Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul

Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul Consultant, Cancer Surgery Specialist

ক্যান্সার সার্জারির  বিশ্বস্ত নাম – অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পালঅধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল বাংলাদেশের অন্যতম জেনারেল, ল্যা...
28/08/2025

ক্যান্সার সার্জারির বিশ্বস্ত নাম – অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল

অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল বাংলাদেশের অন্যতম জেনারেল, ল্যাপারোস্কপিক ও ক্যান্সার সার্জারী বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির সমন্বয়ে তিনি ক্যান্সার রোগীদের জন্য অত্যাধুনিক সার্জিক্যাল সেবা প্রদান করে আসছেন।

📌 শিক্ষাগত যোগ্যতা:

এমবিবিএস (ঢাকা মেডিকেল কলেজ)

এফসিপিএস (সার্জারী)

এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)

সেবাসমূহ

✅ স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণ ও সার্জারি
✅ কোলন, রেক্টাম ও পায়ুপথের ক্যান্সারসহ টিউমার রোগের সার্জারি
✅ পাকস্থলীর ক্যান্সার সার্জারি
✅ শরীরের বিভিন্ন টিউমার শনাক্তকরণ ও সার্জারি
✅ ব্রেস্ট সার্জারি, গলব্লাডার সার্জারি, থাইরয়েড সার্জারি, কলো-রেক্টাল সার্জারি

চেম্বারের ঠিকানা

📍 বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল লিঃ
লেভেল – ৫ (Level 5)
২১ শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা – ১২০৭

📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও তথ্যের জন্য কল করুন: ১০৬৩৩

👉 ক্যান্সার চিকিৎসায় দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন আজই।

ক্যান্সার সার্জারির বিশ্বস্ত নাম – অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পালঅধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল বাংলাদেশের অন্যতম জেনারেল, ল্যাপ...
23/08/2025

ক্যান্সার সার্জারির বিশ্বস্ত নাম – অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল

অধ্যাপক ডাঃ তপেশ কুমার পাল বাংলাদেশের অন্যতম জেনারেল, ল্যাপারোস্কপিক ও ক্যান্সার সার্জারী বিশেষজ্ঞ। দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও আধুনিক চিকিৎসা পদ্ধতির সমন্বয়ে তিনি ক্যান্সার রোগীদের জন্য অত্যাধুনিক সার্জিক্যাল সেবা প্রদান করে আসছেন।

📌 শিক্ষাগত যোগ্যতা:

এমবিবিএস (ঢাকা মেডিকেল কলেজ)

এফসিপিএস (সার্জারী)

এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)

সেবাসমূহ

✅ স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণ ও সার্জারি
✅ কোলন, রেক্টাম ও পায়ুপথের ক্যান্সারসহ টিউমার রোগের সার্জারি
✅ পাকস্থলীর ক্যান্সার সার্জারি
✅ শরীরের বিভিন্ন টিউমার শনাক্তকরণ ও সার্জারি
✅ ব্রেস্ট সার্জারি, গলব্লাডার সার্জারি, থাইরয়েড সার্জারি, কলো-রেক্টাল সার্জারি

চেম্বারের ঠিকানা

📍 বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতাল লিঃ
লেভেল – ৫ (Level 5)
২১ শ্যামলী, মিরপুর রোড, ঢাকা – ১২০৭

📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট ও তথ্যের জন্য কল করুন: ১০৬৩৩

👉 ক্যান্সার চিকিৎসায় দ্রুত সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন আজই।

🩺 ব্রেস্ট ক্যান্সার পরীক্ষা সিরিজ – পর্ব ১Breast Clinical Exam (হাতের পরীক্ষা)ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্ত করার প্রথম ধাপ হল...
21/08/2025

🩺 ব্রেস্ট ক্যান্সার পরীক্ষা সিরিজ – পর্ব ১
Breast Clinical Exam (হাতের পরীক্ষা)

ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্ত করার প্রথম ধাপ হলো Breast Clinical Exam। এটি একটি সহজ কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। ডাক্তার শুধুমাত্র হাত দিয়ে ব্রেস্ট ও আশপাশের অঞ্চল পরীক্ষা করে অনেক তথ্য জানতে পারেন।

কেন এই পরীক্ষা জরুরি?

1️⃣ প্রাথমিকভাবে গুটি ধরা পড়ে – ডাক্তার হাত দিয়ে স্তনে গুটি, চামড়ার শক্ত ভাব বা অস্বাভাবিক কোনো পরিবর্তন খুঁজে বের করেন।
2️⃣ চামড়া ও নিপল পর্যবেক্ষণ – স্তনের ত্বকে ভাঁজ, লালভাব, ঘা বা নিপল থেকে রক্ত/পানি বের হচ্ছে কিনা তা দেখা হয়।
3️⃣ লিম্ফ নোড পরীক্ষা – বগল বা গলার লিম্ফ নোড ফুলে আছে কিনা পরীক্ষা করা হয়, যা ক্যান্সারের ছড়িয়ে পড়ার ইঙ্গিত হতে পারে।
4️⃣ ঝুঁকি নির্ধারণ – কাদের পরবর্তী ধাপে ম্যামোগ্রাম বা বায়োপসি লাগবে, তা বোঝা যায়।
5️⃣ দ্রুত, নিরাপদ ও বিনামূল্যে – কোনো মেশিনের প্রয়োজন নেই, তাই এটি সবচেয়ে সহজ ও প্রথম ধাপের পরীক্ষা।

রোগীর জন্য বার্তা

✅ ব্রেস্টে কোনো গুটি বা অস্বাভাবিকতা টের পেলে দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যান।
✅ এই পরীক্ষার মাধ্যমে অনেকক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়েই ক্যান্সার ধরা পড়ে।
✅ নিয়মিত স্বাস্থ্য সচেতনতার অংশ হিসেবে বছরে অন্তত একবার Clinical Exam করা উচিত।

👨‍⚕️ Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul
Breast Surgeon & Breast Cancer Specialist
MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MS (Surgical Oncology)
Consultant, Surgical Oncology, Bangladesh Specialized Hospital, Shyamoli, Dhaka
Professor & Head, Dept. of Surgery, Delta Medical College & Hospital

🕔 চেম্বার সময়: প্রতিদিন (শুক্র ও সরকারি ছুটি বাদে) বিকাল ৫টা – ৭টা
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 10633
📞 সাধারণ তথ্য: +8809666700100

🔖 Hashtags

এই নিয়মগুলো ছাত্রদের ছোটবেলা থেকেই শিখতে হবে, যাতে তারা শুধু দক্ষ ডাক্তার নয়, নৈতিক ও শৃঙ্খলাবদ্ধ পেশাজীবী হয়ে উঠতে পারে...
20/08/2025

এই নিয়মগুলো ছাত্রদের ছোটবেলা থেকেই শিখতে হবে, যাতে তারা শুধু দক্ষ ডাক্তার নয়, নৈতিক ও শৃঙ্খলাবদ্ধ পেশাজীবী হয়ে উঠতে পারে।

📘 মেডিকেল শিক্ষার্থীদের জন্য নির্বাচিত আচরণবিধি (BMDC Code থেকে)

Article 1: রোগীর প্রতি আচরণ

রোগীকে সবসময় সম্মান ও সহমর্মিতা দিয়ে দেখতে হবে।

রোগীর জাতি, ধর্ম, অর্থনৈতিক অবস্থা বা সামাজিক পরিচয় দেখে চিকিৎসায় পার্থক্য করা যাবে না।

রোগীর গোপন তথ্য (Confidentiality) সবসময় রক্ষা করতে হবে।

Article 2: চিকিৎসক ও শিক্ষার্থীর সততা

শিক্ষার্থী বা ডাক্তার কারও নকল প্রেসক্রিপশন বা মিথ্যা সার্টিফিকেট দেওয়া যাবে না।

নিজের যোগ্যতার বেশি দাবি করা যাবে না (যেমন: Intern কখনও নিজেকে Specialist বলে পরিচয় দেবে না)।

গবেষণায় তথ্য বিকৃতি বা Plagiarism করা অপরাধ।

Article 3: সহকর্মীদের প্রতি আচরণ

সিনিয়রদের প্রতি সম্মান ও জুনিয়রদের প্রতি সৌজন্য দেখাতে হবে।

সহকর্মীর ভুল হলে ব্যক্তিগতভাবে সতর্ক করা যাবে, তবে রোগীর সামনে অপমান করা যাবে না।

অন্য চিকিৎসকের সমালোচনা করার সময় পেশাদারিত্ব বজায় রাখতে হবে।

Article 4: শিক্ষা ও আত্মোন্নয়ন

চিকিৎসা বিজ্ঞান প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হয়, তাই সর্বশেষ জ্ঞান অর্জন করতে হবে।

CME (Continuing Medical Education), সেমিনার, ওয়ার্কশপে অংশ নেওয়া বাধ্যতামূলক।

মেডিকেল ছাত্রদের জন্য → লেকচার, ক্লিনিকাল ক্লাস ও ওয়ার্ড রাউন্ডে নিয়মিত উপস্থিতি শৃঙ্খলার অংশ।

Article 5: জনসাধারণ ও সমাজের প্রতি দায়িত্ব

রোগীর স্বার্থের বাইরে কখনও বাণিজ্যিক স্বার্থে চিকিৎসা দেওয়া যাবে না।

সমাজে স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করা (টিকা, স্যানিটেশন, ডায়েট, মাতৃস্বাস্থ্য) চিকিৎসকের নৈতিক দায়িত্ব।

দুর্যোগ বা মহামারীতে ডাক্তার ও মেডিকেল ছাত্রদের স্বেচ্ছাসেবক ভূমিকা নেওয়া উচিত।

Article 6: শৃঙ্খলা ও ব্যক্তিগত আচরণ

রোগীর সামনে সবসময় পরিষ্কার পোশাক, সাদা কোট ও পরিচয়পত্র পরতে হবে।

হাসপাতালের ভেতরে ধূমপান, রাজনীতি, অশোভন আচরণ নিষিদ্ধ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় রোগীর ছবি/তথ্য পোস্ট করা যাবে না।

Article 7: শাস্তিমূলক ব্যবস্থা

আচরণবিধি ভঙ্গ করলে → সতর্কীকরণ → তদন্ত → BMDC-এর শাস্তি (Registration বাতিল পর্যন্ত হতে পারে)।

ছাত্রদের ক্ষেত্রে → College authority disciplinary action নেবে (Warning, suspension, expulsion)।

👨‍⚕️ Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul
Surgical Oncologist
MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MS (Surgical Oncology)
Professor & Head, Dept. of Surgery, Delta Medical College & Hospital
Consultant, Surgical Oncology, Bangladesh Specialized Hospital, Shyamoli, Dhaka

🩺 ব্রেস্ট ক্যান্সার নির্ণয়ে ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষাব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্তকরণে সঠিক পরীক্ষা ও দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া রো...
19/08/2025

🩺 ব্রেস্ট ক্যান্সার নির্ণয়ে ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা

ব্রেস্ট ক্যান্সার শনাক্তকরণে সঠিক পরীক্ষা ও দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া রোগীর জীবন রক্ষায় অপরিহার্য। চলুন এক নজরে দেখে নেই কোন কোন পরীক্ষাগুলো বেশি ব্যবহৃত হয় এবং কেন এগুলো জরুরি।

1️⃣ Breast Clinical Exam (হাতের পরীক্ষা)

ডাক্তার স্তন হাতে পরখ করে কোনো গুটি, চামড়ার পরিবর্তন বা নিপল থেকে তরল বের হচ্ছে কিনা দেখেন।

প্রাথমিকভাবে সন্দেহ হলে আরও পরীক্ষা প্রয়োজন হয়।

2️⃣ Mammogram (ম্যামোগ্রাম এক্স-রে)

স্তনের এক্স-রে, যেখানে ছোট টিউমার বা ক্যালসিফিকেশন ধরা পড়ে।

নিয়মিত স্ক্রিনিং টুল হিসেবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

3️⃣ Ultrasound (অল্ট্রাসাউন্ড)

সাউন্ড ওয়েভ দিয়ে স্তনের ভেতরের ছবি তৈরি হয়।

টিউমার সলিড (গুটি) না সিস্ট (তরল ভরা) সেটা বুঝতে সহায়ক।

4️⃣ Breast MRI (এমআরআই)

চৌম্বকীয় তরঙ্গ দিয়ে স্তনের বড় ও স্পষ্ট ছবি পাওয়া যায়।

উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ রোগীদের ক্ষেত্রে ও সার্জারির পরিকল্পনার আগে প্রয়োজনীয়।

5️⃣ Nuclear Imaging (Scintimammography / PEM)

রেডিওফার্মাসিউটিক ইনজেকশন দিয়ে বিশেষ ছবি তৈরি করা হয়।

যারা MRI করতে পারেন না, তাদের জন্য ভালো বিকল্প।

6️⃣ Biopsy (বায়োপসি)

সন্দেহজনক অংশ থেকে টিস্যু কেটে নিয়ে পরীক্ষা করা হয়।

ক্যান্সার নিশ্চিত করার একমাত্র নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি।

7️⃣ Lab Tests (ER, PR, HER2, FISH)

ER/PR: হরমোন সংবেদনশীল ক্যান্সার কি না বোঝায়।

HER2: বিশেষ প্রোটিন বেশি থাকলে টার্গেটেড ওষুধ লাগে।

FISH Test: HER2 পজিটিভ/নেগেটিভ নিশ্চিত করতে ব্যবহৃত হয়।

এসব রিপোর্ট অনুযায়ী চিকিৎসা পরিকল্পনা তৈরি হয়।

8️⃣ PET/CT Scan

ক্যান্সার শরীরের অন্য অংশে ছড়িয়েছে কি না তা জানায়।

মেটাস্টাসিস ও পুনরাবৃত্তি চিহ্নিত করতে জরুরি।

✅ মনে রাখবেন:

সব রোগীর জন্য সব পরীক্ষা লাগে না।

ডাক্তার আপনার বয়স, ঝুঁকি ও উপসর্গ অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নেবেন।

প্রাথমিক পর্যায়ে ধরা পড়লে চিকিৎসার সাফল্যের হার অনেক বেশি।

👨‍⚕️ Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul
Breast Surgeon & Breast Cancer Specialist
MBBS (DMC), FCPS (Surgery), MS (Surgical Oncology)
Consultant, Surgical Oncology, Bangladesh Specialized Hospital, Shyamoli, Dhaka
Professor & Head, Dept. of Surgery, Delta Medical College & Hospital

🕔 চেম্বার সময়: প্রতিদিন (শুক্র ও সরকারি ছুটি বাদে) বিকাল ৫টা – ৭টা
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 10633
📞 সাধারণ তথ্য: +8809666700100

🔖 Hashtags

"শরীরের ভাষা বুঝুন – রোগের সংকেত"আমরা অনেকেই জানি না যে, আমাদের শরীর প্রতিনিয়ত আমাদের সঙ্গে কথা বলে। বিভিন্ন অস্বাভাবিক...
17/08/2025

"শরীরের ভাষা বুঝুন – রোগের সংকেত"

আমরা অনেকেই জানি না যে, আমাদের শরীর প্রতিনিয়ত আমাদের সঙ্গে কথা বলে। বিভিন্ন অস্বাভাবিকতা, যন্ত্রণার ধরন, হঠাৎ করে শরীরের ওজন পরিবর্তন – এইসব কিছুই হতে পারে কোনো বড় রোগের পূর্বাভাস।
🔍 কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংকেত, যা অবহেলা করবেন না:

অতিরিক্ত ক্লান্তি বা অলসতা: দিনের পর দিন স্থায়ী ক্লান্তি লুকিয়ে রাখতে পারে রক্তস্বল্পতা, থাইরয়েডের সমস্যা বা এমনকি ক্যান্সারের মত জটিল রোগ।

অজানা ওজন হ্রাস বা বৃদ্ধি: না চাইলেও ওজন কমে যাওয়া হতে পারে অন্তর্নিহিত ক্যান্সার বা হরমোনের সমস্যার লক্ষণ।

রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব: ডায়াবেটিস বা প্রোস্টেট সমস্যার একটি পরিচিত লক্ষণ।

পেটের ব্যথা ও খাবার হজমে সমস্যা: হতে পারে গ্যাস্ট্রিক নয়, বরং পিত্তথলি বা অন্ত্রের টিউমার।

ত্বকের রঙ পরিবর্তন বা চোখের সাদা অংশ হলুদ হয়ে যাওয়া: জন্ডিস, লিভার সমস্যা বা লিভার ক্যান্সারের পূর্বাভাস।

স্থায়ী কাশি বা গলা খুসখুস: যদি ৩ সপ্তাহের বেশি থাকে, তবে টিবি বা ফুসফুসের ক্যান্সারের দিকে নজর দিতে হবে।

💡 কী করবেন?

নিজের শরীরের পরিবর্তনগুলো খেয়াল রাখুন। যেকোনো অস্বাভাবিকতা অবহেলা না করে প্রাথমিক পর্যায়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। মনে রাখবেন, দেরি করা মানেই জটিলতা বাড়ানো।

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন
প্রধান, সার্জারি বিভাগ
ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

🕘 অ্যাপয়েন্টমেন্ট - 10633
📞 সাধারণ তথ্যের জন্য - 09666700100






#শরীরেরভাষা
#পেটেব্যথা
#রোগেরসংকেত

🛌 ঘুম ও বিশ্রাম: সুস্থ শরীরের মূল চাবিকাঠি🌙 আপনি কি ঠিকমতো ঘুমাচ্ছেন?বর্তমান ব্যস্ত জীবনে আমরা প্রায়ই ঘুম এবং বিশ্রামকে ...
16/08/2025

🛌 ঘুম ও বিশ্রাম: সুস্থ শরীরের মূল চাবিকাঠি

🌙 আপনি কি ঠিকমতো ঘুমাচ্ছেন?

বর্তমান ব্যস্ত জীবনে আমরা প্রায়ই ঘুম এবং বিশ্রামকে অবহেলা করি। অথচ, পর্যাপ্ত ও গুণগত মানের ঘুম না হলে শরীর ও মন—দুইই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শুধু ক্লান্তি নয়, দীর্ঘমেয়াদে কম ঘুম বা বিশ্রামের অভাবে হতে পারে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, স্থূলতা, এমনকি ক্যান্সারের মতো জটিল রোগ।
✅ ভালো ঘুমের জন্য করণীয়:

ঘুমের রুটিন ঠিক করুন – প্রতিদিন একই সময়ে ঘুমাতে ও উঠতে চেষ্টা করুন, এমনকি ছুটির দিনেও।

স্ক্রিন টাইম কমান – মোবাইল, টিভি, ল্যাপটপ ব্যবহার বন্ধ করুন ঘুমানোর অন্তত ৩০ মিনিট আগে।

হালকা রাতের খাবার খান – ভারী খাবার রাতে খেলে হজমে সমস্যা হয়ে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে।

সন্ধ্যায় ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন – চা, কফি বা কোলা জাতীয় পানীয় ঘুম নষ্ট করতে পারে।

ঘুমানোর জায়গা আরামদায়ক করুন – ঘরের তাপমাত্রা, আলো ও শব্দ যেন ঘুমের উপযোগী হয়।

সাঁঝের পর ভারী এক্সারসাইজ নয় – হালকা হাঁটা বা যোগব্যায়াম ভালো।

ব্যস্ত চিন্তা থেকে নিজেকে মুক্ত রাখুন – মেডিটেশন, বই পড়া বা হালকা সংগীত ঘুমে সহায়তা করতে পারে।

⚠️ খারাপ ঘুমের লক্ষণ:

সকালে ঘুম ভাঙলেও ক্লান্তিভাব

সারাদিন ঝিমুনি

একটানা ঘুম না হওয়া

বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া

মনোযোগ কমে যাওয়া

💬 সাধারণ ভুল ধারণা:

🚫 “কম ঘুমালেও চলে” – না, একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম প্রয়োজন।
🚫 “টিভি দেখে ঘুম আসবে” – বাস্তবে স্ক্রিনের আলো মস্তিষ্ককে জাগিয়ে তোলে।
🚫 “ঘুমের ওষুধই সমাধান” – নিয়মিত ঘুমের ওষুধ নেওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।
🧘‍♂️ ঘুম শুধু বিশ্রাম নয়, এটি:

শরীরের কোষ মেরামত করে

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

হরমোন ব্যালেন্স করে

মস্তিষ্ককে রিফ্রেশ করে

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
📍 প্রধান, সার্জারি বিভাগ, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট – 10633
📞 সাধারণ তথ্য – +8809666700100

#ঘুম #সুস্থতা

🔵 ঘাড়ের ব্যথা – প্রতিদিনের ছোট ভুলগুলোতেই বড় যন্ত্রণা! এখনই সতর্ক হোনঘাড়ের ব্যথা আজকাল খুব সাধারণ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়...
15/08/2025

🔵 ঘাড়ের ব্যথা – প্রতিদিনের ছোট ভুলগুলোতেই বড় যন্ত্রণা! এখনই সতর্ক হোন

ঘাড়ের ব্যথা আজকাল খুব সাধারণ একটি সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে—বিশেষ করে যাঁরা দীর্ঘক্ষণ ডেস্কে বসে কাজ করেন, মোবাইল বা কম্পিউটার বেশি ব্যবহার করেন অথবা সঠিক ভঙ্গিমায় ঘুমান না।
⚠️ ঘাড়ের ব্যথার সাধারণ কারণ:

দীর্ঘক্ষণ একই ভঙ্গিমায় বসে কাজ করা

মোবাইল বা ল্যাপটপ ব্যবহারে নিচের দিকে তাকিয়ে থাকা (টেক্সট নেক)

ভারী ব্যাগ এক কাঁধে ঝুলিয়ে রাখা

মাথার নিচে খুব উঁচু বা নিচু বালিশ

হঠাৎ ঘাড় ঘোরানো বা আঘাত

স্ট্রেস ও ঘাড়ের পেশির টান

✅ ঘাড়ের ব্যথা প্রতিরোধে করণীয়:

মোবাইল চোখের সমান্তরালে ধরুন, বেশি নিচে তাকাবেন না

কম্পিউটার স্ক্রিন চোখের লেভেলে রাখুন

প্রতি ৩০ মিনিট পর ১–২ মিনিট হাঁটুন বা স্ট্রেচ করুন

সঠিক উচ্চতার বালিশ ব্যবহার করুন – মাথা ও ঘাড় সোজা রাখতে সাহায্য করে

ঘাড়ের হালকা ব্যায়াম প্রতিদিন করুন – যেমন নরমাল ঘাড় ঘোরানো, সোজা করে রাখা ইত্যাদি

স্ট্রেস কমান, কারণ স্ট্রেস ঘাড়ের পেশি শক্ত করে দেয়

একই কাঁধে ব্যাগ না ঝুলিয়ে পরিবর্তন করে বহন করুন

ভারী কাজের সময় ব্যাক সাপোর্ট ব্যবহার করুন

⚠️ কখন চিকিৎসকের পরামর্শ জরুরি?

ব্যথা ৭ দিনের বেশি স্থায়ী হলে

ঘাড়ের সঙ্গে হাতে অবশ ভাব, ব্যথা বা দুর্বলতা হলে

মাথা ঘোরা, চোখে সমস্যা দেখা দিলে

দুর্ঘটনার পর ঘাড়ে ব্যথা শুরু হলে

🔍 ভুল ধারণা:

🚫 “ম্যাসাজ করলেই ঠিক হয়ে যাবে” – সব ব্যথার ক্ষেত্রে ম্যাসাজ নিরাপদ নয়
🚫 “ওষুধ খেলেই চলবে” – ওষুধ শুধু সাময়িক স্বস্তি দেয়, মূল কারণ দূর করতে হবে
🚫 “কম বয়সে ঘাড়ের ব্যথা হয় না” – আজকাল তরুণদের মধ্যেও ব্যাপকভাবে দেখা যায়

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
📍 প্রধান, সার্জারি বিভাগ, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট – 10633
📞 সাধারণ তথ্য – +8809666700100

#ঘাড়ের_ব্যথা

🔵 আজকের যুগে চোখের যত্ন – ডিজিটাল যুগে আপনার দৃষ্টিশক্তির সুরক্ষাবর্তমানে স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ট্যাবলেট, টিভি—এগুলো আম...
14/08/2025

🔵 আজকের যুগে চোখের যত্ন – ডিজিটাল যুগে আপনার দৃষ্টিশক্তির সুরক্ষা

বর্তমানে স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ট্যাবলেট, টিভি—এগুলো আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে থাকার ফলে চোখে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। সময়মতো যত্ন না নিলে চোখের স্থায়ী ক্ষতি হতে পারে।
📱 ডিজিটাল স্ক্রিন ব্যবহারজনিত সাধারণ লক্ষণসমূহ:

চোখে ঝাপসা দেখা বা চোখ জ্বলা

মাথাব্যথা বা চোখে চাপ অনুভব করা

চোখ লাল হয়ে যাওয়া

চোখে শুষ্কতা ও অস্বস্তি

ঘুমের সমস্যা

✅ চোখ ভালো রাখতে যা করবেন:

20-20-20 রুল মেনে চলুন: প্রতি ২০ মিনিট পর ২০ সেকেন্ডের জন্য ২০ ফুট দূরে তাকান

স্ক্রিন টাইম কমান, অকারণে মোবাইলে চোখ আটকে রাখবেন না

স্ক্রিনে ব্লু লাইট ফিল্টার ব্যবহার করুন

স্ক্রিন এবং চোখের মধ্যে অন্তত ১৬–২০ ইঞ্চি দূরত্ব বজায় রাখুন

প্রতি ৬ মাসে একবার চোখের চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

পর্যাপ্ত ঘুম (কমপক্ষে ৭–৮ ঘণ্টা) ও বিশ্রাম নিন

প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন

চোখে আঙুল দিয়ে ঘষবেন না—এতে ইনফেকশন হতে পারে

গাজর, মাছ, ডিম, বাদাম ও শাকসবজি খেতে চেষ্টা করুন—এই খাবারগুলো চোখের জন্য উপকারী

খুব উজ্জ্বল আলোতে স্ক্রিন ব্যবহার না করা

⚠️ কিছু ভুল ধারণা:

🚫 "চোখ ব্যথা হচ্ছে, কিন্তু ঠিক হয়ে যাবে" – এটি অনেক সময় গ্লুকোমা বা রেটিনা সমস্যার ইঙ্গিত হতে পারে
🚫 "চোখের ড্রপ নিজের ইচ্ছায় ব্যবহার" – ভুল ড্রপ ব্যবহারে চোখের ক্ষতি হতে পারে
🚫 "বাচ্চাদের চোখের সমস্যা বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে" – এটি একটি মারাত্মক ভুল ধারণা

🔍 মনে রাখবেন – চোখ আমাদের সবচেয়ে মূল্যবান অঙ্গগুলোর একটি। একটু সচেতনতা ও নিয়মিত যত্নেই চোখ থাকতে পারে সুস্থ ও তীক্ষ্ণ।

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন ও ক্যান্সার সার্জারী বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
📍 প্রধান, সার্জারি বিভাগ, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট – 10633
📞 সাধারণ তথ্য – +8809666700100

#বাংলায়_চোখের_যত্ন

🦷 আপনার দাঁত ও মুখের যত্ন নিন – একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য প্রথম পদক্ষেপআমরা প্রতিদিন খাই, কথা বলি, হাসি—এই সব কিছুর ম...
13/08/2025

🦷 আপনার দাঁত ও মুখের যত্ন নিন – একটি স্বাস্থ্যকর জীবনের জন্য প্রথম পদক্ষেপ

আমরা প্রতিদিন খাই, কথা বলি, হাসি—এই সব কিছুর মূলভিত্তি আমাদের মুখগহ্বর ও দাঁত। অথচ আমরা অনেকেই এর প্রতি যথাযথ যত্ন নেই না, যা পরবর্তীতে দাঁতের ক্ষয়, মাড়ির রোগ, দুর্গন্ধ, ও মুখের ক্যান্সার পর্যন্ত গড়াতে পারে।
🧼 দাঁত ও মুখগহ্বরের যত্ন নেওয়ার নিয়ম:

✅ দিনে অন্তত ২ বার ব্রাশ করুন, সকালে এবং রাতে খাবারের পরে
✅ প্রতি ৩ মাসে একবার ব্রাশ পরিবর্তন করুন
✅ দাঁতের ফাঁকে জমে থাকা খাবার পরিষ্কার করতে ফ্লস ব্যবহার করুন
✅ মুখের দুর্গন্ধ প্রতিরোধে জিভ পরিষ্কার করুন
✅ মিষ্টি ও চিনিযুক্ত খাবার কম খান
✅ ধূমপান ও জর্দা জাতীয় পদার্থ এড়িয়ে চলুন – এটি মুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়
✅ দিনে কমপক্ষে ৮ গ্লাস পানি পান করুন – এটি মুখের আর্দ্রতা বজায় রাখে
✅ নিয়মিত ডেন্টিস্টের কাছে চেকআপ করান, অন্তত ৬ মাসে একবার
⚠️ দাঁতের সাধারণ রোগ ও সমস্যা:

দাঁতের ক্ষয় (Dental caries)

মাড়ির ইনফেকশন (Gingivitis)

মুখের দুর্গন্ধ (Halitosis)

দাঁতের পাথর

মুখে ঘা বা সাদা দাগ (সতর্কতা স্বরূপ মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ হতে পারে)

❌ সাধারণ ভুল ধারণা:

🚫 কেবল ব্রাশ করলেই মুখ পরিষ্কার হয়ে যায় – জিভ ও দাঁতের ফাঁকও পরিষ্কার রাখা জরুরি
🚫 দাঁতের সমস্যা হলে ওষুধ খেয়ে চেপে রাখা – এতে রোগের গভীরতা বাড়ে
🚫 শিশুদের দুধ দাঁতের যত্ন না নেওয়া – এতে ভবিষ্যতে স্থায়ী দাঁতের সমস্যা হতে পারে

🩺 মুখ ও দাঁতের যেকোনো সমস্যায় দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। মুখের ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে সচেতন হোন।

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন ও ক্যান্সার সার্জারী বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
📍 প্রধান, সার্জারি বিভাগ, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট – 10633
📞 সাধারণ তথ্য – +8809666700100

🔍 আপনার নখের যত্ন নিন – ইনগ্রোইং টো নেইল প্রতিরোধ করুনআমাদের শরীরের ছোট একটি অংশ হলেও, নখ আমাদের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতা...
12/08/2025

🔍 আপনার নখের যত্ন নিন – ইনগ্রোইং টো নেইল প্রতিরোধ করুন

আমাদের শরীরের ছোট একটি অংশ হলেও, নখ আমাদের স্বাস্থ্য ও পরিচ্ছন্নতার প্রতিচ্ছবি। বিশেষ করে পায়ের নখ যদি ঠিকভাবে কাটা বা যত্ন না নেওয়া হয়, তাহলে তা ইনগ্রোইং টো নেইল হয়ে যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা সৃষ্টি করতে পারে।
✳ ইনগ্রোইং টো নেইল কী?

পায়ের নখ বিশেষ করে বড় আঙুলের নখ পাশে থাকা চামড়ার ভেতরে ঢুকে গেলে তাকে ইনগ্রোইং টো নেইল বলা হয়। এটি ফুলে যাওয়া, ব্যথা, ইনফেকশন এবং কখনও কখনও পুঁজ হওয়া পর্যন্ত গড়াতে পারে।
🔎 লক্ষণসমূহ:

নখের পাশে লালচে ভাব ও ব্যথা

চাপ দিলে ব্যথা বাড়ে

ইনফেকশন হলে পুঁজ দেখা দিতে পারে

হাঁটা-চলার সময় অস্বস্তি

🛡 প্রতিরোধের উপায়:

✅ নখ সবসময় সোজাভাবে কাটা উচিত, কোনভাবেই কোণে বক্রভাবে কাটা যাবে না।
✅ টাইট জুতা পরা থেকে বিরত থাকুন – বরং আরামদায়ক ও হাওয়ার চলাচলযুক্ত জুতা ব্যবহার করুন।
✅ পা সবসময় পরিষ্কার ও শুষ্ক রাখুন।
✅ নিয়মিত পেডিকিউর করা ভালো, তবে সঠিক পদ্ধতিতে।
✅ ডায়াবেটিস বা রক্ত সঞ্চালনজনিত সমস্যায় যারা ভোগেন, তাদের বিশেষভাবে সাবধান থাকা প্রয়োজন।
💉 চিকিৎসা:

ইনগ্রোইং টো নেইল যদি ইনফেক্টেড হয়ে যায়, তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক এবং প্রয়োজনে ছোট অপারেশনের প্রয়োজন হতে পারে।
⚠️ ভুল ধারণা:

🚫 অনেকেই নখে ব্যথা হলে ধারালো কিছু দিয়ে খোঁচাতে থাকেন – এটা বিপজ্জনক এবং ইনফেকশন বাড়িয়ে দেয়।
🚫 নিজে নিজে কাটার চেষ্টা করলে অনেক সময় অবস্থা আরও খারাপ হয়।

🩺 আপনার পায়ের নখ নিয়ে সমস্যায় ভুগছেন? দেরি না করে অভিজ্ঞ সার্জনের পরামর্শ নিন।

👨‍⚕️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
জেনারেল সার্জন ও ক্যান্সার সার্জারী বিশেষজ্ঞ
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
📍 প্রধান, সার্জারি বিভাগ, ডেল্টা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট – 10633
📞 সাধারণ তথ্য – +8809666700100

🔶 ৫০-৬০ বছর বয়স: পিতামাতার স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়এই বয়সে আমাদের প্রিয় পিতামাতারা ধীরে ধীরে বার্ধক্যে...
11/08/2025

🔶 ৫০-৬০ বছর বয়স: পিতামাতার স্বাস্থ্যের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়

এই বয়সে আমাদের প্রিয় পিতামাতারা ধীরে ধীরে বার্ধক্যের পথে পা রাখেন। অনেকেই হয়তো এখনও কর্মজীবনে সক্রিয়, আবার কেউ কেউ অবসর জীবন উপভোগ করছেন। কিন্তু এই সময়টাই এমন, যখন দেহে বিভিন্ন শারীরিক পরিবর্তন শুরু হয়, এবং বহু দীর্ঘস্থায়ী রোগ, ক্যান্সার ও জটিলতা আত্মপ্রকাশ করতে পারে।

তাই এখনই সময় – যত্ন নেওয়ার, বোঝার এবং চিকিৎসা শুরু করার।
✅ সাধারণ রোগ যেগুলি এই বয়সে বেশি দেখা যায়:

উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension)

ডায়াবেটিস (Diabetes)

হৃদরোগ

হাঁটুব্যথা, কোমর ব্যথা, আর্থ্রাইটিস

চোখ ও কানের সমস্যা

ওজন বৃদ্ধি বা হ্রাস

⚠️ এই বয়সে যেসব ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ে:

স্তন ক্যান্সার (Breast cancer) – বিশেষত মহিলাদের ক্ষেত্রে

অন্ত্রের ক্যান্সার (Colorectal cancer) – পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই

প্রোস্টেট ক্যান্সার – পুরুষদের মধ্যে

মুখ, গলা ও খাদ্যনালী ক্যান্সার – ধূমপান ও জর্দা-খাওয়া অভ্যাসে

লিভার ক্যান্সার – হেপাটাইটিস বি/সি ভাইরাস সংক্রমণের পরিণতি

🔍 কী পরীক্ষা নিয়মিত করা উচিত?

রক্তচাপ ও রক্তে শর্করার পরীক্ষা

ইসিজি / ইকো (হার্ট চেক)

ইউরিন ও কিডনি ফাংশন টেস্ট

স্তন ও প্রোস্টেট পরীক্ষা

স্টুল occult blood test (COBT)

অন্তত একবার কলোনোস্কপি / বুকের এক্স-রে / আল্ট্রাসনোগ্রাফি

🩺 কেন একজন সার্জিকাল অনকোলজিস্টের পরামর্শ জরুরি?

সার্জিকাল অনকোলজিস্ট ক্যান্সার সংক্রান্ত রোগ নির্ণয় ও অপারেশনের ক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞ। যদি স্তনে চাকা, রেকটাল ব্লিডিং, অস্বাভাবিক ওজন কমে যাওয়া, ঘন ঘন হজমের সমস্যা, পুরোনো মুখে ঘা বা গলার ফোলা দেখা যায় – তৎক্ষণাৎ ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ বা সার্জিকাল অনকোলজিস্টের পরামর্শ নিন।
🌿 কিভাবে সুস্থ রাখবেন পিতামাতাকে?

সুস্থ ও পরিমিত খাওয়া: শাকসবজি, ফল, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, কম চর্বিযুক্ত খাবার

নিয়মিত হাঁটা ও ব্যায়াম

পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি

ধূমপান ও তামাক বর্জন

বছরে অন্তত একবার সম্পূর্ণ হেলথ চেক-আপ

নিয়মিত চোখ, দাঁত ও ক্যান্সার স্ক্রিনিং

📢 বার্তা:

এখনই সময় পিতামাতার যত্ন নেওয়ার, তাদের হাতে হাত রেখে তাদের সুস্থ বার্ধক্য উপহার দেওয়ার।
একটু খেয়াল, একটু ভালোবাসা, আর সময়মতো সঠিক চিকিৎসা – এই তিনেই আপনার পিতামাতার জীবন বদলে দিতে পারে।

✍️ প্রফেসর ডাঃ তপেশ কুমার পাল
সার্জিকাল অনকোলজিস্ট
এমবিবিএস (ডিএমসি), এফসিপিএস (সার্জারি), এমএস (সার্জিক্যাল অনকোলজি)
প্রধান, সার্জারি বিভাগ
ডেলটা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল

📞 অ্যাপয়েন্টমেন্ট: 10633
📞 তথ্য: +8809666700100

Address

Bangladesh Specialized Hospital
Dhaka

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Prof. Dr. Tapesh Kumar Paul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category