একটা প্ল্যান ওয়েতে কাটা হয়, যেটা তখন মা বুঝতেই পারে না কারণ তখন তিনি জায়গাটা অনেক পাতলা থাকে এবং নরমাল ডেলিভারিতে অনেই পেইন থাকে এসব কাটা তখন কিছুই মনে হয় না।
📌 সন্তান প্রসবের পর সেই কাটা জায়গাটা সুন্দর করে সেলাই করে দেয়া হয় যেটার সুন্দর যত্ন নিলে দুই সপ্তাহের মধ্যেই সেরে যায়। অথচ সিজারে পুরো পেট কা-ট-তে হচ্ছে, সিজার পরবর্তী সময়েও নানা সমস্যা হয়। তাহলে কি করে সিজার আর সাইড কাটা এক হয়📌, রান্নাঘরে কাজ করার সময় হাত কেটে গেলে যেমন পরে ঠিক হয়ে গেলে বুঝা যায় না সাইড কাটাও সেইম। বাসায় নরমাল ডেলিভারিতে কি সাইড কাটতে হতো? আগেকার যুগে বা বাসায় নরমাল ডেলিভারি তে তো সাইড কাটতে হয় না তাদের কিভাবে প্রসব হয়? খুব কমন একটা প্রশ্ন। এটা বুঝিয়ে বলছি – আগের দিনে বা এখনো যারা বাড়িতে প্রসব করান যেখানে কোনো প্রশিক্ষিত বা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার নেই তারা সাইড কাটা বা সেলাই করা বলতে কিছুই জানতেন না। ফলে সেসময় বেশীরভাগ বাচ্চা যোনিপথ মারাত্মক ভাবে ক্ষত হয়ে ছিঁড়ে বের হতো। এই মায়েরা পরবর্তীতে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্য ঝুকির মুখোমুখি হতেন। প্রসাব পায়খানা করতে গিয়ে সমস্যায় পরতেন, স্বামীর সঙ্গে মেলামেশা করতেও সমস্যা হতো। কিন্ত হসপিটালে ডেলিভারী করালে এই সমস্যা হওয়ার সুযোগ নেই। সন্তান প্রসব অবশ্যই হাসপাতালে করাতে হবে। হাসপাতালে সন্তান প্রসব এজন্যই নিরাপদ, যখনই দেখা যায় মায়ের যোনিপথ ছোট বা বাচ্চার মাথা জোর করতে গেলে ক্ষতি হবে তখনই একটুখানি যোনিপথের সাইড কেটে দিতে হয়। তখন বাচ্চার মাথা সহ বাচ্চার শরীর সহজে চলে আসে। সন্তান প্রসবের পরপরই যোনিপথের কাটা সাইডটা সেলাই দেওয়া হয়, যেটা ১৫ দিনের মধ্যেই খুব সুন্দর সেরে যায়, ভয়ের কিছুই নেই। 📌📌সাইড কাটা কখন দরকার হয়? অনেকে ভাবেন নরমাল ডেলিভারি মানেই সাইড কাটে। অথচ নরমাল ডেলিভারি তে যে সবসময়ই সাইড কাটা বা যোনিপথ কাটাতে হয় তা কিন্তু সঠিক নয়। ডেলিভারির সময় বাচ্চার ও মায়ের অবস্থা বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। যেমন আমার ২ বাবুর ই ৩ কেজি+ ওজন ছিল তখন সাইড কাটার দরকার।
কখন সাইট কাটা হয় অবস্থা গুলো বুঝিয়ে বলি – প্রসবকালীন সময়ে যখন বাচ্চার মাথা আসতে থাকে তখন ডক্টর যদি দেখে মায়ের যোনিপথের প্রশস্ততার তুলনায় বাচ্চার মাথা বড় সেক্ষেত্রে মাথা বের করে নিয়ে আসতে গেলে আশপাশের সব ছিঁড়ে যাওয়ার ও ক্ষতবিক্ষত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তখন একটুখানি সাইড কেটে দিলে বাচ্চার মাথাটা সহজভাবে চলে আসে। যদি বাচ্চার মাথা অনেকক্ষণ ধরে আটকে থাকে বের না হয় সেক্ষেত্রে সাইড কেটে দিয়ে সহজে বাচ্চাকে বের করে আনা হয়। বাচ্চার যদি কোন সমস্যা তৈরি হয় যার ফলে দ্রুত প্রসবের প্রয়োজন তখন। বাচ্চার মাথা নিচে না থেকে যদি উপরে হয়। যদি এমন হয় কয়েক ঘন্টা ধরে চেষ্টার পর মা ক্লান্ত হয়ে গেছে কারণে এপিসিওটমি করার প্রয়োজন হতে পারে। সাইড কাটলে কি প্রস্রাব পায়খানা, সহবাসে সমস্যা হয়?📌📌📌 অনেকের ধারণা সাইড কাটলে প্রস্রাব পায়খানা, সহবাসে সমস্যা হয়। এটা ভুল ধারণা❌❌❌। সাইড কাটার পর প্রস্রাব পায়খানা তে কোনো সমস্যা হয় না, সহবাসেও কোনো সমস্যা হয় না – প্রসব পরবর্তী যে ৪৫ দিন সহবাস বিরত থাকতে বলা হয় এর মধ্যেই সেলাই পুরোপুরি ভালো হয়ে যায়, আগের মতো। 📌📌📌📌
সাইড কাটার পর যত্ন ও করনীয়ঃ সাইড কাটার পর কিছু যত্ন নিতে হয়। প্রথমেই সেগুলো বুঝিয়ে বলছি –
১. ডাক্তার ব্যথার জন্য ঔষধ , এন্টিবায়োটিক ও তিন বেলা কাটা জায়গায় লাগানোর একটা মলম দিবেন, পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সিরাপ সহ অনান্য ঔষধ – এই জিনিস সেগুলো নিয়ম অনুযায়ী মেনে চলা।
২. অনেকে বলেন সেলাই এ পানি লাগানো যাবে না, এটা ভুল কথা – প্রস্রাবের পরপরই আপনার যোনিপথ ও নীচের দিকও ভালো করে পরিষ্কার করতে হবে।
৩. কুসুম গরম পানিতে ১ চামচ পভিসেপ আয়োডিন মিশিয়ে ১৫-২০ মিনিট পানিতে বসে থাকা, যেটাকে হিপ বাথ বলে দিনে ২ বার করে – ১ মাস কন্টিনিউ করা।
৪. খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার যুক্ত খাবার রাখুন, পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান ও সুষম খাবার খেতে হবে যেন কোষ্ঠকাঠিন্য না হয়।
📌পেন্টি ব্যাবহার না করা ভাল ডাবল বেল্ট সিস্টেম স্যানিটারি প্যাড ব্যবহার করবেন। ২ ঘন্টার পর পর ১০ মিনিট জন্য প্যাড খুলে বাতাস লাগাবেন এতে ইনফেকশন পাকার ভয় থাকবে না।
📌প্রচুর ভিটামিন সি খাবেন এতে সেলাই পাকবে না।আমি একটা মাল্টা লেবু টানা ৩০ দিন প্রতিদিন খেয়েছি।
৫. নিয়মিত হাটা ও ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী পোস্ট ন্যাটাল ব্যায়াম (বিশেষ করে পেলভিক ফ্লোর এর ব্যায়াম) গুলো করা যা পেলভিক মাংশপেশীতে রক্ত সংবহন বাড়ায় যা ক্ষত স্থানকে দ্রুত সারাতে সাহায্য করে।
📌সম্পর্কিত: স্বাভাবিক প্রসবের পর প্রসব পরবর্তী যত্ন (Postpartum Care) সাইড কাটার সেলাই কাটা সাইড কাটার সেলাই কাটতে হয় না, এটা নিজে নিজেই পরে যায়। চিন্তার কিছুই নেই, ডেলিভারির পর, ৭ দিন পর যে ভিজিটে গিয়ে ডাক্তারকে দেখানো উচিত। যদিও সাইড কাটাতে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই কোনো সমস্যা হয় না 📌
তবে কখনো কারো ডায়বেটিস বা যত্নের অভাবে বা অন্য কারনে কাটা জায়গায় সমস্যা হতে পারে। তাই জানা উচিত কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেনঃ লক্ষ্মণ গুলো হলোঃ
যদি বেশিদিন ব্যথা থাকে। কাটা জায়গা থেকে পুঁজ অথবা গন্ধযুক্ত কিছু বের হয়। কাটা জায়গার আশপাশ লাল হয়ে যায়, ফুলে যায়, জ্বর হয় – এগুলোর যেকোনো একটি যদি চোখে পরে তাহলে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিৎ। আশা করি লেখাটি পড়ে সাইডকাটা নিয়ে আপনাদের ধারণা ক্লিয়ার হবে। সিজার আর সাইড কাটা কখনোই এক না, বিশাল ব্যবধান। তাই সাইড কাটার ভয়ে সি সেকশনে যাওয়া বড় বোকামি যেন না হয়।

🌸 মা সুস্থ থাকলে সন্তানও সুস্থ 🌸গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়েদের জন্য সঠিক পুষ্টি অত্যন্ত জরুরি। মা যদি শক্তি ও পুষ্টিতে ভ...
24/08/2025

🌸 মা সুস্থ থাকলে সন্তানও সুস্থ 🌸

গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারী মায়েদের জন্য সঠিক পুষ্টি অত্যন্ত জরুরি। মা যদি শক্তি ও পুষ্টিতে ভরপুর থাকেন, তবে নবজাতকও সুস্থভাবে বেড়ে উঠবে। 💚

👉 ছবিতে দেওয়া সহজ খিচুড়ির রেসিপি মায়েদের জন্য এক অসাধারণ পুষ্টির উৎস।
মাত্র কয়েকটি উপকরণ – চাল, ডাল, তেল, ডিম/মাছ/মাংস, আর কিছু শাকসবজি – মিলেই তৈরি হয় এই সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খিচুড়ি। এতে রয়েছে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণসহ প্রয়োজনীয় সব উপাদান যা মায়ের শরীরকে শক্তি জোগায় এবং শিশুর সুস্থতা নিশ্চিত করে।

🍲 এই খিচুড়ি থেকে পাওয়া যায় মোট ৭৬২ কিলোক্যালরি শক্তি ও ২১ গ্রাম আমিষ।
👩‍🍼 সপ্তাহে ৪–৫ বার খেলে মায়ের পুষ্টি নিশ্চিত হয়, সাথে শিশুও পায় পর্যাপ্ত উপকার।

✨ প্রিয় মা, আপনার শরীরই আপনার সন্তানের আশ্রয়। তাই নিজের যত্ন নিন, পুষ্টিকর খাবার খান, আর সুস্থ থাকুন আপনি ও আপনার সন্তান।

গর্ভাবস্থার শেষ প্রান্তে এসে অনেক মা অভিযোগ করেন-❝হাঁটতে গেলে পা যেন ভারি হয়ে আসে...❞❝পা ফুলে গিয়ে জুতো পরা যায় না...❞❝অ...
28/07/2025

গর্ভাবস্থার শেষ প্রান্তে এসে অনেক মা অভিযোগ করেন-
❝হাঁটতে গেলে পা যেন ভারি হয়ে আসে...❞
❝পা ফুলে গিয়ে জুতো পরা যায় না...❞
❝অনেক সময় ব্যথায় দাঁড়াতেও কষ্ট হয়...❞

এই লক্ষণগুলো মোটেও অবহেলা করার মতো নয়।
তবে ভালো খবর হলো, সঠিক তথ্য ও নিয়মিত যত্নে এই সমস্যা সহজেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।

কেন গর্ভাবস্থায় পা ফুলে ও ব্যথা হয়?

গর্ভাবস্থায় শরীরে নানা ধরনের হরমোনাল ও শারীরিক পরিবর্তন হয়, যার ফলে:

1️⃣ রক্ত ও তরলের পরিমাণ বেড়ে যায় (Fluid Retention)
2️⃣ শিরা বা নার্ভে চাপ পড়ে (Venous Pressure)
3️⃣ হরমোন ‘Relaxin’ জয়েন্ট ঢিলে করে দেয়
4️⃣ কম চলাফেরা ও দীর্ঘ সময় দাঁড়িয়ে থাকা

ফোলা পা ও ব্যথা কমানোর ৭টি কার্যকরী সমাধান:

১. Leg Elevation – পা উঁচু করে বসুন
২. Ankle Pumps ও Foot Circles করুন
৩. Calf Stretch & Wall Stretch
৪. Cold Compress বা Contrast Bath
৫. Compression Stockings ব্যবহার করুন
⚠️ চিকিৎসক বা ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শ ছাড়া ব্যবহার করবেন না।
৬. প্রতিদিন হালকা হাঁটাচলা
৭. পানি ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণ:

🔸দিনে ৮–১০ গ্লাস পানি পান করুন (কম নয়)
🔸বেশি লবণ ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন
🔸পটাশিয়ামসমৃদ্ধ খাবার (কলা, টক দই, পালং শাক) গ্রহণ করুন
পর্যাপ্ত পানি শরীরের ফ্লুইড ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

❗ কখন চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি?

হঠাৎ এক পা ফুলে গেলে বা লাল হয়ে গেলে
ফোলার সাথে তীব্র ব্যথা, গরমভাব বা শ্বাসকষ্ট হলে
উচ্চ রক্তচাপ বা প্রি-এক্ল্যাম্পসিয়ার ইতিহাস থাকলে

⚠️ এসব ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা প্রয়োজন।

“গর্ভাবস্থার ফোলা পা ও ব্যথা সাময়িক সমস্যা, কিন্তু সময়মতো সঠিক অবস্থান ও সচেতনতায় এটি অনেকাংশে প্রতিরোধযোগ্য। প্রতিটি মা deserve করেন আরামদায়ক গর্ভকাল।”

🌸 মায়ের দুধের সমতুল্য কিছুই নেই 🌸প্রতিটি শিশুর জন্ম যেন এক আশ্চর্য সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টির সবচেয়ে বড় উপহার—মায়ের বুকের দুধ...
26/07/2025

🌸 মায়ের দুধের সমতুল্য কিছুই নেই 🌸

প্রতিটি শিশুর জন্ম যেন এক আশ্চর্য সৃষ্টি। আর এই সৃষ্টির সবচেয়ে বড় উপহার—মায়ের বুকের দুধ।

📍 জন্মের পরের প্রথম ঘণ্টাই সোনালী সময়।
এই সময়েই বাচ্চাকে প্রথমবার বুকের দুধ দিন। প্রথম তিনদিনের ঘন, হলদে রঙের দুধ—শালদুধ, যা শিশুর প্রথম টিকা বলেই ধরা হয়। এতে থাকে প্রচুর রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, যা নবজাতকের ভবিষ্যৎ স্বাস্থ্য গড়ে তোলে।

🔄 প্রথম তিনদিন বাচ্চা কম দুধ পায়—এটাই স্বাভাবিক। তাই বাচ্চাকে বারবার স্তনে লাগান। এতে শরীর দুধ তৈরি করার বার্তা পায়।
------------------------------------------------------------

💡 বাচ্চা ঠিকভাবে দুধ পাচ্ছে কিনা বুঝবেন কিভাবে?
✔️ দিনে অন্তত ৬ বার প্রস্রাব করলে বুঝবেন যথেষ্ট দুধ পাচ্ছে।
✔️ সঠিকভাবে খাওয়াতে পারলে দুধের ঘাটতি হয় না।
------------------------------------------------------------

🧸 দুধ খাওয়ানোর সঠিক পজিশন:

🔹 বাচ্চার পুরো শরীরকে সাপোর্ট দিন
🔹 মায়ের গায়ে লাগিয়ে রাখুন
🔹 মাথা-গলা সোজা রাখুন
🔹 নাক নিপলের বরাবর রাখুন
🔹 মুখ স্তনের দিকে ঘুরানো থাকবে

👶 সঠিক এটাচমেন্ট কেমন হওয়া উচিত?

🔸 থুতনি মায়ের স্তনে লেগে থাকবে
🔸 মুখ বড় করে খোলা থাকবে
🔸 নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে বাঁকানো থাকবে

👉 প্রথমবার চিকিৎসক বা নার্সের থেকে হাতে-কলমে শিখে নিন।
------------------------------------------------------------

🍼 দুধ খাওয়ানোর কিছু প্রয়োজনীয় টিপস:

✅ শিশুকে একটা স্তন পুরো শেষ করতে দিন। কারণ:

- প্রথম অংশে (foremilk) পানি ও চিনি

- পরের অংশে (hindmilk) চর্বি যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এবং ক্ষুধা কমায়

⚠️ দুই স্তন থেকে অল্প অল্প খাওয়ালে বাচ্চা শুধু পানি ও ল্যাকটোজ পায়, যা ডায়েরিয়া বা সবুজ ফেনাযুক্ত পায়খানা করতে পারে।

🥄 খাওয়ানোর পর অতিরিক্ত দুধ গেলে তুলে সংরক্ষণ করুন।

বাইরে: ৮ ঘণ্টা
ফ্রিজে: ২৪ ঘণ্টা
কর্মজীবী মায়েদের জন্য এটি খুবই কার্যকর।

💧 দুধ খাওয়ানোর আগে ও পরে এক গ্লাস পানি পান করুন।
🥦 ডাল, লাউ, কালোজিরা ইত্যাদি দুধ বৃদ্ধিতে সহায়ক।
🩺 প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ (যেমনঃ Tab Omidon) নিতে পারেন।
------------------------------------------------------------

😮 আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:

🔄 প্রথম ৩ মাস শিশুর পেটে গ্যাস, বাতাস জমা হতে পারে (Aerophagia)।
👉 প্রতিবার খাওয়ানোর পর বার্পিং করান।
------------------------------------------------------------

❌ যা করবেন না:

🚫 বাচ্চার মুখে মধু/চিনির পানি দিবেন না – এতে জীবনঘাতী ইনফেকশন হতে পারে
🚫 ১ বছরের আগে গরুর দুধ দেবেন না
🚫 বোতলে দুধ খাওয়ালে নিপল কনফিউশন হয়ে বুকের দুধ খাওয়া বন্ধ হয়ে যেতে পারে
------------------------------------------------------------

❤️ মা, আপনি একাই যথেষ্ট।
আপনার বুকের দুধই আপনার শিশুর জন্য সেরা খাদ্য, সেরা ভালোবাসা।
জানুন, শিখুন, নিজের মতো করে এগিয়ে যান।

শেয়ার করুন, জানুক আরও অনেক মা।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।
------------------------------------------------------------

#মাতৃত্ব

হিমোগ্লোবিন ( রক্তের পরিমাপক)বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে:গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন ১১ বা তার বেশি হলে সেটা স্বাভাবিক...
26/07/2025

হিমোগ্লোবিন ( রক্তের পরিমাপক)
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) মতে:

গর্ভাবস্থায় হিমোগ্লোবিন ১১ বা তার বেশি হলে সেটা স্বাভাবিক/গ্রহণযোগ্য

১০.৫–১০.৯ → হালকা অ্যানিমিয়া (সতর্ক হওয়া দরকার)

১০-এর নিচে → চিকিৎসা দরকার

ডেলিভারির সময় সমস্যা হবে কি না?

– হিমোগ্লোবিনের মাত্রা ঠিক থাকলে সাধারণত ডেলিভারির সময় বড় কোনো সমস্যা হয় না।
– তবে ডেলিভারিতে কিছু রক্তপাত হয়, তাই চেষ্টা করতে হবে হিমোগ্লোবিন ১১.৫ বা তার ওপরে রাখার।

এখন কী করণীয় ?

লোহা (Iron) সমৃদ্ধ খাবার খাবে – কলিজা, ডিম, ডাল, কিসমিস, ছোলা, পালং শাক, বিটরুট, আপেল, খেজুর

ডাক্তারের দেওয়া আয়রন ট্যাবলেট ঠিকমতো খাবে

ভিটামিন C (লেবু, আমলকি) – আয়রন শোষণে সাহায্য করে

চা বা কফি খাবার সঙ্গে খাবেনা – এগুলো আয়রন শোষণে বাধা দেয়

👶শিশুর ঘুম শুধু বিশ্রাম নয়,এটাই তাদের মস্তিষ্কের বিকাশ, শেখা আর মনোযোগের মূল সময়।প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো✅ দিনে-রা...
26/07/2025

👶শিশুর ঘুম শুধু বিশ্রাম নয়,
এটাই তাদের মস্তিষ্কের বিকাশ, শেখা আর মনোযোগের মূল সময়।
প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমানো
✅ দিনে-রাতে পর্যাপ্ত বিশ্রাম
✅ টিভি/মোবাইল দূরে রাখা
– এগুলোই শিশুর মানসিক স্বাস্থ্য গঠনে ভূমিকা রাখে।

Address

Mirpur 1
Dhaka
1216

Telephone

+8801715547369

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Latifa General Hospital and Diagnostic Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category