Dr. Mimuna Ahmed Mishu

21/07/2025

24/06/2025

Infections from untreated upper molars and premolars can spread beyond the tooth roots into the maxillary sinuses. This is called odontogenic sinusitis. It can cause facial pressure, chronic sinus congestion, and even pus discharge from the nose.
Unlike regular sinus infections, these do not respond well to antibiotics alone and often need dental treatment.
Early diagnosis and prompt root canal or extraction are essential to avoid complications. Always investigate sinus symptoms linked with dental pain.

©️

07/06/2025

26/05/2025

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত নারীরা প্রায় ৬০ থেকে ৭২ দিনের মধ্যে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোর স্মৃতি রাখতে অসুবিধায় পড়েন। একটি উল্লেখযোগ্য গবেষণায় (Yvette I. Sheline et al., 1999, Proceedings of the National Academy of Sciences) দেখা গেছে, হতাশাগ্রস্ত নারীদের হিপোক্যাম্পাসের আকার উল্লেখযোগ্যভাবে ছোট হয়ে যায় — যা মস্তিষ্কের সেই অংশ যা স্মৃতি সংরক্ষণ ও নতুন তথ্য প্রক্রিয়াকরণের জন্য দায়ী। দীর্ঘ সময় ধরে ডিপ্রেশন থাকলে কর্টিসল নামক স্ট্রেস হরমোন অতিরিক্ত নিঃসরণ হয়, যা হিপোক্যাম্পাসের কোষের ক্ষতি করে এবং নিউরোনাল কানেকশন দুর্বল করে। এর ফলে শর্ট-টার্ম মেমোরি ও কগনিটিভ ফাংশন কমে যায়।
এই গবেষণাগুলোর আলোকে বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিপ্রেশন শুধু মানসিক নয় — এটি একটি নিউরোবায়োলজিক্যাল সমস্যা, যার ফলে নারীদের মস্তিষ্কে গঠনগত এবং কার্যকরী পরিবর্তন ঘটে। শুধু নারীরাই নয়, পুরুষরাও ডিপ্রেশনে পড়লে স্মৃতিশক্তি হারাতে পারেন। তবে গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা এই সমস্যায় তুলনামূলকভাবে বেশি ভোগেন।তাই নারীদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা ও চিকিৎসা গ্রহণ অত্যন্ত জরুরি।
©️

06/04/2025

*চিনির পরিবর্তে খাচ্ছি মেগনেসিয়াম সালফেট*

"এমন কোনো রোগ নাই যা আমাদের হবে না"

আমদের বিষ খাওয়ানো হচ্ছে। নিষিদ্ধ ঘন চিনি (সোডিয়াম সাইক্লামেট) হাজার হাজার টন আমদানি হয়ে দেশে ঢুকছে।

সাইট্রিক এসিড নামে আমদানি হচ্ছে এই বিষ। দেয়া হচ্ছে, মিষ্টি, বেকারি আইটেম, আইসক্রিম, বেভারেজ, জুস, চকোলেট, কন্ডেন্সড মিল্ক প্রভৃতি মিষ্টি জাতীয় খাদ্যে।

চিনির চেয়ে প্রায় পঞ্চাশ গুণ বেশি মিষ্টি এই ঘন চিনি পৃথিবীর অনেক দেশেই নিষিদ্ধ। ক্যান্সার, কিডনি বিকল, হজম শক্তি হ্রাস সহ নানাবিধ জটিল রোগের সৃষ্টি করতে পারে এই চিনি। সাইট্রিক এসিড এর মত দেখতে হুবহু এক রকম বলে অসাধু ব্যবসায়ীরা অতি সহজেই সাইট্রিক এসিড নামে ও কোডে ঘন চিনি আমদানি করছে।

সোডিয়াম সাইট্রেটও দেখতে ঘন চিনির মতো। সাইট্রিক এসিড এবং সোডিয়াম সাইট্রেট নামে আসছে নিষিদ্ধ বিষ ঘন চিনি। বণিক বার্তার সাংবাদিক খবর দিলেন মিটফোর্ডে এই দুই রকম ঘন চিনি বিক্রি হয়। একটা পিউর অন্যটা ভেজাল মিশ্রিত। পিউর ঘন চিনি কেজি ২২০ টাকা হলে ভেজাল ঘন চিনি ১৪০ টাকা কেজি। কম দাম বিধায় এই ভেজাল ঘন চিনির বিক্রি বেশি। গাড়ি ভর্তি করে এ ঘন চিনি নিয়ে যায় বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্যে দেয়ার জন্য।
ভেজাল মিশাতে হলে তো ঘন চিনির মতই অন্য কোন একটি দ্রব্য মেশাতে হবে, যার দাম হবে খুব কম এবং মিষ্টি অথবা টেস্টলেস হতে হবে। কি সেই আইটেম? তা হলো ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার দেখতে চিনির মত দানাদার, দাম কম ১৫/২০ টাকা কেজি এবং স্বাদহীন। খামার বাড়ির মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইন্সটিটিউটে পরীক্ষা করে সেই ঘন চিনির নমুনায়
ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার পাওয়া গেছে। সত্যিই হবাক হবার বিষয়!!

ফল হবে দুনিয়ার কোন অসুখ থেকে মুক্তি নেই যার প্রথম শিকার হবে
বাচ্চারা।

পৃথিবীর কোথাও কি আছে মানুষকে সার খাওয়ানোর উদাহরণ?

(সংগ্রহঃ পরিমার্জিত)

30/03/2025

This Eid Smiles Wider
Eid Mubarak to all..🌙

21/03/2025

পরফাইরোমোনাস জিনজাইভালিস। দাঁতে থাকা ৬০০+ প্রজাতির ব্যাকটেরিয়ার মধ্যে একটি। ২০১৯ সালে এই ব্যাকটেরিয়ার উপস্থিতি আলঝেইমার রোগীদের মস্তিষ্কে খুঁজে পাওয়া যায়, যা মূলত দাঁতের ক্যাভিটি থেকে রক্তনালির মাধ্যমে মস্তিষ্কে পৌঁছায়।
এবার আসি অন্য গল্পে। ইদুর নিয়ে একটা গবেষণা হয়। দেখা যায়, ইদুরের দাঁত থেকেও একই ব্যাকটেরিয়া রক্তের সাথে ব্রেইনে পৌঁছায়। এরপর গোটা মস্তিষ্কজুড়ে তৈরি করে ব্যাকটেরিয়ার কলোনি।
কলোনিগুলো রাসায়নিক বিক্রিয়ার মাধ্যমে বিশেষ এক প্রোটিন তৈরি করে। ধীরে ধীরে স্নায়ুকোষ ধ্বংস করাই এই প্রোটিনের কাজ। যা আলঝেইমার রোগের কারণ। ইদুরের এই গবেষণা থেকে জানা যায়, এই ব্যাকটেরিয়া আলঝেইমারের জন্য দায়ী।
তবে মানুষের মস্তিষ্কে এই ব্যাকটেরিয়া একইভাবে কাজ করে কি না, তা এখনও পরিস্কার জানা যায়নি। প্রয়োজন আরও বিস্তর গবেষণার। ব্যপারটি নিশ্চিত হলে আলঝেইমার চিকিৎসার নতুন কিছু দিক উন্মোচন হবে।
তথ্য: বিজ্ঞানপ্রিয়।

06/03/2025

* দাঁতে সমস্যা হলে ডেন্টাল সার্জনের কাছে যেতে হবে- এটা অনেকেই বোঝেন। কিন্তু দাঁত বাদ দিয়ে মুখের তালু বা গালের ভেতরে কিছু হলে ডেন্টাল সার্জনের কাছে যেতে হবে, সেটা অনেকেই বুঝতে পারেন না। সহজ থিওরি দিই- মুখ নরমালি হাঁ করেন, বাইরে ঠোঁটসহ ভেতরে যা যা দেখতে পান, এমনকি মুখের লালা পর্যন্ত, এমনকি হাঁ করতে কোনও সমস্যা হলে সেটাও- সব কিছুর সমস্যার জন্যেই ডেন্টাল সার্জনের কাছে যেতে পারেন।
[আসলে ডেন্টিস্ট্রি আরও vast. এর branch গুলো ধরতে গেলে full face এর সাথেই deal করে, even beyond that. কিন্তু আপাতত জনসাধারণ “দাঁতের ডাক্তার”কে oral cavity (মুখগহ্বর) এর ডাক্তার হিসেবে তো চিনুন!] 👩🏻‍⚕️👨🏻‍⚕️😇

* দাঁত ও মুখের চিকিৎসা করার আগে একদম শুরুতেই খেয়াল করবেন যার কাছ থেকে সেবা নিচ্ছেন, তিনি “BDS ডিগ্রিধারী” “রেজিস্টার্ড” ডেন্টাল সার্জন কিনা। প্রয়োজনে নিজে BMDC’র ওয়েবসাইট থেকে চেক করে নিবেন কারণ সাইনবোর্ডে, প্রেসক্রিপশনে BDS লেখা থাকাই যথেষ্ট না।

* রেজিস্টার্ড ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ঔষধ ব্যবহার করবেন না। সেটা ট্যাবলেট, ক্যাপস্যুল, সিরাপ, সাপোজিটরি, ক্রিম, অয়েন্টমেন্ট, সাপ্লিমেন্ট, মেডিকেটেড শ্যাম্পু-সাবান-মাউথওয়াস যা-ই হোক। (যেই দেশে সব drug OTC drug এর মত বিক্রি হয়, সেই দেশে এটা বলা ছাড়া উপায় নাই)।
আপনার বোনকে কোনও রোগের জন্যে ডাক্তার অমুক ঔষধ দিছিলেন, তার মানে এই না যে সেই একই রকম রোগ আপনার দেখা দিলে নিজেনিজেই অন্ধভাবে আপনার বোনের ঔষধ ব্যবহার শুরু করতে পারবেন। ওটা আপনার বোনের প্রেসক্রিপশন, গোটা পরিবারের না। In fact আপনি ২৫ বছর বয়সে দাঁত ব্যথার জন্যে যে ডাক্তারের পরামর্শে ঔষধ খেয়েছিলেন, ৫০ বছর বয়সে কোনও কারণে সেই ঔষধই আপনার জন্যে নিষিদ্ধ হতে পারে। So, “রেজিস্টার্ড ডাক্তার” দেখানোর প্র্যাকটিস করুন। 😊
©️

05/03/2025

📣📣 রমজানে দাঁতের যত্ন 📣📣

নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ এড়াতে এবং মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কয়েকটি সহজ টিপস...

১. ইফতার এবং সেহেরির পারে ব্রাশ করুন। ফ্লুরাইডেড
টুথপেষ্ট ব্যবহার করুন। এটি দাঁতকে শক্তিশালী করে। জিহবার সাদা আবরন দূর করতে জিহবা ক্লিনার ব্যবহার করুন কারন এটি নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধের প্রধান কারন।

২. কফি, চা, সোডা এবং অন্যান্য ক্যাফেইন যুক্ত পানীয় খাওয়া কমিয়ে দিন কারন এগুলো আপনার শরীর থেকে পানি বের করে দেয়। প্রচুর পানি, বাসায় তৈরি ফলের জুস পান করুন। এছাড়াও ভাজা, মসলাযুক্ত এবং নোনতা খাবার এড়িয়ে চলুন। কারন এগুলো পানি শূন্যতা বাড়িয়ে দেয়।

৩. আপনার সেহেরিতে খাবারে যদি মাছ বা দুধ থাকে, তাহলে আপনার দাঁত ভালো ভাবে ব্রাশ এবং ফ্লস করুন। কারন এতে বিশেষ প্রটিন থাকে যা নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।

৪. ইফতারের সময় ফল এবং সেদ্ধ শাকসবজি খান কারন এতে উচ্চ ফাইবার রয়েছে যা আপনার দাঁতকে প্রাকৃতিকভাবে পুনঃখনিজ করতে সাহায্য করবে।

৫. নিয়মিত চেকআপ এর জন্যে ইফতারের পরে আপনার ডেন্টিস্টের কাছে যান।

আপনার যে কোন ধরনের সমস্যায় পরামর্শের জন্যে
যোগাযোগ করুন-
⁨01881-520006⁩

ঠিকানা- পাকা মসজিদ মার্কেট (৩য় তলা), খিলগাঁও, তালতলা, ঢাকা-১২১৯

04/03/2025

⭐️ Ramadan Mubarak ⭐️

02/03/2025

একজন পিতামাতার জন্য সবচেয়ে বিরক্তিকর বিষয় হল যখন আপনার সন্তান তাদের দাঁতে বাদামী দাগ দেখাতে শুরু করে। 😔
শিশুদের মধ্যে ক্যারিস একটি অত্যন্ত উদ্বেগজনক সমস্যা। বেশিরভাগ পিতামাতার জন্য সবচেয়ে আতঙ্কজনক পরিস্থিতি তারা জানেন না কী করবেন এবং কাকে উপস্থাপন করবেন, কার সাথে পরামর্শ করবেন। বাড়ির বড়রা বলে যে এগুলো দুধের দাঁত, পড়ে যাবে এরপর ভালো দাঁত আসবে। এটাই প্রবীণরা বলে এবং এটিই অনেক আগে থেকেই হয়ে আসছে।

👉প্রথমে আমাদের নির্ণয় করা উচিত কেন দাঁতে গহ্বর বা ক্যারিয়াস আছে কারণ আমাদের শিশুরা সম্পূর্ণরূপে পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেট খাদ্যে এবং সম্পূর্ণরূপে পরিশোধিত শর্করা, মিষ্টান্ন খাচ্ছে।
👉বাচ্চাদের বোতলে যাওয়ার অভ্যাস করে এবং বোতলটি মুখে রাখার অভ্যাস করে এবং বাচ্চা বোতল মুখে রেখে ঘুমাতে যায়। এই মিলটি তখন দাঁতের ফাটলে জমা হতে শুরু করে এবং এটি গহ্বরের দিকে নিয়ে যায় যাকে নার্সিং বোতল ক্যারিস বলা হয় এবং এটি স্থায়ী দাঁতের জন্যও খুব ক্ষতিকারক।
👉৩ থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের ভুলভাবে খাওয়ার অভ্যাস, রাতে আঠালো খাবার খাওয়া এবং সঠিকভাবে ব্রাশ না করাই ক্যাভিটিসের প্রধান কারণ ।

💥স্থায়ী দাঁতে🦷 গর্ত হলে কী করবেন??
এটিকে অবহেলা করবেন না, দয়া করে এটিকে গুরুত্ব দিন। একদম ছোট যারা তাদের ফিলিং দেওয়া আমাদের কঠিন। সেই সময় আমরা তাদের ম্যানুয়াল পরিষ্কার করার পরামর্শ দিই, খাবারের অভ্যাসের পরিবর্তন করতে বলি, বোতলজাত খাবার খাওয়ার অভ্যাস পরিবর্তন করতে বলি। যখন শিশুর বয়স ৩ বা ৫ বছরের বেশি তখন ফিলিং করে রাখার চেষ্টা করি

আপনি যখন দাঁতে সাদা বা বাদামী দাগ দেখতে পান, অবিলম্বে একজন শিশু দন্ত চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন, সমস্ত দাঁত পূরণ করুন, সমস্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা অনুসরণ করুন এবং স্থায়ী দাঁতে ক্ষয়ের পুনরাবৃত্তি এড়ান। সর্বোত্তম হাসি, স্বাস্থ্যকর হাসি এবং সুখী দাঁতগুলি হল সেরা উপহার ।প্রাথমিক দাঁতকে কখনই অবহেলা করবেন না। প্রাথমিক দাঁতের যত্ন নিন। মুখগহ্বরের যত্ন নিন।
আগামীদিনে শিশুর জন্য একটি সুন্দর হাসি নিশ্চিত করুন।