Dr. Mujahid

Dr. Mujahid To bring a revulation in Health Sector of �

07/08/2025

যখন আমরা শুক্রবারকে মূল্যায়ন করতে শিখে যাবো তখন আলাহর কাছ থেকে অনেক কিছু চেয়ে নিতে শিখে যাবো ইন শা আল্লাহ...

07/08/2025
07/08/2025

চায়না-ইন্ডিয়া মিলে স্বল্প মূল্যে তেল কিনে ইউক্রেনে পুরো পশ্চিমা এক্সিসকে ব্যার্থ করে দিয়েছে। বাইডেনের কোনো এমবার্গোই কাজ করেনি। ইতালি, জার্মানি, ফ্রান্সের মতো দেশ ডলার অবরোধের কারণে নিজেরাই পরিশোধ করতে না পেরে বাধ্য হয়ে রুবলে পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। ডলারের স্যাংশনে পড়ে নিজেরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। উল্টো রুবলের দাম বেড়ে যায়।

ইন্ডিয়া তেল তো কিনেছেই সেই তেল আমেরিকার কাছে বিক্রি করে। আমেরিকানরা যখন জানলো তারা আকাশ থেকে পড়েছে।

রাশিয়া প্রায় লাখের বেশি সেনা হারিয়েও যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে তার কারণ জ্বালানি থেকে বিপুল রাজস্ব।

হিসেবে রাশিয়ার চেয়ে বড় ক্ষতি ইন্ডিয়া চীন করেছে। চীনের সাথে মিউচুয়াল বিজনেস আছে। আমেরিকা চায়নায় এক্সপোর্ট করেছে ১৪৩ বিলিয়ন আর চায়না থেকে ইমপোর্ট করেছে ৫২৫ বিলিয়ন।

২০২৪ সালে ইন্ডিয়া আমেরিকায় এক্সপার্ট করেছে ৮১ বিলিয়ন। আর আমেরিকা ইম্পোর্ট করেছে ৪১ বিলিয়ন।

রাশিয়া থেকে ২৪-২৫ সালে ভারতের ইম্পোর্টের পরিমান ৬৮ বিলিয়ন। বড় অংশই তেল আমদানি থেকে। ইন্ডিয়ার বদৌলতেই রাশিয়া ইউক্রেন যু দ্ধের শুরুর আগের অর্থনৈতিক অবস্থায় ফিরে যেতে পেরেছে। এটা তো ঘোষিত।

কালোবাজারিতে তেল বিক্রির পরিমাণ ৬০০ শতাংশ বেড়েছে সেই অংশও ইন্ডিয়া নিয়েছে। মানে আমেরিকাকে এক রকম পথে বসিয়েছে ইন্ডিয়া।

সাথে কোয়ড সামরিক জোটকেও ব্যার্থ করে দিয়েছে ইন্ডিয়া।

তাহলে আমেরিকা ইন্ডিয়ার উপর ৫০% শতাংশ ট্যাক্স বসানো কি খুব বেশি কিছু?

ট্রাম্প যে পানামার ম্যান্যুয়েল নরিয়েগার মতো মোদিকে গ্রেফতার করেনি এটাই তো বেশি।

07/08/2025

#৪৭৭০

ট্রাম্প এই মেয়াদে মোদীর সাথে অত পিরিত দেখাবে না বা চাইলেও পিরিত ধইরা রাখতে পারবে না।

আপনারা জিওপলিটিক্স বোঝেন পত্রিকা পইড়া, থিওরেটিক্যাল স্টাডির বাইরে। জিওপলিটিক্স থিওরি আর রিয়েলপলিটিকের মিশেলে চলে।

ট্রাম্প-মোদী দুনিয়াতে যে এক্সিসের লোক, সেই এক্সিসটা এন্টাই নোমিনালিজম। চায়নাও এন্টাই নোমিনালিজমের পক্ষের, রাশাও।
ঘাপলাটা হইতেসে, ট্রাম্প এবং মোদীর স্বার্থের ভিন্নতায়।

মোদী তার বর্তমান মেয়াদে চীনের সাথে ক্যাচাল কমায়ে নিয়ে আসছিল। এই ব্যাপারে বাংলাদেশ, মিয়ানমার ও সেভেন সিস্টার্স ছিল তাদের ফোকাল পয়েন্ট। এমনকি আফগানিস্তানেও চায়না-ইন্ডিয়া কোল্যাব দেখা গেসে। রাশার সাথে ইন্ডিয়ার সম্পর্ক পোস্ট কোল্ড ওয়ার যেকোন সময়ের চেয়ে বাইডেনের টার্মে ভাল হইসে।

এগুলা মোদীকে করতে হইসে মূলত ওয়েস্টার্ন কন্ট্রোলের এগেইন্সটে নিজের অটোনমি বজায় রাখতে। মোদী চায় না মেরিকান ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্র‍্যাটেজির বলি হোক তার দেশ, তার ঘাড়ে বন্দুক রাইখা মেরিকা চায়নাকে ঘাটাবে আর তার রাষ্ট্র পাঞ্চিং ব্যাগ হবে, এইটা লস লস গেইম। আবার একইভাবে, চায়না চায় তার শক্তি সাউথ চায়না সীতে কন্সেন্ট্রেটেড হোক, ইন্ডিয়া, মিয়ানমার বা সেভেন সিস্টার্স থেকে কোন ডিজরাপশন হোক চায়না তার বিরোধী।

ফলে, এই অঞ্চলে মোদী আর জিনপিং যা খায়, ভাগেজোগে খায়।

এই যে পশ্চিমা এত এত কোম্প্যানিতে এত এত ইন্ডিয়ান ফায়ার হইসে গত ২ বছরে, সব দেখবেন পোস্ট ইউক্রেন ওয়ার। এগুলা সব ব্রিক্সকে থ্রেট মনে করার ফল। ইউক্রেন ওয়ারে ইন্ডিয়া মেরিকানদের কথা না শোনার ফল।

ট্রাম্প আসা মাত্রই চায়নাকে চাপে ফেলতে সে ইন্ডিয়াকে কঠিন সব প্রলোভন দেবে। ফরেন ইনভেস্টমেন্ট, স্ট্র‍্যাটেজিক ফায়ারিং, লবিং, সব করবে। কিছুতেই কাজ না হইলে মিজোরাম, মনিপুরে ক্যাচাল বাড়বে। ট্রাম্প চায়নার ওপর আরো চড়াও হইতে ইন্ডিয়াকে অনেক কিছুই দিতে চাবে।

কিন্তু এই টোপ মোদী পুরাপুরি গেলার জায়গায় নাই। ইন্ডিয়া এইটা বদলাইতে পারবে না যে সে একটা শত্রু পরিবেষ্টিত রাষ্ট্র এবং মেরিকার হয়ে চায়নার সাথে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ করলে সবার আগে সে ধ্বংস হবে। ফলে ফিন্যান্সিয়াল কো অপারেশনে ইন্ডিয়া মেরিকার কথা শুনলেও মিলিটারি পয়েন্ট অফ ভিউতে সে চায়নার সাথে লিয়াইজ করবে।

এইটার ফলে ট্রাম্প আরো বিরক্ত হবে এবং তার পক্ষে মোদীর সাথে আগের ফাংশনাল ফ্রেন্ডশিপ টিকায় রাখাটা দুষ্কর হবে যদি সে মেরিকান ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট কম্প্রোমাইজ না করে।

২০২২ থেকে আমি বলতেসি, ইন্ডিয়া ভেঙ্গে যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হইসে। আন্তর্জাতিক রাজনীতির গতি প্রকৃতি যেদিকে যাইতেসে, ইন্ডিয়া তার শতবার্ষিকী দেখতে পারবে কিনা সন্দেহ আছে।

ইন্ডিয়াকে সাব কন্টিনেন্টের এনালিস্টরা একটা জাইগ্যান্টিক সামথিং মনে করে। কথাটা মিথ্যা না। কিন্তু জায়ান্টেরও মৃত্যু আছে।

২১শে নভেম্বর, ২০২৪

উল্লেখ্য, ইন্দো-পাকিস্তান যুদ্ধের পর আমি বলসিলাম, নতুন সিকিউরিটি এক্সিস এশিয়াতে জন্ম নিতেসে। রাশা-ইন্ডিয়া-ইজরায়েল বনাম চায়না-তুর্কীয়্যে-পাকিস্তান, সম্ভবত ইরান এতে যোগ দিলেও দিতে পারে। ভেরি রিসেন্টলি জানলাম জেনারেল আসিম মুনির আবার ইউএস আর্মির দাওয়াতে মেরিকা ভিজিটে যাইতেসেন।

ইন্ডিয়ার ওপর ট্রাম্পের এই বিপুল চাপ সৃষ্টির কারন মূলত ৩টা।
১)ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্র‍্যাটেজি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দক্ষিন এশিয়ায় পাওয়ার ইকুইলিব্রিয়াম তৈরি করা-বাংলাদেশ-পাকিস্তান বনাম ইন্ডিয়া। সাউথ মেরিকাতেও একই কাজ করসে ইউএস, আর্জেন্টিনায় একদম পাচাটা *ত্ততা একটারে প্রেসিডেন্ট বানাইসে, ব্রাজিলকে হিউজ ট্যারিফ মারসে।
২)ব্রিক্সকে একটা জোট হিসেবে দাড়াইতে না দিয়ে ডলার হেজিমনি রক্ষা করা, দেখবেন ব্রাজিলের উপরেও খড়গ নাইমা আসছে।
৩)ইন্ডিয়াতে রেজাইম চেঞ্জের যে কাজ বাইডেন এডমিন শুরু করসিলো, সেইটাকে আগায় নিয়ে যাওয়া। একই অপারেশন এখন ব্রাজিলেও এক্টিভ।

বাংলাদেশে যারা ভারতপন্থী আছেন এখনো, সামনে আপনাদের কপালে দুঃখ আছে।

ইউএসএ ভারতকে ভাঙ্গবে কিনা, সেইটা অনেক ইফস এন্ড বাটসের ওপর ডিপেন্ড করবে। কিন্তু ভারত আপনাকে ২০১০ সালের সেই প্রটেকশন আর দিতে পারবে না। ধীরে ধীরে আপনারা পশ্চিমেও ইরেলেভেন্ট হইতে থাকবেন। ইউএস-চায়না উভয়েই ক্রমশ আগ্রাসী হইতে থাকবে, কারন বাংলাদেশ-সেভেন সিস্টার্স আর মিয়ানমার হইতেসে সম্ভাব্য নেক্সট প্রক্সি ব্যাটল জোন। এই আন্তর্জাতিক খেলার মাঝখানে পইড়া ভারতপন্থীরা হারায়ে যাবে।

দিল্লি না পিন্ডি এইটা আজকের দুনিয়ায় আর কোন লেজিট কোশ্চেন আকারে হাজির হওয়া সম্ভব না। এই দুনিয়া বেইজিং আর ওয়াশিংটনের, কিছুটা মস্কো, লন্ডন, বার্লিন আর আঙ্কারারও।

কিন্তু জিওপলিটিক্যাল স্কুলিং থেকে বঞ্চিত কিছু মানুষের চেচামেচি দেখলে আপনার মনে হবে, বাংলাদেশে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ চলতেসে। আসলে, এরা আপনাকে রিয়েলিটি থেকে বেখবর রাখতে চায়।

জাতীয় রাজনীতি বুঝতে হবে আন্তর্জাতিক রাজনীতির কনটেক্সটে। সিরাজউদ্দৌলা কেন ক্লাইভের কাছে হারসিলো তার গ্লোবাল কনটেক্সট আছে, সিপাহী বিদ্রোহ কেন সফল হয় নাই বা একাত্তরে কেন বাংলাদেশ জিতসে, এর গ্লোবাল কনটেক্সট আছে। গ্লোবাল কনটেক্সটের বাইরে কিছু ঘটা বিরল ঘটনা, একশো বছরে ৩-৪টা ঘটে।

বাংলাদেশে তারেক রহমানকে ক্ষমতায় আসার পর মেরিকান এজেন্ডা নিয়েই কাজ করতে হবে, যা ইউনুস করতেসেন। কারন আমাদের স্ট্র‍্যাটেজিক ডাইভার্সিটি অফ একশন নাই। এবং সেটাকে কাউন্টার করতে চায়না ইসলামপন্থীদের ওপর ইনভেস্টমেন্ট বাড়াবে। এর ফলশ্রুতিতে নেক্সট ১০ বছরের মধ্যে জামাতের সরকারে আসার সম্ভাবনা তৈরি হইতে পারে, যেটা আবার ইউএসএ আইদার পকেটে নিতে চেষ্টা করবে অথবা ঠ্যাকায়ে দেবে।

এইখানে ইন্ডিয়ার স্টেক আস্তে আস্তে কমবে, কারন আগামী ১৫ বছর ইন্ডিয়া নিজেকে বাচাইতে বেশিরভাগ এনার্জি খরচ করবে। পাকিস্তান ফ্রন্টে তার ম্যাক্সিমাম এনার্জি খরচ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।

06/08/2025

বামপন্থী লোক। কতই না হতভাগা বামপন্থীরা!
তারা থাকবে প্রখর বাষ্পে এবং উত্তপ্ত পানিতে,
এবং ধুম্রকুঞ্জের ছায়ায়।
যা শীতল নয় এবং আরামদায়কও নয়।
তারা ইতিপূর্বে স্বাচ্ছন্দ্যশীল ছিল।
তারা সদাসর্বদা ঘোরতর পাপকর্মে ডুবে থাকত।
বামপন্থীরা জেগে উঠা মানেই জাতির জন্যে দুঃসংবাদ।
যেখানে বামপন্থীরা থাকে সেখানকার ধ্বংস অনিবার্য।

06/08/2025

পূর্বপুরুষদের 'ভারত ভাগ' করার সুফল বাংলাদেশের মানুষ পাচ্ছে।

আর পূর্বপুরুষদের বাঙলা ভাগ করার শাস্তি পশ্চিমবংগের মানুষ পাচ্ছে।

আর কলকাতার জমিদার হিন্দু ও বিভিন্ন প্রভাবশালী হিন্দুদের বঙ্গ-ভঙ্গ রদ করার শাস্তি ও পাচ্ছে পশ্চিমবঙ্গের উচ্চ, নিম্ন বর্ণের হিন্দুরা এবং সাথে মুসলিম রা।

05/08/2025

যে গল্পে অশ্রু ঝরে

মধ্য দুপুর। ভয়ানক গরম। রোদ যেন মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে আসছে। সেই আগুনরাঙা দুপুরে এক ক্ষুধার্ত বালক হেঁটে চলেছে ধুলিমাখা ধ্বংসস্তূপের পথ দিয়ে নিঃস্ব G⧉-ভূখণ্ডে।

তার নাম আমীর। বয়স বড়জোর আট। সকালে মায়ের কাছে খাবার চেয়েছিল। মা কাঁদতে কাঁদতে বলেছিল, “ত্রাণ বিতরণ হবে শুনেছি, গিয়ে দেখ…”

আমীর জানে যদি কিছু না পায়, তবে অনাহার নিয়েই দিন কাটবে। সে অভ্যস্ত হয়ে গেছে ক্ষুধার।

ছিন্নভিন্ন পথ, ভাঙা ইট, গুঁড়ো মাটি—সব পেরিয়ে ১২ কিলোমিটার হেঁটে পৌঁছে যায় তেল আল-সুলতান এলাকায়।
সেখানে একটা ত্রাণকেন্দ্র শতশত মানুষ, কেউ দাঁড়িয়ে, কেউ বসে, কেউ কেবল তাকিয়ে… কিন্তু সবাই নীরব। এত দুর্বল, এত ক্ষুধার্ত—চিৎকার করতেও শক্তি নেই।

এক মার্কিন সেনা, অ্যান্টনি, ত্রাণ কার্যক্রম দেখছিলেন। হঠাৎ তার চোখ পড়ে আমীরের উপর।

তিনি ধুলোমেশানো কিছু আটা দেন ছোট্ট ছেলেটিকে। আমীর সেই হাত ধরে চুমু খায় চোখে এক বিনয়, কণ্ঠে কেবল এক বাক্য:
“Thank you.”

একটি ধন্যবাদ, একটুকু ভালোবাসা এই নিষ্পাপ আচরণ ওলটপালট করে দেয় অ্যান্টনির ভেতরটা। তিনি বাকরুদ্ধ হয়ে তাকিয়ে থাকেন।

হঠাৎ চারপাশে চিৎকার। গোলাগুলি, গ্যাস নিক্ষেপ। সবাই দৌড়াচ্ছে।

অ্যান্টনি দেখে আমীর নিথর হয়ে মাটিতে পড়ে আছে। তার হাতে ধরা আটা পড়ে গেছে পাশে।
সে আর ফিরে যেতে পারেনি তার অনাহারী মায়ের কাছে…

তার মা আজও জানেন না, তার ছেলেটা খাবার পেয়েছিল কিনা। জানেন না, তার ছেলে মরে গেছে কিনা। শুধু অপেক্ষায় দিন গুনছেন, হয়তো কাঁদছেন…

অ্যান্টনি বদলে গেছেন। কিছু বলেন না, কিন্তু হঠাৎ হঠাৎ কান্নায় ভেঙে পড়েন। পরিবার ভাবে, তিনি পাগল হয়ে যাচ্ছেন।
অবশেষে তিনি মুখ খোলেন:

“আমি একজন যুদ্ধসেনা। অনেক কিছু দেখেছি। কিন্তু আট বছরের এক বালকের ধন্যবাদ আর হাত চুমু আমাকে ভেঙে দিয়েছে। আমি ভুলতে পারি না…”

তার বক্তব্যে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে হইচই পড়ে যায়। ই⧉-বাহিনীর বিরুদ্ধে সমালোচনার ঝড় ওঠে।
কিন্তু আমীর তো আর ফিরে আসবে না…


Address

Mirpur
Dhaka

Telephone

+8801673325999

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mujahid posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category