DESH Pharma-দেশ ফার্মা

DESH Pharma-দেশ ফার্মা সকল প্রকার দেশি-বিদেশি ঔষধ পাইকারি ও খ

20/10/2025

ব্রনের দাগ দূর করতে নিয়াসিনামাইড ভালো কাজ করে।

25/07/2025

আজীবন সুস্থ থাকার ফর্মুলা নাম্বার ওয়ান-
মুখে যে খাবারটা বেশি মজা লাগে, সেটা কম করে খান!

১কেজি রসুন বাকল ফেলে দিয়ে পরিস্কার করে রৌদ্রে ২ দিন রেখে সরিষার তৈলে ভেজে নিবেন,ঠান্ডা হবার পর পাএে রেখে দিবেন,যতোবার খা...
25/07/2025

১কেজি রসুন বাকল ফেলে দিয়ে পরিস্কার করে রৌদ্রে ২ দিন রেখে সরিষার তৈলে ভেজে নিবেন,ঠান্ডা হবার পর পাএে রেখে দিবেন,যতোবার খাবার খাবেন ততোবার খাবারের সাথে ১ থেকে ৫ কোষ রসুন মেখে খান,আপনার শরীরে ভাইরাস,ব্যাকটেরিয়া,ফাংগাল ইনফেকশন হবেনা, বুকে কখনো ঠান্ডা লাগবে না,ঘর ঘন জ্বর হবে না,রক্তে কোলেস্টেরল হবেনা,উচ্চরক্তচাপ হবেনা,থাকলে ভালো হবে,,শরীরেব কোন ইনফেকশন হলে দ্রত শুকাবে,যৌবন অটুট থাকবে,রক্তে কোলেস্টেরল থাকলে কমাবে,হাইপ্রেসার থাকলে দ্রত কমে যাবে,বোন টিভি থাকলে ঠিক হয়ে যাবে,প্রস্ট্রেটগ্রেন্ড বৃদ্ধি হলে স্বাভাবিক অবস্হায় ফিরে আনবে,পায়ের তলায় মেচ হলে শক্ত অংশ কেটে প্রতি রাএে প্রলেপ দিবেন মেচ ভালো হয়ে যাবে,শরীরে শক্তি বাড়বে, সারাদিন প্ররিশ্রম করলে কান্তি আসবে না,প্রচুর শক্তি বাড়বে,হার্টের রোগীর মহা ঔষধ কারন রসুন হলো প্রাকৃতিক Ecospine, রসুন খেলে হার্টে ব্যথা হবে না,ডায়াবেটিস হবেনা,থাকলে নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে,শরীরে প্রচুর শক্তি যোগাবে,তাহলে আর দেরি কেন এখনি খাওয়ার অভ্যাস করুন,গর্ভবতী মা,ছোট বাচছারা,প্রচুর গ্যাস যাদের হয়,আলসার রোগীরা খাওয়া নিষেধ,

শিশুদের জন্য ঘিয়ের 12টি উপকারিতা .......ঘি সীমিত পরিমাণে খাওয়ানো হলে শিশুদের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। আপনি যদি ভাবছেন,...
30/08/2024

শিশুদের জন্য ঘিয়ের 12টি উপকারিতা .......
ঘি সীমিত পরিমাণে খাওয়ানো হলে শিশুদের জন্য খুব উপকারী হতে পারে। আপনি যদি ভাবছেন, বাচ্চাদের জন্য ঘি ভাল কিনা, এখানে ঘি আপনার শিশুর বিভিন্ন উপায়ে উপকার করে তার তালিকা রয়েছে:
১) ওজন অর্জন করতে সাহায্য করে: ঘি স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ক্যালোরিতে পূর্ণ হয়। মায়ের দুধ খাওয়া বন্ধ করার পরে এটি আপনার শিশুর ওজন বৃদ্ধি করতে সাহায্য করতে পারে।

২) হাড়কে শক্তিশালী করতে সহায়তা করে: ঘিতে ভিটামিন কে থাকে যা শরীরের ক্যালসিয়াম উৎপাদনে সহায়তা করে, যা শক্তিশালী হাড়ের বিকাশের জন্য অপরিহার্য।
৩) অনাক্রম্যতা বাড়ায়: ঘি তার অ্যান্টিমাইকোবায়াল বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত এবং এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসাবে কাজ করে, যা সংক্রমণ, কাশি ও ঠান্ডা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে প্রতিরোধে সহায়তা করে।

৪) হজমের সহায়ক: ঘি একটি ছোট শৃঙ্খলাযুক্ত ফ্যাটি অ্যাসিড থাক যার নাম বাটয়রিক অ্যাসিড, যা প্রদাহ কমাতে এবং পাচনতন্ত্র উন্নত করতে সহায়তা করে। ঘি এছাড়াও পেটে অ্যাসিড স্রোতকে উদ্দীপনা দেয় যা খাদ্য হজম করতে সাহায্য করে।
৫) অপরিহার্য ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে: ঘিতে ক্যালসিয়াম থাকে যা হাড়ের জন্য ভাল। এতে ভিটামিন এ, ডি, ই ও কে রয়েছে যা চোখ, ত্বক এবং উন্নত অনাক্রমতার জন্য ভাল। ঘি ডিএইচএ বা ডোকোসাহেক্সএক্সেনোইক অ্যাসিড রয়েছে, যা চোখ এবং মস্তিষ্কের মধ্যে উপস্থিত একটি গুরুত্বপূর্ণ কাঠামোগত ফ্যাট।

৬) কার্সিনোজেনগুলি সরিয়ে দেয়: গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে মাঝারি পরিমাণে ঘি খাওয়ার ফলে শরীর থেকে কার্সিনোজেন নির্মূল করা যায়, ফলে ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়।৯) খারাপ কলেস্টেরলের মাত্রা কমায়: গবেষণায় দেখা গেছে যে অল্প পরিমাণে ঘি খাওয়ায় নিয়মিত শরীরের এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। এলডিএল কোলেস্টেরল ধমনী ব্লক করা এবং হৃদরোগের জন্য দায়ী।

১০) শুকনো কাশির চিকিৎসায় সাহায্য করতে পারে: শিশুদের শুকনো কাশি গোলমরিচ-এর নির্যাস সহ ঘি দিয়ে চিকিৎসা করা যেতে পারে। এটি তৈরি করার জন্য কয়েক চা চামচ ঘি গরম করুন, এতে ৩-৪ টুকরো টুকরো মরিচ কাটুন, হালকাভাবে গরম করুন এবং তাপ থেকে সরিয়ে নিন। সব মরিচকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য জন্য মিশ্রণটি ছেঁকে নিন এবং এই মরিচের নির্যাসযুক্ত ঘি অল্প পরিমাণে শিশুকে খাওয়ান তার শুকনো কাশি নিরাময় করতে।
১১) একজিমার চিকিৎসা করতে পারে: ঘি শিশুদের একজিমা এবং চুলকানিযুক্ত ত্বকের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে। খতিগ্রস্থ অংশে ঘি ঘষে দিন জায়গাটি আদ্র রাখতে। ঘি জীবাণু হ্রাস করে এবং একটি অ্যান্টিমাইকোবায়্যাল এজেন্ট হিসাবে কাজ করে, সংক্রমণ প্রতিরোধ করে ও একজিমা আরও ছড়িয়ে পরা থেকে আটকায়।

১২) থাইরয়েডের কার্যকারিতা নিয়ন্ত্রণ করে: ঘিতে আয়োডিন থাকে যা থাইরয়েড গ্রন্থির সঠিক কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য।

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে...
14/07/2022

জ্বর নিয়ে সচেতনতা প্রয়োজন

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°f আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরেরবেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় ( এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। পেশাব যেন অন্তত ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, পেশাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে ( ১০০ থেকে ১০২°) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে ( ১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর সাময়িকভাবে হয়তো ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভিজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯° ; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির করা জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

৮. বাচ্চাদের এসিডিটি কম হয়, তাই একদম সম্ভব না হলে, খালিপেটে জ্বরের ঔষধ দিতে পারবেন।

৯. জ্বর হলে বাচ্চা এক আধটু বমি হতে পারে, কিছু জ্বরের ঔষধেও বাচ্চাদের বমি হয়। এসব ক্ষেত্রে বমির ঔষধ লাগে না, প্রয়োজনে জ্বরের ঔষধ পাল্টান। ঔষধ খাওয়ার ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে বমি করলে ১৫/২০ মিনিট পর আবার ঔষধটটুকু খাওয়াতে হবে।

ডেঙ্গু সিজন এখন। পাশাপাশি করোনার প্রকোপ আবার বাড়ছে।কাজেই সন্দেহ হলেই আশেপাশে শিশু বিশেষজ্ঞ দেখিয়ে টেস্ট করে নিবেন।
আপনার শিশুকে সাবধানে রাখুন ও সবাই সুস্থ থাকুন।

ধন্যবাদ!

লিখেছেনঃ Dr.Kaderul Gani Tanim

25/05/2022
30/04/2022

জানেন কি মরিংগা পাউডার (Moringa Powder) বা সজিনা পাতা গুড়াকে সুপার ফুড বলা হয়।

সজিনা পাতা সম্পর্কে কিছু তথ্য যা আপনাকে অবাক করবেঃ
🌿সজিনা পাতায় কমলা লেবুর তুলনায় ৭ গুণ ভিটামিন-সি রয়েছে।
🌿 দুধের তুলনায় ৪ গুণ ক্যালসিয়াম এবং দুই গুণ আমিষ রয়েছে।
🌿 গাজরের তুলনায় ৪ গুণ ভিটামিন-এ পাওয়া যায়।
🌿 কলার চেয়ে ৩ গুণ পটাশিয়াম বিদ্যমান।

শুনে আরও অবাক হবেন যে সজিনার পাতা পানিকে আর্সেনিক মুক্তও করে।

আসুন এই অলৌকিক পাতার আরো কিছু বিস্ময়কর গুন জেনে নেইঃ

🌱সজিনার পাতা হৃদরোগীদের জন্যে ঠিক ওষুধের মত কাজ করে, উচ্চ রক্তচাপ কমায়, কোলেস্টেরল কমায়, ডায়বেটিস নিয়ন্ত্রিত রাখে।

🌱এক টেবিল চামচ শুকনা সজিনা পাতার গুঁড়া থেকে ১-২ বছর বয়সী শিশুদের অত্যবশ্যকীয় ১৪% আমিষ, ৪০% ক্যালসিয়াম ও ২৩% লৌহ ও ভিটামিন-এ সরবরাহ হয়ে থাকে।

🌱দৈনিক ৬ চামচ সজনে পাতার গুঁড়া একটি গর্ভবর্তী বা স্তন্যদাত্রী মায়ের চাহিদার সবটুকু ক্যালসিয়াম ও আয়রন সরবরাহ করতে সক্ষম।

🌱 সজিনা পাতা বহুমূত্র রোগের জন্যে অনেক উপকারী।

🌱সজিনার ডাটা থেকে সজিনার পাতা অধিক উপকারী।

🌱এলার্জি জনিত সমস্যা হলে সজিনার পাতা বেটে আক্রান্ত স্থানে প্রলেপ দিলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

🌱প্রতিদিন সকালে এক চামচ শুকনা গুড়া পানিতে গুলিয়ে খেলে পেটের প্রদাহ, গ্যাস্ট্রিক মুক্তি পাওয়া যায়।

🌱গেটেবাত এর জন্যে সজিনা পাতা বেটে হাটুতে বা যে স্থানে ব্যাথা হয় লাগিয়ে রাখলে ব্যাথা মুক্তি পাওয়া যায়।

🌱সজিনার ফুল এ ও অনেক উপকার আছে যেমন : হজম শক্তি বাড়ায়, কোষ্ট কাঠিন্য দূর করে ইত্যাদি।

🌱সজিনার পাতা পোকার কামড়ের তাতক্ষনাৎ এন্টিসেপ্টিক হিসেবে অনেজ ভালো কাজ করে।

🌱 সজিনার পাতা ক্রিমিনাশক হিসেবে কাজ করে। ক্রিমি সমস্যা করলে সজিনা পাতা গুড়ো করে অথবা অন্য খাবারের সাথে খান।

🌱সজিনা শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শরীর কে কর্মঠ রাখে। হাড় এর ক্ষমতা বৃদ্ধি করে যা আত্মরক্ষার ও ভূমিকা পালন করে।

🌱 সজিনা পাতা যকৃত ও কিডনির কাজ সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করে। রোগ প্রতিরোধ করে কিডনি ও লিভার সুস্থ রাখে।

🌱সজিনা পাতা গর্ভবস্থায় মায়ের শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করে কোনো ধরনের পার্শ প্রতিক্রিয়া ছাড়া।

🌱শরীরের ওজন কমাতে অনেক সাহায্য করে। ব্যায়াম এর পাশাপাশি সজিনা পাতা খান।

🌱 ডাক্তার ও বিশেষজ্ঞ দের মতে সজিনা পাতা ও ডাটা প্রায় ৩০০+ রোগের জন্যে উপকারী ও রোগ নিরাময় করে।

🌱সজনে পাতা বাচ্চাদের পেট পরিষ্কার রাখে।

🌱 সজনে পাতা চামড়া ও চুলের জন্যে ও ভালো।

এবার এর ব্যবহারবিধি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাকঃ

💅ত্বক এর জন্যে : মধুর সাথে সজিনা পাতার রস বা শুকনো গুড়া মিশিয়ে মুখে লাগানে পারেন। এতে মুখের চামড়া টান টান হয়, পরিষ্কার হয় ব্রণ দূর হয়।

💅 ত্বক এর ক্ষতস্থান এর মধ্যে লাগাতে পারেন পাতা বেটে বা গুড়া পেস্ট করে। সজনে পাতা ত্বক এর মধ্যে ক্ষত থাকলে তা ও সারায়।

💅চুলের জন্যে : সজনে পাতার রস বা শুকনা গুড়া পেস্ট করে সাথে মধু মিক্স করে বা এমনি মাথায় দিয়ে ম্যাসাজ করুন। এতে চুল পড়া কমবে। মাথার ত্বক পুষ্টি গুণ পাবে। মাথা ঠান্ডা থাকবে। চুল সুন্দর ও ঘন হবে।

16/04/2022

রমজানে রোজা রাখা এক ধরনের ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং। গবেষণায় দেখা গেছে একাধারে ৩০ দিন এইভাবে IF করলে (১৪ ঘন্টার বেশি) নিন্মলিখিত উপকার গুলো পাওয়া যায়ঃ
১. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে
২. সার্কেডিয়ান রিদম উন্নত হয়
৩. DNA মেরামত হয়
৪. ইন্সুলিনের কার্জক্ষমতা বাড়ে
৫. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে
৬. গ্লুকোজ ও ফ্যাট মেটাবলিজম বৃদ্ধি পায়
৭. ব্রেইনের কার্জক্ষমতা বাড়ে

09/04/2022

প্রেগন্যান্সি তে ডায়রিয়া:
কি করবেন?
প্রথমত: ডায়রিয়া হলে শরীরের পানি ও লবণ বেরিয়ে যায়।
এজন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে ওরাল স্যালাইন খেতে হবে।
সাথে স্বাভাবিক খাবারের পাশাপাশি অন্যান্য তরল খাবার বেশী খেতে হবে।
যে ভুলটি অনেকেই করেন.....
👍 কোন antibiotic খাওয়া শুরু করে দেন, যেমন metronidazoke, azithromycin, এটা ভুল।
👍 সাধারণত food poisining জনিত বা ব্যাক্টেরিয়া জনিত পাতলা পায়খানা হলে antibiotic এর প্রয়োজন হয়।
Antibiotic খেলে পাতলা পায়খানা বন্ধ হয়ে যায় কিন্তু বজ্রগুলো থেকে যায়, যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর।
👍 সাধারণত ৩ দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায়, এই সময়টায় সবচেয়ে বেশী জরুরী শরীরের পানি ও লবণের ঘাটতি ঠিক রাখার চেষ্টা করা।
👍কি খেয়াল রাখতে হবে এবং কখন হাসপাতালে যেতে হবে?
# যদি প্রস্রাব কমে যায়।
# বমি হয়ে শরীর অনেক দুর্বল হয়ে যায়।
# অতিরিক্ত পানি পিপাসা লাগে।
এসময় রুগীকে স্যালাইন দিয়ে পানি ও লবণের ঘাটতি পূরণ করা হয়।

👌👌ডায়রিয়ায় অতিরিক্ত পানিশূন্যতা হয়ে আপনার কিডনি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

👍👍বি: দ্র:

👍স্যালাইন কি করে গোলাবেন:

আধা লিটার পানিতে ১ প্যাকেট স্যালাইন নিয়ে ভালো করে গুলিয়ে খেতে হবে।
কখনোই অল্প পানিতে গোলানো ঠিক না, এতে শরীরে সোডিয়াম নামক একটি electrolyte বেড়ে যেয়ে hypernatremia হতে পারে যা মারাত্মক ক্ষতি ডেকে আনতে পারে।
পরিশেষে কমপক্ষে একজন MBBS চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
সম্প্রতি দেশে অনেক ডায়রিয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছিলো, এতে vibrio cholerae নামক একটি জীবাণু সনাক্ত হয়েছিলো, যার বিরুদ্ধে antibiotic অকার্যকর, কারণ এটি ব্যাক্টেরিয়া না।

07/04/2022

- একটি শিক্ষামূলক পোস্টঃ-

১. কাউকে একসঙ্গে তিনবারের বেশি ফোন কল করবেন না।
যেহেতু আপনার কল রিসিভ হচ্ছে না তার মানে ব্যক্তিটি আপনার ফোন কলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজে ব্যস্ত আছে।
১০/১৫ মিনিট পর আবার চেষ্টা করতে পারেন।

২. কারো কাছ থেকে টাকা ধার/ঋণ করলে সেটা অবশ্যই ফেরত দিন। যদি ঋণদাতার মনে নাও থাকে তারপরও তাকে সময়মতো ফেরত দিন বা তাকে এমন ভাবে তা পুষিয়ে দিবেন যাতে তার মনে প্রশান্তি আসে।
তার সাথে নমনীয় আচরন করুন।

৩. এখনো বিয়ে করোনি কেন কিংবা তুমি নতুন বাড়ি কিনছো না কেন? কাউকে এই ধরনের প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা থেকে বিরত থাকুন।

৪. যদি কোন বন্ধু বা সহকর্মীর সঙ্গে রাইড শেয়ার করেন সেক্ষেত্রে আপনার বন্ধু বা সহকর্মী আজকে বিল পরিশোধ করলে কালকে আপনি বিল পরিশোধ করুন।

৫. অন্যের মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন।
কারো কথার মাঝখানে কথা বলবেন না।
তার কথা শেষ হলে তারপর আপনি কথা বলা শুরু করুন।

৬. কারো সঙ্গে আপনি মজা করতেছেন কিন্তু সে যদি সেটা উপভোগ না করে তাহলে আপনার অবশ্যই থামা উচিত এবং কখনো এরকম আর করবেন না।

৭. কেউ যদি কোনো ছবি দেখানোর জন্য তার ফোন আপনার হাতে দেয় তাহলে নির্দিষ্ট ছবিটি দেখুন গ্যালারির এপাশ-ওপাশ করবেন না।

৮. কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্ট ফোন টিপাটিপি করবেন না।
৯. যতক্ষণ পর্যন্ত কোন বিষয় আপনার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত না হয় ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি নিজের চরকায় তেল দিতে থাকুন।

১০. কারো ব্যক্তিগত ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করবেন না এবং যতক্ষণ পর্যন্ত না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত উপদেশ দিতে যাবেন না।
নিজের খেয়ে বনের মোষ তাড়াতে যাবেন না।

১১. সবাইকে সম্মান দিতে শিখুন হোক সে রিক্সাওয়ালা কিংবা আপনার অফিসের বস।

১২. কারো বেতন - চাকরি - ব্যবসা এসব নিয়ে সরাসরি প্রশ্ন করবেন না।

১৩. কেউ পাসওয়ার্ড দেওয়ার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন।

১৪. কেউ ন্যূনতম সাহায্য করলে তাকে ধন্যবাদ দিতে শিখুন।

১৫. কারো কাছ থেকে কোনো কিছুতে উপকৃত হলে তার যথাযথ মূল্যায়ন করুন।

১৬. বন্ধুত্বের উপর সবসময় বড় আবদারের আশা করে থাকবেন না।

১৭. সবসময় কোনো কিছু ফ্রি - তে পাওয়ার আশায় থাকবেন না।

১৮. কারো দোষ জানা থাকলে তা গোপন রাখুন।
অপপ্রচার করবেন না।

১৯. কারো কোনো কিছু নিয়ে হিংসা করবেন না।
নিজে চেষ্টা করুন।
হয়তো আপনিও পারবেন।

২০. ছোট-বড় সবার সাথে ভালো ব্যাবহার করুন।

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে, সতর্ক হতে হবে:ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়...
06/04/2022

ইফতারের পর হার্ট এটাক বাড়ছে, সতর্ক হতে হবে:
ইফতারের পর হাসপাতালে হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ভর্তি হওয়ার হার অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।অনেকে হার্ট এটাকের ব্যাথা কে ভুল করে এসিডিটির পেইন মনে করে এন্টাসিড বা ইনো খেয়ে আরো বেশী অসুস্থ হয়ে বা তীব্র বুকের ব্যাথা নিয়ে রমজান মাসে সন্ধ্যা বেলা ইফতারির পর চিকিৎসক এর চেম্বারে বা হসপিটালের ইমারজেন্সী বিভাগে চলে আসেন। ইসিজি করার পর প্রতীয়মান হয় যে উনার হার্ট এটাক হয়েছে এবং ততক্ষণে জটিলতা বেড়ে যায়।
যেকোনো ভারী খাবার দাবারের পর হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায়। প্রচুর খাবার একসাথে গেলে সেগুলোকে সামাল দেয়ার জন্য পাকস্থলীকে তার কাজ অনেক বেশি বাড়িয়ে দিতে হয়। বেশি কাজ মানেই বেশি শক্তি। এই অতিরিক্ত শক্তির জন্য তার রক্তও দরকার হয় বেশি। কিন্তু এই রক্ত সে পাবে কই?
পাকস্থলীর মোটামোটি কাছের প্রতিবেশী যেহেতু হার্ট, তখন হার্টকে স্যাক্রিফায়েস করতে হয় বেশ খানিকটা রক্ত। আর ঠিক তখনই ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা।
রোজায় সারাদিন না খেয়ে আমরা স্বাভাবিকভাবেই বেশ ক্ষুধার্ত থাকি। ব্রেইন বারবার সিগনাল পাঠাতে থাকে - খাবার দাও, খাবার দাও।
টেবিলে সাজানো সুস্বাদু সব খাবার আর ব্রেইনের সিগনালের ফাঁদে আমরা খুব সহজেই ধরা পড়ে যাই। গোগ্রাসে প্রচুর খাবার গিলতে থাকি।
তারপর আমাদের অজান্তেই শরীরের মধ্যে চলতে থাকে আন্তঃপ্রতিবেশী রক্ত আদান-প্রদান। কখনো কখনো হজম প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করতে শরীরের বিভিন্ন অর্গান বা অংগ থেকে পাকস্থলী বা স্টম্যাক এর দিকে রক্তের ডাইভারসন হয়, এর মাঝে হৃদপিন্ড বা হার্ট অন্যতম যেখানে রক্ত চলাচলে স্বল্পতা ঘটে।ফলশ্রুতিতে ভারী খাবার দাবারের ২ ঘন্টার মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায় প্রায় চারগুণ।
তাই, ইফতারে খাবার কম খান। দরকার হলে অল্প অল্প করে ২/৩ বারে খান।
নিজের স্বজনদের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখুন।

Address

House No-1, Road-3, Block-C, Mirpur-1, Dhaka
Dhaka
1216

Opening Hours

Monday 09:00 - 00:30
Tuesday 09:00 - 00:30
Wednesday 09:00 - 00:30
Thursday 09:00 - 00:30
Friday 09:00 - 00:30
Saturday 09:00 - 00:30
Sunday 09:00 - 00:30

Telephone

+8801880772048

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DESH Pharma-দেশ ফার্মা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to DESH Pharma-দেশ ফার্মা:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram