Nutritionist Elma Islam

Nutritionist Elma Islam Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Nutritionist Elma Islam, Nutritionist, Dhaka.

Nutritionist & Diet Consultant
BSc & MS (Food and Nutrition), DU
Trained- CEND, BIRTAN
Intern- Bangladesh Specialized Hospital
For online appointment, Please contact:
+8801943836698 (WhatsApp only)

কিছু বলার নাই আসলে!!https://www.itvbd.com/232153?fbclid=IwZXh0bgNhZW0CMTEAAR4EyB5Wu7IyPC_aAddrMkdsHOlrBgAY-4C-jMPS8E5iBq...
11/08/2025

কিছু বলার নাই আসলে!!
https://www.itvbd.com/232153?fbclid=IwZXh0bgNhZW0CMTEAAR4EyB5Wu7IyPC_aAddrMkdsHOlrBgAY-4C-jMPS8E5iBqtESaeBDKTQgoQHIg_aem_PBAIUVqwx2aIFi5UgSeKtw

চ্যাটজিপিটির দেওয়া ডায়েট চার্ট মেনে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন এক ব্যক্তি। এমনকি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয় তাঁকে। চিকি....

09/08/2025

আমি আশা করি আমরা আমাদের শিশুদের স্বাস্থ্য রক্ষা করব এবং প্রাকৃতিক খাবার, শাকসবজি, ফলমূল এবং ঘরে রান্না করা খাবারের দিকে ফিরে যাব, প্রিজারভেটিভ, কৃত্রিম রঙ এবং আমাদের শিশুদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে এমন যৌগযুক্ত সমস্ত খাবারের পরিবর্তে।
©

18/07/2025

একজন প্রাপ্ত বয়স্ক সুস্থ ব্যাক্তির দৈনিক মাছ / মাংসের ২ থেকে ৪ পিসই যথেষ্ট যার ওজন হবে ৩৫ থেকে ৪৫ গ্রামের মধ্যে।।

আমাদের পারিবারিক সবজি বাগান।
10/05/2025

আমাদের পারিবারিক সবজি বাগান।

31/03/2025

Eid Mobarak 🌙🌙

গর্ভকালীন শেষের দিকে খেজুর খাওয়ার উপকারীতাঃআমেরিকার ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন-এর এক গবেষণায় বলা হয়েছে, ...
24/01/2025

গর্ভকালীন শেষের দিকে খেজুর খাওয়ার উপকারীতাঃ
আমেরিকার ন্যাশনাল সেন্টার ফর বায়োটেকনোলজি ইনফরমেশন-এর এক গবেষণায় বলা হয়েছে, গর্ভাবস্থার পয়ত্রিশ সপ্তাহ পর থেকে প্রতিদিন ছয়টি করে খেজুর খেলে তা মা ও অনাগত শিশুর জন্য বেশ উপকারী হয়। সেইসঙ্গে সন্তান জন্ম দেওয়াও অনেকটা সহজ হয়ে যায়। গবেষণায় তারা দেখেছেন, যেসব নারী গর্ভাবস্থায় খেজুর খেয়েছেন তাদের সার্ভিক্স অনেক বেশি ফ্লেক্সিবল ছিল, যে কারণে সন্তান প্রসব করা অনেক সহজ ছিল। খেজুর খেলে তা লেবারের সময়ও কমিয়ে দেয়, ফলে মাকে কষ্ট কম পেতে হয়।
এছাড়াও প্রসবের সময় বাড়তি শক্তির যোগান দিতে সহায়তা করে। গর্ভাবস্থার শেষের দিকে এসে প্রতিদিন ৬০-৮০ গ্রাম খেজুর খেলে সার্ভিক্স মজবুত হয়। এর ফলে কৃত্রিমভাবে কিংবা ওষুধ ‍দিয়ে প্রসব ব্যথা সৃষ্টি করার দরকার হয় না, গর্ভাবস্থায় এবং প্রসবের পরে নিয়ম করে খেজুর খেলে তা শরীরে দ্রুত রক্ত উৎপাদন করে। খেজুরে থাকে উপকারী ফ্যাটি অ্যাসিড। এই উপাদান প্রসবের সময়ে সারভাইক্যাল মাসল ফেলিক্সিবল করে ও কমনীয় করে তোলে, যে কারণে প্রসব বেদনা অনেকটাই কম অনুভূত হয়।

কেন খাটিঁ সরিষার তেল ব্যবহার করবেন?বাঙালির রান্নায় সরিষার তেল না থাকলে যেন জমে না। মাছ ভাজা, নানা রকম ভর্তা, মুড়ি মাখা, ...
19/01/2025

কেন খাটিঁ সরিষার তেল ব্যবহার করবেন?

বাঙালির রান্নায় সরিষার তেল না থাকলে যেন জমে না। মাছ ভাজা, নানা রকম ভর্তা, মুড়ি মাখা, আচারের মতো মুখরোচক খাবারে সরিষার তেল যোগ করে আলাদা স্বাদ। ভাপ দিয়ে রাঁধতে হয়—এমন পদেও এই তেলের জুড়ি নেই। সরিষার তেল হার্টকে ভালো রাখে। ক্ষতিকর কোলেস্টরল কমায়। নানা রকম গুণ আছে সরিষার তেলের।

ভারতের অন্যতম প্রধান দৈনিক টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে সরিষার তেলের গুণাগুণের এমন বর্ণনা দেওয়া হয়েছে। ভারতের নামী পুষ্টিবিদ সন্ধ্যা গুগনানি বলেন, সরিষার তেল নিয়ে একটা কথা চালু আছে যে এতে ইউরিক অ্যাসিড থাকায় এটা যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও ইউরোপে গ্রহণ নিষিদ্ধ। ইঁদুরের ওপর পরীক্ষা করে এর ক্ষতিকর প্রভাব দেখা গেছে। কিন্তু গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে, মানুষের ওপর এর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব নেই। বরং অন্য সব তেলের তুলনায় অন্যতম স্বাস্থ্যকর তেল হিসেবে বিবেচনা করা হয় একে। অন্যান্য তেলের তুলনায় এতে ওমেগা ৩ ও ওমেগা ৬ ফ্যাটি অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি।

✅এর আছে ঝাঁজালো অনন্য স্বাদ। বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, ওডিশা, আসাম ও নেপালে ঐতিহ্যগত রান্নার তেল হিসেবে সরিষার তেলের ব্যবহার রয়েছে।

✅এক চা-চামচ সরিষার তেলে আছে ১২৬ ক্যালরি।

✅সরিষার তেল অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিফাঙ্গাল উপাদানসমৃদ্ধ। ত্বকের ওপর এই তেল দিয়ে ম্যাসাজ করলে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন দূর হয়। এরা ফাঙ্গাসের বৃদ্ধি রোধ করে।

✅পোকামাকড় সরিষার তেল সহ্য করতে পারে না। এই তেল ব্যবহার করে পোকামাকড় থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

✅সরিষার তেলে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড (অলিক ও লিনোলিক অ্যাসিড) চুল পুনরুজ্জীবিত করে তোলে। চুলের গোড়া মজবুত করে এবং মাথার ত্বকে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি করে। নিয়মিত
সরিষার তেল ব্যবহারে চুল পড়া কমে।

✅সরিষার তেল শরীর উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং শরীরের ঘাম বের হওয়ার গ্রন্থিগুলো পরিষ্কার ও সচল রাখে। ফলে শরীরের বর্জ্য পদার্থগুলো বের হয়ে যায়।

✅এটি উষ্ণ তেল হিসেবে শীতের সময় শরীরে ম্যাসাজ করা যায়। এর উষ্ণতার গুণের কারণে আয়ুর্বেদশাস্ত্রে একে কফ ও কাশি প্রতিরোধক হিসেবে বলা হয়েছে।

✅বাতের ব্যথা দূর করতে সরিষার তেলের ব্যবহার দেখা যায়।

✅দাঁতের মাড়ির বিভিন্ন রোগ দূর করতে লবণ ও সরিষার তেল ব্যবহার করা হয়।

✅ভারতের অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস ও স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন ভোজ্যতেলের মধ্যে চর্বির তুলনা করে দেখেছেন, সরিষার তেলের ব্যবহারে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি ৭০ শতাংশ পর্যন্ত কমে। গবেষকেরা অলিভ অয়েল, ক্যানোলা ও সূর্যমুখী তেলের মধ্যে তুলনা করেছিলেন। প্রিভেনটিভ কার্ডিওলজি সাময়িকীতে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রকাশিত হয় গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ।

✅শরীরের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করে সরিষার তেল। এই প্রক্রিযা যাতে বাধাপ্রাপ্ত না হয়, সেদিকেও নজর রাখে। ফলে শরীরের ক্লান্তপেশীগুলোকে উজ্জীবিত এবং সবল রাখে। সরিষার তেল শুধু কোলেস্টেরল কমায় না, সাথে লোহিত রক্ত কণিকার গঠনে ভূমিকা রাখে।

✅এতে আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। ফলে শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমিয়ে তোলে এবং হার্টকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

✅সরিষার তেলে থাকা অ্যালিল আইসোথিয়োকানেট উপাদান মূত্রাশয়ে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা ৩৪ ভাগ কমায়।

✅সরিষার তেল খুব ঘন হয় এবং এতে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ই থাকে। এই তেল ক্ষতিকর অতিবেগুনি রশ্মি থেকে এবং অন্যান্য দূষিত পদার্থ থেকে ত্বককে সুরক্ষা করে। তাই এটি ত্বকের ক্যানসারও প্রতিরোধ করতে পারে। ভিটামিন ই বলিরেখা ও বয়সের ছাপ দূর করতেও সাহায্য করে। তাই সানস্ক্রিন লোশনের মতোই ব্যবহার করতে পারেন এই সরিষার তেল।

https://nutritionsummit.com.bd/Registration link.
28/11/2024

https://nutritionsummit.com.bd/

Registration link.

Empowering to build a healthy nation NUTRITION SUMMIT 2025 31 Jan-1 Feb, 2025Bangamata Sheikh Fazilatunnesa Mujib Convention Hall, Minto Road, Ramna, Dhaka, Bangladesh Program Schedule Registration Call for Abstract Program Schedule Registration Call for Abstract Nutrition Summit 2025 Message from C...

হাড়ের ক্ষয় রোগকে বলা হয় অস্টিওপোরোসিস। এটি ক্যালসিয়ামের অভাব জনিত একটি রোগ। অস্টিওপোরোসিস এমন একটি অসুখ যা হাড়ের ঘনত্ব ...
23/11/2024

হাড়ের ক্ষয় রোগকে বলা হয় অস্টিওপোরোসিস। এটি ক্যালসিয়ামের অভাব জনিত একটি রোগ। অস্টিওপোরোসিস এমন একটি অসুখ যা হাড়ের ঘনত্ব নির্দিষ্ট মাত্রায় কমিয়ে হাড় দুর্বল ও ভঙ্গুর করে দেয়। সাধারণত বয়স্ক পুরুষ ও মহিলাদের ক্ষেত্রে এই রোগটা বেশি হয়ে থাকে। তবে যারা অলস জীবন যাপন করেন কিংবা কম পরিশ্রম করেন তাদের এই রোগ হবার সম্ভাবনা রয়েছে।

এ জন্য খাদ্য তালিকায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রাখা প্রয়োজন। সবচেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম থাকে দুগ্ধজাত খাদ্যে। তাই খাবারে রাখুন দুধ, দই, সয়া প্রোটিন, ব্রোকলী বা সবুজ ফুলকপি, শালগম, সামুদ্রিক মাছ।

* প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ডি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। ভিটামিন ডি দেহে ক্যালসিয়ামের শোষণ বাড়িয়ে হাড়ের গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখে। ভিটামিন ডি রয়েছে এমন খাবারগুলো হলো- ডিম, মার্জারিন, কড লিভার তেল, সামুদ্রিক মাছ, গরু কলিজা এবং ভিটামিন-ডির অন্যতম উৎস হলো সূর্যের আলো।

যে সকল খাবার থেকে বিরত থাকা উচিত তার মধ্যে হলো:
* বেশী লবণ যুক্ত খাবার / কাঁচা লবণ, সোডা না সোডা জাতীয় খাবার।
* সকল প্রকার প্রসেস মাংস- সজেস, হ্যাম ইত্যাদি।
* সকল প্রকার কোমল পানীয়, ক্যাফেইন, অ্যালকোহল।
* ক্যানড ফুড, ঠান্ডা ও ফ্রিজে রাখা প্যাকেট জাত খাবার।
* ফাস্টফুড, পিৎজা, বার্গার, পেটিস, তেলে ভাজা খাবার ইত্যাদি
* অতিরিক্ত চা কফি না খাওয়া।

ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত নির্বাচিত প্রত্যেক রোগীক...
16/11/2024

ক্যান্সার, কিডনী, লিভার সিরোসিস, স্ট্রোকে প্যারালাইজড, জন্মগত হৃদরোগ এবং থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত নির্বাচিত প্রত্যেক রোগীকে এককালীন ৫০,০০০ (পঞ্চাশ হাজার) টাকা প্রদান করে হবে৷ আবেদনের এই বিষয় অনেকেই জানেন না। তাদের জন্য।

16/10/2024

Food is a universal principle of life and a fundamental human right. Every individual should have access to sufficient amounts of nutritious, diverse, affordable, and safe foods.

©

২৯ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব হার্ট দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘Yes, Use Heart for Action’ অর্থাৎ ‘হৃদয় দিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য ...
29/09/2024

২৯ সেপ্টেম্বর, বিশ্ব হার্ট দিবস। এবারের প্রতিপাদ্য ‘Yes, Use Heart for Action’ অর্থাৎ ‘হৃদয় দিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধের জন্য সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে’।
বাংলাদেশে ২ লাখ ৭৭ হাজার মানুষ হৃদরোগে মারা যায়, যার ২৪ শতাংশের জন্য দায়ী তামাক। এছাড়া হৃদরোগে মৃত্যুর ২৫ শতাংশের পেছনে দায়ী বায়ুদূষণ।

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়:
√ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা।
√উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
√ধূমপান পরিহার করা।
√রক্তে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখা।
√ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা।
√অতিরিক্ত লবণ পরিহার করা।
√ভিটামিন ও মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
√নিয়মিত হাঁটাচলা ও ব্যায়াম করা।
√দুশ্চিন্তা না করা।
সর্বোপরি সচেতনতা এবং স্বাস্থ্যকর ডায়েট মেইনটেইন করার মাধ্যমে হার্টকে সহজেই সুস্থ রাখা যায়।।

Address

Dhaka

Telephone

+8801943836698

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Nutritionist Elma Islam posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category