Cure Pharma

Cure Pharma কখনো মিথ্যা কথা বলো না। সদা সত্য কথা বলিবে।

22/09/2025

১০০০ টাকার নোট ছাপানো হয় ২০০৮ সালে । ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট ১ ভরি স্বর্নের দাম ছিল ২৬০০০ টাকা ( প্রায়) । অর্থাৎ আপনি ২০০৮ সালে ২৬ টি ১০০০ টাকার নোট দিয়ে ১ ভরি স্বর্ণ পেতেন । বর্তমানে ২২ ক্যারেট ১ ভরি স্বর্নের দাম ১৮৮০০০ টাকা (প্রায়) । অর্থাৎ বর্তমানে ১ ভরি স্বর্ন কিনতে আপনাকে ১৮৮ টি ১০০০ টাকার নোট দিতে হবে । এবার আসুন স্বর্নের সাথে তুলনা করলে এই ১০০০ টাকার মান এখন কত দেখে নেই।

২০০৮ সাল ২৬০০০/২৬= ১০০০

বর্তমান ২৬০০০/১৮৮= ১৩৮.২৯

আপনার ২০০৮ সালের ১০০০ টাকার নোটটির আজকের মূল্য ১৩৮.২৯ টাকা । এটাকি দ্রব্য মূল্য বৃদ্ধি নাকি টাকার মূল্যমান কমে যাওয়া ?

22/09/2025

নদীতে ড্রেজিং করতে হবে। নাব্যতা ফিরে পাবে।
নদীপথে পরিবহন খরচ অনেক কম। শুস্ক মৌসুমে পানি ধারণ ক্ষমতা বাড়বে। কৃষির জন্য অনেক উপকার হবে। স্টেডিয়াম না বানিয়ে কোল্ড স্টোর তৈরি করতে হবে প্রতিটি উপজেলায়, কৃষি সংরক্ষণ ও রপ্তানি করে আয় হবে গার্মেন্টস শিল্প/ প্রবাসী আয়ের মত বৈদেশিক মুদ্রা!!

22/09/2025

টাইফয়েড একটি প্রাণঘাতী সংক্রামক রোগ, যা দূষিত পানি ও খাবারের মাধ্যমে ছড়ায়। বাংলাদেশে প্রতি বছর হাজার হাজার শিশু এই রোগে আক্রান্ত হয়, যার বেশিরভাগই ১৫ বছরের কম বয়সী।

কিন্তু ১ ডোজ টিকা নিয়ে টাইফয়েড জ্বর প্রতিরোধ করা সম্ভব। বাংলাদেশ সরকার আগামী ১২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুদের জন্য বিনামূল্যে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন শুরু করতে যাচ্ছে।

আপনার শিশুর টিকা প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে ১৭ ডিজিটের জন্মনিবন্ধন নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করুন 👉 https://vaxepi.gov.bd/

17/09/2025

বাংলাদেশে তরুণ সমাজের একটি বড় ব্যর্থতা হচ্ছে,

সূফী বা ওলী আল্লাহদের সাথে বাউল সম্প্রদায়ের পার্থক্য না করতে পারা।

সুফী বা ওলী আল্লাহগণ হচ্ছেন একইসাথে ইলমে শরীয়ত ও ইলমে তাসাউফ (অন্তর পরিশুদ্ধতা) চর্চা করেন।

অপরদিকে বাউলদের উৎপত্তি হিন্দু বৈষ্ণব থেকে, মুসলমানদের সমাজে মুসলিম সূরতে মিশে তারা ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করে। এরা মুখে মারেফতের কথা বলে, কিন্তু শরীয়ত অস্বীকার করে। সুফী বা ওলী আল্লাহদের ফতওয়া হচ্ছে- এই শ্রেণীটি জিন্দিক বা কাফির।

কিন্তু তারপরও বাউলদের পূজি করে মুসলিম সুফী বা ওলী আল্লাহগনের সম্পর্কে অপপ্রচার চলে। এর কারণ- আমাদের পাঠ্যপুস্তক। আমাদের পাঠ্যপুস্তুকে লালসালু বা বহিঃপীর নামক বিভিন্ন কুপাঠ্য অন্তর্ভূক্ত করে আমাদের তরুণ সমাজ ছোট থেকেই সুফী বা ওলী আল্লাহগণের সম্পর্কে বিভ্রান্ত হয়।

এই কাজটি করেছে অবশ্য ব্রিটিশরা। ব্রিটিশরা যখন এদেশে আসে, তখন সুফী বা ওলী আল্লাহগণ ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে জিহাদ শুরু করে। এ অঞ্চলে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে জিহাদ শুরু করেন পীর মজনু শাহ, মিসকিন শাহ, সাইয়্যিদ আহমেদ শহীদ বেরেলভী রহমতুল্লাহি, মীর নিসারুদ্দিন তীতুমীর রহমতুল্লাহি। সেই জিহাদ রুখতে ব্রিটিশরা সৈয়দ ওলীউল্লাহ’র মত বিভিন্ন দালাল তৈরী করে, যাদের কাজ ছিলো সুফী বা ওলী আল্লাহ সম্পর্কে কুৎসা রটনা করা যেন সাধারণ মানুষ সুফী বা ওলী আল্লাহদের কাছে না যায়।

শুধু তাই নয়, সুফী বা ওলী আল্লাহদের কাছে তখন বাঙলার এক চতুর্থাংশ জমি ছিলো, যাকে বলতো লাখেরাজ সম্পত্তি। ব্রিটিশদের সেই সম্পত্তির দিকে চোখ পড়ে। ব্রিটিশরা চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রণয়নের মাধ্যমে সুফীদের সেই সম্পত্তি কেড়ে নেয় এবং হিন্দুদের জমিদার উপাধি দিয়ে সেই জমি হিন্দুদের দায়িত্বে দেয়।

সুফী বা ওলী আল্লাহদের সম্পর্কে মানুষকে বিভ্রান্ত করতে সেই সময় ব্রিটিশরা মুসলমানদের মধ্যে বিভিন্ন দালাল, যেমন- সৈয়দ ওলীউল্লাহ, প্রিন্সিপাল ইব্রাহীম খা, কাজী ইমদাদুল হকদের ‘খান বাহাদুর’ উপাধি দেয়, যাদের কাজ ছিলো সুফী বা ওলী আল্লাহদের সম্পর্কে কুৎসা রটনা করা। সেই ধারাবাহিকতা এখন অব্যাহত আছে। এখনও সুফী বা ওলী আল্লাহ সম্পর্কে সমাজে নানান কুৎসা রটনা করা হয়, বিভ্রান্ত করা হয় সাধারণ মানুষকে, যেন তারা সুফী বা ওলী আল্লাহগণের কাছে না যায়। এক্ষেত্রে বাউল সম্প্রদায় বা ভণ্ড ফকিরদের সামনে এনে প্রচার করা হয়।

আসলে বাজারে যেমন ভালো জিনিস থাকে, মন্দ জিনিসও থাকে,
তার মধ্যে যাচাই বাছাই করে আমরা ভালো জিনিসটা খুজে বের করি।
তেমনি, সুফী বা আউলিয়া কিরামের নামে ভণ্ড ফকির বা বাউল সম্প্রদায় থাকতে পারে,
তাই বলে তাদের জন্য সব সুফী বা আউলিয়া কিরামগণ ভণ্ড হয়ে যা না।

মহান আল্লাহ পাক আমাদের হাক্বিকী সুফী ও ওলী আল্লাহগণকে খুজে পেয়ে তাদের সোহবত ইখতিয়ার করার তৌফিক দান করুন। আমিন।

মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফই সমগ্র উম্মাহর জন্য বেমেছাল রহমত স্বরূপঃআজকে যদি আমরা পেছন ফিরে তাকাই, চলে যাই মাসিক আল বাইয়্যি...
15/09/2025

মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফই সমগ্র উম্মাহর জন্য বেমেছাল রহমত স্বরূপঃ

আজকে যদি আমরা পেছন ফিরে তাকাই, চলে যাই মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ প্রকাশের পূর্বকালে, তাহলে আমাদের সামনে ভেসে উঠে সেই ঘোর অমানিশার তমসাবৃত চিত্র। যেটা অনেকটা যেন আইয়ামে জাহিলীয়াতেরই প্রতিচ্ছবি। যখন আলিম দাবিদারদের কোনো জবাব দিহিতা ছিল না, কোনো স্বচ্ছতা ছিল না, কোনো দায়িত্ববোধ ছিল না, ছিল স্বেচ্ছাচারিতা, মূর্খতা আর দায়িত্বহীনতা। ইসলামের নামধারী পত্রিকা গুলো যে যার ইচ্ছামত লিখতো, যা কিছু ইচ্ছা রায় দিতো। কিন্তু এ সম্পর্কে কোনো দলীল প্রমাণ বা জবাবদিহি করার প্রবৃত্তি তাদের মোটেই ছিল না। প্রকাশিত লেখার প্রেক্ষিতে যে মানুষ দলীল চেয়ে পাবে ও পেতে পারে এ ধরনের কোনো জবাবদিহি বোধ তাদের মধ্যে ছিল না। তারা যা কিছু লিখতো তা কোথা থেকে লিখতো, কোনো কিতাব থেকে লিখতো তা উল্লেখ করার মতো কোনো স্বচ্ছতাও তাদের ছিল না। তদপুরি একটি ভুল মাসয়ালা লিখলে তার উপর আমল করলে সমূদয় গুনাহ যে তাদের উপর বর্তাবে সে ধরনের কোনো দায়িত্ববোধ তাদের ছিল না। অর্থাৎ সয়লাব ছিল উলামায়ে ‘সূ’দের এক প্রবল অরাজকতায়। কিন্তু পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “মহান আল্লাহ পাক প্রত্যেক হিজরী শতকের শুরুতে একজন করে মুজাদ্দিদ তথা হাদী পাঠাবেন।” (আবু দাউদ শরীফ) ঠিক যথা সময়ে গর্জে উঠলেন, বর্তমান শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, গাউসুল আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ, আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার পৃষ্ঠপোষকতায় বর্তমান যামানার তাজদীদী মুখপত্র- ‘মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ।’ মাত্র ২৫৮ সংখ্যার মাধ্যমে আল বাইয়্যিনাত যেন গোটা পৃথিবীকে পাল্টে দিয়েছে, বাতিলের মুখোশ উম্মোচন করে দিয়েছে, ইসলামী জাগরণ তৈরি করেছে। আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার এই বেমেছাল ও বেপোরোয়া ভূমিকা রীতিমত গবেষণার বিষয়। সংক্ষিপ্ত পরিসরে যা উল্লেখ করা হলো মূলত, আল বাইয়্যিনাত শরীফ সম্পর্কে তা না বলারই নামান্তর। তবুও এ লিখা এ ধরনের একটি দুর্লভ প্রয়াস মাত্র। আল বাইয়্যিনাত শরীফ মুফতী-মাওলানাদের জ্ঞানকে পূর্ণ ও সমৃদ্ধ করে দিচ্ছেঃ যামানার তাজদীদী মুখপত্র মাসিক আল বাইয়্যিনাত কথিত মুফতী-মাওলানাদের জ্ঞানকেও একই ভাবে পূর্ণ ও সমৃদ্ধ করছে। কারণ আল বাইয়্যিনত শরীফ-এ যে ব্যাপক দলীল দেয়া হয় তা সাধারণ ভাবে কোনো ব্যক্তি তো নয়ই, এমনকি কোনো মাদরাসা বা অপর কোনো বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের জন্যও সংগ্রহ করা সত্যিই দুষ্কর। কারণ মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার এই দুর্লভ সংগ্রহশালা গড়ে উঠেছে বর্তমান শতাব্দীর মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম, গাউসুল আ’যম, ইমামুল আইম্মাহ, মুহ্ইউস সুন্নাহ, আওলাদে রসূল ঢাকা রাজারবাগ শরীফ উনার হযরত মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার বেমেছাল প্রজ্ঞা, প্রচেষ্টা তথা অব্যক্ত রূহানিয়তের সমৃদ্ধি বলে। যা আর কারো পক্ষে আদৌ সম্ভব নয়। আল বাইয়্যিনাত সাধারণ মানুষকে দলীল নামক শব্দের সাথে সম্পৃক্ত করেছে, তাদের দলীল চাওয়ার অধিকার সম্পর্কে সচেতন করেছে। এতদিন ছিল যখন দলীল চাওয়া-পাওয়া এবং বর্ণনা করা যেন কেবল কথিত আলিম উলামাদের ব্যাপার ছিল; কিন্তু মাসিক আল বাইয়্যিনাত সে কায়েমী ধারণার ভিত্তি মূলে আঘাত হেনেছে। আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার উসীলায় এখন তারা জেনেছে যে, মুসলমানগণের অবস্থা দুটি। এক যদি তারা না জানে তবে জিজ্ঞেস করা তাদের নায্য অধিকার। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা যারা জানো না, যারা জানেন তাদের কাছে জিজ্ঞস করে জেনে নাও।” মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার সুওয়াল-জাওয়াব, ফতওয়া ইত্যাদি পড়ে সাধারণ মানুষ এখন ‘এত প্রশ্ন করতে হয় না, এত দলীল জিজ্ঞেস করতে হয় না।’ উলামায়ে ‘সূ’দের এ সমস্ত বক্তব্য যে অবান্তর ও মানুষকে বিভ্রান্ত করার চক্রান্ত তা মুসলমানগণ বুঝতে পেরেছে। তাদের বিশ্বাস জন্মেছে যে, জানতে চাওয়া তাদের ঈমানের অধিকার, আর সে অধিকার বলে শুধু জিজ্ঞাসা করাই নয় বরং জিজ্ঞাসার প্রেক্ষিতে জবাবের দলীল জানতে চাওয়াও তাদের আরো নায্য অধিকার। কারণ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা যদি সত্যবাদী হয়ে থাক তবে দলীল সমূহ পেশ কর।” প্রসঙ্গত আরো উল্লেখ্য যে, মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ পাঠ করে সাধারণ মানুষ এখন আর বিনা দলীলে পরিতৃপ্ত হয় না। তারা আজ পেতে অভ্যন্ত হয়েছে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার মাধ্যম ডজন ডজন তথা শত শত দলীল বা কিতাবের প্রমাণ। তাই সাধারণ মানুষও আজ অবগত হয়েছে, হেদায়া, বেকায়া, নেহায়া, এনায়া, ফতহুল বারী, ফতহুল ক্বাদীর, দুররুল মুখতার, গায়াতুল আওতার, মারাকিউল ফালাহ, নূরুল ইজাহ, মালাবুদ্দা মিনহু, রদ্দুল মোহতার, শামী, তিবী, তালীকুছ হুবীহ, তাতারখানিয়া, ক্বাযীখান, খোলাছা, বাহরুর রায়িক ইত্যাদি ইত্যাদি হাজার হাজার প্রামাণ্য কিতাব সম্পর্কে। আল বাইয়্যিনাত শরীফ সাধারণ মানুষকে, উলামায়ে ‘সূ’দের চ্যালেঞ্জ করার হিম্মত যুগিয়েছে। উলামায়ে ‘সূ’দের দাবিয়ে রাখার হুমকীতেও আর তারা থেমে থাকছে না, তারা মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার তাছিরে আজ বুকটান করে উলামায়ে ‘সূ’দের হারাম আমল সমূহের কারণ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করার এবং তদপ্রেক্ষিতে দলীল চাওয়ার হিম্মত পাচ্ছে। তাদের দেয়া মনগড়া, ভিত্তিহীন জবাবের পরিবর্তে মাসিক আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার উসীলায় উলামায়ে ‘সূ’দের কৃত ছবি তোলা, বেপর্দা হওয়া, লংমার্চ, হরতাল, ব্লাসফেমী, মেয়েলোকের নেতৃত্ব গ্রহণ, ইসলামের নামে নির্বাচন, গণতন্ত্র ইত্যাদি হারাম হওয়ার দলীল জানছে এবং আল বাইয়্যিনাত শরীফ উনার দলীল হাতে নিয়ে তারা মহান আল্লাহ পাক উনার রহমতে উলামায়ে ‘সূ’দেরকে চ্যালেঞ্জ করার মতো কুওওত পাচ্ছে। আল বাইয়্যিনাত এমন এক নিয়ামত, যা ফিতনা তথা গৃহ যুদ্ধ থেকে হিফাযতের কারণঃ মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন- “তোমরা সকলে মহান আল্লাহ পাক উনার রজ্জুকে শক্ত ভাবে ধারণ করো এবং তোমরা বিভক্ত হয়ে পড়ো না। আর তোমরা সে নিয়ামতের কথা স্মরণ করো, যা মহান আল্লাহ পাক তিনি তোমাদের দিয়েছেন।” বলাবাহুল্য, বর্তমান যামানায় দলীল বিহীন, মনগড়া ও ভ্রান্ত ফতওয়াজনিত কলহ-কোন্দলের প্রেক্ষিতে অকাট্য ও অখ-নীয় ব্যাপক দলীল ভিত্তিক পত্রিকা “মাসিক আল বাইয়্যিনাত” শরীফ মহান আল্লাহ পাক উনার সে নিয়ামত। যা গ্রহণে আমরা অবাঞ্ছিত সব কলহ, কোন্দল যার পরিণতি একটা সম্ভাব্য গৃহ যুদ্ধ, তা থেকে নাজাত লাভ করে মহান আল্লাহ পাক উনার রজ্জুকে শক্ত ভাবে ধরার একমাত্র উসীলা রূপে পেয়েছি। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদেরকে তা নছীব করুন। আমীন!

দেখুন হযরত ইমাম সাররী সাকতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি কত সুন্দর দলিল দিয়ে ঈদে মীলাদুন্নবী উদযাপনকে ব্যাখ্যা করেছেন। তবুও কা...
13/09/2025

দেখুন হযরত ইমাম সাররী সাকতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি কত সুন্দর দলিল দিয়ে ঈদে মীলাদুন্নবী উদযাপনকে ব্যাখ্যা করেছেন। তবুও কানারা বলে তারা দলিল খুঁজে পায় না।

আরে ভাই, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে কোন আমল করলে সেটা মহান আল্লাহ পাক উনার দরবারে কবুল হয় না এটা ভাবাওতো কুফরি যদি আমলটা শরীয়তসম্মত হয়। হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার মুহব্বতে কোন স্থান নির্দিষ্ট করে জসনে জুলুশ করাটা শরীয়তে নিষেধ আছে বলে কেউ প্রমাণ করতে পারবে? কষ্মিনকালেও পারবে না। উনার মুহব্বতে ছলাত-সালাম পাঠ করা, মীলাদ শরীফ উনার আয়োজন করা এবং মানুষকে খাদ্য খাওয়ানো তো সর্বশ্রেষ্ট আমল।

তার মানে এই আমলগুলো কেউ মন থেকে করলে সে জান্নাতি হয়ে যাবে। কারণ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনি ইরশাদ মুবারক করেন,

وَمَنْ أَحَبَّنِي كَانَ مَعِي فِي الْجنَّة

যে ব্যক্তি আমাকে ভালোবাসবে সে আমার সাথেই জান্নাতে থাকবে। [তিরমিজি ২৬৭৮, মিশকাতুল মাসাবিহ ১৭৫]

সেজন্যেই ইমাম সাররী সাকতী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনি বলেছেন,

قال السر سقتى رحمة الله عليه مَنْ قَصَدَ مَوْضعًا يُقْرَأُ فِيْهِ مَوْلِِدُ النَّبِىِّ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَقَدْ قَصَدَ رَوْضَةً مِنْ رِيَاضِ الْجَنَّةِ لاَنَّهٗ مَا قَصَدَ ذٰلِكَ الْمَوْضعَ اِلا لِمُحَبَّةِ النَّبِىِّ صَلّٰى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ.

যে ব্যক্তি পবিত্র মীলাদুন নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উদযাপন করার জন্য স্থান নির্দিষ্ট করলো সে যেন নিজের জন্য জান্নাতে রওযা বা বাগান নির্দিষ্ট করলো। কেননা সে তা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম- উনার মুহব্বতের জন্যই করেছে। [আন নি’মাতুল কুবরা আলাল আলাম ১৩]

12/09/2025

যদি শয়তানের কুমন্ত্রনা তোমাকে প্ররোচিত করে, তাহলে আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবে। তিনি সবকিছু শুনেন, জানেন। (হা,মিম আসসাজদাহ আয়াত-৩৬,আল্লাহু আকবার)।

পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আ...
05/09/2025

পবিত্র সাইয়্যিদুল আ’ইয়াদ, সাইয়্যিদে ঈদে আ’যম, সাইয়্যিদে ঈদে আকবর, পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। জিন্দাবাদ মোবারক হো জিন্দাবাদ‼️ 💚‼️

04/09/2025

আমার মনে হচ্ছে আলিফ লাম মিম দিয়ে আল্লাহ তার নাম বুঝিয়েছেন। নিচের পোষ্ট পড়ে আমার রুহ কেঁপে উঠেছে, শরীর এর সব লোম দাঁড়িয়ে গেছে, মাথা আল্লাহর সম্মানে নত হয়ে গেছে।

এক তরুণী স্প্যানিশ নারী “আল্লাহ” শব্দের অর্থ ব্যাখ্যা করলেন----
এই তরুণী স্প্যানিশ নারী বর্তমানে জর্ডানের ইয়ারমুক বিশ্ববিদ্যালয়ে আরবি ভাষায় মাস্টার্স করছেন। একদিন, দ্বিতীয় বর্ষের একটি ক্লাসে অধ্যাপক ফাখরি কাতানাহ তার শিক্ষার্থীদের জিজ্ঞাসা করলেন:
“তোমাদের মধ্যে কে ‘আল্লাহ’ নামটির অলৌকিক ও ধ্বনিবিজ্ঞানগত দিক থেকে ব্যাখ্যা করতে পারবে?”
কেউ হাত তুলল না—শুধুমাত্র একজন তরুণী স্প্যানিশ নারী, যার নাম হেলেন। যদিও তিনি স্প্যানিশ ও খ্রিস্টান ছিলেন, তিনি সাবলীলভাবে আরবি বলতেন। তিনি বললেন:
“আরবি ভাষায় আমি যে সবচেয়ে সুন্দর শব্দটি পড়েছি, সেটি হল ‘আল্লাহ’। এই নামটি মানব ভাষায় একটি অনন্য সুরধ্বনি তৈরি করে, কারণ এর সব অক্ষর গলা থেকে উচ্চারিত হয়, ঠোঁট থেকে নয়।
এই পবিত্র নামটি ঠোঁটের সাহায্যে উচ্চারিত হয় না, কারণ এতে কোনো ডায়াক্রিটিকাল চিহ্ন (বিন্দু) নেই। এখন ‘আল্লাহ’ উচ্চারণ করুন এবং খেয়াল করুন কীভাবে এটি বলছেন!
আপনি দেখবেন, এর অক্ষরগুলি গলার গভীর থেকে আসে, ঠোঁটের কোনো নড়াচড়া ছাড়াই। এর মানে হলো, যদি কেউ ‘আল্লাহ’ শব্দটি উচ্চারণ করতে চায়, তবে তার চারপাশের লোকেরা তা লক্ষ্যও নাও করতে পারে।”
তিনি আরও ব্যাখ্যা করলেন:
“এই নামের আরেকটি অলৌকিক দিক হলো, এর কিছু অক্ষর সরালেও এর অর্থ অটুট থাকে।”
সাধারণত ‘আল্লাহ’ শব্দটি ‘اللّٰهُ’ (Allahُ) রূপে উচ্চারিত হয়।
যদি প্রথম অক্ষর (আলিফ) সরিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে এটি ‘لِلّٰهِ’ (Lillah) হয়ে যায়, যা নিম্নলিখিত কুরআনের আয়াতে পাওয়া যায়:
﴿وَلِلَّهِ ٱلۡأَسۡمَآءُ ٱلۡحُسۡنَىٰ فَٱدۡعُوهُ بِهَاۖ﴾
“আল্লাহর জন্য রয়েছে সর্বোত্তম নামসমূহ, সুতরাং তোমরা তাঁকে সেসব নাম ধরে ডাক।” (সুরা আল-আ‘রাফ: ১৮০)
যদি ‘আলিফ’ ও প্রথম ‘লাম’ সরানো হয়, তাহলে এটি ‘لَهُ’ (Lahu) হয়ে যায়, যেমন এই আয়াতে:
﴿لَهُۥ مَا فِى ٱلسَّمَـٰوَٰتِ وَمَا فِى ٱلۡأَرۡضِۗ﴾
“আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে, সবই তাঁর।” (সুরা আল-বাকারা: ২৫৫)
যদি ‘আলিফ’ ও দ্বিতীয় ‘লাম’ সরানো হয়, তবে কেবল ‘هُوَ’ (Hu) থাকে, যা এখনো আল্লাহর প্রতিই ইঙ্গিত করে, যেমন এই আয়াতে:
﴿هُوَ ٱللَّهُ ٱلَّذِي لَآ إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ﴾
“তিনি আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই।” (সুরা আল-হাশর: ২২)
যদি প্রথম ‘লাম’ সরানো হয়, তবে এটি ‘إِلَـٰه’ (Ilah) হয়ে যায়, যেমন এই আয়াতে:
﴿ٱللَّهُ لَآ إِلَـٰهَ إِلَّا هُوَ ٱلۡحَىُّ ٱلۡقَيُّومُ﴾
“আল্লাহ, তিনি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, সৃষ্টির ধারক-সংহারক।” (সুরা আল-বাকারা: ২৫৫)
তিনি আরও ব্যাখ্যা করলেন:
“বিদ্বানগণ গভীরভাবে ‘আল্লাহ’ নামটি নিয়ে গবেষণা করেছেন। তাওহিদের বাক্য, ‘لَا إِلَـٰهَ إِلَّا ٱللَّهُ’ (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) তিনটি অক্ষর নিয়ে গঠিত: আলিফ, লাম, ও হা।
এই তিনটি অক্ষর হালকা ও সহজে উচ্চারিত হয়, যা ঠোঁট না নড়িয়েও বলা যায়।”
তিনি আরও ব্যাখ্যা করলেন:
“আপনারা কি জানেন কেন?
যেন মৃত্যুর সময় একজন ব্যক্তি সহজেই এটি উচ্চারণ করতে পারেন, ঠোঁট বা দাঁত না নাড়িয়েও।”
আজ, হেলেনের নতুন নাম রাখা হয়েছে ‘আবিদাহ’ (উপাসক)।
“আমরা মুসলিম হয়ে গর্ববোধ করি, অথচ আমরা ‘আল্লাহ’ নামটি ব্যাখ্যা করতে পারলাম না। আল্লাহ তাকে ইসলামের বরকত দান করুন।”
“কেন আমরা ধর্মীয় বার্তাগুলো মুছে ফেলি, কিন্তু সাধারণ বার্তাগুলো ফরওয়ার্ড করি?
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:
﴿بَلِّغُوا عَنِّي وَلَوْ آيَةً﴾
“আমার পক্ষ থেকে পৌঁছে দাও, যদিও তা একটি আয়াতই হয়।” (বুখারি: ৩৪৬১)
“হয়তো এই বার্তাটি শেয়ার করার মাধ্যমে, আপনি এমন একটি আয়াত পাঠাবেন যা কিয়ামতের দিন আপনার জন্য সুপারিশ করবে।”
সর্বশেষে:
﴿لَا إِلَـٰهَ إِلَّا ٱللَّهُ مُحَمَّدٌ رَّسُولُ ٱللَّهِ﴾
“আল্লাহ ছাড়া কোনো উপাস্য নেই, এবং মুহাম্মদ ﷺ আল্লাহর রাসুল।”
আল্লাহু আকবার! সমস্ত শব্দ ও কর্মে তিনি সর্বশ্রেষ্ঠ। আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ।

হে আল্লাহ আমাদের সহি বুঝ দিন। আপনার সুন্দর সব নামের অর্থ জানার তৌফিক দিন।

- কালেক্টেড

হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল। এটাই সহীহ মত।---------------------------...
30/08/2025

হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ তারিখ ১২ রবিউল আউয়াল। এটাই সহীহ মত।
--------------------------------------------------------------------------
সহীহ হাদীস শরীফে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফের তারিখ,বার, মাস সবই বর্ণনা করা আছে। হাফিজে হাদীস হযরত আবু বকর ইবনে আবী শায়বা রহমাতুল্লাহি আলাইহি যেটা বিশুদ্ধ সনদে হাদীস শরীফে বর্ননা করেন-
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، قَالَ: حَدَّثَنَا عَفَّانُ، عَنْ سَلِيمِ بْنِ حَيَّانَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ مِينَا، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ الْأَنْصَارِيِّ وَ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّهُمَا قَالَا: " وُلِدَ رَسُولُ اللَّهِ يَوْمَ الْفِيلِ، يَوْمَ الِاثْنَيْنِ، الثَّانِي عَشَرَ مِنْ شَهْرِ رَبِيعٍ الْأَوَّلِ
অর্থ : হযরত আফফান রহমাতুল্লাহি আলাইহি হতে বর্নিত,তিনি সলিম ইবনে হাইয়্যান রহমতুল্লাহি আলাইহি থেকে, তিনি হযরত সাঈদ ইবনে মীনা রহমাতুল্লাহি আলাইহি থেকে বর্ননা করেছেন যে, হযরত জাবির ও হযরত ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু আনহুমা বলেন, হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ হস্তি বাহীনি বর্ষের ১২ই রবীউল আউয়াল সোমবার শরীফ হয়েছিল।” (দলীল-কিতাব: আস সিরাতুন নাববিয়া ১ম খন্ড ১৯৯ পৃষ্ঠা।
লেখক: ইমাম আবিল ফিদা ইসমাঈল ইবনে কাছীর।)
হাদীছ শরীফ খানা উল্লেখ করে বলা হয়েছে,
وهذا هو المشهور عند الجمهو
অর্থ: জমহুর উলামায়ে কিরাম উনাদের নিকট এটা মতটাই প্রসিদ্ধ।
সূতরাং হাদীছ শরীফ ও উলামায়ে কিরাম উনাদের মতামত থেকে প্রমাণ হলো হযরত নবী করীম ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ তারিখ হচ্ছে ১২ রবিউল আউয়াল সোমবার। আর এটাই গ্রহনযোগ্য মত।
এর বিরোধী যত মত রয়েছে তা হাদীছ শরীফ বিরোধী। ৯ তারিখ প্রমাণ করতে কেউ কেউ মিশরের মাহমুদ পাশা জ্যোতিষির মত উল্লেখ করে। কোন জ্যোতিষি গনকের মত হাদীছ শরীফের মোকাবেলায় কতটা ঠুনকো আপনারা বুঝেন আশা করি।

ঈদে মিলাদুনবীকে অনুকরন করেই ক্রিসমাস,বৌদ্ধ পুর্নিমা,জন্মাষ্টমী চালু হয়েছে১) ‘ক্রিসমাস’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ১০৩৮ ঈসায়ী স...
29/08/2025

ঈদে মিলাদুনবীকে অনুকরন করেই ক্রিসমাস,বৌদ্ধ পুর্নিমা,জন্মাষ্টমী চালু হয়েছে

১) ‘ক্রিসমাস’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে ১০৩৮ ঈসায়ী সালের একটি রচনা থেকে। ‘ক্রিসমাট ট্রি’ শব্দটি পাওয়া যায় ১৮৩৫ ঈসায়ী সালের একটি রচনা থেকে। ১৭শ’ সাল থেকে মুসলমান উনাদের দেখাদেখি কিছু খ্রিস্টান নিজেদের নবীর বিষয়টি চালু করতে চাইলেও গোড়া খ্রিস্টানরা এর কট্টর বিরোধী ছিলো।

তাই খ্রিস্টানদের মধ্যে এ দিবসটি তখন পালন করা হয়নি। তবে নিষেধাজ্ঞা তুলে খ্রিস্টানরা ক্রিসমাসকে দিবস হিসেবে পালন শুরু করে ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে। ১৯শ’ সালের আগে খ্রিস্টানরা ক্রিসমাসকে বড় উৎসব হিসেবে বড় অনুষ্ঠান করে পালন করেছে এমন ইতিহাস কেউ দেখাতে পারবে না।

২) বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ ত্রিপিটক মতে, গৌতম বুদ্ধ ৫৬৩ খ্রিষ্টপূর্ব সালে (দুই হাজার ৫৫৮ বছর আগে) নেপালের লুম্বিনি নামক স্থানে জন্মলাভ করে। তার জন্ম, বোধিলাভ ও মহাপ্রয়াণ বৈশাখী পূর্ণিমার দিনে হয়েছিল বলে বৈশাখী পূর্ণিমার অপর নাম দেয়া হয় ‘বৌদ্ধ পূর্ণিমা’।

প্রাপ্ত তথ্য মুতাবিক, বৌদ্ধ পূর্ণিমা প্রায় এক শতাব্দী যাবত বৌদ্ধ ধর্মের একটি ঐতিহ্যবাহী উৎসব।

১৯৫০ সালে শ্রীলঙ্কাতে বিশ্ব বুদ্ধ সহায়ক সংস্থা (the World Fellowship of Buddhists ) প্রথমবারের মতো বৈশাখী পূর্ণিমাকে বৌদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।

এই সিদ্ধান্ত গ্রহণের ৪৯ বছর পর ১৯৯৯ সালে জাতিসংঘ তথা ইয়াহূদীসংঘ বৈশাখী পূর্ণিমাকে বৌদ্ধ পূর্ণিমা হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করে।

৩) লেখক ভুবন মোহন বসাক এবং যদুনাথ বসাকের দুটি বই থেকে জন্মাষ্টমীতে মিছিলের পুরনো ইতিহাস সম্পর্কে ভাসা ভাসা ধারণা পাওয়া যায়।

বই দু’টির একটি ১৯১৭ সালে এবং অপরটি ১৯২১ সালে প্রকাশিত হয়। দু’টি বইতে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জন্মাষ্টমী উৎসবে মিছিলের শুরু হয়েছিল ষোড়শ শতকে।
ভুবন মোহনের লেখা বই অনুসারে ইসলাম খাঁর ঢাকা নগরের পত্তনের (১৬১০ সাল) আগে বংশালের কাছে এক সাধু বাস করতো।

১৫৫৫ সালে সে রাধাষ্টমী উপলক্ষ্যে বালক ও ভক্তদের হলুদ পোশাক পরিয়ে একটি মিছিল বের করেছিলো। এর প্রায় ১০-১২ বছর পর সেই সাধু ও বালকদের উৎসাহে রাধাষ্টমীর কীর্তনের পরিবর্তে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমীতে আরো জাঁকজমকপূর্ণ একটি মিছিল বের করার প্রস্তাব অনুমোদিত হয়েছিল।

সে উদ্যোগেই ১৫৬৫ সালে প্রথম জন্মাষ্টমীর মিছিল ও শোভাযাত্রা বের হয়।
এটা বলার অপেক্ষা রাখে না যে, স্বর্ণযুগে মুসলমান উনাদের ঐতিহ্য-সংস্কৃতি দেখে খ্রিস্টান , বৌদ্ধ , হিন্দুরা অনেক আচার-আচরণ, কার্যবিধি গ্রহণ করেছিলো।

মুসলমান উনারা উনাদের নবীজি, হাবীবুল্লাহ, হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জন্ম দিবস বা পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ দিবস পালন উপলক্ষ্যে আনন্দ-খুশি করে, সবাইকে খাদ্য খাওয়ায়- এ সংস্কৃতি বা কালচারটি খ্রিস্টান,বৌদ্ধ,হিন্দুরা আয়ত্ব করার চেষ্টা করে।

এ শিক্ষা থেকেই তারা কথিত ক্রিসমাস, বৌদ্ধ পুর্নিমা, জন্মাষ্টমী পালন শুরু করে।
তাই নিঃসন্দেহে বলা যায়, পবিত্র ঈদে মীলাদে হাবীবুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অনুকরণ করেই কাফিরেরা ক্রিসমাস,বৌদ্ধ পুর্নিমা,জন্মাষ্টমী চালু করেছে।

Address

House-71/C, Road-12A, Sector-10, Uttara
Dhaka
1230

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Cure Pharma posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram