
29/04/2025
নারী সংস্কার কমিশনে ১০ জন সদস্যের মধ্যে তিনজন সদস্য আছে যারা না*স্তি*ক্যবাদী ধ’র্মবি’দ্বেষী সংগঠন ‘নারীপক্ষের’ সাথে সরাসরি যুক্ত ও নারীপক্ষের বিভিন্ন এজেন্ডা সংস্কার প্রতিবেদনে ঢুকিয়ে দিয়ে সমাজবি'ধ্বং'সী অপচেষ্টায় রত। এরমধ্যে একজন হচ্ছে সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভিন হক। যে নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।
দ্বিতীয় জন মাহীন সুলতান। সে ব্রাক ইউনিভার্সিটির জে'ন্ডার ও সোশাল ট্রান্সফরমেশন (স'ম'কা'মী) বিষয়ক শিক্ষক। এছাড়া জে'ন্ডা'র সমতার নামে স*ম'কা'মীতা প্রমোট করা এনজিও সংস্থা উৎস বাংলাদেশের সভাপতি। যেটির অন্যতম ফাউন্ডার মেম্বার ছিল ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ছোট ভাই মুহাম্মদ ইব্রাহীম।
তৃতীয় জন হচ্ছে কামরুন নাহার যে নারীপক্ষের অন্যতম আইনজীবী।
নারীপক্ষ কী?
◉ নারীপক্ষ ১৯৯১ সালে যৌ'নপ'ল্লী উচ্ছেদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে। প'তি'তাবৃত্তিকে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার দাবি জানায় ও যৌ'নকর্মীদের নেটওয়ার্ককে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করে।
◉ ১৯৯৮ সালে সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধ'র্ম ইসলাম তুলে দেয়ার দাবি জানায়।
◉ শা*তি*মে রা'সূল অভিজিৎ রায়কে মুক্তচিন্তার মানুষ হিসেবে গ্লোরিফাই করে।
◉ রা'ম'ধনু (FJS) সংস্থাগুলো থেকে অনুদান সংগ্রহ করে ও তাদের মতাদর্শ প্রমোট করে।
◉ ২০০৪ সালে খ'ত'মে নবু'য়্যত'কে অস্বীকারকারী আ'হ'মদীয়া সম্প্রদায়কে যেন তার ভ্রা'ন্ত মতাদর্শ প্রচার করতে দেয়া হয় সেজন্য স্বরাষ্ট্র ও ধর্মমন্ত্রনালয়ে উকিল নোটিশ পাঠায়। এছাড়া এই সংগঠনের মূল ভিত্তি হলো ইহজাগতিক, সেকুলারিজম ও ধর্মবিহীন আদর্শ প্রতিষ্ঠা।