Doctor of DMF

Doctor of DMF Shyamoli Medical Assistant Training Institute

03/06/2024

বন্ধু যখন জীবনে প্রথম কক্সবাজার যায়,,,😁😁😁

গরমে শিশুর যত্নঃ✅ বুকের দুধ পান করা শিশুদের ঘনঘন দুধ দিন।✅ শিশুকে জোর করে খাওয়াবেন না। জোর করে খাওয়ালে শিশুর বমি হয় । বম...
25/04/2024

গরমে শিশুর যত্নঃ

✅ বুকের দুধ পান করা শিশুদের ঘনঘন দুধ দিন।

✅ শিশুকে জোর করে খাওয়াবেন না। জোর করে খাওয়ালে শিশুর বমি হয় । বমির কারণে শিশুর পানি স্বল্পতা দেখা দিতে পারে।

✅ ৬ মাসের বেশি বয়সের শিশুদের বেশি করে পানি খাওয়ান। শিশুর প্রস্রাবের পরিমাণ যাতে ঠিক থাকে সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

✅ গরমে হজমশক্তি কমে যায়। শিশুরা সহজে হজম করতে পারে এমন খাবার খাওয়ান।

✅ শিশুকে প্রতিদিন গোসল করিয়ে দিন।

✅ দিনে অন্তত দু'বার পরিস্কার ভেজা গামছা বা তোয়ালে দিয়ে শিশুর মাথা সহ পুরো শরীর মুছে দিন।

✅ শিশু ঘেমে গেলে দ্রুত মাথাসহ পুরো শরীর মুছে দিন।

✅ শিশুকে পাতলা সুতি কাপড় পরিয়ে রাখুন।

✅ শিশুর নখ বড় হলে কেটে দিন।

✅ গরমে শিশুর চুল ছোট করে দিন। মাথা ন্যাড়া করে দিতে পারলে বেশি ভালো হয়।

✅ আলো-বাতাসপূর্ণ পরিস্কার স্থানে শিশুকে ঘুমাতে দিন। শিশুর পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম নিশ্চিত করুন।

✅ গরমে মশা-মাছির উপদ্রব বেড়ে যায়। ঘরবাড়ি পরিস্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।

✅ শিশুর কোনরকম সমস্যা দেখা দিলে কালবিলম্ব না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন

 #কোন বয়সে কতটুকু পানি পান করতে হবে?প্রতিদিন ৮ গ্লাস করে পানি খেতে হবে এই কথাটি কম বেশি আমরা সবাই জানি। তবে ইনস্টিটিউট অ...
25/04/2024

#কোন বয়সে কতটুকু পানি পান করতে হবে?

প্রতিদিন ৮ গ্লাস করে পানি খেতে হবে এই কথাটি কম বেশি আমরা সবাই জানি। তবে ইনস্টিটিউট অফ মেডিসিন (IOM) কিন্তু বলছে ভিন্ন কথা। এই তথ্যটি পুরোপুরি সঠিক নয় বা এর পেছনে নেই কানো রিসার্চ বেইসড যুক্তি। আমাদের শরীরে ওজনের ৬০% হচ্ছে পানি। পানির এই চাহিদা নির্ভর করে বয়স, লিঙ্গ, নিয়মিত কার্যকলাপ, গর্ভাবস্থা, শারীরিক সুস্থতার উপর।

ইনস্টিটিউট অফ মেডিসিন (IOM) এর মতে,

* প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও পুরুষ:

একজন পূর্ণ বয়স্ক পুরুষের দিনে ১০৪ আউন্স বা ১৩ গ্লাস পানির প্রয়োজন আবার একজন পূর্ণ বয়স্ক নারীরের দিনে ৭৪ আউন্স বা ৯ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন। তবে এই চাহিদা বিভিন্ন অবস্থায় ভিন্ন হতে পারে।

* শিশু:

শিশুর পানির চাহিদার ক্ষেত্রে বয়সকে মূলত প্রাধান্য দেওয়া হয়।

> ৪-৮ বছরের শিশুর জন্য দিনে ৪০ আউন্স বা ৫ গ্লাস পানি।

> ৯-১৩ বছরের শিশুর জন্য দিনে ৫৬-৬৪ আউন্স বা ৭-৮ গ্লাস পানি।

> ১৪-১৮ বছরের শিশুর জন্য দিনে ৬৪-৬৮ আউন্স বা ৮-১১ গ্লাস পানি/দিনে

* গর্ভবস্থা বা ব্রেস্টফিডিং মা:

যেকোনো বয়সী নারী গর্ভাবস্থায় দিনে ৮০ আউন্স বা ১০ গ্লাস পানি পান করতে হবে এবং ব্রেস্টফিডিং অবস্থায় এই চাহিদা বৃদ্ধি পেয়ে দিনে ১০৪ আউন্স বা ১৩ গ্লাস পানি প্রয়োজন হয়।

* অন্যান্য শারীরিক অবস্থা:

অনেক গরম তাপমাত্রায়, জ্বর, ডায়ারিয়া, বমি, ইউরিন ইনফেকশন ইত্যাদি অসুবিধায় ও প্রতিদিন শারীরিক ব্যায়াম (৩০-১ ঘণ্টার বেশি) করলে প্রতিদিনের চাহিদার সাথে আরো ১.৫-২.৫ গ্লাস বা এর বেশি পানি গ্রহণ করতে হয়।

উপরোক্ত সকল নির্দেশনা যেকোনো খাবার এমনকি পানি জাতীয় খাবার গ্রহণ করলেও এই পরিমাণ পানি ডেইলি করতে হবে।
(সূত্র: সুস্বাস্থ্যের ১০০ পরামর্শ)

09/04/2024
আপনি জানেন কি?ভয় পেলে আমাদের গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় কেন?আসুন জেনে নিই......আমরা ভয় পেলে আমাদের গায়ের লোম খাড়া হয়ে যা...
23/03/2024

আপনি জানেন কি?
ভয় পেলে আমাদের গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় কেন?

আসুন জেনে নিই......
আমরা ভয় পেলে আমাদের গায়ের লোম খাড়া হয়ে যায় অ্যাড্রেনালিন নামক হরমোনের অনুপস্থিতির কারণে। এছাড়াও
অ্যাড্রেনালিন ও নর‌অ্যাড্রেনালিন সারা দেহে ছড়িয়ে থাকা অ্যাড্রেনোরিসেপ্টারে কাজ করে এবং রক্তচাপ ও হৃৎস্পন্দন হার বৃদ্ধি করে। অ্যাড্রেনালিন ও নর‌অ্যাড্রেনালিন লড়াই অথবা পলায়ন সাড়া প্রদানের জন্য দায়ী, যার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে নিঃশ্বাস ও হৃৎস্পন্দন হার বৃদ্ধিকরণ, রক্তচাপ বৃদ্ধি ও দেহের অনেক অংশে রক্তবাহের সংকোচন।
Adrenal gland হলো একটি অন্তঃক্ষরা গ্রন্থি যা অ্যাড্রেনালিন, অ্যালডোস্টেরন ও কর্টিসলসহ নানাবিধ হরমোন তৈরি করে থাকে।
ধন্যবাদ।
DMF Doctor Taniz

টনসিল প্রদাহ কি? এর কারণ ও লক্ষণ -গলা ব্যাথা’ যে কোনো বয়সে যে কারো দেখা দিতে পারে। এটি সচরাচর এতইটা দেখা যায় যে আলাদা কর...
23/03/2024

টনসিল প্রদাহ কি? এর কারণ ও লক্ষণ

-

গলা ব্যাথা’ যে কোনো বয়সে যে কারো দেখা দিতে পারে। এটি সচরাচর এতইটা দেখা যায় যে আলাদা করে চেনানোর প্রয়োজন পড়ে না।তাও কিছু বিষয় আছে যা জানা আমাদের জরুরি।


গলা ব্যাথা কখনও কখনও হতে পারে টনসিলাইটিস মানে টনসিল প্রদাহের কারণ। এই টনসিল হলো আমাদের দেহের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাধারী টিসু যা মুখের ভেতর গলার কাছাকাছি অবস্থিত।

কিছু কারণে টলসিন প্রদাহ বা টনসিলাইটিস হতে পারে।

* গলা ব্যাথা হওয়ার অনেকগুলো কারণ হতে পারে,

ঠান্ডা বাতাস।

অতিরিক্ত গরমে হওয়া ঘাম গায়ে বসে যাওয়া।

ভোকাল কর্ডে চাপ। পড়ে এতোটাই আওয়াজ দিয়ে কথা বলা।

গরম থেকে এসেই ফ্রীজের ঠান্ডা পানি খাওয়া।

আবহাওয়ার পরিবর্তন।

দীর্ঘ সময় ঠান্ডা পানিতে গোসল করা।

গলা ব্যাথা মানেই যে টনসিল প্রদাহ তা নয়,এর সাথে আরো এক বা একাধিক কারণ যুক্ত থাকতে পারে,

মাথা ব্যাথা।

উচ্চ তাপমাত্রা।

খাবার খেতে কষ্ট ।

মুখ হাঁ করতে অসুবিধা।

তীব্র গলা ব্যাথা।

মুখ দিয়ে লালা বের হওয়া।

কানে ব্যাথাও হতে পারে।

গলার স্বর ভারী হয়ে যাওয়া।

কথার আওয়াজ বন্ধ হয়ে যাওয়া যে চাইলেও গলায় কোনো আওয়াজই আসছেনা।


রোগ হওয়ার পর তা প্রতিকার করার চেয়ে রোগ যেন না হয় তা প্রতিরোধ করাটাই আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো। তাই টনসিল প্রদাহের কারণ গুলো সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিৎ।আর যদি কোনো ভাবে রোগটি হয়েই যায়,যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ডাক্তার দেখানো জরুরি।

DMF DoctorTaniz khan

 #মাইগ্রেন_এবং_ওয়েট_লসআমাদের যাদের মাইগ্রেন আছে তাদের জন্য ওয়েট লস করাটা বেশ কষ্ট হয়ে যায়।কারণ মাইগ্রেন এমন একটা জিনিস য...
23/03/2024

#মাইগ্রেন_এবং_ওয়েট_লস
আমাদের যাদের মাইগ্রেন আছে তাদের জন্য ওয়েট লস করাটা বেশ কষ্ট হয়ে যায়।কারণ মাইগ্রেন এমন একটা জিনিস যে খুব সহজেই ট্রিগারড হয়ে যায়।মাইগ্রেন থাকলে কীভাবে ওয়েট লস করবেন সে সম্পর্কে কিছু টিপস (সবই পারসোনাল এক্সপেরিয়েন্স থেকে) :
১)ওয়েট লসের একমাত্র উপায় হচ্ছে ক্যালরি ডেফিসিট।এবং এইক্ষেত্রেই মাইগ্রেনের ভুক্তভোগীরা সবচেয়ে বেশি সমস্যা ফেস করে।অল্প একটু ক্ষুধা লাগলেই অনেকের মাইগ্রেন অ্যাটাক শুরু হয়।মিল স্কিপ করার তো প্রশ্নই আসেনা।আর একটা জিনিস খেয়াল করেছি যে মাইগ্রেন যাদের আছে তাদের ঘন ঘন ক্ষুধাও লাগে অন্যদের চেয়ে (পার্সোনাল অবজারভেশন)।এই কারণে আমাদের ক্যালরি ডেফিসিট বেশি হলে আমাদের কষ্ট হয়ে যায়।যেকোনো স্ট্রেসফুল কন্ডিশনে মাইগ্রেন অ্যাটাক শুরু হয়।যেহেতু ক্ষুধা লাগলে বডি একটা স্ট্রেসের মধ্যে দিয়ে যায় তাই তখন আমাদের মাইগ্রেন অ্যাটাক হয়।কাজেই অন্যরা যেখানে ৫০০ ক্যালরি ডেফিসিট নিয়ে চলতে পারে,আমি সেখানে ২৫০-৩০০ ডেফিসিট নিলেও কষ্ট হয়ে যেত।প্রায়ই অ্যাটাক হতো।তাই আপনারা চেষ্টা করবেন একটু কম ডেফিসিট নিতে।যতটুকু ক্যালরি ডেফিসিট নিলে অ্যাটাক হবেনা ততটুকুই নিবেন।যদি ২০০ ক্যালরি ডেফিসিট হয় তাইই নিবেন।সেজন্য আপনাদের ওয়েট লস জার্নি অবশ্যই অন্যদের চেয়ে স্লো হবে।এটা মেনে নিতেই হবে।অন্যরা মাসে ৪ কেজি কমালে আপনারা হয়তো ১.৫ কেজি কমাবেন।তাতে সমস্যা তো নেই।একেবারেই ওজন না কমানোর চেয়ে মাসে এক কেজি কমাও ভালো।আমার ২৪ কেজি কমেছে ২ বছরে।অর্থাৎ মাসে ১ কেজি। 🙂
২)মাইগ্রেনের অনেক ট্রিগারিং ফ্যাক্টর আছে : অতিরিক্ত গরম/ঠাণ্ডা,ক্যাফেইন,কোল্ড ড্রিংক,আইসক্রিম,অতিরিক্ত চিনি,ডেইরি প্রোডাক্ট,অতিরিক্ত আলো/শব্দ,অতিরিক্ত মেন্টাল/ফিজিকাল স্ট্রেস।সব ফ্যাক্টরেই যে সবার অ্যাটাক হবে এমন কোন কথা নেই।খেয়াল করবেন কীসে কীসে আপনার অ্যাটাক হয়।সেগুলো যতটা পারেন অ্যাভয়েড করবেন।চা/কফিতে যদি আপনার অ্যাটাক হয় তো খাবেন না বা কম খাবেন।এগুলো না খেলেও ওজন কমবে।ডেইরি প্রোডাক্টে অ্যাটাক হলে প্রোটিনের চাহিদা অন্য খাবার দিয়ে পূরণ করবেন।
৩)বেশি পিপাসা লাগলেও আমার মাইগ্রেন অ্যাটাক হয়।তাই আমি বাইরে গেলে সবসময় পানি রাখি সাথে।শীত/গ্রীষ্ম যেকোন কালেই আমার অন্যদের চেয়ে বেশি পানি খেতে হয়।So stay hydrated.টোটাল ক্যালরি আর ম্যাক্রো অ্যাডজাস্ট করে লিকুইড খাবার তো বেশি খাবেনই,সাথে অবশ্যই বেশি করে পানি খাবেন।পানি খেতে পারিনা,ভালো লাগেনা - এসব বাহানা চলবেনা।সুস্থ থাকার জন্য আপাত দৃষ্টিতে অসম্ভব অনেক কাজই অনেকে সম্ভব করে।
৪)এক্সারসাইজ : এক্সারসাইজ করলে আমাদের গরম লাগে,শরীর ঘামে বলে অনেক পানিও বের হয়ে যায়।তাই অবশ্যই অবশ্যই এক্সারসাইজের মাঝে একটু ব্রেক নিয়ে পানি খাবেন।আর চেষ্টা করবেন দিনের অপেক্ষাকৃত ঠাণ্ডা সময়টাতে এক্সারসাইজ করতে।জাম্পিং করা লাগে এরকম যেকোনো এক্সারসাইজে যদি আপনার মাইগ্রেন অ্যাটাক হয় তাহলে একেবারে বাদ দিয়ে দিবেন।ওজন কমানোর জন্য লাফালাফি করা লাগেনা এমন অনেক low impact cardio exercise আছে।ইউটিউব সার্চ দিলে পাবেন।বাইরে হাঁটতে গেলে যদি দেখেন গরমে মাইগ্রেন অ্যাটাক হয় তাহলে গরমকালে হাঁটা বাদ দিয়ে ঘরেই কার্ডিও করবেন।এক্সারসাইজের ১০-১৫ মিনিট আগে পাকা কলা/এক চামচ মধু/২-৩ টা খেজুর খেয়ে নিবেন।
৫)অবশ্যই পর্যাপ্ত ঘুমাবেন।কারণ ঘুম না হলেও বডিতে স্ট্রেস পড়ে।আর স্ট্রেস মানেই মাইগ্রেন অ্যাটাক।
৬)হুটহাট ক্ষুধা লেগে গেলে প্রোটিন খাবেন।আর যখন মাইগ্রেন অ্যাটাক হবে তখনো প্রোটিন রিচ খাবার খাবেন।

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ"""''''''''""""""""""""""'"...
23/03/2024

কোন রোগের জন্য কি টেষ্ট করা হয়ঃ
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
🔴CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
"""''''''''""""""""""""""'"''"'""""'''''''''"
⏩জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
⏩শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
⏩রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
⏩শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
⏩রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
⏩ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
""'''''''''''''''''''''''''''""""""""""""""""""
👉ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
👉ডায়াবেটিস আছে কিনা
👉প্রোটিন যায় কিনা
👉রক্ত যায় কিনা
👉কিডনীতে পাথর আছে কিনা
🔴RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔵Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
🔴Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
🔵Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
🔴SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
🔵Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
🔴HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔵HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
🔵Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
🔴TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
🔵EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
🔴ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
© Copied

এটি এমন একটি স্থান যেখানে কখনো বৃষ্টি হয়নি ! পৃথিবীতে এরকম একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে একদম বৃষ্টি হয় না, তবে এই কারণে ক...
23/03/2024

এটি এমন একটি স্থান যেখানে কখনো বৃষ্টি হয়নি !

পৃথিবীতে এরকম একটি গ্রাম রয়েছে, যেখানে একদম বৃষ্টি হয় না, তবে এই কারণে কিন্তু এটা কোনো মরুভূমি নয় !

আসলে এই গ্রামটি এত উচুতে অবস্থিত যে, এই গ্রামের নীচে মেঘ থাকে। স্বভাবতই বৃষ্টি এই গ্রামটির উপড়ে নয়, বরং এই গ্রামটির নীচে পড়ে। তবে এখানকার গাছপালা মেঘ থেকেই আদ্রতার আকারে পানি নিয়ে নেয়। এই গ্রামটি ইয়েমেনের রাজধানী সানার পশ্চিমে অবস্থিত। মূল ভূমি থেকে প্রায় ৩২০০ মিটার উঁচুতে অবস্থিত, এই গ্রামটির নাম Al Hutaib

Address

Shyamoli
Dhaka
1207

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doctor of DMF posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Doctor of DMF:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category