PMA homeopathic Plus

PMA homeopathic Plus Treatment of human without side effect

কিছুদিন এর মধ্যেই বাজারে আসবে স্পিরুলিনা ক্যাপসুল।
20/12/2023

কিছুদিন এর মধ্যেই বাজারে আসবে স্পিরুলিনা ক্যাপসুল।

  / / #অশ্বগন্ধা /  #ইন্ডিয়ান_জিনসেং-=========================================== #অশ্বগন্ধা'র উপকারিতা কি ?আপনি নিজে কি...
04/09/2023

/ / #অশ্বগন্ধা / #ইন্ডিয়ান_জিনসেং-
===========================================
#অশ্বগন্ধা'র উপকারিতা কি ?

আপনি নিজে কি #অশ্বগন্ধা #জ্যাম, #ট্যাবলেট, #ক্যাপস্যুল, #পাউডার বা #মাদার_টিংচার সেবন করছেন ?

১/ কি কারনে সেবন করছেন?
২/ কোন কোম্পানির এবং কোন টাইপের #অশ্বগন্ধা সেবন করছেন?
৩/ কতদিন ধরে সেবন করছেন?
৪/ কি উপকার পাচ্ছেন ?

একটু কস্ট করে কমেন্ট করে জানাবেন কি ?
----------------------------------------------------------------------

আমি বিভিন্ন বই এ, অনলাইনে যা পেয়েছি তা আপনাদের জানার সুবিধার্থে লিখে দিলাম।
প্রতিটি #মেডিসিন, #ফুড_সাপ্লিমেন্ট এর ব্যবহারের পর যদি আপনি আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করেন তাহলে সবার অনেক উপকার হয় এবং কোন কোম্পানীর গুলো ভালো তা ও জানা যায়।

******* #অশ্বগন্ধা এমনই একটি #ন্যাচারাল_মেডিসিন যাহা #হোমিওপ্যাথিক, #আয়ুর্বেদিক , #হারবাল কোম্পানিরা বিভিন্ন পদ্ধতিতে মেডিসিন আকারে বা ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসাবে তৈরি করে থাকে।*******

এটিকে আয়ুর্বেদে “রসায়ণ” বা টনিক নামে পরিচিত করানো হয়েছে। #অশ্বগন্ধায় অ্যালকালয়েড রয়েছে যা প্রাকৃতিক ভাবে শক্তি বাড়ায় যাহা শরীরের শক্তি ও পেশী বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। আপনি যখন ব্যায়াম করেন তখন আপনার শক্তি এবং অক্সিজেন এর ব্যবহার বাড়িয়ে শারীরিক কর্মক্ষমতা কে উন্নত করতে পারে।
রক্তে #টেস্টোস্টেরনের মাত্রা উল্লেখযোগ্য ভাবে বাড়াতে পারে। টেস্টোস্টেরনকে বলা হয় #সেক্স_হরমোন। এটি পুরুষের লিঙ্গ দৃঢ় করে এবং যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে। পুরুষদের বয়স বাড়তে থাকলে তাদের দেহে টেস্টোস্টেরনের উৎপাদন উল্লেখযোগ্য ভাবে হ্রাস পায়। এছাড়াও বিভিন্ন কারণে রক্তে টেস্টোস্টেরন উৎপাদন কমে যেতে পারে। অশ্বগন্ধা লুটেইনিজিং #হরমোন এবং #টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বৃদ্ধি করে । এটি কামোদ্দীপক হিসেবে ব্যবহৃত হয়, পুরুষরা যখন #অশ্বগন্ধা সেবন করেন তখন তাদের শরীরে নাইট্রিক অক্সাইডের সংশ্লেষণ বেড়ে যায়। যৌনাঙ্গে রক্ত বহনকারী রক্তনালী গুলি প্রসারিত হয় এতে #ইরেক্টাইল_ডিসফাংশনে অনেক উপকারী করে। মানসিক চাপ কমায় #লিবিডো কর্মক্ষমতা উন্নত করে এবং অকাল বীর্যপাত মোকাবেলা করতে সাহায্য করে তাই পুংলিঙ্গের শক্ত হবার সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
#অশ্বগন্ধা সেবন করলে আপনার মানসিক প্রফুল্লতা নিয়ে আসে। আপনার মস্তিষ্ক সতেজ ও সচল হয়ে যায়, মস্তিস্ককে যথেষ্ট শিথিলতা প্রদান করে এবং নিজেকে অনেক রোমান্টিক মনে হবে। মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয় বলে যৌন মিলনে সময় বৃদ্ধি পায় এবং ইচ্ছা এবং আনন্দ বাড়ানোর জন্য যারা #অশ্বগন্ধার ফুড সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করেন তাদের ঘুমের মান অনেক ভালো থাকে। অ্যাডাপটোজেন একটি রাসায়নিক যা শরীরকে চাপ মোকাবেলায় সহায়তা করে।
#অশ্বগন্ধা একটি শক্তিশালী #অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে পরিচিত যা ফ্রি র‍্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে তাই মানুষকে তাড়াতাড়ি বুড়িয়ে যাওয়া থেকে রক্ষা করে এবং দেহকে শক্তিশালী করার জন্য রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে হবে মানে জীবনীশক্তির ক্ষমতা বাড়াতে দারুন কাজ করে। এটি শুক্রাণুর সংখ্যা,গুণগত মান এবং গতিশীলতা বাড়িয়ে তোলেন। সুস্থ সবল #শুক্রাণু প্রতি সেকেন্ডে ২৫ মাইক্রোমিটার গতিতে সাঁতার কাটা উচিত যা #অশ্বগন্ধা সেবন করলে বৃদ্ধি পায় এবং সেই কারনে পুরুষ বন্ধ্যাত্বের জন্য অশ্বগন্ধাকে ব্যবহার করার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। একদল পুরুষকে ৯০ দিনের জন্য #অশ্বগন্ধা ট্যাবলেট দেওয়া হয়েছিল, ফলাফলে দেখা গেছে যে পুরুষরা #অশ্বগন্ধা বড়ি গ্রহণ করেছেন তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা ১৬৭% বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি নিয়মিত সেবনে যতোটুকু সময় ধরে স্ত্রীসহবাস করতে পারেন তার থেকে কয়েক গুন সময় অবশ্যই বাড়িয়ে দেবে।
#আর্থাইটিস ও বিভিন্ন রকমের বাত রোগে ব্যথার তীব্রতা কমাতে #অশ্বগন্ধা সেবন করতে পারেন।
#অশ্বগন্ধা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রন করে।
#অশ্বগন্ধা হার্ট এর ক্ষমতাকে বৃদ্ধি করে।
#অশ্বগন্ধা ত্বকের সতেজতাকে ধরে রাখে।
#অশ্বগন্ধা অকালে চুলে পাক ধরা, চুল পড়ে যাওয়াকে রোধ করে।চুলের পুস্টি যোগায়।
#অশ্বগন্ধা মানবদেহে কিডনির উপরের অংশে অ্যাড্রিনালিন থাকে, সেখানে বিভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা যায় তবে ডাঃ পরামর্শে খেতে পারেন।
#অশ্বগন্ধা মাসিকের সময় কোমরের ব্যথা এবং জরায়ু বা মাসিক সংক্রান্ত জটিলতায় খতেতে পারেন।
#অশ্বগন্ধা যাদের ঘুম ভালো হয় না তারা এটি খেতে পারেন।

#অশ্বগন্ধা_হোমিওপ্যাথি_মাদার_টিংচার-

সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায় মাদার টিংচার সেবনে।হোমিওপ্যাথি মাদার টিংচার ১৫ থেকে ২০ ফোঁটা করে দুই চামচ পানিতে মিলিয়ে দিনে তিনবার খাবেন , একমাস সেবন করে ১৫ দিন গ্যাপ দিয়ে আবার খাবেন।এতে যৌন সমস্যায় সমাধান পাওয়া যায়।
ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসাবে প্রতিদিন ৫-১০ ফোটা করে একবার খেতে পারেন।

আপনার কোন কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করুন।


Everyone

  / / #অশ্বগন্ধা /  #ইন্ডিয়ান_জিনসেং-============================================ #অশ্বগন্ধা কি?---- #অশ্বগন্ধা একটি ভে...
06/08/2023

/ / #অশ্বগন্ধা / #ইন্ডিয়ান_জিনসেং-
============================================
#অশ্বগন্ধা কি?

---- #অশ্বগন্ধা একটি ভেষজ উদ্ভিদ।এই গাছের পাতা সেদ্ধ করলে ঘোড়ার মূত্রের মতো গন্ধ বেরোয় বলে একে অশ্বগন্ধা বলা হয়ে থাকে। এই পাতার বৈজ্ঞানিক নাম ‘উইথানিয়া সোমনিফেরা (এল) ডুনাল’। আয়ুর্বেদে একে বলা হয় বলদা ও বাজিকরি। #অশ্বগন্ধার মূল, পাতা, ফুল, ফল, ছাল, ডাল সবই ওষুধ হিসাবে ব্যবহার করা হয়। ৩৫–৭৫ সেমি (১৪–৩০ ইঞ্চি) ক্রমবর্ধমান হয়ে গাছটি সাধারণত দুই-আড়াই হাত উঁচু হয় এবং শাখাবহুল থাকে।
(wikipedia.)

Withania Somnifera (Ashwagandha)/ অশ্বগন্ধা / ইন্ডিয়ান জিনসেং-============================================অশ্বগন্ধা কি?...
06/08/2023

Withania Somnifera (Ashwagandha)/ অশ্বগন্ধা / ইন্ডিয়ান জিনসেং-
============================================
অশ্বগন্ধা কি?
অশ্বগন্ধা উপকারিতা কি ?
অশ্বগন্ধা কিভাবে খাবেন?
অশ্বগন্ধা কোথায় পাবেন?
(পরবর্তী পোস্টে)

Everyone

Friends

১২ টি বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ - কোষ লবণ বা টিস্যু লবণ ===========================================হোমিওপ্যাথি্ ঔষধের ...
12/10/2020

১২ টি বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক ঔষধ - কোষ লবণ বা টিস্যু লবণ
===========================================

হোমিওপ্যাথি্ ঔষধের মধ্যে যে ইনঅর্গানিক মিনারেল সল্টস আছে তা কোষ লবণ বা টিস্যু লবণ নামে পরিচিত। হোমিওপ্যাথিতে, এই কোষ লবণ কে বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন বলা হয়। এই বারোটি টিস্যু লবণ খনিজ থেকে উদ্ভূত যা মানব টিস্যুতে পাওয়া যায়।
এই বারোটি খনিজ শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে শক্তিশালী করতে এবং নিখুঁতভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। এই টিস্যু কোষ একটি সুস্থ শরীরে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই খনিজ থেকে ট্রাইটুরেশন পদ্ধতিতে ঔষধ শক্তিকৃত করে বায়োকেমিক ওষুধ তৈরী হয়। এটি শরীরের স্বাস্থ্য মেরামত ও সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এই বারোটি খনিজ লবণ এর সবগুলোতেই সোডিয়াম, পটাশিয়াম, এবং ক্যালসিয়াম যৌগ আছে।
আমরা বিভিন্ন মৌলিক পার্থক্যের ভিত্তিতে এগুলোকে শ্রেণীবদ্ধ করতে পারি-
১।ক্যালসিয়াম গ্রুপ (ক্যালকেরিয়া). (Calcarea)
২।সোডিয়াম গ্রুপ (নাট্রাম) (Natrum)
৩।পটাশিয়াম গ্রুপ (কালী). (Kali)
৪।ম্যাগনেসিয়াম গ্রুপ (ম্যাগ)(Mag)
৫।ফেরাম গ্রুপ (আয়রন). (Iron)
৬। সিলিকা / সিলিসিয়া/সাইলিশিয়া (Silicea)

এই ছয়টি ভাগে এগুলো শ্রেণীবদ্ধ হয়েছে বলে খুব সহজে মনে রাখা যায়।
এবার প্রথমে দেখা যাক বায়োকেমিক ওষুধের মূল উদ্দেশ্য কি?
কিভাবে এবং কে এই হোমিওপ্যাথি বায়ো-মেডিসিন আবিষ্কার করেছেন।

বায়োকেমিক সিস্টেম অব মেডিসিন, বা বায়োকেমিক মোড অব ট্রিটমেন্ট,
Bio = Biological - জীব বা প্রাণ সম্মন্ধীয়, এবং Chemic = Chemical, বা body chemistry related,
বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ (Wilhelm Heinrich Schüßler) উইলহেল্ম হাইনরিশ শুলার নামে পরিচিত একজন জার্মান মেডিকেল ডাক্তার । ১৮২১ সালের ২১ শে আগস্ট জন্মগ্রহণকারী ডঃ শুয়েসলার হিসেবে তার নাম উচ্চারণ করা যায়।

তিনি এই ১২টি প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজে পেতে বায়োকেমিক সেল বা লবণ এর উপর তার গবেষণা করেন। ১৮৭৩ সালের মার্চ মাসে জার্মান হোমিওপ্যাথিক জার্নালে তার গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয় যাতে ১২টি হোমিওপ্যাথি লবণ পাওয়া যায়। এই লবণ তাদের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়, যারা বিকল্প ঔষধ এ আকর্ষণ করে।
এই বারোটি বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক ওষুধ হলো-
১।ক্যালসিয়া ফস (ক্যালসিয়াম ফসফরিকা) (Calcium phosphorica).
২।ফের্রাম ফস (ফেরাম ফসফরিকা) (Ferrum phosphorica)
৩।নাট্রাম ফস (নাট্রাম ফসফরিকাম) (Natrum phosphoricum).
৪।ম্যাগ ফস (ম্যাগেনিয়া ফসফরিকা) (Magnesia Phosphorica)
৫।ক্যালী ফস (কালী ফসফরিকা) (Kali phosphorica).
৬।ক্যালী সালফ (কালী সালফিউরিকা) (Kali sulphurica)
৭।ক্যালসিয়া সালফ (ক্যালসিয়াম সালফেট) (Calcium Sulphate)
৮।নাট্রাম সালফ (নাট্রাম সালফিউরিকাম) (Natrum Sulphuricum)
৯।ক্যালী মুর (কালী মুরিয়াটিকম) (Kali Muriaticum)
১০।ন্যাট মুর (নাট্রাম মুরিয়ানিয়াম) (Natrum Muriaticum)
১১।ক্যালসিয়া ফ্লোর (ক্যালসিয়াম ফ্লোরাটাম) (Calcium Fluoratum)
১২।সাইলিশিয়া (Silicea)

কোন কোষ এ লবণের অভাবে রোগ তৈরিতে নেতৃত্ব প্রতিরোধ এর দক্ষতা কমিয়ে দেয়। যখন আমাদের শরীর একটি নির্দিষ্ট টিস্যু লবণ এর অভাব দেয় তখন সেই রোগ দেখা দেয় ।
হোমিওপ্যাথিক বায়োকেমিক ওষুধও হোমিওপ্যাথিক ঔষধের মতো একইভাবে নিরাপদ। সেই কারণে যে কোন ব্যক্তি এমনকি শিশু এবং প্রাপ্তবয়স্করাও এই হোমিওপ্যাথিক ঔষধ প্রতিকারক হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
এবার আসি কিভাবে বায়োকেমিক হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এর ডোজ নিতে হয়?
এই ১২ টি বায়োকেমিক ঔষধ হোমিওপ্যাথিক ঔষধ এর মতো তরল হিসাবে ও পাওয়া যায়।
কিন্তু সাধারণত এর পাউডার এবং ট্যাবলেট ফর্ম 3x 6x 12x 30x 200x করা হয়।
যেহেতু অপরিশোধিত পদার্থ trituration মধ্যে বেশি, দ্রুত এবং ভাল ফলাফল প্রদর্শন করে তাই আমরা রোগীর লক্ষন ভেদে দুটি/চারটি ট্যাবলেট বা ৪-৫ ফোঁটা হিসাবে ডোজ হিসাবে দিতে পারি যা রোগীর অবস্থা এবং রোগের তীব্রতার উপর নির্ভর করে। প্রতিটি কেসই আলাদা আলাদা যেহেতু হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা প্রক্রিয়া Like Cure Like Principle উপর কাজ করে। হোমিওপ্যাথি এবং হোমিওপ্যাথিক সিস্টেম কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে বেশি বেশি পড়ুনও জানুন।
নিম্নলিখিত নির্দেশিকা গুলি আপনাকে ডোজের হিসাব খুঁজে পেতে সাহায্য করবে-
প্রতি ১০-১৫ মিনিট অন্তর ডোজ পুনরাবৃত্তি করুন, শুধুমাত্র গুরুতর এবং বেদনাদায়ক ক্ষেত্রে।
১-২ ঘন্টার মধ্যে পুনরাবৃত্তি ডোজ কিন্তু শুধুমাত্র তীব্র ক্ষেত্রে।
৩/৪ দিনে শুধুমাত্র দীর্ঘস্থায়ী অসুখে
উপযুক্ত দৈনন্দিন কেসের জন্য নিন্ম ক্ষমতা ট্রাইটুরেশন ব্যবহার করুন।
বেশির ভাগ অনুশীলনকারীরা শুধুমাত্র 3x এবং 6x , Silicea12x বায়োকেমিক ঔষধ ব্যবহার করার পরামর্শ দেন । তবে এটা রোগীর রোগের অবস্থা ও পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে ঔষধের পাওয়ার এবং ডোজ এর সময় নির্ধারণ হয়।
ক্যালক্যারিয়া ফ্লোর (Calcaria Flourica)
রাসায়নিক সংকেত – CaF2
ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইড যাকে ফ্লোরস্পোর বলা হয়। ক্যালসিয়াম ফ্লোরাইডের ব্যবহার
ক্যাল- ফ্লোর অনেক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয় যেমন-
ভ্যারিকোজ শিরা
পেশী চাপ
দাঁতের ক্ষয়
ফাটা চামড়া
আহত লিগামেন্ট
অস্টিওমালাসিয়া
অস্টিওপরোসিস
ক্যালক্যারিয়া ফস (Calcarea Phosphoricum)
রাসায়নিক সংকেত – Ca3(PO4)2
ক্যালসিয়াম ফসফরিকাম, ক্যালক ফস এবং ক্যালসিয়াম ফসফেট নামে পরিচিত।
এটা হাড়ের স্বাস্থ্য এবং হাড়ের পুনরুত্থানের জন্য খুবই সহায়ক।
ক্যালক ফস হোমিওপ্যাথিক ঔষধ হাড় শক্তিশালী এবং দাঁত প্রক্রিয়া সহায়তা সহ হাড় এর সঠিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।
যদি হাড় দুর্বল এবং ফাটল বা ক্ষতিগ্রস্ত অবস্থায় হয় তাহলে ক্যালক ফসফেট এই ধরনের রোগীদের জন্য উপকারী। এটা অস্টিওপরোসিস চিকিত্সাতেও সাহায্য করে।
রক্তাল্পতা রোগী, গর্ভবতী মহিলা, নবজাতক শিশু, এবং দাঁত প্রক্রিয়া শুরু করা শিশুরা এই ক্যালসিয়াম ফসফরিকাম হোমিওপ্যাথিক প্রতিকার থেকে একটি সুবিধা পেতে পারে। এটি শরীরকে শক্তিশালী করতে এবং দুর্বলতা প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে সাহায্য করে।
ক্যালক্যারিয়া সালফ (Calcarea Sulphuricum)
পরিচয়ঃ ক্যালসিয়াম সালফেট। জিপসাম। প্লাস্টার অব প্যারিস। রাসায়নিক সংকেত – CaSO4H2O
প্রয়োগক্ষেত্রঃ ফোঁড়া, কার্বাঙ্কল, পুঁজযুক্ত ব্রণ, পোড়া ঘা, চুলকানি, ফিশ্চুলা, গ্রন্থিস্ফীতি, স্নায়বিক দুর্বলতা, জনন ইন্দ্রিয়ের দুর্বলতা, পরিবর্তনশীল মানসিকতা, পায়ের তালুতে জ্বলন এবং চুলকানো, অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ খাওয়ার পরে শারিরীক দুর্বলতা।

ফেরাম ফস (Ferrum Phosphoricum)
পরিচয়ঃ ফেরোসো ফেরিক ফসফেট। ফসফেট অব আয়রন। রাসায়নিক সংকেত – Fe3(PO4)2
প্রয়োগক্ষেত্রঃ অ্যানিমিয়া, রক্তপাতের ফলে রক্তাল্পতা, নাড়ির গতি দ্রুত, মাথার যন্ত্রণা, জিভের প্রদাহ, জিভ লেপাকৃত অথবা রক্তাভ, অক্ষুধা, দেহের ওজন এবং শক্তি হ্রাস পাওয়া, শিশুদের মানসিক ও দৈহিক বল হ্রাস, শীর্ণতা, ক্ষুধামান্দ্য।
ক্যালি মিউর (Kali Muriaticum)
পরিচয়ঃ পটাশিয়াম ক্লোরাইড। রাসায়নিক সংকেত – KCl
প্রয়োগ ক্ষেত্রঃ হার্টের দুর্বলতা, বুক ধড়ফড় করা, হৃদপিণ্ড বৃদ্ধি পাওয়া, পেরিকার্ডাইটিস, থ্রম্বোসিস (এম্বলিজম), গ্রন্থি বৃদ্ধি, ফুসফুস প্রদাহ, নিউমোনিয়া, পিত্ত নিঃসরণ কম হওয়ার ফলে অজীর্ণ, অক্ষুধা, গতক্ষত, লিভারের দুর্বলতা।
ক্যালি ফস (Kali Phosphoricum)
পরিচয়ঃ পটাশিয়াম ফসফেট। রাসায়নিক সংকেত – K2HPO4
প্রয়োগক্ষেত্রঃ মানসিক দুর্বলতা, মানসিক বিপর্যয়, মানসিক অবসাদ, মানসিক কারণে মাথার যন্ত্রণা, মস্তিষ্কের দুর্বলতা ও অবসাদ, পেটে বায়ু এবং সে কারণে হৃদপিণ্ডের অপক্রিয়া, দুর্গন্ধযুক্ত পায়খানা, উঠে দাড়ালে মাথা ঘোরা, সেরিব্রাল অ্যানিমিয়া, জননাঙ্গের দুর্বলতা।

ম্যাগ ফস (Magnesia Phosphoricum)
পরিচয়ঃ ম্যাগনেসিয়াম ফসফেট। রাসায়নিক সংকেত – MgHPO4, 7H2O
প্রয়োগক্ষেত্রঃ বিভিন্ন প্রকারের ব্যথা ও যন্ত্রণা, মাথা যন্ত্রণা, পেটে ব্যথা, স্নায়ু শূল, স্প্যাজমোডিক পেন, স্মৃতিশক্তিহীনতা, চিন্তাশক্তির দুর্বলতা, স্নায়বিক দুর্বলতা, দাঁড়ানো অবস্থায় এবং চলতে চলতে মলমূত্র ত্যাগের ইচ্ছা। এই ওষুধ স্নায়ুকোষে পুষ্টি জোগায়।

ন্যাট্রাম মিউর (Natrum Muriaticum)
পরিচয়ঃ সোডিয়াম ক্লোরাইড। সাধারণ লবন। রাসায়নিক সংকেত – NaCl
প্রয়োগক্ষেত্রঃ নুন বেশি খাওয়ার প্রবণতা, কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথা যন্ত্রণা (হাঁপানি সহ), সর্দি কাশির প্রবণতা, হাঁচি, নাক দিয়ে কাঁচা জল পড়া, হিস্টিরিয়া, সংজ্ঞালোপ, টাইফয়েড, জ্বরে প্রলাপ বকা, পেটে শূল বেদনা, লিভারের গোলযোগ, বোধ শক্তির অভাব, কৃমি, মস্তিষ্কের দুর্বলতা।

ন্যাট্রাম ফস (Natrum Phosphoricum)
পরিচয়ঃ সোডিয়াম ফসফেট (Na2PO4)
প্রয়োগক্ষেত্রঃ অম্লরোগ, পাকস্থলী এবং অন্ত্রের গোলযোগ, শিশুদের অতিরিক্ত দুধ খাওয়ানোর ফলে ল্যাকটিক অ্যাসিড বৃদ্ধি পাওয়া, গণোরিয়া জিভে হালকা প্রলেপ, বুকের বাঁ দিকে ব্যথা (নিপল এর নিচে), ডান কাঁধে বাত জনিত ব্যথা, স্বপ্ন দোষ ব্যতিত ধাতুক্ষয়, অপথ্যালমিয়া, কান থেকে রস পড়া।

ন্যাট্রাম সালফ (Natrum Sulphuricum)
পরিচয়ঃ সোডিয়াম সালফেট। গ্লুবারস সল্ট (Na2SO4), (10H2O)
প্রয়োগক্ষেত্রঃ গ্যাসট্রাইটিস, পেটে বায়ু, পেটে ব্যথা, লিভারের গোলমাল, নখের গোড়ায় প্রদাহ এবং পুঁজ, অবসাদ, তন্দ্রালুতা, আঁচিল – চোখের চারপাশে, মাথায়, মুখে, বুকে ও মলদ্বারে। নেফ্রাইটিস, মেরুদন্ডে ব্যথা, ঘাড়ে ব্যথা, সেক্রামে ব্যথা।

সাইলিশিয়া (Silicea)
পরিচয়ঃ সিলিকা। সিলিসিক অক্সাইড (SiO2)
প্রয়োগক্ষেত্রঃ রিকেট, বাতরোগ, প্রস্টেট গ্ল্যাণ্ডের বৃদ্ধি, মধ্য কর্ণের প্রদাহ, দেহের কোথাও পূঁজ, গেঁটে বাত, কোষ্ঠাকাঠিন্য, অম্ল, অজীর্ণ, পুরানো কাশি।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when PMA homeopathic Plus posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram