Online Graphic Mates

Online Graphic Mates Graphics Design

23/07/2023
23/07/2023
06/05/2020

বিকট আওয়াজ [প্রচার করুন বেশি করে]
-----
জুমুআর দিনটি কিন্তু এবছর রমযানের
পনেরো তারিখ। কাঁটায়-কাঁটায়
মাঝামাঝি রমাযান। একটি ভয়াবহতম
দিনের বার্তা রয়েছে এমন একটি দিন
সম্বন্ধে। কিন্তু এই রমযানে আসবে কি-না
সেটা একমাত্র আল্লাহই ভালো জানেন।
না হবার সম্ভাবনা প্রবল। তবে খুবই
কাছাকাছি যেকোনো এমন একটি রমযান
নিঃসন্দেহে।
তবে আমাদেরকে অবশ্যই সতর্ক হতে হবে।
নিজঘরে অবস্থান করে সিজদায় লুটিয়ে
পড়তে হবে, আল্লাহর কাছে আশ্রয়
প্রার্থনা করতে হবে, উচ্চশব্দে 'আল্লাহু
আকবার' তাকবির দিতে থাকা লাগবে।
যেমন-
ইমাম মাহদি এর আগমনের বছরের লক্ষণ সেই
বছরের রমজান মাস থেকেই প্রকাশ পাবে।
ফিরোজ দায়লামি বর্ণনা করেন,
আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন, “কোন এক রমজানে
আসমান থেকে একবিকট আওয়াজ আসবে”।
সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর
রাসুল! রমজানের শুরুতে? নাকি মাঝামাঝি
সময়ে? নাকি শেষ দিকে’? নবি
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
বললেন, “না, বরং রমজানের মাঝামাঝি
সময়ে। ঠিক মধ্য রমজানের রাতে। শুক্রবার
রাতে আকাশ থেকে একটি শব্দ আসবে। সেই
শব্দের প্রচণ্ডতায় সত্তর হাজার মানুষ
সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলবে আর সত্তর হাজার
বধির হয়ে যাবে”।
সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর
রাসুল! আপনার উম্মতের কারা সেদিন
নিরাপদ থাকবে’? নবি সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন,
“যারা নিজ নিজ ঘরে অবস্থানরত থাকবে।
সিজদায় লুটিয়ে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা
করবে এবং উচ্চশব্দে 'আল্লাহু আকবর' বলতে
থাকবে। পরে আরও একটি শব্দ আসবে।
তবে প্রথম শব্দটি হবে জিব্রাইল এর,
দ্বিতীয়টি হবে শয়তানের।
ঘটনার পরম্পরা এরূপ : শব্দ আসবে রমজানে।
ঘোরতর যুদ্ধ সংঘটিত হবে শাওয়ালে।
আরবের গোত্রগুলো বিদ্রোহ করবে
জুলকা’দা মাসে। হাজী লুণ্ঠনের ঘটনা
ঘটবে জিলজ্জ মাসে। আর মুহাররমের শুরুটা
আমার উম্মতের জন্য বিপদ। শেষটা মুক্তি।
সেদিন মুসলমান যে বাহনে চড়ে মুক্তি লাভ
করবে, সেটি তার কাছে এক লাখ মূল্যের
বিনোদন সামগ্রীতে পরিপূর্ণ ঘরের চেয়েও
বেশি উত্তম বলে বিবেচিত হবে”।
সূত্র : (মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, খণ্ড ৭, পৃষ্ঠা
৩১০)
অপর এক বর্ণনায় আছে,
“... সত্তর হাজার মানুষ ভয়ে পথ হারিয়ে
ফেলবে। সত্তর হাজার অন্ধ হয়ে যাবে।
সত্তর হাজার বোবা হয়ে যাবে এবং সত্তর
হাজার বালিকার যৌনপর্দা ফেটে যাবে”।
সূত্র : (আসসুনানুল ওয়ারিদাতু ফিল ফিতান)
হযরত আবু হুরায়রা (রাযি.) থেকে বর্ণিত,
আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেছেন,
“রমজানে আওয়াজ আসবে। জুলকা’দায়
গোত্রগুলো বিদ্রোহ করবে আর জিলহজ্জ
মাসে হাজীলুণ্ঠনের ঘটনা ঘটবে”।
(মাজমাউজ জাওয়ায়েদ, খণ্ড ৭, পৃষ্ঠা ৩১০)
হযরত আমর ইবনে শু’আইব এর দাদা বর্ণনা
করেন, আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“জুলকা’দা মাসে বিভিন্ন গোত্রের মাঝে
দ্বন্দ ও প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের ঘটনা ঘটবে।
ফলে হজ্জ পালনকারীরা লুণ্ঠিত হবে এবং
মিনায় যুদ্ধ সংগঠিত হবে। সেখানে ব্যাপক
প্রানহানির ঘটনা ঘটবে এবং রক্তের স্রোত
বয়ে যাবে। অবশেষে তাদের নেতা (হযরত
মাহদি) পালিয়ে রোকন ও মাকামে
ইব্রাহিমের মধ্যখানে চলে আসবে। তাঁর
অনীহা সত্ত্বেও মানুষ তাঁর হাতে বাইয়াত
গ্রহণ করবে। তাঁকে বলা হবে, আপনি যদি
আমাদের থেকে বাইয়াত নিতে অস্বীকার
করেন, তাহলে আমরা আপনার ঘাড় উড়িয়ে
দিব। বদর যুদ্ধের সংখ্যার সমসংখ্যক মানুষ
তাঁর হাতে বায়’আত গ্রহণ করবে। সেদিন
যারা তার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করবে,
আকাশ ও পৃথিবীর অধিবাসীরা তাদের
প্রতি সন্তুষ্ট হবে”।
সূত্র : (মুসতাদরাকে হাকেম, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা
৫৪৯)
---------------------------------------------
তাবরানির অপর এক বর্ণনায় আছে,
“বাইয়াত গ্রহণকারী মুসলমানের সংখ্যা
হবে বদরী মুজাহিদগণের সংখ্যার সমান।
অর্থাৎ তিনশ তের জন”। (আল মু’জামুল
আসওসাত, খণ্ড ৯, পৃষ্ঠা ১৭৬)
মুসতাদরাকেরই আরেক বর্ণনায় আছে, হযরত
আব্দদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেছেন,
‘লোকেরা যখন পালিয়ে হযরত মাহদির
কাছে আগমন করবে, তখন মাহদি কাবাকে
জড়িয়ে ধরে ক্রন্দনরত অবস্থায় থাকবেন।
(হযরত আব্দদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) বলেন,
আমি যেন তাঁর অশ্রু দেখতে পাচ্ছি।
লোকজন হযরত মাহদিকে বলবে, আসুন, আমরা
আপনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করি। হযরত
মাহদি বলবেন, আফসোস! তোমরা কত
প্রতিশ্রুতিই না ভঙ্গ করেছ! কত রক্তই না
ঝরিয়েছ! অবশেষে অনীহা সত্ত্বেও তিনি
লোকদের থেকে বাইয়াত নেবেন। হযরত
আব্দুল্লাহ ইবনু ওমর (রা.) বলেন, ওহে মানুষ!
তোমরা যখন তাঁকে পাবে, তাঁর হাতে
বাইয়াত গ্রহণ করবে। কারণ, তিনি
দুনিয়াতেও ‘মাহদি’, আসমানেও ‘মাহদি’।

শিল্পকলা_____________নাটক, নাচ, ভাস্কর্য নির্মাণ প্রভৃতি কাজকর্মকেই সাধারণত শিল্পকলা ক্যাটাগরির আন্ডারে ফেলা হয়। বিভিন্ন...
05/05/2020

শিল্পকলা
_____________

নাটক, নাচ, ভাস্কর্য নির্মাণ প্রভৃতি কাজকর্মকেই সাধারণত শিল্পকলা ক্যাটাগরির আন্ডারে ফেলা হয়। বিভিন্ন প্যাগান সভ্যতার অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এই সকল কাজকর্ম। ইন্ট্রেস্টিং ব্যাপার হলো বাংলাদেশের হিন্দু-সেকু সম্প্রদায় বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী হয়ে ইসলামিক পোশাককে আরবের সংস্কৃতি বলে কটাক্ষ করলেও তাদের শিল্পকলার ইতিহাস পাওয়া যায় গ্রিক, চৈনিক, রোমানদের মধ্যেও। এ কথা তাদেরকে বলা হলে সম্ভবত তারা এনকাউন্টার করবে যে শিল্পকলার অরিজিন বিভিন্ন জায়গায় হলেও ভারতবর্ষে এসে ভারতবর্ষের নিজস্ব+বহিরাগত কালচার মিশ্রিত হয়ে একটি নতুন সংস্কৃতি জন্ম নিয়েছে যাকে বাংলার সংস্কৃতি বলতে বাধা নেই। তবে তো তাদের যুক্তি অনুযায়ী ইসলামিক কালচারকেও বাঙালি সংস্কৃতির অধীনস্ত করা লাগে?! কিন্তু তারা তা করবে না। কারণ মুখে যতোই স্বাধীনভাবে কালচারের বিবর্তন হওয়ার পক্ষে কথা বললেও তাদের ভ্রান্ত আইডিওলজি তাদেরকে তাওহিদের সংস্কৃতিকে স্বীকৃতি দিতে বাধা দেয়। এবং এটাই হওয়ার কথা ছিল।

আজকের শিল্পকলা মূলত সেকুলার স্পিরিচুয়ালিটির নব্য রিচুয়াল। রিচুয়াল হলো উদ্দেশ্যমূলকভাবে কিছু জেসচার, নাচ, গান, মিউজিক এবং অন্যান্য কার্যক্রমের সমষ্টি অর্থাৎ শয়তানের আওয়াজ যাতে স্পিরিচুয়ালিটি অথবা কোনো সোসাইটির জাহেলিয়াতের চেতনাকে উজ্জীবিত করার কর্মসমষ্টির নাম। তাদের কার্যক্রমে সাধারণত মাস্ক, বিভিন্ন কস্টিউম প্রভৃতি ইউজ করা হতো। এখন অবশ্য এটার প্রবণতা কমে আসলেও মাস্ককে থিয়েটারের লোগো হিসেবে ইউজ করা হয়, তবে ক্রিকেট ও ফুটবল খেলার সময়ে মাস্কের ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। ভারতীয়, চৈনিক, গ্রিক, রোমান, এসব মুশরিক সভ্যতার রিচুয়ালগুলো থেকেই মূলত নাটক, গান, বাদ্যযন্ত্র, নাচ প্রভৃতি কার্যক্রম এসেছে। তাদের প্রত্যেকটি রিচুয়াল ছিল তাদের দেবতা/শয়তানকে খুশি করার জন্য কিঁঁছু কার্যক্রম, সর্সারির অংশ হিসেবেও রিচুয়াল পালন করা হতো। এখনকার শিল্পকলায় তাদেরকেই অন্ধভাবে অনুসরণ করা হয়। পহেলা বৈশাখের রিচুয়ালের উদাহরণ হলো সূর্যোদয়ের সময়ে নতুন সূর্যকে গান গেয়ে বরণ করে নেওয়া। বসন্তবরণও অনুরূপ। এগুলো কোনোটাই কোনইনসিডেন্স নয়, প্রত্যেকটা কার্যক্রমের পিছনে হাজার বছরের ইতিহাস আছে।

রিচুয়াল পালনের নির্দিষ্ট স্থান হিসেবে থিয়েটারের জন্ম হয়। অ্যারিস্টটলের Poetics এর উদ্ধৃতি অনুযায়ী থিয়েটার হলো ‘স্যাক্রেড মিস্ট্রি’র একটু আপডেট ভার্সন, যা করা হয় মানুষের মাঝে উক্ত অনুষ্ঠানের চেতনাকে পুশ করার জন্য। গ্রিক থিয়েটারকে বলা হয় ওয়েস্টার্ন ট্রেডিশানের অরিজিন। পরবর্তীতে রোমানদের মাধ্যমে থিয়েটার ধারণার প্রচার প্রসার ঘটতে থাকে। আমাদের সবার জানা কথা যে রোমানদের কালচারই পশ্চিমা সভ্যতার মূল বস্তুবাদী ওয়ার্ল্ডভিউয়ের অরিজিন। রোমানদের কালচারাল প্যাগানিজম এবং যাদুর কিতাবের কসমোলজিক্যাল প্যাগানিজমের এক মিশ্র রূপ হলো রেনেসা। এবং এই রেনেসার এনলাইটেনমেন্ট কনসেপ্টই হলো আজকের ওয়েস্টার্ন সভ্যতার আক্বীদার অরিজিন।

রেনেসার মাধ্যমে শুধু কসমোলজিবেজড অকাল্টিজমের উত্থান ঘটেছে তা নয়, সৃষ্টিতত্ত্ব ও নতুন বিভিন্ন রাজনৈতিক মতবাদের পাশাপাশি প্যাগান রিচুয়ালগুলোও নর্মালাইজ হয়েছে ‘শিল্পকলা’ নামে। জাতিসংঘের মাধ্যমে এই জিনিসগুলো খুব নিষ্ঠার সাথে নর্মালাইজ করা এবং প্রচার প্রসারের কারণ এই আর্টিকেল পড়ার পর আপনি আগের থেকে বেশি জানবেন। ইসলামে সকল ধরণের বাদ্যযন্ত্র হারাম, একই সাথে নাচ, গান তো অবশ্যই। এখন আপনি আগের থেকে বেশি বুঝবেন কেন ইসলামে মূর্তি/ভাস্কর্য সংস্কৃতির সাথে শত্রুতা আছে। ইসলামের সাথে ‘শিল্পকলা’র সংঘর্ষের কারণও ঠিক এটিই। এটিই বাদ্যযন্ত্র ও নাচ হারাম হওয়ার পিছনে আল্লাহর হিকমাহ। এতো বিস্তারিত ইতিহাস যে সবাই জানবেই তা নয়। অতএব প্রশ্ন না করে ‘শুনলাম এবং মানলাম’ টাইপ মুমিন হওয়ার বুদ্ধিমানের কাজ। আল্লাহর সাথে সম্পর্ক ভালো হলে অটোমেটিক ইসলামের প্রতিটা বিধানের হিকমাহ সম্পর্কে উপলব্ধি চলে আসে। এটা হলো হিকমাহ যা আল্লাহ মুমিনদেরকে দান করেন, ফলে সে এমন কিছু দেখতে পায়, এমন কিছু বুঝতে পারে যা সাধারণ চর্মচক্ষে বোঝা কল্পনাতীত ছিল।

_

বর্তমানে টিভি, ইউটিউব, ফেসবুক সব জায়গায় মিউজিক ও গানের ছড়াছড়ি। নর্তক এবং নর্তকী একই সাথে নাচের দর্শক এবং পার্টসিপেন্ট হিসেবে কাজ করে। অন্যদিকে মিউজিকের সুর মানুষকে মোহগ্রস্ত করে তুলে। মিউজিকের প্রভাব এমন যে এর মাধ্যমে মানুষের চিন্তা করার ক্ষমতা লোপ পায়, ফলে মিউজিকে যে চেতনাকে গ্লোরিফাই করা হচ্ছে তা নিজের অজান্তেই মনের কোনো এক কোণে প্রভাব বিস্তার করে ফেলে। বছরের পর বছর ধরে এরকমভাবে প্রভাবিত হয়। মিউজিকের মাধ্যমে বিভিন্ন টক্সিক আইডিওলজি শ্রবণকারী ব্যক্তির ওপর এমনভাবে প্রভাব ফেলে যে সে নিজের অজান্তেই তাতে বিশ্বাসী হয়ে উঠে। অথচ সে যদি নিজের আকল খাটাতো তবে হয়তো সে সেই আইডিওলজিকে ধারণ করতো না। এটা যে শুধু আইডিওলজির ক্ষেত্রেই হয় তা নয়, যে কোনো ধরণের মূল্যবোধ অথবা ইমোশন জাগ্রত করার ক্ষেত্রে হতে পারে। মিউজিকের এই এভিল পাওয়ারের কারণে মিডিয়া ক্যাম্পেইনের জন্য এক মোক্ষম অস্ত্র হলো মিউজিক। এটি সোশ্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটি টুল। গানের লিরিক্সের কথা ভুলে গেলে চলবে না। এগুলো অসাড় কথাবার্তা, যেগুলোর মাধ্যমে আল্লাহর স্মরণ থেকে দূরে সরিয়ে রাখা হয় এবং শিরক ও কুফরির দিকে আহ্বান করা হয়। হুজুররা গান শুনে না বলে আনকালচারড, ক্ষ্যাত গালি দেওয়া শাহবাগী চেতনার ননসেন্সগুলো জানে না যে তারা মুক্তমনা নয়, বরং নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডারের এলিটদের ব্রেইনওয়াশের শিকার।

বোস্টন চিলড্রেন’স হসপিটালের মিডিয়া ও শিশু স্বাস্থ্যবিভাগের ডিরেক্টর Michael Rich, MD, MPH মিউজিকের প্রভাব খুব সুন্দর করে বুঝিয়ে বলেছে।
https://youtu.be/ecCsAeRjSMg

সমাজে মিউজিকের প্রভাব-
https://blog.sonicbids.com/what-kind-of-impact-does-our-music-really-make-on-society

https://www.udiscovermusic.com/in-depth-features/how-music-changes-society/

মিউজিক ক্রিয়েটিভিটিকে নষ্ট করে দেয়-
https://www.slashgear.com/study-finds-listening-to-music-has-negative-impact-on-creativity-27567774/

_

আল্লাহ বলেন,
“মানুষের মধ্যে কেউ কেউ অজ্ঞ লোকদের আল্লাহর পথ হতে বিচ্যুত করার জন্য অসার বাক্য ক্রয় করে এবং আল্লাহর প্রদর্শিত পথ নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। ওদেরই জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি।“ (সুরা লুকমান,৬)

এই আয়াতটাতে যেন আজকের সমাজের বাস্তবতাই তুলে ধরা হয়েছে। অসাড় কথাবার্তার মাধ্যমে তারা নিজেরা তো পথভ্রষ্ট হয়ই, একই সাথে তাদের অসাড় চেতনার বিশ্বাসী হয়ে ইসলাম নিয়ে ঠাট্টা করে।

আল্লাহ আরো বলেন,
“তোমার আওয়াজ দ্বারা তাদের মধ্যে যাকে পার সত্যচ্যুত কর, তোমার অশ্বারোহী ও পদাতিক বাহিনী দ্বারা তাদেরকে আক্রমণ কর এবং তাদের ধনে ও সন্তান-সন্ততিতে শরীক হয়ে যাও ও তাদেরকে প্রতিশ্রুতি দাও। আর শয়তান তাদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দেয় তা ছলনা মাত্র।” (সুরা ইসরা,৬৪)

সুরা লুকমানের তাফসিরে আল সা'দী বলেন,
“This includes all manner of haraam speech, all idle talk and falsehood, and all nonsense that encourages kufr and disobedience; the words of those who say things to refute the truth and argue in support of falsehood to defeat the truth; and backbiting, slander, lies, insults and curses; the singing and musical instruments of the Shaytaan; and musical instruments which are of no spiritual or worldly benefit.” (Tafseer al-Sa’di, 6/150)

অনুবাদ- “এটি সকল ধরণের হারাম স্পিচ, সকল অসাড় কথাবার্তা এবং মিথ্যা, এবং সকল নির্বোধ যারা কুফর এবং নাফরমানীকে উদ্বুদ্ধ করে তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করে; যাদের বক্তব্য যা সত্যকে রিফিউট করা এবং মিথ্যার পক্ষে তর্কের জন্য বলা হয় যাতে তারা সত্যকে হারাতে পারে; এবং গীবত, অপবাদ, মিথ্যাকথা, অপমান ও অভিষাপ; শয়তানের সঙ্গীত এবং মিউজিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্টস; এবং মিউজিক্যাল ইনস্ট্রুমেন্টস যাদের কোনো পার্থিব অথবা স্পিরিচুয়াল উপকারিতা নেই।” (তাফসিরে সাদী, ৬/১৫০)

মিউজিক, গান এগুলো হলো অন্তরের নেশা। মাদকের নেশা যেমন মানুষের জ্ঞানবুদ্ধি লোপ করে দেয়, তেমনই এগুলোও মানুষের ইমান ও চিন্তাশক্তিকে ধীরে ধীরে লোপ করে দেয়।

প্যাগান রিচুয়াল নিঃসন্দেহে শিরককে লালন করে, সেটা দেবদেবী বা ‘স্পিরিট’ এর নামে শয়তানপূজা হোক অথবা ন্যাচারাল কোনো ইনসিডেন্টকে বরণ করার নামে প্যান্থেইস্টিক কালচারের রিসার্জেন্স হোক। এর থেকে সম্পূর্ণভাবে সম্পর্ক ত্যাগ করা ইমানের দাবী।

____

প্রয়োজনীয় লিংক-

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Ritual

https://en.m.wikipedia.org/wiki/Dance

https://en.m.wikipedia.org/wiki/History_of_theatre

Ruling on music, singing and dancing - Islam Question & Answer https://islamqa.info/en/answers/5000/ruling-on-music-singing-and-dancing

The growth of media has had an ever-expanding role in the lives of children, especially in terms of a child's physical and mental health. Here, Michael Rich,...

05/05/2020

বিজ্ঞানী এলিস সিলভারের চাঞ্চল্যকর দাবি : মানুষ পৃথিবীর জীব নয়
=================================
তাঁর 'হিউম্যান আর নট ফ্রম আর্থ : এ সায়েন্টিফিক ইভ্যালুয়েশন অফ দ্য এভিডেন্স' বইটিতে রীতিমতো যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন, 'মানুষ পৃথিবীর জীব নয়'।

বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং অনেক আগেই বলেছিলেন, “এলিয়েন আছে , অবশ্যই আছে।” নাসার গবেষকেরা কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে এমন ২০টি গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন, যাদের মধ্যে সম্ভবত প্রাণ আছে। নাসার প্রথম সারির বিজ্ঞানী অ্যালেন স্টেফান , বিজ্ঞানী সিলভানো পি কলম্বানো , বিজ্ঞানী থমাস জুরবিউকেন বিভিন্ন সময় বলেছেন এলিয়েনদের থেকে নাসা আর বেশি দূরে নেই। কয়েক বছরের মধ্যেই নাসা এলিয়েনদের কাছে পৌঁছে যাবে।

কিন্তু সম্প্রতি নাসার এই বক্তব্যে জল ঢেলে দিয়েছেন এক বিজ্ঞানী। তাঁর চাঞ্চল্যকর মতবাদ নিয়ে ঝড় উঠেছে বিজ্ঞানপ্রেমীদের মধ্যে। তিনি দাবী করেছেন মানুষই এলিয়েন বা ভিনগ্রহের জীব। অথচ বিজ্ঞান বলেছিল, প্রায় ১৮ লক্ষ বছর আগে আফ্রিকায় সৃষ্টি হয়েছিল প্রথম মানব প্রজাতি হোমো ইরেকটাস।

ডঃ এলিস সিলভার বললেন , মানুষই ভিনগ্রহের জীব

আমেরিকার প্রখ্যাত ইকোলজিস্ট ডঃ এলিস সিলভার। তিনি তাঁর ‘হিউম্যান আর নট ফ্রম আর্থ: এ সায়েন্টিফিক ইভ্যালুয়েশন অফ দ্য এভিডেন্স’ বইটিতে রীতিমতো যুক্তি দিয়ে প্রমাণ করতে চেয়েছেন, ‘মানুষ পৃথিবীর জীব নয়’। বহুদিন ধরে গবেষণা করার পর তাঁর সিদ্ধান্ত , অন্য জীবদের মতো মানুষের সৃষ্টি পৃথিবীতে হয়নি।

কয়েক লক্ষ বছর আগে অন্য গ্রহ থেকে মানুষকে পৃথিবীতে ছেড়ে যাওয়া হয়েছিল। ডঃ সিলভার বলেছেন, মানুষের শরীরে থাকা অনেক ত্রুটি বুঝিয়ে দেয়, পৃথিবী আমাদের নিজের গ্রহ নয়। পৃথিবীর অনান্য উন্নত প্রাণীর সঙ্গে মানুষের শরীরের এত পার্থক্য কেন! এই প্রশ্নটির ওপরেই দাঁড়িয়ে আছে ডঃ এলিস সিলভারের মতবাদটি।

ডঃ সিলভারের সেই চাঞ্চল্যকর থিয়োরির কিছু ঝলক....

● ডঃ সিলিভারের মতে, পৃথিবীতে মানুষ ছাড়া থাকা সব প্রজাতির উদ্ভিদ ও প্রাণী পরিবেশ থেকেই সরাসরি তাদের প্রয়োজন মিটিয়ে নেয়। উদ্ভিদ তার গায়ে এসে পড়া সূর্যালোক, বাতাসের কার্বন-ডাই-অক্সাইড আর মাটি থেকে জল নিয়ে নিজের খাবার তৈরি করে নেয়। বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীরা সরাসরি উদ্ভিদকে খেয়ে, বা অনান্য প্রাণীকে খেয়ে পৃথিবীতে বেঁচে থাকে। কিন্তু মানুষ প্রকৃতিতে স্বাভাবিকভাবে পাওয়া বা গজিয়ে ওঠা খাবার সরাসরি খেতে অপছন্দ করে কেন!

ডঃ সিলিভারের মতে, সরাসরি পরিবেশ থেকে নেওয়া খাবার হজম করতে পারে না একমাত্র মানুষই। তাই সে অন্যভাবে তার খাদ্যের প্রয়োজন মেটায়। মানুষ যদি পৃথিবীরই জীব হতো, তাহলে সে বাকি প্রাণীদের মতোই পরিবেশ থেকে পাওয়া খাবার সরাসরি খেয়ে হজম করতে পারত।

● মানুষকে এই গ্রহের সবচেয়ে উন্নত প্রাণী বলে মনে করা হয়। কিন্তু ডঃ সিলভারের মতে মানুষই হল পৃথিবীর সবচেয়ে খাপছাড়া জীব। মানুষই হল পৃথিবীর জলবায়ুতে টিকে থাকার পক্ষে সবচেয়ে অনুপযুক্ত জীব। কারণ, পৃথিবীর বাকি সব জীব সারাজীবন খোলা আকাশের নীচে, প্রখর রৌদ্র, তুমুল ঝড় বৃষ্টি সহ্য করে বেঁচে থাকতে পারে।

মানুষ কেন পৃথিবীর বাকি সব প্রাণীর মতো বৃষ্টিতে ঘন্টার পর ঘন্টা ভিজতে পারে না! কয়েকঘন্টার বেশি সূর্য্যের প্রখর রৌদ্রে থাকলে একমাত্র মানুষেরই কেন ‘সান স্ট্রোক’ হয়! সূর্য্যের আলোয় বেশিক্ষণ থাকলে আমাদের ত্বকের চামড়া কালো হয়ে যায় কেন! ! কেন সূর্যের আলোয় মানুষেরই চোখ ধাঁধিয়ে যায়! অন্য প্রাণীদের তো তা হয় না। এগুলি কি প্রমাণ করেনা সূর্য রশ্মি মানুষের পক্ষে উপযুক্ত নয় এবং মানুষ থাকত কোনও নরম আলোয় ভরা গ্রহতে।

● মানুষের মধ্যেই প্রচুর দীর্ঘস্থায়ী রোগ বা ক্রনিক ডিজিজ দেখা দেয় কেন! ডঃ সিলভারের মতে ব্যাক পেন (back ache) হল মানুষের অন্যতম দীর্ঘস্থায়ী রোগ। পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ এই রোগে ভোগেন। কারণ মানুষ পৃথিবীর অনান্য প্রাণীর মতো চারপায়ে হাঁটে না। ফলে হাঁটা চলা ও বিভিন্ন কাজে মাধ্যাকর্ষণের সাহায্য পায় না। পৃথিবীর বাকি প্রাণীদের কি ঘাড়ে, পিঠে, কোমরে ব্যাথা হয়! মানুষের এই ‘ব্যাক পেন’ রোগটিই প্রমাণ করে, মানুষের দেহ অন্য কোনও গ্রহে বসবাসের উপযুক্ত হয়ে সৃষ্টি হয়েছিল। যে গ্রহের মাধ্যাকর্ষণ ছিল পৃথিবীর তুলনায় অনেক কমজোরি।

● পৃথিবীতে থাকা কিছু দীর্ঘজীবী প্রাণী, যেমন আফ্রিকার হাতি, অ্যালডাবরা ও গ্যালাপাগোস কচ্ছপ, বো-হেড তিমি, গ্রেটার ফ্লেমিঙ্গো, গ্রিন-উইং ম্যাকাওদের চোখেও কি চল্লিশের পর চালসে (হাইপার মেট্রোপিয়া) পড়ে! বয়েসের সঙ্গে সঙ্গে তাদের শ্রবণক্ষমতা কমে যায়!

● পৃথিবীর কোনও মানুষই ১০০% সুস্থ নয় কেন! প্রত্যেকেই এক বা একাধিক রোগে ভোগেন কেন!
● মানব শিশুর মাথা বড় হওয়ার জন্য নারীদের স্বাভাবিক উপায়ে প্রসব করতে প্রবল যন্ত্রণা ভোগ করতে হয়। প্রসব করতে গিয়ে আজ পর্যন্ত পৃথিবীতে লক্ষ লক্ষ মা ও শিশুর মৃত্যু হয়েছে। মানুষ ছাড়া পৃথিবীর অন্য কোনও প্রজাতির লক্ষ লক্ষ স্ত্রী প্রাণী ও শাবক প্রসবকালে মারা গিয়েছে কি? মানব শিশু জন্মের পরেই পৃথিবীর উন্নত প্রাণীগুলির শাবকদের মতো হাঁটতে শেখে না কেন?

● মানুষের দেহে কেন ২২৩টি অতিরিক্ত জিন আছে! পৃথিবীর অনান্য প্রাণীদের দেহে অতিরিক্ত জিন নেই কেন!

● মানুষের ঘুম নিয়ে গবেষণা করে গবেষকরা বলছেন পৃথিবীতে দিন ২৪ ঘন্টার, কিন্তু আমাদের দেহের অভ্যন্তরীণ ঘড়ি (body clock) বলছে, আমাদের দিন হওয়া উচিত ছিল ২৫ ঘন্টার। মানবজাতির সৃষ্টিলগ্ন থেকেই দেহঘড়িতে একটি দিনের জন্য কেন ২৫ ঘন্টা বরাদ্দ করা হয়েছিল!

বিভিন্ন বিজ্ঞানী ডঃ সিলভারের থিওরিটির বিস্তর সমালোচনা করেছেন। কিন্তু অনেকে আবার তাঁর পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন। তাঁরা বলেছেন ডঃ সিলভার যে যুক্তিগুলি হাজির করেছেন, সেগুলি কিন্তু একেবারেই ফেলে দেওয়ার মতো নয়। সত্যিই তো পৃথিবীর অনান্য প্রজাতির জীবের চেয়ে আমরাই কেন আলাদা হলাম।

সত্যিই কি আমরা পৃথিবীর প্রাণী! নাকি আমরা ভিনগ্রহের প্রাণী হয়ে পৃথিবীকে শাসন করছি! রহস্যটির উত্তর লুকিয়ে আছে কালের গর্ভে। একটা প্রশ্নটা কিন্তু থেকেই গেল,মানুষের সৃষ্টি যদি পৃথিবীতে না হয়ে থাকে বা আমরাই যদি ভিনগ্রহ থেকে পৃথিবীতে এসে থাকি, তাহলে কাদের খুঁজতে নাসা ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলার খরচা করছে!
রপান্জন গোস্বামী , The Wall

10/04/2020

সাবানের ১৫ তম রাত শবে বরাত বা লাইলাতুল নিসফি মিন সাবানের গুরুত্ব সম্পর্কে হাদিসসমুহঃ

প্রথম হাদীসঃ
হযরত মু‘আয ইবনে জাবাল রাযি. বলেন. নবী কারীম সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইরশাদ করেন আল্লাহ তা‘আলা ১৫ই শা‘বানের রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত আর সবাইকে ক্ষমা করে দেন। (সহীহ ইবনে হিব্বান-৫৬৬৫, সিলসিলাতুল আহাদীছিস সহীহাহ-৩/৩১৫)

দ্বিতীয় হাদীসঃ
হযরত আ‘লা ইবনুল হারেস থেকে বর্ণিত, হযরত আয়েশা রাযি. বলেন, রাতে রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযে দাঁড়ান এবং এত দীর্ঘ সিজদা করেন যে, আমার ধারণা হলো তিনি হয়তো মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তখন উঠে তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলী নাড়া দিলাম, তাঁর বৃদ্ধাঙ্গুলী নড়ল। যখন তিনি সিজদা থেকে উঠলেন এবং নামায শেষ করলেন, তখন আমাকে লক্ষ করে বললেন, হে আয়েশা/হুমাইরা! তোমার কি এ আশংকা হয়েছে যে, আল্লাহর রাসূল তোমার হক নষ্ট করবেন? আমি উত্তরে বললাম, না; ইয়া রাসূলুল্লাহ! আপনার দীর্ঘ সিজদা থেকে আমার আশংকা হয়েছিল, আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা? নবীজী জিজ্ঞাসা করলেন. তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম. আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই ভাল জানেন। রাসূল তখন ইরশাদ করলেন, এটা অর্ধ শা‘বানের রাত। আল্লাহ তা‘আলা এ রাতে বান্দার প্রতি মনোযোগ দেন এবং ক্ষমাপ্রার্থীদের ক্ষমা করেন ও অনুগ্রহপ্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন। আর বিদ্বেষপোষণকারীদের ছেড়ে দেন তাদের অবস্থাতেই। (শু‘আবুল ঈমান-হাদীস নং- ৩৬৩৫)

তৃতীয় হাদীসঃ
একদা হযরত আয়েশা রাযি. হুযুর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লামকে না পেয়ে খুঁজতে বের হলেন। তাকে জান্নাতুল বাকীতে পেলেন- তখন হুযুর সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন ১৪ই শা‘বান দিবাগত রাতে আল্লাহ তা‘আলা প্রথম আকাশে অবতরণ করেন এবং ‘বনূ কালব’ গোত্রের পালিত ছাগল পালের শরীরের পশমের চেয়েও অধিক সংখ্যক বান্দাকে তিনি ক্ষমা করে দেন। (তিরমিযী শরীফ-হাঃ নং ৭৩৯, ইবনে মাযাহ- হাঃ নং ১৩৮৫)

চতুর্থ হাদীসঃ
হযরত আলী ইবনে আবী তালেব রাযি. থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন অর্ধ শা‘বানের রাত যখন আসে তখন তোমরা এ রাত্রি ইবাদত বন্দেগীতে কাটাও এবং দিনের বেলা রোযা রাখ। কেননা এ রাতের সূর্যাস্তের পর আল্লাহ তা‘আলা প্রথম আসমানে আসেন এবং বলেন, কোন ক্ষমা প্রার্থী আছে কি? আমি তাকে ক্ষমা করব। আছে কি কোন রিযিক প্রার্থী? আমি তাকে রিযিক দিব। এভাবে সুবহে সাদিক পর্যন্ত আল্লাহ তা‘আলা মানুষের প্রয়োজনের কথা বলে তাকে ডাকতে থাকেন। (সুনানে ইবনে মাজাহ-১৩৮৪, শু’আবুল ঈমান-৩৮২৩-২২)
পঞ্চম হাদিস
রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, আল্লাহ মধ্য শাবানের রাতে আত্নপ্রকাশ করেন এবং মুশরিক ও হিংসুক ব্যতীত তাঁর সৃষ্টির সকলকে ক্ষমা করেন।
সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ১৩৯০
হাদিসের মান: হাসান হাদিস

09/04/2020

logo design 300 taka

30/03/2020

ইউরোপ!
চোখের সামনেই বিরান হয়ে যাচ্ছো তুমি,
আকাশচুম্বী বাণিজ্যমহলের কোলাহল কোথায় মিলিয়ো গেলো আজ?
,সদা জাগ্রত অহংকারের ধন রাজকীয় সেনাবাহিনী কেনো লাশের পাহাড়ায় ব্যস্ত?
,কতোশত জনপদে দম্ভ পদভারে করেছে তারা মার্চ সিঙেল লাইন টু সিঙেল লাইন,
নিয়তির কি আজিব পরিহাস নিজ শহরের কালো পিচঢালা শূন্যরাস্তাও সাড়াদিচ্ছে না বুটের আর্তনাদে,
কি এক অদ্ভুত নিস্তব্ধতা!!!
তোমাদের শোকে মহাচিৎকারে ভারী করে তুলবে এমন একটা কুকুরও নেই মিলানের রাস্তায়,
আলোঝকঝকে প্যারিস আজ মিলিয়েছে অনিশ্চিত কালো চাদরে,
নেই খদ্দের, নেই ভাসমান পতিতারা ল্যাম্পপোস্টগুলোর নিচে দাড়িয়ে, মদের পেয়ালা আজ শূন্য রাস্তার ফুটপাতে গড়াগড়ি খায়।
তোমার এক্য তো নাকি প্রতিষ্ঠিত হয়েই গিয়েছিলো বার্লিন দেয়ালের পতনে।
তবে কেন কেউ নেই,
বিশাল বাড়িতে মরে আছে তোমার ঐক্যের বৃদ্ধ,
লাশ পচে হাড়ে পোকা ধরেছে বার্লিনের শতবয়সী বৃদ্ধার,?
রাজকীয় বিদায়ে তো তোমরা অভস্ত্য,
কিভাবে মানিয়ে নিয়েছো গনমাটিচাপাতে,?
আমি কি কস্ট পাবো? বলো, তুমিই বলো!
আমার ভূখন্ডে সূর্য উঠার আগেই পৌছে যায় তোমার ক্ষেপণাস্ত্রের গোলা,
আমার সন্তানগুলো আকাশ দেখে না তোমার জঙ্গিবিমানের ভিড়ে,
তোমার গুচ্ছবোমার ধোয়া কে মেঘমালা বলে মেনে নিয়েছে আমার ছোট্টশিশু,
তোমার কল্যানে জানাজার বড় দোয়া বলতে পারে আমার ভূখন্ডের নবজাতক,
স্ত্রী-পরিবার-সংসার এই শব্দগুলোই মুছে গেছে আমার জীবন থেকে।।।
বলো কতোটুকো কস্ট পাওয়া দরকার আমার, তোমার এই মহাপতনে?
আমার কিছুই নেই!
কি চিঠিই দিবো তোমাকে!
মরুভূমিতে শুকিয়ে যাওয়া লাশের চামড়াকে কাগজ বানিয়ে,
কলিজার পচে যাওয়া রক্তের কালিতে লিখছি,,,
"বিদায় ইউরোপ,,স্বাগতম মৃত্যুতে"।

My Logo
26/02/2020

My Logo

Demo Card
16/02/2020

Demo Card

16/02/2020
Logo
13/02/2020

Logo

Address

Sonargaon
Dhaka
1440

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Online Graphic Mates posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share