Diagnostic Point and Research Lab

Diagnostic Point and Research Lab "নির্ভুল পরীক্ষা, নিশ্চিন্ত জীবন"

একটি নিষ্পাপ শিশুর অন্ত্রভাগ, যেখানে বাসা বেঁধেছিল শত শত কৃমি…শেষ পর্যন্ত সেই অন্ত্রটাই কেটে বাদ দিতে হলো।ছবিতে যেটা দেখ...
20/09/2025

একটি নিষ্পাপ শিশুর অন্ত্রভাগ, যেখানে বাসা বেঁধেছিল শত শত কৃমি…
শেষ পর্যন্ত সেই অন্ত্রটাই কেটে বাদ দিতে হলো।

ছবিতে যেটা দেখছেন,
তা মাত্র ৭ বছরের একটি শিশুর অন্ত্র (intestine)।
অসংখ্য কৃমির কারণে অন্ত্রটি ব্লক হয়ে যায়—intestinal obstruction।
রক্ত চলাচল বন্ধ হয়ে অন্ত্র পঁচে গিয়েছিল।
অবস্থা গুরুতর হওয়ায় অপারেশন করে পুরো অংশটাই কেটে ফেলে দিতে হয়েছে।

ভাবতে পারেন, কতটা কষ্টের ভেতর দিয়ে যেতে হয়েছে সেই ছোট্ট শিশুটিকে?
সে তো জানেই না, তার শরীরের ভেতর অদৃশ্য শত্রু বাসা বেঁধে আছে।
একটু অবহেলা, অল্প সচেতনতার অভাব—আর সেই শিশুটি হারাতে বসেছিল তার জীবন।

---

কেন বারবার কৃমি হয়
শিশুরা খেলতে গিয়ে মাটি-ময়লা মুখে দেয়। হাত না ধোওয়া অবস্থায় খায়। নখ বড় থাকলে তার ভেতরে জমে থাকা ডিমও শরীরে প্রবেশ করে। অপরিষ্কার পানি ও খাবারও বড় কারণ। আর পরিবারের সবাই একসাথে ওষুধ না খেলে আবারও কৃমি ফিরে আসে।

প্রতিকার ও করণীয়
– ১ বছর বয়স পার হলে নিয়মিত সময়ে কৃমিনাশক খাওয়ানো।
– খাওয়ার আগে ও টয়লেট ব্যবহারের পরে সাবান দিয়ে হাত ধোওয়া।
– নখ ছোট রাখা, পরিষ্কার পোশাক ব্যবহার করা।
– পানীয় জল ফুটিয়ে বা ফিল্টার করে খাওয়া।
– ফল-সবজি ভালোভাবে ধুয়ে খাওয়ানো।
– খালি পায়ে মাটিতে হাঁটতে না দেওয়া।
– পরিবারের সবাইকে একসাথে কৃমিনাশক খাওয়ানো।

যা অবশ্যই বর্জনীয়
– কুসংস্কার মানা, যেমন ঠান্ডা-গরম আবহাওয়ায় ওষুধ খাওয়া যাবে না।
– ডাক্তারি পরামর্শ ছাড়া ডোজ দেওয়া।
– অপরিষ্কার, আধা সেদ্ধ খাবার খাওয়ানো।
– ময়লা খেলনা ব্যবহার করা।

---

আপনার সন্তানের এই অদৃশ্য শত্রুকে প্রতিরোধ করা সম্ভব—শুধু একটু সচেতন হলে।
আজ থেকেই শুরু করুন, কারণ একটি শিশুর হাসি নিভে যাওয়া মানেই একটি স্বপ্ন নিভে যাওয়া।

“ভালো থাকুক প্রতিটা নিষ্পাপ শিশু।”

কাজের ধরন: *হেলথ কেয়ার কার্ড সেল ও পেশেন্ট ডাটা কালেকশন*পদের নাম: সেলস এক্সিকিউটিভ পদের সংখ্যা: ২ জন ছেলে এবং ৩ জন মেয়েক...
04/09/2025

কাজের ধরন: *হেলথ কেয়ার কার্ড সেল ও পেশেন্ট ডাটা কালেকশন*

পদের নাম: সেলস এক্সিকিউটিভ
পদের সংখ্যা: ২ জন ছেলে এবং ৩ জন মেয়ে
কাজের এলাকা: মিরপুর ৬০ ফিট (ডায়াগনস্টিক পয়েন্ট এন্ড রিসার্চ ল্যাব)

স্যালারি - ১২-১৫ হাজার টাকা ( টার্গেট পূরণ সাপেক্ষে)
ওয়ার্কিং টাইম - ৪-৬ ঘণ্টা (টাইম ফ্লেক্সিবল। ডেইলি টার্গেট পূরণ করলেই ফিল্ডের কাজ শেষ।)

যারা কাজ করতে ইচ্ছুক তারা হোয়াটসঅ্যাপ নাম্বারে সিভি দিয়ে নক দিন।

01681256331 (অনলি হোয়াটসঅ্যাপ)

বি:দ্র: এটা সম্পূর্ণ ফিল্ড জব। ফিল্ডে কাজ করার মানসিকতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

সত্যি বলতে মেডিকেল সাইন্স পড়তে এসেছিলাম ইচ্ছার বিরুদ্ধে। ম্যাথম্যাটিকস এ খুব ভালো ছিলাম। মেট্রিকুলেশন আর ইন্টারমিডিয়েট দ...
03/09/2025

সত্যি বলতে মেডিকেল সাইন্স পড়তে এসেছিলাম ইচ্ছার বিরুদ্ধে। ম্যাথম্যাটিকস এ খুব ভালো ছিলাম। মেট্রিকুলেশন আর ইন্টারমিডিয়েট দুটোতেই ১০০ তে ১০০ পেয়েছিলাম। নিজে বুয়েট এ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চাওয়া ছাড়া কিছু ভাবতাম না। কিন্তু স্কুলে আমার যে ক্লাস টিচার ছিলেন, স্যার কেন যেন আমাকে সবসময় ডা. দীন মোহাম্মদ বলে ডাকতেন। আমি মনে মনে ভাবতাম- আরে আমি তো ডাক্তার হবো না, কেন আমাকে স্যার শুধু শুধু ডাক্তার ডাকেন! বাবাও কমবেশি চাইতেন আমি যেন মেডিকেল পড়ি। তাই ঠিক করলাম- আচ্ছা আমি দিবো পরীক্ষা মেডিকেলে আর কেবল ঢাকা মেডিকেলেই দিবো। বুয়েট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সব জায়গাতেই টিকে গেলাম। ভাগ্যে আমাকে নিয়ে অন্য কিছ পরিকল্পনা করা ছিল হয়তো। শেষমেশ চলেই এলাম ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়তে।
অনিচ্ছায় আসলেও আগ্রহ জন্মাতে খুব সময় লাগেনি। এনাটমিতে বরাবরই খুব ভালো ছিলাম। ম্যাডাম আমাকে পাশে বসিয়ে বাকিদের কার্ড পরীক্ষা নিতেন। মাঝেমাঝে আমিও প্রশ্ন করতাম আমার বন্ধুদের। ক্যারাম খেলতে পছন্দ করতাম খুব। কখন যে খেলতে খেলতে সময় পেরিয়ে যেত বুঝতামও না। তবে পড়াশোনা আর রেজাল্ট ঠিক রেখে যত রকমের খেলাধুলা করা যেত সব করতাম।
আমাদের সময় ইন্টার্নশিপ করার পর গ্রামে যাওয়া বাধ্যতামূলক ছিলো। তবে সব প্রফেশনাল পরীক্ষা মিলিয়ে যাদের নাম্বার অনেক ভালো থাকতো, তাদের কিছুসংখ্যককে মেডিসিন, সার্জারি আর গাইনীতে রেখে দেয়া হতো। তো আমি মেডিসিন এ চান্স পেয়ে যাই।
মেডিসিনে ট্রেনিং শেষে আমার প্রথম পোস্টিং ছিল তৎকালীন IPGMR এ যা এখন BSMMU নামে পরিচিত। সেসময় PSC থেকে IPGMR এ নিউরোলজিতে দুইজন এসিস্ট্যান্ট প্রফেসর নেয়ার প্রক্রিয়া চলছিল। পরীক্ষা হবে নিয়োগের জন্য। যারা এপ্লাই করছিলেন তাদের মধ্যে আমি ছিলাম সবচেয়ে জুনিয়র। আমার চেয়ে ১০-১২ বছরের সিনিয়র এমনকি আমার কয়েকজন শিক্ষকও ছিলেন সে তালিকায়। ৬৬ জন থেকে ২ জন বাছাই হয়। আমি সেই দুইজনের একজন হয়ে যাই ভাগ্যচক্রে। এরপর থেকেই মূলত আমার নিউরোলজি নিয়ে পথচলা শুরু।
আমি বলবো যে, বাংলাদেশে নিউরোলজিতে আমার খুব কন্ট্রিবিউশন নেই, তবে যা আছে তা হলো ডেডিকেশন। আর সেই ডেডিকেশন এর কোন ঘাটতি ছিলোনা আমার পুরো ক্যারিয়ার জুড়ে। ২০০৩ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এর প্রফেসর থাকাকালীন ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অব নিউরোসাইন্স প্রতিষ্ঠায় হাত দেই। ২০১২ সাল নাগাদ প্রতিষ্ঠানটি পূর্ণাঙ্গ রূপ পায়। আমি সেখানে প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক হিসেবে দায়িত্বপালন শুরু করি আর এখনো করছি। এর আগে ঢাকা মেডিকেল কলেজে প্রিন্সিপাল হিসেবেও কর্মরত ছিলাম। ১৯৯৪ সালে আমি সহ যেখানে মাত্র ৩ জন নিউরোলজিস্ট ছিলেন এদেশে, সেখানে এখন প্রায় ২০০ জন দক্ষ নিউরোলজিস্ট তৈরি করতে সক্ষম হয়েছি আমরা। এর পেছনে রয়েছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে এ বিষয়ে পড়ার সুযোগ বৃদ্ধি।
আমি মনে করি একজন ভালো ডাক্তার হতে গেলে ৩ টা ব্যাপার অবশ্যই একজন মেডিকেল স্টুডেন্টকে ধারণ করতে হবে। প্রথমত, ভালো লেখাপড়া করতে হবে। তাকে প্রচণ্ড পড়ুয়া হতে হবে। দ্বিতীয়ত, তার মধ্যে সততা আর একাগ্রতা বা লেগে থাকার প্রবণতা থাকতে হবে। তৃতীয়ত, আত্মোৎসর্গের মনোভাব, ধৈর্য আর রোগীর প্রতি সহমর্মিতা থাকতে হবে। এগুলো না থাকলে ভালো একজন ডাক্তার হওয়া খুব কঠিন। তবে এই তিনটা বিষয়ের উর্ধ্বে আরেকটা ব্যাপারকে আমি খুব গুরুত্বপূর্ণ মনে করি। তা হলো ধর্মীয় অনুভূতি। এটা মানুষের প্রতি দায়িত্ববোধ বাড়ায়, দায়বদ্ধতা সৃষ্টি করে আর খারাপ কাজ থেকে দূরে রাখে। এই ধর্মীয় অনুভূতিটা সব কাজে খুব সুন্দর একটা মসৃণতা এনে দেয়।
তরুণ ডাক্তার আর মেডিকেল ছাত্রদের আমি সবসময় একটা কথাই বলি যে, তোমরা দেশের সেরা ছাত্র-ছাত্রীদের একটা গ্রুপ। তোমরা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারো। যা প্রয়োজন তা হলো তোমার একাগ্রতা আর তোমার কোয়ালিটি যেটা তোমাকে অর্জন করতে হবে কষ্ট করে। তোমার যতই পিছুটান থাকুক না কেন কিংবা যতই সীমাবদ্ধতা থাকুক, দিনশেষে তোমার কোয়ালিটিই তোমাকে চেনাবে।
Professor Dr. Quazi Deen Mohammad
DMC K-30
Director, National Institute of Neurosciences and Hospital
Ex-Principal, Dhaka Medical College

Find Us Easily!
24/06/2023

Find Us Easily!

আন্তর্জাতিক মানের সকল প্রকার রোগ নির্ণয় সেবা এখন আপনার হাতের নাগালেই।[মিরপুরের প্রাণকেন্দ্র ৬০ ফিট পাকা মসজিদের পাশেই]
09/06/2023

আন্তর্জাতিক মানের সকল প্রকার রোগ নির্ণয় সেবা এখন আপনার হাতের নাগালেই।

[মিরপুরের প্রাণকেন্দ্র ৬০ ফিট পাকা মসজিদের পাশেই]

ভিজিট করুন আমাদের নতুন ওয়েবসাইট। বুকিং করুন হোম টেস্ট সার্ভিস।
20/05/2023

ভিজিট করুন আমাদের নতুন ওয়েবসাইট। বুকিং করুন হোম টেস্ট সার্ভিস।

আমাদের অভিজ্ঞ ফ্লেবোটোমিস্ট অত্যন্ত যত্ন সহকারে আপনার ঠিকানায় পৌঁছে টেস্ট স্যাম্পল সংগ্রহ করে আনবে ও দ্রুত রিপ.....

06/02/2023
Happy new year 2023 with best wishes from doctorry.net
31/12/2022

Happy new year 2023 with best wishes from doctorry.net

Address

2nd Floor, 267/1/A, Pirerbag Paka Masjid, Mirpur 60 Feet Road
Dhaka
1216

Opening Hours

Monday 16:00 - 22:00
Tuesday 16:00 - 22:00
Wednesday 16:00 - 22:00
Thursday 16:00 - 22:00
Saturday 16:00 - 22:00
Sunday 16:00 - 22:00

Telephone

+8801624812178

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Diagnostic Point and Research Lab posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Diagnostic Point and Research Lab:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

• বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ও অভিজ্ঞ ল্যাব সায়েন্টিস্ট;

• আন্তর্জাতিক মানের যন্ত্রপাতি ও পরীক্ষাগার;

• বাসায় গিয়ে রোগীর টেস্ট স্যাম্পল সংগ্রহ;

• দ্রুততম সময়ে টেস্টের রিপোর্ট পৌঁছানো;