Ruma's Ultrasound

Ruma's Ultrasound প্রেগ্ন্যান্সি ও আল্ট্রাসনোগ্রাম সম্পর্কিত বিভিন্ন পোস্ট দেওয়া হয়। এছাড়া ইনবক্সে উত্তর দেওয়া হয়।
(1)

গর্ভাবস্থায় এয়ার কন্ডিশনার (AC) রুমে ঘুমানো: সুবিধা, অসুবিধা ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস।গর্ভাবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বে...
18/07/2025

গর্ভাবস্থায় এয়ার কন্ডিশনার (AC) রুমে ঘুমানো: সুবিধা, অসুবিধা ও গুরুত্বপূর্ণ টিপস।

গর্ভাবস্থায় শরীরের তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে যায়, ফলে গরমে অস্বস্তি বা ঘুমের সমস্যা হতে পারে। এয়ার কন্ডিশনার (AC) ব্যবহার এই সমস্যা কমাতে সাহায্য করতে পারে, তবে কিছু সতর্কতা মেনে চলা জরুরি। আসুন জেনে নিই গর্ভাবস্থায় AC রুমে ঘুমানোর সুবিধা, অসুবিধা এবং কিছু প্রয়োজনীয় টিপস।

সুবিধা (Advantages)

১. আরামদায়ক তাপমাত্রা:
- গর্ভাবস্থায় হরমোনের পরিবর্তনের কারণে শরীর গরম অনুভব করে। AC ঘরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে ঘুমের মান উন্নত করে।
- সূত্র: American Pregnancy Association (APA), 2022

২. বায়ু দূষণ ও অ্যালার্জি কমায়:
- AC ফিল্টার ধুলো, পরাগ ও অ্যালার্জেন কমাতে সাহায্য করে, যা শ্বাসকষ্ট বা অ্যালার্জি প্রতিরোধে সহায়ক।
- সূত্র: Journal of Occupational and Environmental Medicine, 2021

৩. হাইড্রেশন ও ক্লান্তি কমায়:
- অতিরিক্ত গরমে ডিহাইড্রেশন ও ক্লান্তি হতে পারে। AC রুমে থাকলে শরীর ঠাণ্ডা থাকে এবং পানিশূন্যতার ঝুঁকি কমে।

অসুবিধা (Disadvantages)

১. শুষ্ক বাতাস:
- AC বাতাসে আর্দ্রতা কমিয়ে দেয়, যা শ্বাসনালী শুষ্ক করে কাশি বা গলা ব্যথার কারণ হতে পারে।
- সূত্র: Mayo Clinic, 2023

২. ঠাণ্ডা লাগার ঝুঁকি:
- অতিরিক্ত ঠাণ্ডা তাপমাত্রায় সর্দি-কাশি বা মাংসপেশিতে টান পড়তে পারে।

৩. বিদ্যুৎ খরচ ও বায়ু প্রবাহ:
- দীর্ঘক্ষণ AC চালালে বিদ্যুৎ বিল বৃদ্ধি এবং কখনো কখনো বদ্ধ বাতাসে অস্বস্তি হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় AC ব্যবহারের জন্য টিপস
✅ তাপমাত্রা বজায় রাখুন:
- আদর্শ তাপমাত্রা ২৪–২৬°C (৭৫–৭৮°F) রাখুন, যাতে অতিরিক্ত ঠাণ্ডা না লাগে।

✅ হিউমিডিফায়ার ব্যবহার করুন:
- AC রুমে শুষ্কতা কমাতে হিউমিডিফায়ার বা একটি পানি ভর্তি বাটি রাখুন।

✅ পর্যাপ্ত পানি পান করুন:
- AC রুমে থাকলে পানিশূন্যতা হতে পারে, তাই দিনে ৮–১০ গ্লাস পানি পান করুন।

✅ AC ফিল্টার পরিষ্কার রাখুন:
- মাসে একবার AC ফিল্টার পরিষ্কার করুন যাতে ব্যাকটেরিয়া বা ধুলো জমে না থাকে।

✅ প্রাকৃতিক বাতাসের ব্যবস্থা করুন:
- দিনের কিছু সময় AC বন্ধ করে জানালা খুলে প্রাকৃতিক বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা করুন।

✅ উপযুক্ত পোশাক পরুন:
- হালকা সুতি কাপড় পরুন এবং ঠাণ্ডা থেকে বাঁচতে একটি পাতলা কম্বল ব্যবহার করুন।

কখন ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন?
- যদি AC রুমে থাকার পর শ্বাসকষ্ট, জ্বর-কাশির সমস্যা দেখা দেয়।
- গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত ঠাণ্ডা লাগলে বা শরীরে ব্যথা হলে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন।

সর্বোপরি, গর্ভাবস্থায় AC ব্যবহার নিরাপদ, তবে পরিমিতি বজায় রাখা জরুরি।

রেফারেন্স:
1. American Pregnancy Association (APA) – "Pregnancy and Hot Weather" (2022)
2. Mayo Clinic – "Air Conditioning and Health" (2023)
3. Journal of Occupational and Environmental Medicine – "Indoor Air Quality during Pregnancy" (2021)

#প্রেগ্ন্যান্সি ুমে_ঘুমানো #টিপস

ডা. সারওয়াত আফরিনা রুমা
কনসালট্যান্ট সনোলজিস্ট
আলোক হাসপাতাল লিমিটেড, মিরপুর ৬, ঢাকা ১২১৬।

এই পোস্টটি আপনাদের জন্য সহায়ক হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না! 💙

Ruma's Ultrasound
Appointment এর জন্য
+8801892696007
+8801402801628

16/07/2025

এনোমালি স্ক্যান (৪ডি অংশ)
সাধারণত আমরা এনোমালি স্ক্যান করি ১৮-২৪ সপ্তাহে। তবে এই স্ক্যানটি ২৫ সপ্তাহ ৬ দিনের সময় করা হয়েছে। চলুন তাহলে ভিডিও টি দেখি।

গর্ভাবস্থায় অ্যাডনেক্সাল সিস্ট: কী করবেন?গর্ভাবস্থায় অনেক নারীর ডিম্বাশয়ে সিস্ট বা অ্যাডনেক্সাল সিস্ট ধরা পড়ে। এটি সাধার...
12/07/2025

গর্ভাবস্থায় অ্যাডনেক্সাল সিস্ট: কী করবেন?

গর্ভাবস্থায় অনেক নারীর ডিম্বাশয়ে সিস্ট বা অ্যাডনেক্সাল সিস্ট ধরা পড়ে। এটি সাধারণত হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়, তবে কিছু ক্ষেত্রে এটি জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। আসুন জেনে নিই কখন চিকিৎসার প্রয়োজন এবং নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কিনা।

সিস্ট কত বড় হলে অপারেশন লাগে?
* ৩-৫ সেমি বা ছোট সিস্ট: সাধারণত নিজে থেকেই সেরে যায়, নিয়মিত আল্ট্রাসাউন্ডে মনিটরিং জরুরি।
* ৫-১০ সেমি বা তার বেশি: যদি সিস্ট বড় হয়, ব্যথা বা টুইস্টিং (Ovarian Torsion) এর লক্ষণ দেখা দেয়, তবে অপারেশন (ল্যাপারোস্কোপি) প্রয়োজন হতে পারে।
* ইমার্জেন্সি অবস্থা: সিস্ট ফেটে গেলে বা পেঁচিয়ে গেলে (Torsion) অস্ত্রোপচার জরুরি।

নরমাল ডেলিভারি সম্ভব কিনা?
- ছোট ও সাধারণ সিস্ট: নরমাল ডেলিভারিতে কোনো বাধা নেই, যদি সিস্ট জরায়ু বা বার্থ ক্যানালে চাপ না দেয়।
- বড় বা জটিল সিস্ট: সিজারিয়ান ডেলিভারির সময় সিস্ট অপসারণ করা যেতে পারে (যদি প্রয়োজন হয়)।

কী করবেন?
✔ নিয়মিত প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ও গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নিন।
✔ তীব্র পেটে ব্যথা, বমি বা রক্তপাত হলে দ্রুত হাসপাতালে যান।
✔ আল্ট্রাসাউন্ডে সিস্টের অবস্থা ও আকার মনিটর করুন।

গর্ভাবস্থায় অ্যাডনেক্সাল সিস্ট সাধারণ সমস্যা, তবে সঠিক চিকিৎসা ও মনিটরিংয়ের মাধ্যমে সুস্থভাবে ডেলিভারি সম্ভব।

#গর্ভাবস্থা #অ্যাডনেক্সাল_সিস্ট #মাতৃত্ব

দ্রষ্টব্য: প্রতিটি গর্ভাবস্থা আলাদা, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ।

11/07/2025

৪ডি এনোমালি স্ক্যান
২৩ সপ্তাহে ধারণ করা একটি ভিডিও টি।

বাইপ্যারাইটাল ডায়ামিটার (BPD) এবং নরমাল ডেলিভারির সম্পর্কবাইপ্যারাইটাল ডায়ামিটার (BPD) হল আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে নেওয...
07/07/2025

বাইপ্যারাইটাল ডায়ামিটার (BPD) এবং নরমাল ডেলিভারির সম্পর্ক

বাইপ্যারাইটাল ডায়ামিটার (BPD) হল আল্ট্রাসাউন্ডের মাধ্যমে নেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ মাপ যা গর্ভস্থ শিশুর মাথার প্রস্থ নির্দেশ করে (দুই প্যারাইটাল হাড়ের মধ্যকার দূরত্ব)। এটি নির্ধারণ করতে সাহায্য করে যে স্বাভাবিক প্রসব (Normal Vaginal Delivery - NVD) সম্ভব কিনা বা জটিলতা (যেমন অবস্ট্রাক্টেট লেবার) দেখা দিতে পারে কিনা।

BPD কিভাবে স্বাভাবিক প্রসবকে প্রভাবিত করে, তা নিয়ে চলুন সংক্ষেপে আলোচনা করা হলো।
১. শিশুর মাথার আকার এবং মায়ের পেলভিসের মিল
- টার্মে (৩৭–৪০ সপ্তাহ) স্বাভাবিক BPD: ~৯৩–৯৮ মিমি
যদি মায়ের পেলভিস যথেষ্ট বড় হয়, অধিকাংশ সময়ই স্বাভাবিক প্রসব সম্ভব।
- বড় BPD (>১০০ মিমি) (টার্মে):
ফিটাল ম্যাক্রোসোমিয়া (বড় শিশু) বা সেফালোপেলভিক ডিসপ্রোপোর্শন (CPD) এর ইঙ্গিত দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে -
১. স্বাভাবিক প্রসব ঝুঁকি পূর্ণ হয়ে থাকে।
২. দীর্ঘস্থায়ী প্রসব ব্যথা (Prolong labour pain)
৩. প্রসব বাধা (Obstructed lobour)(যদি পেলভিস সংকীর্ণ হয়)
৪. ফরসেপস/ভ্যাকুয়াম ডেলিভারি বা ইমার্জেন্সি সি-সেকশন এর প্রয়োজন হতে পারে।

* ছোট BPD (

06/07/2025

ফিটাল গ্রোথ স্ক্যান ও ডপলার স্টাডি।
৩১ সপ্তাহ ৫ দিন। ৪ডি অংশ আপনাদের জন্য দেওয়া হলো।

06/07/2025

এনোমালি স্ক্যান
২১ সপ্তাহে ধারণ করা হয়েছে। চলুন দেখি ভিডিও টা।

৪০ সপ্তাহ পূর্ণ হয়েছে কিন্তু প্রসব ব্যথা শুরু হয়নি? কী করবেন?প্রথমেই জানুন:- ৪০ সপ্তাহে গর্ভাবস্থা পূর্ণ মেয়াদে পৌঁছায়, ...
06/07/2025

৪০ সপ্তাহ পূর্ণ হয়েছে কিন্তু প্রসব ব্যথা শুরু হয়নি? কী করবেন?

প্রথমেই জানুন:
- ৪০ সপ্তাহে গর্ভাবস্থা পূর্ণ মেয়াদে পৌঁছায়, কিন্তু ৪২ সপ্তাহ পর্যন্ত স্বাভাবিক বলে গণ্য হয়।
- প্রথম সন্তানের ক্ষেত্রে প্রায় ৫০% মহিলার ৪০ সপ্তাহের পরও প্রসব ব্যথা শুরু হতে পারে।

করণীয়:
১. ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন:
- নিয়মিত NST (নন-স্ট্রেস টেস্ট) ও আল্ট্রাসাউন্ড করান
- অ্যামনিওটিক ফ্লুইডের পরিমাণ ও প্লাসেন্টার অবস্থা পরীক্ষা করুন

২. প্রাকৃতিকভাবে লেবার ইন্ডিউস করার উপায়:
- হাঁটা: দিনে ৩০-৪৫ মিনিট হাঁটুন (প্রসব পথ প্রস্তুত হয়)
- নিপল স্টিমুলেশন: হাত দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করুন (অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসরণ হয়)
- তাপমাত্রা: গরম পানিতে গোসল (পেশী শিথিল করে)
- আনারস ও খেজুর: খেজুর বা আনারস খান (প্রোস্টাগ্ল্যান্ডিন বাড়াতে সাহায্য করে)

৩. মেডিকেল ইন্ডাকশনের অপশন (ডাক্তারের পরামর্শে):
- অক্সিটোসিন ড্রিপ
- অ্যামনিওটমি (পানি ভাঙ্গা)
- প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন জেল

সতর্কতা:
✔ বাচ্চার নড়াচড়া মনিটর করুন (২৪ ঘন্টায় কমপক্ষে ১০ বার)
✔ জ্বর, পানি ভাঙ্গা বা রক্তপাত হলে হাসপাতালে যান

মনোবল শক্ত রাখুন:
- ৪১ সপ্তাহের মধ্যে ৯০% মহিলার স্বতঃস্ফূর্ত প্রসব ব্যথা শুরু হয়
- চাপ নেবেন না, ডাক্তারের নিয়মিত ফলোআপ করুন

#সন্তান_প্রত্যাশী_মা #নিরাপদ_প্রসব #গাইনির_পরামর্শ 😊

*** দ্রষ্টব্য: প্রতিটি গর্ভাবস্থা ইউনিক, তাই ডাক্তারের নির্দেশনা সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে অনুসরণ করুন।

NIPT (Non-Invasive Prenatal Testing) NIPT হল গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের জিনগত অস্বাভাবিকতা শনাক্ত করার জন্য একটি আধুনিক ও নিরা...
06/07/2025

NIPT (Non-Invasive Prenatal Testing)
NIPT হল গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের জিনগত অস্বাভাবিকতা শনাক্ত করার জন্য একটি আধুনিক ও নিরাপদ রক্ত পরীক্ষা। এটি সেল-ফ্রি ফিটাল ডিএনএ (cffDNA) প্রযুক্তির উপর ভিত্তি করে করা হয়, যা গর্ভের রক্তে ভ্রূণের ডিএনএ বিশ্লেষণ করে।

NIPT কত সপ্তাহে করা হয়?
NIPT সাধারণত গর্ভাবস্থার ১০তম সপ্তাহ থেকে করা যায়, তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ১০-১২ সপ্তাহের মধ্যে করানো হয়। এই সময়ে মায়ের রক্তে ভ্রূণের পর্যাপ্ত ডিএনএ পাওয়া যায়।

NIPT কেন করা হয়?
NIPT মূলত নিম্নলিখিত জিনগত ও ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা শনাক্ত করতে ব্যবহৃত হয়:
১. ডাউন সিনড্রোম (ট্রাইসোমি ২১)
২. এডওয়ার্ডস সিনড্রোম (ট্রাইসোমি ১৮)
৩. পাটাউ সিনড্রোম (ট্রাইসোমি ১৩)
৪. লিঙ্গ-সম্পর্কিত ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা (যেমন টার্নার সিনড্রোম, ক্লিনফিল্টার সিনড্রোম)
৫. ভ্রূণের লিঙ্গ নির্ধারণ (যদি প্রয়োজন হয়)

কোন কোন ক্ষেত্রে NIPT করার পরামর্শ দেওয়া হয়?
- বয়স ৩৫ বা তার বেশি হলে (উচ্চ রিস্ক প্রেগন্যান্সি)।
- আগের গর্ভাবস্থায় ক্রোমোজোমাল অস্বাভাবিকতা থাকলে।
- আল্ট্রাসাউন্ড বা অন্যান্য স্ক্রিনিং টেস্টে (যেমন ডুয়াল টেস্ট, কোয়াড টেস্ট) অস্বাভাবিক ফলাফল পাওয়া গেলে।
- পরিবারে জিনগত রোগের ইতিহাস থাকলে।
- গর্ভাবস্থায় অ্যামনিওসেন্টেসিস বা CVS-এর মতো ইনভেসিভ টেস্টের ঝুঁকি এড়াতে চাইলে (কারণ NIPT সম্পূর্ণ নিরাপদ)।

NIPT-এর সুবিধা:
- ১০০% নিরাপদ (শুধু রক্ত পরীক্ষা, গর্ভাশয়ে কোনো হস্তক্ষেপ নেই)।
- ৯৯% এর বেশি নির্ভুল ডাউন সিনড্রোম শনাক্তকরণে।
- দ্রুত ফলাফল (সাধারণত ৭-১০ দিনের মধ্যে)।

সীমাবদ্ধতা:
- এটি একটি স্ক্রিনিং টেস্ট, ডায়াগনস্টিক টেস্ট নয়। অস্বাভাবিক ফলাফল আসলে অ্যামনিওসেন্টেসিস বা CVS করে নিশ্চিত করতে হয়।
- কিছু ক্ষেত্রে ফলাফল অনির্ধারিত (Inconclusive) আসতে পারে।

NIPT vs অন্যান্য টেস্ট (যেমন ডুয়াল মার্কার, কোয়াড টেস্ট):
- NIPT অনেক বেশি নির্ভুল ও আধুনিক।
- অন্যান্য টেস্টে ফলস পজিটিভ/নেগেটিভ এর সম্ভাবনা বেশি থাকে।

সিদ্ধান্ত: NIPT গর্ভাবস্থায় ক্রোমোজোমাল সমস্যা শনাক্ত করার একটি নির্ভরযোগ্য পদ্ধতি, বিশেষ করে উচ্চ রিস্ক প্রেগন্যান্সিতে। তবে এটি ব্যয়বহুল (বাংলাদেশে সাধারণত ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা)। গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শে এটি করানো উচিত।

03/07/2025

4D Anomaly Scan
১৯ সপ্তাহ ২দিনের সময় এই ভিডিও ধারণ করা হয়েছে। এখনও চামড়ার নীচে যথেষ্ট ফ্যাট জমা হয়নি। এন্টেরিয়র প্ল্যাসেন্টা, তাই দেখাতে সামান্য অসুবিধে হয়েছে। মাশাল্লাহ বেবিটা ভালো আছে, সবাই বেবিটার জন্য দোয়া করবেন।

ছোট বাচ্চারা অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে চায়। জেনে নিন কারণ ও সমাধান!  👶 কারণগুলো কী?  - দিনে বেশি ঘুমানো: বাচ্চা দিনে অ...
01/07/2025

ছোট বাচ্চারা অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকতে চায়। জেনে নিন কারণ ও সমাধান!

👶 কারণগুলো কী?
- দিনে বেশি ঘুমানো: বাচ্চা দিনে অনেক বেশি ঘুমালে রাতে ঘুমাতে চাবে না।
- শারীরিক অস্বস্তি: পেটে গ্যাস, ঠাণ্ডা-গরম লাগা, ভেজা ডায়াপার বা ক্ষুধার্ত থাকা।
- ঘুমের রুটিন না থাকা: নির্দিষ্ট সময়ে না শুয়ে এক এক দিন এক এক সময়ে শোয়ার অভ্যাস।
- অতিরিক্ত উত্তেজনা: রাতে খেলাধুলা বা রুমে জোরালো আলো-শব্দের উপস্থিতি।
- দাঁত ওঠা বা অসুস্থতা: ব্যথা বা জ্বরে ঘুমের ব্যাঘাত।

🛌 সমাধান কীভাবে করবেন?
✅ ঘুমের রুটিন তৈরি করুন: প্রতিদিন একই সময়ে বিছানায় নিয়ে গল্প বা হালকা ভাবে হাত দিয়ে আদর করুন। এতে একধরনের প্রশান্তি বাচ্চার ঘুম আনতে সাহায্য করবে।
✅ দিনের ঘুম কমিয়ে দিন: বাচ্চার বয়স অনুযায়ী দিনে ১-২ বার ঘুম যথেষ্ট (নবজাতক ছাড়া)।
* ১-৩ বছর বয়সী বাচ্চারা ১-২ ঘন্টার বশি এবং বিকাল ৪ টার পর আর ঘুমাবে না।
* ৪-১২ বছরের বেবিরা দিনের বেলা দৈনিক ২-৩ ঘন্টার বেশি এবং বিকাল ৪ টার পর ঘুমাবে না।
✅ শান্ত পরিবেশ: রাতের খাবার পর আলো কমিয়ে নিন, টিভি-মোবাইল এড়িয়ে চলুন।
✅ পেট ভরা রাখুন: রাতে হালকা গরম দুধ বা পর্যাপ্ত বুকের দুধ দিন।
✅ স্বস্তি নিশ্চিত করুন: ডায়াপার চেক করুন, নরম কাপড় পরান, গরমকালে হালকা ফ্যান চালান বা এসি ২৬ ডিগ্রি সেন্ট্রিগ্রেড এ রাখুন।
✅ ধৈর্য ধরুন: নতুন রুটিনে অভ্যস্ত হতে ১-২ সপ্তাহ লাগতে পারে।

💡 মনে রাখুন: বড় হওয়ার সাথে সাথে বাচ্চাদের ঘুমের প্যাটার্ন ঠিক হয়ে আসে। চিন্তা না করে সহজ ও প্রাকৃতিক উপায় মেনে চলুন!

#শিশুর_ঘুম #মায়ের_চিন্তা

শেয়ার করে অন্যদেরকে জানতে সাহায্য করুন।
Appointment এর জন্য
+8801892696007
+8801402801628

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 08:00 - 15:00
18:00 - 23:00
Tuesday 08:00 - 15:00
17:00 - 23:00
Wednesday 08:00 - 15:00
18:00 - 23:00
Thursday 08:00 - 15:00
18:00 - 23:00
Friday 08:00 - 15:00
Saturday 08:00 - 15:00
18:00 - 23:00
Sunday 08:00 - 15:00
18:00 - 23:00

Telephone

+8801402801628

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruma's Ultrasound posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Ruma's Ultrasound:

Share