SADHU

SADHU "HALUA" DISCOVER NEW SOMEONE INSIDE OF YOUR MINE . HEALTHY, POWER AND STRONGER

"সাধুর হালুয়া"
পাওয়ার অফ লাইফ।
আধুনিকতার এই স্বর্ণ যুগে তথ্য-প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতি সাধন হয়েছে।মানুষের জীবন যাত্রার মান সহজ থেকে হয়েছে অনেক সহজতর। স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাব এবং ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমরা আজ সারা পৃথিবী এক সুতায় বাঁধা।আমরা এখন বলতে পারি সারা পৃথিবী চলে এসেছে আমার-আপনার হাতের মুঠোয়। তথ্য-প্রযুক্তির সঠিক শিক্ষা এবং প্রয়োগ এর ফলে আমরা আমাদেরকে নিয়ে গিয়েছি উন্নতির চরম শিখরে।
ঠিক এক ই ভাবে তথ্য-প্রযুক্তির অপব্যাবহার এর মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে নামিয়ে নিয়েছি অবনতির চরম নিম্নস্তরে।
পর্নোগ্রাফি এবং হস্তমৈথুন আধুনিক সমাজের জন্য একটি সামাজিক ব্যাধিতে পরিনত হয়েছে। অনেক ছেলে-মেয়ে নিজেদের অজান্তেই হারিয়ে ফেলছে তাদের মহা মূল্যবান প্রান সম্পদ, হারিয়ে ফেলছে তাদের যৌবন।
একটা পরিসংখ্যান মতে আমাদের দেশের শতকরা ৪৮ শতাংশ তরুণ-তরুণী এবং মধ্যে বয়সী নারী বা পুরুষ বিভিন্ন ভাবে যৌন সমস্যায় আক্রান্ত।
নিদিষ্ট একটা সময় শেষে যখন আমরা সংসার জীবনে প্রবেশ করি, প্রানপ্রিয় স্বামী-স্ত্রীর সাথে অনেক প্রেম নিয়ে যখনই সহবাসে লিপ্ত হই তখন আমরা বুঝতে পারি আমাদের ভুলগুলো।
যে কারনে অসংখ্য ছেলে-মেয়েকে বিয়ের আগে বা পরে চিকিৎসা নিতে হয় তাদের শারীরিক সমস্যা সমাধানের জন্য। আবার অনেকেই লজ্জায় বলতেও পারেন না, কষ্ট বুকের মাঝে চেপে রাখেন।
মানুষ তার নিজের লজ্জা কাউকে বলতে চায় না, আর সেটা যদি হয় একান্ত ব্যাক্তিগত লজ্জা তাহলে তো বলবার প্রশ্নই আসে না।
ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সেটা সমাধান করাটা বুদ্ধিমানের কাজ নাকি ভুল কে লুকিয়ে মহাভুল করাটা বুদ্ধিমানের কাজ? অবশ্যই ভুল শুধরে নেয়াই শ্রেয় বা বুদ্ধিমানের কাজ বলে আমি মনে করি।প্রতিটি মানুষের জীবনে ছোট-বড় অনেক ভুল থাকে এবং মানুষ ভুল থেকেই শিক্ষা গ্রহণ করে।
জীবনের প্রতিটি সমস্যার ই সমাধান রয়েছে। একটা বিষয় মাথায় রাখা অবশ্যই জরুরী, শারীরিক সমস্যা যেন কোনোভাবেই মানসিক সমস্যাতে পরিনত না হয়। "সমস্যা নিয়ে না ভেবে সমাধান নিয়ে ভাবুন, দেখবেন একসময় সমস্যা আর থাকবে না"।
আপনাদের সমস্ত বিষয় কে মাথায় রেখে আমরা নিয়ে এসেছি সম্পুর্ণ প্রকৃতি থেকে সংগ্রহকৃত শক্তি বর্ধক ৯৯ ধরনের গাছ, মধু এবং দুধ এর মাধ্যমে প্রস্তুতকৃত "সাধুর হালুয়া"।
প্রাপ্ত বয়সী ছেলে বা মেয়ে তাদের হারানো যৌবন ফিরে পেতে অথবা যৌবনকে ধরে রাখতে আমাদের এই "সাধুর হালুয়া" একবার খেয়ে দেখতে পারেন। আমরা কথা দিচ্ছি, মহান আল্লাহ চাইলে এবং আপনার সদিচ্ছা থাকলে সমস্যা থেকে পরিত্রাণ পাবেন ইনশাআল্লাহ।


আমাদের হালুয়ার বৈশিষ্টঃ
(১) আপনার সকল যৌন সমস্যা দূর করে আপনাকে শক্তিশালী করে তুলবে। (২) নিয়মিত সেবনে যৌবন শক্তি প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পেতে থাকে। (৩) বীর্য গাঢ় এবং সহবাস দীর্ঘস্থায়ী করে। (৪) শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে। (৫) তারুণ্যকে ধরে রাখে।
ইমার্জেন্সি টাইম…….
আপনি কি ইমার্জেন্সি সহবাস করতে চান তাহলে আমাদের স্পেশালিষ্ট এর কাছ থেকে জেনে নিন কিভাবে সেবন করবেন আমাদের হালুয়া।
যাদের জন্য আমাদের এই বিশেষ "সাধুর হালুয়া".......
(১) যারা বিবাহিত জিবনে সুখি না। (২) বিয়ে করতে যারা ভয় পাচ্ছেন। (৩) প্রসাবের সাথে যাদের ধাতু ক্ষয় হয়। (৪) ধযভঙ্গ বা লিঙ্গ নিস্তেজ হয়ে গিয়েছে। (৫) হস্তমৈথুনের কারনে দীর্ঘক্ষন সবাস করতে পারছেন না। (৬) সহবাসে দ্রুত বীর্যপাত হয় যাদের। (৭)যাদের বাচ্চা হয়না। (৮) লিঙ্গে যদি কারো সমস্যা থেকে থাকে। (৯) যাদের অতিমাত্রায় স্বপ্ন দোষ হয়। (১০)ছেলেদের চুলপড়া সমস্যার সমাধান করে। (১১)মেয়েদের চুলপড়া সমস্যার সমাধান করে। (১২) মেয়েদের অনিয়মিত মাসিক, সাদা স্রাব বা ধাতূ জনিত সমস্যার সমধান করে।
আমাদের বিশেষজ্ঞগন আপনাদের সমস্যার কথা শুনে,আলোচনার মাধ্যমে সকল প্রকার সমস্যা সমাধানের জন্য আপনাকে পরামর্শ প্রদান করে থাকেন।
আমাদের এই বিশেষ "সাধুর হালুয়া" এর কার্যকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে বা অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা সরাসরি কল করুন।
মোবাইল,ইমো, ওয়্যাটস্ অ্যাপ +৮৮০১৪০৬২৩২১২১

বিঃদ্রোঃ
আমাদের হালুয়ার কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। প্রাপ্তবয়স্ক, সুস্থ-অসুস্থ, নারী-পুরুষ আমাদের এই হালুয়া সেবন করতে পারবেন। প্রবাসী ভাইদের কথা চিন্তা করে দেশের বাহিরে কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে আমাদের হালুয়া পাঠিয়ে থাকি।
"সাধুর হালুয়া" পরিক্ষিত এবং প্রমানিত।
দীর্ঘ ১০ বৎসর যাবত আমরা সফলতার সাথে অফলাইনে আমাদের এই দেবা প্রদান করে আসছি। আলহামদুলিল্লাহ অনেকেই উপকৃত হয়েছে আমাদের মাধ্যমে।
কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী, একবার খেয়ে দেখুন আশা করি ভালো ফল পাবেন ইনশাআল্লাহ।
"সাধুর হালুয়া" ফিরিয়ে আনুন আপনার হারানো যৌবন।

মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার কিছু কার্যকারী টিপস... মিলন দীর্ঘস্থায়ী করতে সব পুরুষই চায়। প্রত্যেকটি পুরুষ চায় পরিপূর্ণ ভাবে য...
10/04/2023

মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার কিছু কার্যকারী টিপস...
মিলন দীর্ঘস্থায়ী করতে সব পুরুষই চায়। প্রত্যেকটি পুরুষ চায় পরিপূর্ণ ভাবে যৌন মিলন করতে। তবে নানান রকম কারণে মানুষের যৌনস্বাস্থ্য এবং যৌন মিলন করার ক্ষমতা নষ্ট হয়ে যায়। পৃথিবীতে অধিকাংশ দম্পতিই কোনও না কোনও এক সময় এই অভিযোগটা করেন, যে বিয়ের কিছু বছর পরেই পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ হারিয়ে যায়। একদিনে নিঃশেষ হয়ে যায় না; নিঃশেষ হতে থাকে ধীরে ধীরে এবং ক্রমশ। বিশেষ করে স্বামীরা আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্ত্রীদের প্রতি। আবার স্ত্রীরাও আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন স্বামীর প্রতি। আর ফলাফল হয় পরকীয়া ! সংসার ভাঙুক বা না ভাঙুক, সম্পর্ক ঠিকই ভাঙে। কিন্তু কখনো কি ভেবেছেন এমন কেন হয়? দুটো মানুষ পরস্পরকে খুব ভালোবেসে বিয়ে করলেও কেন হারিয়ে যায় আকর্ষণ? কেন হারিয়ে যায় স্বাভাবিক মিলন করার মন মানসিকতা আর কিভাবেই তা ফিরে পাওয়া যায়?
অধিক সময় যৌন মিলন করার পদ্ধতি
ফরাসী যৌন বিজ্ঞানীরা যৌনক্ষমতা কে দুটি সুনির্দিষ্ট ভাগে ভাগ করেছেন। তারা এক শ্রেণীকে বলেছেন 'Je fais quand je veux' অর্থাত্‍ আমার যখন ইচ্ছা তখনই আমি যৌন মিলন এ অংশগ্রহণ করতে পারি। দ্বিতীয় শ্রেণী বলেছেন 'Je fais quand je peux'- আমি মিলনে অংশগ্রহণ করতে পারি যখন আমার মধ্যে যৌনক্ষমতা বজায় থাকে। সাধারণতঃ ১৬ থেকে ৩৮ বছর বয়সের মধ্যে, কখনও কখনও ৪০-৪৫ বছর বয়স পর্যন্তও একজন পুরুষ দিন বা রাত্রি যে কোন সময়, যখনই ইচ্ছা যৌন মিলন করতে প্রবৃত্ত হতে পারেন। এই যৌন মিলন করার জন্য তিনি ইচ্ছা করলে রতিলীলার দ্বারা নিজেকে উত্তেজিত করে নিতে পারেন অথবা রতিলীলাকে বাদও দিতে পারেন। এই মিলনে তাঁর স্ত্রী সঙ্গীর ইচ্ছা বা আধা ইচ্ছাও থাকতে পারে এবং যে কোন অবস্থায়, যে কোন ভঙ্গিতে এবং যে কোন অবস্থানে চাইলে এরা মিলন করতে পারেন। চল্লিশ বা পঞ্চাশোরধ ব্যক্তিরা মিলনের সময় এবং সযন্তে নির্বাচন করে নিলেও সব সময় মিলনে অংশ গ্রহণ করতে পারে না। বয়স যত বাড়তে থাকে, যৌন মিলন এর বিরতির (frequency) সময় ততই দীর্ঘ হতে থাকে। এই বয়সে মিলনে প্রবৃত্ত হতে গেলে এরা রতিলীলার দ্বারা তীব্রভাবে উত্তেজনা লাভের প্রয়োজন অনুভব করেন। শুধু রতিলীলায় অভিজ্ঞ, ধৈর্যশীল এবং তীব্র যৌন আকর্ষণ সম্পন্ন ব্যক্তিরা। মিলন সঙ্গীর এইসব দৈহিক এবং চরিত্রগুণ এই বয়সের পুরুষের যৌন মিলনের অন্যতম প্রধান সহায়ক। এমন বহু বয়স্ক আছেন, যারা অপরিচিত এবং অসহযোগী নারীর সান্নিধ্যে এলে যৌন অক্ষম হয়ে যান, কিন্তু স্ত্রীর কাছে এলে মিলনে সহজে অংশ গ্রহণ করতে পারেন। আবার স্ত্রীর বয়স বেশী হওয়ার জন্য অথবা কোন অসুখ-বিসুখের ফলে দৈহিক স্বাস্থ্য এবং সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যাওয়া এইসব স্বামীরা যৌন মিলন করতে অক্ষম হয়ে যান। পুরুষের বেশী বয়সে যৌন অক্ষম হয়ে যাওয়ার মুলে যেসব কারণ আছে, এই কারণটি তাঁর মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান কারণ।
সাধারনত অধিক সময় নিয়ে যৌন মিলন করাটা পুরুষের সক্ষমতার উপরই নির্ভর করে। তথাপি কিছু পদ্ধতি অবলম্বন করে পুরুষরা তাদের মিলন কাল দীর্ঘায়িত করতে পারেন। তবে কে কতটা দীর্ঘ সময় নিয়ে যৌন মিলন করবে এটা অনেকটাই তাদের চর্চার উপর নির্ভর করে থাকে। আসুন জেনে নিই মিলন দীর্ঘায়িত করার কিছু পদ্ধতি সম্পর্কে।
চেপে/টিপে (স্কুইজ) ধরা - এই পদ্ধতিটি আবিষ্কার করেছেন মাষ্টার এবং জনসন নামের দুই ব্যক্তি। চেপে ধরা পদ্ধতি আসলে নাম থেকেই অনুমান করা যায় কিভাবে করতে হয়। যখন কোন পুরুষ মনে করেন তার বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন সে অথবা তার সঙ্গী লিঙ্গের ঠিক গোড়ার দিকে অন্ডকোষের কাছাকাছি লিঙ্গের নিচের দিকে যে রাস্তা দিয়ে মুত্র/বীর্য বহিঃর্গামী হয় সে শিরা/মুত্রনালী কয়েক সেকেন্ডর জন্য চেপে ধরবেন। (লিঙ্গের পাশ থেকে দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লিপের মত আটকে ধরতে হবে।)। চাপ ছেড়ে দেবার পর ৩০ থেকে ৪৫ সেকেন্ডের মত সময় বিরতী নিন। এই সময় লিঙ্গ সঞ্চালন বা কোন প্রকার যৌন কর্যক্রম করা থেকে বিরত থাকুন। এ পদ্ধতির ফলে হয়তো পুরুষ কিছুক্ষনের জন্য লিঙ্গের দৃঢ়তা হারাবেন। কিন্তু ৪৫ সেকেন্ড পুর পুনরায় কার্যক্রম চালু করলে লিঙ্গ আবার আগের দৃঢ়তা ফিরে পাবে। স্কুইজ পদ্ধতি একবার মিলন করার সময় আপনি যতবার খুশি ততবার করতে পারেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
সংকোচন (টেনসিং) - এ পদ্ধতি সম্পর্কে বলার আগে আমি আপনাদের কিছু বেসিক ধারনা দেই। আমরা প্রস্রাব করার সময় প্রসাব পুরোপুরি নিঃস্বরনের জন্য অন্ডকোষের নিচ থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চলে যে এক প্রকার খিচুনী দিয়ে পুনরায় তলপেট দিয়ে চাপ দেই এখানে বর্নিত সংকোচন বা টেনসিং পদ্ধতিটি অনেকটা সে রকম। তবে পার্থক্য হল এখানে আমরা খিচুনী প্রয়োগ করবো - চাপ নয়। মিলন কালে যখন অনুমান করবেন বীর্য প্রায় স্থলনের পথে, তখন আপনার সকল যৌন কার্যক্রম বন্ধ রেখে অন্ডকোষের তলা থেকে পায়ুপথ পর্যন্ত অঞ্চল কয়েক সেকেন্ডের জন্য প্রচন্ড শক্তিতে খিচে ধরুন। এবার ছেড়ে দিন। পুনরায় কয়েক সেকেন্ডের জন্য খিচুনী দিন। এভাবে ২/১ বার করার পর যখন দেখবেন বীর্য স্থলনেরে চাপ/অনুভব চলে গেছে তখন পুনরায় আপনার যৌন কর্ম শুরু করুন। সংকোচন পদ্ধতি আপনার যৌন মিলনকে দীর্ঘায়িত করবে। আবারো বলি, সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। তাই প্রথমবারেই ফল পাওয়ার চিন্তা করা বোকামী হবে।
বিরাম (টিজিং / পজ এন্ড প্লে) - এ পদ্ধতিটি বহুল ব্যবহৃত। সাধারনত সব যুগল এ পদ্ধতির সহায়তা নিয়ে থাকেন। এ পদ্ধতিতে মিলন কালে বীর্য স্থলনের অবস্থানে পৌছালে লিঙ্গকে বাহির করে ফেলুন অথবা ভিতরে থাকলেও কার্যকলাপে বিরাম দিন। এই সময় আপনি আপনাকে অন্যমনস্ক করে রাখতে পারেন। অর্থ্যত্‍ সুখ অনুভুতি থেকে মনকে ঘুরিয়ে নিন। যখন অনুভব করবেন বীর্যের চাপ কমে গেছে তখন পুনরায় শুরু করতে পারেন। বিরাম পদ্ধতির সফলতা সম্পুর্ন নির্ভর করে আপনার অভ্যাসের উপর। প্রথমদিকে এ পদ্ধতির সফলতা না পাওয়া গেলেও যারা যৌন কার্যে নিয়মিত তারা এই পদ্ধতির গুনাগুন জানেন। মনে রাখবেন সব পদ্ধতির কার্যকারীতা অভ্যাস বা প্রাকটিস এর উপর নির্ভর করে। একটা বিষয় প্রতিটা পুরুষেরই জেনে রাখা দরকার - বিষয়গুলি নিয়ে অবশ্যই আপনার স্ত্রীর সাথে আলোচনা করবেন। তাতে আপনারা দু'জনেই লাভবান হবেন। আপনি আপনার স্ত্রীকে পদ্ধতিগুলো বুঝিয়ে বলুন। দেখবেন সেই আপনাকে সাহায্য করছে। কারন সে জানে আপনি বেশি সময় নেয়া মানে তার নিজেরই লাভবান হওয়া।
মিলন অধিক সময় স্থায়ী করার মানসিক এবং শারিরীক পদ্ধতি
সবচাইতে বড় যে ভুলটি করেন বেশিরভাগ মানুষ, সেটা হলো বিয়ের পর নিজেকে আর আগের মত যত্ন না করা। নিজেকে সাজানো, নিজের সৌন্দর্য রক্ষা করা, শরীর সুগঠিত রাখা ইত্যাদি কাজগুলো করেন না। সময়ের সাথে সাথে জীবন থেকে হারিয়ে যায় নিজেকে সুন্দর দেখাবার প্রয়াস। স্বভাবতই সঙ্গীর চোখেও আপনি হয়ে পড়তে থাকেন সাদামাটা। অনেক ক্ষেত্রে কুত্‍সিতও! বিয়ে হয়ে গেলো মানেই ফুরিয়ে গেছে সব? বেশিরভাগ ক্ষেত্রে তাই হয়। কেবল দুজনে কোথাও বেড়াতে যাওয়া, একটা রোম্যান্টিক ডেট, রোম্যান্টিক মেসেজ চালাচালি এসব যেন কোথায় হারিয়ে যায়। এমনকি যৌন জীবনটাও হয়ে পড়ে একদম একঘেয়ে। অনেকেই মনে করেন, বিয়ে তো হয়েই গেছে! এখন আর এসব করে কী লাভ? আরে, বিয়ের পরই তো এসবের বেশী প্রয়োজন। রোমান্টিকতার চর্চা করুন মানসিক ও শারীরিক ভাবে। প্রেম ও যৌনতার দুনিয়া, দুটোকেই ভরিয়ে রাখুন নতুনত্বে। এবার এক নজরে দেখে নিন যৌন মিলন দীর্ঘস্থায়ী করার আরো কিছু কার্যকারী উপায় সম্পর্কে।
মাঝে মাঝে একটু দুরত্ব বজায় রাখুন - একটি খাবার যদি আপনি প্রতিদিন খান, কেমন লাগবে আপনার? কিংবা এক সিনেমা যদি রোজ দেখেন? সারাক্ষণ পরস্পরের সঙ্গে থাকলেও তাই হয়। কখনো তাঁকে ছাড়াই বেড়াতে যান। বন্ধুদের সঙ্গে মিশুন, নিজেকেও সময় দিন। একটু দূরত্ব সম্পর্কের জন্য ভালো।
সবসময় আগোছালো থাকা - আচ্ছা, প্রতিদিন আপনার ঘরে পরার পোশাকটি কি খেয়াল করে দেখেছেন কখনও? বেশির ভাগ মানুষই ঘরের মাঝে নিজেকে গুছিয়ে রাখেন না। ভুলে যান যে প্রিয় মানুষটি আপনাকে এই ঘরের মাঝেই দেখছে। তাই নিজেকে একটু গুছিয়ে রাখুন। একটা বিচ্ছিরি পোশাকের চাইতে একটু টিপটপ পোশাক পরুন, চুলটা আঁচড়ে রাখুন। দেখতে সুন্দর দেখালে আকর্ষণটা অটুট থাকবে চিরকাল।
খিটখিটে হয়ে যাওয়া - একটা জিনিষ সব সময় মনে রাখবেন যে, তিনি আপনার স্ত্রী বা স্বামী হলেই তার সাথে খারাপ ব্যবহার করার অধিকার আপনি রাখেন না। বরং তার সঙ্গেই করতে হবে সবচেয়ে ভালো ব্যবহার। কী বা যাবে আসবে, বিয়েই তো করেছি। এই ভাবনা অবিলম্বে ত্যাগ করুন।
মনের যৌন উত্তেজনা কম করুণ - প্রত্যেক যুবক যৌবনবতী নারীর দিকে তাকাতে বা তাঁর সঙ্গে মিশতে ভালবাসে। এই তাকানোর মধ্যে একপ্রকার যৌনোত্তেজনা মনে জাগে যদি কোন সুন্দরী নারীর দেহের কিছুটা অংশ দৃষ্টিগোচর হয়, তাহলে উত্তেজনার পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। আধুনিককালে মেয়েরা, যুবতীরা যে ভাবে দেহের বিশেষ বিশেষ অঙ্গ অনাবৃত রেখে জামাকাপড় পরে তাতে পুরুষের যৌন উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পায়। এছাড়া সিনেমায়, সিনেমার বিজ্ঞাপনে, টেলিভিশনে, স্নানের ঘাটে অথবা সমুদ্রতীরে, বিজ্ঞাপনে অর্ধ নগ্ন নারীদেহ নিয়তই পুরুষের মনে উত্তেজনার সৃষ্টি করে। এই উত্তেজনার ক্রমাগত আঘাত পুরুষের স্নায়ুচক্রের অনুভূতিকে ভোঁতা করে দেয়। তাই, পুরুষ যখন কোন জীবন্ত নারীর নগ্নদেহের প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে আসে বা খারাপ ছবি দেখে কিংবা চটি গল্প পড়ে-তখন তাঁর মধ্যে যে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, সেই উত্তেজনাই তাঁর স্নায়ুদের বিকল এবং অনুভূতিহীন করে দেয়। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ উত্তেজনা অবশ্যই প্রয়োজনীয়। কিন্তু পুরুষ মাত্রকেই 'চরম উত্তেজনা' এবং 'মাত্রামতো উত্তেজনা' এর মাঝে সীমারেখা টানতে শিখতে হবে। মনে উত্তেজনার শিহরণ যত কম হবে পুরুষের যৌন মিলন করার ক্ষমতা তত বেশী শক্তিশালী হবে। এমন অনেক অবিবাহিত বা সদ্যবিবাহিত যুবক আছেন-যারা যৌন জীবনের সঙ্গিনীর কাছে গেলেই লিঙ্গ থেকে কামরস ক্ষরণ হতে শুরু করে-তারপর সঙ্গিনী যখন মিলন কামনা করে তখন লিঙ্গে উত্তেজনা হয় না।
বাইরের টেনশন ঘড়ে নয় - আপনার আর্থিক দুঃশ্চিন্তা, চাকুরী বা ব্যবসা ক্ষেত্রের উদ্বিগ্ন মনোভাব, সংসারের অন্যত্র সংঘটিত কোন কলহজনিত অশান্তি, আপনার দাম্পত্যশয্যায় বয়ে নিয়ে যাবেন না। ঐ দ্বন্দ্ব কহলজাত যে উদ্বিগ্ন মনোভাব, তা পুরুষের যৌন মিলন করার ক্ষমতা স্তিমিত করে দেয়, পুরুষকে উত্তেজনাহীন করে দেয়। আজকের পৃথিবীতে এত বেশী ব্লাডপ্রেসারের আমদানীর মূলও মানসিক উদ্বেগ। মানসিক উদ্বেগ দেহের স্বাভাবিক কর্মপদ্ধতিতে বাঁধা সৃষ্টি করে। দেহের প্রত্যেক বিভাগ এই উদ্বেগের জন্য আহত হয়। পাকস্থলী এবং সংশ্লিষ্ট যন্ত্রাংশকে ক্ষতিগ্রস্থ করে, আর যেসব স্নায়ু যৌনাঙ্গকে পরিচালনা করে তারা এর প্রভাবে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বহু মধ্যবয়সী পুরুষ এই জাতের মানসিক উদ্বেগের জন্য যৌনজীবনে নিরুত্‍সাহ হয়ে পড়েন-শেষে একেবারে যৌন মিলন করতে অক্ষম হয়ে পড়েন। ধরুন, আপনি যদি কোন রাত্রিতে শুনতে পান যে, আপনার এক ঘনিষ্ঠ আত্মীয় বা বন্ধু মারা গেছে, কি আপনারা এক নিদারুণ আর্থিক ক্ষতি হয়েছে, সেদিন কি আপনার যৌন মিলন করার প্রবৃত্ত হতে প্রেরণা জাগে? নিশ্চয়ই না। যেদিন আপনার স্ত্রীর সঙ্গে কোন কারণে ভীষণ মনোমালিন্য হয়-সেদিন কি আপনার রতিমিলনে প্রবৃত্ত হতে ইচ্ছা হয়? নিশ্চয়ই না। অতএব মানসিক উদ্বেগকে যথাসম্ভব আপনার দাম্পত্যশয্যা থেকে দূরে রাখুন।
ধূমপান মদ্যপান বাদ দিন - যারা ধূমপান করেন, তাঁরা বোধ হয় লক্ষ্য করেছেন, যে মানসিক অশান্তি বা উদ্বেগের সময় মানুষ খুব বেশী ধূমপান করে। ধূমপান করলে শরীরে যে নিকোটিনজাত উত্তেজনা সৃষ্টি হয় তা স্নায়ুর উপরে যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে তাতে সাময়িক উদ্বেগ বাড়ে এবং স্নায়ুবিক দৌর্বল্য আধিক্য লাভ করে। তামাকের নিকোটিন মানুষের রক্তকোষের উপরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। রক্তের কোষগুলি এর প্রভাবে একটার গায়ে আর একটা আটকে যায় এবং রক্ত চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি হয়। যৌন মিলন করার জন্য অবশ্যই রক্ত প্রবাহের সঠিক গতি এবং চলাচল ক্রিয়া অত্যন্ত দরকারী। আবার মাত্রাতিরিক্ত মদ্যমান মানুষের স্নায়ু এবং অনুভূতি শক্তিকে ভোঁতা করে দেয়। মানুষ যখন মদের প্রভাবে থাকে, তখন তাঁর পক্ষে যা কিছু করা সম্ভব এবং তা সে নিজের অবচেতন মনের ইচ্ছার দ্বারা করে। তখন মনের যেমন কোন শক্তি থাকে না, দেহেরও তেমনি শক্তি থাকে না। মদ মানুষের অনুভূতিশক্তি এবং মিলন করার শক্তিকে এইভাবে ধ্বংস করে দেয়।
স্নায়ুর প্রক্ষেপ নিবৃত্তকারী ওষুধ এড়িয়ে চলুন - আধুনিক যুগের জীবনযাত্রার অন্যতম প্রধান সমস্যা মানসিক দ্বন্দ্ব এবং উদ্বেগ। এই উদ্বেগ মানুষকে এত বিব্রত করে তোলে যে, এর নিবৃত্তির জন্য মানুষ চিকিত্‍সকের শরণাপন্ন হতে বাধ্য হয়। কোটি কোটি উদ্বিগ্ন মানুষের জন্য তাই চিকিত্‍সাবিজ্ঞান আবিস্কার করেছে হাজার হাজার মানসিক উদ্বেগ শান্ত করার ওষুধ। সারা বিশ্বে এইসব ওষুধ বিক্রি হচ্ছে বিড়ি সিগারেটের মতো। এইসব ওষুধ ব্যবহার করলে স্নায়ু এবং গ্রন্থিগুলি অনুভূতিশক্তি হারাতে থাকে। এরপর এমন এক সময় আসে যখন যৌন মিলন করার মানসিকতা নষ্ট হয়ে যায়।
পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর খাদ্য খেতে হবে - সাধারণ ভাবে শরীরকে সুস্থ এবং কর্মঠ রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও প্রোটিন যুক্ত খাদ্য খেতে হবে। দেহের স্নায়ুচক্রের স্বাস্থ্যরক্ষার জন্য ভিটামিন অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, বিশেষ করে ভিটামিন বি-১, ভিটামিন ই । কারণ, পুরুষের মিলন অক্ষমতার মূলে থাকে স্নায়ুতন্ত্রের অসাড়তা বা অসুস্থতা। প্রোটিন খাদ্য দেহকে শক্তিশালী এবং মজবুত করে রাখবে। যৌনমিলনে দৈহিক শক্তিরও বেশ একটা প্রয়োজনীয় স্থান আছে। খাদ্যের অভাবে, পুষ্টির অভাবে দেহ দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ে। গ্রন্থিরা ঠিকমতো পুষ্টি পায় না-ফলে যৌনমিলনে যেসব জিনিস দেহের দরকার তারা নিস্তেজ থাকায় কাজ করে না বলেই যৌন অক্ষমতা দেখা দেয়।
পর্যাপ্ত মুক্ত বাতাসে ব্যায়ম করা দরকার - যৌনক্ষমতা বজায় রাখার জন্য দেহের মাংসপেশীর স্বাস্থ্য যেমন দরকারী, তেমনি দরকার দেহের মধ্যে রক্তের সঠিক সঞ্চালন। আর এই দুইটির একটির জন্য দরকার নিয়মিত ব্যায়াম-অন্যটির জন্য মুক্ত বাতাস। ব্যায়াম করলে দেহের মাংসপেশীরা উপকৃত হবে, ঠিকমতো গড়ে উঠবে এবং বৃদ্ধি পাবে। আর মুক্ত বাতাস থেকে অক্সিজেন পেলে রক্ত চলাচল সঠিক হবে। যৌন উত্তেজনা হলে দেহের পেশীগুলি যেমন স্ক্রিয় হয়, তেমন রক্ত চলাচলের গতিও বৃদ্ধি পায়। চাইলে যোগ ব্যায়াম ও করতে পারেন।
প্রয়জন সহযোগিতার - পুরুষের যৌন মিলন করার অক্ষমতা নারীর সহযোগিতা পেলে অনেকাংশে দূর হয়। যৌন জীবনের সঙ্গিনী যদি পুরুষকে সাহায্যে করে তাহলে যৌন মিলন অক্ষম পুরুষও দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে। যৌন মিলন যে সঙ্গীর সঙ্গেই হোক না কেন, মনকে দৃঢ় রাখতে হবে, কোন প্রকার ভীতি সংশয় বা সন্দেহ মনে দেখা দিলে যৌন অক্ষমতা অনিবার্য হয়ে আত্মপ্রকাশ করে। অনেক সময় দেখা যায় যে, অনেক পুরুষ স্বল্প সময়ের মধ্যেই বীর্যপাত করেন, যার ফলে নারী অতৃপ্ত থেকে যায়। তাই মিলন করার সময় নারীর চাওয়া পাওয়াকে বেশি প্রাধান্য দেয়া উচিত। মিলনের সময় বাড়াতে আরো যা খেয়াল রাখবেন -
▪নিজেকে অযথা উত্তেজিত হতে দিবেন না, ধৈর্য ধরুন। উত্তেজিত হলে দীর্ঘক্ষণ সঙ্গম করা সম্ভব নয়।
▪সঙ্গিনীর গায়ে হাত দেয়ার আগে তাকে ভালোবাসুন।
▪চুম্বন দিয়ে শুরু করুন এবং তা দীর্ঘায়িত করুন।
▪স্পর্শ কাতর অংশে প্রথমেই হাত দিবেন না।
▪সঙ্গিনী পুরোপুরি উত্তেজিত হবার ১-২ মিনিট পর মিলন করার প্রস্তুতি নিন।
▪কখনোই জোর করে কিছু করবেন না অথবা জোর করে দীর্ঘায়িত করবেন না।
▪সঙ্গীনির পছন্দ অনুযায়ী আসন পরিবর্তন করুন। কারণ আসন পরিবর্তনে মিলনের ইচ্ছা পুনরায় বেড়ে যায় যার কারণে দীর্ঘসময় মিলন করা সম্ভব।
▪একজনের আমন্ত্রনের জন্য অন্যজন বসে থাকবেন না।
▪কারো আগে পরে বীর্যপাত হলে কিংবা শক্ত না হলে সঙ্গীকে দোষারোপ করবেন না। মাঝে মাঝে এরকম হতেই পারে।
পরিশেষে - যৌন অক্ষমের মূলে যেমন মানসিক কাজ করে, তেমনি দৈহিক কারণও আছে। যদি কেউ যৌন অক্ষমতার দরুণ যৌনজীবনে বিপর্যস্ত হতে বসেন, তবে তাঁর উচিত্‍ কোন ভাল চিকিত্‍সককে দিয়ে তাঁর যৌনাঙ্গ ও প্রষ্টেট সংক্রান্ত অঙ্গগুলি পরীক্ষা করা এবং মানসিক কারণটি খুঁজে বের করা। রতিবিরতিতে ব্রহ্মচর্য লাভ হতে পারে কিন্তু যৌন জীবন দুর্বল হয়ে পড়ে। যাদের যৌন জীবন যৌবনের যত প্রথমে শুরু হয় তারা তত বেশি দিন যৌন জীবনে সক্রিয় থাকেন। অবশ্য এর জন্য দেহ এবং মনের যত্ম নিতে হবে, পরিত্যাগ করতে হবে অসুস্থ এবং অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা।

"অধিক সময় সহবাস করাটা আসলে নিয়ম মেনে প্রাকটিস এর বিষয় "এমন মেডিসিন  আবিষ্কার  হয় নাই যেটা আপনার বীর্য বের হওয়া বন্ধ করে ...
05/04/2023

"অধিক সময় সহবাস করাটা আসলে নিয়ম মেনে প্রাকটিস এর বিষয় "
এমন মেডিসিন আবিষ্কার হয় নাই যেটা আপনার বীর্য বের হওয়া বন্ধ করে দেবে।
ঔষধ অনেকটা পথের সন্ধান এর মতো, পথ কিন্তু আপনাকেই চলতে হবে।
আপনি সহবাসে ভুল করবেন আপনার বীর্যপাত ঘটবে না এটা আশা করা বোকামি।
অযথা প্রতারিত হবেন না সত্য জেনে নিন।

কি ......বুঝেন নাই ব্যাপারটা !
03/04/2023

কি ......
বুঝেন নাই ব্যাপারটা !

একটু খেয়াল করুন ......সারাদিন রোযা রাখার পর ইফতারে অনেক কিছু খেতে মনে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আপনি যখ...
29/03/2023

একটু খেয়াল করুন ......
সারাদিন রোযা রাখার পর ইফতারে অনেক কিছু খেতে মনে চাইবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আপনি যখন হঠাৎ করে অনেক খেয়ে ফেলবেন, আপনার পাকস্থলী ফুলে ফেঁপে উঠবে , তখন পাকস্থলী জায়গা করে নেবার জন্য আশেপাশের অন্যান্য অঙ্গসমূহকে চাপ দেয়। যার ফলে লাগতে শুরু করে হাঁসফাঁস।
অনেক পরিমানে খাবার খেলে চারিদিক থেকে হরমোন বেশি বেশি নি:সরণ হতে হয়,
ফলে হরমোন নি:সরণকারী অঙ্গসমূহ পড়ে যায় ভীষণ বিপদে।

আবার বেশি খাবার হজমের জন্য যখন বেশি বেশি হাইড্রোক্লোরিক এসিড নি:সরণ হয় তখন বুক জ্বালাপোড়াও যায় বেড়ে।
যখন আপনার হজমের গতি বেড়ে যাবে তখন..
গরম লাগা শুরু হবে,
মাথা ঝিম ঝিম লাগবে,
শরীর ক্লান্ত লাগবে।
শুনলে অবাক হবেন
আপনার হার্টের উপরেও চাপ পড়ে যায় খুব।

তাই ইফতারে অতিরিক্ত খাবেন না। আপনার শরীর কে চাপে ফেলে দিবেন না। ফল, জল, শর্করা বেশি বেশি খান।
ভাজাপোড়া কম কম।

"বিশুদ্ধতায় পরিপূর্ণ হোক প্রতিটি মানব হৃদয় "পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।
23/03/2023

"বিশুদ্ধতায় পরিপূর্ণ হোক প্রতিটি মানব হৃদয় "
পবিত্র মাহে রমজানের শুভেচ্ছা।

"হুঁশ হারালেওযেন জুস না হারায়"
21/03/2023

"হুঁশ হারালেও
যেন জুস না হারায়"

21/03/2023

এক চামচ এ তিন বার
বৌ বলবেন আমাকে ছার।
আমাদের হালুয়া
ঢেকে দিবে আপনার দূর্বলতা।
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা কল করুন ।☎️০১৪০৬-২৩ ২১ ২১

"হালুয়া হোক স্পেশালখাট হোক শব্দ নিরোধক"
19/03/2023

"হালুয়া হোক স্পেশাল
খাট হোক শব্দ নিরোধক"

17/03/2023

স-হ-বা-সে একদম সময় পাচ্ছেন না !
একান্ত গোপন বলে কাউকে বলতে পারছেন না!
আমরা বলছি আপনাকে আর লজ্জায় পড়তে হবে না ..
অর্ডার করতে আমাদের পেজে মেসেজ করুন অথবা কল করুন ☎️০১৪০৬-২৩ ২১ ২১

এক চামচ এ তিন বারবৌ বলবেন আমাকে ছার....আমাদের হালুয়াঢেকে দিবে আপনার দূর্বলতা.....
16/03/2023

এক চামচ এ তিন বার
বৌ বলবেন আমাকে ছার....
আমাদের হালুয়া
ঢেকে দিবে আপনার দূর্বলতা.....

একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, শতকরা ৮০ জন পুরুষ মানুষের শারীরিক সমস্যার চেয়ে মানসিক সমস্যা বেশিপ্রভাব ফেলে তার যৌন জীবন এ...
27/02/2023

একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে,
শতকরা ৮০ জন পুরুষ মানুষের শারীরিক সমস্যার চেয়ে
মানসিক সমস্যা বেশিপ্রভাব ফেলে তার যৌন জীবন এর উপর।
নিজের প্রতি আস্থাশীল হতে হবে।
(ঔষধ সেবন করুন এবং সঠিক পরামর্শ মেনে মেনে চলুন
আপনার সমস্যাকে স্থায়ী ভাবে সমাধান করুন)
মহান আল্লাহ আপনাদের সকলকে পরিপূর্ণ সুস্থতা দান করুন।

এক ঘন্টা সহবাস করতে চান ?এক চামচ হালুয়া খান......
26/02/2023

এক ঘন্টা সহবাস করতে চান ?
এক চামচ হালুয়া খান......

Address

Mirpur Dhaka
Dhaka
1216

Telephone

+8801406232121

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SADHU posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to SADHU:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram