NUHA Health CARE

NUHA Health CARE We always care our customers

স্বাস্থ্য ভাবুন, ফার্মাসিস্ট ভাবুন"। এই থিমকে সামনে রেখে, আমাদের ফার্মাসিস্টদের সেবা ও ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শুভ ...
25/09/2025

স্বাস্থ্য ভাবুন, ফার্মাসিস্ট ভাবুন"। এই থিমকে সামনে রেখে, আমাদের ফার্মাসিস্টদের সেবা ও ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই। শুভ বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস!


✅ কোলেস্টেরল বাড়লে যে পাঁচটি লক্ষণ দেখা যায় ::১। বুক ধড়ফড় বা বুকে ব্যথা হয়।২। হাত-পা অসাড় বা দুর্বল লাগে।৩। চোখের চা...
22/09/2025

✅ কোলেস্টেরল বাড়লে যে পাঁচটি লক্ষণ দেখা যায় ::
১। বুক ধড়ফড় বা বুকে ব্যথা হয়।
২। হাত-পা অসাড় বা দুর্বল লাগে।
৩। চোখের চারপাশে চর্বি জমা (জাইল্যানথোমা) হয়।
৪। দৃষ্টিশক্তি ঝাপসা হয়।
৫। হালকা কাজেই ক্লান্তি বা শ্বাসকষ্ট হয়।

এসব লক্ষণ দেখা গেলে অবহেলা করবেন না। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করুন সুস্থ থাকুন। ভালো থাকুন ধন্যবাদ। 🕒🙏

 #পলিসিস্টিকওভারি সিন্ড্রোম (PCOS) --"আধুনিক প্রজন্মের এক নীরব মহামারি"বর্তমান সময়ে মেয়েদের স্বাস্থ্য সমস্যার তালিকায় যে...
22/09/2025

#পলিসিস্টিকওভারি সিন্ড্রোম (PCOS) --
"আধুনিক প্রজন্মের এক নীরব মহামারি"

বর্তমান সময়ে মেয়েদের স্বাস্থ্য সমস্যার তালিকায় যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি আলোচনায় আসছে, তা হলো পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম বা PCOS। একসময় এটি সীমিত সংখ্যক নারীর সমস্যা মনে হলেও, এখন পুরো একটি প্রজন্ম এই সমস্যার শিকার হচ্ছে।

★ PCOS কী?

PCOS হলো নারীদের একটি হরমোনজনিত সমস্যা, যেখানে শরীরের স্বাভাবিক হরমোন ব্যালান্স নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে ডিম্বাশয়ে ছোট ছোট সিস্ট তৈরি হয় এবং মাসিক চক্রসহ নারীর প্রজনন ও শারীরিক নানা দিক প্রভাবিত হয়।

★ PCOS-এর সাধারণ লক্ষণসমূহ--

মাসিক অনিয়মিত হওয়া বা বন্ধ হয়ে যাওয়া কিম্বা অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ।
ওজন অতিরিক্ত কম থাকা বা অকারণে বেড়ে যাওয়া।
অতিরিক্ত চুল পড়া।
মুখে অস্বাভাবিক লোম গজানো।
ঘনঘন মুড সুইং- অতিরিক্ত রাগ, ক্ষোভ, হতাশা।
ব্রণ, ত্বকের কালচে দাগ বা অন্যান্য ত্বক সমস্যা।
ত্বক শুষ্ক থাকা।
সহবাসে যোনিপথ শুকনো থাকা।
সহবাসে অণীহা।
বিভিন্ন ধরনের যোনিপথ ইনফেকশন বেড়ে যাওয়া।

★ কেন এত বাড়ছে PCOS রোগ?

আমাদের বর্তমান জীবনযাপনের ধরনই এই সমস্যার মূল কারণ।

দীর্ঘ সময় শুয়ে বসে থাকা ও শরীরচর্চার অভাব।
ফাস্ট ফুড, চিনি ও অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আসক্তি।
রাত জাগা ও পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব।
অতিরিক্ত মোবাইল, ল্যাপটপ ও স্ক্রিন টাইম।
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ।

এসব অভ্যাস শরীরের ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে হরমোন সিস্টেম নষ্ট হয় এবং মেয়েদের পিরিয়ড ও প্রজনন স্বাস্থ্যে গুরুতর প্রভাব ফেলে।

মানসিক প্রভাবও কম নয়
শুধু শারীরিক দিকেই নয়, PCOS মানসিক স্বাস্থ্যের ওপরও মারাত্মক প্রভাব ফেলে।
ঘনঘন মুড সুইং
ডিপ্রেশন
আত্মবিশ্বাস কমে যাওয়া
এসব কারণে একজন নারীর ব্যক্তিগত জীবন, সম্পর্ক ও ক্যারিয়ারেও সমস্যা দেখা দেয়।

★ কেন এটিকে সামাজিক স্বাস্থ্য সমস্যা বলা হচ্ছে?

কারণ এটি শুধু একজন নারীর সমস্যা নয়। নারীর প্রজনন স্বাস্থ্য ভবিষ্যৎ প্রজন্মের সঙ্গেও জড়িত। আজকের তরুণীরা যদি ব্যাপক হারে PCOS-এ আক্রান্ত হয়, তাহলে আগামী প্রজন্ম আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকির মুখে পড়বে।

★ করণীয়--
নিয়মিত শরীরচর্চা করা।
স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া।
বিশেষ করে শাকসবজি ও ফাইবারসমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহন। শর্করা, মিষ্টি ও অতিরিক্ত তেল চর্বিযুক্ত খাবার বর্জন করা।
পরিমিত ঘুম নিশ্চিত করা।
মানসিক চাপ কমানোর চেষ্টা।
সঠিক রোগ ডায়গনসিস।
গাইনি, হরমোন চিকিৎসক, পুষ্টিবিদ ও মানসিক স্বাস্থ্য কাউন্সিলর এর পরামর্শ নেওয়া।
নিয়ম অনুযায়ী ফলোআপ করা।

★ শেষ কথা--

PCOS এখন আর কোনো ব্যক্তিগত রোগ নয়। এটি পুরো সমাজের জন্য একটি বড় হেলথ ক্রাইসিস। তাই এখনই সচেতন হওয়া, জীবনযাত্রায় পরিবর্তন আনা এবং স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তোলা অত্যন্ত জরুরি। অন্যথায় পরবর্তী প্রজন্মকে এর চরম মূল্য দিতে হতে পারে।

©️

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খা...
17/09/2025

“ইউরিক অ্যাসিড – নিঃশব্দে শরীরে জমে ওঠা এক শত্রু! 🩸
সমস্যাকে ছোট করে দেখবেন না, আজ জানুন কারণ, ক্ষতি, প্রতিকার আর সঠিক খাদ্যাভ্যাস। সুস্থ জীবন আপনার হাতে।”

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী হয়?
ইউরিক অ্যাসিড হলো আমাদের শরীরে পিউরিন নামক এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ভাঙার ফলে তৈরি হওয়া প্রাকৃতিক বর্জ্য পদার্থ। সাধারণত কিডনি ইউরিক অ্যাসিড শরীর থেকে বের করে দেয়। কিন্তু শরীরে এর মাত্রা বেড়ে গেলে (Hyperuricemia) নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।
🔹 গাউট (Gout):
ইউরিক অ্যাসিড বেশি হলে জয়েন্ট বা গাঁটে স্ফটিক আকারে জমে গিয়ে তীব্র ব্যথা, ফোলা ও লালচে হয়ে যায়। বিশেষত পায়ের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে এ সমস্যা বেশি হয়।
🔹 কিডনির ক্ষতি:
অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিড কিডনিতে পাথর (Kidney Stone) তৈরি করতে পারে। এতে প্রস্রাবে জ্বালা, ব্যথা, রক্ত আসা এমনকি কিডনির কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
🔹 শরীরের ক্লান্তি ও ব্যথা:
শরীর সবসময় ভারী লাগে, মাংসপেশি ও হাড়ে অস্বস্তি ও ব্যথা হয়।
🔹 উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের ঝুঁকি:
গবেষণায় দেখা গেছে, ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে উচ্চ রক্তচাপ ও কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বাড়ে।
🔹 মেটাবলিক সিনড্রোম:
ইউরিক অ্যাসিডের উচ্চ মাত্রা ডায়াবেটিস, স্থূলতা, কোলেস্টেরল সমস্যা ইত্যাদির সাথে সম্পর্কিত।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়ার কারণঃ
✔ অতিরিক্ত লাল মাংস, কলিজা, মাছের ডিম, সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, সি-ফুড জাতীয় খাবার খাওয়া।
✔ বেশি ভাজাপোড়া ও ফাস্টফুড খাওয়ার অভ্যাস।
✔ অ্যালকোহল ও চিনি মেশানো পানীয় (Soft Drinks, Energy Drinks)।
✔ স্থূলতা বা অতিরিক্ত ওজন।
✔ কিডনির দুর্বলতা বা কম কার্যকারিতা।
✔ বংশগত কারণ।
✔ দীর্ঘমেয়াদে কিছু ওষুধ যেমন ডায়ুরেটিক (মূত্রবর্ধক) ওষুধ।

ইউরিক অ্যাসিডের বৃদ্ধি কিভাবে রোধ করা যায়?
1️⃣ খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করুন:
পিউরিন সমৃদ্ধ খাবার (লাল মাংস, কলিজা, সি-ফুড) কম খান।
বেশি করে শাকসবজি, ফলমূল ও আঁশযুক্ত খাবার খান।
পরিশোধিত চিনি ও ফাস্টফুড এড়িয়ে চলুন।
2️⃣ প্রচুর পানি পান করুন:
প্রতিদিন অন্তত ৮-১০ গ্লাস পানি খান।
পানি কিডনিকে ইউরিক অ্যাসিড বের করতে সহায়তা করে।
3️⃣ ওজন নিয়ন্ত্রণ করুন:
স্থূলতা ইউরিক অ্যাসিডের ঝুঁকি অনেক বাড়ায়।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন।
4️⃣ অ্যালকোহল ও মিষ্টি পানীয় এড়িয়ে চলুন:
বিয়ার, ওয়াইন ও সোডা জাতীয় পানীয় ইউরিক অ্যাসিড বাড়ায়।
5️⃣ সঠিক ওষুধ সেবন করুন:
চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ খাবেন না।
প্রয়োজনে ডাক্তার ইউরিক অ্যাসিড কমানোর ওষুধ দিতে পারেন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে গেলে কী খেলে উপকার হয়?
✅ ফলমূল: আপেল, চেরি, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি, কলা, আঙুর।
✅ সবজি: শসা, লাউ, করলা, ঢেঁড়স, মুলা, গাজর, ফুলকপি, ব্রকলি।
✅ ডাল ও শস্য: অল্প পরিমাণে মসুর ডাল, ওটস, ব্রাউন রাইস।
✅ দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার: লো-ফ্যাট দুধ, দই।
✅ বাদাম ও বীজ: আমন্ড, আখরোট, চিয়া সিড, ফ্ল্যাক্স সিড।
✅ পানি ও তরল: লেবুর পানি, নারকেল পানি।

যেসব খাবার এড়িয়ে চলবেন
❌ লাল মাংস (গরু, খাসি, ভেড়া)।
❌ কলিজা, ভুঁড়ি, মগজ জাতীয় খাবার।
❌ সি-ফুড (সার্ডিন, অ্যাঙ্কোভি, চিংড়ি, মাছের ডিম)।
❌ অতিরিক্ত ডাল ও মটরশুঁটি।
❌ অ্যালকোহল।
❌ চিনি মেশানো পানীয়।

জীবনধারায় করণীয়
🔹 নিয়মিত হাঁটাহাঁটি ও হালকা ব্যায়াম করুন।
🔹 রাত জাগা এড়িয়ে চলুন।
🔹 স্ট্রেস কমান।
🔹 সঠিক রুটিনে খাবার খান।
🔹 নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন।

ইউরিক অ্যাসিড বেড়ে যাওয়া অবহেলার বিষয় নয়। এটি গাউট, কিডনি স্টোনসহ নানা জটিল রোগের ঝুঁকি তৈরি করে। তাই খাবারে নিয়ন্ত্রণ, পর্যাপ্ত পানি, নিয়মিত ব্যায়াম এবং চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চললে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

 #থাইরয়েড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ-(পরিবারের সহমর্মিতাই থাইরয়েড রোগীর বড় শক্তি")থাইরয়েড মূলত দুই প্রকারের হতে পারে— হ...
17/09/2025

#থাইরয়েড নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ-
(পরিবারের সহমর্মিতাই থাইরয়েড রোগীর বড় শক্তি")

থাইরয়েড মূলত দুই প্রকারের হতে পারে— হাইপোথাইরয়েডিজম এবং হাইপারথাইরয়েডিজম।
এটি এমন এক সমস্যা, যা বাইরে থেকে সহজে বোঝা যায় না, কিন্তু ভেতর থেকে মানুষের জীবনকে ভয়াবহভাবে নষ্ট করে দেয়।

থাইরয়েড সমস্যার সাধারণ উপসর্গসমূহঃ-

ঘন ঘন মুড সুইং হওয়া, হঠাৎ রেগে যাওয়া।

শরীরে সবসময় ক্লান্তি থাকা, অথচ ঠিকমতো ঘুম না হওয়া।

মাথা ঘোরা, হাত-পা কাঁপা।

চোখে ঝাপসা বা অন্ধকার দেখা।

শরীরের বিভিন্ন স্থানে অকারণ ব্যথা।

ভুলে যাওয়া, মনোযোগ কমে যাওয়া।

কখনও ওজন বেড়ে যাওয়া, আবার কখনও কমে যাওয়া।

খাওয়ার অভ্যাসে পরিবর্তন আসা।

চুল পড়া, ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া।

মন খারাপ থাকা, আনন্দ না পাওয়া।

বাইরে থেকে দেখলে এগুলোকে অনেকেই “অলসতা” মনে করে, কিন্তু আসলে এগুলো হরমোনাল ইমব্যালেন্স এর প্রভাব।

সামাজিক ভুল ধারণাঃ-

অনেক সময় আশেপাশের মানুষ ভাবে—

“হাঁটাচলা তো ঠিকই করছো, কষ্ট কোথায়?”

“কম খাও, বেশি হাঁটো, সব ঠিক হয়ে যাবে!”

কিন্তু তারা বোঝে না যে, হাইপোথাইরয়েডিজমে মেটাবলিজম স্লো হয়ে যায়, ঘুমের চক্র নষ্ট হয়, এমনকি মানসিক শক্তিও অনেক কমে যায়।

বিদেশে বনাম আমাদের সমাজঃ-
উন্নত দেশগুলোতে থাইরয়েড রোগী থাকলে পরিবারের সদস্যদেরও কাউন্সেলিং করানো হয়—

রোগীর সাথে কেমন ব্যবহার করতে হবে

কী খাওয়া যাবে আর কী যাবে না

মানসিকভাবে কিভাবে সাপোর্ট দিতে হবে

কিন্তু আমাদের দেশে বেশিরভাগ পরিবারে মুডসুইং বা ডিপ্রেশনকে “ঢং” বলে উড়িয়ে দেওয়া হয়। ফলে রোগীরা শারীরিক কষ্টের পাশাপাশি মানসিকভাবেও ভেঙে পড়ে।

করণীয়ঃ-
থাইরয়েড একটি দীর্ঘস্থায়ী সমস্যা হলেও সচেতনতা ও সঠিক চিকিৎসা নিলে নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
তাই পরিবারের সদস্য, শুভাকাঙ্ক্ষী ও সমাজের সবার উচিত—

রোগীকে বোঝা

সহমর্মিতা দেখানো

সঠিক চিকিৎসা ও নিয়মিত চেকআপে উৎসাহিত করা

মনে রাখবেন, থাইরয়েড শুধু শরীর নয়, মানসিক স্বাস্থ্যকেও গভীরভাবে প্রভাবিত করে। তাই রোগীর পাশে দাঁড়ানোই সবচেয়ে বড় সহায়তা।

©️

16/09/2025
✅ Glysup (Glycerin 1mg, 2mg, 3mg suppository)💊 এটি এক ধরনের Laxative (জুলাব) যা সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ব্যবহার কর...
14/09/2025

✅ Glysup (Glycerin 1mg, 2mg, 3mg suppository)

💊 এটি এক ধরনের Laxative (জুলাব) যা সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ব্যবহার করা হয়।

✨ কাজ করার উপায়

💧 রেকটামের ভেতরে পানি বাড়ায়

🧴 ভেতরের অংশ নরম করে

🚻 মল নরম করে সহজে বের হতে সাহায্য করে

✨ কেন ব্যবহার করা হয়

😣 কোষ্ঠকাঠিন্য হলে

🛏️ দীর্ঘদিন শয্যাশায়ী রোগীদের মলত্যাগে কষ্ট হলে

👶 শিশু ও 👴 বয়স্কদের নিরাপদে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে

✨ কিভাবে ব্যবহার করতে হয়

👨‍⚕️ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সাপোজিটরি রেকটামে প্রবেশ করাতে হয়

⏱️ কয়েক মিনিট থেকে ১ ঘন্টার মধ্যে কাজ শুরু হয়

⚠️ সতর্কতা

🚫 বেশি মাত্রায় ব্যবহার করবেন না

⏳ দীর্ঘমেয়াদে অভ্যাস না করা ভালো

✅ শুধুমাত্র প্রয়োজনে ব্যবহার করতে হবে

🥦 কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে পর্যাপ্ত পানি পান করুন, শাকসবজি ও আঁশযুক্ত খাবার বেশি খান।

©️

নারীদের মাঝে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ স্বাভাবিক একটি ফিজিওলজিক্যাল প্রক্রিয়া। অনেকেই ভাবেন সাদা স্রাব মানেই রোগ, আসলে বিষয়টি ...
14/09/2025

নারীদের মাঝে ভ্যাজাইনাল ডিসচার্জ স্বাভাবিক একটি ফিজিওলজিক্যাল প্রক্রিয়া। অনেকেই ভাবেন সাদা স্রাব মানেই রোগ, আসলে বিষয়টি একেবারেই তা নয়। মাসিক চক্র চলাকালীন সময়ে শরীরের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হালকা সাদা বা স্বচ্ছ স্রাব স্বাভাবিক। এর মূল উদ্দেশ্য হলো ভ্যাজাইনাকে আর্দ্র রাখা, জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা করা এবং স্পার্মের মোবিলিটি সহজ করা।
সাদা স্রাবের রং এর উপর ক্যারেক্টার দেখলেই আপনি বুঝতে পারবেন এটি নরমাল নাকি এবনরমাল।
যদি ও অনেকে নরমাল সাদা স্রাবকে রোগ বানিয়ে ইনকাম করে খাচ্ছেন। 🤣🤣🤣

সাদা ডিসচার্জ (White):
সব সময় সাদা স্রাব রোগ নয়। মাসিকের আগে-পরে, বিশেষ করে ওভুলেশনের সময়, হরমোনের প্রভাবে সাদা স্রাব বেড়ে যায়। এটি কোনো সমস্যা নয়। তবে যদি সাদা স্রাব ঘন হয়ে চিজের মতো হয়, সঙ্গে তীব্র চুলকানি ও জ্বালাপোড়া থাকে, তবে সেটি ক্যান্ডিডা বা ফাঙ্গাল ইনফেকশনের কারণে হতে পারে।

স্বচ্ছ ডিসচার্জ (Clear):
স্বচ্ছ, পাতলা ও টানটান স্রাব ওভুলেশন সময় খুব স্বাভাবিক। এটি ওভুলেশনের সময়ের সংকেতও দেয়। এতে কোনো দুর্গন্ধ বা অস্বস্তি না থাকলে একে রোগ ভাবার প্রয়োজন নেই।

হলুদ ডিসচার্জ (Yellow):
হলুদ রঙের স্রাব সাধারণত ইনফেকশনের দিকে ইঙ্গিত করে। অনেক সময় ব্যাকটেরিয়া বা ট্রাইকোমোনাস সংক্রমণের কারণে হলুদ স্রাব হয়। সঙ্গে দুর্গন্ধ, জ্বালাপোড়া বা ব্যথা থাকলে এটিকে অবশ্যই প্যাথলজিকাল ধরা হয়।

সবুজ ডিসচার্জ (Green):
সবুজ স্রাব বেশিরভাগ সময় গুরুতর সংক্রমণের লক্ষণ। সাধারণত ব্যাকটেরিয়াল বা ট্রাইকোমোনাস ইনফেকশনে এই ধরনের ঘন, দুর্গন্ধযুক্ত স্রাব হয়। এটি সবসময় রোগের চিহ্ন এবং চিকিৎসার দরকার
©

⛔সরকার অনুমোদিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু কোর্স ⛔◾ ১. সি ক্যাটাগরী ফার্মেসী কোর্সমেয়াদঃ ৩ মাসঅনুমোদনঃ বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল...
14/09/2025

⛔সরকার অনুমোদিত গুরুত্বপূর্ণ কিছু কোর্স ⛔

◾ ১. সি ক্যাটাগরী ফার্মেসী কোর্স

মেয়াদঃ ৩ মাস

অনুমোদনঃ বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল

যারা ফার্মেসী ব্যবসা করতে চান বা ড্রাগ লাইসেন্স নিতে চান, তাদের জন্য এই কোর্স।

◾ ২. CP (Community Paramedical)

মেয়াদঃ ২ বছর

অনুমোদনঃ Bangladesh Nursing and Midwifery Council (BNMC)

এই কোর্সে শিক্ষার্থীরা প্রাথমিক চিকিৎসা, রোগীর সেবা ও গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার নানা দিক শিখতে পারে।

◾ ৩. CHW (Community Health Worker)

মেয়াদঃ ১ বছর

অনুমোদনঃ The State Medical Faculty of Bangladesh

এই কোর্সের মাধ্যমে কমিউনিটি পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে দক্ষতা অর্জন করা যায়। বিশেষ করে গ্রামীণ ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য স্বাস্থ্য সচেতনতা ও প্রাথমিক চিকিৎসায় এদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।

⚠️ সতর্কবার্তাঃ
এই তিনটি কোর্স ব্যতীত বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নামে-বেনামে যে সকল কোর্স পরিচালনা করে যেমনঃ DMS, DMA, LMF, MMF, RMP, LMFP — এগুলোর একটিও সরকার অনুমোদিত নয় ❌।
এসকল সার্টিফিকেটের কোনো সরকারি মূল্য নেই।

---------------------
রাজ আহমেদ
Admin
বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল তথ্য কেন্দ্র

🌿✨ প্রোক্লোরপেরাজিন (Prochlorperazine) – বমি বমি ভাব ও বমি প্রতিরোধে কার্যকর ওষুধ ✨🌿🔬 Prochlorperazine কী?👉 এটি একটি Dop...
14/09/2025

🌿✨ প্রোক্লোরপেরাজিন (Prochlorperazine) – বমি বমি ভাব ও বমি প্রতিরোধে কার্যকর ওষুধ ✨🌿

🔬 Prochlorperazine কী?
👉 এটি একটি Dopamine & Histamine antagonist, অর্থাৎ এটি শরীরে ডোপামিন ও হিস্টামিন রিসেপ্টরকে ব্লক করে।

🤔 কীভাবে কাজ করে? (Mechanism of Action)

1️⃣ Antiemetic কার্যকারিতা 🎯
👉 Chemoreceptor Trigger Zone (CTZ) ও Vomiting Centre-এ Histamine H1 এবং Dopamine D2 রিসেপ্টর ব্লক করে।
👉 এর ফলে বমি ও বমি বমি ভাব কমে যায়।

2️⃣ Anticholinergic Effect (দুর্বল প্রভাব) 🌸
👉 সামান্য অ্যান্টিকোলিনার্জিক প্রভাব রয়েছে।
👉 এতে বমি নিয়ন্ত্রণ আরও কার্যকর হয়।

3️⃣ অ্যাসিড রিফ্লাক্স প্রতিরোধ 🍽️
👉 নিচের খাদ্যনালী স্পিঙ্কটার (Lower Oesophageal Sphincter)-এর টোন বাড়িয়ে দেয়।
👉 ফলে অ্যাসিড রিফ্লাক্স প্রতিরোধ হয়।

---

✅ সংক্ষেপে:
প্রোক্লোরপেরাজিন 👉
✔️ বমি বমি ভাব ও বমি কমায় 🤢
✔️ CTZ ও Vomiting Centre-এ কাজ করে 🎯
✔️ সামান্য অ্যান্টিকোলিনার্জিক প্রভাব আছে 🌿
✔️ অ্যাসিড রিফ্লাক্স প্রতিরোধ করে 🍽️

---

🌸 এটি বিশেষভাবে কার্যকর বমি, বমি বমি ভাব, ও গ্যাস্ট্রোইসোফেজিয়াল রিফ্লাক্সের সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য।

শারীরিক দুর্বলতা,খাবারের রুচি কম,দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়ছেন,অল্প কাজে হাঁপিয়ে ওঠেন,রক্তশূন্যতায় ভুগছেন, কিছুদিন পরপর অ...
12/09/2025

শারীরিক দুর্বলতা,খাবারের রুচি কম,দিন দিন দুর্বল হয়ে পড়ছেন,অল্প কাজে হাঁপিয়ে ওঠেন,রক্তশূন্যতায় ভুগছেন, কিছুদিন পরপর অসুস্থ হয়ে পড়ছেন,এন্টিবায়োটিক সেবন এর পরে শারীরিক দুর্বলতা হচ্ছে?

এছাড়া...

অনিয়মিত মাসিক বা অতিরিক্ত ব্লিডিং এর কারণে শারীরিক দুর্বলতা।প্রেগনেন্সিতে অথবা সিজার পরবর্তী সময়ে এই ওষুধটি খাওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়।

এতে রয়েছে Iron,Xinc,Folic Acid যার সবকটি উপাদান আমাদের মানব দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

যারা খাবার থেকে পর্যাপ্ত পুষ্টি পান না তারা এ ধরনের ওষুধ গুলো খাওয়ার মাধ্যমে উপকৃত হতে পারেন।

খাওয়ার নিয়ম:- দৈনিক একবার

স্বাভাবিক নিয়মে খেলে কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যায় না।

১. আয়রন (Iron):এটা এক ধরনের খনিজ পদার্থ (Mineral) যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।হিমোগ্লোবিন শরীরে অক্সি...
11/09/2025

১. আয়রন (Iron):

এটা এক ধরনের খনিজ পদার্থ (Mineral) যা আমাদের রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।

হিমোগ্লোবিন শরীরে অক্সিজেন বহন করে।

আয়রন কমে গেলে শরীরে রক্তশূন্যতা (Anemia), দুর্বলতা, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা ইত্যাদি হতে পারে।

২. ফলিক এসিড (Folic Acid):

এটা হলো ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স পরিবারের একটি ভিটামিন (Vitamin B9)।

নতুন রক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে।

গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ, কারণ শিশুর মস্তিষ্ক ও স্নায়ুতন্ত্র গঠনে বড় ভূমিকা রাখে।

৩. ভিটামিন সি (Vitamin C):

এটা পানিতে দ্রবণীয় ভিটামিন।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ক্ষত দ্রুত সারতে সাহায্য করে।

আয়রনের শোষণ (absorption) বাড়ায়, অর্থাৎ শরীরে আয়রন ভালোভাবে কাজে লাগে।

ত্বক ও হাড়ের জন্যও উপকারী।

👉 সংক্ষেপে: আয়রন + ফলিক এসিড = রক্ত তৈরি করতে সাহায্য করে, আর ভিটামিন সি = আয়রনের কাজ আরও ভালোভাবে করতে সাহায্য করে।

😊 এখন দেখি কোন খাবারগুলো থেকে আমরা এগুলো পেতে পারি—

১. আয়রন (Iron) এর উৎস:

লাল মাংস (গরু/খাসি/মুরগির কলিজা)
ডিমের কুসুম
শাকসবজি (পালং শাক, কলমি শাক, লাল শাক)
ডাল, মসুর
কিশমিশ, খেজুর

২. ফলিক এসিড (Folic Acid) এর উৎস:

শাকপাতা (পালং শাক, লাল শাক, ঢেঁড়স)
ডাল
বাদাম
কলা, কমলা, পেঁপে
ডিম
ব্রকলি, ফুলকপি

৩. ভিটামিন সি (Vitamin C) এর উৎস:

লেবু, কমলা, মাল্টা
আমড়া, আমলকি
পেয়ারা
কাঁচা মরিচ
টমেটো
স্ট্রবেরি, কিউই

👉 আয়রন খাওয়ার সময় ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে শরীর আয়রন ভালোভাবে শোষণ করতে পারে। যেমন— ডাল + লেবুর রস, বা পালং শাক + কমলা।

Address

29/27 North Moulovir Tak, Rampura, Dhaka-1219
Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when NUHA Health CARE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to NUHA Health CARE:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram