Dr. Josepha Elizabeth

Dr. Josepha Elizabeth Working in the field of public health research at icddr,b.

Dr. Josepha Elizabeth
Dental Surgeon

Graduated from Bangladesh Dental College and pursued post gradution training in Preventive and Paediatric Dentistry as well as Masters in Public Health.

   গত ২৮ মে ছিল Menstrual hygiene day. শুধু আমাদের বাংলাদেশে নয়, সারা পৃথিবীতেই আজও সামাজিক বাধা আর পরিবারের সংকোচের কার...
30/05/2025




গত ২৮ মে ছিল Menstrual hygiene day. শুধু আমাদের বাংলাদেশে নয়, সারা পৃথিবীতেই আজও সামাজিক বাধা আর পরিবারের সংকোচের কারনে বয়:সন্ধিকালে এসেও শিশুরা মাসিক/পিরিয়ড/মেন্সট্রুয়েশন সম্পর্কে অজ্ঞ থেকে যায়! এই বৈজ্ঞানিক সত্যকে একসেপ্ট করতে শারীরিক বা মানসিক, কোনভাবেই সে শতভাগ প্রস্তুত হয়ে ওঠে না। অনেকের কাছে এটা এমনই এক লজ্জার এবং গোপনীয়তার বিষয় যে, অনেক মাও তার মেয়ের সাথে আলাপ করে তাকে প্রস্তুত করতে অস্বস্তিবোধ করেন।

ফলস্বরূপ আজও প্রথম মাসিকের অভিজ্ঞতায় আঁতকে ওঠে বেশিরভাগ শিশু! শারীরিক যন্ত্রনার পাশাপাশি সে শিকার হয় দুর্বিসহ মানসিক যন্ত্রণার। পরিবার, আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব কোথাও সে তার অসহায়ত্ব আর যন্ত্রনার কথা বলতে পারে না, তাই বিন্দুমাত্র সহানুভূতিও সে পায় না শুধুমাত্র সোশাল স্টিগমা এবং ট্যাবুর কারনে।

আজও পিরিয়ডের যন্ত্রণা চেপেই প্রত্যেকটা মেয়েকে দৈনন্দিন কাজ করে যেতে হয়, হোক তা ঘরে বা বাইরে। কাপড় ধুতে গিয়ে প্রচন্ড ব্যথায় কোমর ছিঁড়েই যাক, অফিসে বসে থাকতে থাকতে পিঠ ভেংগেই আসুক, সিঁড়ি বাইতে বাইতে মাথাই ঘুরুক, চোখে ঝাপসাই দেখুক আর রাঁধতে রাঁধতে বমিই হোক না কেন, কাউকে কিচ্ছু বলা যাবে না। আজকাল অসুখ হলেও জোর গলায় বলা যায়, ছুটি নেয়া যায়। কিন্তু পিরিয়ড হলে কোন ছুটি বা বিশ্রাম মেলে না। মিলবে কেন! এ যে প্রতি মাসের রুটিন ব্যাপার, প্রতি মেয়ের রুটিন ব্যাপার!

আজও বহু মেয়ে একটা স্যানিটারী ন্যাপকিন জোর গলায় কিনতে পারে না, এ যে লজ্জার ব্যাপার! স্রষ্টা প্রদত্ত যে ক্ষমতায় মেয়েরা সন্তান ধারন করতে সক্ষম, পৃথিবীকে একটা নতুন প্রাণের স্পন্দন দিতে সক্ষম, সমাজের কাছে তা তো নোংরা ব্যাপার! তাই মেয়েকে চুপ করে এক পাশে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়, ভিড় কমে গেলে আস্তে আস্তে ন্যাপকিন চাইতে হয়, দোকানদার অনেকটা চুরি করে একটা কাগজের প্যাকেটে ন্যাপকিন পেঁচিয়ে দিলে তা চুপি চুপি নিয়ে জোর কদমে হেঁটে আসতে হয়, যেন কেউ দেখে না ফেলে! যেন কি এক অবৈধ কাজ হচ্ছে!

আজও বহু মেয়ে স্যানিটারী ন্যাপকিন কেনার ক্ষমতা রাখে না। যার পেটের ভাত জোটে না, ন্যাপকিন তার কাছে বিলাসদ্রব্য বৈ কি! তাই আজও মাসের পর মাস সেই নোংরা ন্যাকড়া ব্যবহার, দিনের দিনের পর দিন আলো-বাতাসহীন জীবানুযুক্ত স্যাঁতস্যাঁতে পরিবেশে ন্যাকড়া শুকানো। আজও একটা ভাল রেস্টরুম বা টয়লেট পাওয়া যায় না বলে মেয়েরা ন্যাপকিন বা প্যাড চেইঞ্জ করতে পারে না। ঘন্টার পর ঘন্টা একই প্যাড পরে মুখ বুজে কাজ করে যেতে হয়। এই সব কিছুরই ফলাফল তীব্র যন্ত্রণাদায়ক রোগ-ব্যাধি!

~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~~

আজ World Menstrual Hygiene Day, বিশ্ব পিরিয়ডকালীন স্বাস্থ্য দিবস। যারা এই শব্দটা শুনলেই ঘেন্নায় মুখ ফিরিয়ে নেন, আপনাদের জন্মদাত্রী মায়েরা এই পিরিয়ড হয় বলেই আপনাদেরকে পৃথিবীতে নিয়ে আসতে পেরেছেন। আমাদের মায়েরা, খালারা, নানীরা, দাদীরা অনেকে সুযোগ, সুবিধা এবং চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত ছিলেন। কিন্তু তার মানে এই না যে আমাদের মেয়েরা এবং বোনেরাও আজকের দিনে দুর্ভোগ পোহাবে।

Period Friendly World বা পিরিয়ড বান্ধব পৃথিবী আজকের দিনের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। যেন প্রতিটা মানুষ খোলা মনে এই ব্যাপারে আলাপ করতে পারে, যেন সাহায্য চাইতে পারে, যেন লোকলজ্জা আর গালমন্দের ভয়ে একটি মেয়েরও স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্থ না হয়!

শুরুটা হতে পারে আপনার ঘর থেকে,
আপনাকে দিয়েই,
আপনি কি প্রস্তুত?

Dr. Josepha Elizabeth

Celebrating my 3rd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉
23/05/2025

Celebrating my 3rd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

পাব্লিক হেলথ বা জনস্বাস্থ্য ঘরানায় দীর্ঘদিন গবেষণা ভিত্তিক কাজ করার সুবাদে প্রজেক্ট বেইজড এক্সপোজার হয়েছে অনেক। তারই ধার...
12/05/2025

পাব্লিক হেলথ বা জনস্বাস্থ্য ঘরানায় দীর্ঘদিন গবেষণা ভিত্তিক কাজ করার সুবাদে প্রজেক্ট বেইজড এক্সপোজার হয়েছে অনেক। তারই ধারাবাহিকতায় বিভিন্ন প্রজেক্ট লিড দিতে গিয়ে এবং নতুন নতুন কাজের সুযোগ খুঁজতে গিয়ে একসময় ফিল করলাম প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট সংক্রান্ত পড়াশোনাটা করা জরুরী। ব্যস, BiMS থেকে করে ফেললাম একটা Post Graduate Diploma. (In Project Management - PGDPM)

সার্টিফিকেটটা যখন হাতে পেলাম তখন আমি আর পাবলিক হেলথে নেই। একটা কর্পোরেট প্রাইভেট হসপিটালের ক্লিনিকাল কোয়ালিটি সার্ভিসে ঢুকে গেছি। তামিম ইকবালের কেসটা ম্যানেজ করার পরেই মূলত হসপিটালটা বেশি লাইমলাইটে এসেছে। এখানে আমাকে কোয়ালিটি কন্ট্রোল, কোয়ালিটি এসিউরেন্স, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সহ পুরোদস্তুর এডমিনিস্ট্রেটিভ কাজ করতে হয়। কিন্তু এর মধ্যেও দেখলাম PGDPM টা আমাকে হেল্প করছে, এখানেও শিক্ষাটা সমান প্রাসঙ্গিক। যদিও এখানে জয়েন করার পর প্রচন্ড প্রেসারের কারণে ঠিকমতো পড়তে পারি নি, পরীক্ষা ভালো হয়নি, কোনমতে টেনেটুনে পাস। কিন্তু আমার বর্তমান বস - হসপিটালের পরিচালক ডা. রাজীব হাসান স্যারের কাছ থেকে আমি যে উৎসাহটা পেয়েছি তা অতুলনীয়।

স্যার একজন স্বনামধন্য সার্জন যার স্পেশালিটিই হল লিভার ট্রান্সপ্ল্যান্ট। তিনি নিজে যেমন সারাদিন যতটুকু সময় পান লেখাপড়া করেন, তেমনি আশেপাশের মানুষগুলোকেও পড়তে উৎসাহ দেন। তাই সার্টিফিকেটটা হাতে পেয়েই বসের কাছে চলে গেলাম আনন্দটা শেয়ার করতে।

বস যথেষ্ট এপ্রিশিয়েট তো করলেনই, দুষ্টুমি করে জিজ্ঞেসও করলেন, "কে খাওয়াবে? আমি না তুমি?"
আমি দরাজ দিলে বললাম, "স্যার আমি খাওয়াবো!"
বস বললেন, "অসম্ভব! তুমি কষ্ট করে পড়ছো, পাস করছো, আবার তুমিই খাওয়াবা? এটা কোন কথা?"
এবং সাথে সাথেই তাঁর এসিস্ট্যান্টকে ডাক দিয়ে বললেন, "এই, আমাদের এই ফ্লোরে এইদিকে যারা আছে সবার জন্য আইসক্রিম নিয়ে আসো, ভাল দেখে আনবা!"

শুধু এটা বলেই ক্ষান্ত হলেন না। আইসক্রিম আনালেন, সবার প্রথম আইসক্রিমটা আমার হাতেই ধরিয়ে দিলেন, এবং তারপরে সবাইকে একসাথে জড়ো করে ঘটা করে বললেন, "এই, ছবি তোল!"
আমি মোটামুটি শরমে কাচুমাচু! বারবার মনে হচ্ছে যে বস এসব কি করছেন! বলেও ফেললাম যে স্যার আপনি লজ্জা দিচ্ছেন।
স্যারের জবাব, "লাগুক একটু লজ্জা, সবাই দেখুক, এনকারেজড হোক, পড়ুক! এখন থেকে আমাদের হসপিটালের প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আরো ভাল হবে 😁😁"

*****************

একটা পোস্ট গ্র‍্যাজুয়েট ডিপ্লোমা এমন আহামরি কিছু না। কিন্তু বসের এপ্রিশিয়েশনটা রীতিমত আনএক্সপেক্টেড ছিল। আমার মত, দুধের শিশুর মত একজন সাবঅর্ডিনেটের প্রতি তাঁর আচরনই আমাকে স্পেশাল ফিল করিয়েছে। এই দেশের কন্টেক্সটে একজন সাপোর্টিভ এবং এনকারেজিং সুপারভাইজার পাওয়া নসিবের ব্যাপার। আমি স্রষ্টার কাছে কৃতজ্ঞ যে উনি আমার নসিবে ভালো ভালো কিছু বস রেখেছিলেন, তাঁর মধ্যে রাজীব স্যারও একজন।

অল্প কথায় লিখব ভেবেছিলাম, পারলাম না। ছবিতে আমার পাশেই আমার বস। দোয়া চাই যেন স্রষ্টা বসকে দীর্ঘায়ু দান করেন, তার হাত দিয়ে যেন লাখো রোগীর উপশম হয়, এবং আমি যেন কোন একদিন তাঁর মত বস হতে পারি! যিনি শুধু একা উপরে ওঠেন না, আশেপাশের সবাইকেও টেনে তুলতে চান!

Dr. Josepha Elizabeth
Senior Executive
Clinical Quality Services
KPJ Specialized Hospital
Kashimpur, Gazipur

ডক্টর্স ম্যারাথন ❤️
04/04/2025

ডক্টর্স ম্যারাথন ❤️

পিএমএস (PMS) বা প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম (Premenstrual Syndrome):-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=...
15/03/2025

পিএমএস (PMS) বা প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম (Premenstrual Syndrome):
-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-

প্রতি মাসে মেন্সট্রুয়েশন বা পিরিয়ড শুরু হবার আগে আগে প্রায় সব নারীই কম-বেশি বিভিন্ন ধরনের লক্ষন বা উপসর্গ অনুভব করে থাকেন। এসকল শারীরিক, মানসিক এবং আচরণগত উপসর্গগুলোকে একত্রে প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোম বলা হয়। সামান্য কিছু লক্ষণ একই রকম হলেও প্রত্যেক নারীর ক্ষেত্রে লক্ষণগুলো আলাদ আলাদা এবং বিচিত্র। এমনকি একই নারীর প্রত্যেক মাসের লক্ষণগুলোও সবসময় একই রকম হয় না।

পিএমএস (PMS) কখন হয়ঃ
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=

সাধারনত পিরিয়ড শুরু হবার ১ – ২ সপ্তাহ আগে থেকেই লক্ষনগুলো প্রকাশ পেতে থাকে। তবে শুরুর ঠিক ৭/৮ দিন আগে থেকে লক্ষনগুলোর তীব্রতা বেশি অনুভূত হয়। আবার পিরিয়ড শুরু হবার ৩-৪ দিন পরেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আপনা-আপনি ঠিক হয়ে যায়।

মানসিক এবং আচরনগত প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোমসমূহঃ
=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-

• মুড সুইং – এটি সবচেয়ে বেশি কমন। হুটহাট করে মুড বা মেজাজের পরিবর্তন, অকারনেই হাসি, কান্না, রাগ; এক মুহূর্তে আনন্দ আবার পরমুহূর্তেই বিষাদ ইত্যাদি। এটি চাইলেও সব সময় নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয় না,
• মেজাজ খিটখিটে হয়ে থাকা,
• হুট করে রেগে যাওয়া,
• মন খারাপ বা বিষাদগ্রস্ততা, কান্নাকাটি করা,
• অকারন অস্থিরতা,
• মানসিক অবসাদ, হতাশা,
• হুটহাট কোন একটি খাবারের প্রতি দুর্নিবার আকর্ষন বা খুব খাওয়ার ইচ্ছে হওয়া, খাবারের রুচি এবং ক্ষুধার পরিবর্তন,
• যে কোন ব্যাপারে মনোযোগ ধরে রাখতে সমস্যা, কাজের মান খারাপ হওয়া, কাজে ভুল হওয়া, যথাসময়ে কাজ শেষ করতে না পারা,
• মানুষজন এড়িয়ে চলতে চাওয়া বা একা থাকতে চাওয়া,
• শারীরিক সম্পর্কের আগ্রহে পরিবর্তন ইত্যাদি।

শারীরিক প্রিমেন্সট্রুয়াল সিনড্রোমসমূহঃ
-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=

• মাংসে বা গিঁটে ব্যথা,
• ঘুম কম হওয়া,
• শারীরিক অবসাদ বা ক্লান্তি,
• পেটে গ্যাস হওয়া এবং পেটে ব্যথা,
• কোষ্ঠকাঠিন্য বা ডায়রিয়া,
• মাথা ব্যথা,
• স্তনে ব্যথা,
• ব্রন বা একনি দেখা দেয়া ইত্যাদি।

পিএমএসের কারনঃ
-=-=-=-=-=-=-=-=-=-

• হরমোনালঃ
-------------------
এই সময়টায় নারীদেহে বিভিন্ন ধরনের হরমোনের রিয়েকশন, ইন্টারএকশনসহ খুব জটিল খেলা চলতে থাকে, এরাই মূলতঃ দায়ী। এর প্রভাব সামলাতে সকল নারীকেই হিমশিম খেতে হয়। তাই সারা জীবন জুড়ে প্রতি মাসে একই ঘটনা ঘটার পরেও এতে কেউ-ই পুরোপুরি অভ্যস্ত হতে পারে না, একে নিয়ন্ত্রনের কোন পদ্ধতিও কারো জানা নেই।

• রাসায়নিকঃ
--------------------
হরমোনাল প্রভাবের কারনে এই সময়ে নারীদের মস্তিষ্কেও বেশ কিছু রাসায়নিক পরিবর্তন হয়। এই দুই পরিবর্তনের সাথে খাপ খাওয়াতে গিয়ে প্রতিটি নারীই নিরবে যুদ্ধ করে যান।

• পারিপার্শ্বিকঃ
----------------------
এই সময়টায় নারীদের কেউই বুঝতে চায় না। পরিবারে, কর্মক্ষেত্রে সব খানেই মুখ বুজে তাদেরকে প্রতিদিনকার দায়িত্ব পালন করে যেতে হয়। এ সময়টায় সবাই একটু সহানুভূতি বা মানসিক সাপোর্ট আশা করে। সেটা তো তারা পানই না, উলটো তারা ঢং করছেন, নাটক করছেন, এক্সট্রা সুবিধা নিতে চাইছেন – এমন ধরনের চিন্তাধারার কারনে তারা আরো বেশি মানসিক চাপে থাকেন এবং সমস্যা হলেও কাউকে জানান না বা সাহায্য নিতে স্বাছন্দ্যবোধ করেন না। ফলে এর প্রভাব শরীরেও পড়ে।

সমাধানঃ
-=-=-=-=-

সাদা চোখে এর কোন সমাধান নেই। পরিমিত সুষম খাবার এবং ব্যয়ামের অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমান বিশ্রাম নিতে হবে। পছন্দের গান শোনা, মুভি দেখা বা ঘুরতে যাওয়ার চেষ্টা করতে হবে। পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা এবং অফিস কলিগরা যদি এই সময় নারীকে একটু স্পেস দেন, মানসিকভাবে সাপোর্ট করেন এবং একটু বুঝে চলেন তাহলে এই অবদানটুকুই নারীর মনে অনেক বড় পজিটিভ প্রভাল ফেলতে পারে।

অনেক ক্ষেত্রে পিএমএস খুবই মারাত্মক আকার ধারন করে এবং তখন চিকিৎসকের পরামর্শই শ্রেয়। আশেপাশের অনেকেই বলবে এসব আবার এমন কি, সবারই তো হয়, আমাদের কি হয় নি, যত্তসব নাটক – কিন্তু এসব কানে তোলা যাবে না। পিএমএস মারাত্মক পর্যায়ে চলে গেলে সেটা খুবই ক্ষতিকর এবং এই অসুখকে প্রিমেন্সট্রুয়াল ডিসফোরিক ডিজঅর্ডার (PMDD) নামে অভিহিত করা হয়। অবশ্যই এর চিকিৎসা প্রয়োজন।

উপসংহারঃ
-=-=-=-=-=-

প্রতিটি নারীর নিজেকে বুঝতে হবে। শরীর বিশ্রাম চাইলে তাকে বিশ্রাম দিতে হবে, মন আদর চাইলে তাকে আদর করতে হবে। আপনার খারাপ লাগা, ভাল লাগা নিকটজনদের সাথে ভাগাভাগি করে নিন। পরিবারের অন্যান্যরাও নারীদের একটু সহানুভূতির চোখে দেখুন। তারা সংকোচ করলেও আপনারা তাদের খবর নিন, কোন সাহায্য লাগলে এগিয়ে যান। নারী মানেই সব পারি, নারী মানেই সুপারওম্যান, ব্যাপারটা সবসময় এমন নয়। তাই এই নাজুক সময়ে তার প্রতি খেয়াল রাখুন।
ভাল রাখুন, ভাল থাকুন!

ডা. যোসেফা এলিজাবেথ

=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-=-

ডা. অর্ঘ্য অমৃত মন্ডলডা. প্রতিভা সরকারমাত্র ইন্টার্নশিপ শুরু করা বাচ্চা দু'জন চিকিৎসক! বেশ কিছুদিন আগেই বিয়ের কথা থাকলেও...
31/01/2025

ডা. অর্ঘ্য অমৃত মন্ডল
ডা. প্রতিভা সরকার

মাত্র ইন্টার্নশিপ শুরু করা বাচ্চা দু'জন চিকিৎসক! বেশ কিছুদিন আগেই বিয়ের কথা থাকলেও আত্মীয়ের মৃত্যুর কারনে বিয়েটা পিছিয়ে যায়। সেই বিয়েটা আসলে আর কোনদিনই হবে না।

আজ বিয়ের কথা ছিল, সব আয়োজন শেষ। বাড়ি বাড়ি পৌঁছে গেছে আনকোরা বিয়ের কার্ড! দু'জন একসাথেই বাইকে ছিল। হয়ত নিজেদের মধ্যে বিয়ের শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি নিয়ে আলাপ আলোচনাও হচ্ছিল। অথবা কোন কথাই হচ্ছিল না। প্রতিভা হয়তো নিশ্চুপেই এক হাতে অর্ঘ্যকে ধরে রেখেছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ধরে আর রাখতে পারল কই! আচমকাই এক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রতিভাকে ছেড়ে চলে গেছে অর্ঘ্য! স্পট ডেড! প্রতিভার অবস্থাও আশংকাজনক! সম্পূর্ণ জ্ঞান ফেরে নি, মাথায় মারাত্মক আঘাত আছে, রক্তও লাগছে!

প্রতিভা এখনো জানে না অর্ঘ্য নেই! নিজেই দাঁড়িয়ে আছে জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে! প্রতিভার জন্য কি প্রার্থনা করব স্রষ্টার কাছে?

প্রতিভাও অর্ঘ্যের কাছে চলে যাক?
নাকি সুস্থ হয়ে নতুন জীবন পাক?
অর্ঘ্য-বিহীন সে নতুন জীবনে প্রতিভা মৃত্যু যন্ত্রণা ভোগ করবে না তো?

মাঝে মাঝে ব্যাপক রাগ হয়!
খেলিছে এ বিশ্ব লয়ে, বিরাট শিশু আনমনে 😞

-------------
ডা. যোসেফা এলিজাবেথ

ডেন্টাল সার্জন হবার সুবাদে এমন বহু পেশেন্ট পাই যারা কাউন্সেলিং এর একটা পর্যায়ে বেশ কনফিডেন্টলি বলেন, "কিন্তু আমি তো কোন ...
27/01/2025

ডেন্টাল সার্জন হবার সুবাদে এমন বহু পেশেন্ট পাই যারা কাউন্সেলিং এর একটা পর্যায়ে বেশ কনফিডেন্টলি বলেন, "কিন্তু আমি তো কোন দেশী টুথপেস্ট ইউজ করি না, সবসময় সেনসোডাইন ইউজ করি।" এই কথার অনেকগুলো অর্থ -

১। তার মতে দেশি পেস্ট জুতের না,

২। তিনি দেশী পেস্টে ভরসা পান না,

২। বিদেশী পেস্ট ব্যবহার করার পরেও তার সমস্যা হল কেন,

৩। পেস্টের নাম উল্লেখের সাথে সাথে বডি ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তারা এটাও বুঝিয়ে দিতে চান যে তারা ঠিক কোন আর্থ-সামাজিক শ্রেণীর সদস্য (যেহেতু সো কল্ড "পশ" একটা এলাকায় বসি)

বাট কিছু ব্যাপারে আমি তাদের চাইতেও কনফিডেন্ট, যেমন:

১। যে সেনসোডাইন আপনি কিনছেন সেটা নকল হবার সম্ভাবনা প্রায় শতভাগ। বাংলাদেশে আর কোন টুথপেস্ট এই পরিমানে নকল হয় কিনা আমার জানা নেই। রেপুটেশন হারানোর ভয়ে চেম্বারের নিচের একটা ফার্মেসী সেনসোডাইন বিক্রিই বন্ধ করে দিয়েছে। কারন তারা নিজেরাই নাকি বাছাই করে আসল মাল আর নকল মাল আলাদা করতে গলদঘর্ম হচ্ছে।

২। বিদেশী টুথপেস্টে কোন ম্যাজিক নেই। তারা এই গ্যারান্টি দিয়ে পেস্ট বেচে না যে, সেটা ব্যবহার করলে ইহজনমে আপনার দাঁত বা মুখে কোন সমস্যা হবে না।

৩। বাংলাদেশে বহু ভাল ভাল টুথপেস্ট আছে যেগুলো নকলের সম্ভাবনা প্রায় শূণ্য। সেগুলো ব্যবহার করুন। বিদেশীগুলোর সাথে এদের তেমন কোন পার্থক্য নেই। আমিও দেশীগুলোই ব্যবহার করি।

যে জিনিসের হাইপ বা ক্রেজ বা ডিমান্ড বেশি, সেটা নকলের হারও বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। অনেকেই ব্যাপারটা বোঝেন। আবার অনেকেরই এসব কথা পছন্দ হয় না। তাদের সো কল্ড "পশ"নেসের সাথে যায় না হয়ত! তাই এই আনস্মার্ট, খ্যাত ডাক্তারের কথায় তারা খুব একটা পাত্তা দেন না।

ইসমে তেরা ঘাটা!
মেরা কুছ নেহি যাতা 😜

আপনার পেস্ট আপনি কিনবেন,
তবে যেটা খুশি সেটাই কিনবেন না,
দেখে, শুনে, বুঝে কিনবেন 😁😁

------------------------------------
ডা. যোসেফা এলিজাবেথ

বছরের শেষ দিনে আমরা আনন্দ করতেই পারি, তবে মুহুর্মুহু আতশবাজি আর পটকা না ফুটাই। অবলা জীবজন্তু ভয়ে এলোমেলো ছোটাছুটি করে, ...
31/12/2024

বছরের শেষ দিনে আমরা আনন্দ করতেই পারি,

তবে মুহুর্মুহু আতশবাজি আর পটকা না ফুটাই। অবলা জীবজন্তু ভয়ে এলোমেলো ছোটাছুটি করে, হাজার হাজার পাখি মারা যায়। সেই আলাপে না হয় নাই গেলাম। বিভিন্ন বাসায় বৃদ্ধ-বৃদ্ধা থাকেন, ছোট্ট ছোট্ট শিশু থাকে। তাদের কথাটা একবার হলেও মনে করবেন প্লিজ!

আরেক আতংকের নাম ফানুস। ফানুস থেকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তো নতুন নয়, প্রতিবছরই ঘটছে। তাই একটু সতর্ক হই। একান্তই ফানুস ওড়ানোর ইচ্ছে থাকলে আমার মত শহর থেকে দূরে কোথাও চলে যান, তারপর নিরালায় ফানুস ওড়ান। না মানুষের ক্ষতি হবে, না প্রাণীকূলের, না গাছপালার!

নতুন বছরের অগ্রিম শুভেচ্ছা!

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Nowshin Tabassum, Engr Badiul Alam Rana, মোঃ কামরুজ্জামান...
16/10/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Nowshin Tabassum, Engr Badiul Alam Rana, মোঃ কামরুজ্জামান, Joynal Abedin, Md Suzaul Karim, Toma Acharjya, MD Idris ALi, Junayad Hossain

10/10/2024

#বিশ্বমানসিকস্বাস্থ্যদিবস


আজ ১০ই অক্টোবর, বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস!

প্রত্যেকটা মানুষই কখনো না কখনো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যায় ভোগে। কিন্তু আমরা কি জানি যে আমাদের সবচাইতে বড় ডাক্তার আমি নিজেই? আসলে মানসিক স্বাস্থ্যকে গোনায় ধরার প্রচলন এদেশে নেই। একে তো এটা এখনো বিশাল এক ট্যাবু, তার উপর কেউ মানসিক সুস্থ্যতার জন্য হেল্প নিচ্ছে জানলে তাকে "পাগল" ট্যাগ দিয়ে দেয়া তো আছেই। তবুও সময় থাকলে ধৈর্য ধরে কথাগুলো পড়তে পারেন।

অনেক সংগঠন আর অনেক মানুষের চেষ্টায় এখন অনেকেই মেন্টাল হেলথের ব্যাপারে জানে, আগ্রহ প্রকাশ করে, মন খুলে কথা বলে। এতে লাভ তো হচ্ছেই, কিন্তু কেউ কেউ এক কাঠি বেশি সরেশ হয়ে অতি সচেতন হয়ে গেছে 🤪🤪 এই যেমন আমার কোভিড আক্রান্ত হবার পরবর্তী কমপ্লিকেশনগুলোকে (জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, মাসল পেইন, জয়েন্ট পেইন ইত্যাদি) এক ডাক্তার "মানসিক সমস্যা" বলে চালিয়ে দিয়েছিলেন। শেষে যখন এক্সরে দেখালাম, তখন উনি মেনে নিলেন যে নাহ, আসলেই ঝামেলা হয়েছে 🤣 তবে ব্যথার তো আর এক্সরে হয় না, তাই ফুসফুসের সমস্যাটা জেনুইন হলেও আমার ব্যথা নাকি সাইকোলজিকাল। তাই ২ রকমের এন্টি ডিপ্রেসেন্টও সাজেস্ট করলেন। আমি কোনমতে পেট ফাটা হাসি আটকে রেখেছিলাম 😁😁

একটা ব্যাপার কি জানেন? আপনি কেমন, আপনার সমস্যা কি, আপনার দুর্বলতা কোথায়, আপনার শক্তি কি কি, সেগুলো আপনার চেয়ে ভাল আর কেউ জানে না। অবশ্যই আপনি একজন চিকিৎসক বা থেরাপিস্টের চেয়ে বেশি বুঝবেন না, কিন্তু তারা শুধুই আপনার সাহায্যকারী। দিন শেষে আপনার সাথে শুধু আপনিই থাকবেন। তারা আপনাকে পথ দেখিয়ে দিতে পারবেন, কিন্তু সে পথে হাঁটতে হবে আপনাকেই। জীবনের প্রতি পদে আঘাতে জর্জরিত হতে হতে আমরা প্রায়ই ভাবি আর বুঝে ঘুরে দাঁড়ানো হবে না, আর হয়ত পৃথিবীটাকে আগের মত করে দেখা হবে না। অথচ তবুও প্রতিদিন সূর্য ওঠে, ফুল ফোটে, পাখি গান গায়। আমাদের চারপাশের কোন কিছুই থেমে থাকে নি, থাকে না। একটু চিন্তা করলে দেখবেন আমরাও থেমে থাকি নি। আমাদের বাবা, মা, সন্তান মারা যাবার পরে আমাদের মনে হয়েছিল আমরাও আর বাঁচব না। কিন্তু বেঁচেছি, পরের বেলাতেই পেট চোঁ চোঁ করেছে, দুই গামলা ভাত খেয়েছি। যেদিন কান্না শেষ হয়েছে তার পর দিন কাজল মেখে বাইরে ঘুরতে বেরিয়েছি, সিনেপ্লেক্সে নতুন মুভি দেখেছি, ঈদে নতুন জামা কিনেছি, তাই না?

আমরা কেন পেরেছি জানেন? কারন আমরা নিজেরা নিজেদেরকে হেল্প করেছি, অন্য কেউ এসে আমাদের দুঃখ কেটে অর্ধেক করে নিয়ে যায় নি। অন্য কেউ আমাদের স্মৃতি থেকে সব কিছু মুছে দিয়ে যায় নি। আমরা বুঝেছি যে বাস্তবতা মেনে নিতে হয়, আমরা উপলব্ধি করেছি যে সামনে আগাতে হয়। তাই বলে কি আমরা স্বার্থপর? যে বাবার পিঠে চড়ে দুনিয়া দেখেছি, সেই বাবাই যে বিছানাধরা হয়ে আছেন, তাতে কি আমার আক্ষেপ হয় না? যে মায়ের মুখ না দেখে ঘর থেকে বের হই নি, সেই মুখটা যে আজ মাটিতে মিশে গেছে, তাতে কি আমার আফসোস নেই? আমাদের শরীরের অংশ হয়ে যে সন্তান এসেছিল, তাকে যে আমরা ধরে রাখতে পারি নি, এতে কি আমাদের কোন অপরাধবোধ কাজ করে না?

সবই করে, আমরা মানুষ, প্রত্যেকটা আবেগ, অনুভূতিই আমাদের নাড়া দিয়ে যায়। কিন্তু সময় আমাদের শিখিয়ে দেয় কিভাবে আঘাত বুকে নিয়েও বাঁচা যায়। আসলে পরিস্থিতির সম্মুখীন না হলে বোঝা যায় না যে এক একটা মানুষের মধ্যে ঠিক কতখানি শক্তি আর সাহস থাকে, আর বোঝা যায় না বলেই আমরা ভেংগে পড়ি, ভুল করি। আর তখনই একজন সাহায্যকারী দরকার যিনি আপনার ভিতরের স্বত্তার সাথে আপনাকে পরিচয় করিয়ে দেবেন, আপনার চোখে আংগুল দিয়ে দেখিয়ে দেবেন যে আপনি আপনার কল্পনার কিংবা ধারনার চেয়েও অনেক বেশি শক্তিশালী।

ঘুরে ফিরে কথা কিন্তু সেই একটাই, আপনার সুপার হিরো আপনি নিজেই। জীবনের পিছনে ফিরে কখনো কি দেখেছেন যে কত বড় বড় বাধা পার হয়ে আপনি আজকের আপনি হয়েছেন? তবুও কেন বার বার আমরা নিজেদের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলি? কেন নিজের উপরে ভরসা রাখতে পারি না? পংকিল পথে চলতে গেলে পড়ে তো আমরা যাবই। পড়ে যাওয়াটা ব্যর্থতা নয়, আবার উঠে দাঁড়াতে না পারাটাই ব্যর্থতা। কেন নিজেদের ব্যর্থ ভাববো বলতে পারেন? আমাদের প্রত্যেকের জন্মই হয়েছে মিলিয়ন মিলিয়ন শুক্রানুর লড়াইয়ের মাঝে বিজয়ী শুক্রানু দিয়ে। নিজের ব্যর্থ বা লুজার ভাবার আগে এই ছোট্ট কথাটা মনে করবেন, আর আপনিই যে আপনার সেভিয়ার বা ত্রাণকর্তা, সেটা দিনে এক হাজার বার নিজেকে বলবেন। আত্মবিশ্বাস হেব্বি কঠিন জিনিস মমিন, জিনিসটা আয়ত্ত করেন।

উপকার হবে। 😁😁

"মুক্ত কর ভয়,
আপনা মাঝে শক্তি ধর,
নিজেরে কর জয়" 😍

ডা. যোসেফা এলিজাবেথ
১০.১০.২০২৪

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mousumi Islam, Billal Hossain Goalmari Udc
11/09/2024

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Mousumi Islam, Billal Hossain Goalmari Udc

হাত প্রায়ই নিশপিশ করে?পিটাইতে চান?সহজ বুদ্ধি হইল ডাক্তার পিটান!এর চাইতে ধইঞ্চা প্রফেশন আর নাই!বারবার মারবেন, কেউ কিচ্ছু ...
11/09/2024

হাত প্রায়ই নিশপিশ করে?
পিটাইতে চান?
সহজ বুদ্ধি হইল ডাক্তার পিটান!

এর চাইতে ধইঞ্চা প্রফেশন আর নাই!
বারবার মারবেন, কেউ কিচ্ছু বলবে না।
কারণে মারেন বা অকারণে মারেন, কোন সমস্যা নাই। বিসিএস ডাক্তারও মারতে পারেন, এরাই সবচাইতে ধইঞ্চা ক্যাডার!

প্রমাণ চান? এই নেন https://www.facebook.com/share/v/DWLzrTsgNkSdRBv8/?mibextid=qi2Omg

ডাক্তার তো খারাপই, মারা জায়েজ আছে। তবে নিজেদের ছেলেপেলে ডাক্তার বানানোর স্বপ্ন দেইখেন না। আজকে আপনি পিটাচ্ছেন, কালকে আপনার পোলাপানরে পিটায় রেখে যাবে।

Address

Dhaka
1212

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Josepha Elizabeth posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Josepha Elizabeth:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category