Ibrahim Unani Medicare and Hijama Center

Ibrahim
Unani Medicare and Hijama Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Ibrahim
Unani Medicare and Hijama Center, Alternative & holistic health service, Nurjahan Road, Mohammadpur, Dhaka.

31/01/2025

আমলকিঃ
একটি ছোট্ট ফল। অথচ এর গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না। এটি একইসঙ্গে ফল আবার ঔষধও। কেননা এই ছোট্ট ফলটির মধ্যে লুকিয়ে আছে ধারণারও বাইরে অগনিত স্বাস্থ্য সুরক্ষার গুণ।
নানা রোগে ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় নানা ভাবেই এর ব্যবহার বিধি ও অনুপান-সহপানের ভিন্নতা রয়েছে। এখন একই আমলকি শুধু অনুপান-সহপানের ভিন্নতায় কিভাবে ওজন বাড়াতে বা কমাতে ব্যবহার করবেন তা বলছি।

ওজন কমাতে:
উচ্চ পুষ্টি ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসম্পন্ন হওয়ায় স্বভাবতই আমলকি ওজন কমাতে সাহায্য করে। আর এ জন্য আপনাকে প্রতিদিন দুইবার খাবারের আগে অর্ধেক চা চামচ আমলকির পাউডারের সঙ্গে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে নিয়মিত খেতে হবে। শ্লেষাবিরুদ্ধ গুণসম্পন্ন হওয়ায় মধু একই সঙ্গে ওজন কমাতে সহায়তা করে এবং আমলকির সহজাত গুণকেও বাড়িয়ে দেয়।

ওজন বাড়াতে আমলকি:
আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আমলকির সঙ্গে ঘি ব্যবহার করুন। প্রথমে এক চা চামচ আমলকির পাউডারের সঙ্গে এক চা চামচ ঘি মিশিয়ে খেয়ে নিন। তারপর এক কাপ গরম পানি পান করুন। এ সময় যদি মধু ব্যবহার করেন তবে ওজন বাড়বে না।

শরীরে শুদ্ধ বর্জ্য রক্তের লক্ষণ (ব্লাড স্ট্যাসিস) এবং চিকিৎসা। ব্লাড স্ট্যাসিস, যা "রক্তের স্থবিরতা" বা "পিউট্রিফাইড ব্ল...
14/11/2024

শরীরে শুদ্ধ বর্জ্য রক্তের লক্ষণ (ব্লাড স্ট্যাসিস) এবং চিকিৎসা।

ব্লাড স্ট্যাসিস, যা "রক্তের স্থবিরতা" বা "পিউট্রিফাইড ব্লাড" নামেও পরিচিত, হলিস্টিক মেডিসিনে হাজার হাজার বছর ধরে ব্যবহৃত একটি ধারণা, যা এমন একটি অবস্থার বর্ণনা করে যেখানে শরীরের বিভিন্ন অংশে রক্ত ​​প্রবাহ মন্থর, বাধাগ্রস্ত বা স্থবির হয়ে পড়ে। রক্তের স্ট্যাসিস সঠিকভাবে সঞ্চালন এবং পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহে বাধা দেয় বলে মনে করা হয়, যা শরীরের সামগ্রিক স্বাস্থ্যকে প্রভাবিত করে এবং বিভিন্ন শারীরিক লক্ষণ ও রোগে অবদান রাখে।

এটি ভারসাম্যহীনতার একটি প্যাটার্ন হিসাবে বিবেচিত হয় যা বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে। এটি ব্যথা, ফোলা বা অন্যান্য উপসর্গের সাথে যুক্ত হতে পারে এবং কিছু রোগ বা অস্বস্তির মূল হিসাবে দেখা হয়।

ধারণাটি হল যে যখন রক্ত ​​​​মসৃণভাবে প্রবাহিত হয় না, তখন এটি শরীরের প্রাকৃতিক প্রক্রিয়াগুলিতে বাধা বা বাধা সৃষ্টি করতে পারে। এটি ব্যথা হিসাবে প্রদর্শিত হতে পারে, যেমন রক্ত ​​​​প্রবাহ দুর্বল এমন জায়গায় তীক্ষ্ণ বা স্থির ব্যথার সাথে। ভ্যারিকোজ শিরা, ক্ষত, মাসিক ক্র্যাম্প এবং দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের মতো অবস্থাগুলি এই প্রসঙ্গে রক্তের স্থবিরতার উদাহরণ হতে পারে।

পশ্চিমা ওষুধে, এই ধারণাটি সরাসরি অনুবাদ করে না, তবে এটি দুর্বল সঞ্চালন, রক্ত ​​জমাট বাঁধার সমস্যা বা রক্তনালী রোগ যেখানে রক্ত ​​চলাচল ব্যাহত হয় এমন অবস্থার সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ হতে পারে।

রক্তের স্ট্যাসিসের কারণ

রক্তের স্ট্যাসিস বিভিন্ন কারণের কারণে বিকশিত হতে পারে, যার মধ্যে রয়েছে:

শারীরিক আঘাত বা আঘাত: কাটা, ক্ষত বা ফাটল রক্ত ​​​​সঞ্চালন ব্যাহত করতে পারে।

দরিদ্র জীবনধারার অভ্যাস: ব্যায়ামের অভাব, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ধূমপান এবং অ্যালকোহল ধীর রক্ত ​​প্রবাহে অবদান রাখতে পারে।

মানসিক চাপ: দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ বা নেতিবাচক আবেগ উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে, যা রক্ত ​​​​প্রবাহকে প্রভাবিত করে।

দীর্ঘস্থায়ী অসুস্থতা: ডায়াবেটিস, এথেরোস্ক্লেরোসিস বা সংবহনজনিত ব্যাধিগুলির মতো স্বাস্থ্যের অবস্থা রক্ত ​​​​প্রবাহকে প্রভাবিত করে।

বার্ধক্য: আমাদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে রক্তনালীগুলি শক্ত বা সংকীর্ণ হতে পারে, স্বাভাবিকভাবেই রক্ত ​​চলাচল কমিয়ে দেয়।

ব্লাড স্ট্যাসিসের লক্ষণ

রক্তের স্ট্যাসিসের লক্ষণগুলি এর অবস্থানের উপর ভিত্তি করে পরিবর্তিত হতে পারে তবে এতে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে:

ব্যথা এবং ফোলা: স্থির রক্ত ​​প্রবাহ দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা হতে পারে, বিশেষ করে জয়েন্ট এবং পেশীতে। ফোলাও হতে পারে।

ঠান্ডা অঙ্গপ্রত্যঙ্গ: দুর্বল সঞ্চালনের ফলে প্রায়ই হাত বা পা ঠান্ডা হয়।

বেগুনি বা গাঢ় বিবর্ণতা: এটি ত্বক, মাড়ি বা ঠোঁটে প্রদর্শিত হতে পারে, যা অক্সিজেন সরবরাহের দুর্বলতার ইঙ্গিত দেয়।

অসাড়তা বা ঝিঁঝিঁ পোকা: রক্ত ​​প্রবাহ কমে যাওয়ার ফলে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে এই সংবেদন হতে পারে।

ক্লান্তি এবং কম শক্তি: যখন রক্ত ​​​​প্রবাহ কমে যায়, কোষগুলি পর্যাপ্ত অক্সিজেন এবং পুষ্টি গ্রহণ করে না, যার ফলে ক্লান্তি দেখা দেয়।

শরীরের উপর প্রভাব

রক্তের স্ট্যাসিস শরীরের উপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে, তার তীব্রতা এবং সময়কালের উপর নির্ভর করে:

1. ব্যথা এবং অস্বস্তি: রক্তের স্থবিরতা দীর্ঘস্থায়ী ব্যথা এবং শক্ত হয়ে যেতে পারে, যা চিকিত্সা না করা হলে সময়ের সাথে সাথে আরও খারাপ হতে পারে। এই অস্বস্তি গতিশীলতা সীমিত করতে পারে এবং জীবনের মান হ্রাস করতে পারে।

2. কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজের বর্ধিত ঝুঁকি: দীর্ঘস্থায়ী রক্তের স্থায়িত্ব প্লেক তৈরি করতে পারে, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক এবং উচ্চ রক্তচাপের মতো অবস্থার ঝুঁকি বাড়ায়।

3. প্রতিবন্ধী নিরাময়: রক্ত ​​সঞ্চালন হ্রাসের অর্থ হল পুষ্টি এবং ইমিউন কোষগুলি কার্যকরভাবে আঘাত বা সংক্রমণে পৌঁছাতে পারে না, নিরাময় প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয়।

4. অঙ্গের কর্মহীনতা: যদি রক্তের স্থবিরতা সরাসরি একটি অঙ্গকে প্রভাবিত করে (যেমন হার্ট, লিভার, বা কিডনি), এটি সময়ের সাথে অঙ্গের কার্যকারিতা হ্রাস করতে পারে।

5. মানসিক এবং মানসিক প্রভাব: মস্তিষ্কে রক্ত ​​​​প্রবাহ হ্রাসের ফলে ক্লান্তি, স্মৃতি সমস্যা, বা মনোযোগ দিতে অসুবিধা, মানসিক স্বচ্ছতা এবং মেজাজ প্রভাবিত হতে পারে।

ব্লাড স্ট্যাসিসের চিকিৎসা

হলিস্টিক বা ট্র্যাডিশনাল মেডিসিনে রক্তের স্থবিরতা প্রায়শই জীবনযাত্রার পরিবর্তন, ভেষজ প্রতিকার, আকুপাংচার, হিজামা এবং রক্ত ​​সঞ্চালন উন্নত করার ব্যায়ামের সংমিশ্রণে সম্বোধন করা হয়।
পশ্চিমা ওষুধগুলি রক্ত ​​পাতলা করার ওষুধ, ডায়েট এবং ব্যায়াম বা থেরাপির মতো চিকিত্সা ব্যবহার করতে পারে যা নিম্ন রক্ত ​​​​প্রবাহ সৃষ্টি করে এমন অন্তর্নিহিত অবস্থাকে লক্ষ্য করে। যাইহোক, এই চিকিত্সাগুলি ধীর এবং চিকিত্সার দীর্ঘ কোর্স জড়িত হতে পারে।

ওয়েট কাপিং থেরাপি/হিজামা

মৃত burr অপ্রয়োজনীয় কোষ এবং ক্ষতিকারক বিষাক্ত পদার্থ ধারণ করে এই Putriified রক্ত ​​অপসারণের প্রাচীনতম পদ্ধতিগুলির মধ্যে একটি হল হিজামা প্রয়োগ।
হিজামা থেরাপির মাত্র একটি সেশনের ফলাফল এবং ফলাফল তাৎক্ষণিক এবং রোগীর শরীরবিদ্যায় দীর্ঘস্থায়ী থেরাপিউটিক সুবিধা থাকবে।

এটি শুধুমাত্র বিষাক্ত পদার্থগুলিকে অপসারণ করে না বরং লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম সহ সংবহনতন্ত্রের মধ্যে পূর্বে বাধাগ্রস্ত রক্তনালীগুলিকেও খুলে দেয়, এইভাবে উভয় চ্যানেলে রক্ত ​​এবং লিম্ফ তরল অবাধ প্রবাহের অনুমতি দেয়, শরীরকে আবার কার্যকরভাবে এবং দক্ষতার সাথে কাজ করার অনুমতি দেয়।

28/01/2023

★হিজামা কি??
★কেন হিজামা করা হয়??
★এতে কি কি উপকার রয়েছে?

★হিজামা (حِجَامَة ) একটি নববী চিকিৎসা ব্যবস্থা। এটি আরবী শব্দ ‘আল-হাজম’ থেকে এসেছে। যার অর্থ চোষা বা টেনে নেওয়া। আধুনিক পরিভাষায় Cupping (কাপিং)। হিজামার মাধ্যমে দূষিত রক্ত (Toxin) বের করা হয়। এতে শরীরের মাংসপেশী সমূহের রক্ত প্রবাহ দ্রুততর হয়। পেশী, চামড়া, ত্বক ও শরীরের ভিতরের অরগান সমূহের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পায়। ফলে শরীর সতেজ ও শক্তিশালী হয়।

★হিজামা বা Wet Cupping অতি প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে আরব বিশ্বে জনপ্রিয়। এ হিজামা থেরাপী ৩০০০ বৎসরেরও পুরাতন চিকিৎসা পদ্ধতি। মধ্যপ্রাচ্য থেকে উৎপত্তি হ’লেও চিকিৎসা পদ্ধতি হিসাবে চীন, ভারত ও আমেরিকায় বহু পূর্বে থেকেই এটি প্রচলিত ছিল। ১৮ শতক থেকে ইউরোপেও এর প্রচলন রয়েছে। হিজামা বা Cupping Therapy এখন বিশ্বের জনপ্রিয় চিকিতৎসা গুলোর মধ্যে একটি। এটিতে কোন ধরনের ঔষধের প্রয়োজন হয় না।

★ রসুল (সা:)বলেছেন-
জিবরীল_আমাকে_জানিয়েছেন_যে_মানুষ_চিকিৎসার_জন্য_যেসকল পন্থা_অবলম্বন_করে_তার_মধ্যে_হিজামাই_হল_সর্ব_উত্তম।
আল-হাকিম, হাদিস নম্বরঃ ৭৪৭০

★ পদ্ধতিঃ
শরীরের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে দূষিত রক্ত (Toxins) চুশে নেওয়া হয়। উল্লেখ্য, হিজামায় আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যাবহার করা উত্তম এবং প্রত্যেকের চিকিৎসায় ভিন্ন ভিন্ন সরঞ্জাম ব্যবহার করা উচিত যাতে রক্তজীবাণুর মাধ্যমে রোগ সংক্রমিত হতে না পারে।

★হিজামা করার ক্ষেত্রে কিছু দিক নির্দেশনাঃ
১। নিয়তকে একেবারে পরিশুদ্ধ রাখা যে শিফা/রোগ মুক্তি শুধু মাত্র আল্লাহ্‌সুবহানাহু ওয়া ওয়ালার পক্ষ থেকে আশে।
২। খালি পেটে হিজামা করা উওম ।
৩। গোসল করে হিজামা করাটা ভালো, তবে গোসলের তিন ঘণ্টা পর হিজামা করতে হবে।
৪। হিজামার আগের দিন ও পরের দিন সঙ্গম না করা ভালো।
৫। ইহরাম/সাওম অবস্থায় হিজামা করা যায়। রাসূলুল্লাহ (সা.) নিজে মুহরিম ও
সাওম অবস্থায়ও হিজামা করেছেন।
৬। স্বাভাবিক অবস্থায় সপ্তাহের সোম, মঙ্গল ও বৃহস্পতি বার করা ভালো। এছাড়াও আরবি মাসের ১৭, ১৯ ও ২১ তারিখ হিজামা করানো উওম। তবে প্রয়োজনে যে কোন দিন যে কোন সময়েও হিজামা করা যায়।

★ হিজামা কেন করাবেন?
---------*----------
আপনার রোগ হলে যেমন ডাক্তারের কাছে যান। তারপর প্রয়োজন পড়লে অস্ত্রপোচারও করান। তেমনি আপনার রোগের জন্য হিজামা করাবেন। তাহলে ফায়দা স্বরূপ রোগ থেকে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন এবং রাসূল সাঃ এর একটি সুন্নাতের উপরও আমল করা হলো।
হিজামা এক ধরণের চিকিৎসা যা শরীর থেকে রোগের জন্য দায়ী জীবাণু বের করে ফেলে। এর মাধ্যমে বর্তমানে সংক্রামক সকল রোগের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এছাড়া অসংক্রামক অনেক রোগ ও ভালো হয় নিয়মিত হিজামা করালে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধ করে ও রক্ত পরিষ্কার রাখে।
হিজামাকে নববী চিকিৎসা বলা হয়। কারণ মেরাজের রাতে স্বয়ং ফেরেশতাগণ আল্লাহ্‌র নবী রাসূল্লুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম কে এ বিশেষ চিকিৎসাটি তাঁকে ও তাঁর উম্মাতদের করাতে বলেছেন। ইবনে আব্বাস (রাযি.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) মিরাজে যাওয়ার সময় তিনি ফিরিশতাদের যে দলের নিকট দিয়ে অতিক্রম করেন তারাই বলেন, ‘হে আল্লাহর মোহাম্মদ (সে:) আপনি অবশ্যই হিজামা করুনএবং আপনার উম্মাতদের হিজামার হুকুম করুন।(সুনানে তিরমিযী-৩৪৬২) “আপনার উম্মাতদের হিজামা নিতে বলুন।” (সুনানে তিরমিযী-৩৪৭৯)

★হিজামা এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যাতে অন্যান্য মেডিক্যাল ড্রাগসের মত কোন সাইড ইফেক্ট নেই। কেবল নিরাময় আছে (সুবাহনাল্লাহ) । রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর নিজের জন্য এ চিকিৎসাটি করিয়েছিলেন। ঘোড়া থেকে পড়ে গিয়ে এবং তাঁকে বিষ দ্বারা আক্রমণ করা হলে।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযি.) বর্ণনা করেছেন যে, “এক ইহুদী মহিলা রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে বিষযুক্ত গোশত খেতে দিয়েছিল। তিনি তাকে সংবাদ পাঠিয়ে বললেন, কেন তুমি এ কাজ করলে? মহিলাটি উত্তরে বলল, যদি তুমি সত্যিই আল্লাহর রাসূল হও, তবে আল্লাহ তোমাকে জানিয়ে দিবেন। আর তুমি যদি তাঁর রাসূল না হও, তবে আমি মানুষকে তোমার থেকে নিরাপদ রাখব! যখন আল্লাহর রাসূল (সা.) এর যন্ত্রণা অনুভব করতে লাগলেন, তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।
একদা ইহরাম অবস্থায় তিনি ভ্রমণে বের হ’লেন এবং ঐ বিষের যন্ত্রণা বোধ করলেন, তখন তিনি হিজামা ব্যবহার করলেন।”(মুসনাদে আহমাদ ১/৩০৫, সনদ হাসান)

ইবনুল ক্বাইয়ুম (রহ.) বলেন, “রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন যাদু দ্বারা পীড়িত হন তখন তিনি মাথায় হিজামা লাগান এবং এটাই সবচেয়ে উত্তম ঔষধ, যদি সঠিকভাবে করা হয়।”(যাদুল মা‘আদ ৪/১২৫-১২৬)

হযরতজাবির (রাযি.) হ’তে বর্ণিত যে, নবী করীম (সা.)-এর (পায়ে) যে ব্যথা ছিল, তার জন্য তিনি ইহরাম অবস্থায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।(নাসাঈ হা/২৮৫২)

বহু দেশেই এ চিকিৎসাটি এখন করা হচ্ছে। বিশেষ করে UK ও USA তে এ চিকিৎসার গুরুত্ব বুঝতে পেরে এর উপর রীতিমত হিজামা রিসার্চ সেন্টার করে রিসার্চ করা হচ্ছে। ক্যানসারের মত মরণ ঘাতক অসংক্রামক রোগের চিকিৎসাও সম্ভব সুলভ-মূল্যের এ চিকিৎসা দ্বারা।

★হিজামা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজে নিয়েছেন ও অন্যদের করতে বলেছেন। “তোমরা যেসব পদ্ধতিতে চিকিৎসা করাও হিজামা সেগুলোর মধ্যে উত্তম ব্যবস্থা অথবা (বলেছেন) এটি তোমাদের ঔষধের মধ্যে অধিক ফলদায়ক”। (মুসলিম হা/৩৯৩০).
এটি যদি উপকারি নাই হত তাহলে নবী করীম সাল্লাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এটি নিতে বলতেন না।
সুতরাং এটি একটি সুন্নাহ চিকিৎসা যা হাদীস দ্বারা বিশদভাবে আলোচিত। বিজ্ঞান দ্বারা এখন প্রমাণিত।এটা যে কোন রোগের জন্য করাতে পারেন।

যেমন: মাথাব্যথায় হিজামা : হযরত সালমা (রাযি.) বর্ণনা করেছেন, ‘যখন কেউ রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এসে মাথাব্যথার কথা বলত, তখন তিনি তাদের হিজামা করার কথা বলতেন। (আবুদাঊদ হা/৩৮৫৮, সনদ হাসান)

আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযি.) বর্ণনা করেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) তাঁর মাথায় হিজামা লাগিয়েছিলেন।
(বুখারী হা/৫৬৯৯)

★হিজামার মাধ্যমে শরীরের বিষাক্ত বর্জ্য পানি বের করে ফেলা হয় যার ভেতর থাকে CPS, CRS and pathogens যার প্রকৃত উপকারিতা অনেক গুণ বেশি। যা সকল রোগ সারানোর একক ভূমিকা পালন করে। এর কোন সাইড ইফেক্ট ও নেই যদি তা expert দের দ্বারা করানো হয়।

★আধুনিক গবেষণা হিজামা নিয়ে বিস্ময়কর সব তথ্য দিচ্ছে। যা যা আল্লাহর রাসূল ১৪০০ শত বছর আগে বলে গেছেন সেগুলোরই বৈজ্ঞানিক প্রমাণ মিলছে বর্তমানের রিসার্চ পেপার গুলো থেকে। সেগুলোই আমরা তুলে ধরব আস্তে আস্তে।
একাধিক হাদীসের রেওয়াত থেকে এটা প্রমাণিত জীবনুযুক্ত রক্ত অপসারণের এ চিকিৎসা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলায়হি ওয়াসাল্লাম বিভিন্ন সময় নিয়েছেন যেটা হিজামা হিসেবে বহু হাদীসে এসেছে। এছাড়া ড্রাই কাপিং ও করানো যায়(যেখানে কোন স্ক্রাচ করা হয় না।

হিজামার উপর গবেষণা প্রাপ্ত উপাত্ত বলে পৃথিবী তে এরকম আর দ্বিতীয় কোন চিকিৎসা নেই যা একই সাথে এত রোগের চিকিৎসা করে। হিজামা একই সাথে সংক্রামক ও অসংক্রামক উভয় ধরনের অসংখ্য রোগের চিকিৎসা।
অনেকে আল্লাহ প্রদত্ত চিকিৎসা বলে এক বা দুই সেশন নিয়েই হতাশ হয়ে পড়েন। কিন্তু রোগের প্রকারভেদ ও স্থায়িত্ব এর জন্য একের অধিক সেশন নিতে হতে পারে।
পৃথিবী জুড়ে বর্তমানে যেসব রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পাচ্ছে অথচ বিজ্ঞান কোন কার্যকরী ফল দিতে পারেনি ( neck pain, frozen shoulder, immune disorder, hhypertension, low back pain, IHD-ischemic heart disease, Asthma etc) সেসব রোগের একক চিকিৎসা হিসেবেও হিজামা ব্যবহৃত হচ্ছে। রোগের মেয়াদ যত দিনের চিকিৎসার জন্য তো সেরকম সময়ই লাগবে।
তারপর ব্যথার জন্য যেসব সার্জারি করা হয় এসব অপারেশন থেকে কিছু কিছু স্থায়ী শারীরিক ক্ষতির ও আশংকা থেকে যায়। অথচ হিজামা তে কোন সাইড ইফেক্ট নেই। এভাবে শরীর জীবাণু মুক্ত করণ মনে হয় পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ কোন ডাক্তারও দিতে পারবেন না যা আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে দিয়েছেন।

★এসব কোন সমস্যা না থাকলেও কি হিজামা করানো যাবে?
হ্যা, করানো যাবে। এক. এতে সুন্নাহ পালন হবে দুই. নিয়মিত সুন্নাহ হিজামা করালে চুল বৃদ্ধি পায়, চুল পড়া কমে, স্মরণশক্তি বৃদ্ধি পায়, অলসতা, অবসাদগ্রস্ততা বিদূরিত হয়, রোগজীবাণু সহজেই আক্রান্ত করতে পারে না, রক্ত পরিশুদ্ধ হয়, শরীর রোগ প্রতিরোধক্ষম হয়ে উঠে অনেকটা disease-proof এর মত।

★হিজামা ও কিছু জিজ্ঞাসাঃ
১। ব্যাথা লাগবে...??
--- জী লাগবে । তবে এতোটাই সামান্ন যে সেটাকে ব্যাথা না বলে অসস্তি বলা যায়।
২। কত সময় লাগবে...??
---১ থেকে ১.৫ ঘন্টা।
৩। দাগ যাবে কত দিনে...??
--- কালার নরমাল হবে ৩-৭ ঘন্টাএবং দাগ যাবে ৩-৭ দিনের মধ্যে ইনশাআল্লাহ্‌।
৪। কয়টা সেশন লাগবে...??
--- যে কোন রোগিকে কম পক্ষে দুইটা তবে রোগ ও তার উপশন অনুযায়ী শেসন সংখ্যা ভিন্ন হয়।
৫। মাথায় করতে কি চুল কাটতে হয়...??
--- না কাটলেও করা যায় তবে চুল কাটলে/ছোট থাকলে ভালো।
হিজামা সংক্রান্ত কিছু হাদিসঃ
হযরত আনাস রাযি. থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমি মেরাজের রাতে যাদের মাঝখান দিয়ে গিয়েছি, তাদের সবাই আমাকে বলেছে, হে মুহাম্মদ, আপনি আপনার উম্মতকে হিজামার আদেশ করবেন।
” সুনানে তিরমিযী হাদীছ নম্বর: ২০৫৩

হযরত জাবির রাযি. থেকে বর্ণিত আছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, “নিশ্চয় হিজামায় শেফা রয়েছে।
” সহীহ মুসলিম, হাদীছ নম্বর: ২২০৫

★হিজামা বা কাপিং
COSMETIC_CUPPING_MASSAGE:
এই পদ্ধতিতে শুধুমাত্র স্বল্প মাত্রার বাতাসের নেগেটিভ সাকশানকে কাজে লাগিয়ে মুখের বা গলার স্কিন সারফেসে রক্ত প্রবাহকে বাড়ানো হয, ফলে স্কিনের রিংকেল বা ভাজ চলে গিয়ে স্কিনের টানটান ভাব ফিরে আসে।
DRY_CUPPING_MASSAGE:
এই পদ্ধতিতে শুধুমাত্র বাতাসের নেগেটিভ সাকশানকে কাজে লাগিয়ে স্কিন সারফেসে রক্ত প্রবাহকে বাড়ানো হয়।
WET_CUPPING:
এই পদ্ধতিতে নেগেটিভ সাকশানকে কাজে লাগিয়ে চামরার নিচের নির্দিষ্ট কিছু অংশ থেকে মেশিনের সাহায্যে রক্ত চুষে নেওয়া হয়।
DEEP_TISSUE_MASSAGE:
এই পদ্ধতিতে উচ্চ মাত্রার নেগেটিভ সাকশান ব্যাবহার করে কাপিং এর স্থানের নিচের টিস্যুকে মাসাজ করা হয়।

হিজামা (Cupping) এর মাধ্যমে যে সব রোগের চিকিৎসা করা হয়ে থাকেঃ
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘমেয়াদী মাথাব্যথা (Migraine)
২। দূষিত রক্ত পরিষ্কারকরণ (Purify Blood)
৩। উচ্চরক্তচাপ (High Blood Pressure)
৪। ঘুমের ব্যাঘাত (insomnia)
৫। স্মৃতিহীনতা (Parkinson's disease)
৬। অস্থি সন্ধির ব্যাথা/গেটে বাত/বাতের ব্যথা (Arthritis/Rheumatism)
7। জয়েন্টের ব্যথা (Gout Pain)
8। পিঠে বা সারা শরীরের (Backache/scabies)
9। হাঁটু ব্যাথা (Knee Pain)
10। পায়ের তালুর ব্যথা(heel pain)
১১। সায়াটিক ব্যথা (Sciatica)
১২। মাথা ব্যথা (Head-ache)
১৩। ঘাড়ে ব্যাথা ও কাঁধে ব্যথা (Neck & Shoulder Pain)
১৪। কোমর ব্যাথা (Waist Pain)
১৫। মাংসপেশীর ব্যাথা (muscles spasm)
১৬। দীর্ঘমেয়াদী পেট ব্যথা (Adbominal Pain)
১৭। হাড়ের স্থানচ্যুতি জনিত ব্যাথা, ফ্র্যাকচার পেইন
১৮। থাইরয়েড গ্রন্থির সমস্যা (Thyroid Problem)
১৯। রক্তসংবহন তন্ত্রের ইনফেকশন(Blood circulation system)
২০। ত্বকের বর্জ্য নিষ্কাশন (remove toxin)
২১। বিভিন্নরকম চর্মরোগ (Chronic Skin Diseses)
২২। সাইনুসাইটিস (Sinuses problem)
২৩। এজমা/হাঁপানি (asthma)
২৪। হৃদরোগ (Cardiac Disease)
২৫। টনসিলের সমস্যা (Tonsillitis )
২৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা (Low Immunity)
২৭। দাঁত,মুখ, গলা ব্যথা (Larynx, Gums and dental disease)
২৮। গ্যাস্ট্রিক পেইন, গ্যাস্ট্রিক আলসার, এসিডিটি, esophageal varices (Gastric/Ulcer)
২৯। মুটিয়ে যাওয়া (obesity)
৩০। দীর্ঘমেয়াদী চর্মরোগ (Chronic Skin Diseases)
৩১। ফোঁড়া-পাঁচড়া সহ আরো অনেক রোগ,
৩২। ডায়াবেটিস (Diabetes) ও ডায়াবেটিক ফুট,
৩৩। ভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রোল্যাপ্স/ হারনিয়েশান,
৩৪। চুল পড়া (Hair fall),
৩৫। মানসিক সমস্যা (Psychological disorder),
৩৬। পারকিনসন্স ডিজিজ
৩৭। কিডনির সমস্যা (Kidney Disease)
৩৮। স্পোর্টস ইঞ্জুরি (খেলোয়াড়, আর্মি, কনট্যাক্ট স্পোর্টস)
৩৯। কানের সমস্যা
৪০। ক্যান্সারের ব্যাথা নিয়ন্ত্রন,
৪১। লিভার ডিজিজ, পোর্টাল হাইপারটেনশান,
৪২। হরমোনাল সমস্যা,
৪৩। ব্রেইন ডিজিজ ও ডিজঅর্ডার,
৪৪। ক্রনিক কফ/ফুসফুসের রোগ (Chronic Chugh/Lung Disease)
৪৫। Erectile Dysfunction (ED)
৪৬। ব্রন,
৪৭। সিস্টেমিক লুপাস ইরাইথেমেটোসাস (SLE),
৪৮। অনিয়মিত মাসিক, মেয়েদের অন্যান্য সমস্যা,
৪৯। এডিকশান/ ডিপেন্ডেন্সি (স্লিপিং পিল, ড্রাগস, কফ সিরাপ, জর্দা, সিগারেট, এলকোহল ও অন্যান্য নেশাদ্রব্য)
৫০। TMJ Dysfunction Syndrome
৫১। প্যারালাইসিস (স্ট্রোক, মেরুদন্ডে আঘাত, গিয়েন বারে সিন্ড্রোম, ফেসিয়াল প্যারালাইসিস বা বেল’স পলসি প্রভৃতি)
৫২। অস্টিওপোরোসিস (হাড়ের ক্ষয়)
৫৩। Post menopsusal hot flush
৫০। Vaginismus
৫১। vertigo (মাথা ঘোরা)
৫২। আইবিএস (কোলন ক্যানসার)
৫৪। অর্শ্বরোগ (Piles)
৫৫। ভগন্দর (Fistula, A**l Fissure)
৫৬। দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য (Chroic Constipation)
৫৭। বিষন্নতা ও স্নায়বিক চাপ (Depression & Nervous Stress)
৫৮। শ্বেত রোগ (ধবল, চামড়া সাদা হয়ে যাওয়া)
…..............................................এবং আরও অনেক রোগ।

মাথায় হিজামা লাগানোর দ্বারা বিশেষভাবে কিছু রোগের উপকার হয় সেটা আলাদাভাবে উল্লেখ করা হল।
১। মাইগ্রেন জনিত দীর্ঘ মেয়াদী মাথাব্যথা এবং সাধারন মাথাব্যথা।
২। উচ্চ রক্তচাপ।
৩। রক্তদূষন।
৪। ঘুমের ব্যঘাত।
৫। স্মৃতি ভ্রষ্টতা।
৬। ঘাড়ে ব্যথা।
৭। হরমোনাল সমস্যা ।
৮। সাইনুসাইটিস।
৯। মানসিক সমস্যা।
১০। চুল পড়া।
১১। পারকিনসন্স ডিজিজ।
১২। ব্রেইন ডিজিজ।
১৩। মাদকাসক্তি।
১৪। প্যরালাইসিস।
১৫। যাদু টোনার সমস্যা ইত্যাদি।

হিজামার পরে করনীয় বিষয়সমূহ
১। হিজামার ১ ঘণ্টা পর গোসল করা উত্তম, অন্যথায়, শরীর খারাপ হতে পারে।
২। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত কোন ব্যয়াম এবং স্ত্রী সহবাস করা যাবেনা।
৩। ২৪ ঘন্টা পর্যন্ত লম্বা সফর করা যাবেনা।
৪। ৪৮ ঘন্টা পর্যন্ত কোন গরম সেক ইত্যাদি দেয়া যাবে না।

09/01/2023

গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য উপকারী.…...


ভেষজ ঔষধ...

লং : দুটি লং মুখে নিয়ে চিবোতে থাকুন, যেন রসটা পেটে চলে যায়।


জিরা : এক চা চামচ জিরা ভেজে নিন। এবার এমনভাবে গুঁড়া করুন যেন পাউডার না হয়ে যায়, একটু ভাঙা ভাঙা থাকে। ওই গুঁড়াটি এক গ্লাস পানিতে মিশিয়ে প্রতিবার খাবারের আগে পান করে নিন।

আখের গুড় : আখের গুড় বুক জ্বালাপোড়া ও এসিডিটি থেকে মুক্তি দিতে পারে। যখন বুক জ্বালাপোড়া করবে, সঙ্গে সঙ্গে এক টুকরো গুড় মুখে দিয়ে রাখুন, যতক্ষণ না সর্ম্পূণ গলে যায়। তবে ডায়াবেটিক রোগীদের ক্ষেত্রে এটা ঠিক হবে না।

মাঠা : মাঠা এসিডিটি দূর করতে টনিকের মতো কাজ করবে। তবে এর সঙ্গে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়া মিশিয়ে নিতে হবে।

পুদিনাপাতা : প্রতিদিন পুদিনাপাতার রস বা পাতা চিবিয়ে খেলে এসিডিটি ও বদহজম হবে না।

তুলসীপাতা : এসিডিটির সমস্যা হলে ৫ থেকে ৬টি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেলে কমে যাবে। এ ছাড়া তুলসীপাতা প্রতিদিন বেটে পানিতে মিশিয়ে খেলে এসিডিটি হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে।

আদা : খাওয়ার আধা ঘণ্টা আগে ছোট এক টুকরো আদা খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না।

দুধ : রাতে এক গ্লাস দুধ ফ্রিজে রেখে দিয়ে পরদিন সকালে খালি পেটে ঠাণ্ডা দুধটুকু খেলে সারা দিন এসিডিটি থেকে মুক্ত থাকা যাবে। তবে কারো কারো ক্ষেত্রে দুধ অতিসংবেদনশীল, তাদের দুধ খেলে সমস্যা আরো বাড়তে পারে। এ ক্ষেত্রে এক দিন খেয়ে দেখতে হবে, কোনো অসুবিধা হয় কি না।

লেবু : মাঝারি আকৃতির একটি লেবুু চিপে রস বের করে নিন। এরপর লেবুর রসের সঙ্গে আধা টেবিল চামচ বেকিং সোডা এক কাপ পানিতে মিশিয়ে পান করুন। বেকিং সোডা ভালো করে মিশে যাওয়া পর্যন্ত নাড়ুন। এবার মিশ্রণটি খেয়ে নিন। নিয়মিত খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যায় আরাম পাওয়া যাবে।

চা : বিভিন্ন রকম হারবাল চা আছে, যেমন সবুজ চা, পুদিনা ও তুলসী। এসব চা হজমক্ষমতা বাড়ায় এবং গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান করে।

তেঁতুলপাতা : এক মুঠি তেঁতুলপাতা মিহি করে বেটে এক গ্লাস দুধের সঙ্গে মিশিয়ে প্রতিদিন পান করুন। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা পুরোপুরি দূর হয়ে যাবে।

ডাবের পানি : ডাবের পানি খেলে হজমক্ষমতা বাড়ে এবং সব খাবারই সহজে হজম হয়। এ ছাড়া গ্যাসের সমস্যা থাকলেও মুক্তি পাওয়া যায়। প্রতিদিন ডাবের পানি পানের অভ্যাস করুন। গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থাকবে না।

আলুর রস : আলু বেটে কিংবা ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে রস বের করে নিন। এবার ওই রস প্রতিবার খাওয়ার আগে খেয়ে নিন। এভাবে তিন বেলা খাওয়ার আগে আলুর রস খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা আস্তে আস্তে কেটে যাবে।

08/12/2022

আমার আপনার সকলের সৃষ্টিকর্তা, সকল রোগের সৃষ্টিকর্তা এবং রোগ থেকে শিফা দানকারী আমার আপনার অতি আপনজন আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা তার প্রিয় হাবীব রাসূলে আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মাধ্যমে বিশ্ববাসীকে জানিয়েছেনঃ

★ মধুর মধ্যে শিফা নিহিত ।
★ কালোজিরায় শিফা নিহিত ।
★ হিজামায় শিফা নিহিত ।
★ সূরা ফাতিহায় শিফা নিহিত ।
★ ইস্তিগফারে শেফা নিহিত।
★ সাদাক্বায় শেফা নিহিত।

কিন্তু আমরা এর কোনোটাতেই বিশ্বাস করতে পারিনা। কিছুটা বিশ্বাস যদিও আছে তাও সন্দেহের সমুদ্রে টলমান। এই সন্দেহ সহজে দূর হওয়ার নয়, তবে দূর করতে হবে। হাজার হাজার টাকা খরচ করে চিকিৎসা নেয়ার আগে একবার রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের চিকিৎসা ইয়াক্বীনের সাথে গ্রহণ করে দেখতে পারি। আল্লাহ চাহেতো সুন্নাত এবং আরোগ্য দুটোই হাসিল হবে ইনশাআল্লাহ।

মনে রাখবেন হিজামা শুধুমাত্র চিকিৎসা'ই নয়, গুরুত্বপূর্ণ একটি সুন্নাতও বটে।

Address

Nurjahan Road, Mohammadpur
Dhaka
1207

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ibrahim Unani Medicare and Hijama Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram