Dr. Md Iqbal Hossain

Dr. Md Iqbal Hossain Dr.Md.Iqbal Hossain
(MBBS,DMU, PGT-ORTHOPEDICS, CCD-BIRDEM ). GENERAL PHYSICIAN

মালদ্বীপের মিনিস্ট্রি অব হেলথে জয়েন করার পর ৮০ দিনে রোগী দেখছি ৮০০ জন।এভারেজ দিনে দশ থেকে ১৫ জন রোগী দেখতে হয় আমাকে।একদি...
18/08/2025

মালদ্বীপের মিনিস্ট্রি অব হেলথে জয়েন করার পর ৮০ দিনে রোগী দেখছি ৮০০ জন।
এভারেজ দিনে দশ থেকে ১৫ জন রোগী দেখতে হয় আমাকে।একদিন সর্বোচ্চ ২৫ জন রোগী দেখা লাগছে আমার।

৮ ঘন্টার শিফটে এক ঘন্টা লাঞ্চ বা ডিনার ব্রেক,আধা ঘন্টা কফি/টি ব্রেক।তারমানে ৮ ঘন্টার শিফটে আমি কাজ করি সাড়ে ৬ ঘন্টা।

সাড়ে ৬ ঘন্টায় যদি দশ জন রোগী দেখা লাগে তাহলে প্রতি রোগীকে আমি ৩৯ মিনিট সময় দিতে পারি।
আধা ঘন্টা খুব ইজিলি দেওয়া যায়।

কোন রোগী দেখা নিয়ে আমার তাড়াহুড়া কর‍তে হয়না।
ধীরেসুস্থে রোগীর সব কথা শুনে,ক্লিনিক্যাল এক্সামিনেশন সেরে তারপর চিকিৎসা দেওয়ার পর্যাপ্ত সময় মিলে।

আমি এখন যেই হেলথ সেন্টারে পারমানেন্ট পোস্টিং পেয়ে কাজ করছি,সেখানে আমরা দুইজন ডাক্তার পোস্টেড।

আজকের এই মুহুর্ত অব্দি দুইজনে রোগী দেখছি মোট ২৭ জন।আমি ১২ জন দেখছি পুরো ইভেনিং শিফটে,মর্নিং শিফটে আমার কলিগ ১৫ জন দেখে গেছে।

এখন বলুন কোন রোগী কিভাবে অভিযোগ দিবে যে,ডাক্তার সময় দেয়না?ডাক্তার কথা শুনেনা এটা বলার সুযোগ কি আছে?

আমি এখানে মাসে যেই স্যালারি পাই,সেটা বাংলাদেশের একজন ৯ম গ্রেডের বিসিএস চিকিৎসকের ৭ মাসের বেতনের সমান।
বাংলাদেশে উপজেলা গুলোতে একজন চিকিৎসককে সকাল ৮ টা থেকে দুপুর ২টার মধ্যে একশো রোগী দেখা লাগে।

একশো রোগীর কথা শুনা, হিস্ট্রি নেওয়া,এক্সামিনেশন করা, টেস্ট রিপোর্ট ইভালুয়েট করা,চিকিৎসা দেওয়া,এডভাইজ দেওয়া, কাউন্সেলিং করা কিভাবে সম্ভব এই সময়ের মধ্যে?
একশো প্রেসক্রিপশন হাতে লিখতে কত সময় লাগা উচিত বলে মনে করেন আপনারা?
তাছাড়া সাপোর্টিভ কয়জন স্টাফ থাকে একজন ডাক্তারের জন্য?

আমার বাংলাদেশের একজন কলিগ আমার চেয়ে দশ গুন বেশি রোগী দেখে আমার বেতনের ৭ ভাগের এক ভাগ স্যালারি পায়, তখন সে আপনাকে কতটা সেবা দিতে সক্ষম হবে ভেবে দেখবেন প্লিজ।

আমি এই আইল্যান্ডে আসার পর একদিন ৭ জন রোগী এডমিট করেছি।
একটা বাচ্চা ছিলো এজমার,বাকি ৬জন ডেঙ্গু রোগী।
মিনিস্ট্রি দেখলো এই হেলথ সেন্টারের ৭টা বেড ফিলাপ।
তারা ডাইরেক্টরকে কল দিয়ে ব্যাখ্যা চাইলো আমার থেকে।
আমি প্রতিটি রোগী গাইড লাইন অনুযায়ী এডমিশন ক্রাইটেরিয়া মেনে এডমিট করেছি কিনা।

আমি ব্যাখ্যা দিলাম।তারা সন্তুষ্ট হলো।
তারা তখন আমাকে জানালো,যেহেতু এখানে আর বেড খালি নেই,নেক্সট এডমিশন দেওয়ার মতো পেশেন্ট আসলে এটল হসপিটালে রেফার করতে।

নীচের ছবিটা খেয়াল করুন।
কোন মানুষ এভাবে চিকিৎসা নিতে পারে?
ফ্লোরে শুয়ে একটা দেশের নাগরিক কেন চিকিৎসা নিবে?
কেন একশো বেডের হাসপাতালে ৫০০ রোগী থাকবে?
কিভাবে একশো বেডের হাসপাতালের ডাক্তার নার্স অন্যান্য স্টাফ দিয়ে আপনি ৫০০ রোগীকে চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করবেন?
এদেশের মানুষের জীবনের মূল্য এত সস্তা কারা করলো?
এদেশের মানুষকে পশুর মতো ট্রিট করছে কারা?

মালদ্বীপে রেজিস্টার্ড চিকিৎসক ছাড়া কোন মানুষের একটা প্যারাসিটামল কিনে খাওয়ার সুযোগ নেই।
সেখানে আমার দেশের একজন ডেঙ্গু পজেটিভ রোগীকে স্টেরয়েড ও ব্যথার মেডিসিন দিয়ে চিকিৎসা করছে LMAF নামক হাতুড়ে ডাক্তার।
একজন ডেঙ্গু রোগীকে ব্যথার মেডিসিন ও স্টেরয়েড দেওয়া কবীরা গুনাহ।
এই রোগীর ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার হয়ে মারা গেলে এর দায় কি সেই LMAF নিবে?

দায় নেওয়ার কথা পরে,কিভাবে একজন হাতুড়ে ডাক্তার প্রেসক্রিপশন লিখতে পারেন,অপচিকিৎসা ও মারাত্মক ভুল চিকিৎসা দিতে পারেন?

দুনিয়ার কোথাও মানুষের জীবন নিয়ে এমন ছিনিমিনি খেলা সম্ভব?

ডাক্তার বেশি টেস্ট দেয়।
ডাক্তার কমিশন খায়।
ডাক্তার আজেবাজে কোম্পানির মেডিসিন লিখে।
ডাক্তার রোগীর কথা শুনেনা।

এসব অভিযোগ ঢালাওভাবে সত্য না।
কিন্তু এসব অভিযোগ ভিত্তিহীনও না।
কিন্তু কে নির্ধারণ করবে কোন রোগীর কয়টা টেস্ট লাগবে?
কোন রোগীর জন্য সঠিক চিকিৎসা কি?

সিস্টেমের গোড়ায় হাত দেন।
সিস্টেম টা ভুলে ভরা।
সিস্টেমটা আপনাকে মানুষ হিসেবে, দেশের মালিক হিসেবে ট্রিট করছেনা সেটা ভেবে দেখেছেন?

আপনি যেই নেতার পেছনে মিছিল দেন,যেই নেতার জন্য অন্য মানুষের মাথা ফাটান,সেই নেতা ও তার পরিবার সন্তানরা সবাই বিদেশে চিকিৎসা নেয়।

বাংলাদেশের কোন এমপি কোনদিন উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে?
বাংলাদেশের কোন মন্ত্রী কোনদিন জেলা সদর হসপিটালে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছে?
এমপি মন্ত্রীদের স্ত্রী পুত্র কন্যা পরিজনরা কোনদিন উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছে?

নেতারা চিকিৎসা নিবেন বিদেশে, নেতারা লুটপাট করবেন,আর আপনার সন্তানকে সরকারি হাসপাতালে ফ্লোরে শুয়ে চিকিৎসা নিতে হবে, আপনি আবার সেই নেতার জন্য গলা ফাটান।

এজন্যই আপনাদের কপালে জুটে LMAF,আপনাদের সন্তানদের জন্য জুটে ফ্লোর।

সিস্টেমের গোড়ায় হাত না দিয়ে ডাক্তারদের বিরুদ্ধে বিষোদগার করে মনের জ্বালা মিটাতে পারবেন কিন্তু কোনদিন বাংলাদেশের হেলথ সিস্টেমে আপনি মানুষ হিসেবে বিবেচিত হবেন না।
এর দায় কোন ডাক্তারের না,আপনারা যাদের জন্য গলা ফাটান, ভোট বাক্স দখল করেন, দিনের ভোট রাতে দেন,সব দায় তাদের।সাথে অনেক দায় আমলাদের।

যাদের দায়, তাদের টুটি চেপে যেদিন ধরতে পারবেন,
যেদিন আপনাদের এমপি মন্ত্রীদেরকে উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে বাধ্য করতে পারবেন সেদিন বাংলাদেশের হেলথ সিস্টেমে আপনি মানুষ হিসেবে বিবেচিত হবেন,তার আগে নয়।



©Ahmed jobair

        Aarong এর সিগনেচ্যার ব্যাগটি বিক্রয় করা হবে।ব্যাগটির বর্তমান অবস্থা : ৮০% সম্পূর্ণ উপযোগ্য,আরেকজনকে উপহার দিতে গ...
12/08/2025






Aarong এর সিগনেচ্যার ব্যাগটি বিক্রয় করা হবে।
ব্যাগটির বর্তমান অবস্থা : ৮০% সম্পূর্ণ উপযোগ্য,আরেকজনকে উপহার দিতে গেলেও বুঝা যাবে না।(কোনো রং ডিফেক্ট নাই)

দাম: আলোচনা সাপেক্ষ,মুলামুলি করতে আসলে নক দিবেন না,ব্র্যান্ডের ব্যাগ আবারো বলছি।
©️

আহ রিজোয়ানা
11/08/2025

আহ রিজোয়ানা

    আমাদের বাঙ্গালি স্ত্রীদের প্রতি স্বামীরা কেন আগ্রহ হারিয়ে ফেলে যানেন?? দিন, রাত, মাস, বছর এক সাথে থাকার পরেও কেন তাদ...
11/08/2025



আমাদের বাঙ্গালি স্ত্রীদের প্রতি স্বামীরা কেন আগ্রহ হারিয়ে ফেলে যানেন?? দিন, রাত, মাস, বছর এক সাথে থাকার পরেও কেন তাদের ভেতর অনেক দূরত্ব তৈরি হয়?

আমার কিছু বোনেরা আমাকে অনেক কষ্ট থেকে প্রশ্ন করে, যাদের বিয়ের বয়স দেড় কি দুই বছর! প্রশ্ন করে, তাদের স্বামীরা এখন আর সময় দেয়না, গল্প করে না। কিছু শুনতেও চায়না, ভুল বোঝে, ঝগড়া হয়। কি করবে?! ছেড়ে চলে আসতে ইচ্ছে করে, কিন্তু লোকটাকে তো ভালোবাসি। কিংবা একটা বাচ্চা আছে।

আপনিই বলুন কিভাবে আমাদের সমাজে দাম্পত্য জীবন সুখের হবে?

জয়েন্ট ফ্যামিলি রুলসের মধ্যে একটা মেয়ে চাইলেই কি আর নিজের মতো করে স্বামীর কাছে রিপ্রেজেন্ট করতে পারে নিজেকে?

সে যে ভোর পাঁচটা থেকে রাত ১২ টা টানা পরিশ্রম দেয় একটা মানুষ, এরপর মধ্যরাতে এসে সে আপনাকে বিছানায় কিভাবে সুখ দেবে? একটা যুক্তি দিন।

কিভাবে সে নিজেকে গুছিয়ে রাখবে? একটু সুন্দর করে চুল বাঁধবে, একটা ম্যাগী হাতের ব্লাউজ পরবে ম্যাচিং শাড়ি বা চুড়ির সাথে, এরপর হয়তো রান্নাঘর থেকে ডাক আসবে চা করে দাও, ভাত বসাও, রুটি বানাও, টেবিল গোছাও, অমুক আসবে, তমুক যাবে। একজন কনজার্ভেটিভ মাইন্ডের মেয়ের পক্ষে কি এভাবে খোলামেলাভাবে ১০ জনের সাথে সংসার করা সম্ভব?

এখন কি করা লাগবে? তার শাড়ি চুড়ি আর ঠোঁটের লিপস্টিক মুছে লাইক জরিনার মা হয়ে বেড রুম থেকে বেড়িয়ে যেতে হবে। এরপর যখন রাতে এই সংসার ছুটি দেয়, তখন কি আর শক্তি থাকে যে একটু চুলে চিরুনি চালাতে? কিংবা একটা নতুন ড্রেস গায়ে জড়াতে!! বিছানায় পিঠ জড়ানোর সাথে সাথে মনে হতে থাকে হাড় গুলো সব জোড়া নিচ্ছে, কোথায় তলিয়ে যাচ্ছে দেহ, ঘুম এসে ক্লান্তির আবেশে চোখ বুঝে দেয়। স্বামী নামক হার্ড কপিটার কথা আর কি মনে থাকে???
এরপর দিনে দিনে ইচ্ছের মৃত্যুতে বয়সের ভারে যৌবন যখন ফ্যাকাসে হতে শুরু করে, আমাদের পুরুষসঙ্গীর আর মন জুড়োয় না, প্রাণ ভরে না টাইপ অবস্থা।

এই জায়গায় এসে আপনি খাট্টা ইংরেজি সালের মা চাচীদের মতো তাদের জীবনের উদাহরণ টানতে পারেন চাইলে। তাহলে আমিও বলব, ভাই সে যুগের বাপ চাচাদের মোবাইল আসক্তি ছিল না, এত পরকীয়া আর অফিস কলিগও ছিল না।

কড়া পারফিউম মেখে আপনার বাপ চাচারা অফিসের সুন্দরী রমনীর সাথে প্রতি সপ্তাহে এক দুইবার লাঞ্চে যেতো না।

আবার আপনাদের এই ব্যাপারে কিছু বললেই চ্যাৎ করে উঠে বলে বসেন-তোমার জন্য কি আমি চাকরি বাকরি করব না?

মাওলানা তারিক জামিলের একটা বক্তব্য খুব মনে লেগেছে- জয়েন্ট ফ্যামিলি সিস্টেম আমাদের স্বামী স্ত্রীদের ভেতর সম্পর্ক নষ্ট করে দেয়। আর এই কারণেই আমাদের সমাজে এত এত দাম্পত্যকলহ। এক ঘরে ১৪ জন থাকে, একজন কাজের লোকের মতো খাটে এরপর ওই লোকটাই আবার সমালোচনার স্বীকার, বিচারের সম্মুখীন। পরের বাড়ি মেয়ে বলে কথা, ছেলে পক্ষ নিলেই, ওমা জাদু জানে এই মেয়ে তাবিজক করেচগে কি কারিশমা করছে আমার ছেলেকে বলে কানাকানি শুরু।

আমি বলি কি, এমন তাবিজ করা আসলে সব স্ত্রীদের উচিত। অন্তত একটা হালাল সম্পর্ক মধুর তো থাকবে। তাবিজ করে পারলে জামাই নিয়ে পাতালে চলে যাওয়া উচিত। এতে করে এসব টক্সিক মার্কা ফ্যামিলি মেম্বারদের থেকে তো বাঁচা যাবে!

এক বোন জানালো- আপু সপ্তাহে একদিন আমার উনি ছুটি পায় কিন্তু ওইদিন আমার ননদ নন্নাস ৫ জনই আমাদের বাসায় চলে আসে। আমি যে একটা দিন আমার বরের সাথে কাটাব সেই সময়টাও পাইনা। উনি একা একা রুমে ফোন টিপে আর আমি রান্নাঘরে ১৫ জন মানুষের পেটের খাবারের ব্যবস্থা করি। এই বয়সে যদি আমি তাকে কাছেই না পাই তাহলে আমার চামড়া কুচকে যাওয়ার বয়সে কি তাকে প্রয়োজন হবে?

©️কালেক্টেড

 #চিকুনগুনিয়া কী?   #সসচেতনতা ভাইরাসজনিত একটি রোগ, যা Aedes aegypti ও Aedes albopictus মশার কামড়ে ছড়ায়।---প্রধান উপসর্গ:...
08/08/2025

#চিকুনগুনিয়া কী?

#সসচেতনতা

ভাইরাসজনিত একটি রোগ, যা Aedes aegypti ও Aedes albopictus মশার কামড়ে ছড়ায়।

---

প্রধান উপসর্গ:

হঠাৎ জ্বর

প্রচণ্ড জয়েন্টে ব্যথা (হাঁটু, হাত, আঙুল)

মাথাব্যথা, চোখে ব্যথা

শরীরে র‍্যাশ

---

প্রতিরোধের উপায়:

1. ঘরে-বাইরে কোথাও পানি জমতে দেবেন না।

2. ফুলের টব, ড্রাম, টায়ার, ফ্রিজের ট্রে নিয়মিত পরিষ্কার করুন।

3. সকাল ও বিকেলে মশা বেশি কামড়ায়—এই সময় সতর্ক থাকুন।

4. ফুল হাতা জামা ও লম্বা প্যান্ট পরুন।

5. দরজা-জানালায় নেট ও মশারি ব্যবহার করুন।

---

চিকিৎসা সম্পর্কিত পরামর্শ:

💊 চিকুনগুনিয়ার জন্য নির্দিষ্ট কোনো ওষুধ বা ভ্যাকসিন নেই—চিকিৎসা মূলত উপসর্গভিত্তিক।

জ্বর ও ব্যথার জন্য প্যারাসিটামল ব্যবহার করুন (প্রয়োজন অনুযায়ী, সর্বোচ্চ দৈনিক ডোজ মেনে)।

আইবুপ্রোফেন বা অন্যান্য NSAID শুরুতে এড়িয়ে চলুন, কারণ Dengue-এর সঙ্গে মিশে গেলে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

পর্যাপ্ত পানি ও ওরস্যালাইন পান করুন—ডিহাইড্রেশন এড়াতে।

বিশ্রাম নিন—জয়েন্টের ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তাই অতিরিক্ত চাপ দেবেন না।

---

কখন দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন?

শ্বাসকষ্ট

দীর্ঘ সময় উচ্চ জ্বর

রক্তক্ষরণ (দাঁত, নাক, প্রস্রাব, বমি)

শিশু, গর্ভবতী বা বৃদ্ধ রোগীর অবস্থা খারাপ হওয়া

---

💡 মনে রাখুন:
চিকুনগুনিয়া নিজে থেকে মারাত্মক না হলেও, দীর্ঘস্থায়ী জয়েন্ট ব্যথা ও Dengue-এর সঙ্গে মিলিয়ে জটিলতা হতে পারে। তাই প্রতিরোধই সেরা উপায়।

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলতচারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।১) র...
07/08/2025

দুরুদ শরীফ পড়ার অপার ফজিলত

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ শরীফ পড়ুন,
আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ।

১) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আপনার নাম জানেন!

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওপর যখন আপনি দুরুদ পাঠ করেন, তখন একজন বিশেষ ফেরেশতা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে গিয়ে আপনার নাম উল্লেখ করে এই দুরুদের সংবাদ পৌঁছে দেন।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"তোমরা যেখানেই থাকো না কেন, তোমাদের দুরুদ আমার কাছে পৌঁছায়।"
(সুনান আবু দাউদ, হাদিস: ২০৪২; মুসনাদ আহমদ: ১০৫৯৪)

অন্য হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের দুরুদ ফেরেশতারা আমার কাছে পৌঁছে দেয় এবং তোমাদের নাম উল্লেখ করে।"
(মুসনাদ আহমদ: ১৬৩০৩, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯১০, হাদিস সহিহ)

২) একবার দুরুদ পড়লে আল্লাহ দশগুণ রহমত বর্ষণ করেন!

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন:
"যে ব্যক্তি আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করে, আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত বর্ষণ করেন, তার দশটি গুনাহ মাফ করে দেন এবং তার দশটি মর্যাদা বৃদ্ধি করেন।"
(সুনান আন-নাসায়ি: ১২৯৭, সহিহ ইবনে হিব্বান: ৯০৮, সহিহ হাদিস)

আর আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:
"নিশ্চয়ই আল্লাহ ও তাঁর ফেরেশতারা নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করেন। হে বিশ্বাসীগণ! তোমরাও নবীর প্রতি দরুদ পাঠ করো এবং যথাযথভাবে সালাম প্রেরণ করো।"
(সুরা আল-আহযাব: ৫৬)

৩) দুরুদ শরীফ সমস্যার সমাধান এনে দেয়

যে ব্যক্তি দুরুদ শরীফ বেশি বেশি পড়ে, আল্লাহ তার জীবনের সকল সমস্যা সমাধানের দায়িত্ব নিয়ে নেন, এমনকি সে যদি আলাদাভাবে দোয়া নাও করে।

হাদিসে এসেছে,
"তোমাদের সমস্যার সমাধান ও গুমাহ মাফের জন্য দুরুদকে অধিক পরিমাণে নিজের উপর আবশ্যক করো।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৩৮১, সহিহ হাদিস)

এক ব্যক্তি নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কাছে এসে বলল:
"হে আল্লাহর রাসূল! আমি আমার দোয়ার একাংশকে আপনার জন্য দুরুদে নির্ধারণ করেছি।"
নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বললেন:
"তাহলে তোমার চিন্তা-ভাবনা থেকে দুঃখ-কষ্ট দূর করে দেওয়া হবে এবং তোমার গুনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ২৪৫৭, সহিহ হাদিস)

৪) তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচাতে জীবন উৎসর্গ করেছেন

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমাদের জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য কত কষ্ট সহ্য করেছেন! তাঁর সামনে তাঁর প্রিয় সাহাবীদেরকে নির্যাতন করা হয়েছে, তবুও তিনি উম্মতের জন্য দোয়া করেছেন।

কিয়ামতের দিনও তিনি আমাদের জন্য দোয়া করবেন:
"আমার উম্মত! আমার উম্মত!"
(সহিহ মুসলিম: ২০২, তিরমিজি: ২৪৪৩)

তিনি বলতেন:
"হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো, হে আল্লাহ! আমার উম্মতকে ক্ষমা করো।"
(সহিহ মুসলিম: ২৪৯)

অতিরিক্ত আমল: দুরুদের সাথে ইস্তেগফার ও দোয়া ইউনুস

দুরুদের পাশাপাশি বেশি বেশি ইস্তেগফার (আস্তাগফিরুল্লাহ) পড়লে এবং দোয়া ইউনুস (لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنتُ مِنَ الظَّالِمِينَ) পাঠ করলে জীবন থেকে বিপদ দূর হয়।

রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন:
"যে ব্যক্তি দোয়া ইউনুস পড়বে, আল্লাহ তাকে সমস্ত সংকট থেকে মুক্তি দেবেন।"
(সুনান আত-তিরমিজি: ৩৫০৫, সহিহ হাদিস)

দুরুদ শরীফ শুধু একটি আমল নয়, এটি আমাদের জীবনের জন্য রহমত, সমস্যার সমাধান এবং জান্নাতের সুসংবাদ। আল্লাহ আমাদের সবাইকে বেশি বেশি দুরুদ পড়ার তাওফিক দান করুন, আমিন!
আল্লাহুম্মা আমিন

এজমা (Asthma) হল একটি দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্টজনিত রোগ যা শ্বাসনালীর প্রদাহ ও সংকোচনের কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এজমার লক...
27/01/2025

এজমা (Asthma) হল একটি দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসকষ্টজনিত রোগ যা শ্বাসনালীর প্রদাহ ও সংকোচনের কারণে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়। এজমার লক্ষণ এবং উপসর্গগুলো সময়ে সময়ে বাড়তে বা কমতে পারে এবং কিছু বিশেষ কারণের (ট্রিগার) মাধ্যমে এজমার প্রকোপ বাড়তে পারে।

এজমার লক্ষণ:

1. শ্বাসকষ্ট: শ্বাস নিতে ও ছাড়তে কষ্ট হয়।

2. হাঁপ ধরা: বিশেষত রাতে বা ভোরবেলায় এটি বেশি হতে পারে।

3. কাশি: শুষ্ক কাশি, যা রাতে বা ঠান্ডা আবহাওয়ায় বেড়ে যেতে পারে।

4. বুকের ঘড়ঘড় আওয়াজ: শ্বাস নেওয়ার সময় বুক থেকে শোঁ শোঁ শব্দ আসা।

এজমার কারণ:

1. শ্বাসনালীর প্রদাহ ও সংকোচন।

2. অ্যালার্জি: ধুলো, ফুলের রেণু, পশুর লোম ইত্যাদিতে অ্যালার্জি।

3. বায়ু দূষণ বা ধোঁয়া।

4. ঠান্ডা আবহাওয়া বা ভাইরাল সংক্রমণ।

5. শারীরিক বা মানসিক চাপ।

এজমা নিয়ন্ত্রণে করণীয়:

1. ট্রিগার এড়িয়ে চলা: ধুলো, ধোঁয়া, ঠান্ডা আবহাওয়া থেকে দূরে থাকা।

2. ইনহেলার ব্যবহার: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী রিলিভার বা প্রিভেন্টার ইনহেলার ব্যবহার করা।

3. সুস্থ জীবনযাপন: ধূমপান পরিহার করা, নিয়মিত ব্যায়াম করা।

4. চিকিৎসকের পরামর্শ: নিয়মিত ফলো-আপ এবং ওষুধ সঠিকভাবে গ্রহণ করা।

চিকিৎসা:

ইনহেলার: ব্রঙ্কোডাইলেটর এবং স্টেরয়েডযুক্ত ইনহেলার ব্যবহার করা হয়।

ওষুধ: কিছু ক্ষেত্রে অ্যান্টি-অ্যালার্জি ওষুধ বা দীর্ঘস্থায়ী কোর্টিকোস্টেরয়েড ব্যবহার করা হয়।

জরুরি পরিস্থিতি: যদি শ্বাসকষ্ট মারাত্মক হয়, তবে দ্রুত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে হবে।

এজমা একটি নিয়ন্ত্রণযোগ্য রোগ, তবে এটি সম্পূর্ণরূপে সারে না। সঠিক চিকিৎসা ও সচেতনতার মাধ্যমে স্বাভাবিক জীবনযাপন সম্ভব।

With Lovely Mae Salmasan Roble – I just got recognized as one of their top fans! 🎉
27/01/2025

With Lovely Mae Salmasan Roble – I just got recognized as one of their top fans! 🎉

23/01/2025

Prolapse Lumbar Intervertebral Disc (PLID) হলো এক ধরনের মেরুদণ্ডের সমস্যা, যা সাধারণত "slipped disc" নামে পরিচিত। এটি ঘট...
23/01/2025

Prolapse Lumbar Intervertebral Disc (PLID) হলো এক ধরনের মেরুদণ্ডের সমস্যা, যা সাধারণত "slipped disc" নামে পরিচিত। এটি ঘটে যখন কোমরের (lumbar spine) মেরুদণ্ডের একটি ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্কের জেলি-জাতীয় নরম অংশ (nucleus pulposus) বাইরের শক্ত আবরণ (annulus fibrosus) ভেঙে বেরিয়ে আসে। এর ফলে মেরুদণ্ডের কাছাকাছি থাকা স্নায়ুতে চাপ পড়তে পারে, যা ব্যথা এবং অন্যান্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

PLID-এর কারণসমূহ:

1. ভারী বস্তু তুলতে গিয়ে মেরুদণ্ডে অতিরিক্ত চাপ পড়া।

2. বয়স বৃদ্ধির ফলে ডিস্কের ক্ষয়প্রাপ্তি (degeneration)।

3. ভুলভাবে বসা বা চলাফেরা করা। নিচে বসে কাজ করলে

4. অতিরিক্ত ওজন, যা মেরুদণ্ডে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে।

5. আঘাত বা দুর্ঘটনা।

উপসর্গ:

1. কোমর এবং পায়ের ব্যথা (sciatica)। ব্যাথা কোমর থেকে নিতম্ব হয়ে, রান হয়ে ডান পায়ে অথবা বাম পায়ে অথবা দু পায়ে যেতে পারে।

2. কোমর থেকে পায়ের নিচের দিকে ঝিঁঝি ধরা বা অসাড়তা।

3. দুর্বলতা বা পেশিতে দুর্বল অনুভব।

4. দীর্ঘ সময় বসে বা দাঁড়িয়ে থাকলে ব্যথা বেড়ে যাওয়া।

5. মলমূত্র নিয়ন্ত্রণে সমস্যা (severe ক্ষেত্রে)।

চিকিৎসা:

1. ঔষধ: ব্যথা কমানোর জন্য পেইনকিলার, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি ওষুধ।

2. ফিজিওথেরাপি: সঠিক ব্যায়াম এবং থেরাপি মাধ্যমে মেরুদণ্ডকে ঠিক অবস্থায় ফেরানো।

3. জীবনধারা পরিবর্তন: ভারী কাজ এড়ানো, সঠিকভাবে বসা ও শোয়া।

4. ইনজেকশন থেরাপি: কখনো কখনো স্নায়ুর ব্যথা কমানোর জন্য ইনজেকশন দেওয়া হয়।

5. সার্জারি: যদি কনজারভেটিভ চিকিৎসায় কাজ না হয়, তবে ডিস্ক সরানোর জন্য মাইক্রোডিস্কেকটমি বা লামিনেকটমি করা হতে পারে।

প্রতিরোধ:

সঠিক ভঙ্গিতে বসা ও দাঁড়ানো।

ভারী বস্তু তোলার সময় কোমর নয়, হাঁটু ভাঁজ করে তুলতে হবে।

নিয়মিত ব্যায়াম ও ওজন নিয়ন্ত্রণ।

আঘাত এড়ানোর জন্য সতর্ক থাকা।

যদি PLID-এর কারণে সমস্যা হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

দাউদ (Ringworm) একটি ত্বকের সংক্রমণ যা ফাঙ্গাস (Fungi) দ্বারা হয়। এটি একটি সাধারণ এবং ছোঁয়াচে রোগ যা শরীরের বিভিন্ন অংশ...
22/01/2025

দাউদ (Ringworm) একটি ত্বকের সংক্রমণ যা ফাঙ্গাস (Fungi) দ্বারা হয়। এটি একটি সাধারণ এবং ছোঁয়াচে রোগ যা শরীরের বিভিন্ন অংশে হতে পারে। দাউদের নাম শুনে অনেকে এটি কোনো পোকা বা কীট দ্বারা হয় বলে মনে করেন, কিন্তু এটি আসলে ফাঙ্গাল সংক্রমণ।

লক্ষণ:

1. ত্বকের উপর গোলাকার বা আংটির মতো লালচে দাগ দেখা যায়।

2. দাগের প্রান্তটি তুলনামূলকভাবে উঁচু ও উজ্জ্বল হতে পারে।

3. দাগের ভেতরের অংশ ফ্যাকাশে বা স্বাভাবিক ত্বকের মতো হতে পারে।

4. প্রচণ্ড চুলকানি হয়।

5. ত্বক শুষ্ক বা খোসা পড়তে পারে।

কীভাবে ছড়ায়:

আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে আসা।

ব্যক্তিগত জিনিসপত্র (তোয়ালে, পোশাক, বিছানার চাদর ইত্যাদি) ভাগাভাগি করা।

সংক্রমিত পশুপাখির সংস্পর্শে আসা।

ভেজা বা ঘামে ভেজা পরিবেশে দীর্ঘ সময় থাকার ফলে।

সাধারণ স্থান যেখানে দাউদ হয়:

শরীরের যে কোনো অংশে হতে পারে।

মাথার ত্বক (Scalp Ringworm)।

হাত, পা, নখ।

গোপনাঙ্গ বা উরু (Jock Itch)।

পায়ের তলা (Athlete’s Foot)।

চিকিৎসা:
চিকিৎসক এর পরামর্শ নেওয়া এবং রেগুলার ফলোয়াপে থাকলে আর ঠিক মতো ওষুধ সেবন করলে ভাল হয়, তাই অযথা ডা. চেঞ্জ না করে রেজিষ্টাড ডা. এর ফলোআপ এ থাকলে এইটা ভাল হয়।

হাইজিন বজায় রাখা: আক্রান্ত স্থান পরিষ্কার ও শুকনো রাখা।

প্রতিরোধ:

প্রতিদিন গোসল করা এবং ত্বক শুকিয়ে রাখা।

নিজের ব্যক্তিগত জিনিস অন্যের সাথে ভাগাভাগি না করা।

ঘামযুক্ত পোশাক দ্রুত বদলানো।

পোষা প্রাণীর সংক্রমণ চিহ্নিত করে দ্রুত চিকিৎসা করা।

গ্রামের পুকুরে গোসল না করে, কলের পানি অথবা ডীপের পানি দিয়ে গোসল করা।

যদি সংক্রমণ দীর্ঘস্থায়ী হয় বা বাড়তে থাকে, তবে একজন ত্বক বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

মাথা ব্যথা (Headache) একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এটি মূলত মাথার কোনো একটি অংশে বা পুরো মাথ...
21/01/2025

মাথা ব্যথা (Headache) একটি সাধারণ স্বাস্থ্য সমস্যা, যা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এটি মূলত মাথার কোনো একটি অংশে বা পুরো মাথা জুড়ে ব্যথা অনুভব হয়। মাথা ব্যথা সাধারণত দুই প্রকারের হতে পারে:

১. প্রাথমিক মাথা ব্যথা (Primary Headache):

এটি কোনো নির্দিষ্ট রোগের কারণে হয় না, বরং সরাসরি মাথার স্নায়ু বা পেশির সমস্যার কারণে হয়। এর মধ্যে রয়েছে:

মাইগ্রেন (Migraine): মাথার একপাশে তীব্র ব্যথা, সঙ্গে বমি বমি ভাব এবং আলো বা শব্দে সংবেদনশীলতা।

টেনশন টাইপ মাথা ব্যথা (Tension-type headache): এটি চাপ বা মানসিক উদ্বেগের কারণে হয়, যা সাধারণত মাথার দুই পাশে অনুভূত হয়।

ক্লাস্টার মাথা ব্যথা (Cluster headache): এটি খুবই তীব্র হয় এবং সাধারণত এক চোখের চারপাশে অনুভূত হয়।

২. দ্বিতীয়িক মাথা ব্যথা (Secondary Headache):

এটি অন্য কোনো রোগ বা অবস্থার কারণে হয়। উদাহরণ:

সাইনাস সংক্রমণ (Sinus infection): সাইনাসে প্রদাহের কারণে মাথা ব্যথা।

চোখের সমস্যা: চোখে চাপ পড়া বা চোখের সমস্যার কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে।

হরমোনের পরিবর্তন: মহিলাদের ক্ষেত্রে মাসিক চক্র বা গর্ভাবস্থার কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে।

দুর্ঘটনা বা আঘাত: মাথায় আঘাত বা আঘাতজনিত সমস্যা।

উচ্চ রক্তচাপ: দীর্ঘ সময় উচ্চ রক্তচাপ থাকলে মাথা ব্যথা হতে পারে।

কীভাবে মাথা ব্যথা উপশম করবেন?

পর্যাপ্ত পানি পান করুন, কারণ ডিহাইড্রেশন মাথা ব্যথার অন্যতম কারণ।

নিয়মিত ও পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।

মানসিক চাপ কমাতে যোগব্যায়াম বা মেডিটেশন করুন।

ব্যথার ধরন বুঝে প্যারাসিটামল বা ডাক্তারের পরামর্শমতো ওষুধ গ্রহণ করুন।

যদি মাথা ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয় বা অস্বাভাবিক অনুভূত হয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।

আপনার যদি বিশেষ কোনো সমস্যা থাকে বা বিস্তারিত জানতে চান, জানাতে পারেন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dr. Md Iqbal Hossain posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Dr. Md Iqbal Hossain:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category