HA Ayurvedic care

HA Ayurvedic care Take Ayurvedic care remain safe and happy.

আস-সালামু আলাইকুম,পুনর্নবা গুঁড়ার উপকারিতা:পুরনো ত্বককে নতুন করে আবিষ্কার করতে এর জুড়ি নেই।ত্বকের যত্নে রয়েছে এর বিশে...
12/12/2022

আস-সালামু আলাইকুম,

পুনর্নবা গুঁড়ার উপকারিতা:

পুরনো ত্বককে নতুন করে আবিষ্কার করতে এর জুড়ি নেই।
ত্বকের যত্নে রয়েছে এর বিশেষ ব্যবহার।
১.ত্বকের দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
২.ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে।
৩.ত্বকের বড় পোরস গুলোকে ছোট করে।
৪.ত্বককে ভেতর থেকে পরিষ্কার করে।
৫.ব্রণ দূর করতে সাহায্য করে।
৬.ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমায়।

ব্যবহার বিধি:
পর্যাপ্ত পরিমাণে পুনর্নবা গুঁড়ো নিয়ে অল্প পরিমাণ লেবুর রস,মধু ও মুলতানি মাটি মিশিয়ে নিন। তারপর ত্বকে লাগান।১৫-২০ মিনিট অপেক্ষা করে ধুয়ে ফেলুন।

আস-সালামু আলাইকুম,তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা বেশি চিন্তিত থাকে।এই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটি উপকারী ফে...
11/12/2022

আস-সালামু আলাইকুম,
তৈলাক্ত ত্বকের জন্য বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই মেয়েরা বেশি চিন্তিত থাকে।

এই তৈলাক্ত ত্বকের জন্য একটি উপকারী ফেস প্যাক রেসিপি:

উপকরণ:

১.বেসন ৩ চা চামচ।
২.হলুদ গুঁড়ো ১চা চামচ।
৩.দ্ই ৩ চা চামচ ।

প্রস্তুত প্রণালী:

প্রথমে সবকটি উপাদান একটি পাত্রে নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
তারপর আলতো করে মুখে লাগিয়ে রাখুন ২০ মিনিট।
তারপর ধুয়ে ফেলুন।

উপকারিতা:

-রোদে পোড়া দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
-ত্বকের আদ্রর্তা বজায় রাখে। এবং
-ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।

রসুনের উপকারিতা:রসুন একটি অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান। রান্নায় স্বাদ বাড়াতে যার জুড়ি মেলা ভার।এই রসুনের রয়েছে নানা ...
10/12/2022

রসুনের উপকারিতা:
রসুন একটি অতি প্রয়োজনীয় খাদ্য উপাদান। রান্নায় স্বাদ বাড়াতে যার জুড়ি মেলা ভার।
এই রসুনের রয়েছে নানা উপকারী দিক:
১.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
২.সকালে কাঁচা রসুন (পরিমিত পরিমাণে)খেলে ঠান্ডা লাগার প্রকোপ কমায়।
৩.ক্যান্সার এর ক্ষেত্রে এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
৪.রক্ত চলাচলে সাহায্য করে এবং খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
৫.পুরুষের যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
৬.চুল গজাতে ও চুল পড়া রোধে সাহায্য করে।
৭.ভাইরাস ও সংক্রমণ জনিত রোগে উপকারী।
এতো কিছু উপকার থাকা সত্ত্বেও অতিরিক্ত ব্যবহার ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
অপকারিতা:
১.বেশি রসুন খেলে মুখে দুর্গন্ধ হয়।
২.রক্তের ঘনত্ব কমায়।
৩.গর্ভবতী নারীদের প্রসব বেদনা বাড়ায়।
৪.অতিরিক্ত রসুন খেলে রক্ত চাপ কমে যায় এবং ঘাম বেশি হয়।
৫.অতিরিক্ত রসুন খেলে চোখের আইরিস ও রেটিনায় রক্তক্ষরন হতে পারে।

04/02/2021
28/01/2021

#গ্রীন_টির_স্বাস্থ্য_উপকারিতা_এবং
#খাওয়ার_নিয়মাবলী

গ্রিন টি শরীর-স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী এ কথা আমরা কম বেশি অনেকেই জানি। কিন্তু কী ভাবে এটি আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে তা কি জানেন? আসুন জেনে নেওয়া যাক গ্রিন টি’র থেকে কী কী উপকার পাওয়া যায়।

★গ্রিন টি’র পলিফেনল শরীরের ফ্যাট অক্সিডেশন প্রক্রিয়াকে আরও কার্যকর করে খাবার থেকে ক্যালোরি তৈরির প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে। ফলে দেহে অতিরিক্ত চর্বি জমতে পারে না। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, এটি এক দিনে ৭০ ক্যালোরি পর্যন্ত ফ্যাট বার্ন করতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, নিয়মিত গ্রিন টি খেতে পারলে বছরে ৭ পাওন্ড পর্যন্ত ওজন কমানো সম্ভব।

★গ্রিন টি রক্তের গ্লুকোজ-এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। খাওয়ার পরে রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে যায়। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে গ্রিণ টি প্রত্যক্ষ ভাবে সাহায্য করে। তাই এটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খুবই কার্যকরী।

★হৃদরোগের ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গ্রিন টি শরীরে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয়, গ্রিন টি রক্ত জমাট বাধতে দেয় না। পাশাপাশি, গ্রিন টি শরীরের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করতে সাহায্য করে। ফলে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার সম্ভবনা অনেকটাই কমে যায়।

★দাঁত ভালো রাখতে হলে গ্রিন টি খেতে পারেন। কারণ, গ্রিন টি’র ‘ক্যাটেকাইন’ নামক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট মুখের ভিতরের ব্যাকটেরিয়াকে বাড়তে দেয় না। যার ফলে গলার সংক্রমণ-সহ দাঁতের বিভিন্ন সমস্যা কমিয়ে আনতে সাহায্য করে। নিয়মিত গ্রিন টি খেলে তা মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

★অবসাদ বা ডিপ্রেশন দূর করতে গ্রিন টি খুবই কার্যকরী। চা পাতায় ‘থিয়ানিন’ নামের অ্যামাইনো এসিড থাকে। এই উপাদান অবসাদ কমাতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে অবসাদ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

এই লেখা থেকে গ্রিন টি’র নানা উপকারী দিক সম্পর্কে আমরা ধারণা পেলাম। তবে একটা কথা মাথায় রাখতে হবে। যখন তখন গ্রিন টি খেলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাও রয়েছে। যেমন, খাবার খাওয়ার আগে বা পরে গ্রিন টি খাওয়া উচিত নয়। এতে হজমের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে গ্রিন টি ভুলেও খাবেন না। এতে ঘুমের বারোটা বেজে যাবে। তাই গ্রিন টি থেকে উপকার পেতে হলে সঠিক সময় পরিমাণ মতোই খাওয়া উচিত।

#গ্রিন_টি_খাওয়ার_নিয়ম_কানুন

গ্রিন টি নিয়ে নানারকম মিথ প্রচিলত। ঠিক কোনও সময়ে গ্রিন টি খাওয়া উচিত, দিনে কত কাপ খাওয়া উচিত এই নিয়ে বিতর্ক কম নেই। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন যেহেতু গ্রিন টি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর তাই দিনে ২-৩ কাপ গ্রিন টি খাওয়া যেতেই পারে। তবে তার চেয়ে বেশি খাওয়া কিন্তু উচিত নয়। কারণ অতিরিক্ত গ্রিন টি খেলে যে টক্সিন নির্গত হয় তা সরাসরি লিভারে গিয়ে জমা হয়। যেখান থেকে পরবর্তীতে লিভার ড্যামেজের মতো সমস্যা হতে পারে। গ্রিন টি খাওয়ার উপযুক্ত সময় দুপুরের খাওয়ার পর। অর্থাৎ বিকেলের চা-টা গ্রিন টি খেতে পারেন। এছাড়াও গ্রিন টি-তে যেহেতু অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তাই গ্রিন টি খেলে বেশি পরিমাণ জল খান। এছাড়াও গ্রিন টি খেলে আরও যা যা মাথায় রাখবেন তা হল-

★খালি পেটে কখনই গ্রিন টি নয়

অনেকেই আছেন যাঁরা দিনের শুরু করেন এক কাপ গ্রিন টি দিয়ে। কিংবা এক কাপ গ্রিন কফি দিয়ে। কিন্তু খালি পেটে সরাসরি কখনও কোনও ক্যফাইন খাওয়া উচিত নয়। বরং দিনের শুরুটা হোক লেবু-মধুর জল দিয়ে। এরপর সম্ভব হলে একবাটি ফল খান। কিন্তু গ্রিন টি নয়। চাইলে লিকার চা খেতে পারেন।

★ভরাপেটে খেয়েই গ্রিন টি নয়

অনেকেই আছেন, যাঁরা ঠিক খাওয়ার পর পরই গ্রিন টি খান। কিন্তু যা একদম ঠিক নয়। এতে খাবারের যে পুষ্টিগুণ তা নষ্ট হয়ে যায়। কারণ খাবার হজম হতে খানিক সময় লাগে। কিন্তু খাওয়ার পর গ্রিন টি খেলে সেই গুণ নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে হজমের সমস্যা দেখা যায়। যেখান থেকে গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা দেখা দেয়। তাই সব থেকে ভালো যদি ভারী খাবার খাওয়ার ৪৫ মিনিট পর গ্রিন টি খাওয়া যায়। বাড়ির বিকেলের চা-টা গ্রিন টি খেতে পারেন। তা কিন্তু শরীরের পক্ষে ভালোই হবে।

গ্রিন টি খাওয়ার উপযুক্ত সময় হল বিকেল। কোনও দিন যদি দেরি হয় তাহলে তা যেন ৭ টা না অতিক্রম করে। সবসময় চেষ্টা করবেন ৭ টার মধ্যে চিন ছাড়া গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যেস করতে। খুব সমস্যা হলে সামান্য মধু দিয়েও খেতে পারেন। ৭ টারপর গ্রিন টি খেলে স্ট্রেস বাড়ে। রাতে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে।

★গ্রিন টি ব্যাগ একবারের বেশি ব্যবহার নয়

গ্রিন টি ব্যাগ ব্যবহার করলে তা একবারের পর ফেলে দিন। দ্বিতীয়বার ব্যবহারের জন্য তা রাখবেন না। কারণ একবার ব্যবহার করলেই গ্রিন টির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন নষ্ট হয়ে যায়। ফলে দ্রুত ব্যাকটেরিয়া জন্ম নেয়। সব থেকে ভালো যদি পাতা চা ব্যবহার করতে পারেন। যে কোনও টি ব্যাগ একবারের বেশি ব্যবহার করবেন না। পাতা চায়ের উপকারিতা কিন্তু অনেক বেশি।

★গ্রিন টি খেলে জল বেশি খেতে হবে

গ্রিন টি মূত্রবর্ধক। একারণেই ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। আর তাই বেশি করে জল খাওয়া অভ্যেস করুন। কারণ গ্রিন টি দিনে দুবার খেলে শরীরে জলের পরিমাণ কমে যেতে পারে। সেই ভারসাম্য বজায় রাখা প্রয়োজন।

আস-সালামু আলাইকুম,ঘৃতকুমারী বা Aloe Vera নামে ভেষজ উদ্ভিদটি আমাদের খুবই পরিচিত।এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই কিছু না কি...
28/12/2020

আস-সালামু আলাইকুম,
ঘৃতকুমারী বা Aloe Vera নামে ভেষজ উদ্ভিদটি আমাদের খুবই পরিচিত।এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা সবাই কিছু না কিছু জানি।এর বেশ কিছু উপকারী দিক গুলো হলো:-
১.নিয়মিত ঘৃতকুমারীর রস সেবনে পরিপাকতন্ত্রের কার্যাবলী ঠিক থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে,ডায়রিয়া দূর করে।
২.শরীরের ক্লান্তি দূর করে, ওজন কমাতে সাহায্য করে।
৩.WBCতৈরি ও শরীরের নতুন কোষ গঠনে সহায়তা করে।
৪.মেছতা ও রোদে পোড়া ত্বক এ কার্যকরী।
৫.খুশকি দূর করে চুলকে করে ঘন লম্বা ও মোলায়েম।

আমলকির রয়েছে বহুবিধ উপকারিতা:-১) আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপা...
22/12/2020

আমলকির রয়েছে বহুবিধ উপকারিতা:-
১) আমলকী চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি কেবল চুলের গোড়া মজবুত করে না, চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।

২) চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।

৩) আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। এছাড়াও এটি পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে।

৪) এক গ্লাস দুধ বা পানির মধ্যে আমলকী গুঁড়ো ও সামান্য চিনি মিশিয়ে দিনে দু’বার খেতে পারেন এতে করে আপনার এ্যাসিডিটির সমস্যা কম হবে।

৫) আধা চূর্ণ শুষ্ক ফল এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে খেলে হজম জাতীয় সমস্যা কেটে যাবে। খাবারের সঙ্গে আমলকীর আচার হজমে সাহায্য করে।

৬) প্রতিদিন সকালে আমলকীর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ত্বকের কালো দাগ দূর হবে ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।

৭) আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। এছড়াও চোখের বিভিন্ন সমস্যা যেমন চোখের প্রদাহ, চোখ চুলকানি বা পানি পড়ার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যায়।

৮) আমলকী ত্বক, চুল ও চোখ ভাল রাখার জন্য উপকারী। এতে রয়েছে ফাইটো-কেমিক্যাল যা চোখের সঙ্গে জড়িত ডিজেনারেশন প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

৯) এছাড়াও প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের/মুখের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে।

১০) আমলকীর টক ও তেতো, মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। রুচি বৃদ্ধি ও খিদে বাড়ানোর জন্য আমলকী গুঁড়োর সঙ্গে সামান্য মধু ও মাখন মিশিয়ে খাওয়ার আগে খেতে পারেন।

১১) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং মানসিক চাপ কমায়।

১২) কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী।

১৩) ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপকারী।

১৪) শরীর ঠাণ্ডা রাখে, শরীরের কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে, পেশী মজবুত করে।

১৫) এটি হৃদযন্ত্র, ফুসফুসকে শক্তিশালী করে ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধন করে। আমলকীর আচার বা মোরব্বা মস্তিষ্ক ও হৃদযন্ত্রের দুর্বলতা দূর করে।

১৬) শরীরের অপ্রয়োজনীয় ফ্যাট ঝরাতে সাহায্য করে।

১৭) লোহিত রক্তকণিকার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলে দাঁত ও নখ ভাল রাখে।

১৮) এর এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ফ্রি র্যাডিকালস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। বুড়িয়ে যাওয়া ও সেল ডিজেনারেশনের অন্যতম কারণ এই ফ্রি র্যাডিকালস।

১৯) সর্দি-কাশি, পেটের পীড়া ও রক্তশূন্যতা দূরীকরণে বেশ ভালো কাজ করে।

২০) ব্লাড সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রেখে ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। কোলেস্টেরল লেভেলেও কম রাখাতে যথেষ্ট সাহায্য করে।

আরও আছে ---

২১। আমলকী হজমে সাহায্য করে ও স্টমাক এ্যাসিডে ব্যালেন্স বজায় রাখে।

২২। আমলকী লিভার ভালো রাখে, ব্রেনের কার্যকলাপে সাহায্য করে ফলে মেন্টাল ফাংশনিং ভালো হয়।

২৩। আমলকীর জুস দৃষ্টি শক্তি ভালো রাখার জন্য উপকারী। ছানি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে। ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যায় উপকারী।

17/12/2020

#রূপচর্চায় চালের গুঁড়া
খাবার উপাদান হিসেবেই নয়, রূপচর্চার পাথেয় হিসেবে স্বীকৃত চালের গুঁড়া। চকচকে লাবণ্যময় ত্বক থেকে ঝলমলে মসৃণ চুল; সবই মিলবে এর মহিমায়।

#রূপচর্চায় চালের গুঁড়া
চালের গুঁড়া খাবার উপাদান হিসেবে নয়, রূপচর্চার অন্যতম উপকরণও। যারা অল্প সৌন্দর্যচর্চা করে থাকেন, তারা অবশ্য এই বিষয়টি ভালোভাবেই জানেন। ত্বক এবং চুলের স্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয় মিনারেল, ভিটামিন এবং অ্যাসিডে ঠাসা এই উপাদান। চকচকে, লাবণ্যময় ত্বক থেকে ঝলমলে, মসৃণ চুল- সবই পাবেন এর গুণে।



সৌন্দর্যচর্চা কেন্দ্র শোভন মেকওভারের কসমোলজিস্ট শোভন সাহার সঙ্গে কথা হয় এ নিয়ে। কথায় কথায় তিনি জানালেন, ‘চালের গুঁড়া ভালো স্ক্রাবার এবং ক্লিনজার। ত্বক পরিষ্কার করতে খুব কাজে দেয়। এর কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কিন্তু এটি সেনসিটিভ ত্বকে ব্যবহার করা একদমই ঠিক হবে না। আবার প্রতিদিন ব্যবহার করাও উচিত হবে না। চালের গুঁড়া আর প্রয়োজনীয় উপকরণ দিয়ে প্যাক তৈরি করে নিতে পারেন। স্বাভাবিক এবং তৈলাক্ত ত্বকের জন্য সপ্তাহে তিন দিন ব্যবহারই যথেষ্ট। তবে শুষ্ক ত্বকের জন্য অবশ্যই দুধ মিশিয়ে ব্যবহার করতে হবে।’



রূপচর্চায় চালের গুঁড়া

ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যাবে চালের গুঁড়ায় রূপচর্চার কাহিনি। কোরিয়ান মহিলাদের হাত ধরে রূপচর্চায় আসে এই উপাদান। বছরের পর বছর তারা ত্বক এবং চুল পরিচর্যায় তারা এই উপাদানটি ব্যবহার করতেন। আর তাদের ত্বক এবং চুল যে কতটা ঈর্ষণীয়, তা আলাদা করে বলার কিছু নেই। এমনটাও শোনা যায় যে, চাল ব্যবহার করেন বলেই নাকি ৫০-৬০ বছর বয়সেও ওই প্রদেশের মহিলাদের মাথায় ঘন, কুচকুচে কালো চুল দেখতে পাওয়া যায়। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, চালের কত মহিমা। নিজেকে সুন্দর রাখতে তাই রূপ রুটিনে যুক্ত করুন চাল। তবে সব ধরনের চালের গুঁড়া যে ত্বকে ব্যবহার করা যাবে তা কিন্তু নয়। শুধু আতপ চাল ও কালিজিরা চালের গুঁড়া হলে ভালো। তাহলে আজই জেনে নিন এর উপকারের বিস্তারিত।



সানট্যান দূর করে

রোদের তাপ আর সানট্যান সৌন্দর্য সচেতন মহিলাদের দুশ্চিন্তার কারণ। ত্বকে জেদি সানট্যানের মতো দাগও দূর করে চালের গুঁড়া। সপ্তাহে দুবার চালের গুঁড়া ও দুধ মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করুন। মিশ্রণটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়ক। মিশ্রণটি নিয়মিত ব্যবহারে ট্যান কমবে।



ঘরোয়া ক্লিনজার

সমপরিমাণে গোলাপজল এবং রাইস ওয়াটার মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে ফ্রিজে রেখে দিতে পারেন। রোদ থেকে ফিরে পরিষ্কার মুখে মুখের ত্বকে জমে থাকা মৃত কোষ দূর করার জন্য বোতলের পানি স্প্রে করে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিন।



ডার্ক সার্কেলের সমস্যায়

মাত্র দুই চা চামচ চালের গুঁড়া, অর্ধেক পাকা কলা এবং এবং চা চামচ ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করে নিন। চোখের নিচের কালচে দাগ দূর করতে এই মিশ্রণ খুব ভালো। ১৫-২০ মিনিট লাগালেই উপকার পাবেন।



মসৃণ ত্বকের দাওয়া

মসৃণ ত্বকের মোক্ষম দাওয়াই হিসেবে চালের গুঁড়ার কদর সমগ্র এশিয়ায়। মিহি চালের গুঁড়ার সঙ্গে অল্প চিনি এবং পরিমাণ মতো মধু মিশিয়ে নিন। এই তিন উপাদানের মিশ্রণ স্ক্রাব হিসেবে খুব ভালো। স্ক্রাবটি শুধু মুখের জন্য নয়, পুরো শরীরেও ব্যবহার করতে পারেন।



যৌবনোচ্ছল ত্বকের জন্য

টানটান এবং আবেদনময়ী ত্বক পেতে ব্যবহার করতে পারেন চালের গুঁড়া। চালের গুঁড়ার সঙ্গে একটা ডিমের সাদা অংশ, পরিমাণ মতো মধু ও টকদই মিশিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে নিন। এটি ত্বক টানটান রাখতে সাহায্য করবে। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকে বলিরেখার সমস্যা কমে আসবে।



ব্রণের সমস্যা কমায়

এক্ষেত্রেও কাজে লাগাতে পারেন চালের গুঁড়া। সামান্য চালের গুঁড়া, পাতিলেবুর রস ও শসার রসের সঙ্গে মিশিয়ে ঘন মিশ্রণ তৈরি করে ব্রণের ওপর লাগাতে পারেন। শুকিয়ে গেলে ধুয়ে নিন। নিয়মিত ব্যবহারে পিম্পল কমে যাবে। তবে সেনসিটিভ ত্বকে মিশ্রণটি ব্যবহার না করাই ভালো।



আন্ডারআর্মের যত্নে

বগলের নিচের অংশ অর্থাৎ আন্ডারআর্মের কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে এবং তা মসৃণ করতেও ব্যবহার করতে পারেন চালের গুঁড়া। কমলালেবুর খোসার গুঁড়া এবং অল্প বেকিং সোডার সঙ্গে চালের গুঁড়া এবং অলিভ অয়েল মিশিয়ে প্রতিদিন আন্ডারআর্ম স্ক্রাব করুন।



ড্যামেজড চুলের জন্য

সমপরিমাণে চালের গুঁড়া ও মুলতানি মাটি একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। এতে পরিমাণ মতো গোলাপজল মিশিয়ে চুলের জন্য এই প্যাক দারুণ কার্যকরী। ড্যামেজড এবং রুক্ষ চুলের জন্যও ভালো। এই প্যাক চুল নরম এবং মসৃণ করতে সাহায্য করবে।



ঘন-কালো কেশের জন্য

ট্যাবের পানির পরিবর্তে চুল ধুতে পারেন রাইস ওয়াটার দিয়ে। সরাসরিও ব্যবহার করতে পারেন আবার সঙ্গে ভিনিগার বা পাতিলেবুর রসও মিশিয়ে নিতে পারেন। অল্প রাইস ওয়াটার ব্যবহার করতে চাইলে প্রথমে সাধারণ পানি দিয়ে চুল ধুয়ে শেষবার রাইস ওয়াটার ব্যবহার করুন। চুল মসৃণ, কালো এবং চকচকে থাকবে দীর্ঘদিন।

Address

Dhaka

Telephone

+8801701849058

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when HA Ayurvedic care posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to HA Ayurvedic care:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram