Al ma'arij ruqyah & hijamah center.

Al ma'arij ruqyah & hijamah center. Revealed in the ilght of the quran & sunnah

29/08/2021

ধারাবাহিক রুকইয়াহ সম্পর্কিত ৮টি নীতিমালা
_____________
নীতিমালা ১

আমাদের থেকে রুকইয়াহ করানোর আগে ভালো করে ভাবনা চিন্তা ও প্রয়োজনীয় খোঁজ খবর নিয়ে করবেন। প্রেসক্রিপশনে যা থাকবে তার 95% ফলো করার ব্যাপারে দৃঢ়তা না থাকলে আমাদের কাছে আসবেন না। আর প্রেসক্রিপশনে কুরআন ও সুন্নাহর বাইরে কিছুই থাকবে না।
_____
নীতিমালা ২

আমাদের প্রেসক্রিপশন বাদ দিয়ে যদি নিজের মতো কিছু করা শুরু করেন, তাহলে আপনি নিজেই সেলফ রুকইয়াহর যোগ্য। সুতরাং আমাদের কাছে এসে টাকা ও সময় নষ্ট করবেন না। আর সত্যবাদী থাকুন রবের কাছে এবং সত্য বলুন।
_______
নীতিমালা ৩

রাক্বি বা রুকইয়াহ কনসালটেন্টের মতামতের উপর গিয়ে নিজের মতামত দিবেন। নির্দিষ্ট সময়ের আগেই এপয়েন্টমেন্ট চাইবেন। তাহলে আপনার চিকিৎসা ঐখানেই ক্লোজ করা হবে কোন নোটিশ ছাড়া ইন শা আল্লাহ।( তবে জরুরি অবস্থা সৃষ্টি হয়ে পড়লে ভিন্ন কথা)
___________
নীতিমালা ৪

রাক্বি যখন ছিলো না, তখন যাকে অস্থিরতা দেখিয়েছেন তাকেই দেখান। রাক্বির শুধু আপনাকে রুকইয়াহ করা ও প্রেসক্রিপশন দিয়ে গাইড করাই দায়িত্ব। আর কোন দায়িত্ব নেই । তাই পরিবারের গল্প করে রাক্বিকে অস্থির করে তোলার চেষ্টা করবেন না।
______
নীতিমালা ৫

যখন যেটা করতে বলেছে রাক্বি বা রুকইয়াহ কনসালটেন্ট সেটা তখনই করবেন। মন না চাইলেও করবেন । না করতে পারলে এজন্য রাক্বিকে বা রুকইয়াহ কনসালটেন্টকে কষ্ট দিবেন না। আর চিকিৎসার ব্যাপারে ধৈর্য না থাকলে রাক্বির কাছে এসে টাকা ও সময়ের অপচয় করবেন না।
______
নীতিমালা ৬

রুকইয়াহও করবেন এবং প্রচলিত চিকিৎসাও নিবেন (যেমন কবিরাজি, ওঝা ফকরি, কুফুরী, শিরকি , আয়না পড়া, চিরুনি পড়া , তাদের কাছে গিয়ে সমস্যা পরীক্ষা করানো ইত্যাদি) তাহলে দয়াকরে আপনি রুকইয়াহ করবেন। আমাদের সময় নষ্ট করবেন না ও আপনারও সময় ও টাকা নষ্ট করবেন না।

আপনার যত ধরনের চেষ্টা যত ধরনের চিকিৎসা প্রয়োজন কিছু শেষ করেও কিছু না হলে তখন একনিষ্ঠভাবে, আল্লাহ তাআলার উপর পরিপূর্ণ বিশ্বাস ভরসা ও রুকইয়াহ করে আল্লাহ তাআলা চাইলে আল্লাহর রহমতে সুস্থ হবেন সেই দৃঢ় আত্মবিশ্বাস ও ভরসা নিয়ে তারপর রুকইয়াহ শুরু করুন। প্লিজ অন্যথায় আমাদের কাছে এসে আমাদের সময় এবং আপনার সময় ও টাকা পয়সা নষ্ট করবেন না।

______
নীতিমালা ৭
রুকইয়াহ শুরু করে কোনো কারণ ছাড়াই বাদ দিয়ে দিবেন। অনেক দিন পর মেসেজ দিবেন, যোগাযোগ করবেন ,কল দিবেন এমনটা করবেন না দয়া করে। এমন কখনোই কোনো সাজেশন পাবেন না ইনশাআল্লাহ।

_____
নীতিমালা ৮

যাদের অবস্থা খুবই জটিল পর্যায় থাকে। রুকইয়াহ শুরু করতেই অনেক অসুস্থ হয় যায়। জিন অনেক কিছু করতে দেয় না, ৯৫% কেন ২০% করতেও পারে না। খেতেই পারে না। রুকইয়াহ শুরু করলে সিরিয়াস ভাবে অসুস্থ করে দেয় বা অসুস্থ হয়ে যায়। তখন সময়ের আগেই রাকিকে প্রয়োজন হয়, তার পরামর্শ দরকার হয়। অ্যাপোয়েটমেন্ট নিতে হয়। সরাসরি রুকইয়াহ প্রয়োজন হয়। আতংকিত থাকে পেশেন্ট বা তার পরিবার। সেই ক্ষেত্রে জরুরি ভিত্তিতে অবশ্যই ইনশাআল্লাহ যেকোনো সময় যোগাযোগ করতে পারবেন।

আমাদের অগণিত পেশেন্ট দরকার নেই, আনুগত্যশীল পেশেন্ট দরকার।

সংগৃহীত

09/03/2021

#সুন্নতি_চিকিৎসা_হিজামা

🌠হিজামা কিভাবে কাজ করে এটার পরিষ্কার ধারণা থাকা জরুরী

প্রায়ই এই প্রশ্ন ওঠে যে, যে সকল রোগের ক্ষেত্রে প্রচলিত চিকিৎসা বিফল হচ্ছে সেসব ক্ষেত্রে হিজামা কিভাবে কাজ
করে। হিজামার উপকারীতা নিয়ে প্রচলিত প্রচুর থিওরি আছে। আমরা এই সকল থিওরি নিয়ে সংক্ষিপ্ত কিছু আলোচনা করব যাতে করে হিজামা কিভাবে কাজ করে এই ব্যাপারে আমরা একটি সামগ্রিক ধারনা পেতে পারি।

🌠 তাইবাহ থিওরিঃ

আমাদের বিভিন্ন অর্গ্যান ও শরীরবৃত্তীয় সিস্টেমের মাধ্যমে আমাদের শরীর একটি ফিজিওলজিক্যাল হোমিওস্ট্যাসিস বা সাম্যাবস্থা বজায় রাখে। রোগের সৃষ্টি হয় এই ফিজিওলজিক্যাল সাম্যাবস্থার বিপরীতে গিয়ে। এক এক রোগের সৃষ্টির কারন খুঁজতে গেলে দেখা যাবে সকল রোগেরই শরীরের এই সাম্যাবস্থা বিঘ্নিত করার বিভিন্ন পন্থা রয়েছে। সকল চিকিৎসার মধ্যে হিজামার সৌন্দর্য এটাই যে, হিজামা একটি এক্সক্রিয়েটরি চিকিৎসা পদ্ধতি, অর্থাৎ এটি শরীর থেকে সাবসট্যান্স বের করে দেয়, ঢোকায় না। অন্যদিকে অন্য সকল চিকিৎসা ইন্ট্রোডাক্টরি অর্থাৎ শরীরে কোন কিছু ঢুকিয়ে দেয়। আমরা এখানে একটা সিম্পল থিওরি নিয়ে আলোচনা করব যা হিজামার উপকারীতার কার্যকরন বৈজ্ঞানিকভাবে ব্যাখ্যা করবে।

🌠 তবে একটা ব্যাপার মনে রাখা জরুরী যে হিজামা প্রত্যক্ষভাবে প্রচলিত চিকিৎসা বিজ্ঞানের শত্রু। কথাটা এভাবে বলার জন্য দুঃখিত। আসলে প্রচলিত চিকিৎসা বলতে আমি সেই চিকিৎসাকে বোঝাচ্ছি যা আসলে ফার্মাসিউটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। অর্থাৎ আপনার ব্যাথা হবে, আর ব্যাথার জন্য পেইন কিলার খাবেন, দীর্ঘ কয়েক বছর পেইনকিলার খাওয়ার ফলশ্রুতিতে আপনার কিডনির কার্যকারীতা নষ্ট হবে। আর এই কিডনি ফাংশান লস এর সাথে সাথে তৈরি হবে হাইপারটেনশান, কার্ডিয়াক প্রবলেম, এনিমিয়া। ফলশ্রুতিতে শরীরে ঢুকবে আরও ঔষধ। শুধু ঢুকবে যে তা নয়, প্রতিনিয়ত ঢুকবে। আপনার শরীর ধীরে ধীরে পরিণত হবে একটা টক্সিক গার্বেজে। আস্তে আস্তে হোমিওস্ট্যাসিস লস হবে। শরীরের প্রতিটি অর্গ্যান এর সাথে মানিয়ে নিতে চাইলেও পারবেনা। শেষে হবে সামগ্রিক সিস্টেম লস। আর এই সিস্টেম লসই হচ্ছে ফার্মাসিউটিক্যাল মার্কেটের জন্য ব্যাবসার সূত্র।

🌠ওয়েট কাপিং বা হিজামার যে এক্সক্রিয়েটরি ফাংশান বা শরীর থেকে পদার্থ বের করে দেয়ার ক্রিয়াকে কিডনির সাথে তুলনা করা যায়। হিজামা কিছুটা আর্টিফিশিয়াল কিডনির মত কাজ করে। এটা চামড়ার ক্যাপিলারি বা অতিসুক্ষ রক্তনালী থেকে সাইজ ডিপেনডেন্ট এক্সক্রিয়েশান করে। কিন্তু হিজামার ক্ষেত্রে পার্টিকেল এক্সক্রিয়েশানের যে প্রেশার তা রেনাল গ্লোমেরুলাই থেকে কিছুটা বেশি থাকে।

যেখানে কিডনি থেকে এক্সক্রিয়েশান হাইড্রোফিলিক ম্যাটেরিয়ালের মধ্যেই সীমাবদ্ধ, সেখানে হিজামা হাইড্রফিলিক ও হাড্রোফোবিক সকল ধরনের ম্যাটেরিয়াল এক্সক্রিট করতে পারে, যেমন লাইপোপ্রোটিন। আর এভাবে এটা স্কিনের ন্যাচারাল এক্সক্রিয়েটরি রোলকে এনহ্যান্স করে।

আমাদের ধারণা অনুযায়ী হিজামা সার্জিক্যাল এ্যাবসেস ড্রেনেজ এর চেয়েও কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভাল কাজ করে।

হিজামার মাধ্যমে চিকিৎসা করা হলে মানুষের শরীর বিভিন্ন ঔষধের অনেক ধরনের সাইড ইফেক্ট এবং ঔষধের মধ্যকার ইন্টারএ্যাকশান থেকেও বাঁচবে। হিজামার রোগ ভাল করার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খুঁজতে গিয়ে রিসার্চাররা হিজামার মেকানিজম পুরোপুরি নতুন ভাবে ব্যাখ্যা করেছেন।

হিজামা সব চেয়ে বেশি উপকারী যে কোন ধরনের ব্যথা উপশমে। হোক সে ব্যথা নতুন বা পুরানো! কিংবা হোক তা শরীরের যে কোন জায়গায়!!

কোন একটি প্রদাহ জনিত প্যাথলজিক প্রসেস যখন আমাদের শরীরে শুরু হয় তখন আক্রান্ত স্থানে অনেকগুলো পরিবর্তন হয়। সবার আগে সেখানকার রক্তনালীর স্বাভাবিক গঠনে রদবদল হয়। এর স্বাভাবিক permeability-র ধরন বদলাতে শুরু করে। রক্ত নালীগুলো অনেক বেশি leaky হয়ে যায়।
বিভিন্ন ধরনের রক্তকণিকা যা দীর্ঘ মেয়াদী প্রদাহের জন্যে দায়ী সে গুলো এসে জায়গাগুলোতে ভীড় করে। রক্তনালীগুলোর Integrity নষ্ট হয় বলে তা থেকে সহজে নানা পদার্থ বের হয়ে কোষের আশে পাশের জায়গা গুলোতে জড় হয়।

🌠এখানে যে নার্ভ এন্ডিং গুলো থাকে তা থেকে লোকাল পেইন মেডিয়েটর বের হয় (substance P, interleukin, Neuropeptide, Vasoactive substance, calcitonin gene related peptide ইত্যাদি) । যে গুলোই আসলে ব্যথার জন্যে দায়ী।
অনেক ক্ষেত্রে রোগ সৃষ্টির দীর্ঘ প্রসেসে একেক রোগের ক্ষেত্রে একেক ধরনের পদার্থ তৈরি হয়। তৈরি হওয়া এসব নানা উপাদান ও সে সব জায়গায় বেশি মাত্রায় জমা হয় !!

এর একটা উদাহরণ দেয়া যাক। যেমন ধরুন - হাঁটুর Chronic Osteoarthritis। এ ক্ষেত্রে হাঁটুতে জমা হয় Pro inflammatory cytokine interleukin-1 and tumour necrosis factor-1 alpha । সাথে থাকে কার্টিলেজ ধংসের জন্যে দায়ী matrix metalloproteinase, stromelysin, gelatinase এবং plasminogen activator সহ নানা কিছু।

এগুলোকেই আমরা হিজামার তাইয়্যেবাহ থিওরিতে বলছি Causative pathologic substance (CPS) যা একেক রোগে একেক রকম।
লোকাল সাইট থেকে এই সব ক্ষতিকর নানা জিনিসগুলো বের করার একটা বুদ্ধিই আসলে হিজামা!

🌠আমরা যখন হিজামা করি, তখন এর মাধ্যমে কাপের জায়গাতে একটা নেগেটিভ প্রেশার তৈরী করা হয়। এই নেগেটিভ প্রেশারেই স্কিন এর ছিদ্রসহ Dermal capillary থেকে প্লাজমা বাইরে আসে। আরো সাকশনে এগুলো নানা ধরনের CPS (Causative Pathologic Substance) সহ এসে জমা হয় আমাদের স্কিন সারফেসের জাস্ট নিচে। এরপর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম স্ক্রাচ (আচর) করা হয়। যা তৈরি করে স্কিন ওপেনিং।
আর শেষ ধাপে করা আরেকবার সাকশনেই প্লাজমাসহ বের হয়ে আসে এতক্ষণ বলা নানা পদার্থগুলো। এমনকি বড় সাইজের প্যাথলজিক মলিকিউল যেমন বিভিন্ন Autoantibody বা C-Reactive protein (যেমন পাওয়া যায়- Rheumatoid Arthritis বা Connective Tissue Diseease এ) । রিসার্চ বলে এগুলোও স্কিন ক্যাপিলারি দিয়ে হিজামা বের করতে পারে যা কিডনী ক্যাপিলারি বের করতে অক্ষম!! কারন এই ম্যানুয়ালি করা নেগেটিভ সাকশন কিডনীর ফিল্ট্রেশন প্রেসারের চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী।

পরবর্তী কয়েক সপ্তাহ জুড়ে চলা wound healing প্রসেসে এসব artificially inflicted wound margin এ জমা হওয়া অতিরিক্ত নাইট্রিক অক্সাইড একটা মজার কাজ করে। সেখানে সাপ্লাই দেয়া রক্তনালীগুলোর উপর কাজ করে! এগুলোকে সম্প্রসারিত করে যার ফলে আমরা যখন হিজামা করি, তখন এর মাধ্যমে কাপের জায়গাতে একটা নেগেটিভ প্রেশার তৈরী করা হয়। এই নেগেটিভ প্রেশারেই স্কিন এর ছিদ্রসহ Dermal capillary থেকে প্লাজমা বাইরে আসে। আরো সাকশনে এগুলো নানা ধরনের CPS (Causative Pathologic Substance) সহ এসে জমা হয় আমাদের স্কিন সারফেসের জাস্ট নিচে। এরপর সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম স্ক্রাচ (আচর) করা হয়। যা তৈরি করে স্কিন ওপেনিং।
আর শেষ ধাপে করা আরেকবার সাকশনেই প্লাজমাসহ বের হয়ে আসে এতক্ষণ বলা নানা পদার্থগুলো। এমনকি বড় সাইজের প্যাথলজিক মলিকিউল যেমন বিভিন্ন Autoantibody বা C-Reactive protein (যেমন পাওয়া যায়- Rheumatoid Arthritis বা Connective Tissue Diseease এ) । রিসার্চ বলে এগুলোও স্কিন ক্যাপিলারি দিয়ে হিজামা বের করতে পারে যা কিডনী ক্যাপিলারি বের করতে অক্ষম!! কারন এই ম্যানুয়ালি করা নেগেটিভ সাকশন কিডনীর ফিল্ট্রেশন প্রেসারের চেয়ে বহুগুণে শক্তিশালী।

পরবর্তী কয়েক সপ্তাহ জুড়ে চলা wound healing প্রসেসে এসব artificially inflicted wound margin এ জমা হওয়া অতিরিক্ত নাইট্রিক অক্সাইড একটা মজার কাজ করে। সেখানে সাপ্লাই দেয়া রক্তনালীগুলোর উপর কাজ করে! এগুলোকে সম্প্রসারিত করে যার ফলে অর্গান ফাংশনে ড্রামাটিক চেঞ্জ আসে ।(cp)

12/02/2021
যারা জ্বীন কেন্দ্রিক এবং শারীরিক সমস্যার মধ্য সংঘর্ষ বাধায়, যারা শারীরিক চিকিৎসার সাথে কুরআনিক চিকিৎসার কম্বিনেশনে কনফিউ...
06/02/2021

যারা জ্বীন কেন্দ্রিক এবং শারীরিক সমস্যার মধ্য সংঘর্ষ বাধায়, যারা শারীরিক চিকিৎসার সাথে কুরআনিক চিকিৎসার কম্বিনেশনে কনফিউজড হয়ে যায়, তারা স্বীয় দোষে ভুক্তভোগী হয়, তাদের ট্রিটমেন্ট কোনদিক থেকেই অগ্রসর হয় না।
শয়তানের দেখানো মোহ মরীচিকার ন্যায় দৃশ্যমান।....

Patient taken hijama for his lower backpain,kidney disease, &pancreases isue...after hijama my beloved brother Barkat va...
05/02/2021

Patient taken hijama for his lower backpain,kidney disease, &pancreases isue...after hijama my beloved brother Barkat vai get pain
Relief. & feeling relaxed.In Medical science hijama its a miracle molecule for cure Which is given by god...allah subhanahu otala...

20/01/2021

"সাকীনা" কি?

প্রশ্ন: "সাকীনা" কি? এটি যারা কুর'আন তিলাওয়াত করে তাদের উপর নাকি নাজিল হয়। এক হাদিসে বলা হয়েছে, এক সাহাবি কুর'আন তিলাওয়াত করছিলেন। এই সময় 'সকীনা' নাজিল হল। এটি কি ফেরেশতা ছিল? ক এ বিষয়ে যদি জানাতেন তাহলে উপকৃত হতাম।।

উত্তর :
সাকীনা শব্দের অর্থ: শান্তি, প্রশান্তি, স্বস্তি ও সান্ত্বনা।
কুরআনে ও হাদিসে এই ‘সাকীনা’ শব্দটি বহু স্থানে ব্যবহৃত হয়েছে। যেমন:

- প্রখ্যাত সাহাবী বারা ইবনে আযেব রা. হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘‘একদা একটি লোক সূরা কাহাফ পাঠ করছিল। তার পাশেই দু টো রশি দিয়ে একটি ঘোড়া বাঁধা ছিল।
ইতোমধ্যে লোকটিকে একটি মেঘে ঢেকে নিলো। মেঘটি লোকটির নিকটবর্তী হতে থাকলে ঘোড়াটি তা দেখে চমকাতে আরম্ভ করল। অতঃপর যখন সকাল হল তখন লোকটি রাসূলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম–এর দরবারে হাজির হয়ে উক্ত ঘটনা বর্ণনা করল। তা (শুনে) তিনি বললেন, ‘‘ওটি সাকীনা বা প্রশান্তি ছিল, যা তোমার কুরআন পড়ার দরুন অবতীর্ণ হয়েছে।’’ (সহীহ আল বুখারী ও সহীহ মুসলিম)

- এ ছাড়াও আল্লাহ কুরআনে বলেছেন,
هُوَ الَّذِي أَنزَلَ السَّكِينَةَ فِي قُلُوبِ الْمُؤْمِنِينَ لِيَزْدَادُوا إِيمَانًا مَّعَ إِيمَانِهِمْ
“তিনি মুমিনদের অন্তরে সাকীনা (প্রশান্তি) অবতীর্ণ করেন, যাতে তাদের ঈমানের সাথে আরও ঈমান বেড়ে যায়।” (সূরা আল ফাতহ: ৪)

● ইবনে আব্বাস রা. বলেন, সকীনা অর্থ: الرحمة দয়া এবং الطمأنينة শান্তি, প্রশান্তি, নিশ্চিন্ততা, আস্থা ইত্যাদি।
● কাতাদা রহ. বলেন, الوقار তথা গাম্ভীর্য, সম্মান, শ্রদ্ধা, সহনশীলতা ইত্যাদি।
(তাফসির ইবনে কাসির)

অর্থাৎ এটি এক প্রকার মানসিক প্রশান্তি, স্বস্তি, সান্ত্বনা, স্থিরতা ও সহনশীলতা যা আল্লাহ তায়ালা বান্দার অন্তের ঢেলে দেন। এর ফলে যত ভয়-ভীতি ও বিপদাপদ আসুক না কেন সে হাহুতাশ করে না, অস্থির হয় না, ভেঙ্গে পড়ে না বরং মানসিকভাবে শক্তি ও সাহস খুঁজে পায়। যার কারণে মহান আল্লাহর তার ঈমান আরও বৃদ্ধির পায়। সেই সাথে তাঁর প্রতি আস্থা ও নির্ভরতা হয় আরও সুদৃঢ়।
আল্লাহু আলাম।

উত্তর প্রদানে:
আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
Abdullahil Hadi
দাঈ, জুবাইল দাওয়াহ সেন্টার, সৌদি আরব

🌀সঠিক পথের দিশা Guidence To The Right Path

মানব প্রবৃত্তির একটি পতনের দিক হচ্ছে "তাড়াহুড়া" সৃষ্টিগত কিছু মন্দ প্রবৃত্তি থাকে যা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শোভনীয় হয়। উপরো...
20/01/2021

মানব প্রবৃত্তির একটি পতনের দিক হচ্ছে "তাড়াহুড়া" সৃষ্টিগত কিছু মন্দ প্রবৃত্তি থাকে যা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে শোভনীয় হয়। উপরোক্ত সূরা আম্বিয়ার ৩৭ নং
আয়াতে আল্লাহ তাঅালা ফোকাস করেছেন আল্লাহর তাঅালার অলৌকিক নিয়ামত দর্শন এর ব্যাপারে।
উপরন্তু তিনি শর্তযুক্ত করেছেন যাতে মানুষ ব্যস্ত হয়ে তাড়াহুড়া না হয়,বরং আল্লাহ প্রদত্ত রহমত ও নিয়ামত অর্জিত হয় ধীরতা,স্থিরতা এবং সবর এর মাধ্যমে।
রুকিয়াহ এবং বিবিধ বিষয়ে আমরা ফলাফল ইন্সট্যান্ট ম্যাগী নুডুলস এর মত চাই 🍝😒যা,আল্লাহ প্রদত্ত নিয়ামত দর্শন/ অর্জনের পরিপন্থী।......

হিজামাহ,,,একটি জাদুকরী চিকিৎসার নাম, হিজামার ফলাফল বিশ্বাস ঘাতকতা করে না,কারন তা ওহীর দ্বারা সার্টিফাইড।  যারা অল্টারনেট...
20/01/2021

হিজামাহ,,,
একটি জাদুকরী চিকিৎসার নাম, হিজামার ফলাফল বিশ্বাস ঘাতকতা করে না,কারন তা ওহীর দ্বারা সার্টিফাইড। যারা অল্টারনেটিভ এবং ন্যাচারাল ট্রিটমেন্ট কে ভালোবাসেন তাদের জন্য হিজামাহ একটি বেস্ট অপশন।

Today’s focus on Ruqyatush shariah....
25/12/2020

Today’s focus on Ruqyatush shariah....

10/12/2020

জ্বীন শয়তানদের কতিপয় দুর্বলতা ও অক্ষমতা
জ্বিন মানুষের মতোই, কোথাও সে শক্তিশালী, কোথাও বড় দুর্বল । শয়তান শক্তিশালী হলেও তার চক্রান্তের ব্যাপারে মহান আল্লাহ্ বলেন:
"নিশ্চয়ই শয়তানের চক্রান্ত দুর্বল ।" -(সূরা আন নিসা: ৭৬)
★প্রথমত:
নেক লোকদের উপর শয়তানের কোন আধিপত্য নেই । শয়তানের শক্তি ও প্রতিজ্ঞা আছে, সে আদম সন্তানকে পথভ্রষ্ট করবে । কিন্তু সকলকে নয় । কিছু লোকের কাছে সে বড় মিসকীন ও দুর্বল । তাদেরকে সে কুফরী ও ভ্রষ্টতার বাধ্য করতে সক্ষম হবে না । চেষ্টা তো করবে, কিন্ত সফল হবে না । কারণ তাদের বুনিয়াদ হবে মজবুত, তাদের ঈমান হবে সুদৃঢ়, তাদের আমল হবে নেক এবং তাদের সহায়ক হবেন খোদ প্রতিপালক । তিনি বলেছেন,
"আমার দাসদের উপর তোমার কোন ক্ষমতা নেই । আর কর্মবিধায়ক হিসাবে তোমার প্রতিপালকই যথেষ্ট ।" -(সূরা বনী ইসরাঈল, আয়াত: ৬৫)
শয়তানের আধিপত্য কেবল তাদের উপর, যারা তার চিন্তা-চেতনায় এক মতাবলম্বী । যারা স্বেচ্ছায় তার অনুসরণ করে এবং সৃষ্টিকর্তার অবাধ্যতা করে । মহান আল্লাহ্ বলেছেন,
"বিভ্রান্তদের মধ্য হতে যারা তোমার (শয়তানের) অনুসরণ করবে তারা ছাড়া আমার (একনিষ্ঠ) বান্দাদের উপর তোমার কোন আধিপত্য থাকবে না ।" -(সূরা আল হিজ্বর, আয়াত: ৪২)
★দ্বিতীয়ত:
শয়তান কিছু মু'মিনকে দেখে ভয়ে পালায়ন করে ।কোন বান্দা যখন ইসলামে পরিপক্বতা লাভ করে, ঈমান তার মর্মমূলে বদ্ধমূল হয়, মহান আল্লাহর সীমারেখার হিফাযত করে, তখন শয়তান তার সাক্ষাতে ভয় করে এবং তাকে দেখে পলায়ন করে ।
তেমনই একজন ব্যক্তি ছিলেন উমার বিন খাত্তাব (রা:) । শয়তান তাঁকে ভয় করত । নবী (সা:) তাঁকে বলেছিলেন, "শয়তান অবশ্যই তোমাকে ভয় করে হে উমার!" (তিরমিযী)
★তৃতীয়ত:
শয়তান স্বপ্নে নবী (সা:) এর রূপ ধারণ করতে পারে না ।
★চতুর্থত:
শয়তানেরা কোন মু'জিযা দেখাতে সক্ষম নয় ।
★পঞ্চমত:
মহাকাশে তাদের নির্দিষ্ট সীমা অতিক্রম করতে পারে না ।
★ষষ্ঠত:
আল্লাহর নাম নিয়ে বন্ধ দরজা তারা খুলতে পারে না ।

Address

Dhaka

Telephone

+8801726731376

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al ma'arij ruqyah & hijamah center. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Al ma'arij ruqyah & hijamah center.:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram