Autism Treatment & Research Centre

09/07/2025

26/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ, Autism Treatment Research Centre এর চিকিৎসায় আফরান প্রায় স্বাভাবিকের দিয়ে । আল্লাহর রহমতে এবং আমাদের চেষ্টায় ও আপনাদের সহযোগিতায় আফরানের মত অনেক শিশু আজ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসতে পেরেছে 😊

*আমাদের ঠিকানা : 144/144-1,green road,
bti centara grand- ground floor G-4,
ফার্মগেট- গ্রীন রোড, ঢাকা।
গুগল ম্যাপে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন।
https://maps.app.goo.gl/nm5UdpHPvB9dBZ446

*যোগাযোগ করার জন্য,
আমাদেরকে সরাসরি কল করুন , 01707073141,

ধন্যবাদ।

07/06/2025

অটিজম ট্রিটমেন্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই 👇👇

01/06/2025

19/05/2025

কিছু সাকসেস ভিডিওর সংক্ষিপ্ত নমুনা, না টেনে সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখুন, সম্পূর্ণ ভিডিও গুলো ফেসবুক পেইজে দেওয়া আছে।

19/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ, আগের থেকে অনেক কথাই বলে, এখন সে বাসায় পড়াশোনা করার চেষ্টা করে, বাবা মায়ের কাছে এর থেকে আনন্দ আর কি হতে পারে,
🥰🥰🥰🥰

02/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ , একজন অভিভাবক তার সন্তানের ভিডিও পাঠিয়েছে ,আগে থেকে অনেক পজিটিভ,

02/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ, একজন অভিভাবক তার সন্তানের সম্পর্কে মন্তব্য 😍😍, আল্লাহ এ ধরনের শিশুদের দ্রুত সুস্থতা দান করুন আমীন,

14/04/2025

অটিজম ট্রিটমেন্ট এন্ড রিসার্চ সেন্টারের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা🥳

27/03/2025

অটিজম গবেষণায় ডক্টর এম এ হকের এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার।
আমাদের ঠিকানা : 144/144-1,green road,
bti centara grand- ground floor G-4,
ফার্মগেট- গ্রীন রোড, ঢাকা।
গুগল ম্যাপে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন।
https://maps.app.goo.gl/nm5UdpHPvB9dBZ446

*যোগাযোগ করার জন্য,
আমাদেরকে সরাসরি কল করুন , 01707073141,

27/03/2025

অটিজম গবেষণায় ডক্টর এম এ হকের এক্সক্লুসিভ সাক্ষাৎকার

03/03/2025

প্রখ্যাত ভারতীয় কার্টুনিস্ট ইসমাইল লাহারির আঁকা এ ছবিটি ক'দিন আগে আন্তর্জাতিক মাতৃদিবসে আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে ভেসে বেড়াতে দেখেছি। শুধু একটি কার্টুন ছবির মাধ্যমে তিনি যেন একজন অসহায় মায়ের সামনে তার সন্তানদের মোবাইলের চোরাবালিতে ডুবে যেতে দেখিয়েছেন। আমি নিজেও মনে করি আমাদের স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েদের সামনে মোবাইল, নেট... একটা সামাজিক সমস্যা। লেখা পড়ার বাইরে যেটুকু সময় তারা পায় মোবাইলে ডুবে থাকে। এর ক্ষতিকর দিক বাবা মা'রা বোঝেন না এমন নয়। কিন্তু তারা যেন অসহায়। একজন শিক্ষক হিসাবে এমন অভিজ্ঞতাও হয়েছে অভিভাবক আমাদের অনুরোধ করছেন তার ছেলেমেয়ে যেন মোবাইল ব্যবহার না করে সেটা একটু বুঝিয়ে বলতে। তারা বাবা মা হয়ে সন্তানকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে শিক্ষকের শরণাপন্ন হচ্ছেন! এটা অসহয়তা নয়।
আমাদের ছোটবেলায় যখন মোবাইল স্বপ্নেও ছিল না, তখন পড়ার বাইরে আমাদের খেলা ছিল। আর ছিল গল্পের বই পড়া। আমি ক্লাসে যারা ভালো রেজাল্ট করে তাদেরও জিজ্ঞাসা করে দেখেছি, পড়ার বই এর বাইরে কোন বই তারা পড়ে না। চাঁদের পাহাড়, সবুজ দ্বিপের রাজা, ফেলুদা, ব্যোমকেশ ছাড়াই, শুধু মোবাইলকে সঙ্গী করে স্কুল জীবন পেরিয়ে কলেজে পৌঁছে যায়।

পৌঁছে যায়, কিন্তু কোথাও যেন একটা ফাঁকা থেকে যায়। সে ফাঁকাটা সব থেকে বেশি বুঝতে পারছেন একজন মা। তিনি যেন ডুবতে দেখছেন সন্তানদের কিন্তু তিনি অসহায়।

এই অসহয়তা থেকে মুক্তির উপায় আমার জানা নেই। কিন্তু ভাবতে হবে সবাইকে।
____