Porom Sotto - পরম সত্য

Porom Sotto - পরম সত্য আত্মশুদ্ধির জন্য ইসলামিক মেডিটেশন

21/10/2025

কথাগুলো আপনার জীবন পরিবর্তন করতে যথেষ্ট - Noman Ali Khan Bangla lecture আপনার এই জিজ্ঞাসাটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইসলামে নিজেকে আল...

21/10/2025

মন থেকে হিংসা দূর করুন - Noman Ali Khan Bangla lecture মন থেকে হিংসা দূর করার জন্য ইসলামে অনেক দিক-নির্দেশনা এবং উপায় বলা হয়েছে। হিং...

16/10/2025

“আল্লাহর সৎ বান্দাদের পথ বনাম বিলাসি জীবনের প্রতারণা-
কল্পনা করো, তুমি এমন এক যুগে আছো-
যেখানে মানুষ দুই দলে বিভক্ত।
একদল আল্লাহর সৎ বান্দা,
আরেকদল দুনিয়ার বিলাসে মত্ত আত্মভোলা মানুষ।

প্রথমে তুমি দেখছো,
আল্লাহর সৎ বান্দারা কেমন শান্ত।
তারা নিজেদের পরিবারকে ভালোবাসে,
কিন্তু এই ভালোবাসা তাদেরকে আল্লাহর ভয় থেকে দূরে সরায় না।

সূরা ত্বা-হা’র আয়াত মনে করো
> “তারা নিজেদের পরিবারের লোকদের মধ্যে আল্লাহভীরু জীবন যাপন করতো।”
(ত্বা-হা ২৬)
তারা আল্লাহর ভয় ও মমতায় ভরা জীবন যাপন করতো।
তারা সন্তানদের দুনিয়ার সুখের জন্য এমন কিছু করতো না,
যা তাদের পরকালের নাজাত নষ্ট করে দেয়।

তাদের চোখে ভয়, কিন্তু সেই ভয় শান্তি আনে।
তাদের হৃদয়ে ভালোবাসা, কিন্তু সেই ভালোবাসা সীমার মধ্যে বাঁধা।
তারা জানে,
“দুনিয়া সাময়িক, কিন্তু পরকাল চিরস্থায়ী।”

এখন কল্পনা করো অন্য এক দৃশ্য…
এক ব্যক্তি নিজের ঘরে আরামে, বিলাসে নিমগ্ন।
তার সন্তানরা সুখে, পরিবার আনন্দে,
কিন্তু এই সুখের ভিতর লুকিয়ে আছে অন্যের কষ্ট,
অন্যের অধিকার হরণ, হারাম উপার্জনের ধোঁয়া।

সে ভাবে— “আমি সুখে আছি।”
কিন্তু বাস্তবে সে ধ্বংসের দিকে যাচ্ছে।
আল্লাহর সীমারেখা ভেঙে ফেলছে,
বিলাসের মোহে হারিয়ে যাচ্ছে তার আত্মা।

এখন নিজের দিকে তাকাও...
তোমার জীবন কোন পথে চলছে?
তুমি কি আল্লাহর সৎ বান্দাদের মতো
পরিবারকে ভালোবাসার মধ্যেও আল্লাহর ভয় ধরে রেখেছো?
নাকি তুমি অজান্তে বিলাসের পেছনে দৌড়ে
নিজের পরকাল নষ্ট করছ?

নিজেকে প্রশ্ন করো...
“আমার রিজিকের উৎস কি হালাল?”
“আমার ভালোবাসা কি আমাকে আল্লাহর কাছ থেকে দূরে নিচ্ছে?”
“আমি কি আমার পরিবারের সুখের জন্য নিজের আত্মাকে বিক্রি করছি?”

এখন হৃদয়ের গভীর থেকে বলো—
“হে আল্লাহ, আমাকে সৎ বান্দাদের পথে চলার তাওফিক দিন।”
“আমাকে এমন হৃদয় দিন, যা ভয় পায় কিন্তু শান্তিতে থাকে।”
“আমার পরিবারকে হালাল রিজিক দিন,
যাতে আমাদের সুখ হয় আপনার সন্তুষ্টির ছায়ায়।”

চোখ বন্ধ রেখেই অনুভব করো—
আল্লাহর রহমত তোমার চারপাশে ছড়িয়ে পড়ছে।
তুমি এখন সেই সৎ বান্দাদের কাতারে যেতে চাও,
যাদের হৃদয়ে ভয় আছে, কিন্তু ভয়েই তারা মুক্তি পায়।
যারা আল্লাহকে ভয় করে, তাই তারা সুখে থাকে।
যারা সীমারেখা মানে, তাই তারা মরর্যাদায় থাকে।

এখন নিজের হৃদয়কে বলো—
“আমি আল্লাহর সৎ বান্দা হতে চাই।”
“আমি আল্লাহর সীমা রক্ষা করবো,
যতই দুনিয়া লোভ দেখাক না কেন।”

13/10/2025

Enjoy the videos and music you love, upload original content, and share it all with friends, family, and the world on YouTube.

🌙 তাহাজ্জুদের আধ্যাত্মিক ও ধ্যানমূলক দোয়া (বাংলায়)হে আমার প্রভু আল্লাহ!এই নিঃস্তব্ধ রাতে আমি আপনার সামনে দাঁড়িয়ে আছি...
12/10/2025

🌙 তাহাজ্জুদের আধ্যাত্মিক ও ধ্যানমূলক দোয়া (বাংলায়)

হে আমার প্রভু আল্লাহ!
এই নিঃস্তব্ধ রাতে আমি আপনার সামনে দাঁড়িয়ে আছি,
চারদিকে নীরবতা, অথচ আমার অন্তর কাঁদছে।
আমার পাপ, আমার দুর্বলতা, আমার লজ্জা — সব আপনি জানেন।
তবু আপনি আমাকে ডাকেন, বলেন — “এসো, আমি ক্ষমা করবো।”
হে আল্লাহ! আমি এসেছি আপনার দরজায়,
আমি এমন দরিদ্র যে আপনার করুণা ছাড়া কিছুই আমার নেই।
আমার চোখ অশ্রু ঝরায়, আমার হৃদয় তওবা করে —
আপনি দয়ালু, আপনি ক্ষমাশীল, আপনি পরম প্রেমময়।

হে আল্লাহ!
আমার জীবনের প্রতিটি বেদনা, প্রতিটি ব্যর্থতা,
প্রতিটি হারিয়ে যাওয়া আশা আমি আপনার হাতে সঁপে দিচ্ছি।
আমি মানুষের কাছে ছোট হতে চাই না —
আপনি হোন আমার একমাত্র ভরসা।
আমাকে এমন শক্তি দিন যাতে আমি আপনাকে ভুলে না যাই,
এমন হৃদয় দিন যাতে আমি শুধুমাত্র আপনার প্রেমে ভরে থাকি।
যখন আমি একা থাকি, তখনও যেন অনুভব করি —
আপনি আমার সঙ্গে আছেন, আপনি আমার রব।

হে পরম দয়ালু আল্লাহ!
আমি জানি, আমার আমল কম, কিন্তু আপনার রহমত অসীম।
আমার চোখে পানি দিন, আমার অন্তরে বিনয় দিন,
যেন আমি সত্যিকারের বান্দা হতে পারি।
আমাকে এমন তাওয়াক্কুল দিন যে দুনিয়ার ঝড়েও আমি বলি —
“হাসবিয়াল্লাহ, আল্লাহই আমার জন্য যথেষ্ট।”
আমাকে এমন ধৈর্য দিন যে বিপদেও আমি বলি —
“আলহামদুলিল্লাহ।”

হে আমার রব,
আমার রিজিকের দরজা খুলে দিন হালাল উপায়ে,
এমন রিজিক দিন যা আমার অন্তরে বরকত আনে, অহংকার নয়।
আমার পরিবারকে হিফাজত করুন,
আমার সন্তানদের হিদায়াত দিন,
আমাদের ঘরকে নামাজ ও কুরআনের নূরে ভরিয়ে দিন।

হে আল্লাহ, আমার অন্তরকে শুদ্ধ করুন।
অহংকার, হিংসা, লোভ, কামনা — সব দূর করুন।
আমাকে এমন অন্তর দিন যা আপনার জিকিরে কাঁপে,
এমন চোখ দিন যা আপনার ভয়ে অশ্রু ফেলে,
এমন জিহ্বা দিন যা শুধু আপনাকেই স্মরণ করে।
হে আল্লাহ! আমি আপনার ভালোবাসা চাই,
আমি চাই আপনি আমার অন্তরের রাজা হোন,
এমনকি আপনি যদি পরীক্ষা নেন,
তবুও যেন আমি আপনার উপরই ভরসা রাখি।

হে মহান সৃষ্টিকর্তা!
যখন আমি দুনিয়ার চিন্তায় ক্লান্ত হই,
আপনি আমাকে শান্তি দিন আপনার স্মরণে।
যখন আমি ব্যর্থতায় ভেঙে পড়ি,
আপনি আমাকে উঠিয়ে দিন তাওয়াক্কুলের ডানায়।
যখন আমি পথ হারাই,
আপনি আমাকে ফিরিয়ে আনুন সেই পথে —
যে পথে আপনার ভালোবাসা আছে,
আপনার রহমত আছে,
আপনার সাক্ষাৎ আছে।

হে আল্লাহ!
আমার কবরকে প্রশস্ত করুন, আলোয় ভরিয়ে দিন।
আমার মুখে শাহাদাতের কালিমা রাখুন মৃত্যুর সময়ে।
হাশরের ময়দানে আমাকে নবীজির (ﷺ) ছায়ার নিচে রাখুন।
আমার আমলনামা ডান হাতে দিন,
আর বলুন — “হে আমার বান্দা, আমি তোরে ক্ষমা করলাম।”
আমি শুধু আপনার মুখ দেখতে চাই,
শুধু আপনার সান্নিধ্য চাই,
কারণ আপনার চেয়ে সুন্দর আর কিছুই নেই।
আল্লাহুম্মা আমিন।

3️⃣ আল্লাহ চিরন্তন তাঁর কোনো শুরু বা শেষ নেই।আল্লাহ... তিনি চিরন্তন। তিনি ছিলেন যখন কিছুই ছিল না। না ছিল আকাশ, না ছিল মা...
09/10/2025

3️⃣ আল্লাহ চিরন্তন তাঁর কোনো শুরু বা শেষ নেই।
আল্লাহ...
তিনি চিরন্তন।
তিনি ছিলেন যখন কিছুই ছিল না।
না ছিল আকাশ, না ছিল মাটি, না ছিল সময়, না ছিল স্থান।
আপনারা কল্পনা করুন—
এই বিশাল মহাবিশ্ব, কোটি কোটি তারা, গ্যালাক্সি, সমুদ্র, পর্বত, সূর্য—
এসব কিছুর আগেও একমাত্র তিনি ছিলেন।
আর যখন সব কিছু বিলীন হয়ে যাবে, তখনও একমাত্র তিনি থাকবেন।
আল্লাহর কোনো শুরু নেই, কোনো শেষ নেই।
তিনি সময়ের সীমার বাইরে।
তিনি সৃষ্টির পূর্বেও ছিলেন, এবং সৃষ্টির পরেও চিরকাল থাকবেন।
আল্লাহ বলেন:
“তিনিই সর্বপ্রথম এবং সর্বশেষ, প্রকাশ্য এবং অপ্রকাশ্য। এবং তিনি সব কিছুর সম্যক জ্ঞাত।”
— সূরা আল-হাদীদ (৫৭:৩)
এ আয়াতে আল্লাহ নিজেকে পরিচয় দিচ্ছেন —
“আল-আওয়াল” (প্রথম), “আল-আখির” (শেষ), “আয-যাহির” (প্রকাশ্য), “আল- বাতিন” (অপ্রকাশ্য)।
আপনারা এখন হৃদয়ে অনুভব করুন —
তিনি আছেন, ছিলেন, থাকবেন।
আপনারা কখনো জন্মের আগে ছিলেন না,
কিন্তু আল্লাহ ছিলেন।
আপনারা একদিন চলে যাবেন,
তবুও আল্লাহ থাকবেন, চিরকাল, অমর, অনন্ত।
নবী করিম ﷺ বলেছেন:
“হে আল্লাহ! তুমি সর্বপ্রথম, তোমার আগে কিছুই নেই। তুমি সর্বশেষ, তোমার পরে কিছুই থাকবে না।”
— সহিহ মুসলিম, হাদীস: ২৭১৩
এই হাদীস আমাদের শেখায় —
সৃষ্টির শুরুতে আল্লাহ ছিলেন, আর শেষেও আল্লাহ থাকবেন।
সবকিছুর শুরু তাঁর হাতে, সবকিছুর পরিণতিও তাঁরই দিকে।
এখন আপনারা মনকে শান্ত করুন...
গভীরভাবে শ্বাস নিন...
চোখ বন্ধ করে অনুভব করুন —
আপনার চারপাশের সব কিছু একদিন শেষ হয়ে যাবে,
কিন্তু আল্লাহ কখনো শেষ হবেন না।
তাঁর অস্তিত্বে কোনো পরিবর্তন নেই, কোনো সীমা নেই।
তিনি ঘুমান না, ক্লান্ত হন না, ক্ষয়প্রাপ্ত হন না।
তিনি সেই সত্তা, যাঁর অস্তিত্বের কোনো সমাপ্তি নেই।
আল্লাহ বলেন:
“সবকিছু ধ্বংস হয়ে যাবে, কেবল তোমার প্রতিপালকের মুখ ব্যতীত, যিনি মহিমাময় ও মর্যাদাবান।”
— সূরা আর-রহমান (৫৫:২৬-২৭)
আপনারা কল্পনা করুন, একদিন এই পৃথিবী, এই জীবন, এই দেহ সব বিলীন হয়ে যাবে—
তবুও থাকবেন একমাত্র আল্লাহ।
তাঁর আলো, তাঁর ক্ষমতা, তাঁর অস্তিত্ব কখনো নিভে যাবে না।
এই চিন্তায় মন নিমগ্ন করুন...
যিনি চিরন্তন, তাঁর ওপরই নির্ভর করুন।
যিনি কখনো শেষ হন না, তাঁর সাথেই আত্মাকে যুক্ত করুন।
তাঁর স্মরণে হৃদয় স্থির করুন।
আপনারা এখন হৃদয়ে বলুন —
“হে আল্লাহ, তুমি আদি, তুমি অনন্ত। তোমার কোনো শুরু নেই, কোনো শেষ নেই। আমি তোমারই দাস।”
এই অনুভূতি হৃদয়ে নেমে আসুক,
আত্মা প্রশান্ত হোক, মন হালকা হয়ে যাক।
কারণ যিনি চিরন্তন, তাঁর সাথে সম্পর্কই অমর।
তাঁর দিকেই প্রত্যাবর্তন, তাঁর দিকেই শান্তি।

🌿 রিজিকের দায়িত্ব কার?—ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিস্তারিত আলোচনামানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল প্রশ্নগুলোর...
29/09/2025

🌿 রিজিকের দায়িত্ব কার?—ইসলামিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিস্তারিত আলোচনা

মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সংবেদনশীল প্রশ্নগুলোর মধ্যে একটি হলো—রিজিকের দায়িত্ব আসলে কার? আমরা প্রতিদিন জীবিকার জন্য ছুটে চলি, কাজ করি, ব্যবসা করি, চিন্তিত থাকি ভবিষ্যতের জন্য। কিন্তু ইসলামের আলোকে এ প্রশ্নের উত্তর খুবই স্পষ্ট: রিজিকের দায়িত্ব একমাত্র আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালার উপর।

কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা ঘোষণা করেছেন—

> “পৃথিবীতে চলমান প্রত্যেকটি জীবের রিজিক আল্লাহর দায়িত্বে রয়েছে।”
(সুরা হুদ: ৬)

এই আয়াত আমাদেরকে নিঃসন্দেহ করে দেয় যে, ছোট্ট পিঁপড়া থেকে শুরু করে আকাশে ওড়া পাখি, এমনকি পুরো মানবজাতি—সবার রিজিকের গ্যারান্টি দিয়েছেন আল্লাহ নিজে। অর্থাৎ মানুষের জীবনের প্রয়োজনীয় সবকিছু আল্লাহ নির্ধারণ করে রেখেছেন।

রাসূলুল্লাহ ﷺ-ও এ বিষয়ে স্পষ্টভাবে বলেছেন:
“কোন প্রাণী মৃত্যুর আগে তার রিজিক পূর্ণ না হওয়া পর্যন্ত মারা যাবে না।” (ইবনু মাজাহ)

অর্থাৎ আমাদের ভাগ্যে যা লেখা আছে, তা আমাদের কাছে আসবেই। কারো পক্ষে তা কেড়ে নেওয়া সম্ভব নয়, আবার আমরা যতই দৌড়াদৌড়ি করি না কেন, আমাদের ভাগ্যে যেটুকু নির্ধারিত নেই, তা আমরা কখনোই পাবো না।

তাহলে প্রশ্ন আসে—যদি রিজিকের দায়িত্ব আল্লাহর, তবে মানুষের ভূমিকা কী? ইসলাম বলছে, মানুষকে চেষ্টা করতে হবে। কাজ করা, পরিশ্রম করা, ব্যবসা করা, কৃষি করা—এগুলোই আমাদের জন্য ইবাদতের মতো। তবে চেষ্টা করতে হবে শুধুমাত্র হালাল উপায়ে। কেননা রিজিক আসবেই, কিন্তু সেটা যদি হারাম পথে অর্জিত হয় তবে সেখানে আল্লাহর সন্তুষ্টি থাকবে না, বরং গুনাহ হবে।

এ কারণে ইসলাম আমাদেরকে শিখিয়েছে, রিজিক নিয়ে অতিরিক্ত চিন্তিত না হয়ে বরং আল্লাহর উপর ভরসা (তাওয়াক্কুল) রাখতে। যেমন পাখির উদাহরণ দেওয়া হয়েছে—
“তোমরা যদি আল্লাহর উপর যথাযথ ভরসা করতে, তবে তিনি তোমাদের রিজিক দিতেন যেমন তিনি পাখিকে রিজিক দেন। সকালবেলায় খালি পেটে বের হয় আর সন্ধ্যায় ফিরে আসে পেট ভরে।” (তিরমিজি)

এখান থেকে আমরা বুঝতে পারি, শুধু ঘরে বসে থাকা নয়, বরং চেষ্টা করতে হবে। তবে চেষ্টা করার পর ফলাফল আল্লাহর উপর ছেড়ে দিতে হবে।

সারমর্ম:

রিজিকের আসল মালিক ও দায়িত্বশীল হলেন আল্লাহ। মানুষের কাজ হলো হালাল পথে পরিশ্রম করা, আর মনে দৃঢ় বিশ্বাস রাখা যে আল্লাহই রিজিকের দাতা। তাই রিজিকের জন্য হতাশ হওয়া, দুশ্চিন্তায় ভেঙে পড়া বা হারাম উপায়ে দৌড়াদৌড়ি করা একজন মুমিনের জন্য ঠিক নয়। আল্লাহর উপর ভরসা ও হালাল পথে চেষ্টা—এই দুইয়ের সমন্বয়েই একজন মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতে সফল হতে পারে।

---

আপনি কি চান আমি এটাকে একটি জুম ক্লাস/বক্তৃতার জন্য পূর্ণাঙ্গ বক্তব্য (স্ক্রিপ্ট আকারে) সাজিয়ে দিই, যাতে আপনি দেখে দেখে বলতে পারেন?

কল্পনা করুন—আপনি দীর্ঘ এক যাত্রার শেষে এসে দাঁড়িয়েছেন জান্নাতের দরজার সামনে। আপনার অন্তর প্রশান্ত, আপনার আত্মা হালকা, ...
23/09/2025

কল্পনা করুন—আপনি দীর্ঘ এক যাত্রার শেষে এসে দাঁড়িয়েছেন জান্নাতের দরজার সামনে। আপনার অন্তর প্রশান্ত, আপনার আত্মা হালকা, আর আপনার হৃদয়ে শুধু এক আকাঙ্ক্ষা—আল্লাহর সান্নিধ্যে প্রবেশ করা।
এখন ধীরে ধীরে অনুভব করুন, দরজার দুই পাশে দাঁড়িয়ে আছেন ফেরেশতারা। তাদের মুখমণ্ডল আলোর মতো দীপ্তিময়, তাদের হাসি শান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছে, তাদের চোখে মমতা ও দয়ার প্রতিফলন। তারা আপনাকে স্বাগত জানানোর জন্য অপেক্ষা করছে। আপনি তাদের দিকে তাকাচ্ছেন, আর তাদের কণ্ঠস্বর ধীরে ধীরে আপনার কানে বাজছে—মধুর, কোমল, প্রশান্তিময় কণ্ঠে তারা বলছে: “সালামুন আলাইকুম, তিবতুম, ফাদখুলুহা খালিদিন”—তোমাদের উপর শান্তি বর্ষিত হোক, তোমরা পবিত্র হয়েছ, চিরকাল জান্নাতে প্রবেশ করো।”
এই সালাম শুধু একটি সম্ভাষণ নয়, এটি আপনার জন্য আল্লাহর পক্ষ থেকে চিরস্থায়ী শান্তি ও নিরাপত্তার ঘোষণা। আপনি অনুভব করছেন—এই সালামের প্রতিটি শব্দ আপনার হৃদয়ের গভীরে গিয়ে স্পর্শ করছে। যেন আপনার সমস্ত ক্লান্তি, সমস্ত কষ্ট, সমস্ত দুশ্চিন্তা এক মুহূর্তে মুছে যাচ্ছে। আপনার অন্তরে এক অসীম প্রশান্তি নেমে আসছে।
এখন ধীরে ধীরে শ্বাস নিন, আর কল্পনা করুন এই সালামের সুর আপনার বুকের ভেতর ছড়িয়ে পড়ছে। প্রতিটি শ্বাসের সাথে আপনি অনুভব করছেন, আপনার অন্তর আরও শান্ত হচ্ছে, আপনার আত্মা আরও হালকা হচ্ছে। ফেরেশতাদের সেই সালাম যেন আলোর মতো আপনার অন্তরকে পূর্ণ করছে।
মনে করুন, তারা আপনাকে আহ্বান করছে এমন এক স্থায়ী ঘরে, যেখানে আর কোনো ভয় নেই, কোনো কষ্ট নেই, নেই কোনো দুঃখের ছায়া। তাদের অভ্যর্থনা আপনার জন্য আল্লাহর দয়া ও রহমতের প্রতীক। তারা আপনাকে জানিয়ে দিচ্ছে—আপনি সফল হয়েছেন, আপনি পবিত্র হয়েছেন, এখন আপনার চিরস্থায়ী আবাস শুরু হতে যাচ্ছে।
প্রিয় আত্মার সাথীরা, এই মুহূর্তে গভীরভাবে ভাবুন—যখন ফেরেশতারা আপনাকে এভাবে অভ্যর্থনা জানাবে, তখন কেমন অনুভূতি হবে? আপনার চোখ বেয়ে অশ্রু ঝরছে, কিন্তু সেই অশ্রু আনন্দের, প্রশান্তির, কৃতজ্ঞতার। আপনি অন্তরে দোয়া করছেন—“হে আল্লাহ, আমাকে এমনই অভ্যর্থনার যোগ্য করে দাও। আমাকে ক্ষমা করো, আমাকে জান্নাতের অতিথি হিসেবে গ্রহণ করো।”
এখন কিছুক্ষণের জন্য নীরবে থাকুন। শুধু সেই সালামের ধ্বনি কল্পনা করুন, ফেরেশতাদের আলোয় ভরা মুখ দেখুন, আর অনুভব করুন যে আপনি সত্যিই জান্নাতের দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে আছেন। আপনার হৃদয় শান্ত, আপনার আত্মা আল্লাহর নূরে ভরে যাচ্ছে।

দোর্দণ্ড প্রতাপশালীকে কেন ধ্বংস করেন-
23/09/2025

দোর্দণ্ড প্রতাপশালীকে কেন ধ্বংস করেন-

এখন কল্পনা করুন, আপনার অন্তরে একটি নরম আলো জ্বলছে, আল্লাহর নূর যেমন অন্তরের প্রতিটি কোণকে স্পর্শ করছে। প্রতিটি নিঃশ্বাসে...
23/09/2025

এখন কল্পনা করুন, আপনার অন্তরে একটি নরম আলো জ্বলছে, আল্লাহর নূর যেমন অন্তরের প্রতিটি কোণকে স্পর্শ করছে। প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে আপনি ধীরে ধীরে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা শুরু করছেন—“হে আল্লাহ, আমাদেরকে জান্নাতুল ফিরদাউস দান করো, তোমার দর্শনে ধন্য করো।” এই প্রার্থনা শুধু শব্দ নয়, এটি আপনার অন্তরের গভীর ইচ্ছা, আপনার আত্মার আকাঙ্ক্ষা, যা আল্লাহর নৈকট্য অর্জনের জন্য এক গভীর আধ্যাত্মিক আবেদন।
আপনার হৃদয় কল্পনা করছে—যখন আল্লাহ আপনার প্রার্থনাকে গ্রহণ করবেন, তখন জান্নাতুল ফিরদাউসের চরম সৌন্দর্য আপনার অন্তরে প্রতিফলিত হবে। সবুজ বাগান, ঝরনা, সোনালী আলো, কলকল নদী—সবকিছু আপনার অন্তরের প্রশান্তি ও আনন্দের সঙ্গে মিলিত হবে। আপনার আত্মা অনুভব করছে, আল্লাহর দর্শন অর্জনের মুহূর্তে সমস্ত দুঃখ, কষ্ট, দুশ্চিন্তা আর আবেগের ভার ধীরে ধীরে দূর হচ্ছে।
এখন মনকে আরও গভীরে নিয়ে যান। কল্পনা করুন, আপনার সমস্ত আমল—ভালো ও খারাপ—আলোর মাধ্যমে বিশ্লেষণ হচ্ছে। আপনি আল্লাহর উপস্থিতি অনুভব করছেন, যা আপনার অন্তরকে পূর্ণ করছে শান্তি, ভালোবাসা এবং ভক্তিতে। এই প্রার্থনার প্রতিটি শব্দ আপনার অন্তরকে শক্তি দিচ্ছে, আপনার আত্মাকে শুদ্ধ করছে, এবং আপনার হৃদয়কে আল্লাহর নূর দ্বারা আলোকিত করছে।
ধীরে ধীরে নিজেকে জান্নাতুল ফিরদাউসের সেই অবস্থানে কল্পনা করুন, যেখানে আল্লাহর দর্শন আপনার আত্মাকে পুরোপুরি প্রশান্তি ও আনন্দে ভরে দিচ্ছে। প্রতিটি নিঃশ্বাসের সঙ্গে বলুন—“হে আল্লাহ, আমাদের অন্তরকে দৃঢ় করো, আমাদের আমলকে শুদ্ধ করো, এবং আমাদেরকে জান্নাতুল ফিরদাউসে প্রবেশের সৌভাগ্য দাও।”
শুধু অনুভব করুন, শোনুন, এবং আপনার হৃদয় আল্লাহর নূর ও দয়া দ্বারা ভরে উঠুক। আপনার অন্তরের প্রার্থনা যেন একটি দীপ্তি হয়ে আল্লাহর নৈকট্য অনুভব করায়, ধীরে ধীরে আপনার মন, আত্মা ও হৃদয় পুরোপুরি প্রশান্তি ও আধ্যাত্মিক শক্তিতে পূর্ণ হোক।

দুনিয়ার জীবন অস্থায়ী:  প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আজকের এই প্রশিক্ষণমূলক ক্লাসে আমরা গভীর ধ্যানে প্রবেশ করব। আপনারা চোখ ধীরে ধ...
22/09/2025

দুনিয়ার জীবন অস্থায়ী: প্রিয় ভাই ও বোনেরা, আজকের এই প্রশিক্ষণমূলক ক্লাসে আমরা গভীর ধ্যানে প্রবেশ করব। আপনারা চোখ ধীরে ধীরে বন্ধ করুন। শান্ত আসনে বসুন। দেহকে আলগা করুন। আপনার শ্বাস-প্রশ্বাসের উপর মনোযোগ দিন। ধীরে ধীরে শ্বাস নিন, ধীরে ধীরে ছেড়ে দিন। প্রতিটি শ্বাস যেন আপনাকে অস্থিরতা থেকে দূরে সরিয়ে নিয়ে যায়, আর প্রশান্তির দিকে নিয়ে আসে।
আমরা আজ ধ্যান করব এক অনন্য সত্য নিয়ে—এই দুনিয়ার জীবন অস্থায়ী। পৃথিবীর সমস্ত সৌন্দর্য, শক্তি, সম্পদ, ক্ষমতা, এমনকি আমাদের প্রিয় সম্পর্কগুলো—সবই ক্ষণস্থায়ী। আজ আছে, কাল নেই। এই সত্য আমরা জানি, কিন্তু আমাদের অন্তরে খুব কমই গভীরভাবে অনুভব করি। আর আজ আমরা সেই অনুভূতিকে হৃদয়ে প্রবেশ করাব।
চোখ বন্ধ রেখে এখন কল্পনা করুন—আপনি একটি বাগানে বসে আছেন। চারপাশে ফুল, আলো, নীরবতা। পাখির ডাক শোনা যায়। সবকিছু শান্ত। হঠাৎ ভাবুন, এ দৃশ্যও একদিন বদলে যাবে। ফুল ঝরে পড়বে, পাখি উড়ে যাবে, বাতাস থেমে যাবে। দুনিয়ার প্রতিটি দৃশ্যপটের মতো, আপনার চোখের সামনে যা কিছু আছে—সবই অস্থায়ী।
মনে মনে বলুন—“হে আল্লাহ! আমাকে দুনিয়ার অস্থায়িতা অনুভব করতে দাও। আমাকে স্মরণ করিয়ে দাও যে আমি পথিক, আমার গন্তব্য অন্যত্র।”
এখন আপনার জীবনের দৃশ্য কল্পনা করুন। শৈশব থেকে আজ পর্যন্ত যাত্রাপথ আপনার চোখের সামনে আসুক। শৈশবের খেলা, কৈশোরের স্বপ্ন, যৌবনের আকাঙ্ক্ষা—সব কেটে গেছে। কোথায় সেই মুহূর্তগুলো? সবই স্মৃতিতে, সবই চলে গেছে। যেমন করে এই মুহূর্তও একদিন স্মৃতিতে পরিণত হবে। আপনি ভাবুন—জীবনের প্রতিটি ধাপ একে একে ক্ষণস্থায়ী দৃশ্য।
আপনার অন্তরে প্রশ্ন তুলুন—আমি কি এমন কিছুর পিছনে ছুটছি যা স্থায়ী নয়? আমি কি এমন কিছুর জন্য ভয় পাচ্ছি যা একদিন মুছে যাবে? ধীরে ধীরে প্রতিটি শ্বাসের সাথে এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজুন। প্রতিটি শ্বাস আপনাকে সত্যের কাছে নিয়ে আসুক।
এখন কল্পনা করুন—আপনার নিজের জানাজা। মানুষ আপনাকে কাঁধে নিয়ে যাচ্ছে। পৃথিবীর সম্পদ, মর্যাদা, ক্ষমতা, সম্পর্ক—কিছুই আপনার সাথে যাচ্ছে না। কেবল আপনার কর্ম, আপনার নিয়ত, আপনার আমল—এগুলোই আপনার সঙ্গী। ভাবুন, আপনার হৃদয় তখন কেমন অনুভব করছে? ভয়? না শান্তি?
এই ধ্যানের মাঝে আপনি উপলব্ধি করুন—আসল শক্তি, আসল নিরাপত্তা, আসল ভালোবাসা কেবল আল্লাহর কাছে। দুনিয়া ক্ষণস্থায়ী, কিন্তু আখিরাত চিরস্থায়ী।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা, এখন মনে মনে বলুন—“হে আল্লাহ! আমার অন্তরকে শুদ্ধ করে দাও। আমাকে অস্থায়ী দুনিয়ার পিছুটান থেকে রক্ষা করো। আমাকে আখিরাতের যাত্রী হিসেবে বাঁচতে দাও।”
শ্বাস নিন ধীরে ধীরে। প্রতিটি শ্বাসে কল্পনা করুন আপনি আল্লাহর দিকে এগিয়ে যাচ্ছেন। শ্বাস ছাড়ুন ধীরে ধীরে। প্রতিটি শ্বাস ছাড়ার সাথে কল্পনা করুন আপনার ভয়, অহংকার, লোভ, আসক্তি দূরে চলে যাচ্ছে। আপনি হালকা হচ্ছেন, মুক্ত হচ্ছেন।
এই ধ্যান চলতে চলতে আপনার অন্তরে শান্তি নামুক। আপনার হৃদয় গম্ভীর হোক। আপনি যেন সত্য উপলব্ধি করেন—এই দুনিয়া পরীক্ষার জায়গা, স্থায়ী বাড়ি নয়। আর আপনি প্রস্তুত হচ্ছেন সেই স্থায়ী গন্তব্যের জন্য।
শেষে আমার সাথে মনে মনে বলুন—“হে আল্লাহ! আমাদের অন্তরকে আলোকিত করো। আমাদেরকে সঠিক পথ দেখাও। দুনিয়ার অস্থায়িতা আমাদের মনে দৃঢ়ভাবে স্থাপন করো, যাতে আমরা আখিরাতের যাত্রী হিসেবে জীবন কাটাতে পারি। আমীন।”

21/09/2025

আজ আমরা কৃতজ্ঞতার ধ্যান করব।
প্রিয় ভাই ও বোনেরা,
কৃতজ্ঞতা বা শুকর হলো ঈমানের মূল সৌন্দর্য। আল্লাহ বলেন:
“তোমরা যদি কৃতজ্ঞ হও তবে আমি তোমাদেরকে আরও বেশি দিব।” (সূরা ইবরাহীম ১৪:৭)
👉 আসুন নিয়ত করি—
“আজ আমি আল্লাহর প্রতিটি নিয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞ হতে শিখব।”

⏰ ৫–১৫ মিনিট: শ্বাস-প্রশ্বাস ও মনোসংযোগ
এখন সবাই আরাম করে বসুন। চোখ বন্ধ করুন।
👉 গভীর শ্বাস নিন ৪ সেকেন্ড ধরে…
👉 ২ সেকেন্ড ধরে রাখুন…
👉 ধীরে ধীরে ছাড়ুন ৬ সেকেন্ডে।
প্রত্যেক শ্বাসে মনে মনে বলুন:
নিঃশ্বাস নিতে নিতে বলুন: “আলহামদুলিল্লাহ…”
ছাড়তে ছাড়তে বলুন: “…তুমি আমাকে জীবন দিয়েছ।”
এভাবে অন্তত ৫ বার করুন।

⏰ ১৫–২৫ মিনিট: নিয়ামতের সচেতনতা
চোখ বন্ধ করে কল্পনা করুন— আপনার চোখ আছে, আপনি দেখতে পারছেন।
আপনার কান আছে, শুনতে পাচ্ছেন।
আপনার হাত-পা আছে, কাজ করতে পারছেন। আপনার পরিবার আছে, ভালোবাসা আছে।
এখন ধীরে ধীরে বলুন:
👉 “আলহামদুলিল্লাহ, হে আল্লাহ, তুমি আমাকে এ নিয়ামতগুলো দিয়েছ।”
(২ মিনিট নীরবতা রাখুন, যেন সবাই চিন্তা করে)

⏰ ২৫–৩৫ মিনিট: অতীত জীবনের কৃতজ্ঞতা
নিজেকে মনে করিয়ে দিন—
আপনি কত সমস্যার মধ্যেও আল্লাহর সাহায্য পেয়েছেন।
এমন সময় ছিল যখন আপনি ভেবেছিলেন কিছুই সম্ভব না, অথচ আল্লাহ রাস্তা খুলে দিয়েছেন।

👉 মনে বলুন:
“হে আল্লাহ, আমার জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে তুমি আমার সাথে ছিলে, আমি কৃতজ্ঞ।”

⏰ ৩৫–৪৫ মিনিট: বর্তমান মুহূর্তের কৃতজ্ঞতা
এখন বর্তমান সময়ের দিকে মন দিন।
আজ আপনি এখানে বসে আছেন, শ্বাস নিচ্ছেন, শান্তিতে আছেন।
আপনার শরীরে শক্তি আছে, মন আছে।
আপনি আল্লাহকে স্মরণ করছেন।

👉 মনে বলুন:
“হে আল্লাহ, এ মুহূর্তের জন্য আমি কৃতজ্ঞ।”

⏰ ৪৫–৫৫ মিনিট: ভবিষ্যতের জন্য কৃতজ্ঞ অঙ্গীকার
এখন ধীরে ধীরে মনে করুন—
আমি কৃতজ্ঞ থাকব, আল্লাহ আমাকে আরও দিবেন।
আমি নিয়ামতগুলো অপচয় করব না।
আমি সবসময় শুকর করব।

👉 মনে মনে বলুন:
“হে আল্লাহ, আমি প্রতিটি নিয়ামত তোমার পথে ব্যবহার করার অঙ্গীকার করছি।”
(২ মিনিট নীরব ধ্যান রাখুন)

⏰ ৫৫–৬০ মিনিট: সমাপনী দোয়া
সবাই হাত তুলুন এবং একসাথে দোয়া করুন:
হে আল্লাহ, আমাদের অন্তরকে কৃতজ্ঞ করো। আমাদের জিহ্বাকে তোমার শুকরে ব্যস্ত রাখো। আমাদের আমলকে কৃতজ্ঞতার মাধ্যমে সুন্দর করো। তুমি যেন আমাদের দুনিয়া ও আখিরাতে সফল করো।
آمين يا رب العالمين
শেষে সবাই একসাথে বলুন:
👉 “আলহামদুলিল্লাহ।”

Address

House-01. Road-06, Block-G, Bosila Garden City, Mohammadpur
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Porom Sotto - পরম সত্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Porom Sotto - পরম সত্য:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram