Dr. Mubasshira Khatun

Dr. Mubasshira Khatun You can get free consultation from this page.

আমাদের পেজ থেকে আপনি আপনার ব্যক্তিগত সকল ধরণের সমস্যার সমাধান পাবেন। পরামর্শ এবং সমাধানের জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করব ।
জীবনকে সুন্দর ও সুখময় করে তোলার জন্য জানা অজানা অনেক কিছু আমাদের পেজে তুলে ধরা হয়।
কিছুটা হলেও শিক্ষনীয় অথবা উপকারী মনে হলে, শেয়ার দিয়ে আপনার বন্ধুদেরও জানিয়ে দিবেন আশা রাখি এবং পেইজে লাইক করুন।।
ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন, সুন্দর থাকুন । আনন্দময় হোক আপনার প্রতিটি মুহূর্ত

সংকোচ ভেঙ্গে সচেতন হোন 📢 ⚠️জরায়ু ক্যান্সারের রোগী দেশে হু হু করে বাড়ছে। বাংলাদেশেও এটি মৃত্যুহারের জন্য দায়ী রোগগুলোর তা...
11/11/2022

সংকোচ ভেঙ্গে সচেতন হোন 📢 ⚠️

জরায়ু ক্যান্সারের রোগী দেশে হু হু করে বাড়ছে। বাংলাদেশেও এটি মৃত্যুহারের জন্য দায়ী রোগগুলোর তালিকায় রয়েছে। আমাদের দেশের অনেক নারীই জানেন না, বিনামূল্যে জরায়ু মুখের পরীক্ষা করানো যায়। সব সদর হাসপাতালে এবং সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এ সেবা পাওয়া যায়। বয়স ত্রিশ পার হলে কোনো লক্ষণ ছাড়াই জরায়ু মুখ পরীক্ষা করানো উচিত। ক্যান্সার শুধু নিজেকে নয়, একটি পরিবারকে পথে বসিয়ে দেয়। আশার কথা পূর্ব লক্ষণ ধরা পড়লে ক্যান্সার থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

ওষুধ-কনডম ছাড়াই কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব ! বিবাহিত দম্পতিরা জেনে রাখুনওষুধ-কনডম ছাড়াইওষুধ সেবন, কিংবা কনডমসহ জন্ম...
11/11/2022

ওষুধ-কনডম ছাড়াই কিভাবে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব ! বিবাহিত দম্পতিরা জেনে রাখুন
ওষুধ-কনডম ছাড়াই
ওষুধ সেবন, কিংবা কনডমসহ জন্ম নিয়ন্ত্রণের আধুনিক যেকোন পদ্ধতি ছাড়াই সম্পূর্ণ প্রাকৃতিকভাবে জম্ম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এটি ভালভাবে জানা থাকলে এর জন্য কোন চিকিৎসকের কাছে যাওয়ারও দরকার হয় না।মেয়েদের মাসিক ঋতুচক্র (Menstrual cycle) প্রাকৃতিকভাবে নির্ধারিত। এতে এমন কিছু দিন আছে যা নিরাপদ দিবস (Safe period) হিসেবে ধরা হয়। এই দিবস গুলোতে স্বামী-স্ত্রীর মিলনের ফলে স্ত্রীর সন্তান সম্ভবা হবে না।
এই নিরাপদ দিনগুলো প্রকৃতিগতভাবেই নির্দিষ্ট। তাই একে প্রাকৃতিকপরিবার পরিকল্পনা পদ্ধতি বলা হয়। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞরা এটাকে অনেক সময় ক্যালেন্ডার পদ্ধতিও বলাহয়।
এ পদ্ধতি কার্যকর করতে অবশ্যই জেনে নিতে হবে আপনার স্ত্রীর ঋতুচক্রের নিরাপদ দিন কোনগুলো। এ জন্য সবার আগে জানা চাই তার মাসিক নিয়মিত হয় কিনা, হলে তা কতদিন পরপর হয়।
এবার সবচেয়ে কম যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১৮ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ওই দিনটিই হলো প্রথম নিরাপদদিন।
আবার আপনার স্ত্রীর সবচেয়ে বেশি যতদিন পরপর মাসিক হয় তা থেকে ১০ দিন বাদ দিন, মাসিক শুরুর ১ম দিন থেকে ঐ দিনটিই হলো শেষ নিরাপদ দিন।
ধরুন, আপনার স্ত্রীর মাসিক ২৮ থেকে ৩০ দিন পরপর হয়। তাহলে ২৮-১৮=১০, অর্থাৎ মাসিকের শুরুর পর থেকে প্রথম ৯ দিন আপনার জন্য নিরাপদ দিবস, এই দিন গুলোতে অন্য কোনো পদ্ধতি ছাড়াই সঙ্গম করা যাবে।
২১ তম দিবস থেকে আপনি আবার অবাধ সঙ্গম করতে পারবেন। তাতে সন্তান গর্ভধারণের সম্ভাবনা নাই। তবে এই উদাহরণে শুধু ১০ ম থেকে ২০ ম দিবস পর্যন্ত আপনি অবাধ সঙ্গম করলে আপনার স্ত্রীর গর্ভধারণ করার সম্ভাবনা আছে।
উপরে যেভাবে বলা হয়েছে, তাতে অনেকের কাছে জটিল মনে হতে পারে। তবে হিসাবের জন্য খুব সহজ পদ্ধতি হল, মাসিক শুরুর পর ১ম ৭ দিন আর মাসিক শুরুর আগের ৭ দিন অবাধ সঙ্গম করা নিরাপদ। মানে, এই সময় মিলন করলে সন্তান গর্ভে আসার সম্ভাবনা নাই।
জেনে রাখা ভালো অনিয়মিতভাবে মাসিক হবার ক্ষেত্রে এ পদ্ধতি কার্যকর নয়। এছাড়া প্রাকৃতিক জন্মনিয়ন্ত্রণ ৮০% নিরাপদ, বা এর সাফল্যের হার শতকরা ৮০ ভাগ।
সাধারণত মাসিকের হিসেবে গণ্ডোগোল করে ফেলা, অনিরাপদ দিবসেও মিলনের সুযোগ নেয়া বা ঝুঁকি নেয়া, অনিয়মিত মাসিক হওয়া ইত্যাদি কারণে এই পদ্ধতি ব্যর্থ হতে পারে।

দীর্ঘ মেয়াদি তলপেটে ব্যথার বিষয়ে তথ্য ও করনীয়।অনেক মা-বোন আছেন যাদের প্রায় সময়ই দেখা যায় তলপেটে ব্যথা। ব্যথার কারণে স্বা...
19/05/2022

দীর্ঘ মেয়াদি তলপেটে ব্যথার বিষয়ে তথ্য ও করনীয়।
অনেক মা-বোন আছেন যাদের প্রায় সময়ই দেখা যায় তলপেটে ব্যথা। ব্যথার কারণে স্বাভাবিক কাজকর্ম এবং জীবন যাপনে সমস্যার সৃষ্টি হয়। অনেক সময় ওষুধ না খাওয়া পর্যন্ত এই ব্যথা ভালো হয় না। অনেক ক্ষেত্রেই এই ব্যথা এত তীব্র মাত্রায় হয় যে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। দীর্ঘ মেয়াদি এই ব্যথার কারণে রোগীর খাবার দাবার গ্রহণেও অনীহা জন্মে। ফলে দেখা যায় এ ধরনের কোনো কোনো রোগী রক্তস্বল্পতা এবং দুর্বলতায় ভোগেন। অনেক সময় তলপেটের এই ব্যথার সাথে থাকে প্রস্রাবের সমস্যা, মাসিকের সময় তলপেটের ব্যথা বেড়ে যাওয়া, কারো আবার অতিরিক্ত পরিমাণে মাসিকের সময় রক্ত যাওয়া, যাতে রোগী দুর্বল হয়ে পড়েন। কোনো কোনো ক্ষেত্রে মাসিকের সমস্যা ছাড়াও অতিরিক্ত স্রাব যাওয়ার সমস্যাও দেখা যায়। কারো ক্ষেত্রে সেটা আবার দুর্গন্ধযুক্তও হতে পারে। কোনো কোনো রোগী বলে থাকেন কোমরে ব্যথা, হাতে পায়ে দুর্বল লাগা এবং নানা রকম শারীরিক সমস্যার কথা। মোটকথা স্বাভাবিক জীবন যাপনের ক্ষেত্রে এ ধরনের সমস্যাগুলো যারপর নেই সমস্যার সৃষ্টি করে। এর কারণ হিসেবে চিহ্নিত করতে গেলে গাইনোকোলোজিক্যাল কিছু কারণ তো আছেই। সাথে আপনার হাড়জনিত কোনো সমস্যা, খাদ্যনালীর কোনো সমস্যা আছে কি না সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। প্রস্রাবের সমস্যা যেমন- বার বার প্রস্রাব হওয়া যেটা পরিমাণে অনেক সময় কম। একবার প্রস্রাব শেষ করলেও মনে হয় প্রস্রাবের বেগ পুনরায় অনুভব হওয়া, জালাপোড়াসহ নানা ধরনের প্রস্রাবের সমস্যাও এই তলপেটের দীর্ঘ মেয়াদি ব্যথার কারণ হতে পারে। অনেক সময় রোগী বলেন ‘যত দিন ওষুধ খাই ততদিন ভালো থাকি’। কিছুদিন পর আবার যা আগে ছিল ঠিক সে রকম ব্যথা শুরু হয়। অনেকে আবার হতাশ হয়ে যান। কেউ কেউ মানসিকভাবেও ভেঙে পড়েন। কেউ কেউ স্বামীসহবাসের সময়ও ব্যথা অনুভব করেন। অনেক সময় এসব রোগী ব্যথার সাথে স্বাভাবিক কাজকর্মে দুর্বলতা অনুভব, মাথা ব্যথা, কোমরে, পিঠে, হাত-পায়ে। শক্তি না পাওয়া ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের সমস্যায় ভোগেন। কারো স্বাস্থ্যের অবনতিও লক্ষ্য করা যায়।
এরকম কোনো সমস্যা যদি আপনার থাকে তবে এ কথা নিশ্চিত করে বলা যায়, আপনি চিকিৎকের শরণাপন্ন হয়েছেন ব্যথার জন্য। কিন্তু আপনার জন্য তথ্য হলো ধৈর্য্য ধরে চিকিৎসা করতে হবে। চিকিৎসক আপনাকে কয়েক ধরনের পরীক্ষা নিরীক্ষা দিতে পারেন রোগটিকে শনাক্ত করার জন্য। কারণ এ ধরনের সমস্যার কারণ কিন্তু বেশ কয়েকটি এবং সে ক্ষেত্রে অবশ্যই কিছু পরীক্ষা -নিরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে। যেমন-তলপেটের আলট্রাসনোগ্রাম, প্রস্রাবের পরীক্ষা, যদি প্রস্রাবের কোনো উপসর্গ থাকে। এ ছাড়া রুটিন মাফিকও প্রস্রাবের পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। দুর্বলতা অনুভব করলে চিকিৎসক আপনার রক্তের হিমোগ্লোবিন টেস্ট দিতে পারেন। যদি কোমরে ব্যথা থাকে এবং হাড়ের সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসক আপনাকে প্রয়োজন অনুসারে এক্স-রে করতে বলতে পারেন। সে যাই হোক না কেনো পরীক্ষা নিরীক্ষা সাথে সাথে আপনার ওষুধপত্র যেটা চিকিৎসক দেবেন সেটা গ্রহণ করবেন। যদি জীবন যাত্রার ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন আনতে হয় সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মনোযোগের সাথে সেটা অনুসরণ করতে হবে। যেমন- কোমরে ব্যথার জন্য অনেক সময় চিকিৎসক কিছু ওষুধপত্রসহ হাঁটা-চলা, ওজন বহন এসব ক্ষেত্রে নিয়মকানুন দিয়ে থাকেন। সেগুলো অনুসরণ না করে শুধুমাত্র ওষুধ খেলে কিন্তু আপনি পুরোপুরি সুস্থ হবেন না। প্রস্রাবের সমস্যার ক্ষেত্রে ঐ একই কথা। মাসিকের সময়ও আপনাকে অবশ্যই পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। চেষ্টা করবেন মাসিকের সময় পরিষ্কার কোনো কাপড় কিংবা স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করতে।৪ থেকে ৬ ঘণ্টা পর আপনার স্যানিটারি ন্যাপকিনটি চেঞ্জ করবেন। পর্যাপ্ত পানি খাবেন। এর পরও যদি আপনার তলপেটে ব্যথা যা আপনাকে বার বার কষ্ট দিতে থাকে এরকম কিছু হলে অবশ্যই ডাক্তারের কাছে যাবেন। আপনার কথাগুলো চিকিৎসককে খুলে বলবেন। প্রয়োজনে নোট করে নিয়ে যাবেন। মনে রাখবেন চিকিৎসার পাশাপাশি সুস্থ জীবন যাপনের নিয়মকানুন, সঠিক খাদ্যগ্রহণ, বিশ্রাম গ্রহণ এবং আপনার সুস্থ মনমানসিকতা আপনকে আজীবন সতেজ ও কর্মম রাখবে। এই বিষয়ে তথ্য ও ছবি ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহিত।

ERECTILE DYSFUNCTION------------------------------------------লিংগ উত্থান জনিত সমস্যায় (Erectile dysfunction) ৪০ বছরের উ...
19/05/2022

ERECTILE DYSFUNCTION
------------------------------------------
লিংগ উত্থান জনিত সমস্যায় (Erectile dysfunction) ৪০ বছরের উপরে প্রায় ৪০ শতাংশ পুরুষ ভূগে থাকেন। দিন দিন আক্রান্তের সংখ্যা আশংকাজনক হারে বাড়ছে।
সময়মত সঠিক চিকিৎসা নিলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তাই লজ্জা বা সংকোচ না করে সময়মত সঠিক চিকিৎসা নিন।

কিডনি ও মূত্রতন্ত্র
19/05/2022

কিডনি ও মূত্রতন্ত্র

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Mubasshira Khatun posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category