K.B.Diabetic & Consultation Centre

K.B.Diabetic & Consultation Centre ডায়াগনস্টিক এবং ফিজিওথেরাপি সেন্টার।স্বল্প মূল্যে উন্নত সেবাই আমাদের লক্ষ্য।
(1)

"সব রক্তশূন্যতা শুধুই আয়রনের ঘাটতি নয়... কিছু রক্ত কম বয়ে আনে নিঃশব্দ মৃত্যু!"কিছুদিন আগে এক নিকট আত্মীয়  ফোন করে বললেন...
27/05/2025

"সব রক্তশূন্যতা শুধুই আয়রনের ঘাটতি নয়... কিছু রক্ত কম বয়ে আনে নিঃশব্দ মৃত্যু!"

কিছুদিন আগে এক নিকট আত্মীয় ফোন করে বললেন—
"ভাই, আমার মায়ের জ্বর আসে মাঝে মাঝে। এন্টিবায়োটিক খাওয়ালে সেরে যায়।
কিন্তু দুর্বলতা আর ক্লান্তি যাচ্ছে না কিছুতেই…"

বললেন আরও—
"অনেক খাওয়াচ্ছি, কিন্তু শরীরে শক্তি ফিরছে না।
কচুয়াতে ৫-৬ জন ডাক্তার দেখিয়েছি, কেউ ডেঙ্গু বললেন, কেউ ইনফেকশন ধরে ওষুধ দিলেন…
শেষে কুমিল্লা মেডিকেলের একজন ডাক্তার বললেন — ‘কিছু না, সময় নিলে ঠিক হবে।’"

আমি ওদের বাড়িতে গেলাম। আপ্যায়ন করলেন, খাওয়ালেন।
তারপর তুলে দিলেন একগুচ্ছ রিপোর্ট

আমি ফাইল খুলে CBC রিপোর্টগুলো দেখতে লাগলাম—

WBC কখনো ঊর্ধ্বমুখী, কখনো স্বাভাবিকের মুখোশ পরা...

RBC ধীরে ধীরে নামছে, যেন জীবননদীর স্রোত শুকিয়ে যাচ্ছে…

Platelet — অবিরাম পতন, একদম নিঃশব্দে… শেষে রিপোটে ২৬ হাজার পেলাম যেমন ভাঙা ঘড়ির কাঁটা, সময় চললেও থেমে যেতে চায়…

চুপ করে রিপোর্ট বন্ধ করলাম।
গলা শুকিয়ে এল…
"এটা শুধু রক্তশূন্যতা নয়… এখানে কোনো গভীর বিষাদ লুকিয়ে আছে।
এটা ডেঙ্গু নয়, Acute Leukemia-র সম্ভাবনা। Bone Marrow পরীক্ষা করান…"

ঘরে নেমে এলো নিস্তব্ধতা।
কেউ একটু হেসে বললো—
"এই একটু দুর্বলতা, আর তাতেই ব্লাড ক্যান্সার? ডাক্তাররা তো আজকাল একজন ডাঃ তো এমনটা বললো না

আমি কিছু বললাম না।
চেয়ারে হেলান দিয়ে মনে মনে ভাবলাম

"মৃত্যু যখন রক্তের ভিতরেই ঘুমিয়ে থাকে, তখন তা চিৎকার করে আসে না…
সে শুধু ধীরে ধীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমিয়ে দেয়,
প্লাটিলেট গুনে গুনে নিঃশেষ করে,
আর WBC-কে পাঠায় বিভ্রান্তির যুদ্ধে,
যেখানে সে আর শত্রু চিনতে পারে না…"

Bone Marrow বায়োপসি করা হলো। রিপোর্ট এলো —

“Acute Myeloid Leukemia (AML)”
একটি নির্মম বাস্তবতা।
যেখানে—

অস্থিমজ্জা (Bone Marrow) তার স্বাভাবিক স্মৃতি হারিয়ে ফেলে, আর রক্ত তৈরি করতে ভুলে যায়…

শ্বেত কণিকা (WBC) বিকৃত হয়ে যায়, সংখ্যায় বাড়ে, কিন্তু শত্রু আর চেনে না…

প্লাটিলেট নামের ছোট্ট সৈন্যেরা নিঃশেষ হয়ে যায়, ফলে রক্ত জমাট বাঁধতে অস্বীকার করে…

লোহিত কণিকা (RBC) একে একে ভেঙে পড়ে, শরীরের প্রতিটি কোষে অক্সিজেনের কষ্ট শুরু হয়…

এটা এমন এক শত্রু…
যেটা বাইরে থেকে কিছুই বোঝায় না,
কিন্তু ভেতরে রক্তকে রস করে খেয়ে ফেলে।

এই গল্পটা শুধুই একজন রোগীর নয়…

এই গল্পটা সেইসব মানুষের জন্য—
যারা শুধু জ্বর আর দুর্বলতা দেখে "নরমাল" বলে উড়িয়ে দেন…
যারা প্লাটিলেট কমলে শুধু ডেঙ্গু ভাবেন…
আর যারা মনে করেন, ক্যান্সার সবসময় বড় ওজন কমা , বমি, রুচিকম বা নাটকীয় কিছু হয়েই আসে…

না ভাই, ক্যান্সার সবসময় শোরগোল করে আসে না…
কখনো কখনো তা নিঃশব্দে আসে, রক্তের মাঝেই একটা মৃত্যু নিয়ে…
আর আমরা ধরতে ধরতে অনেক দেরি করে ফেলি…

৭ বছর বয়সে র বাচ্চার পেটের ভিতর পায়খানা জমে শক্ত হয়ে এনাকোন্ডা (এক ধরনের বড় সাপ) র মতো হয়ে আছে। বাচ্চাকে অপারেশন করে এই ...
17/12/2024

৭ বছর বয়সে র বাচ্চার পেটের ভিতর পায়খানা জমে শক্ত হয়ে এনাকোন্ডা (এক ধরনের বড় সাপ) র মতো হয়ে আছে। বাচ্চাকে অপারেশন করে এই পায়খানা পরিষ্কার করতে হয়েছে।
বাচ্চা ২/৩ দিন কম খেলে সমস্যা নাই, কিন্তু প্রতিদিন পায়খানা না করলে অবশ্যই সমস্যা।
বাবা মা র জন্য উপদেশ -
১। বাচ্চাকে পানি ও তরল খাবার বেশি দিবেন।
২। দুধ ও দুধ জাতীয় খাবার কম দিবেন।
৩। বাইরের খাবার কম দিবেন।
৪। শাক সব্জি ও সিজনাল ফল খাওয়াবেন।
৫। ব্লেন্ড করা খাবার কম দিবেন, বাচ্চাকে খাবার চিবিয়ে খেতে উৎসাহিত করবেন।

©ডা: ছামিউল হাসান*

এটা একজন সাত বছরের বাচ্চার (intestine) খাদ্যনালীর ছবি, যা কৃমির জন্য ব্লক (Intestinal obstruction) হয়ে পঁচে যায় যা কেটে ...
09/11/2024

এটা একজন সাত বছরের বাচ্চার (intestine) খাদ্যনালীর ছবি, যা কৃমির জন্য ব্লক (Intestinal obstruction) হয়ে পঁচে যায় যা কেটে ফেলে দিতে হয়েছে 😢

কৃমি শিশুদের প্রাণনাশের ও কারণ হতে পারে। তাই ১বছরের পর হতে প্রতি ৪ মাস অন্তর শিশুকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কৃমিনাশক ঔষধ সেবন করান।

উল্লেখ্য কৃমির ঔষধের সাথে গরম -ঠান্ডা, আকাশের মেঘ তুফান ও সময়ের সাথে কোন সম্পর্ক নেই, যা নিতান্তই কুসংস্কার।

আল্লাহ্ ভাল রাখুক পৃথিবীর প্রতিটি নিষ্পাপ শিশু। 💗
©ডা:এস হাসান*
#প্যারেন্টিং

জীবন-মৃত্যূর যুদ্ধ!! আজকে খুব কাছে থেকে একটা বাচ্চার মৃত্যুর সাথে লড়াইটা দেখলাম। বাচ্চাকে মুখে কিছু খাওয়াতে মানা করা হ...
23/10/2024

জীবন-মৃত্যূর যুদ্ধ!!
আজকে খুব কাছে থেকে একটা বাচ্চার মৃত্যুর সাথে লড়াইটা দেখলাম।
বাচ্চাকে মুখে কিছু খাওয়াতে মানা করা হলেও বাচ্চার দাদী খাওয়ালেন , যার ফলাফল সবগুলো খাবার ফুসফুসে চলে গেছে এবং একটা বাচ্চার মৃত্যুর মুখে পতিত হওয়া!
এরপর দীর্ঘ ৩০ মিনিট আমরা cotson, adrenaline, suction, aminophylline ,Ambu bag ,CPR সহ নানান ধরনের চেষ্টা করার পর বন্ধ হয়ে যাওয়া হার্ট বিট ফিরে আসলো , তারপর ET tube করে দিয়ে ভেন্টিলেশনে পাঠানোর ব্যাবস্থা করো হলো।
জানিনা বাচ্চা টা কি আদৌ জীবনের সাথে যুদ্ধ করে জয়ী হতে পারলো কিনা!
এইযে আমাদের দুইজন সিনিয়র ম্যাম সারাক্ষণ এত চেষ্টা করলেন, আমি নিজে ৩ বার Nicu তে দৌড়ে একবার একেকটা জিনিস নিয়ে আসলাম , দিনশেষে বাচ্চার কিছু হলে তার আত্মীয়রা বলবে ডাক্তার বুকে চাপ দিয়ে, ইনজেকশন দিয়ে মেরে ফেলছে! অথচ তাদের যে একটা Et tube কিনে আনবে এরকম লোক ও নাই, আমি নিজে গিয়ে নিয়ে আসছি!
আসলে রোগীর লোকদের ও কি দোষ, আমাদের স্বাস্থ্য ব্যাবস্থার যে হাল! রোগীর তুলনায় ডাক্তার,নার্স, হাসপাতাল,আইসিউ অপ্রতুল।
দিনশেষে এত পরিশ্রমের পিছনে শুধু একটাই চাওয়া, রোগীদের সুস্থ হওয়া।

©ডা:জহির*

বি:দ্র: ডা: কোন কিছু পরামর্শ দিলে সেটা সতর্কতার সঙ্গে মেনে চলার চেষ্টা করুন

চারদিন আগে আমার একজন এক্স কলিগের ঘরে দীর্ঘ সাধনার পর একজন কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। জন্মদানের পর সে গত রাতে বাসায় (শ্বশুরা...
14/10/2024

চারদিন আগে আমার একজন এক্স কলিগের ঘরে দীর্ঘ সাধনার পর একজন কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। জন্মদানের পর সে গত রাতে বাসায় (শ্বশুরালয়ে) পৌছায়।
শ্বাশুড়ি বাচ্চার গলা আর মাথা দেখে মন্তব্য করে - ওর তো মাথার সাথে লাগানো গলা হবে। প্রতিদিন তেল মালিশ কইরা গলা লম্বা করতে হবে।
এতে আমার কলিগ ও তার স্বামী আপত্তি জানিয়ে বলে এমন কিছু করতে ডাক্তার মানা করেছে।
এরপর তিনি ভীষন মনক্ষুন্ন হোন এবং এই ব্যাপারে আর কথা বাড়ান না।
আজ দুপুরে যখন আমার কলিগ ৪ দিনের বাচ্চাকে ঘুম পারিয়ে গোসলে যান তখন তার শ্বাশুড়ি বাচ্চাকে ঘুম থেকে তুলে বাচ্চাকে তেল মালিশ করে দেন। যা তিনি বাচ্চার মায়ের অনুমতি নিয়ে করেন নি।
আমার কলিগ গোসল থেকে ফিরে আসার পর বাচ্চাকে বিছানায় শোয়া অবস্থায় ই পান।
কিন্তু বাচ্চার গায়ে হাত দেওয়ার পর টের পায় বাচ্চাটা শীতল। অর্থাৎ সে আর জীবিত নেই। সাথে গায়ে তেলের চিটচিটে ভাবটাও পান।

সে চিৎকার করে বাচ্চাকে বুকে জড়িয়ে হাসপাতালে গেলে জানা যায় শিশুটি আরো ৩০-৪৫ মিনিট আগে মারা গিয়েছে।
এক্স রে করলে জানা যায় শিশুর গলা ও ঘাড়ের একটি হাড় মিসপ্লেস হয়ে গিয়েছে। এতে শিশুর নিশ্বাস বন্ধ হয়ে সেখানেই মারা যায়।

এতে আমার কলিগের বুঝতে বাকী থাকে না সে গোসলে থাকার সময় আসলে কি ঘটেছিলো।

এই মুহূর্তে আমার কলিগ শোকে পাগল প্রায়।
জুবিনকে নিয়ে সেখানে একা যাওয়া সম্ভব না বলে যেতে পারছিনা।
আর সেখানে গিয়ে আমি আসলে কি করবো জানিনা।
কারণ বাচ্চাদের ব্যাপারে আমি সবসময়ই বেশি সেন্সিটিভ। কখন নিজের বেয়াদব মার্কা জিহবা দিয়ে কাকে কি বলে বসি তার কোন ঠিকানা নাই।

কারণ আমার মনে হয় এটা কোন দুর্ঘটনা হিসেবে নেওয়া উচিত না। এটা সম্পূর্ন রূপে একটি হত্যাকান্ড। যার শাস্তি আসামীর পাওয়া উচিত।

একটা বিশেষ সংখ্যক মানুষের কাছে আমি বেয়াদব কারণ বাচ্চা পালার ব্যাপারে আমি তাদের পরামর্শে কান দেই নি।

সবাইকে অনুরোধ করবো। বিশেষ করে মায়েদের।
প্লিজ বাচ্চার ব্যাপারে কোন কম্প্রোমাইজ করবেন না। হয়ে যান বেয়াদব তবুও আপনার কোল খালি না হোক।

©জাকিয়া হোসাইন তৃষা

📌জরুরি গর্ভনিরোধক পিল বা  #ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহারে সতর্কতা-নারীদের জননতন্ত্র খুবই জটিল।     সবধরনের পিল সবার দেহের জন্য...
22/09/2024

📌জরুরি গর্ভনিরোধক পিল বা #ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহারে সতর্কতা-

নারীদের জননতন্ত্র খুবই জটিল।
সবধরনের পিল সবার দেহের জন্য উপযোগী হয়ে উঠেনা। অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ রোধে ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহার করা হয়। ফলশ্রুতিতে দেখা দেয়, অতিরিক্ত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া (বিশেষ করে অনিয়মিত রক্তস্রাব,মাথা ব্যথা)

👉জরুরি গর্ভনিরোধক পিলের কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া🤢

• বমি বমি ভাব বা বমি হতে পারে
• মাথা ব্যথা হতে পারে
• মাথা ঝিমঝিম করতে পারে
• অবসন্নতা বোধ হতে পারে
• স্তনে ব্যথা হতে পারে
• মাসিকের সমস্যা হতে পারে
• যোনিপথে রক্তক্ষরণ হতে পারে।

• জরুরি গর্ভনিরোধক খাবার পিল বা ইসিপি পরিবার পরিকল্পনার কোনও নিয়মিত পদ্ধতি নয়। এটি শুধুমাত্র জরুরি প্রয়োজনে ব্যবহার করা যায়।

🚫 অরক্ষিত যৌন মিলনের পর ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ইমার্জেন্সি পিল খান অনেক নারীরা। এই পিলের সাইড ইফেক্ট বা অপকারী দিকই বেশি। মাসে ১ বারের বেশি বা ঘনঘন ইমার্জেন্সি পিল খাওয়া উচিত নয়।

যেসব মায়েরা বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান তাদের ক্ষেত্রে এই পিলের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বেশি দেখা দিতে পারে। সাধারণত এই পিল গুলো খেলে বুকের দুধের পরিমান কমে যায়। এমনকি দুধের মাধ্যমে বাচ্চার দেহেও যেতে পারে যা ক্ষতিকর।

ইমার্জেন্সি পিলের ব্যবহারে মায়ের জিনগত পরিবর্তনও দেখা যাচ্ছে। বারবার ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহারের কারণে ডিম্বাশয়ে নানা প্রতিক্রিয়া হতে শুরু করে। যার ফলে জিনগত পরিবর্তন হয় আর তার প্রভাব সরাসরি পড়ে গর্ভজাতের উপরে। ফলে তার ক্রোমোজমে ত্রুটি দেখা দেয়।

• ইমার্জেন্সি পিল ব্যবহারের ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডক্টর বা গাইনোকোলজিস্ট -এর পরামর্শ নেওয়া উচিত।

সাবধান!!!
নিজে নিজে ওষুধ খাবেন না, যা পরবর্তীতে
👉 অকাল বন্ধ্যাত্ব ডেকে আনতে পারে
👉 জরায়ুর সমস্যা তৈরি করতে পারে।
👉 শরীর মুটিয়ে যেতে পারে।
👉 অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
👉 অতিরিক্ত ব্রণের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
👉 শরীরে রক্তশূণ্যতা এবং অনেক ওষুধের এক্টিভিটি কমিয়ে দিতে পারে।
©তাজরিন জাহান*

27/08/2024

Address

K. B. Diabetic & Consultation Center K. B. Physiotherapy Center, 01911-586371, Https://maps. App. Goo. Gl/Pp4SuMVKjEz7eEaA 8
Dhaka
ঢাকা-১২৩০

Opening Hours

Monday 07:30 - 23:55
Tuesday 07:30 - 23:55
Wednesday 07:30 - 23:55
Thursday 07:30 - 23:55
Friday 07:30 - 23:55
Saturday 07:30 - 23:55
Sunday 07:30 - 23:55

Telephone

+8801911586371

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when K.B.Diabetic & Consultation Centre posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to K.B.Diabetic & Consultation Centre:

Share