FitnessFellow

FitnessFellow 100% Authentic products are available in reasonable price. Sale guarantee and all the products are d

24/07/2022

“ভূড়ি বিহীন পুরুষ এ যেন এক দূর্লভ এবং দূষ্পাপ্য সুন্নত”

-শারিরিক ভাবে ফিট থাকতে কেন জীম বা ডায়েট করতে হবে? আর এটা কি শরিয়ত সম্মত?

-ফিট থাকতে আপনি চাইলে যে কোন জায়গাতেই ব্যায়াম করতে পারেন। এবং শারীরিকভাবে ফিট থাকার জন্য জীম করা অবশ্যই শরিয়ত সম্মত।

-শরিয়তসম্মত বুঝলাম কিন্তু এটার দ্বারা নবী (স.) একটা সুন্নত ও জিন্দা হয়! কিভাবে?

-দেখুন নবী (স.) এর ভূড়ি বিহীন সুঠাম শক্তিশালী পুরুষ ছিলেন। এবং বিভিন্ন হাদীসের দ্বারা প্রমানীত যে তিনি পুরুষের পেট (ভূড়ি) সামনে বেড়ে যাওয়া অপছন্দ করতেন। সুতরাং ব্যায়াম করার দ্বারা ভূড়ি বিহীন পুরুষ হওয়ার দ্বারা একটি সুন্নত জিন্দা করা হচ্ছে।

-নবী (স.) কিভাবে ডায়েট করতেন?

-ডায়েট করা তো নবী (স.) এর শক্তিশালী সুন্নত। কারন তিনি তার পূরা জীবনেও কখনোই পুরো পেট ভরে খাবার খান নি। পেটের ৩ভাগের ১ভাগ খাবার, ১ভাগ পানি, বাকি ১ভাগ খালি রাখতেন। খাবার থাকা সত্বেও যেটা অপ্রয়োজনীয় সেটা এড়িয়ে যেতেন। এটাকেই বর্তমানে আমারা ডায়েট বলে থাকি। অপ্রয়োজনীয় ও অস্বাস্থ্যকর খাবার এড়িয়ে যাচ্ছি এবং শুধুমাত্র যেটা আমাদের শরীরের জন্য প্রয়োজন সেটাই গ্রহন করছি এটার দ্বারা নবী (স.) একটা সুন্নত ও জিন্দা করা হচ্ছে না?
-জ্বি ভাই বুঝতে পারছি। আমি এই প্রশ্নটা অনেককেই করেছি কিন্তু কেউই আপনার মত বুঝাতে পারেনি। ধন্যবাদ ভাই। আমাকে সঠিকটা বুঝানোর কারনে।

#পেটের_চর্বি_কমানোর_সহজ_উপায়:-

শরীরের এই বাড়তি মেদ কিভাবে দূর করা যায় তার কয়েকটি সহজ উপায় পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হলো:
🌸. প্রতিদিনের সকালটা শুরু হোক লেবুর সরবত দিয়ে। এই পদ্ধতি পেটের মেদ কমানোর সবচেয়ে কার্যকরী ১টি উপায়। ১ গ্লাস হালকা গরম পানিতে লেবু চিপে সরবত করে সঙ্গে একটু লবণ মিশিয়ে নিন। ইচ্ছে হলে একটু মধুও মিশিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু চিনি মিশাবেন না। প্রতিদিন সকালে পানীয়টি পান করুন। এই পানীয় আপনার বিপাক প্রক্রিয়া বাড়িয়ে পেটের মেদ কমাতে সাহায্য করবে।

🌸. সাদা ভাত কম খান অথবা কিছুদিনের জন্য ছেড়ে দিন সাদা চালের ভাত খাওয়া। সাদা চালের ভাতের বদলে বিভিন্ন গম জাতীয় শস্য যুক্ত করে নিন আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায়। তাছাড়া লাল চালের ভাত, গমের রুটি, ওটস, অন্যান্য শস্য যুক্ত করে নিতে পারেন।

🌸৩. চিনি জাতীয় খাবার থেকে দূরেই থাকুন অর্থাৎ চিনিকে না বলুন। এছাড়া মিষ্টি জাতীয় খাবার যেমন মিষ্টি, চকলেট, আইসক্রিম, ফিরনী, সেমাই ইত্যাদি থেকে কিছুদিনের জন্য বিদায় নিয়ে নিন।

🌸 উচ্চ তেলযুক্ত খাবার এবং কোল্ড ড্রিঙ্কসগুলো শরীরের বিভিন্ন জায়গায় চর্বি জমিয়ে রাখে। যেমন আমাদের পেট কিংবা উরু। সুতরাং বুঝেই ফেলেছেন যে এই খাবারগুলো তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিতে হবে।

🌸. পেটের মেদ কাটিয়ে উঠতে চাইলে প্রতিদিন প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। তাহলে শরীরের বিপাকের হার বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরের বিষাক্ত উপাদানগুলোকে দূর করে দিবে। তাই পানিকে প্রাকৃতিক ক্লিঞ্জার বলা হয়।

🌸. কাঁচা রসুনের কয়েক কোয়া সকাল বেলা চুষে খান। তারপরে লেবুর সরবত পান করুন। এই চিকিৎসাটি আপনার ওজন কমানোর জন্য সাহায্য করবে এবং শরীরের রক্ত প্রবাহ সহজ করবে।

🌸. যতদিন পেটের মেদ না কমবে ততদিন নন-ভেজ খাদ্য অর্থাৎ মাংস, মাছ, ডিম, দুধ বাদ দিতে হবে। তবে মাছের টুকরোর চামড়া ফেলে খাওয়া যেতেই পারে।

🌸. প্রতিদিন সকাল এবং বিকাল এই দুই সময়ে ফল ও সবজি খান। তবে এক্ষেত্রে পানি জাতীয় ফল বাছাই করুন। এই অভ্যাসটি আপনার দেহে এন্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজলবণ এর ঘাটতি পূরণ করবে।

🌸 ঝাল খাবার খান। অবাক হচ্ছেন? অবাক হবেন না। ঝাল খাবেন কিন্তু ঝালগুলো আসবে দারচিনি, আদা, গোলমরিচ এবং কাঁচামরিচ থেকে। এগুলো রান্নায় ব্যবহার করুন। এই মশলা স্বাস্থ্যকর। এগুলো শরীরের ইনসুলিন সরবরাহ বাড়ায় এবং রক্তের সুগার লেভেল কমাতে সাহায্য করে। তাই এগুলো ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও বেশ উপকারী।

সবকিছু করার পরেও আপনাকে যেটা করতে হবে তাহলো ব্যায়াম। মেদ কমাতে ব্যায়ামের বিকল্প নেই। শরীরকে ঠিক রাখতে প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করতে হবে
পরবর্তী পোস্টগুলো পেতে সঙ্গেই থাকুন।


🤍যারা নতুন সাপ্লিমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত পন্যটি সংগ্রহ করতে পেজের ইনবক্সে মেসেজ করুন অথবা ক...
24/02/2022

🤍যারা নতুন সাপ্লিমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত পন্যটি সংগ্রহ করতে পেজের ইনবক্সে মেসেজ করুন অথবা কল করুন :01918933764(whatsapp)


ব্যায়াম প্রধানত তিন প্রকার– কার্ডিও, Strength ও Flexibility।ওয়েট ট্রেইনিং কি?ওয়েট ট্রেইনিং এক ধরনের Strength Training ব্...
01/02/2022

ব্যায়াম প্রধানত তিন প্রকার– কার্ডিও, Strength ও Flexibility।

ওয়েট ট্রেইনিং কি?

ওয়েট ট্রেইনিং এক ধরনের Strength Training ব্যায়াম। বিশেষ বিশেষ মাসেলের জন্যে ওয়েট নিয়ে ব্যায়াম করাকে বলে ওয়েট ট্রেইনিং বা Strength Training। একে Strength Training বলে কারণ, এই ব্যায়ামে মাসেল গুলোকে Strength দিয়ে ব্যায়াম করা হয়। সঠিক মাত্রার ওজন নিয়ে নির্দিষ্ট মাসেলের জন্য নির্দিষ্ট posture এ থেকে ধীরে ধীরে এটি করা হয়।নির্দিষ্ট মাসেলগুলোকে টোন বা শক্তিশালী করার জন্যে করা হয়। Strength Training নাম থেকেই বুঝতে পারছেন এটি মাসেলের শক্তি বাড়াতে কত কার্যকরী ব্যায়াম।

Strength/ওয়েট ট্রেইনিং দুই রকম হতে পারে:
১. Isometric ট্রেইনিং: স্থির ভাবে দাঁড়িয়ে বা স্থির ভাবে এক জায়গায় থেকে।
২. Isotonic ট্রেইনিং: শরীরকে গতিতে এনে বা move করে।

অনেকেই ব্যায়াম বলতে হাঁটা, দৌড়ানো, সাঁতার কাঁটা, Aerobics করা বা যোগ ব্যায়াম বুঝে থাকে। কিন্তু ওয়েট লিফটিং কি ও কেন দরকারী ব্যায়াম বা আমাদের শরীরে এর প্রয়োজনীয়তা কতটুকু তা হয়ত অনেকেই জানেন না। অনেকে, বিশেষ করে মহিলারা মনে করেন এর কোনো দরকার নেই। আবার অনেকে মনে করেন খুব হালকা ওয়েট নিয়ে করতেই হবে। ওয়েট লিফটিং করলে বা বেশি ওয়েট নিলে পুরুষদের মত মাসেল হবে ইত্যাদি।আবার অনেক পুরুষ মনে করেন শুধু মাত্র মাসেল বানানোর জন্য বা বডি বিল্ডিং এর জন্য ওয়েট লিফটিং দরকার। এটাও ভুল ধারণা। যে কোনো বয়েসের মানুষ ওয়েট লিফটিং করতে পারেন।

আবার অনেকে মনে করেন শুধু কার্ডিও করলেই চলবে, আর অন্য কোনো রকম ব্যায়াম দরকার নেই। কার্ডিওতেই অনেক ক্যালরি বার্ন হয়, ওয়েট লিফটিং এর দরকার নেই। এটিও আরেকটি ভুল ধারণা। কারণ, কার্ডিওতে অনেক ক্যালরি বার্ন হলেও, ওয়েট ট্রেইনিং এ আরো কিছু ক্যালরি বার্ন হয়।
গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে আমাদের শরীরের জন্য ওয়েট ট্রেইনিং খুবই দরকারী। এটি যে কত উপকারী ব্যায়াম তা বলে শেষ করা যাবে না।

ওয়েট ট্রেইনিং এর উপকারিতা গুলো হচ্ছেঃ
* ওজন কমায় ও নিয়ন্ত্রণ করে: কার্ডিও ব্যায়াম(৩০-৬০ মিনিট), যেমন হাঁটা , দৌড়ানো ইত্যাদির পাশাপাশি আপনি যদি ওয়েট ট্রেইনিং করেন, তবে আপনার ওজন আরো তাড়াতাড়ি কমবে, ও নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

* আরো ক্যালরি বার্ন করে: কার্ডিওর মত ওয়েট ট্রেইনিং ক্যালরি বার্ন করে। ওয়েট ট্রেইনিং ব্যায়ামের সময় ক্যালরি তো খরচ হয়ই, উপরন্ত ব্যায়াম শেষ হওয়ার পরেও , যেমন: ব্যায়াম শেষ করে আপনি যখন বসে কোনো কাজ করছেন, খাচ্ছেন বা ঘুমাচ্ছেন ইত্যাদি, ক্যালরি বার্ন হতে থাকে। এই প্রক্রিয়াকে বলে ” physiologic homework.”

* মাসেল বাড়ায় ও ফ্যাট কমায়: ওয়েট ট্রেইনিং মাসেল বাড়ায় ও ফ্যাট কমায়। ফলে বেশি ক্যালরি বার্ন হয়। কারণ এক পাউন্ড মাসেল দৈনিক ১০-২০ ক্যালরি বার্ন করে, কিন্তু সম পরিমান ফ্যাট বার্ন করে মাত্র ৫ ক্যালরি। তাই মাসেলের টিসু বাড়লে তা সারাদিন ক্যালরি বার্ন করতে সাহায্য করে। বয়সের সাথে সাথে আমাদের ফ্যাট বাড়তে থাকে, মাসেল কমতে থাকে। তাই আমরা দুর্বল ও মোটা হতে থাকি। এটি প্রতিহত করার উপায় ওয়েট ট্রেইনিং করা। যে কোনো বয়সেই, ওয়েট ট্রেইনিং করলে মাসেল বাড়ে ও ফ্যাট কমে। তাই শরীরের ও মাসেলের শক্তিও বাড়তে থাকে, এবং বেশি বেশি কাজ করা যায়। গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে, যে সব মহিলারা সপ্তাহে ২/৩ দিন, দুই মাস ধরে ওয়েট ট্রেইনিং করেছেন, তাদের ২ পাউন্ড মাসেল বেড়েছে এবং ৩.৫ পাউন্ড ফ্যাট কমেছে। প্রতি পাউন্ড মাসেল বাড়ার ফলে ৩৫-৫০ বেশি ক্যালরি বার্ন হয়।

* মাসেল টোন/শেপ করে: নির্দিষ্ট মাসেলের জন্য ওয়েট নিয়ে নির্দিষ্ট ব্যায়াম করলে সেই মাসেল টোন/শেপ হবে।

* স্লিম ও আকর্ষনীয় করে: যেহেতু ওয়েট ট্রেইনিং এ ক্যালরি বার্ন হয়, মাসেল বাড়ায় ও টোন করে, ফ্যাট কমায় তাই আপনাকে আরো সুন্দর ও স্লিম দেখাবে।

* বডি বিল্ড করে: যারা বডি বিল্ডিং করতে চান তারাও বিশেষ ভাবে ওয়েট ট্রেইনিং করে বডি বিল্ড করতে পারেন।

* মেটাবলিসম বাড়ায়: কার্ডিও ব্যায়ামের মতই, ওয়েট ট্রেইনিং মেটাবলিসম বাড়ায়। এটি ১৫% Basal Metabolic Rate–BMR বাড়ায়। ফলে ওজন কমাতে ও নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। বয়সের সাথে সাথে , বিশেষ করে ৩০ বছরের পরে আমাদের মেটাবলিসম কমতে থাকে, তাই ওজন বাড়তে থাকে। নিয়মিত ওয়েট ট্রেইনিং করলে করলে এটা প্রতিরোধ করা যায়।

* শারীরিক শক্তি বৃদ্ধি করে: ফলে দৈনন্দিন সব কাজে আরো শক্তি পাওয়া যায়, সব কাজ সহজে করা যায়, তাই মন প্রফুল্ল থাকে।

* মাসেলের শক্তি বৃদ্ধি করে: এটি মাসেলের শক্তি বাড়ায়, ফলে দৈনন্দিন অনেক কাজ, যেমন: হাত দিয়ে চাপ দিয়ে কোনো কাজ করার, সিঁড়ি দিয়ে উঠা নামা করার শক্তি বাড়ে। তাছাড়া, মাসেলের শক্তি বাড়ার ফলে সহজে মাসেল পুল ও ইনজুরি হয় না।

* খেলোয়াড়দের শক্তি বৃদ্ধি করে: যারা খেলাধুলা যেমন: দৌড়, ম্যারাথন, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল, ক্রিকেট, টেনিস ইত্যাদি খেলেন, তাদের মাসেলের ও সমগ্র শরীরের শক্তি বাড়ে।

* শরীরের ব্যালান্স ও flexibility বাড়ায়: এই ব্যায়ামে হাত ও পা এক সাথে ব্যবহার করা হয়, তাই সমগ্র শরীরের বা সব অঙ্গের ব্যালান্স বাড়ে, ফলে flexibilityও বাড়ে। শরীরের সব অঙ্গের সমন্বয় হয়। বয়সের সাথে সাথে যেহেতু শরীরের ব্যালান্স ও শক্তি কমতে থাকে তাই এটি খুবই দরকার। flexibility বাড়ার কারণে মাসেল পুল হয় না ও ব্যাক পেইন হতে শরীরকে বাঁধা দেয়।

* শরীরের posture ঠিক হয়: ওয়েট ট্রেইনিং করার সময় posture খুব গুরুত্বপূর্ণ, তাই সঠিক posture মেনে এই ব্যায়াম করতেই হবে। ফলে আপনি জীবনের সবক্ষেত্রে, যেমন: দাঁড়ানো, বসা, হাঁটার সময়ও সঠিক posture বজায় রাখতে পারবেন। ফলে আপনার ব্যাক বোনে/ মাসেলে কোনো সমস্যা হবে না।

* ঘুম ভালো হয়: ওয়েট ট্রেইনিং ব্যায়াম করলে মাসেল গুলো ক্লান্ত হয়ে শরীরে তাড়াতাড়ি ঘুম আনে, ফলে ঘুম ভালো হয়।

* মন প্রফুল্ল রাখে ও বাড়ায়: আপনার যখন শরীরে শক্তি বাড়বে, ঘুম ভালো হবে, তখন তো এমনিতেই মন প্রফুল্ল থাকবে| গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে, ওয়েট ট্রেইনিং করলে মানসিক অবসাদ ও দুশ্চিন্তা কমে, ফলে জীবন আরো সুন্দর হয় ও হাসি খুশি থাকা যায়। হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে, ১০ সপ্তাহ ওয়েট ট্রেইনিং করলে হতাশা কমে, জীবনের সব ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস বাড়ে ও মানসিক অবসাদ থেকে মুক্ত থাকা যায়।

* হাঁড়ের ও মাসেলের ঘনত্ব ও স্বাস্থ্য ভালো রাখে: বয়সের সাথে সাথে আমাদের হাঁড় ও মাসেল ভাঙ্গতে (sarcopenia)/ক্ষয় হতে থাকে। ওয়েট ট্রেইনিং করলে এটি অনেটাই রক্ষা করা যায় ও হাঁড়ের ও মাসেলের স্বাস্থ্য ভালো রাখা যায় ও ক্ষয় রোধ করা যায়। কারণ ওয়েট ট্রেইনিং করলে হাঁড়ের ও মাসেলের ঘনত্ব বাড়ে ও শক্ত হয়| গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে যে, ওয়েট ট্রেইনিং করলে হাঁড়ের ঘনত্ব ৬ মাসে ১৩% বাড়ে। ৩০ বছর বয়সের পরে আমাদের মাসেল প্রতি দশকে ৩-৫ % কমতে থাকে, ফলে আমাদের মাসেলের কাজ করার শক্তি কমতে থাকে।

* ব্যাক পেইন প্রতিহত করে ও ব্যাক এর ব্যথা কমায়: কারন ওয়েট ট্রেইনিং করলে ব্যাক এর মাসেল শক্ত হয়।

* জয়েন্টের শক্তি, flexibility বাড়ে ও জয়েন্ট গুলো মজবুত করে: ওয়েট ট্রেইনিংএ যেহেতু অনেক শক্তি ও ওজন ব্যবহার করা হয়, তাই মাসেলের ও হাঁড়ের পাশাপাশি, জয়েন্ট গুলোর শক্তি বাড়ে। তাছাড়া জয়েন্টের টিসু গুলোকেও শক্ত করে।

* Arthritis ও Osteoporosis প্রতিরোধ করে: হাঁড়ের বিভিন্ন রোগ, যেমন: Arthritis ও Osteoporosisএর ব্যথা কমায়, এটি হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে।
ডায়বেটিস এর রোগীদের রক্তের গ্লুকোস নিয়ন্ত্রণে রাখে। যাদের ডায়বেটিস নেই তাদের এটি হওয়া থেকে প্রতিরোধ করে। কারণ গবেষণায় প্রমানিত হয়ছে যে, ওয়েট ট্রেইনিং করলে রক্তের গ্লুকোসের ব্যবহার ৪ মাসে ২৩% বাড়ে।
ক্যান্সার, হার্টের অসুখ, উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে ও রক্তের ক্ষতিকর cholesterol কমায়।
ফুসফুসের কাজ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
যারা অনেক দিন ধরে বিভিন্ন রকম রোগে ভুগছেন, তারাও এটি করে অনেক উপকার পান। কারণ এটি অনেক রোগ সম্পূর্ণ সারাতে সাহায্য করে।
সর্বপরি জীবনকে উন্নত করে, শরীরের সব দিকের উন্নতি করে ও ফিটনেস বাড়ায়।
ওয়েট ট্রেইনিং এর প্রয়োজনীয় উপকরণ–ওয়েট ট্রেইনিং এর জন্য দরকার barbells , dumbbells, weight machines ইত্যাদি।

ওয়েট ট্রেইনিং কি ভাবে করবেন?
অবশ্যই ওয়েট ট্রেইনিং এর নিয়ম কানুন ঠিক মত জেনে করতে হবে। না হলে বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হতে পারে। মাসেল পুল হতে পারে। তাই প্রথমে শুরুর সময় অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ জিম ট্রেইনারের পরামর্শ দরকার। তাই সম্ভব হলে জিমে গিয়ে ওয়েট ট্রেইনিং এর ব্যায়াম করা ভালো।

ওয়েট ট্রেইনিং এর জন্য জানতে হবে কত টুকু ওয়েট নিবেন, কত সেট ও Repetition করবেন, কোন কোন মাসেলের জন্য করবেন, আপনার ওয়েট ট্রেইনিং করার উদ্দেশ্য কি, সঠিক posture, কোন weight machine/tool এর কি কাজ ইত্যাদি।

ঘরে বসে ওয়েট ট্রেইনিং করতে চাইলে Dumbbell কিনে নিয়ে করতে পারেন। তবে, সেক্ষেত্রেও আপনার দরকার ওয়েট ট্রেইনিং এর যথাযথ জ্ঞান।

ওয়েট ট্রেইনিং এর আগে অবশ্যই ভালো মত ওয়ার্ম আপ করে নিতে হবে, আর শেষে কুল ডাউন ও স্ট্রেচিং করতে হবে। তা না হলে মাসেল পুল হবে ও মাসেলে ব্যায়াম কোনো কাজ করবে না।

অবশ্যই কার্ডিও ব্যায়ামের পাশাপাশি ওয়েট ট্রেইনিং ব্যায়াম করতে হবে। শুধু ওয়েট ট্রেইনিং করলে তেমন লাভ নেই।

ওয়েট ট্রেইনিং যেদিন করবেন, তার পরদিন অবশ্যই সেই মাসেল গুলোকে বিশ্রাম দিতে হবে| না হলে ব্যায়াম মাসেলে কাজ করবে না|

সপ্তাহে অন্তত দুই/তিন দিন, ২০/৩০ মিনিট ওয়েট ট্রেইনিং করলেই আপনি উপরের উপকারিতাগুলো পাবেন। সেই সাথে সপ্তাহে ৫ দিন ৩০ মিনিট অথবা সপ্তাহে ১৫০ মিনিট কার্ডিও করতে হবে।

ওয়েট ট্রেইনিং শুরু করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে, বিশেষ করে যাদের কোনো শারীরিক সমস্যা আছে।

উপরের লেখা গুলো থেকে বুঝতেই পারছেন ওয়েট ট্রেইনিং এর কত প্রয়োজনীয়তা? তাই আপনি যদি ওয়েট ট্রেইনিং না করেন, তবে তাড়াতাড়ি এটি শুরু করুন। আপনি কেন সুস্থ্য সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকা থেকে নিজেকে বঞ্চিত করবেন? যে কোনো বয়সেই ওয়েট ট্রেইনিং শুরু করা যায়। ৬০/৭০ বয়সেও এটি করতে পারেন। মহিলাদের যেহেতু হাঁড়ের ক্ষয় বেশি হয়, তাই মহিলাদের, বিশেষ করে- পঞ্চাশোর্ধ মহিলাদের এই ব্যায়াম খুব দরকার। ২৫/৩০ বছর বয়স থেকেই ওয়েট ট্রেইনিং শুরু করা ভালো।
(collected) ❤️


🤍❤️যারা নতুন সাপ্লিমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত পন্যটি সমন্ধে সকল তথ্য জানতে এবং অর্ডার নিশ্চিত ...
13/01/2022

🤍❤️যারা নতুন সাপ্লিমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা নিজেদের কাঙ্ক্ষিত পন্যটি সমন্ধে সকল তথ্য জানতে এবং অর্ডার নিশ্চিত করতে আমাদের পেইজের ম্যাসেজে যোগাযোগ করুন।😌😌

আমাদের ঢাকার ভেতরে ও বাহিরে ডেলিভারির সুবিধা রয়েছে।😍
কন্টাক্ট নং:01918933764(whatsapp)


31/12/2021

'পরমতসহিষ্ণুতা' শব্দটা উঠেই গেছে ইদানিং। অন্যের মতামতকে সম্মান জানানোই পরমতসহিষ্ণুতা। কারো মতের সাথে দ্বিমত পোষণ করতেই পারেন আপনি, তবে সেটা শোভনীয়ভাবে করাই শিষ্টাচার।

happiest new year 2022 🎉❤️🎊


For this reason, you should not skip legs day😆😅
21/12/2021

For this reason, you should not skip legs day😆😅


Transformation of Tarun Gill. Tarun gill কে দেখে অবশ্যই আপনি বুঝতে পারবেন ডায়েট এর গুরুত্ব কতটুকু। উনার ব্যক্তিগত ফিটনে...
29/11/2021

Transformation of Tarun Gill.

Tarun gill কে দেখে অবশ্যই আপনি বুঝতে পারবেন ডায়েট এর গুরুত্ব কতটুকু।
উনার ব্যক্তিগত ফিটনেস কোচ রয়েছেন নাম নূর খান --------------------------------------
কোচ এর পারিশ্রমিক ডায়েট খরচ+ব্যায়াম এর খরচ এর মধ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা তিনি খরচ করেছেন।

অনেক অধ্যবসায়ের পরে এ রকম একটি বডি বানাতে সক্ষম হয়েছেন।

হাস্যকর হলেও সত্য কিছু কিছু লোক আছে ওরা বলবে এটা নাকি সুধু 💉 steroid দিয়ে বানিয়েছে!
🤥
তাদেরকে বলব
আগে তিন মাস একজন ট্রেইনার এর কাছে ট্রেনিং করেন ডায়েট এর মধ্যে খরচ করেন!
তারপর দেখেন ফলাফলটা কিন্তু আপনার সামনেই হবে √
বডিবিল্ডিং ব্যয়বহুল!
মাসিক বাজেট ২ থেকে ৩ হাজার টাকায় আপনি
বডি বিল্ডিং এর 'B'করতে পারবেন না!


22/11/2021

**Best food for your body😍🔥💕

- salmon, tuna, walnuts, sardine.🔥💯

- bananas, red meat, egg, fish.🔥💯

- broccoli, Brussel, sprouts.🔥💯

- blueberries, salmon, greentea.🔥💯

-Green vegetables, beans, salmon.🔥💯

- Egg, corn, carrot.🔥💯

- tomatoes , potatoes 🔥💯

- prunes, yogurt. 🔥💯

- oranges, milk, celery.🔥💯


.
.

13/11/2021

***জিম করার পর ছেড়ে দিলে মানুষ মোটা হয়ে যায় এমন কথা প্রচলিত। এটা কতটুকু সঠিক?🤔🤔

= ভুল, প্রচলিত একটা mittha ছাড়া কিছুই না। ওজন বাড়বে না কমবে সেটা লাইফস্টাইল আর ডায়েট এর ওপর ডিপেন্ড করে। জলহস্তির মত খেয়ে বিড়ালের মত অলস থাকলে ওজন বাড়বেই। জিম করা ছাড়লে ক্যালরি ইন্টেক অবশ্যই কমাতে হবে নাহলে মোটা হবেই।
Above all, it depends on your calorie intake 😇


Kali Muscle got Heart Attack yesterday🙂We are glad that he recovered and now fit and fine 🔥🔥🔥
09/11/2021

Kali Muscle got Heart Attack yesterday🙂We are glad that he recovered and now fit and fine 🔥🔥🔥

টেস্টোস্টেরনঃমানবদেহে এর প্রভাব, গুরুত্ব ও তাৎপর্যঃ-টেস্টোস্টেরন হরমোন কি ?🤔🤔🤔টেস্টোস্টেরন হরমোন হলো  এন্ড্রোজেন শ্রেনিভ...
08/11/2021

টেস্টোস্টেরনঃমানবদেহে এর প্রভাব, গুরুত্ব ও তাৎপর্যঃ-

টেস্টোস্টেরন হরমোন কি ?🤔🤔🤔

টেস্টোস্টেরন হরমোন হলো এন্ড্রোজেন শ্রেনিভুক্ত পুরুষত্বের জন্য অন্তর্ভুক্ত প্রধান স্টেরয়েড হরমোন। মানুষসহ সকল প্রাণীজগতের শুক্রাশয়ে এ হরমোন উৎপন্ন হয়। স্তন্যপায়ী প্রাণীর ক্ষেত্রে পুরুষের শুক্রাশয় ও নারীর ডিম্বাশয় থেকে এ হরমোন উৎপন্ন হয়। পুরুষের জন্য টেস্টোস্টেরন হরমোন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।পুরুষদের মাঝে টেস্টোস্টেরন বিপাক হার নারীদের তুলনায় ২০ গুণ বেশি(নারীদের এ কারনে দাড়ি, গোফ হয় না)।টেস্টোরেনের মাত্রা বৃদ্ধি হতে পারে দ্রুত মাংসপেশি এবং জীবনীশক্তি লাভের কারণ।

কেনো আমাদের টেস্টোস্টেরন দরকারঃ 😇😇

★এনার্জি,স্মৃতিশক্তি
★মনোযোগ,আত্মমর্যাদাবোধ,আত্মনিয়ন্ত্রণ
★সুগঠিত পেশি(মেয়েদের শরীরে প্রয়োজনের তুলনায় কম উৎপন্ন হয়,তাই তারা জিম করলেও মাসেল হয় না)
★দৈহিক শক্তি,কাজ করার সক্ষমতা
★গলার স্বরের গম্ভীরতা
★পুরুষের মত আচরণ
★লোহিত রক্ত কণিকা উৎপাদন
★যৌন ক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত আমিষ সরবরাহ করা
★দীর্ঘস্থায়ী যৌন ক্রিয়াতে
★স্বাস্থ্যকর মেটাবলিজম উৎপাদনে
★ লিভারের কার্যাবলীতে
★সুগঠিত প্রস্টেট গ্রন্থি গঠনে
★প্রজনন অঙ্গ যেমন শুক্রাশয় বৃদ্ধি
★শরীরের লোম বৃদ্ধি করে(চুল,দাড়ি....)
★মাংসপেশি বৃদ্ধি
★হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি,হাড়ের পূর্ণতা প্রাপ্তি
★যৌন অঙ্গের পূর্ণতা প্রদান করা
★উচ্চতায় বৃদ্ধি,কাঁধ প্রসারিত করা

টেস্টোস্টেরন হরমোন কমে গেলে কি হয় ?🤕🤕

২৫-৩০ বছর বয়স থেকেই একজন মানুষের টেসটোসটেরনের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই কমতে শুরু করে,এটা একটা সমস্যা।যদি টেস্টোস্টেরনের পরিমাণ কমে যায় তাহলে কী হতে পারে জেনে নিন
★ক্লান্তিভাব,বিষণ্ণতা,দুর্বল স্মৃতি শক্তি
★মনোযোগ কমে যাওয়া
★অতিরিক্ত অস্থিরতা,কম শারীরিক সক্ষমতা
★ আত্মনিয়ন্ত্রণ কমে যাওয়া
★পুরুষালি আচরণ কমে যাওয়া
★আচরণে মিনমিনে ভাব আসা
★স্বাভাবিক যৌন ক্রিয়াতে আগ্রহ না থাকা
★দ্রুত বীর্যপাত
★দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া,মেরুদণ্ডে ব্যথা
★পেশী সুগঠিত না হওয়া
★শরীরে চর্বি হয়ে যাওয়া
★হাড় ক্ষয়ে যাওয়া'
★ চুল পড়ে যাওয়া (বয়স বাড়ার সাথে সাথে আস্তে আস্তে টাক হয়ে যাওয়া)
★স্থূলতা বা মেদবাহুল্য (আস্তে আস্তে পেট বেড়ে যাওয়া)
★রোগের ঝুঁকিবৃদ্ধি এবং অকালমৃত্যু
★ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা লিঙ্গ শিথিলতা
★অতাধিক ক্লান্তিভাব অনুভব করা
★ডিপ্রেশনের স্বীকার,ভুলে যাওয়া

★স্তনের আকার বৃদ্ধি এ হরমোন কম থাকলে দেহে ইস্ট্রোজেন ও টেস্টোস্টেরনের ভারসাম্য নষ্ট হয়। এতে পুরুষের স্তনের আকার বেড়ে যেতে পারে। এ সমস্যাকে বলা হয় ‘গাইনেকোমাস্টিয়া’।

পুরুষ হরমোন বৃদ্ধি করে যেসব খাবারঃ 🙄🙄

★ডিমের কুসুম, অলিভ অয়েল, নারকেল তেল, মাংস, কড লিভার তেল, অ্যাভোকাডো, লাল আঙ্গুর, ঝিনুক বা শুক্তিসমূহ, যকৃত, কুমড়ো বীজ, মটরশুটি, Chia বীজ, ডুমুর, আনারস, ওটমিল, পোল্ট্রি,বাদাম, কলা, রসুন, ব্রকোলি, পেঁয়াজ, আদা, ডালিম, গোলমরিচ, দধি,তরমুজ, শাক, বাঁধাকপি, প্রাণী হার্ট,মধু, কিশমিশ, কাজুবাদাম, উচ্চমানের লবণ বা হিমালয় ক্রিস্টাল লবণ, স্যামন, টুনা।

★ঘুমের মধ্যে অধিক টেস্টোস্টেরন তৈরি হয় বলে অবসাদ কাটাতে ও টেস্টোস্টেরন তৈরিতে পর্যাপ্ত ঘুম দরকার(রাত ১০ টা থেকে ভোর ৪ টা পর্যন্ত বেশি উৎপন্ন হয়,তাই এসময় অন্ধকার পরিবেশে ঘুমানো)

★খাদ্য এবং ব্যায়ামের মতই ভাল ঘুম আপনার দেহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার টেসটোসটেরন লেভেলের উপরও বিরাট প্রভাব ফেলতে পারে।
ঘুমের আদর্শ পরিমাণ বিভিন্ন ব্যক্তির ক্ষেত্রে ভিন্ন হতে পারে, কিন্তু একটি গবেষণায় দেখা যায়, রাতের বেলা মাত্র ৫ ঘন্টা ঘুম যথেষ্ট নয়, টেসটোসটেরন লেভেল ১৫% হ্রাস পায়।
একটি দীর্ঘ গবেষণায় বলা হয়েছে, যারা রাতের বেলা মাত্র ৪ ঘন্টা ঘুমায় তাদের টেসটোসটেরন লেভেল ঘাটতির পরিমাণ ৪৬%, যাকে বলা যায় ঘাটতির চূড়ান্ত পর্যায়। অন্যান্য দীর্ঘ মেয়াদী গবেষণাও একে সমর্থন করে।
অন্য এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ঘন্টা অতিরিক্ত ঘুমের ফলে টেসটোসটেরন লেভেল ১৫% বৃদ্ধি পায়। প্রতি রাতে ৭ থেকে ১০ ঘন্টা ঘুম দীর্ঘ-মেয়াদী সুস্বাস্থ্য এবং টেসটোসটেরন লেভেলের জন্য সবচেয়ে ভাল বলে গবেষণায় দেখা যায়।
★ভিটামিন ডি (সূর্যের আলোতে প্রকাশিত হয়ে ত্বকে উৎপাদিত হয়)।

টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির ব্যয়ামঃ👌👌👌

শারীরিক শক্তি খরচ করে যেকোনো কাজের দ্বারা হতে পারে। যারা ভাবছেন জিমে গিয়ে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা বাড়াবেন তাদের যেসব ওয়ার্কআউট করা লাগতে পারে তা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ-ডেড লিফট,স্কোয়াট, পুশ আপ, সিট আপ, বারবেল কার্ল, নী-আপ, বাইসেপ ওয়ার্ক আউট, থাই ইত্যাদি ব্যায়ামের মাধ্যমে এ হরমোনের মাত্রা বাড়ানো যেতে পারে।

পরিসমাপ্তিঃ😇😇

উপরের আলোচনার মাধ্যমে নিশ্চয় আমরা টেস্টোস্টেরন হরমোন বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছি। টেস্টোস্টেরন এর ঘাটতি থাকলে বিভিন্ন অসুখ মানবদেহ কে ঘিরে ধরে। শারীরিক অক্ষমতা, দুশ্চিন্তা, ডিপ্রেশন, ওজন বৃদ্ধি, চুল পড়া, ইত্যাদি। এ সকল সমস্যা থেকে বাঁচতে হলে আমাদেরকে ব্যয়াম, পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ, দুশ্চিন্তা মুক্ত থাকা, রাত না জাগা, কোন কিছু নিয়ে বেশি না ভাবা ইত্যাদি । কথায় আছে স্বাস্থ্য সকল সুখের মূল। অর্থাৎ স্বাস্থের যত্ন নিলে আশা করা যায় টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি থেকে আপনার শরীর মুক্ত থাকবে। 😌😌


Address

Dhaka

Telephone

+8801918933764

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when FitnessFellow posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to FitnessFellow:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram