AL- IBRA Pharmacy

AL- IBRA Pharmacy আদর্শ সেবায় অঙ্গীকার বদ্ধ।

কখন আপনার ওভুলেশন হচ্ছে কী ভাবে বুঝবেন? চিনে নিন ওভুলেশনের লক্ষণগুলি সম্পর্কে প্রতিটি মহিলাই স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। কি...
21/04/2025

কখন আপনার ওভুলেশন হচ্ছে কী ভাবে বুঝবেন? চিনে নিন ওভুলেশনের লক্ষণগুলি সম্পর্কে

প্রতিটি মহিলাই স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি। কিন্তু অনেক মহিলারই তাঁদের শরীরের এই বিশেষ প্রক্রিয়া সম্পর্কে একটা ভাসা ভাসা জ্ঞান থাকে। প্রতি মাসে মহিলাদের শরীরে ওভুলেশন বা ডিম্বোস্ফোটন সম্পর্কে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকা জরুরি।

একজন মহিলা মা হতে চাইলে মাসের কোন সময়ে শারীরিক মিলনের ফলে গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে তা জেনে রাখুন।

Ovulation symptomsগুলি জানা থাকলে Conceive করার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধে হতে পারে মহিলাদের। কারণ একজন মহিলা মা হতে চাইলে তাঁকে নিজের ওভুলেশন সার্কেলের দিকে নজর রাখতেই হবে। আবার এখনই মা হতে না চাইলেও ওভুলেশন চক্রের দিকে নজর রেখে সঙ্গীর সঙ্গে মিলিত হলে তুলনামূলক নিরাপদ থাকা সম্ভব। কারণ ওভুলেশন হল মহিলাদের গর্ভধারণ সংক্রান্ত সমস্ত প্রশ্নের উত্তর। মহিলাদের শরীরে প্রতি মাসের নির্দিষ্ট সময়ে কিছু পরিবর্তন ঘটে যায়। অনেক মহিলারই এই সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা থাকে না। ওভুলেশনের আগে মহিলাদের শরীর নানা ভাবে সিগন্যাল দেয়। কিন্তু ওভুলেশন বা ডিম্বোস্ফোটন সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা না থাকায় বেশিরভাগ সময়ে তা বুঝতে পারি না আমরা। ওভুলেশন প্রক্রিয়া ও তার লক্ষণ সম্পর্কে এখানে বিশদে আলোচনা করা হল।

​ওভুলেশন (Ovulation) কী?

মাসের নির্দিষ্ট একটি সময়ে মহিলাদের ডিম্বাশয় থেকে একটি পরিণত এগ বা ডিম্বাণু বা ওভাম নির্গত হয়। একেই ওভুলেশন বলে। সাধারণত, একটি নির্দিষ্ট মাসিক চক্রের (Menstrual Period) ১২ থেকে ১৯ দিনের মধ্যে ওভুলেশন হয়ে থাকে। তবে যেহেতু সবার শরীর সমান হয় না তাই, এই সময়েরও এদিক ওদিক হতে পারে। ওভারি বা ডিম্বাশয় থেকে নির্গত ওভাম নারী শরীর মোটামুটি ১২ থেকে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত সক্রিয় থাকে। এই সময়ের মধ্যে যদি ফ্যালোপিয়ান টিউবে উপস্থিত শুক্রাণু (S***m) ওভামকে নিষিক্ত করে, তবেই ভ্রূণ তৈরি হয়।

গর্ভধারণ করতে চাইলে এই সময়ে নিয়মিত সহবাস করা জরুরি। এখানে উল্লেখযোগ্য, ডিম্বাণুর আয়ু ২৪ ঘণ্টা হলেও শুক্রাণু মহিলার দেহে ৩ থেকে ৬ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। তাই ওভাম নিঃসরণের ৪-৫ দিন আগেও প্রোটেকশন ছাড়া শারীরিক ভাবে মিলিত হলে কনসিভ করার সম্ভাবনা বাড়ে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি ওভাম নিষিক্ত না হলে সেটি নষ্ট হয়ে যায়।

​ওভুলেশনের লক্ষণ (Symptoms Of Ovulation)

নানা ভাবে মহিলারা নিজেদের ওভুলেশনের লক্ষণগুলি বুঝতে পারবেন। এই সময়ে হওয়া হোয়াইট ডিসচার্জ বরাবরের থেকে আলাদা হয়। যোনি থেকে নিষ্কৃত হওয়া তরল এই সময় অনেকটাই ঘন হয়। এই সময়ে অনেক মহিলার শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। কিছু মহিলার ওভুলেশনের সময় তলপেটে হালকা ব্যথা হয় যা কয়েক মিনিট বা এমনকী কয়েক ঘন্টা পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে।

তবে সবার ক্ষেত্রে যে এই সব লক্ষণ একই রকম হবে, এমন কিন্তু কোনও কথা নেই। মহিলাদের শরীর অনুযায়ী সব উপসর্গের ধরন ও প্রাবল্য আলাদা হয়। অনেকেই এই সময় সবকিছুতে বেশি গন্ধ পান। নাক যেন ওভ্যুলেশনের সময় অতি সক্রিয় হয়ে পড়ে। এছাড়া ওভুলেশনের সময় মহিলাদের ব্রেস্ট ও নিপল সংবেদনশীল হয়ে ওঠে। হরমোনের কারণেই এমন হয়ে থাকে। ব্রেস্ট-এ সামান্য ব্যথাও হতে পারে। কোনও কোনও মহিলার এই সময় শারীরিক চাহিদাও বেড় যায়।

​ওভুলেশন ক্যালকুলেটর (Ovulation Calculator)

মাসের কোন সময় আপনার ওভুলেশন হচ্ছে তা জানতে একটি নির্দিষ্ট পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। যদি আপনার মাসিক পিরিয়ড মোটামাটি নিয়মিত হয় তাহলে এই পদ্ধতিতে আপনি নিজের ডিম্বোস্ফোটনের দিন সহজেই হিসেব করে বের করতে পারবেন। কী ভাবে এই হিসেব করবেন তা জেনে নিন।

* আপনার পরবর্তী মাসিক শুরুর সম্ভাব্য দিন থেকে ১৪ দিন পেছনে গুনুন।

* এই দিন ও তার পরবর্তী পাঁচ দিন হল আপনার ওভুলেশনের সময়। উদাহরণ হিসেবে বলা যেতে পারে, যদি মাসের ১ তারিখ হয় আপনার মাসিক শুরুর দিন, তাহলে ২৮ তারিখ হল আপনার পরবর্তী পিরিয়ডের সম্ভাব্য দিন। তা হলে আপনি মোটামুটি মাসের ৯ থেকে ১৪ তারিখ পর্যন্ত Fertile থাকবেন।

​ওভুলেশন প্রেডিকটর কিট (Ovulation Predictor Kit)


মাসের কোন সময়ে আপনি সবচেয়ে বেশি Fertile তা জানতে ওভুলেশন প্রেডিকটর কিট ব্যবহার করতে পারেন। ওভুলেশন ক্যালকুলেটরের থেকে এই কিটের উপর বেশি ভরসা করা যায়।

দু-রকম ভাবে এই পরীক্ষা করা যায়।

ইউরিন টেস্ট: এই টেস্ট কিটে যে স্টিক থাকে, সেখানে দু-ফোঁটা ইউরিন দিয়ে কখন হরমোনের স্তর সম্পর্কে জানা যায়। হরমোনের মাত্রা বেশি থাকার অর্থ আপনার শরীরের দুটি ওভারির মধ্যে একটি থেকে ডিম্বানু নিঃসরণ করার সময় এসে গিয়েছে।

স্যালাইভা টেস্ট: স্যালাইভা পরীক্ষা করেও ইস্ট্রোজেনের স্তর পরিমাপ করা যায়। ওভুলেশনের কয়েক দিন আগে মহিলাদের শরীরে ইস্ট্রোজেনের পরিমাণ বেড়ে যায়।

​সার্ভিক্সে পরিবর্তন (Cervix Changes)

ওভুলেশনের সময় মহিলাদের সার্ভিক্স বা জরায়ুর গ্রীবাতেও কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। এই সময় সার্ভিক্স তুলনামূলক ভাবে অনেকটাই নরম হয় যায়। সার্ভিক্সের মুখ অতিরিক্ত খুলে গিয়েছে এমন অনুভূতি হতে থাকে। আসলে ওভুলেশনের সময় মহিলাদের শরীর মিলিত হওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়ে ওঠে। ওভুলেশনের সময় ভালভা ও ভ্যাজাইনা অল্প কিছুটা ফুলে ওঠে। এই সময় অতিরিক্ত মিউকাস নিঃসরণের কারণে সার্ভিক্স সব সময় ভিজে থাকে। আবার ওভুলেশনের পরেই সার্ভিক্স তুলনায় কিছুটা শক্ত ও শুকনো হয়ে যায়।

​বিশেষ টিপস


পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম, ওভারিতে সিস্ট বা টিউমার থাকলে ওভুলেশন প্রক্রিয়া ব্যাহত হতে পারে। অনেক সময় নির্দিষ্ট কিছু ওষুধের কারণেও ওভুলেশনে সমস্যা হয়। একটা কথা মনে রাখবেন, আমাদের সবার শরীর আলাদা, তাই ওভুলেশনের লক্ষণ সবার ক্ষেত্রে এক রকম নাও হতে পারে। নিজের শরীরের ধরণ নিজে বোঝার চেষ্টা করুন। বিশেষ প্রয়োজন বোধ করলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

💊সুপারি মানব দেহের জন্য কতটা ভয়**ঙ্কর? কেন সুপারি বর্জন করবেন?সুপারি আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পানের সাথেই গ্রহণ করা ...
10/04/2025

💊সুপারি মানব দেহের জন্য কতটা ভয়**ঙ্কর? কেন সুপারি বর্জন করবেন?

সুপারি আমাদের দেশে অধিকাংশ ক্ষেত্রে পানের সাথেই গ্রহণ করা হয়। অতিথি পরায়ন বাংলাদেশের মানুষের অন্যতম অনুষঙ্গ পান-সুপারি। কিন্তু অনেকে নে**শা হিসেবেও সুপারি ব্যবহার করে।

❑ সুপারি খাওয়ার লাভ-ক্ষতি বিষয়ে লিখেছেন, প্রফেসর কর্নেল ডঃ জেহাদ খান
[হৃদরোগ, উচ্চ র*ক্তচাপ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, ইবনে সিনা হাসপাতাল-ঢাকা]

এ বিষয়ে তার লিখিত আর্টিকেল থেকে অংশ বিশেষ তুলে ধরা হলো:

আমাদের দেশে কটি বিয়ের অনুষ্ঠানও অনেক সময় যেন অর্থহীন হয়ে যায় যদি ভূরিভোজনের পর সেখানে পান সুপারির আয়োজন না থাকে।

পান সুপারি খেলে শরীর কিছুটা গরম হয়, কর্মদক্ষতা ও মনের সতর্কতা বৃদ্ধি পায়। যেমন- একজন ড্রাইভার গাড়ি চালানোর সময় ঘুম পেলে গাড়ি থামিয়ে একটি পান খেয়ে নেন, তাতে তার ঘুম চলে যায়।

✪ সুপারিতে অ্যারে**কোলিন (Arecoline), অ্যারে**কাইডিন (Arecaidine), গাভাকাইনসহ (Gavacaine) বেশ কিছু ক্ষারজাতীয় পদার্থ রয়েছে, যা র*ক্তনালীকে স*ঙ্কুচিত করে।

✪ সুপারিতে অ্যাডরে**নালিন আছে। ফলে নিয়মিত ও অতিরিক্ত সুপারি ব্যবহার করলে উচ্চ র*°ক্তচাপ, বুক ধড়ফড় করা, ডায়াবেটিস বেড়ে যাওয়া, হাঁপানি বৃদ্ধি পাওয়া এবং হৃ*দরোগের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।

✪ আসলে সুপারি প্রতিটি অ*ঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। লিভার ইন*জুরি, কিডনি রোগ, বি*পিএইচ, ইনফা*র্টিলিটি, হাইপার**লিপিডোমিয়া, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়া, মানসিক রোগ বৃ*দ্ধি পাওয়া, দাঁতের মাড়ি ক্ষয় ও দাঁত পড়ে যাওয়া ইত্যাদির সাথে সুপারি জড়িত। গ**র্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে অকালে সন্তান প্র*সব (Prete*rm birth), শিশুর ওজন ও উচ্চতা কম হতে পারে।

✪ সুপারির সাথে মেটাবলিক সি*ন্ড্রোম ও Obe*sity বা স্থূলতা জড়িত।
সুপারির সাথে ক্যা**ন্সারের সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে।

✪ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা সুপারিকে কারসি**নোজেন (ক্যা**ন্সারের উপাদান) হিসেবে উল্লেখ করেছে।

✪ আন্তর্জাতিক ক্যা**ন্সার গবেষণা সংস্থা (IARC) সুপারিকে ১৯৮৫ সাল থেকে ‘কার*সিনোজেন’ হিসেবে গণ্য করে আসছে।

✪ ২০০৯ সালে ৩০ জন বিজ্ঞানী আন্তর্জাতিক ক্যা**ন্সার গবেষণা সংস্থায় নিশ্চিত করেছেন, সুপারিতে ক্যা**ন্সার জীবাণু রয়েছে।

পৃথিবীর যেসব এলাকায় সুপারি ব্যবহার করা হয়, বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে মুখের ও খাদ্যনালীর ক্যা**ন্সার সবচেয়ে বেশি। এ অঞ্চলে এক লাখ লোকের মধ্যে ২০ জনের এবং সব ধরনের ক্যা°*ন্সারের মধ্যে শতকরা ৩০ জনের শুধু মুখের ও খাদ্যনালীর ক্যা**ন্সার হয়ে থাকে। আমারই পরিচিত তিনজন আলেম ছিলেন যারা প্রচুর পান-সুপারি খেতেন এবং তারা মুখের ও খাদ্যনালীর ক্যা**ন্সারে মৃত্যুবরণ করেছেন।


❑ এ ব্যাপারে উন্মুক্ত বিশ্বকোষ উইকিপিডিয়ায় বলা হয়েছে:

◆ “সুপারি একটি ক্ষতিকর ও নে**শা উদ্রে**ককারী দ্রব্য। কিছু লোক শুধু সুপারি কুচি খেয়ে নে**শা করে।”

◆ কাচা সুপারি খেলে অনেক সময় মাথা ঘো**রে।

◆ কাচা সুপারিতে ০.১-০.৫/ অ্যাল**কালয়েড থাকে, যার কারণে মাথা ঘো*রে।

◆ প্রতি ১০০ গ্রাম সুপারিতে আছে ২৮৯ ক্যালরি শক্তি যোগানোর ক্ষমতা।

◆ 'আন্তর্জাতিক ক্যা**ন্সার গবেষণা এজে**ন্সী'র মতে, সুপারি এক ধরনের কার্সি**নোজেন (বিষ), যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

◆ সুপারিসহ পান খেলে মুখের ক্য**ন্সার হতে পারে।

◆ ক্রি**মি, র°*ক্ত আমা**শয়, অজীর্ণ ইত্যাদি রোগ নিরাময়েও সুপারি উপকারী।

টমেটোতে বেশ কিছু ভিটামিন রয়েছে, যার মধ্যে প্রধানত: 1. ভিটামিন C – এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ইমিউন সিস্টে...
24/01/2025

টমেটোতে বেশ কিছু ভিটামিন রয়েছে, যার মধ্যে প্রধানত:

1. ভিটামিন C – এটি একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।

2. ভিটামিন A – টমেটোতে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, যা ভিটামিন A তে রূপান্তরিত হয় এবং দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে।

3. ভিটামিন K – হাড়ের স্বাস্থ্য এবং রক্ত জমাট বাঁধার প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণে সহায়ক।

4. ভিটামিন B6 – শরীরের মেটাবলিজম এবং স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম সঠিক রাখতে সাহায্য করে।

5. ফোলেট (ভিটামিন B9) – গর্ভাবস্থায় এবং কোষের বৃদ্ধি ও পুনর্নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া, টমেটোতে কিছু মিনারেল যেমন পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ এবং ম্যাগনেসিয়ামও রয়েছে, যা স্বাস্থ্য সুরক্ষায় উপকারী।

টমেটো মানব শরীরের জন্য অনেক উপকারি, যার মধ্যে কিছু প্রধান উপকারিতা হলো:

1. হার্টের স্বাস্থ্য: টমেটোতে থাকা লাইকোপিন এবং ভিটামিন C হার্টের রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। লাইকোপিন রক্তনালীগুলির স্বাস্থ্যে সহায়তা করে এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।

2. দৃষ্টিশক্তি বাড়ানো: টমেটোতে থাকা ভিটামিন A এবং বিটা-ক্যারোটিন চোখের স্বাস্থ্য সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে, যা রাতকানা এবং অন্যান্য চোখের সমস্যাগুলি প্রতিরোধ করে।

3. ত্বক ও চুলের উন্নতি: টমেটোতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন ভিটামিন C রয়েছে, যা ত্বককে সুরক্ষিত রাখে, বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে এবং চুলের স্বাস্থ্যও ভালো রাখে।

4. অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য: লাইকোপিন এবং ভিটামিন C টমেটোতে থাকা শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের ফ্রি র্যাডিক্যালের ক্ষতি কমাতে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করতে পারে।

5. হজমে সহায়ক: টমেটোতে থাকা ফাইবার হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

6. ওজন নিয়ন্ত্রণ: টমেটোতে কম ক্যালোরি থাকে, তবে প্রচুর পানি এবং ফাইবার রয়েছে, যা দেহে অতিরিক্ত ফ্যাট জমতে বাধা দেয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

7. রক্তচাপ কমানো: টমেটোতে পটাশিয়াম থাকে, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

এছাড়া, টমেটো বিভিন্ন শারীরিক প্রক্রিয়া, যেমন স্নায়ু কার্যক্রম এবং শর্করা বিপাকেও সহায়ক।

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস ...
23/01/2025

০১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত; যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

০২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত; যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৩. আপনার গলব্লাডার ভীত; যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

০৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

০৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত; যখন আপনি ভাজা-পোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

০৬. ফুসফুস তখন ভীত; যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

০৭. লিভার ভীত; যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

০৮. হৃদপিন্ড ভীত; যখন আপনি বেশি লবণ এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

০৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত; যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত; যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন।

১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত; যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

সুতরাং আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

শীতে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগা থেকে রক্ষা করতে বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। বাচ্চারা বড়দের তুলনায় ঠান্ডার প্রতি বেশি সংবেদনশীল, ...
21/11/2024

শীতে বাচ্চাদের ঠান্ডা লাগা থেকে রক্ষা করতে বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। বাচ্চারা বড়দের তুলনায় ঠান্ডার প্রতি বেশি সংবেদনশীল, তাই তাদের সুরক্ষার জন্য কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারেন।

১. সঠিক পোশাক পরানো:

• স্তরে স্তরে পোশাক: একাধিক স্তরের পোশাক পরান যাতে ঠান্ডা বাতাস ঠেকানো যায়। এতে তাপ ধরে রাখা সহজ হয়।
• উষ্ণ টুপি ও মোজা: মাথা, কান, হাত ও পা ঢাকা রাখুন কারণ এসব অংশ দিয়ে তাপ বের হয়ে যেতে পারে।
• উলের পোশাক ব্যবহার: উষ্ণ ও নরম কাপড় পরান যাতে আরামদায়ক হয়।
• পানি প্রতিরোধী জুতা ও জ্যাকেট: ঠান্ডা ও ভেজা থেকে সুরক্ষার জন্য বিশেষ উপযোগী।

২. সঠিক খাবার ও পানীয়:

• উষ্ণ খাবার খাওয়ান: গরম দুধ, স্যুপ, ওটস, এবং পুষ্টিকর খাবার বাচ্চাদের শরীরকে উষ্ণ রাখে।
• ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল: কমলালেবু, আমলকি ইত্যাদি ঠান্ডা থেকে সুরক্ষা দিতে সাহায্য করে।
• পর্যাপ্ত পানি পান: শীতকালে পানি কম খাওয়ার প্রবণতা থাকে। শরীর হাইড্রেটেড রাখতে পানি খাওয়ানোর অভ্যাস করান।

৩. ঘর উষ্ণ রাখা:

• তাপমাত্রা বজায় রাখুন: ঘরের ভেতর তাপমাত্রা স্বাভাবিক ও উষ্ণ রাখার চেষ্টা করুন।
• ঠান্ডা বাতাস ঢোকা বন্ধ করুন: জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন এবং পর্দা ব্যবহার করুন।
• বাচ্চার বিছানা গরম রাখুন: মোটা কাঁথা বা কম্বল ব্যবহার করুন।

৪. নিয়মিত পরিচ্ছন্নতা ও সুরক্ষা:

• হাত ধোয়ার অভ্যাস: ঠান্ডার কারণে ভাইরাস ছড়ানোর সম্ভাবনা বেশি থাকে। সাবান দিয়ে নিয়মিত হাত ধোয়ার অভ্যাস করান।
• ত্বকের যত্ন: বাচ্চাদের ত্বক শীতকালে শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
• ঠান্ডা এড়িয়ে চলুন: ঠান্ডা বাতাসে কম সময় বাইরে রাখুন।

৫. প্রতিরোধমূলক যত্ন:

• ইনহেলার বা ন্যাজাল ড্রপ: যদি শ্বাসকষ্ট বা নাক বন্ধ হয়ে থাকে, চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবহার করুন।
• সঠিক টিকা: ফ্লু বা ঠান্ডাজনিত রোগ থেকে রক্ষা করতে নিয়মিত টিকা দিন।

৬. বাচ্চাকে সক্রিয় রাখুন:

• খেলাধুলা: শীতে বাড়িতে সক্রিয় খেলার ব্যবস্থা করুন। এটি শরীরকে গরম রাখে।
• সকালের রোদে রাখুন: হালকা রোদে রাখা বাচ্চার শরীরকে উষ্ণ ও ভিটামিন ডি দিতে সাহায্য করে।

৭. চিকিৎসকের পরামর্শ নিন:

যদি ঠান্ডা, জ্বর বা শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়, অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে যান। ঠান্ডার লক্ষণ উপেক্ষা করবেন না।

এসব পদক্ষেপ বাচ্চাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে এবং শীতকাল তাদের জন্য আরামদায়ক হবে।

Al-ibra Pharmacy

শিশুর গোসলের পদ্ধতি 👼👩‍🍼গোসল করাবেন আকাশ দেখে এবং শরীর বুঝে আকাশে মেঘ-বৃষ্টি-কুয়াশাঘন দিনে গোসল করাবেন না গোসলের সিদ্ধান...
12/08/2024

শিশুর গোসলের পদ্ধতি 👼👩‍🍼

গোসল করাবেন আকাশ দেখে এবং শরীর বুঝে আকাশে মেঘ-বৃষ্টি-কুয়াশাঘন দিনে গোসল করাবেন না গোসলের সিদ্ধান্ত নিবেন রৌদ্র ঝলমল দিনে। শিশুর শরীরে জ্বর-ঠান্ডা থাকলে গোসল নিষেধ। গোসল করাবেন কুসুম গরম পানি দিয়ে, ভুল করেও ঠান্ডা পানি মাথা/শরীরে দিবেন না। গোসল করানোর স্থান হবে বন্ধ গোসলখানা অথবা বন্ধ ঘরে। ঘরের ভেন্টিলেটর বন্ধ রাখবেন। খোলা স্থানে, উঠানের রোদে কিংবা ছাদে গোসল করালে শিশুর ঠান্ডা লাগবে। গোসলের পর দ্রুত শরীর ও মাথা মুছে ফেলুন, তোয়ালে দিয়ে শরীর ঢেকে ফেলুন। গোসলের পূর্বে শরীর ও মাথায় তেল মালিশ করা যেতে পারে। এতে পানির ঠান্ডা শরীরে লাগবে না, একে অয়েল বাথ বলে। গোসলের পর মাথা/শরীরে তেল দিলে শিশু ঘেমে যাবে, ঘাম থেকে ঠান্ডা লাগবে, শরীরে র‍্যাশ হবে, ধুলাবালি থেকে মাথায় খুসকি হবে।

নবজাতকের জন্য বিশেষ পরামর্শ

জন্মের পর প্রথম ৩ দিন গোসল নিষেধ। এর পর শিশুর শরীর সুস্থ্য থাকলে সপ্তাহে ১ বার; এর পর সপ্তাহে ২ বার; তারপর ১ দিন পরপর গোসল করাবেন। আবহাওয়া ও শরীর ভাল থাকলে প্রতিদিন গোসল করানো যেতে পারে। মনে রাখবেন শিশুর গোসলের ব্যাপারে অতি উৎসাহ বিপদের কারণ হতে পারে।

আপনার সন্তানের সু-স্বাস্থ্য কামনায়

Al-Ibra Pharmacy

Address

Dhaka
Z5069

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AL- IBRA Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to AL- IBRA Pharmacy:

Share