ManSure BD

ManSure BD Healthy Products for men.

14/09/2024
বাঘের মতো বাঁচুন
04/09/2023

বাঘের মতো বাঁচুন

ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর দিনের সেরা মুহূর্ত হয়তো এটি! ❤️হাসিখুশি ভাবে আড্ডায় মেতে আছেন বিরাট কোহলি, বাবর আজমরা। এমন দ...
03/09/2023

ম্যাচ পরিত্যক্ত হওয়ার পর দিনের সেরা মুহূর্ত হয়তো এটি! ❤️

হাসিখুশি ভাবে আড্ডায় মেতে আছেন বিরাট কোহলি, বাবর আজমরা। এমন দৃশ্য তো আর সবসময় দেখা মিলে না। হঠাৎ করে আসে বলেই এমন মুহূর্ত গুলো 'মোমেন্ট অফ দ্য ডে' বলে গণ্য হয়। 👌

চুল পড়া বন্ধ করার ৭ উপায়কেমিক্যাল ব্যবহার বন্ধ করুন: চুলে হাজার ধরনের কেমিক্যালের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। মাথায় সালফেট ...
31/08/2023

চুল পড়া বন্ধ করার ৭ উপায়

কেমিক্যাল ব্যবহার বন্ধ করুন: চুলে হাজার ধরনের কেমিক্যালের ব্যবহার বন্ধ করতে হবে। মাথায় সালফেট ও প্যারাবিনমুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। এ ক্ষেত্রে অয়েল বেজড বা কন্ডিশনার বেজড শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারলে এই শীতের আবহে সব থেকে ভালো কাজ করে।

ময়েশ্চারাইজার: শীতে এমন কন্ডিশনার ব্যবহার করুন, যার মধ্যে ভালো পরিমাণে ময়েশ্চারাইজার রয়েছে। কেমিক্যালযুক্ত চুলের রং ব্যবহার করা বন্ধ করুন। এমন রং ব্যবহারে চুলের ময়েশ্চারাইজার কমে যায়। তাই এর পরিবর্তে হেনা ব্যবহার করতে পারেন। চেষ্টা করুন বাড়িতেই মেহেদি পাতা বেটে হেনাপ্যাক বানিয়ে নিতে।

মাথায় গরম পানি নয়: মাথায় গরম পানি নয়, স্বাভাবিক পানিই ভালো। তবেই ভালো থাকবে চুল।

হিট ব্যবহার বন্ধ: অনেক সময় হেয়ার স্টাইল করতে গিয়ে অনেকে হিট দেন। তবে এই অভ্যাস একেবারেই চলবে না। এভাবে হিট দিলে চুল আরও শুষ্ক হয়ে যাবে। তাই স্নানের পর স্বাভাবিক উপায়েই চুল শুকাতে দিন।

শীতে প্রতিদিন মাথায় পানি নয়: মাথার ময়লা দূর করতে অনেকেই শ্যাম্পু দিয়ে মাথা ধুয়ে নেন প্রতিদিন। তবে শীতে রোজ রোজ শ্যাম্পু করার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে দুবার এটি করতে পারেন। এর মাধ্যমে মাথায় থাকা প্রাকৃতিক সিরাম, অর্থাৎ যার মাধ্যমে চুল চকচকে দেখায়, তা চুলে উপস্থিত থাকবে। ফলে শীতেও চুল দেখাবে সুস্থ ও ঝলমলে।

খাবার: শীতে মৌসুমি ফল, শাকসবজি বেশি করে খান। এসব খাবারে উপস্থিত ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট আপনাকে এবং সুরক্ষিত রাখবে আপনার চুলও।

অয়েল ম্যাসাজ: নারকেল তেল, বাদাম তেল ও অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিয়ে তৈরি করুন একটি তেলের মিশ্রণ। তারপর সেই মিশ্রণ চুলে ও মাথার ত্বকে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন। একদিন পর চুল শ্যাম্পু দিয়ে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। আর খেয়াল করুন চুলের অবাক করা জেল্লা।

যৌন শক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায়০১। মধু : যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখার শ্রেষ্ঠ উপাদান হল মধু। সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্ব...
31/08/2023

যৌন শক্তি বৃদ্ধির ১০ উপায়

০১। মধু : যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখার শ্রেষ্ঠ উপাদান হল মধু। সকালে খালি পেটে জিহ্বা দ্বারা মধু চেটে খেলে কফ দূর হয়, পাকস্থলী পরিস্কার হয়, দেহের অতিরিক্ত দূষিত পদার্থ বের হয়, গ্রন্থ খুলে দেয়, পাকস্থলী স্বাভাবিক হয়ে যায়, মস্তিস্ক শক্তি লাভ করে, স্বাভাবিক তাপে শক্তি আসে, রতি শক্তি বৃদ্ধি হয়, মূত্রথলির পাথর দূর করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক হয়, গ্যাস নির্গত হয় ও ক্ষুধা বাড়ায়। প্যারালাইসিসের জন্যও মধু উপকারী। মধু হাজারো রকম ফুল ও দানার নির্যাস।

০২। খেজুর : যৌন শক্তির সঙ্গে খোরমা ও খেজুরের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে। এ কারনেই বিবাহ-শাদীতে খোরমা-খেজুর বিলি করার আদিম রীতি চলে আসছে। খোরমা খেজুর চুষলে পিপাসা দমন হয়। অধিকাংশ হালুয়া তৈরীতে এ কারণেই খোরমা ও খেজুর ব্যাবহার করা হয়। চিকিতসা বিজ্ঞানের বিভিন্ন গ্রন্থেও খোরমা ব্যবহার যৌন শক্তির জন্য উপকারী বলা হয়েছে।

০৩। ডিম ও দুধ : সকালের নাস্তায় প্রতিদিন একটি করে সেদ্ধ ডিম খান। এটি যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে এবং সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায় ও শরীর চাঙ্গা থাকে। সকাল বেলা একটি সেদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন শরীরে শক্তি পাওয়া যায়। কারণ সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন, প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান। তাড়াহুড়ার সময় যদি নাস্তা খাওয়ার সময় না থাকে তাহলেও একটি সেদ্ধ ডিম খেয়েই সেরে নিন সকালের নাস্তা। সেদ্ধ ডিমে আছে ভিটামিন, প্রোটিন ও শরীরের জন্য উপকারী চর্বি উপাদান।

যৌন শক্তি বৃদ্ধি এবং যৌবন ধরে রাখতে দুধের কোন তুলনা হয়না। বিশেষ করে ছাগলের দুধ পুরুষের যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে অসাধারণ ভূমিকা পালন করে।

০৪। পালং শাক :
পালং শাকে আছে প্রচুর পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম। ম্যাগনেসিয়াম শরীরে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করে। জাপানের গবেষকদের মতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়লে যৌন উদ্দীপনাও বাড়ে। পালং শাক ও অন্যান্য বিভিন্ন রকম শাক,ব্রকলি, লেটুস, ফুলকপি, বাঁধাকপি এগুলোতে রয়েছে ফলেট, ভিটামিন বি সহ অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এগুলো সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কিছু উপাদান।

০৫। রসুন : রসুনে অনেক উপকারিতা রয়েছে। রসুন ফোড়া ভালো করে, ঋতুস্রাব চালু করে, প্রস্রাব স্বাভাবিক করে, পাকস্থলী থেকে গ্যাস নির্গত করে, নিস্তেজ লোকদের মধ্যে যৌন ক্ষমতা সৃষ্টি করে, বীর্য বৃদ্ধি করে, গরম স্বভাব লোকদের বীর্য গাঢ় করে, পাকস্থলী ও গ্রন্থর ব্যাথার উপকার সাধন এ্যাজমা এবং কাঁপুনি রোগেও উপকার সাধন করে।

০৬। স্ট্রবেরি : স্ট্রবেরি দেহের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে বিধায় শারীরিক সক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ ও অ্যান্টিঅক্সিডেনট যা পুরুষের স্পারমের সংখ্যা বৃদ্ধি করে।

০৭। কলা : কলায় রয়েছে ব্রমেলাইন নামক এনজাইম যা পুরুষের যৌন সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এছাড়াও এতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও রিবফ্লাবিন যা শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে দেহকে সুস্থ রাখে এবং বীর্যের মান উন্নত করে।

০৮। তরমুজ : তরমুজ কে মূলত প্রাকৃতিক ভায়াগ্রা বলা হয়ে থাকে। এক গবেষণায় জানা গিয়েছে যে তরমুজে রয়েছে এমন কিছু বিশেষ উপাদান যা দেহের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে সাহায্য করে।

০৯। বাদাম : সকল ধরনের বাদামেই আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট ও কোলেস্টেরল যা দেহের যৌন শক্তি বৃদ্ধি করে এবং বীর্য তৈরি ও ঘন হতে সাহায্য করে। এর মধ্যে এ্যলমন্ড (কাঠ বাদাম) চিনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম খাওয়া বেশি ভাল।

১০। তৈলাক্ত মাছ : তৈলাক্ত মাছে রয়েছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড যা সুস্থ যৌন জীবনের জন্য অত্যন্ত উপকারী। সামুদ্রিক মাছেও প্রচুর পরিমাণে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড DHA O EPA শরীরে ডোপামিন বাড়িয়ে দেয় এবং মস্তিষ্কে উদ্দীপনা জাগিয়ে তোলে। তৈলাক্ত ও সামুদ্রিক মাছ খেলে শরীরের রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং গ্রোথ হরমোনের নিঃসরন হয়। ফলে যৌন স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং যৌন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

চলুন দেখা যাক, যেসব কারণে পুরুষের যৌনক্ষমতা কমে যাচ্ছে-১। ধূমপান ও মদ্যপান : দিনে দিনে ধূমপান ও আভিজাত্যে মদ্যপান যেন স্...
31/08/2023

চলুন দেখা যাক, যেসব কারণে পুরুষের যৌনক্ষমতা কমে যাচ্ছে-

১। ধূমপান ও মদ্যপান : দিনে দিনে ধূমপান ও আভিজাত্যে মদ্যপান যেন স্বাভাবিক নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকে তো এর সঙ্গে সঙ্গে আরও মারাত্মক ক্ষতিকারক নেশায় আক্রান্ত হয়ে পড়ছেন। গবেষণায় দেখা গেছে, যে সকল পুরুষের ইডি বা লিঙ্গের উত্থানজনিত সমস্যা আছে তাদের বেশির ভাগই ধূমপান বা মদ্যপান করে থাকেন।

২। দুশ্চিন্তা : পুরুষের সকল জীবন সঙ্গী এখন স্ত্রী হতে পারেন না বরং দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ান অনেকেই। স্ত্রীর নানা রকম পেইন ধীরে ধীরে পুরুষের শরীরের স্বাভাবিক কার্যক্রম নষ্ট করে দিতে থাকে, যার থেকে বাদ যায় না যৌনক্ষমতাও।

৩। ওজন নিয়ন্ত্রণ : ওজন বেশি থাকলে যৌন সঙ্গমের ইচ্ছাও কমে যেতে থাকে। আবার ওজন কম থাকাও ভালো নয়! ওজন স্বাভাবিকের থেকে কম থাকলে সেটাও যৌন ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

৪। ব্যায়াম না করা : এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত ব্যায়াম করেন তাদের যৌনক্ষমতা অন্যান্যদের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনের পরিমাণও বৃদ্ধি পায়, যা আপনার যৌনাকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

৫। ড্রাগ : যারা ড্রাগ আসক্ত, তাদের বেশিরভাগই ধীরে ধীরে যৌন ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। এছাড়াও কিছু ঔষধ আছে (ব্যথানাশক, গর্ভরোধী) যার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আপনার যৌনক্ষমতা কমিয়ে আনে।

৬। বদহজম : বদহজমের কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। কেননা খাদ্য হজম না হওয়ার কারণে রক্ত তৈরী হয় না।

০৭। দুর্বল যকৃত : যকৃত দুর্বল হওয়ার কারণে যৌনশক্তি কমে যায়। এর কারণ হলো, কলিজা হলো মানুষের শরীরের রক্ত প্রস্ততকারীর অন্যতম একটি উপাদান। বিশেষ করে যকৃতের কাজই হলো রক্ত তৈরী করা। যকৃত দুর্বলের লক্ষণ হলো—মুখের স্বাদ নষ্ট হয়ে যাওয়া। শরীরের রঙ হলদে হলদে হয়ে যাওয়া। সহবাসের সময় উত্তেজনা কমে যাওয়া। এসব যখন দেখা দিবে, তখন বুঝতে হবে যে, তার যকৃত দুর্বল হয়ে গেছে।

০৮। মস্তিঙ্কের দুর্বলতা : আবার অনেকের মস্তিঙ্কের দুর্বলতার কারণেও যৌনশক্তি কমে যায়। যখন যৌনাঙ্গের শিরা দুর্বল হয়ে যায়, সব সময় রোগীর মাথায় ব্যাথা অনুভব করে কিংবা সহবাসের পর পরই অস্থিরতা অনুভব করে এবং চোখে অন্ধকার দেখে। সহবাসের পরই অধিক ক্লান্তি নেমে আসে। তাহলে বুঝতে হবে যে, তার মস্তিঙ্কের দুর্বলতা রয়েছে। যার কারণে তার যৌনশক্তি হ্রাস পেয়েছে।

শুধু ওজন কমাতে নয় দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে মনে রাখুন এই দশটি হেলথ টিপস। সারাজীবন কাজে লাগবে ।একপ্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিট এ...
22/08/2023

শুধু ওজন কমাতে নয় দীর্ঘদিন সুস্থ থাকতে মনে রাখুন এই দশটি হেলথ টিপস। সারাজীবন কাজে লাগবে ।

এক
প্রতিদিন অন্তত ২০-৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করুন। সেটা সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা যখনই হোক না কেন।

দুই
সারাদিন বসে শুয়ে থাকার অভ্যাস যতোটা সম্ভব ত্যাগ করুন।

তিন
দুধ চা, দুধ কফি, কোল্ড ড্রিংক, কার্বোনেটেড ড্রিংক এর পরিবর্তে পানি, গ্রীন টি,আদা চা,লেবু চা, ডাবের পানি, টক দ্ই এর লাচ্ছি এসব পান করুন।

চার
ছোট খাট কাজ বিশেষ করে নিজের কাজগুলো নিজেই করার চেস্টা করুন। এতে মেটাবলিক রেট বাড়ে।

পাঁচ
সময় নিয়ে ভালোমতো চিবিয়ে খাবার খান। খাবার খাওয়ার সময় টিভি, ফোন, কম্পিউটার ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

ছয়
প্রতিদিন অন্তত ৬-৮ ঘন্টা ঘুমান। তবে দিনে ঘুমানো পরিহার করুন।
সাত
চিনি এবং মিস্টি জাতীয় খাবার যতোটা সম্ভব বাদ দিন।

আট
প্রতি বেলায় খাবারের সঙ্গে কিছু কাঁচা খাবার যেমন লেবু, মরিচ, রসুন, সালাদ ইত্যাদি রাখুন।

নয়
মাছ, মাংস, শাক সবজি খাওয়ার ভিতর ব্যালেন্স রাখুন। যেমন ৩ দিন মাছ, ৩ দিন মুরগী আর একদিন সম্পূর্ন শাক-সবজি রাখার চেস্টা করুন।

দশ
যতোটুকু সম্ভব স্ট্রেসমুক্ত জীবনযাপন করুন। দিনে ১০ মিনিট ব্রিদিং এক্সারসাইজ বা মেডিটেশন করুন।

পুষ্টিবিদ
জয়তী মুখার্জী
ডায়েট এন্ড নিউট্রিশন কনসালটেন্ট
শিওরসেল মেডিকেল
এক্স নিউট্রিশন কনসালটেন্ট
ভি.এল.সি.সি & ভাইবস হেলথ কেয়ার
এম.এস.সি এন্ড বি.এস.সি ( খাদ্য ও পুষ্টিবিজ্ঞান ) ডি.ইউ
ট্রেইন্ড ইন সি.এন.ডি (বারডেম)

ব্রেস্ ক্যান্সার শনাক্তকরণে ঘরে বসে ৪টি ধাপেই করুন সেলফ এক্সামিনেশন‘ব্রেস্ট ক্যান্সার’ এখন এক আতংকের নাম। প্রাথমিক পর্যা...
22/08/2023

ব্রেস্ ক্যান্সার শনাক্তকরণে ঘরে বসে ৪টি ধাপেই করুন সেলফ এক্সামিনেশন
‘ব্রেস্ট ক্যান্সার’ এখন এক আতংকের নাম। প্রাথমিক পর্যায়ে যদি এই ক্যান্সার শনাক্ত করা যায় এবং সঠিক চিকিৎসা দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু মৃত্যুঝুঁকি অনেকটাই কমানো সম্ভব। ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্তকরণে ঘরে বসেই সেলফ এক্সামিনেশন করতে পারেন খুব সহজে। জানিয়ে রাখি, এটি কিন্তু ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা বা ম্যামোগ্রামের বিকল্প না। কিন্তু প্রাথমিক ধাপে আপনি নিজে ব্রেস্টের অস্বাভাবিকতাগুলো আইডেন্টিফাই করতে পারবেন কিছু লক্ষণ দেখে। চলুন জেনে নেই বিস্তারিত।

কেন করবেন?
ব্রেস্ট ক্যান্সার এমন এক প্রাণঘাতি রোগ যাতে প্রতিবছর আমাদের দেশের হাজারো নারী আক্রান্ত হচ্ছেন। যদিও ব্রেস্ট ক্যান্সার নারীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, তবে পুরুষদেরও এই রোগ হতে পারে কিন্তু বেশ রেয়ার। পারিবারিক ইতিহাস অর্থাৎ মা-নানী ও রক্তের সম্পর্কের কারো যদি ব্রেস্ট ক্যান্সারের হিস্ট্রি থাকে, তাহলে আপনারও ব্রেস্ট ক্যান্সারের উচ্চ ঝুঁকি রয়েছে বলে ধরে নিতে হবে। এমন ব্যক্তিদের জন্য নিয়মিত এই পরীক্ষা করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রাথমিক ধাপে আইডেন্টিফাই করা গেলে ব্রেস্ট ক্যান্সার পুরোপুরি নিরাময় করা সম্ভব।

কখন করবেন?
২০ বছর বয়স থেকেই প্রতি মাসে একবার নিজের ব্রেস্ট নিজে পরীক্ষা করা উচিত। প্রতি মাসে একবার, মাসিক শেষ হওয়ার এক সপ্তাহের মধ্যে পরীক্ষা করলে ভালো হয়। কারণ সে সময় ব্রেস্ট কিছুটা হালকা থাকে এবং ব্যথা কম হয়। এছাড়াও অস্বাভাবিকতা বা অস্বস্তি অনুভূত হলে যেকোনো সময়ই নিজে ঘরে বসে প্রাথমিকভাবে এই পরীক্ষা করা যায়। গবেষণা থেকে জানা যায়, ৪৫/৫০ বছরের পর নারীদের ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।

ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্তকরণে সেলফ এক্সামিনেশন
১ম ধাপ
পর্যাপ্ত আলোয় আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে কাঁধ সোজা করুন, জামা খুলে নিতে হবে এই পরীক্ষার জন্য। দুই হাত কোমরে চাপ দিয়ে দাঁড়াতে হবে, যাতে বুকের মাংসপেশি টানটান হয়। এবার এই বডি পার্টের দিকে তাকান এবং লক্ষ্য করুন উভয় ব্রেস্টের আকৃতিতে কোনো পার্থক্য চোখে পরছে কিনা। এরপর কোথাও কোনো গোটা, রক্তক্ষরণ, পুঁজ, স্কিনের কোনো পরিবর্তন (রঙ বদলে যাওয়া, ফোলা কিংবা কুঁচকে যাওয়া), টোল পড়া নিপল বা অন্য কোনো অস্বাভাবিকতা চোখে পড়ছে কিনা।

২য় ধাপ
এবার আয়নার সামনে দুই হাত উচু করে এবং সোজা নিচের দিকে ছেড়ে দিয়ে ১ম ধাপে উল্লেখিত বিষয়গুলো পুনরায় লক্ষ্য করুন।

৩য় ধাপ
এবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা অবস্থাতেই লক্ষ্য করুন (আঙুলের সাহায্যে নিপল হালকা চাপ দিন) কোনো তরল জাতীয় (পানির মতো, হলদে অথবা রক্ত) কিছু বের হচ্ছে কিনা।

৪র্থ ধাপ
আপনি বেডে শুয়ে এই পরীক্ষাটি করতে পারেন। এই ধাপে আপনার ডান হাত দিয়ে বাম সাইডে হালকা চাপ দিন। এক্ষেত্রে হাতের মাঝের তিন আঙুল একসঙ্গে ব্যবহার করুন (হাতের তালু নয়)। সমগ্র এরিয়া ঘড়ির কাটার দিকে একবার, ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে একবার এবং উপর থেকে নিচে ও নিচে থেকে উপরে একবার করে অনুভব করুন। এভাবে ব্রেস্ট এরিয়া পরীক্ষা করুন। একইভাবে বাম হাত দিয়ে ডান সাইড পরীক্ষা করুন। এই পরীক্ষাটি চাইলে শাওয়ারের সময়ও করতে পারেন।

কখন যাবেন চিকিৎসকের কাছে?
ঘরে বসে নিজে পরীক্ষা করার সময় যদি নিম্ন লিখিত পরিবর্তনের কোনোটি লক্ষ্য করেন তাহলে দ্রুত একজন চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

যদি এই এরিয়াতে কোনো চাকা, দলা বা পিন্ড জাতীয় কিছু অনুভূত হয় যা ব্রেস্টের অন্য অংশ থেকে আলাদা

আন্ডারআর্মের কাছে যদি শক্ত কোনো পিন্ড বা ফোলাভাব দেখতে পান

ব্রেস্টের আকার, আকৃতি বা ত্বকের টেক্সচারের পরিবর্তন লক্ষ্য করলে

ব্রেস্টে ফোলাভাব, লালচে ছোপ, ক্ষত দেখা দিলে

এই এরিয়াতে ক্রমাগত ব্যথা বা অস্বস্তি থাকলে

ব্রেস্টের কোথাও কোনো ডিম্পল বা কোনো অংশ ভেতরে ঢুকে গেলে

নিপল থেকে রক্ত বা পুঁজ বের হলে

করণীয়
ম্যামোগ্রাফি হলো ব্রেস্ট ক্যান্সারের জন্য সবচেয়ে সাধারণ স্ক্রিনিং টেস্ট। চিকিৎসকের পরামর্শে ম্যামোগ্রাফি, রেডিওলজি ও ইমেজিং পরীক্ষা (আল্ট্রাসনোগ্রাফি, এমআরআই) করা যেতে পারে। এসব পরীক্ষায় কোনো অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে এফএনএসি (FNAC) অথবা কোর বায়োপসি করে রোগ শনাক্ত করা হয়।

ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্তকরণে ঘরে বসে কীভাবে পরীক্ষা করা যায়, সেটা জানা হয়ে গেলো। ব্রেস্টে এই ধরনের পরিবর্তন ক্যান্সারজনিত সমস্যা নাও হতে পারে। টিউমার বা অন্য কোনো রোগও হতে পারে, তবে সঠিকভাবে রোগ নির্ণয় করা প্রয়োজন। ক্যান্সার প্রাথমিক স্টেজে নির্ণয় করতে পারলে ও চিকিৎসা চললে রোগীর পুরোপুরি সুস্থ হওয়া ও স্বাভাবিক জীবনে ফেরত আসা সম্ভব৷

আগেই বলেছি যে ঘরে বসে নিজের করা এই পরীক্ষাগুলো ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা বা ম্যামোগ্রামের বিকল্প না, তবে প্রাথমিক শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে এটি একটি মূল্যবান হাতিয়ার হতে পারে। নিজে সচেতন হোন, অন্যকেও সচেতন করুন।

ছবি- সাটারস্টক, japan times

স্বাস্থ্য ই সকল সুখের মূল হলেও দুঃখের বিষয় হলো, আমরা স্বাস্থ্য টিপস বা কোনো প্রকার স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি না, অথবা আমরা...
21/08/2023

স্বাস্থ্য ই সকল সুখের মূল হলেও দুঃখের বিষয় হলো, আমরা স্বাস্থ্য টিপস বা কোনো প্রকার স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলি না, অথবা আমরা স্বাস্থ্য বিধি বা স্বাস্থ্য টিপস সম্পর্কে কোনো প্রকার ধারণাই রাখি না, ফলে আমাদের অজ্ঞতা বশত আমাদের অকালে বা অসময়ে স্বাস্থ্য হানি ঘটে। তাই আর দেরি না করে; আসুন জেনে নিই কয়েকটি সহজ ও সেরা আধুনিক স্বাস্থ্য টিপস ।

যে বিষয় গুলো আলোচনা করা হয়েছে

সকালে পানি পান করা

প্রতিদিন ফল খাওয়া

নিয়মিত ব্যায়াম করা

পুষ্টিমান বিবেচনা করে খাবার খাওয়া

পরিমিত প্রোটিন গ্রহণ করা

ওজন কম রাখার চেষ্টা করা

মিষ্টি কম খাওয়া

Address

Dhanmondi
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ManSure BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram