শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন

শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন পেশায় শিশু চিকিৎসক, নেশায় দৌড়বিদ।

পেয়ারা একটি উচ্চ-পুষ্টিকর ফল, যা শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হজমশক্তি এবং সামগ্রিক বৃদ্ধি–বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রা...
30/11/2025

পেয়ারা একটি উচ্চ-পুষ্টিকর ফল, যা শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, হজমশক্তি এবং সামগ্রিক বৃদ্ধি–বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত পেয়ারা খাওয়ালে শিশুর শরীর প্রয়োজনীয় ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট পায়, যা তাদের সুস্থ রাখতে সহায়ক।

প্রথমত, পেয়ারা ভিটামিন সি–তে অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এটি শিশুদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ফলে সর্দি–কাশি ও মৌসুমি সংক্রমণের ঝুঁকি কমে। অন্যান্য অনেক ফলে থাকা ভিটামিন সি এর তুলনায় পেয়ারা বেশি কার্যকর।

দ্বিতীয়ত, পেয়ারার প্রাকৃতিক ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে। যেসব শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে বা পেট পরিষ্কার হয় না, তাদের জন্য পেয়ারা খুবই উপকারী। এটি অন্ত্রের গতি স্বাভাবিক রাখে এবং পেটের অস্বস্তি কমায়।

তৃতীয়ত, পেয়ারায় রয়েছে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন এ এবং ফলেট, যা শিশুর হাড়, দাঁত, রক্ত গঠন ও দৃষ্টিশক্তির উন্নয়নে সহায়তা করে। এটি শক্তি জোগায় এবং দৈনন্দিন কার্যক্রমে শিশুদের সক্রিয় রাখে।

এ ছাড়া পেয়ারার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং ত্বকের স্বাস্থ্যে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। কম ক্যালোরি ও বেশি পানি থাকার কারণে এটি শরীর হাইড্রেটেড রাখতেও সাহায্য করে।

তবে ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে বীজসহ শক্ত পেয়ারা না দেওয়া ভালো, কারণ গিলতে অসুবিধা হতে পারে। বয়স অনুযায়ী নরম বা কুচি করে দিয়ে খাওয়ানোই উত্তম।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

30/11/2025

ডাবের পানি খাওয়া ভালো। তবে অতিরিক্ত ডাবের পানি খাওয়া মারাত্মক ক্ষতিকর।

ড্রাগন ফল একটি উচ্চ-পুষ্টিমানযুক্ত ফল, যা শিশুদের বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও হজমতন্ত্রের সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা...
30/11/2025

ড্রাগন ফল একটি উচ্চ-পুষ্টিমানযুক্ত ফল, যা শিশুদের বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও হজমতন্ত্রের সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এর ভিটামিন, খনিজ, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও প্রাকৃতিক ফাইবার শিশুদের জন্য নিরাপদ এবং উপকারী একটি খাবার হিসেবে বিবেচিত।

প্রথমত, ড্রাগন ফলে থাকা ভিটামিন সি শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শীতকালীন সংক্রমণ, সর্দি–কাশি কিংবা ভাইরাল জ্বরের বিরুদ্ধে দেহকে শক্তিশালী রাখতে এটি কার্যকর ভূমিকা রাখে।

দ্বিতীয়ত, এই ফলে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট—যা শরীরের কোষকে ফ্রি-র‌্যাডিকেলের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এতে শিশুদের সামগ্রিক বৃদ্ধি, ত্বক ও চুলের যত্ন এবং শক্তি ধরে রাখার ক্ষমতা বাড়ে।

তৃতীয়ত, ড্রাগন ফলের প্রাকৃতিক ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। যেসব শিশুর পেট শক্ত থাকে, তাদের জন্য এটি একটি স্বাভাবিক ও নিরাপদ সমাধান।

এ ছাড়া এতে থাকা আয়রন, ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম রক্ত তৈরিতে, হাড়ের শক্তি বাড়াতে এবং স্নায়ুর কার্যকারিতা ঠিক রাখতে সহায়তা করে। এতে ক্যালোরি কম থাকায় ও পানি বেশি থাকায় এটি শিশুদের হাইড্রেশন বজায় রাখতেও সাহায্য করে।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

নারকেল শিশুদের জন্য একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার, যা সহজপাচ্য, প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, খনিজ, ভি...
30/11/2025

নারকেল শিশুদের জন্য একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার, যা সহজপাচ্য, প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ। এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, খনিজ, ভিটামিন ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শিশুর বৃদ্ধি, রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ও হজমশক্তি উন্নত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

প্রথমত, নারকেলের পানিতে থাকে প্রাকৃতিক ইলেকট্রোলাইট—পটাশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম—যা শিশুদের শরীরের পানিশূন্যতা প্রতিরোধ করে এবং দ্রুত শক্তি জোগায়। ডায়রিয়া বা বমির পর শরীর দুর্বল হয়ে গেলে নারকেল পানি নিরাপদভাবে শক্তি ও জলীয় অংশ পুনরুদ্ধারে সাহায্য করে।

দ্বিতীয়ত, নারকেলের শাঁস স্বাস্থ্যকর Medium-chain fatty acids (MCFAs) সমৃদ্ধ, যা শিশুদের মস্তিষ্কের বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়তা করে। এই ফ্যাট হজমে সহজ এবং শক্তির উৎস হিসেবে দ্রুত কাজ করে, ফলে সক্রিয় শিশুদের জন্য এটি উপকারী।

তৃতীয়ত, এতে থাকা ফাইবার হজমশক্তি উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সহায়তা করে। যেসব শিশুর নিয়মিত পেট শক্ত থাকে, তাদের জন্য অল্প পরিমাণে নারকেলের শাঁস উপকারী হতে পারে।

এ ছাড়া নারকেলে রয়েছে ভিটামিন সি, ফলেট, আয়রন ও সেলেনিয়াম—যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, সংক্রমণের ঝুঁকি কমায় এবং ত্বক-চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

নিচের ঠোঁটে লাল, ফুলে থাকা ছোট গুটি—যার মধ্যে পুঁজ, খোসা বা পানি জমা থাকতে পারে—এ ধরনের সমস্যা সাধারণত কয়েকটি কারণে হয়। ...
30/11/2025

নিচের ঠোঁটে লাল, ফুলে থাকা ছোট গুটি—যার মধ্যে পুঁজ, খোসা বা পানি জমা থাকতে পারে—এ ধরনের সমস্যা সাধারণত কয়েকটি কারণে হয়। সবচেয়ে বেশি দেখা যায়:

কোল্ড সোর (HSV-1):
ভাইরাসজনিত ফোস্কা, প্রথমে জ্বালা–চুলকানি, পরে ব্যথা ও তরলভরা গুটি। খুবই সংক্রামক এবং স্পর্শের মাধ্যমে ছড়ায়।

ক্যাঙ্কার সোর/আলসার:
হঠাৎ ঠোঁট কামড়ে যাওয়া, স্ট্রেস, টক বা ঝাল খাবার—এসব থেকে হয়। সাধারণত ভেতরের দিকে হয়, কিন্তু ঠোঁটের প্রান্তেও দেখা যেতে পারে। তীব্র ব্যথা করে।

মিউকোসিল:
লালার গ্রন্থি ব্লক হয়ে ছোট সিস্ট তৈরি হয়। সাধারণত নরম, পানিভরা বা স্বচ্ছ-নীলাভ দেখায়। ক্ষতিকর নয়, কিন্তু বিরক্তিকর।

অন্যান্য সম্ভাবনা:
অ্যালার্জি, ছত্রাক/ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ, কোনো কেমিক্যাল বা খাবারের জ্বালা, এমনকি বারবার ঠোঁট চাটা থেকেও ছোট লাল গুটি হতে পারে।

কী করবেন?

২–৩ বার লবন পানিতে গার্গল/কুলকুচি করুন।

ঠোঁট শুকিয়ে গেলে লিপ বাম ব্যবহার করুন।

কোল্ড সোর সন্দেহ হলে অ্যাসাইক্লোভির ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে (ফার্মেসিতে পাওয়া যায়)।

ব্যথা বেশি হলে ঠান্ডা সেঁক আর প্রয়োজন হলে প্যারাসিটামল নিতে পারেন।

কখন ডাক্তার দেখাবেন?

১–২ সপ্তাহেও না সারে,

গুটি বড় হতে থাকে বা রক্ত পড়ে,

জ্বর/সোয়েলিং বাড়ে,

খাওয়া–দাওয়া ব্যথায় কষ্টকর হয়।

ডেন্টিস্ট বা ডাক্তার প্রয়োজনে আরও পরীক্ষা করবেন। খুবই বিরল ক্ষেত্রে বায়োপসি লাগতে পারে—কিন্তু সেটি শুধু নিশ্চিত হওয়ার জন্য, ভয় পাওয়ার কিছু নয়।

গণেশ বারাইয়াকে এমবিবিএস সিট থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল শুধুমাত্র তাঁর উচ্চতার কারণে। কিন্তু তিনি প্রমাণ করেছেন—মানুষের উচ্...
30/11/2025

গণেশ বারাইয়াকে এমবিবিএস সিট থেকে বঞ্চিত করা হয়েছিল শুধুমাত্র তাঁর উচ্চতার কারণে। কিন্তু তিনি প্রমাণ করেছেন—মানুষের উচ্চতা নয়, মানসিক শক্তিই আসল শক্তি। ৩ ফুট ৪ ইঞ্চির শরীর নিয়ে তিনি যে অবিচারের মুখোমুখি হয়েছিলেন, সে লড়াইয়ে তিনি সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গিয়েছেন অবিচল আত্মবিশ্বাস নিয়ে।

২০১৮ সালে আদালতে জয় এবং ২০১৯ সালে মেডিকেল কলেজে ভর্তি—এ ছিল তাঁর অধ্যবসায়, ধৈর্য আর অদম্য সাহসের ফল। যাকে একসময় বলা হয়েছিল তিনি কখনো ডাক্তার হতে পারবেন না, তিনিই আজ সাদা অ্যাপ্রনে রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে চিকিৎসা করেন সেই মর্যাদা নিয়ে, যার জন্য তিনি লড়েছিলেন।

সির-টি হাসপাতালের করিডরে তাঁর প্রতিটি পদক্ষেপ মনে করিয়ে দেয়—জীবনের সীমাবদ্ধতা আপনাকে থামায় না; থামায় হাল ছেড়ে দেওয়া।

এটি শুধু গণেশের গল্প নয়—এটি সেই সকল মানুষের গল্প, যারা প্রতিকূলতার দেয়াল ভেঙে স্বপ্নের আলোয় হাঁটতে শিখেছেন। এটি দৃঢ়তার গল্প, আশার গল্প, আর এমন এক জয়ের গল্প, যা ভবিষ্যতের প্রজন্ম মনে রাখবে অনুপ্রেরণা হিসেবে।

মাল্টা শীতের অন্যতম উপকারী ফল, যা বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং মৌসুমি অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ...
30/11/2025

মাল্টা শীতের অন্যতম উপকারী ফল, যা বাচ্চাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং মৌসুমি অসুস্থতা থেকে রক্ষা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা বাচ্চাদের সার্বিক সুস্থতায় সহায়তা করে।

প্রথমত, মাল্টায় রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি, যা সর্দি-কাশি, ফ্লু এবং অন্যান্য শীতকালীন সংক্রমণের বিরুদ্ধে দেহের প্রতিরোধ ব্যবস্থা শক্তিশালী করে। নিয়মিত মাল্টা খেলে বাচ্চারা কম অসুস্থ হয় এবং দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।

দ্বিতীয়ত, মাল্টার প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিকেল প্রতিরোধ করে। এটি কোষের ক্ষতি কমিয়ে শিশুর সামগ্রিক বৃদ্ধি ও শক্তি ধরে রাখতে সহায়তা করে।

তৃতীয়ত, মাল্টা বাচ্চাদের হজমশক্তি উন্নত করে। এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য কমায় এবং হজমতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে। শীতকালে অনেক শিশুর হজম সমস্যা দেখা দেয়—মাল্টা এ ক্ষেত্রে একটি স্বাভাবিক ও নিরাপদ সমাধান।

এ ছাড়া মাল্টায় থাকা পটাশিয়াম, ফলেট, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স শিশুদের হাড়, রক্ত এবং স্নায়ুতন্ত্রের সুস্থতায় ভূমিকা রাখে। এটি বাচ্চাদের ক্ষুধা বাড়াতে এবং দৈনন্দিন শক্তি ধরে রাখতে সহায়তা করতে পারে।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

30/11/2025

ডেঙ্গুতে ৪২ বিসিএস এর আরো একজন চিকিৎসকের মৃ*ত্যু হলো আজ। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন।

ত্বীন একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল, যা শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এতে প্রাকৃতিক ভিটাম...
30/11/2025

ত্বীন একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর ফল, যা শিশুদের শারীরিক বৃদ্ধি ও সুস্থতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। এতে প্রাকৃতিক ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, যা নিয়মিত খাওয়ালে বাচ্চার হজমশক্তি, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং overall উন্নতিতে সহায়তা করে।

প্রথমত, ত্বীন ফলের উচ্চমাত্রার ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। যেসব বাচ্চা নিয়মিত কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগে, তাদের জন্য এটি একটি নিরাপদ ও প্রাকৃতিক সমাধান। ফাইবার অন্ত্রের গতিশীলতা বাড়িয়ে হজমকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।

দ্বিতীয়ত, এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং পটাশিয়াম, যা বাচ্চার হাড় ও দাঁতের গঠনে প্রয়োজনীয়। বৃদ্ধি-প্রাপ্ত শিশুদের জন্য এই মিনারেলগুলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তৃতীয়ত, ত্বীন ফল ভিটামিন এ, সি এবং কে সমৃদ্ধ, যা চোখের সুস্থতা, ত্বকের যত্ন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। বিশেষ করে ভিটামিন সি শিশুর শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে শক্তিশালী করে।

এ ছাড়া ত্বীন ফলের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের কোষকে ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিকেল থেকে রক্ষা করে এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নত করে। বাচ্চাদের মধ্যে শক্তি ধরে রাখা, ক্লান্তি কমানো এবং সুস্থ বৃদ্ধি পেতে এটি উপকারী।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

30/11/2025

গরিবের ডাক্তার,গরিব ডাক্তার, ইনকাম নাই। এজন্য বন্ধুরাও আর বিয়েতে ডাকেনা।

তবে বাচ্চা হলে সবার আগে এই গরিবকে স্মরণ করে, এই ব্যাপারটা ভালো লাগে।

বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা, কিছুদিন আগে এক মহিলাকে TT ভ্যাক্সিন নিতে বলছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করছেন, ভ্যাক্সিন নিলে পেটে বাচ...
30/11/2025

বিশ্বাস করবেন কিনা জানিনা, কিছুদিন আগে এক মহিলাকে TT ভ্যাক্সিন নিতে বলছিলাম। তিনি জিজ্ঞেস করছেন, ভ্যাক্সিন নিলে পেটে বাচ্চা চলে আসবে কিনা?

নবজাতকের ত্বকে সরিষার তেল লাগানো আজ থেকে একেবারে বন্ধ করুন। এটা নিয়ে আর কোনো ফাইজলামি করবেন না। নবজাতকের স্কিন ব্যারিয়ার...
30/11/2025

নবজাতকের ত্বকে সরিষার তেল লাগানো আজ থেকে একেবারে বন্ধ করুন। এটা নিয়ে আর কোনো ফাইজলামি করবেন না। নবজাতকের স্কিন ব্যারিয়ার অসম্পূর্ণ; স্ট্রাটাম কোরনিয়াম পাতলা, ত্বকের পানি-ধারণ ক্ষমতা কম এবং ট্রান্সএপিডার্মাল ওয়াটার লস (TEWL) উচ্চ থাকে; ফলে বাইরের রাসায়নিক কোনো পদার্থ ত্বকে দ্রুত প্রভাব ফেলতে পারে এবং ক্রমশ ক্ষত গঠন হতে পারে।

সরিষার তেলে উপস্থিত প্রধান সক্রিয় যৌগ (যেমন allyl-isothiocyanate) একটি উদ্দীপক — ত্বকে ঝাঁজ, জ্বালা, ইরিটেশন এবং কনট্যাক্ট ডার্মাটাইটিস সৃষ্টি করে; মানব পরীক্ষায় সরিষা-তেলের টপিকাল প্রয়োগে বার্ণিং অনুভূতি ও ইনফ্ল্যামেশন দেখা গেছে। নবজাতকের নরম, প্রতিক্রিয়াশীল ত্বকে এই ধরনের উদ্দীপক আরও গুরুতর র‍্যাশ এবং ফাঙ্গাল,ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের প্রবণতা বাড়াতে পারে।

ফিল্ড-স্টাডি ও প্রজন্মগত গবেষণা দেখিয়েছে যে যেসব নবজাতককে নিয়মিতভাবে সরিষার তেল দিয়ে মালিশ করা হয় তাদের মধ্যে প্রথম দুই সপ্তাহে ত্বকজ্বর, র‍্যাশ এবং স্কিন ব্যারিয়ার খর্ব হওয়ার প্রবণতা বাড়ে। এটাই ক্লিনিক্যালভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ ত্বকই নবজাতকের প্রথম প্রতিরক্ষা; এতে ক্ষতি হলে সিস্টেমিক ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়তে পারে।

নবজাতকের ত্বক পরিষ্কার রাখুন, মৃদু, বেবি-উপযোগী হাইপোঅ্যালার্জেনিক ইমোলিয়েন্ট প্রয়োজনে সীমিতভাবে ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

ডা. মাহফুজ বাঁধন

Address

Pirgachha
Dhaka

Telephone

+8801768888999

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to শিশু চিকিৎসক ডাঃ মোঃ মাহফুজার রহমান বাঁধন:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category