ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী

ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী, পিতা-মাতা ও সন্তানাদি সম্পর্কিত বিষয়াদি।

বিনা যৌ /তু /কে বিয়ে করার মত হাজারো ছেলে আছে। তবে ১০ হাজার টাকা দে 'ন 'মো 'হ 'রে বিয়ে করবে এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া কঠিন...
15/06/2025

বিনা যৌ /তু /কে বিয়ে করার মত হাজারো ছেলে আছে। তবে ১০ হাজার টাকা দে 'ন 'মো 'হ 'রে বিয়ে করবে এমন মেয়ে খুঁজে পাওয়া কঠিন।

শোনো বোন- টাকা দিয়ে ধনী গরীব পা 'র্থ 'ক্য করা যায়, কিন্তু মানুষ নয়।

Give and Take সম্পর্কে বি 'শ্বা 'সী হলে, বছরে দশবার বিদেশ ট্যুর দেয়ার মত সঙ্গীও তুমি পাবে। তবে উত্তম সঙ্গী পাওয়া এত সহজ নয়।

মাত্র ৩০ হাজার টাকা মোহর নির্ধারণ করে আমার বাবা আমাকে বিয়ে দেন একজন কওমি মাদ্রাসার হুজুরের কাছে।আমি জানতাম না আমার মোহর ...
14/06/2025

মাত্র ৩০ হাজার টাকা মোহর নির্ধারণ করে আমার বাবা আমাকে বিয়ে দেন একজন কওমি মাদ্রাসার হুজুরের কাছে।

আমি জানতাম না আমার মোহর ৩০ হাজার। আমি ভাবছিলাম ফাতেমী মোহর হবে যা সাধারণত অনেক হুজুররা দিয়ে থাকেন। বিয়ের দিন কাবিননামায় দস্তখত দেয়ার আগে আমার হাতে ৩০ হাজার টাকা দেয়া হয়। আমি ভাবছিলাম হয়তো এখন ৩০ হাজার দিছেন পরে বাকিগুলো দেয়া হবে।

বিয়ের পরদিন ওয়ালিমা হয়। সেদিন বিকালবেলা তিনি আমার কাছে এসে বসলেন। আমার দিকে অনেকক্ষণ ধরে তাকিয়ে আছেন। পরে বললেন, এই যুগে এসেও এতো স্বল্প মোহরে সন্তুষ্ট হয়ে আপনার মতো মেয়ে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যাওয়া সত্যিই অবিশ্বাস্য। সচরাচর সমাজে এরকম হয়না।

তখন আমি জিজ্ঞেস করলাম, আমার মোহর কি শুধু ৩০ হাজার ই ছিলো? আমি তো জানতাম ফাতেমী মোহর হবে?

তিনি বললেন, এই ৩০ হাজার ই সব। আমি একটু চিন্তিত হয়ে গেলাম। মনটা কালো হয়ে গেল। তিনি তা বুঝতে পেরে আমাকে বললেন আপনি কি তাতে সন্তুষ্ট নন? অন্যথায় এ ব্যাপারে আবারো আলাপ করি আপনার বাবার সাথে। আমি বললাম, দরকার নেই। তিনি চলে গেলেন, বুঝলাম উনার ও মন খারাপ হয়ে গেল আমার আচরণে।

এরপরদিন আমাদের বাড়িতে এসে আমার আব্বার সাথে মোহর নিয়ে আলোচনা করলাম। মোহর এতো স্বল্প কেন ধার্য করা হল, কমপক্ষে তো ফাতেমী মোহর যা বর্তমানে প্রায় ২ লক্ষ ৮০ হাজার এর মতো ধার্য করা উচিৎ ছিল।

আব্বা আমাকে তার রুমে নিয়ে গিয়ে আমাকে বুঝালেন,
বিয়ের সম্পর্ক টিকে থাকে ভালোবাসা, বিশ্বাস, আর আনুগত্যের মাধ্যমে। উচ্চ পরিমাণের মোহরের মাধ্যমে নয়।

একে অপরকে ভালোবাসো, এমন কোন কাজ করোনা যা ভালোবাসার পথে বাঁধা সৃষ্টি করে। এবং তোমাদের মাঝে মনোমালিন্য তৈরী হয়।

কখনো স্বামীর বিশ্বাস ভঙ্গ করোনা, এমন কাজ করোনা যা তার বিশ্বাসের বিপরীত হয়। ফলে তোমাদের মধ্যে বিবাদ তৈরী হবে।

সবসময় স্বামীর আনুগত্য ও সেবায় নিয়োজিত থাকো। কখনো স্বামীর অবাধ্য হয়ে কোন কাজ করতে যেওনা যার ফলে সে তোমার প্রতি অসন্তুষ্ট হবে।

ভালোবাসা, বিশ্বাস, এবং আনুগত্য না থাকলে ৩০ কোটি টাকা মোহর ধার্য করলেও সে তোমার থেকে বিচ্ছিন্ন হতে সময় নিবেনা। সে তোমার থেকে আলাদা হয়ে যাবে। কারণ তুমি যখন তার মানসিক প্রশান্তি হতে পারবেনা তখন সে তোমাকে নিয়ে থাকতে চাইবেনা। এমন কাজ যদি করো যা তার ভালোবাসা, বিশ্বাস, আর আনুগত্যের পরিপন্থী তাহলে সে তোমাকে নিয়ে সংসার করতে পারবেনা, একসময় সে তোমার থেকে আলাদা হয়ে যাবে। তখন সে উচ্চ পরিমাণের মোহরের প্রতি ভ্রুক্ষেপ করবেনা।

মোহরের স্বল্পতা বা আধিক্যতা বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিকিয়ে রাখেনা। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখবে তোমার আচার-আচরণ ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।

সুতরাং, জামাই তার সামর্থ্য অনুযায়ী নগদ ৩০ হাজার মোহর দিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন, এবং বাকি কোন মোহর তিনি রাখতে চান না। এটা শুনার পর আমি রাজি হয়ে যাই। এবং জামাই সম্পর্কে আমি সবকিছু ভালোই জেনেছি। এটা নিয়ে মন খারাপের কিছু নেই। তুমি তার মনের মতো হওয়ার চেষ্টা করো, ভালোবাসা কখনো শেষ হবেনা, বৃদ্ধি পাবে।।
ওইদিন রাতে যখন আমি উনার সাথে কথা বলি, তখন আমার পরিস্থিতি বুঝে তিনি আমাকে মোহর সম্পর্কে কুরআন সুন্নাহ থেকে কিছু আলোচনা শুনান আমাকে। তার কথাগুলো শুনে আমার চোখে পানি চলে আসলো। তাকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করে দিলাম। গতদিন আমার চিন্তিত চেহারা দেখে তিনি কষ্ট পেয়েছিলেন, আমি ক্ষমা চাইলাম তার কাছে। এবং বললাম আমি সন্তুষ্ট আছি আলহামদুলিল্লাহ! ইনশা-আল্লাহ এই স্বল্প মোহরের বিয়ে অনেক বরকত ও কল্যান বয়ে আনবে। এবং আমি এই বাস্তবতা এখন থেকে লক্ষ্য করছি।

নোটঃ মোহরের স্বল্পতা বা আধিক্যতা বৈবাহিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখেনা। সম্পর্ক টিকে থাকে আচার-আচরণ, চারিত্রিক ও নৈতিক বৈশিষ্ট্য, ভালোবাসা, বিশ্বাস ও আনুগত্যের মাধ্যমে।

সুতরাং, মোহরকে স্বল্প করুন, ছেলেদের জন্য বিয়েকে সহজ করুন। ইনশাল্লাহ অনেক কল্যাণময় সংসার হবে।

ভালো লাগলে শেয়ার করে দিন।
হয়তো কারো চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আসবে।🙂✅

🤲🤲🤲🤲 🤲🤲🤲🤲ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী পেইজের সকল সম্মানিত মেম্বারদের জানাই বরকতময় পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন...💕💕💞💞🥰সাহাব...
06/06/2025

🤲🤲🤲🤲 🤲🤲🤲🤲

ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী পেইজের সকল সম্মানিত
মেম্বারদের জানাই বরকতময় পবিত্র ঈদের
শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন...💕💕💞💞🥰

সাহাবায়ে কিরাম (রাঃ) ঈদের দিন শুভেচ্ছা বিনিময়ে একে অপরকে বলতেনঃ

”তাকাব্বালাল্লাহু মিন্না ওয়া মিনকুম”
تقبل الله منا ومنكم
অর্থাৎ, "আল্লাহ আমাদের এবং আপনার ইবাদত-বন্দেগী কবুল করুন"।

এছাড়াও আরও বলা যেতে পারে :
كُلَّ عَام وَأَنْتُمْ بِخَيْرٍ
প্রতি বছরই আপনারা ভাল থাকুন।

অথবাঃ
(عِيْدٌ سَعِيْدٌ) عِيْدٌ مُبَارَكٌ
ঈদ মোবারক (আপনাকে বরকতময় ঈদের শুভেচ্ছা)

আমাদের সমাজে বিয়ে মানেই বউ কয়েকশো মানুষের সামনে সেজেগুজে বসে থাকবে। আর সকলে এসে নতুন বউয়ের  রুপ সৌন্দর্য দেখবে।কিন্তু মী...
18/05/2025

আমাদের সমাজে বিয়ে মানেই বউ কয়েকশো মানুষের সামনে সেজেগুজে বসে থাকবে। আর সকলে এসে নতুন বউয়ের রুপ সৌন্দর্য দেখবে।

কিন্তু মীমের সাথে আমি যখন প্রথম কথা বলি তখনি আমরা দুজন একতম হই যে আমাদের পরিবার যতই জোড়াজুড়ি করুক আমরা নিজেদের সাধ্য মতো ইসলামি রীতি মেনে চলবো। একে অপরকে এবিষয়ে সহযোগিতা করবো। আসলে সাধারণ পরিবারে বেড়ে মানুষদের জন্য পরিবারের সাকলের বিরুদ্ধে গিয়ে দ্বিন পালন করা সত্যি অনেক কঠিন, এটা বলে বুঝানোর মতো না।

মীম যখন আমাকে বললো আমি বিয়েতেও নিকাব এবং বোরখা পরবো তখনই আমি সিদ্ধান্ত নেই তাকে বিয়ে করার। এজন্য আমাদের বিয়ে-বউভাত অনুষ্ঠানে মীমের জন্য কোন দামী শাড়ী কেনা হয়নি, সবচেয়ে দামী ব্রান্ডের দুটা বোরখা কিনা হয়েছে। ও যদিও আরও সিম্পল পরতে চেয়েছিলো কিন্তু আম্মু বললো না বউকে ভালো বোরখা পরতে হবে।

আমার বাসার মানুষ আগে থেকেই জানতো যে আমি বিয়েতে বউকে বোরখা পরাবো। তারা এটাও জানে এবিষয়ে জোড়াজুড়ি করলে আমি বিয়েই ক্যান্সেল করে দিবো। সেজন্য বাসার মানুষ কোন বাধা দেয়নি।

তবে এক-দুজন আত্মীয় আমাকে বলেছে আমাদের গ্রাম এবং বংশের মধ্যে আমাদের বিয়েটা হচ্ছে তাদের দৃষ্টিতে এবনরমাল বিয়ে।

কিন্তু সমস্যা বাধে বিয়ের দিন আমার কাছের কিছু আত্মীয় মীমকে বলে কালকে বউভাতে যেহেতু মহিলা-পুরুষ আলাদা তাহলে তুমি হিজাব পরবে, মুখ খোলা রাখবে।

মীম আমাকে বিষয়টি জানায় যে ও কি করবে, তাদের কথা অমান্য কিভাবে করবে। কিন্তু ও কিছুতেই এমনটা করতে চায় না। আমি ওকে বলি কেউ এসে যদি তোমাকে নেকাব খুলতে বলে তাহলে তুমি বলবে ইরফান না করে দিয়েছে, যাতে নেকাব না খুলি। এটা শুনে মীমতো মহা খুশি।

কিন্তু সমস্যা হলো, আমার কিছু আত্মীয় আমাকে জিজ্ঞেস করা শুরু করলো তুমি বউকে জোড় করে বোরখা পরাচ্ছ না? নতুন বউকে জোড় করে ইসলামিস্ট বানাচ্ছে। আমি যখন বললাম না এটা আমাদের দুজনের সম্মতিতে হয়েছে তখন তারা বলে কি দরকার ছিল একদিন ইতো।

একদিন দুদিন হীজাব পরে থাকলে কিছু হবে না।আমি অবাক হয়েছি যখন মীমের থেকে শুনলাম বউভাতের দিন কয়েকজন মহিলা আত্মীয় স্টেজে ওর নেকাব খুলার জন্য হীজাব নিয়ে টানাটানি করে। এক-দুজন সরাসরি আসে নেকাব খুলতে। পরে ও অনেক বারন করে তাদের থামায়।

শুনে এতো রাগ উঠে যে কি বলবো, এটা কোন ধরনের ভদ্রতা একজন নারীর নেকাব খুলতে তারা জোড়াজুড়ি করে। নারী হয়ে কিভাবে অন্য নারীকে এভাবে সবার সামনে পন্যের মতো উপস্থাপন করতে উদ্যত হয়।

পরে ভাবলাম তাদের দোষ না, তারা সমাজ থেকে এটাই শিখেছে, তারা কখনো ইসলামি রীতির বিয়ে দেখেনি তাই তাদের জন্য এটা সত্যি এবনারমাল বিয়ে মনে হয়েছে। ছবিটা এজন্য শেয়ার করলাম যাতে মানুষের মনে এটাও থাকে যে হ্যা বিয়েতে বউ নেকাব পরাও থাকতে পারে এই মানসিকতা তৈরি হয়। যাতে অন্যদের জন্য এমনটা করা সহজ হয়।তারাও যেনো ইন্সপায়ার হয়।

যারা সাধারণ পরিবার থেকে দ্বীন পালনে চেষ্টা করে তারা চাইলেই আল্লাহর রহমতে সবাইকে মানিয়ে ইসলামি রীতি মেনে বিয়ে করতে পারেন। এটার জন্য চাই আপনার এবং আপনার জিবীন সঙ্গীনির আপ্রান চেষ্টা ও ইচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ আমার পেরেছিলাম।

হয়তো এটাই আমাদের যুগলবন্দী শেষ ছবি, এরপর হয়তো কোন ছবি পোস্ট করা হবে না। এটাই করতাম না শুধু কিছু মানুষ যাতে ভাবতে শুরু করে যে এরকম ভাবেও বিয়ে হয়।

আমি জানি এবং একবার দেখেছি কয়েকজন হুজুরের ছেলের বিয়েতে বউ এবং কোন মেয়ে মানুষকে দেখা যায় না।তবে আমাদের পরিবারকে সেটা মানানোর সাধ্য আমাদের ছিলো না। তাই মীমকে নেকাব পরেই সবার সামনে আসতে হয়েছে।

আমাদের জন্য দুআ চাই,এবং যেসকল ভাইবোন দ্বিনকে মনে বিয়ে করতে চায় আল্লাহ তাদের সহায় হোক সেই দুআ করি।

# আমাদের বিয়েতে কোন গায়ে হলুদ হয়নি।
# মীম বোরখা + নেকাব নিজের এবং আমার ইচ্ছেতেই পরেছে।
# মীমকে বিয়ের আগে আমার বাবাও দেখতে পারেনি।
# বউভাত অনুষ্ঠানে মহিলা-পুরুষদের বসার জন্য আলাদা ফ্লোর ছিলো।
# আলাদ ভাবে কোন ফোটোগ্রাফার ছিলো না। এই ছবিটা আমাকে অন্য একজন দিয়েছে।
# বউভাত অনুষ্ঠানে মহিলা-পুরুষ আলাদা হবার পরেও নেকাব খুলা হয়নি কারন ওখানে যেই মহিলারা ছিলো তারা মুখ খোলা ছবি ফেসবুকে পোস্ট করবে। সেজন্য নেকাব পরা ছিলো, যার ইচ্ছে ছবি তোলো কোন সমস্যা নেই।

এটাও যে ১০০% ইসলামি বিয়ে তা কিন্তু না, এটা শুধুই মন্দের ভালো মনে করবেন। আপনারা পুরোপুরি আলাদা করার চেষ্টা করবেন #ইনশাআল্লাহ
©

স্বামীর নিকট প্রিয় পাত্রী হওয়ার উপায়!স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপস। বিফলে মূল্য ফেরত গ্যা...
18/05/2025

স্বামীর নিকট প্রিয় পাত্রী হওয়ার উপায়!

স্বামীকে খুশি রাখার ও শুধু নিজের করে রাখার কার্যকারী টিপস। বিফলে মূল্য ফেরত গ্যারান্টি আছে এই কথাগুলোতে।

১) স্বামী ঘুম থেকে উঠার আগেই নিজে উঠে পরিপাটি হয়ে নেওয়া, যেন স্বামী আপনাকে সকাল বেলায় ই অপরিপাটি না দেখেন। তার সাথে সুগন্ধি ব্যবহার করুন। যেন সকালে আপনাকে দেখেই আপনার স্বামীর মন ভরে যায়।

২) তাঁর ঘুম যেভাবে ভাঙ্গালে তিনি পছন্দ করবেন, সেভাবেই তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তুলুন।

৩) তাঁর প্রয়োজনীয় কাজ শেষ করে তবেই অন্য কাজে যাবেন। এবং সে তাঁর কাজে যাওয়ার সময় কপালে আর বুকে দুইটা মোহাব্বতের চিহ্ন অর্থাৎ চুমু দিয়ে দিন।

৪) তিনি কখন বাসায় আসতে পারেন, তা অনুমান করে পরিপাটি হয়ে থেকে তাঁর অপেক্ষা করুন এবং সে ডাকার সাথে সাথেই দরজা খুলে দিন, এক মুচকি হাসি দিয়ে। এবং তাঁর সাথে কথা বলার সময় সর্বদা হাসি মুখে কথা বলুন।

৫) তার সামনে কখনো দুর্গন্ধ নিয়ে যাবেন না। সবসময় একটা সুঘ্রাণ রাখুন নিজের শরীরে।

৬) পরিপূর্ণ পর্দা করুন। মনে রাখবেন, সব স্বামীই তাঁর স্ত্রীকে শুধু নিজের করে রাখতে চান। এবং শরীয়ত ও তাই বলে।

৭) স্বামীকে মহব্বতের সহিত তাহাজ্জুদ এবং ফজরের নামাজের জন্য ডেকে দিন। আল্লাহর তরফ হতে স্বামীর হৃদয়ে আপনার প্রতি অফুরন্ত ভালোবাসা জন্ম নিবে ইনশাআল্লাহ।

৮) স্বামীর মনে কখনো আঘাত দিয়ে কথা বলবেন না। তাতে হয়তো, মনে অনেক কষ্ট পাবে কিন্তু প্রকাশ করবে না। যদ্দ্বারা আপনার সাথে আপনার স্বামীর মানসিক দূরত্ব তৈরি হতে পারে।

৯) কখনো স্বামীকে নিজের উপর রাগ হতে দিবেন না বরং স্বামী যে ইশারায় চালাতে চান, সে ইশারায় চলুন( নাফরমানীর কাজ ব্যতিত)।

১০) স্বামী কোন কাজ করতে আদেশ করলে, সাথে সাথেই হাসি ও খুশির সহিত উক্ত কাজ করে দিন।

১১) স্বামীর কাছে থাকাকালীন তাঁর অনুমতি ব্যতিত, কোন নফল ইবাদাত করবেন না। জেনে রাখবেন, স্বামীর খেদমত অন্যান্য নফল ইবাদাত থেকেও উওম।

১২) পৃথিবীর কোন মানুষের গিবত না করা। তবে আপনি আপনার জিন্দেগীতে বরকত পাবেন।

১৩) স্বামীর হুকুম ছাড়া, স্বামীর মাল থেকে কাউকে দান বা হাওলাত না করা। এটা জায়েজ ও নেই।

১৪) স্বামীর কোন দোষের কথা পৃথিবীর কোন মানুষকে না বলা। বরং স্বামীর মাথা যখন একদম ঠান্ডা থাকবে, তখন স্বামীকে হাসিমুখে বিনয়ের সহিত তার ভুল ধরিয়ে ও সুধরে দেওয়ার চেষ্টা করা।

১৫) স্বামীর কোন কাজ নিজের মতের বিরুদ্ধে হলেও তর্ক না করা। যদি আপনি এই গুণ অর্জন করতে পারেন, তাহলে মনে রাখবেন আজীবন আপনার কথাই চালাতে পারবেন।

১৬) স্বামী যাই আনুন তা ১ টাকার হলেও এমন একটা ভাব করুন, যেন এটা আপনার কাছে ভিষণ পছন্দ হয়েছে। এতে পুরুষেরা স্বস্তি পায়।

১৭)স্বামীর বাড়িতে যতই কষ্ট থাকুক, স্বামীর সাথে সমাধামের চেষ্টা করুন। তবে হাই, হতাশা, করে স্বামীকে কষ্ট দিবেন না।

১৮)স্বানীর মেজাজ বুঝে ব্যবহার করুন। তাঁর মুখে হাসি থাকলে আপনিও হাসুন। আর তাঁর মন কোন কারণে খারাপ থাকলে, আপনিও তার মন খারাপের ভাগিদার হোন। মন খারাপের সময় হেসে এটা প্রকাশ করবেন না যে, তার মন খারাপে আপনার কিছু যায় আসে না। আর মেজাজ খারাপ থাকলে একদম চুপ থাকবেন।

১৯) স্বামী আপনাকে যে টাকা দিবেন, তার হিসেব তিনি না চাইলেও শতভাগ তাকে হিসাব দিয়ে দিন। তাতে আপনার ওপর একটা অন্যরকম বিশ্বাস সৃষ্টি হবে ইনশাআল্লাহ।

২০) শশুড়-শাশুড়ির সেবা করুন। এবং শশুড় বাড়ীর সকলকে ভালোবাসুন।

২১) স্বামীকে মনের ভুলেও কাজ করতে দিবেন না। বরং তাকে ঠিক কাচের পুতুলের মতো রাখার চেষ্টা করুন।

২২) ঘরের কাজ কারো জন্য ফেলে রাখবেন না। মনে রাখবেন ঘরের কাজ নিজ হাতে করা সুন্নত।

২৩) স্বামী বাবা-মা এর কাছে টাকা দিলে তা নিয়ে মন খারাপ করবেন না। তাদের ছেলের টাকা তারা নিবে না তো কে নিবে?

২৪) স্বামী কোন সফর থেকে ফিরলে তাকে খেদমত করুন, শান্ত হওয়ার পরে প্রশ্নাদি করুন।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকল বোনদেরকে আমল করার তৌফিক দান করুন.....আমীন!

একজন পুরুষকে জিজ্ঞেস করা হলো,,আপনার জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মহিলা কে?সে হালকা হেসে বললো, "আমার স্ত্রী""!💞 অপরজন একটু ...
17/05/2025

একজন পুরুষকে জিজ্ঞেস করা হলো,,
আপনার জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ
মহিলা কে?
সে হালকা হেসে বললো, "আমার স্ত্রী""!💞
অপরজন একটু আশ্চর্য হয়ে বললেন, বাকিরা তো সবাই মা বলছে।
এবার সেই পুরুষটি হালকা হেসে বললেন, হ্যাঁ অনেকেই বলতে পারে মা,, তবে সে তো আমার মা! ❤️
সে আমাকে জন্ম দিয়েছেন, তিনি তো আমাকে ভালোবাসবেনই! তার সাথে তো আমার রক্তের সম্পর্ক, তার পেট থেকেই তো আমার জন্ম💞
তবে আমার স্ত্রী, তার সাথে তো আমার কোনো সম্পর্কই ছিলো না! তাও সে আমাকে মাত্র কিছু দিনের মধ্যেই ভালোবেসে ফেলেছে,আর আমার পাশে দাঁরিয়েছে। আমার জীবনে সব সময় আমাকে শক্তি দিয়ে এগোতে সাহায্য করে।🍂
নিজের আল্লাদে থাকা জীবন ছেড়ে, এতো সুখে থাকা জীবন ছেড়ে, এতো বছরের সম্পর্ক নিজের বাবা মাকে ছেড়ে আমার সাথে সংসার করতে আসতে রাজি হয়েছে, এমনকি আমার সাথে সে কুড়েঘরে থাকতেও রাজি আছে, সে শুধু আমাকে ভালোবাসে বলে এতোকিছু করেছে এবং ভেবেছে, বলেছে।
যেই নারী এতো অল্প সময়ে আমাকে আপন করে নিয়েছে, তাই সেই আমার জীবনের সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ মহিলা! 💞💞🍂🍂

বিদ্রঃ প্রকৃতপক্ষে বর্তমানে বৈবাহিক ক্ষেত্রে সব পুরুষ মানুষ যদি নারীদের এই বিষয়ে বুঝতে পারতেন,, তাহলে আর বর্তমানের সংসারে হয়তো স্বামী স্ত্রীর মাঝে এতো ভুল বুঝাবুঝি হতো নাহ। আর এতো ঝামেলাও হতো নাহ। আল্লাহ জানি প্রতিটি সংসারের সব পুরুষদের স্ত্রীদের বুঝার ক্ষমতা দেন। এবং বউকে সব সময় দোষী করে নিজের মাকে সব সময় ফেরেস্তা ভাবা থাকা দূরে রাখেন,,উভয়ের যেনো ন্যায় বিচার করে এই বিষয়গুলোতে যেনো আল্লাহ পুরুষদের বুঝার তৌফিক দেন। আমিন ইয়া রব্বাল আলামীন।

"তোমার হাতের দোয়াতে আমার কপালের তাকদীর"তামিম কাজ শেষে ঘরে ফিরলো। দরজায়ই দাঁড়িয়ে ছিল নুসরাত। চোখে ছিল লাজুক হাসি আর হাতে...
16/05/2025

"তোমার হাতের দোয়াতে আমার কপালের তাকদীর"

তামিম কাজ শেষে ঘরে ফিরলো। দরজায়ই দাঁড়িয়ে ছিল নুসরাত। চোখে ছিল লাজুক হাসি আর হাতে গরম চা।
"আসসালামু আলাইকুম", বললো নুসরাত।

"ওয়া আলাইকুমুস সালাম", তামিম ক্লান্ত চোখে তাকিয়ে বলে উঠলো, "তুমি আছো বলেই এই ক্লান্তি শান্তিতে রূপ নেয়।"

নুসরাত হেসে বললো, "তোমার জন্য তো আমি আল্লাহর কাছে দোয়া করি সবসময়।"

"জানি," তামিম বললো, "আর জানো, আমি প্রতিদিন অফিসের দোয়ার জানালা দিয়ে তাকিয়ে বলি, 'হে আল্লাহ, আমার স্ত্রীর মুখের হাসিটা যেন কখনো মলিন না হয়।'"

তাদের ভালোবাসা ছিল ইবাদতের মতো। তামিম সালাতে নুসরাতের জন্য দোয়া করত, আর নুসরাত ইফতারের সময় তার স্বামীর রিজিক ও রুহানিয়াতের উন্নতির জন্য হাত তুলতো।

একদিন তামিম বললো,
"আমরা হয়তো রেস্টুরেন্টে গিয়ে একসাথে ছবি দেই না, কিন্তু জানো—আমরা জান্নাতে একসাথে প্রবেশের জন্য যে চেষ্টা করি, সেটাই আমার কাছে সবচেয়ে রোমান্টিক।"

নুসরাতের চোখ ভিজে উঠলো। সে শুধু বললো,
"তুমি যদি আমার কপালের তাকদীর হও, আমি যেন তোমার জান্নাতের সাথী হতে পারি, এই দোয়া করি প্রতি রাতে।"

শেষ কথা:
ভালোবাসা মানে একসাথে ছবি তোলা নয়, একসাথে ইবাদত করা—একসাথে জান্নাত চাওয়া।

#ইসলামিক_ভালোবাসা #স্বামী_স্ত্রী #হালাল_ভালোবাসা #জান্নাতের_সাথী

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালবাসে জানেন? এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কা...
16/05/2025

একজন স্বামী তার স্ত্রীকে কখন পাগলের মত ভালবাসে জানেন?
এক বৃদ্ধা মহিলার সাক্ষাৎকার। যিনি তাঁর স্বামীর সাথে সফলতার সাথে কাটিয়ে দিলেন দীর্ঘ পঞ্চাশটি বছর। তাদের জীবন শান্তিতে ভরপুর ছিল। ঝগড়া তো দুরের কথা, দাম্পত্য জীবনে কখনো কথা কাটাকাটি পর্যন্ত হয়নি।
একজন সাংবাদিক এই বৃদ্ধার কাছে তার পঞ্চাশ বছরের স্থায়ী সফলতার রহস্যের ব্যপারে জানতে চাইলেন।
কী ছিল সে রহস্য? মজার মজার খাবার বানানো? দৈহিক সৌন্দর্য? বেশী সন্তান জন্ম দেয়া? নাকি অন্যকিছু?

বৃদ্ধা বললেন, দাম্পত্য জীবনের সুখ শান্তি প্রথমত আল্লাহর ইচ্ছা অতপর স্ত্রীর হাতেই। একজন স্ত্রী চাইলে তার ঘরটাকে জান্নাতের টুকরো বানাতে পারেন আবার চাইলে এটাকে জাহান্নামেও পরিনত করতে পারেন।
কীভাবে? অর্থ দিয়ে? তা তো হতে পারে না। কেননা অনেক অর্থশালী মহিলা আছেন, যাদের জীবনে দুঃখ দুর্দশার শেষ নেই, যাদের স্বামী তাদের কাছেই ভিড়তে চান না।
সন্তান জন্ম দান? না, তাও নয়। কারণ, অনেক মহিলা আছেন, যাদের অনেক সন্তান আছে, অথচ স্বামী পছন্দ করেননা। এমনকি এ অবস্থায় তালাক দেওয়ার নজিরও কম নয়।
ভালো খাবার বানানো? এটাও না, কারণ অনেক মহিলা আছেন, যারা রান্না বান্নায় বেশ দক্ষ, সারা দিন রান্না ঘরে কাজ করে, অথচ স্বামীর দুর্ব্যবহারের সম্মুখীন হন।
তার কথায় সাংবাদিক বিস্মিত হয়ে গেলেন। বললেন, তাহলে আসল রহস্যটা কী?

বৃদ্ধা বললেন, যখনই আমার স্বামী রেগে গিয়ে আমাকে বকাবকি করতেন, আমি অত্যন্ত সম্মান দেখিয়ে নিরবতা অবলম্বন করতাম এবং অনুতপ্ত হয়ে মাথা দুলিয়ে তার প্রতিটি কথায় সায় দিতাম।

সাবধান! বিদ্রুপের দৃষ্টিতে কখনো চুপ হয়ে থেকো না, কেননা পুরুষ মানুষ বিচক্ষণ হয়ে থাকে, এটা সহজেই বুঝতে পারে।
সাংবাদিক: ঐ সময় আপনি ঘর থেকে বের হয়ে যান না কেন?

বৃদ্ধা: সাবধান! সেটা কখনো করবেননা। তখন তিনি মনে করবেন, আপনি তাঁর কথায় বিরক্ত হয়ে পালাতে চাচ্ছেন। আপনার উচিত, চুপ থেকে ওর প্রতিটি কথায় হা সুচক সায় দেওয়া, যতক্ষণ না তিনি শান্ত হন।

অতপর আমি তাকে বলি, আপনার শেষ হয়েছে? এবার আমি যেতে পারি? তারপর আমি চলে যাই, আর আপন কাজে লেগে যাই। কারন চিৎকার করে তিনি ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন, তার বিশ্রাম প্রয়োজন।
সাংবাদিক: এরপর কি করেন? এক সপ্তাহ খানেক তার থেকে দূরে থাকেন, এবং কথা বলা বন্ধ রাখেন নিশ্চয়?

বৃদ্ধা: সাবধান! এধরনের বদভ্যাস থেকে দূরে থাকুন।
যা দুধারী তরবারির চেয়েও মারাত্মক। স্বামী যখন আপনার সাথে আপোষ করতে চান তখন যদি আপনি তার কাছে না যান, তখন তিনি একা থাকতে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। কখনো কখনো এ অবস্থা তাকে প্রচন্ড জিদের দিকে ঠেলে দেবে।
সাংবাদিক: তাহলে কি করবেন তখন?

বৃদ্ধা: দুই ঘন্টা পর এক গ্লাস দুধ বা এক কাপ গরম চা নিয়ে তার কাছে যাই, আর বলি, নিন, এগুলো খেয়ে নিন, আপনি খুব ক্লান্ত। এসময় তার সাথে অত্যন্ত স্বাভাবিক ভাবেই কথা বলি। তারপর তিনি বলেন, রাগ করেছো? আমি বলি, না।
তারপর, তার দূর্ব্যবহারে দুঃখ প্রকাশ করেন এবং স্নেহ ও ভালবাসার কথা বলেন।
সাংবাদিক: আপনি কি তার কথা তখন বিশ্বাস করেন?

বৃদ্ধা: অবশ্যই। কেন নয়? শান্ত থাকা অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস না করে, রাগান্বিত অবস্থায় যা বলেন তা বিশ্বাস করব?
সাংবাদিক: তাহলে আপনার ব্যক্তিত্ব?

বৃদ্ধা: আমার স্বামীর সন্তুষ্টিই আমার ব্যক্তিত্ব। আমাদের স্বচ্ছ সম্পর্কই আমাদের ব্যক্তিত্ব। আর স্বামী স্ত্রীর মধ্যে কোন ব্যক্তিত্ব থাকে না। যার সামনে তুমি পুরোপুরি ভাবে বস্ত্রমুক্ত হয়েছ, তার কাছে আবার কিসের ব্যক্তিত্ব?

©

বর্তমানে যেসকল মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে তারা সত্যিই ভাগ্যবতী! কারণ এ যুগে বিয়ে এতটাই কঠিন হচ্ছে যতটা না কঠিন বরফ! তাই যেসকল আপ...
16/05/2025

বর্তমানে যেসকল মেয়েদের বিয়ে হচ্ছে তারা সত্যিই ভাগ্যবতী! কারণ এ যুগে বিয়ে এতটাই কঠিন হচ্ছে যতটা না কঠিন বরফ! তাই যেসকল আপুরা বিবাহিতা তাদের উচিত হবে স্বামীর খেদমত করা এবং তাঁর অনুগত হয়ে চলা।

বিয়ে কেন কঠিন হচ্ছে?
এর উত্তরে আমরা অনেক বিষয় তুলে আনতে পারি।
যারা ইসলামিক বই ,বিভিন্ন পত্র পত্রিকার পাতায় চোখ বুলান তারা অনেকেই জানেন বহুকাল আগে থেকেই ইহুদি ও খ্রিস্টানদের ইসলামের বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র চলে আসছে।
খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের একটাই উদ্দেশ্য ইসলামকে পৃথিবী থেকে নিশ্চিহ্ন করে ফেলা।
যার রূপরেখা ধরে তারা একটু একটু করে এগোচ্ছে ।
তন্মধ্যে মুসলিম পরিবার প্রথাকে ভেঙ্গে ফেলা।
দ্বিতীয়ত মুসলমানদের ভ্রাতৃত্ব নষ্ট করা।
এগুলো করে বর্তমানে তারা অনেকটাই সফল বলা চলে।

অন্যদিকে সারা পৃথিবী ব্যাপী পুঁজিবাদী সাম্রাজ্যের জাল বিস্তার করে ফেলা।
এবং মুসলিম নারীদেরকে শ্রমের অগ্রাধিকার, শিক্ষার অগ্রগতি দেখিয়ে এক ধরণের কৌশল অবলম্বন করে ঘর থেকে বের করে আনা।
এখানেও কিন্তু ইহুদিরা আজকে সফল।

ভোগবিলাসের দরবার, জীবনকে মিথ্যা উপভোগ্য করে তুলতে নারীদের দিনদিন আধুনিক ফ্যাশনেবল জীবন ধারণের প্রতি আহ্বান জানানো হচ্ছে।
যার ফলে নারী স্বাধীনতার দাবিদাররা পরিবারের টান, মায়া সবকিছুই ত্যাগ করতে প্রস্তুত।
মোটামুটি নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারলেই নারী নিজেকে স্বনির্ভর ভাবতে পছন্দ করেন।
এবং পরিবার প্রথা থেকে ছিটকে পড়েন।
এর ফলে নারীরা বিয়ে করতে চান না।
এমনকি ডিভোর্স প্রক্রিয়া পছন্দ করেন, অথচ ইসলাম নারীকে কত মর্যাদা দিয়েছে।
একজন নারী ওলি আওলিয়ার মা, সেই নারীই কিন্তু নবীদেরই মা।
কিন্তু নারী নিজেকে সমান অধিকার নিশ্চিত করতে নন মাহরাম পুরুষের সঙ্গে পিঠে পিঠ, কাঁধে কাঁধ, হাতে হাত রেখে কর্মস্থলে বেপর্দায় নিজেকে নির্বোধের মত নেহায়েত পণ্য বানিয়েই চলেছেন!
এটাযে মুসলিম নারীর জন্য কতটা আত্মমর্যাদা হানিকর তা বলে বোঝানো যাবে না।

অন্যদিকে ইহুদিদের জাল সারা দুনিয়াব্যাপী বিস্তৃত।
যৌনতাকে তারা বিভিন্ন আঙ্গিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে মুসলিম নর ও নারী, যুবক- যুবতীদেরকে এক অন্ধকারাচ্ছন্ন মোহে আচ্ছন্ন করে রেখেছে।
যার ফলে অবাধে চলছে মাদক সেবন, বৃদ্ধি পাচ্ছে যৌনতা।
কমছে বিয়ের আগ্রহ, পেরিয়ে যাচ্ছে বিয়ের বয়স।
হচ্ছে না বিয়ে।
দেদারছে বাড়ছে হতাশা।
বিয়ে বহির্ভূত সম্পর্ক বৃদ্ধি পাওয়ায় বাড়ছে পরকিয়া।
সবকিছু মিলিয়ে যেটা দেখা গেলো, ত্রিশোর্ধ মেয়েদের আজকে বিয়ে হচ্ছে না।
যারা দেখতে সুন্দরী, স্মার্ট, উচ্চ শিক্ষিতা তারাও বিয়ের পাত্র পাচ্ছেন না।
এর মূল কারণ একটাই হারাম সম্পর্ক এতটাই বেড়েছে যার কারণে আল্লাহ্ তাআলা নারাজ হচ্ছেন।
লাভ ম্যারেজে কোনোই বরকত নেই, যেটা আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত সেটার অপেক্ষা, ধৈর্য্য এবং চেষ্টা না করে হারামে লিপ্ত হলেতো বিয়ে না হবারই কথা!
আল্লাহ সকলকে সহিহ বুঝ দান করুন, আমিন।

কবিরানী

15/05/2025

আলহামদুলিল্লাহ
আমার প্রাণ প্রিয় ওস্তাদ মাওলানা বেলাল হোসেন সাহেব এর নুরুল কুরআন রুকাইয়া রহমান কওমি মাদ্রাসার উদ্যোগে ওয়াজ মাহফিল ও হাফেজ ছাত্রদের পাগড়ী প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উক্ত অনুষ্ঠানে মিরপুর দারুল হুদা মডেল মাদ্রাসা
এর হেফজ বিভাগের দুজন ছাত্র হাফেজ দ্বীন মোহাম্মদ জুনায়েদ ও হাফেজ রাকিবুল ইসলাম-কে পাগড়ী প্রদান করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে আল্লামা আব্দুল কুদ্দুস তালুকদার দামাত বারাকাতুহুম (শাইখুল হাদিস, আরজাবাদ) ও মাওলানা মুফতি সাইফুল্লাহ হাবিবী দামাত বারকাতুহুম (মুহাদ্দিস, লালবাগ) সহ যুগ বর্ণান্য ওলামা একরামের উপস্থিতি ছিল এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিম ও মুয়াজ মাহমুদ এর সম্মানিত ওস্তাদ আন্তর্জাতিক হাফেজ গড়ার কারিগর, বিশিষ্ট লেখক, গবেষক-চিন্তাবিদ ও বিশিষ্ট ওয়েজ-
মুফতি মুরতাজা হাসান ফায়জী (মাসুম)
প্রতিষ্ঠাতা-প্রিন্সিপাল: মারকাযু ফায়জুল কুরআন মাদ্রাসা।
খতিব: গুলশান সোসাইটি জামে মসজিদ গুলশান ২
মুহতামিম ও মুহাদ্দিস: দারুল উলুম বাগনিবাড়ি মাদ্রাসা সাভার।

ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী পেজের পক্ষ হতে সকল সদস্যবৃন্দকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঈদ মোবারক...🎉🎊
31/03/2025

ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী পেজের পক্ষ হতে সকল সদস্যবৃন্দকে জানাই ঈদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। ঈদ মোবারক...🎉🎊

25/03/2025

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। সন্তানের হাতে মোবাইল দেওয়া হতে বিরত থাকুন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য মোবাইল কতটা ভয়ানক...

Address

Mirpur Road
Dhaka
1216

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামিক স্বামী-স্ত্রী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram