Biomed Online Pharmacy

Biomed Online Pharmacy Biomed is Bangladesh’s premier marketplace where users can find medicines and health care product.

ভাইরাল জ্বর নিয়ে কিছু তথ্য:১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°F  আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে প...
19/07/2025

ভাইরাল জ্বর নিয়ে কিছু তথ্য:

১. যেকোনো ভাইরাস জ্বর ৩ থেকে ৫দিন টানা ১০২/১০৩°F আসতে পারে এবং কমলে, ১০১ এর নিচে নাও নামতে পারে। কাজেই জ্বর শুরু হওয়ার পরের বেলাতেই বা পরের দিন জ্বর কেনো কমছে না, অস্থির হওয়া যাবে না।

২. একদিনে জ্বর কমিয়ে দেয়ার কোনো মেডিসিন বা ম্যাজিক ডাক্তারদের জানা নাই। ভাইরাস জ্বরে এন্টিবায়োটিক কোনো কাজে লাগে না যদি না কোন ইনফেকশনের সোর্স পাওয়া যায় যা অনেকসময় প্রকাশ পেতে ৩ দিনও লেগে যায়।

৩. জ্বর হলে বাচ্চা খাওয়াদাওয়া ছেড়ে দিবে, বড়রাও দেয়। এই অরুচির প্রাথমিক কোনো চিকিৎসা নাই। সবার মতো আপনাকেও বুঝিয়ে শুনিয়ে অল্প অল্প করে পানি তরল জাউ স্যুপ শরবত বা বাচ্চা যেটা খেতে চায় (এমন কিছু দিবেন না যা আবার বমি, পাতলা পায়খানা ঘটায়) তাই খাওয়াবেন। প্রস্রাব যেন অন্তত ২৪ ঘন্টায় ৪ বার হয়। মুখে একদমই খেতে না পারলে, প্রস্রাব কমে গেলে, বমি বন্ধ না হলে বা খিঁচুনি হলে বাচ্চাকে হাসপাতালে নিয়ে যাবেন।

৪. হালকা জ্বরে (১০০ থেকে ১০২°F) গা মুছে দিবেন, মুখে ঔষধ খাওয়াবেন। একবার ঔষধ খাওয়ানোর পর আবার সিরাপ দিতে অন্তত ৪/৬ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে। আর সাপোসিটারী দিতে হলে অন্তত ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে হবে।

৫. বেশী জ্বরে (১০২° F এর উপরে গেলে) তাড়াতাড়ি জ্বর কমানোর প্রয়োজন হলে সাপোসিটার ব্যবহার করতে পারেন (যদিও এটা বাচ্চাদের জন্য অস্বস্তিকর), এতে জ্বর হয়তো সাময়িকভাবে ১০২ এর নিচে নামতে পারে তবে পুরোপুরি যাওয়ার সম্ভাবনা কমই ১ম তিনদিনের মধ্যে। একটা সাপোসিটারী দেয়ার ৮ ঘন্টার মধ্যে আরেকটা সাপোসিটারী দিতে পারবেন না। তবে ৪/৬ ঘন্টা পর সিরাপ দিতে পারেন।

৫. জ্বরের ঔষধ ডাবল ডোজে বা ঘন ঘন খাওয়ালে, এন্টিবায়োটিক দিলেই জ্বর ভালো হয়ে যাবে এমন না। ভাইরাসের পরিমানের উপর, কতদিন এরা এক্টিভ থাকে তার উপর জ্বরের স্থায়ীত্ব নির্ভর করে।

৬. জ্বরের ঔষধ ঘন ঘন খাওয়ানোর চেয়ে বাচ্চার যত্ন নিন, ভেজা গামছা বা সুতি কাপড় দিয়ে গা মুছে দিন, গরম ও নরম খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন, সবচেয়ে বড় কথা বাচ্চাকে বিশ্রাম নিতে দিন। ভালো ঘুমাতে দিন, ঘুমের মধ্যে জ্বর থাকলেও তাকে ঘুম ভাঙিয়ে জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর দরকার নাই।

৭. থার্মোমিটার দিয়ে মেপে জ্বর ১০০ বা বেশী পেলেই জ্বরের ঔষধ খাওয়াবেন। গায়ে হাত দিয়ে গরম লাগা, জ্বর ৯৮, ৯৯°; জ্বরের আগে শীত শীতভাব, অস্থির হওয়া ইত্যাদি জ্বরের ঔষধ খাওয়ানোর কোন কারণ হতে পারে না।

(Collected)

এখানে প্রয়োজনীয় সবধরনের সার্জিকাল সামগ্রী পাচ্ছেন সঠিক মূল্যে!✅ পালস অক্সিমিটার, হট ওয়াটার ব্যাগ✅ জেন্টাল বর্ডার, সেল্ফ ...
19/05/2025

এখানে প্রয়োজনীয় সবধরনের সার্জিকাল সামগ্রী পাচ্ছেন সঠিক মূল্যে!

✅ পালস অক্সিমিটার, হট ওয়াটার ব্যাগ
✅ জেন্টাল বর্ডার, সেল্ফ ক্যাথেটার
✅ মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার
✅ ড্রেসিং সেট, সুই ও সিরিঞ্জ, স্টেরাইল IV ক্যানোলা সেট
✅ ব্লাড প্রেসার মেশিন, থার্মোমিটার
✅ অক্সিজেন মেশিন ও ওজন মাপার মেশিন
✅ মাইক্রোপোর, স্টেরাইল গজ, সার্জিকাল প্যাড

প্রয়োজনে অনলাইন ডেলিভারীর জন্য অনুগ্রহ করে
কল দিন: ১৬৫৭২, ০১৮৮২১৫৫৫৫৫

🎉শুভ নববর্ষ ১৪৩২! ❤️বাংলা নতুন বছরের নতুন আনন্দে BIODERMA দিচ্ছে “বৈশাখী আনন্দ উপহার”!আজ থেকেই ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) প...
13/04/2025

🎉
শুভ নববর্ষ ১৪৩২! ❤️
বাংলা নতুন বছরের নতুন আনন্দে BIODERMA দিচ্ছে “বৈশাখী আনন্দ উপহার”!

আজ থেকেই ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) পর্যন্ত —
মাত্র ১৪৩২ টাকা বা তার বেশি মূল্যের যেকোনো BIODERMA পণ্য ক্রয় করলেই আপনি পাচ্ছেন বিশেষ বৈশাখী উপহার!
তাই দেরি না করে আজই ঘরে বসেই অনলাইনে অর্ডার করুন 🛒✨

রঙে রঙে বৈশাখ, ত্বকে থাকুক BIODERMA-র দীপ্তি ও প্রশান্তি!
অফারটি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট সময়ের জন্য প্রযোজ্য।

সংগ্রহ করুন আপনার প্রিয় BIODERMA পণ্য আর উপভোগ করুন নতুন বছরের স্পেশাল সারপ্রাইজ! 🧡

Eid Mubarak 🌙
05/04/2025

Eid Mubarak 🌙

ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের (হারবাল ডিভিশন) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম মোসাদ্দেক হোসেনকে সভাপ...
25/03/2025

ইউনিমেড ইউনিহেলথ ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডের (হারবাল ডিভিশন) চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম মোসাদ্দেক হোসেনকে সভাপতি এবং দি একমি ল্যাবরেটরিজ লিমিটেডের অতিরিক্ত উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ হাসিবুর রহমানকে সাধারণ সম্পাদক ঘোষণার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ হারবাল প্রোডাক্টস ম্যানুফ্যাকচারিং এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সোমবার (২৪ মার্চ) রাজধানীর বীর উত্তম মীর শওকত সড়কে অবস্থিত বাংলাদেশ ঔষধ শিল্প সমিতি অফিসে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের মাধ্যমে নতুন কমিটির যাত্রা শুরু হয়। ১৭ সদস্য বিশিষ্ট কমিটিতে সিনিয়র সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন ইনসেপ্টা হারবাল ও নিউট্রিকেয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল মুক্তাদির ও সহ-সভাপতি হিসেবে আছেন রেনাটা পিএলসি (হারবাল ডিভিশন)-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ কায়সার কবির এবং মডার্ন হারবাল ফুড লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডাঃ আলমগীর মতি।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন- এসবি ল্যাবরেটরিজের শিবব্রত রায় (যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক), টোটাল হারবাল ও নিউট্রাসিউটিক্যালসের মুন্সী দারুল ইসলাম (সাংগঠনিক সম্পাদক), এলিয়েন ফার্মার (হারবাল ডিভিশন) সুকুমার বিশ্বাস (কোষাধ্যক্ষ), স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি’র তপন চৌধুরী (কার্যনির্বাহী সদস্য), ড্রাগ ইন্টারন্যাশনালের এম এ হায়দার হোসেন (কার্যনির্বাহী সদস্য), হামদার্দ ল্যাবরেটরিজের সাইফুদ্দিন মুরাদ (কার্যনির্বাহী সদস্য), পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালসের ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান (কার্যনির্বাহী সদস্য), মিরকোনিউট্রিকেয়ারের মোঃ মিজানুর রহমান (কার্যনির্বাহী সদস্য), ডিপলেড হারবাল ও নিউট্রাসিউটিক্যালসের হাবিবুর রহমান (কার্যনির্বাহী সদস্য), দি ইবনে সিনা ন্যাচারাল মেডিসিন লিমিটেডের কাজী হারুন-অর-রশিদ (কার্যনির্বাহী সদস্য), লিড হারবাল এন্ড নিউট্রাসিউটিক্যালসের মোঃ নুরুল হোসেন (কার্য-নির্বাহী সদস্য) এবং মার্কো ইউনানী ফার্মা’র ডাঃ আনোয়ার মুশতাক (কার্যনির্বাহী সদস্য)।

বিশ্ব নারীদিবসে আমরা নারীর স্বাস্থ্য নিয়ে অকপটে কথা বলতে চাই। অন্তত ১২ ধরনের রোগ আছে, যা শুধু নারীকে আক্রান্ত করে। বাংলা...
08/03/2025

বিশ্ব নারীদিবসে আমরা নারীর স্বাস্থ্য নিয়ে অকপটে কথা বলতে চাই।

অন্তত ১২ ধরনের রোগ আছে, যা শুধু নারীকে আক্রান্ত করে। বাংলাদেশে আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৪ কোটি ৩৫ লাখ। সে ক্ষেত্রে আমাদের দেশে তিনটি রোগে আক্রান্ত নারীর হার বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে বেশি।
কিছু রোগ আছে পুরুষের হয় না, নারীর হয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, চিকিৎসা পাওয়ার ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছেন তাঁরা। নারীর চিকিৎসা ও সুরক্ষায় পৃথকভাবে রাষ্ট্রীয় উদ্যোগও জরুরি।
বাংলাদেশের স্বাস্থ্যবিষয়ক তথ্য–উপাত্ত ও যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটলের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের (আইএইচএমই) পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। দেড় দশকের বেশি সময় ধরে বৈশ্বিক রোগতাত্ত্বিক পরিস্থিতি নজরদারি ও বিশ্লেষণ করছে আইএইচএমই। তাদের প্রকাশিত গবেষণার তথ্য থেকে বাংলাদেশের নারী স্বাস্থ্যবিষয়ক পরিসংখ্যান পর্যালোচনা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত স্বাস্থ্য খাত সংস্কার কমিশনের সদস্য ও আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআরবি) বিজ্ঞানী আহমেদ এহসানূর রহমান।

পর্যালোচনায় দেখা গেছে, শুধু নারীর হয়, এমন ১২ ধরনের রোগে আক্রান্তের অনুমিত সংখ্যা ৪ কোটি ৩৫ লাখের কিছু বেশি। এসব রোগে প্রতিবছর আনুমানিক ৮ হাজার ৬৫০ নারীর মৃত্যু হয়। কিছু রোগ নারীকে দুর্বল ও বিপর্যস্ত করে। বিপুলসংখ্যক নারী অসুস্থ থাকার কারণে তাঁদের জীবন থেকে বিপুল কর্মঘণ্টা ক্ষতিগ্রস্থ হয়।
আহমেদ এহসানূর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, কিছু রোগ একান্তভাবে নারীর। তাতে শুধু নারীরাই ভোগেন, কিন্তু তা নিয়ে সমাজে বা রাষ্ট্রে আলোচনা কম হয়। গবেষণাও কম। তথ্য পাওয়া কঠিন। এসব রোগে আক্রান্ত নারীদের নিয়ে জাতীয় জরিপ ও গবেষণা হলে পরিস্থিতির ভয়াবহতা সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া সম্ভব হতো।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের স্বাস্থ্য বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী, দেশের জনসংখ্যা ১৭ কোটি ১০ লাখ।
এর অর্ধেকের বেশি নারী। দেশে নারীর স্বাস্থ্যের বিষয়টি মাতৃ ও প্রজননস্বাস্থ্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে আছে। মাতৃস্বাস্থ্য ও প্রজননস্বাস্থ্যের বাইরেও নারীর ভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যচাহিদা রয়েছে। গবেষণা, ওষুধের ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল বা চিকিৎসা বিধিমালা তৈরির ক্ষেত্রে নারীস্বাস্থ্যকে কম গুরুত্ব দেওয়ার অভিযোগ আছে।
অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন হক বলেন, ‘মাতৃ বা প্রজননস্বাস্থ্যের মধ্যে আটকে না থেকে আমরা নারীর সামগ্রিক স্বাস্থ্যের ওপর জোর দিচ্ছি। স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে কোথায় নারী–পুরুষে বৈষম্য হয়, তা বের করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবার প্রাপ্যতা ও ব্যবস্থাপনা নারীর জন্য সহজ করতে হবে। অসংক্রামক রোগ থেকে নারীকে সুরক্ষা দেওয়ার জোরদার পদক্ষেপ নিতে হবে। কমিশনের কাছে নারীর স্বাস্থ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’
যে রোগ শুধুই নারীর
এমন ধারণা আছে, রোগ নারী–পুরুষ, ধনী–দরিদ্র, জাতি–ধর্ম চেনে না বা মানে না। তবে কিছু রোগ আছে শুধু পুরুষের হয়, যেমন প্রোস্টেট ক্যানসার। এমন অনেক রোগ বা শারীরিক সমস্যা আছে, যা শুধু নারীর হয়।
শুধু নারীর হয় এমন রোগ বা সমস্যার তালিকায় আছে মাসিক–পূর্ব শারীরিক ও মানসিক উপসর্গ, জরায়ুমুখ ক্যানসার, জরায়ু ক্যানসার, ডিম্বাশয়ের ক্যানসার, জননাঙ্গ বের হয়ে আসা, বন্ধ্যত্ব, জরায়ুস্তরের প্রদাহ (এন্ডোমেট্রিওসিস), ডিম্বাশয়ে গোটা, জরায়ুতে গোটা, টার্নান উপসর্গ (জিনজনিত সমস্যা), জরায়ু ও জরায়ুমুখে নির্বিরোধ ক্যানসার। এ ছাড়া আছে আরও কিছু স্ত্রীরোগ (যোনিপ্রদাহ, জরায়ুমুখের কোষের অস্বাভাবিকতা, শ্রোণি অঞ্চলে প্রদাহ)।
ইনস্টিটিউট ফর হেলথ মেট্রিক্স অ্যান্ড ইভালুয়েশনের পর্যালোচনায় দেখা যায়, বৈশ্বিকভাবে নারীদের ১০ ধরনের রোগ বেশি। শীর্ষ এই রোগের তালিকায় আছে (বেশি থেকে কম) স্তন ক্যানসার, মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথা বা লো ব্যাকপেইন, আয়রনস্বল্পতা, বিষণ্নতা, আলঝেইমারসসহ অন্যান্য ভুলে যাওয়া রোগ, মাথার যন্ত্রণা, উদ্বেগ, বিভিন্ন ধরনের হাড়–পেশির রোগ, অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও ঘাড়ের ব্যথা।
দেখা যাচ্ছে, বৈশ্বিকভাবে ১ লাখ নারীর মধ্যে ৪৫৫ জন মেরুদণ্ডের নিচের দিকে ব্যথায় আক্রান্ত। বাংলাদেশে ১ লাখ নারীর মধ্যে ৫৭৫ জনের এ রোগ আছে, অর্থাৎ বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে ১২০ জন বেশি।
সারা বিশ্বে প্রতি লাখ নারীর মধ্যে বিষণ্নতায় ভোগেন ৩০৭ জন। বাংলাদেশে বিষণ্নতায় আক্রান্ত প্রতি লাখে ৪৮৮ জন। বিশ্বে প্রতি লাখ নারীর মধ্যে হাড় ও পেশির নানা ধরনের রোগে আক্রান্ত ২৪৩ জন, বাংলাদেশে ভুগছেন ৫২১ জন, অর্থাৎ এই তিন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের পরিস্থিতি বৈশ্বিক গড়ের চেয়ে খারাপ।
আলঝেইমারসসহ অন্যান্য ভুলে যাওয়া রোগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের নারীদের অবস্থা ভালো বলা যায়। দেখা যাচ্ছে, এসব রোগে বৈশ্বিকভাবে ১ লাখে ২৮৯ জন নারী আক্রান্ত। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তা ২৫ জন।
শীর্ষ ১০টি রোগের বাইরে মাতৃস্বাস্থ্য–সংশ্লিষ্ট কিছু সমস্যা আছে। সন্তানধারণ ও সন্তান জন্ম দিতে গিয়ে অনেক নারী স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়েন। এর মধ্যে আছে রক্তক্ষরণ, উচ্চ রক্তচাপ, মানসিক রোগ, গর্ভপাত, গর্ভ নষ্ট, নানা ধরনের সংক্রমণ। পরিসংখ্যান বলছে, প্রতিবছর প্রায় ২০ লাখ নারী এসব সমস্যায় পড়েন। এতে বছরে চার হাজারের বেশি মায়ের মৃত্যু হয়।
পদক্ষেপ জরুরি
নারীর স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের আলোচনায় প্রথমেই নারীর প্রতি বৈষম্য কমানোর বিষয়টি সামনে চলে আসে। এ বৈষম্য দূর করতে রাষ্ট্রীয় নানা উদ্যোগ নিতে হবে।
স্বাস্থ্য খাত সংস্কারবিষয়ক কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সায়েবা আক্তার প্রথম আলোকে বলেন, ‘নারীস্বাস্থ্যের উন্নতিতে নীতি, জনবল খুবই জরুরি। নারীর জন্য একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল বা ইনস্টিটিউট তৈরি করা জরুরি। থাকতে পারে গবেষণাকেন্দ্র। সেভাবেই আমাদের চিন্তা করতে হবে।’

24/02/2025

ঋতু পরিবর্তনজনিত সর্দি-কাশির প্রকোপ বেড়ে গেছে :

ষড়ঋতুর দেশ বাংলাদেশে পৌষ ও মাঘের শীতের বিদায়ের সময় হলো। শুরু হয়েছে ফাগুনের মৃদু উষ্ণতা। সব মিলিয়ে প্রকৃতিতে শীত ও গরমজনিত মিশ্র আবহাওয়া এখন। রাত থেকে সকালে-শীতের পরশ থাকলেও দুপুরের দিকে গরমের আঁচ ছড়ায়। ঋতু পরিবর্তনের এ সময় ঘরে ঘরে হাঁচি-কাশি, সর্দি ও মৌসুমি জ্বর হচ্ছে অনেকের। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক, শ্বাসকষ্টজনিত রোগী এবং যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের বেশি ভোগান্তি। সর্দি লাগলে অনেক সময় কানে ব্যথা করে এবং নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে। ফলে সমস্যা আরো গুরুতর। বুকে ও গলায় ব্যথা দেখা দেয়। অতিরিক্ত কাশিতে ঘুমের ব্যঘাত ঘটে। কাশির সঙ্গে কফ ও রক্তও বের হতে পারে অনেক সময়।
চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা বলেন, মৌসুম পরিবর্তনের এ সময় জ্বর, কাশি-সর্দির প্রবণতা বেড়ে যাওয়া নতুন কিছু নয়। প্রতিবছরই এমন হয়। তবে এখন বদলে গেছে প্রেক্ষাপট। করোনাভাইরাস মহামারির পর্যায়ে না থাকলেও ভাইরাসটির প্রকোপ রয়ে গেছে। ফলে জ্বর-কাশি মানেই বিভীষিকা। ওদিকে ডেঙ্গুর মৌসুম না হলেও আক্রান্ত হওয়া ও মৃত্যু থেমে নেই। আর ফ্লু তো দেশের সুপরিচিত সমস্যা। তাই এ সময় জ্বরজারি হতে রেহাই পেতে প্রয়োজনীয় সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে ।

সংক্রমণ ছড়ায় কীভাবে ?
সাধারণ সর্দি-কাশি মূলত ভাইরাসজনিত সংক্রমণের কারণে হয়। সাধারণত রাইনোভাইরাস ও অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসগুলোর সংক্রমণ থেকে হয় এটি। সংক্রমণ মূলত যেসব উপায়ে ছড়ায় তা হলো, হাঁচি-কাশির মাধ্যমে বাতাসে ছড়ানো ভাইরাসে, সংক্রমিত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে, দূষিত বায়ুতে, দূষিত জায়গায় হাত দিয়ে পরে সেই হাত নাক বা মুখে লাগালে। ভাইরাসের সঙ্গে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণও হতে পারে।

লক্ষণ
* নাক দিয়ে পানি পড়া।
* নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। হাঁচি, বিশেষ করে সকালে।
* গলাব্যথা বা গলা শুকিয়ে যাওয়া।
* চোখ লাল হয়ে যাওয়া বা পানি ঝরা।
* ক্লান্তি ও দুর্বলতা অনুভব করা।

চিকিৎসা ও প্রতিকার
ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশির চিকিৎসা
কারণ ও লক্ষণে পার্থক্য থাকলেও ফ্লু ও সাধারণ সর্দি-কাশির চিকিৎসা প্রায় কাছাকাছি।

ঘরোয়া চিকিৎসা
বিশ্রাম নিন ও পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমান। শরীর উষ্ণ রাখুন। প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন।পানির পাশাপাশি তরল খাবারও উপকারী। যেমন- ফলের জুস, চিড়া পানি, ডাবের পানি, স্যুপ, ইত্যাদি। পানিশূন্যতা এড়াতে এমন পরিমাণে তরল খাওয়া উচিত যেন প্রস্রাবের রঙ স্বচ্ছ অথবা হালকা হলুদ হয়।গলা ব্যথা উপশমের জন্য লবণ মিশিয়ে কুসুম গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করুন।তবে ছোট শিশুরা ঠিকমতো গড়গড়া করতে পারে না বলে তাদের ক্ষেত্রে এই পরামর্শ প্রযোজ্য নয়।কাশি উপশমের জন্য মধু খেতে পারেন। এক বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের জন্য এই পরামর্শ প্রযোজ্য নয়।

ফ্লু ও সর্দি কাশির ওষুধ
সাধারণ সর্দি-কাশি সাধারণত কোনো ওষুধ ছাড়াই ৭–১০ দিনের মধ্যে সেরে যায়। ফ্লু-ও সাধারণত দুই সপ্তাহের মধ্যে আপনা-আপনি ঠিক হয়ে যায়। তবে লক্ষণ উপশমে কিছু ওষুধ ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন—

প্যারাসিটামল
জ্বর ও ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল সেবন করতে পারেন। তবে প্যারাসিটামল সেবন চলাকালে অন্য কোনো ব্যথার ওষুধ, কফ সিরাপ অথবা সর্দি-কাশির হারবাল ওষুধ সেবনের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এসবের অনেকগুলোতে প্যারাসিটামল থাকে। ফলে নিরাপদ মাত্রার চেয়ে অতিরিক্ত পরিমাণে প্যারাসিটামল সেবন করার ঝুঁকি থাকে।

নাক বন্ধের ড্রপ
এগুলোকে ‘ন্যাসাল ডিকনজেসট্যান্ট’ বলা হয়। নাক বন্ধ উপশমে এসব ড্রপ ব্যবহার করা যায়। তবে টানা ১ সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করবেন না, তাতে নাক বন্ধের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। ১ সপ্তাহেও উন্নতি না হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন। ৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের এসব ড্রপ দিবেন না। ডাক্তারের পরামর্শে ৬–১২ বছর বয়সী শিশুদের এই ধরনের ড্রপ দেওয়া যেতে পারে, সেক্ষেত্রেও সাধারণত পাঁচ দিনের বেশি দেওয়া হয় না।

কফ সিরাপ
কাশি বেশি হলে সর্দি-কাশির ওষুধ বা কফ সিরাপ ব্যবহার করা যেতে পারে।

অ্যান্টিহিস্টামিন
নাক থেকে পানি পড়া এবং হাঁচি কমানোর জন্য ডাক্তার এই ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দিতে পারেন। এগুলো কারও কারও কাছে ‘অ্যালার্জির ওষুধ’ হিসেবেও পরিচিত।

অ্যান্টিভাইরাল
সাধারণত ফ্লু-এর চিকিৎসায় বিশেষ কোনো ওষুধের দরকার হয় না। তবে যাদের ফ্লু-এর তীব্র লক্ষণ দেখা দেয় এবং জটিলতায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তারা ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিভাইরাল ওষুধ সেবন করতে পারেন। তবে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন ছাড়া শিশুদের কোনো ধরনের ওষুধ দিবেন না।
১৮ বছরের কম বয়সী শিশুদের ফ্লু হয়েছে বলে সন্দেহ হলে তাদের অ্যাসপিরিন ও স্যালিসাইলেট যুক্ত সব ধরনের ওষুধ দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। স্যালিসাইলেট যুক্ত ওষুধের মধ্যে রয়েছে পিংক-বিসমল, পেপ্টো, পেপ্টোফিট ও পেপ্টোসিড জাতীয় পেট খারাপের ওষুধ।

অ্যান্টিবায়োটিক কেন নয়?
সর্দি-কাশি ও ফ্লু-এর চিকিৎসায় অ্যান্টিবায়োটিক কার্যকর নয়। কারণ সর্দি-কাশি ও ফ্লু ভাইরাস বাহিত রোগ। আর অ্যান্টিবায়োটিক ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে, ভাইরাসের বিরুদ্ধে নয়। তাই অযথা অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করলে অন্যান্য জটিলতা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

সতর্কতা ও কখন চিকিৎসক দেখাবেন
* জ্বর ১০২ ডিগ্রি বা এর বেশি হলে ও তিন দিনের বেশি থাকলে।
* শ্বাসকষ্ট বা বুকব্যথা অনুভব করলে।
* ঘন হলুদ বা সবুজ কফ বের হলে।
* শিশু ও বয়স্কদের ক্ষেত্রে দীর্ঘস্থায়ী কাশিতে।
* যদি উপসর্গ ৭-১০ দিনের বেশি স্থায়ী হয়, শ্বাসকষ্ট বা উচ্চমাত্রায় জ্বর দেখা দেয়, তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

প্রতিরোধ
* হাত পরিষ্কার রাখুন, সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।
* আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে দূরে থাকুন।
* পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পুষ্টিকর খাবার খান।
* হাঁচি-কাশির সময় রুমাল বা কনুই দিয়ে মুখ ঢেকে রাখুন।
* অ্যালার্জিজাতীয় জিনিস থেকে দূরে থাকুন।

সর্দি, কাশির মতো সমস্যার ফাঁদে পড়ার পর কিছু খাবার খাওয়া একবারেই উচিত নয়। জেনে নিন সেগুলো কী কী -

মিষ্টি
অনেকেই মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন। এমনকি প্রতিদিনই একটু হলেও মিষ্টি খান। তবে যদি এখন আপনি সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত হন তাহলে মিষ্টি এড়িয়ে চলুন। সর্দি-কাশির সময় মিষ্টি খেলে দেহে প্রদাহ বাড়ে। ফলে ইমিউনিটি কমে যায়। দেহে প্রভাব বিস্তার করে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। সমস্যা থেকে সেরে উঠতে অনেকটা সময় লেগে যায়।

কফি
সর্দি, কাশি হলে অনেকেই শরীর গরম করতে বারবার কফি পান করেন। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন এটিই নাকি ভুল। কফিতে রয়েছে ক্যাফিন নামক একটি উপাদান। আর এই উপাদান শরীরে প্রদাহ বাড়ায়। ফলে সর্দি-কাশি কমার বদলে আরও বেড়ে যায়।

কাঁচালবণ
অনেকেই ভাতের সঙ্গে কাঁচা লবণ খান। এতে নানান শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। এছাড়া কাঁচা লবণ খেলে শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা এক ধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। ফলে শরীর বেশি পরিমাণে পানি ধরে রাখে। ফলে সর্দি-কাশির প্রকোপ আরও বেড়ে যায়।

ফাস্টফুড
বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করেন কমবেশি সবাই। তবে এই ধরনের খাবার নিয়মিত খেলে শরীরের শরীরে প্রদাহ বাড়তে পারে। যার ফলে দুর্বল হয়ে পড়ে ইমিউনিটি। প্রভাব বাড়ায় ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়া। যার দরুন সর্দি-কাশি থেকে সেরে উঠতে অনেকটা সময় লেগে যেতে পারে।

দুধ
দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার খেলে কাশি এবং সর্দির মতো শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মধ্যে শ্লেষ্মা নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে সর্দি-কাশি থেকে সেরে উঠতে সময় লাগে। তাই এসময় দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।

তাহলে কী খাবেন?
কাশি হলে সব ধরনের শাক, সবজি ও ফল খান। এসব প্রাকৃতিক খাবারে ভরপুর ভিটামিন সি রয়েছে। এসব খাবার খেলে দ্রুত ইমিউনিটি বাড়ে। ফলে দ্রুত সুস্থ হওয়া যায়। এর পাশাপাশি রোজ মাছ, মাংস, ডিম, সয়াবিনের মতো খাবার খান। এতে দেহে প্রোটিনের চাহিদা মিটে যাবে। একাধিক জটিল অসুখ দূরে থাকবে।

04/02/2025

🎗 বিশ্ব ক্যান্সার দিবস ২০২৫: বিনামূল্যে ক্যান্সার স্ক্রিনিং ক্যাম্পেইন 🎗
সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি এবং বায়োমেড ডায়াগনস্টিক, জেনারেল ও মলিকুলার ল্যাব-এর উদ্যোগে বিশেষ র‍্যালি ও ফ্রি ক্যান্সার স্ক্রিনিং প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়েছে।
🗓 তারিখ: ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
📍 স্থান: সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি ও বায়োমেড ডায়াগনস্টিক ল্যাব
⏰ সময়: সকাল ১০:০০টা - সন্ধ্যা ৬:০০টা
💉 বিনামূল্যে স্ক্রিনিং করা হবে:
✅ স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer)
✅ জরায়ুমুখ ক্যান্সার (Cervical Cancer)
✅ প্রোস্টেট ক্যান্সার (Prostate Cancer)
✅ কোলন ক্যান্সার (Colon Cancer)
🚶 বিশেষ র‍্যালি: ৪ ফেব্রুয়ারি, সকাল ৯:০০টা (শুরুর স্থান: সেলিমা ইনস্টিটিউট সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি )
🔎 কেন স্ক্রিনিং জরুরি?
প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার শনাক্ত হলে চিকিৎসা সহজ হয় এবং সুস্থ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই নিজে আসুন, পরিবারকে আনুন, সুস্থ থাকুন!
📞 যোগাযোগ: 01989994552. Hotlie : 10661
🌐 ওয়েবসাইট: https://diagnostics.biomed.com.bd/
📢 সচেতনতা ছড়িয়ে দিন! শেয়ার করুন এই বার্তা!

🎗 বিশ্ব ক্যান্সার দিবস ২০২৫: বিনামূল্যে ক্যান্সার স্ক্রিনিং ক্যাম্পেইন 🎗সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সে...
04/02/2025

🎗 বিশ্ব ক্যান্সার দিবস ২০২৫: বিনামূল্যে ক্যান্সার স্ক্রিনিং ক্যাম্পেইন 🎗
সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি এবং বায়োমেড ডায়াগনস্টিক, জেনারেল ও মলিকুলার ল্যাব-এর উদ্যোগে বিশেষ র‍্যালি ও ফ্রি ক্যান্সার স্ক্রিনিং প্রোগ্রামের আয়োজন করা হয়েছে।
🗓 তারিখ: ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ - ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
📍 স্থান: সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি ও বায়োমেড ডায়াগনস্টিক ল্যাব
⏰ সময়: সকাল ১০:০০টা - সন্ধ্যা ৬:০০টা
💉 বিনামূল্যে স্ক্রিনিং করা হবে:
✅ স্তন ক্যান্সার (Breast Cancer)
✅ জরায়ুমুখ ক্যান্সার (Cervical Cancer)
✅ প্রোস্টেট ক্যান্সার (Prostate Cancer)
✅ কোলন ক্যান্সার (Colon Cancer)
🚶 বিশেষ র‍্যালি: ৪ ফেব্রুয়ারি, সকাল ৯:০০টা (শুরুর স্থান: সেলিমা ইনস্টিটিউট সেলিমা ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সার ইমিউনোথেরাপি ও সেলথেরাপি )
🔎 কেন স্ক্রিনিং জরুরি?
প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার শনাক্ত হলে চিকিৎসা সহজ হয় এবং সুস্থ থাকার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই নিজে আসুন, পরিবারকে আনুন, সুস্থ থাকুন!
📞 যোগাযোগ: 01989994552. Hotlie : 10661
🌐 ওয়েবসাইট: https://diagnostics.biomed.com.bd/
📢 সচেতনতা ছড়িয়ে দিন! শেয়ার করুন এই বার্তা!

24/12/2024
➡️➡️ আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ আমাদেরকে অর্ডার করবেন!! নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছে যাবে আপনার দরজায়।।            For Order Please C...
15/10/2024

➡️➡️ আপনার প্রয়োজনীয় ঔষধ আমাদেরকে অর্ডার করবেন!! নির্দিষ্ট সময়ে পৌঁছে যাবে আপনার দরজায়।।




For Order Please Call: +880 1882-155555
Hotline: 16572
Online Pharmacy

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসির তরুণ ছাত্র সাইফ উদ্দিন আহমেদ এবং শেখ আরেফিন রশিদ তাদের ল্যাব অফিসার দেলোয়ার হোসেনের...
06/10/2024

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসির তরুণ ছাত্র সাইফ উদ্দিন আহমেদ এবং শেখ আরেফিন রশিদ তাদের ল্যাব অফিসার দেলোয়ার হোসেনের সহায়তায় নিজস্ব ফর্মুলা উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রথম প্যারাসিটামল ইফারভেসেন্ট প্রস্তুত করেছেন ।

প্যারাসিটামল বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যানালজেসিক এবং অ্যান্টিপাইরেটিক এজেন্টগুলির মধ্যে অন্যতম, এর ট্যাবলেট ফর্মুলেশন সর্বাধিক ব্যবহৃত ডোজেজ ফর্ম ।

কিন্তু প্রথাগত ট্যাবলেট ফর্মুলেশনের একমাত্র অপূর্ণতা হল এর কার্যকারিতা শুরু হয় দেরীতে , যা ৩০-৬০ মিনিট সময়ব্যাপী হয়ে থাকে।

সক্রিয় রোগী যারা অসুখের দ্রুত উপশম চান তাদের জন্য বিষয়টি উদ্বেগের।

প্যারাসিটামল ইফারভেসেন্ট (বুঁদবুঁদপূর্ণ ) ফর্মুলেশন তাই একটি গেম চেঞ্জার হিসেবে কাজ করবে ।

সম্পূর্ণ ট্যাবলেটটি ভেঙ্গে মিশে যেতে মাত্র ১ মিনিট সময় লাগে, এটির সক্রিয় ফার্মাসিউটিক্যাল উপাদান (API) ফিজি দ্রবণে মিশে যাবার জন্য মুক্ত হয় , যা পান করার পর শোষণের জন্য প্রস্তুত থাকে ।অথচ সাধারন প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খাবার পরে নূন্যতম ৩০ মিনিট সময় নেয়।

ইফারভেসেন্ট ফর্মুলা যাদের ট্যাবলেট গিলতে অসুবিধা হয়, যেমন শিশু এবং বয়স্ক ব্যক্তিদের জন্য কার্যকর ডোজেজ ফর্ম হিসাবে কাজ করতে পারে।

NSU Pharmacy students Saif Uddin Ahmed and Sheikh Arefin Rashid derived their own formula for making the first ever Paracetamol Effervescent preparation in Bangladesh, with the help of their lab officer Delwar Hussain.

Paracetamol is one of the most popular analgesic and antipyretic agents in Bangladesh, where the tablet formulation is the most used dosage form. But the only drawback of the traditional tablet formulation is its late onset of action, which ranges between 30-60 mins. This is a matter of concern for pro-active patients requiring quick recovery. Paracetamol effervescent formulation is therefore a game changer. It takes around 1 min for the full tablet to disintegrate, releasing its active pharmaceutical ingredient (API) to the fizzy solution, which is now ready to be absorbed upon drinking. Whereas for traditional tablet formulation, the tablet must disintegrate in the stomach following administration which usually takes around 30 minutes, before the API is ready for systemic absorption. Effervescent formulation can also serve as an effective dosage form for people who have difficulty swallowing tablets, such as childrens and elderly persons.

Address

Kalabaga

Opening Hours

Monday 08:00 - 22:00
Tuesday 08:00 - 22:00
Wednesday 08:00 - 22:00
Thursday 08:00 - 22:00
Friday 08:00 - 22:00
Saturday 08:00 - 22:00
Sunday 08:00 - 22:00

Telephone

+8801882155555

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Biomed Online Pharmacy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Biomed Online Pharmacy:

Share

About

বাংলাদেশ এর মানুষকে স্বাস্থ্য খাতে আরো উন্নত সেবার ব্রত নিয়ে বায়োমেড এর পথচলা শুরু করেছিল আজ থেকে ৯ বছর আগে। সময়ের চাহিদার আলোকে বায়োমেড ২০১৬ থেকে তাদের অনলাইন কার্যক্রম শুরু করে। বায়োমেড বিশ্বাস করে মানসম্পন্ন ঔষুধ ও স্বাস্থ্যগত সঠিক পণ্য পাওয়া মানুষের অন্যান্য মৈলিক চাহিদার মতোই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তারই ধারাবাহিকতায় বায়োমেড অনলাইন মানসম্পন্ন ঔষুধ ও স্বাস্থ্যগত পণ্য নিয়ে গ্রাহক এর নিকট পৌঁছে যাচ্ছে খুবই দ্রুত সময়ে। বায়োমেড এবং বায়োমেড অনলাইন বিশ্বাস করে পণ্য বিক্রয় নয় সেবা প্রদানই আমাদের মূল লক্ষ্য। গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ ব্যবস্থা কে আরো অধিক গতিশীল করতে আমরা চালু করেছি ১৬৫৭২ [ হট লাইন ]

এই মুহুর্তে ঢাকা, চিটাগং সহ দেশের সব কয়টি বিভাগীয় শহর এবং জেলা শহরে আছে আমাদের হোম ডেলিভারি সার্ভিস, প্রোডাক্ট হাতে পেয়ে পেমেন্ট করার সুবিধা. এছাড়া আপনি আপনার সুবিধা মতো কুরিয়ারের সার্ভিস এর মাধ্যমে ডেলিভারি নিতে পারবেন, আর পেমেন্ট করবেন বিকাশে.

আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ!