Bismillah Homeo Hall

15/10/2025

12/10/2025

রক্ত বাড়াতে ও রক্তশূন্যতা (Anemia) দূর করতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিতঃ

✅ আয়রন সমৃদ্ধ খাবার (Iron-rich foods)
লাল মাংস (গরু/খাসি)
কলিজা (Liver)
মাছ (বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ, ছোট মাছ)
ডিমের কুসুম
পালং শাক, লাল শাক, কলমি শাক
ডাল, ছোলা, মসুর, সয়াবিন

✅ ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার (Vitamin C helps absorb Iron)
কমলা, মাল্টা, লেবু
পেয়ারা
আমড়া
কাঁচা মরিচ
টমেটো

✅ ফলমূল ও শুকনো ফল
আপেল, খেজুর, আঙুর
কিশমিশ, ডুমুর
বেদানা (Pomegranate)

✅ ফোলেট সমৃদ্ধ খাবার (Folic acid)
কলা
বিটরুট
শাকসবজি (লাল শাক, ব্রকলি, বাঁধাকপি)

✅ ভিটামিন বি১২ সমৃদ্ধ খাবার
দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার
ডিম
মাছ ও মাংস

✅ পরামর্শ
আয়রন ও ভিটামিন সি একসাথে খেলে আয়রন ভালোভাবে শোষিত হয়।

চা/কফি খাওয়ার সাথে সাথে আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাবেন না (শোষণ কমে যায়)।

পর্যাপ্ত পানি
পান করুন ও স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন বজায় রাখুন।

Dr. Umme Habiba Mozumder

08/10/2025

যাদের ২৪ ঘণ্টা bloating, পেটে গ্যাস, জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি থাকে —
আপনি যতই বলুন “এটা নরমাল”, আসলে এটা নরমাল নয়।
PCOS সবার একরকম নয়!
আমরা অনেকেই মনে করি —
PCOS মানেই ওজন কমানোই একমাত্র সমাধান।
কিন্তু এটা একটা বড় ভুল ধারণা।

কারো থাকে PCOS with obesity, কারো inflammatory PCOS, কারো insulin resistant PCOS, কেউ lean PCOS, কারো থাকে PCOS with infertility আর কারো থাকে PCOS with gut health problem
তাই সবার চিকিৎসা, সবার ডায়েট — একরকম হতে পারে না।

আমি অনেক রোগী পেয়েছি যাদের PCOS-এর মূল সমস্যা poor gut health।

Gut-এর ভালো ব্যাকটেরিয়া আমাদের হরমোন ও মুড দুইটাই নিয়ন্ত্রণ করে।যখন gut health খারাপ হয়, তখন হরমোনাল imbalance, ইনফ্ল্যামেশন, এমনকি PCOS-এর লক্ষণও বেড়ে যায়।

তাই যদি আপনার PCOS-এর সঙ্গে নিয়মিত bloating, acidity, বা গ্যাসের সমস্যা থাকে — তাহলে এই পোস্টটা আপনার জন্যই।
Gut Health ঠিক না থাকলে কী হয়?

– হরমোনাল ভারসাম্য নষ্ট হয়
– Insulin resistance বেড়ে যায়
– ত্বকে ব্রণ, চুল পড়া, ও period irregular হয়
– মানসিকভাবে ক্লান্তি ও irritability বাড়ে
Gut Health ঠিক রাখার জন্যঃ

✅ প্রতিদিন পর্যাপ্ত fiber ও পানি
✅ Probiotic ও prebiotic food (যেমন টক দই[এক্ষেত্রে পিসিওএস পেশেন্ট রা গ্রীক ইয়োগার্ড নিবেন ] , ফারমেন্টেড খাবার, banana, oats) প্রয়োজন অনুযায়ী প্রফেশনালের পরামর্শে সাপ্লিমেন্ট।
✅ Processed food, চিনি বন্ধ করবেন
✅ নিয়মিত ঘুম ও মানসিক প্রশান্তি বজায় রাখবেন। ঘুম যত ভালো হবে, ★স্ট্রেস মুক্ত যত থাকবেন এই সমস্যা তত তাড়াতাড়ি যাবে। ★

পিসিওএস ছাড়াও সাধারণ মানুষ যাদের গাট হেলথ ভালো না তারাও এই সকল নিয়ম ফলো করতে পারেন

PCOS শুধু ওজনের সমস্যা না, এটা হরমোন ও gut-এরও সমস্যা।
Gut ভালো রাখলে হরমোনও ঠিক থাকে, মনও ভালো থাকে।



Dr. Umme Habiba Mozumder
Address - Uttara azompur khachabazar Bismillah shopping complex. Bismillah Homeo Hall Bismillah Homeo Center

07/10/2025

সায়াটিকার ব্যথা

05/10/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Syed Ainul Haque, Mallam Muhamadu, Nil Akasher Tara, Kamal Miya

26/09/2025

আপু ও ভাইয়েরা, বছরে অন্তত একবার হলেও লিপিড প্রোফাইল চেক করুন। (আল্লাহ না করুক ) বিপদ আসার আগেই !

লিপিড প্রোফাইল টেস্ট কি ?

এটা হচ্ছে সোজা বাংলায় কোলেস্টেরল টেস্ট। তিন ধরণের কোলেস্টেরল চেক করা হয় এই টেস্টে।

HDL - high-density lipoprotein . ঘণ চর্বি (সোজা বাংলায়)
LDL - ligh-density lipoprotein বা সোজা বাংলায় পাতলা চর্বি।
triglycerides - ট্রাইগ্লিসারাইড

ঘণ চর্বি বেশি থাকলে ভালো। পাতলা চর্বি বেশি থাকা খারাপ। ট্রাইগ্লিসারাইড বেশি থাকা আরো খারাপ।

HDL বা ঘণ চর্বি থাকে পরিমিত পরিমান ঘিয়ে, বাদামে, ওমেগা ত্রি যুক্ত ডিম, ফ্যাটি এসিড বিশিষ্ট মাছ (তৈলাক্ত মাছ)

LDL বা পাতলা চর্বি বাড়ে বিভিন্ন ভাঁজা পোড়া, ফাস্ট ফুড (পিজ্জা, বার্গার শর্মা ইত্যাদি), ট্রান্সফ্যাট বিশিষ্ট খাবার খেলে। ট্র্যান্স ফ্যাট থাকে সয়াবিন তেলে। তাই এই তেলে রান্না করা খাবার খাওয়া ঠিক না। সরিষার তেল ব্যবহার করুন।

HDL এবং LDL সম্পর্কে এগুলা হয়তো অনেকেই জানেন, তাই আর বিস্তারিত বললাম না।

বিস্তারিত বলব ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ে। এটা কি ? এটা হচ্ছে এমন একটা ফ্যাট যেটা শরীরের থাকা অতিরিক্ত চিনি বা শর্করা জমিয়ে রাখে যদি তা ব্যবহৃত না হয়।

তাই, আপনি যেই ভাত খাচ্ছেন, মিষ্টি খাচ্ছেন, কেক, বিস্কিট চানাচুর ইত্যাদি খাচ্ছেন, এগুলার মাধ্যমে যেই ক্যালরি নিচ্ছেন (চিনি, শর্করা এগুলা সবই ক্যালরি), চিন্তা করে দেখুন তো সেই পরিমাণ কাজ কি আমরা আসলেই করি ? উত্তর হচ্ছে, না। আমরা বেশিরভাগই ডেস্কজব করি, কিংবা হোমমেকিং করি। অথব আমরা যেই পরিমানে খাই, সাধারণত রিকশা টানা বা কৃষিকাজ বা কুলির কাজ করা ছাড়া এই এনার্জি ব্যয় করা সম্ভব না।

ট্রাইগ্লিসারাইড কেন বেশি খারাপ
ট্রাইগ্লিসারাইড শরীরের অতিরিক্ত ক্যালরির স্টোরেজ ফ্যাট, যা মূলত ফ্যাট সেল ও লিভারে জমে। লিভারে জমে হলে ফ্যাটি লিভার হয়। আর রক্তে বেশি ট্রাইগ্লিসারাইড থাকলে তা LDL কণার মাধ্যমে ধমনীর দেয়ালে প্লাক জমায়, যা হার্ট ব্লক ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই স্বাভাবিক সীমার বাইরে যেতে দেয়া যাবে না। ট্রাইগ্লিসারাইডেক অতিরিক্ত মাত্রা HDL কমায় এবং LDL বাড়ায়।

পরিমিত মাত্রা কতটুকু ?
১৫০ এর কম থাকলে তা পরিমিত।
১৫০-১৯৯ এর মধ্যে থাকলে তা বর্ডারলাইন হাই। এতে ভবিষ্যতে হার্ট ও ফ্যাটি লিভারের ঝুঁকি বাড়তে শুরু করে (আল্লাহ না করুন)
২০০-৪৯৯ঃ হাই। হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, ফ্যাটি লিভার ও ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বেশি।
৫০০ এর উপরেঃ খুবই বেশি। প্যানক্রিয়াটাইটিস, মারাত্মক হার্ট ও লিভার সমস্যা হতে পারে।

ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে কার্যকরী খাবারঃ
গ্রিন টি
মেথি বীজ
ফ্ল্যাক্সসিড
রসুন
পেয়াজ
কালিজিরা (সীমিত পরিমাণে)
শাকসবজি:
শাক (পালং, লাল শাক, পুঁই শাক), সবুজ শাকসবজি, বরবটি, করলা, লাউ, মুলা, শসা, ফুলকপি, বাঁধাকপি), গাজর, বেগুন, কুমড়া
ফল (সীমিত পরিমাণে)ঃ কমলা, মাল্টা, আপেল, পেয়ারা, জাম, বেরি জাতীয় ফল, কলা ও আম সীমিত, কারণ এগুলোতে চিনি বেশি।
প্রোটিনঃ মাছ (বিশেষ করে নদীর ছোট মাছ, ইলিশ/রুই/কাতলা তেলে ভেজে নয়, সেদ্ধ/ঝোল/গ্রিল), মুরগির বুকের মাংস (চামড়া ছাড়া), ডাল, ছোলা, মসুর, ডিমের সাদা অংশ
তেল: সীমিত পরিমাণে অলিভ অয়েল, সরিষার তেল বা সয়াবিন তেল। দিনে মোট ২–৩ চামচের বেশি তেল খাবেন না
কার্বোহাইড্রেট (শর্করা): লাল চাল/আটা/ওটস/ডালিয়া, ব্রাউন ব্রেড (সীমিত)
আর প্রচুর পানি খাবেন।
বাদাম খাবেন (কাঠ বাদাম, আখরোট) তবে পরমানমত।

যা এভয়েড করবেনঃ
ভাজা-পোড়া খাবার (সিঙ্গারা, সমুচা, পুরি, পরোটা, ফাস্টফুড)
ঘি, মাখন, কেক, বিস্কুট, চকলেট, চানাচুর
লাল মাংস (গরু, খাসি)
চিনিযুক্ত খাবার (মিষ্টি, আইসক্রিম, কোমল পানীয়, মিষ্টি দুধ, কেক)
বেশি চাল, আলু, নুডলস, পাস্তা
ধুমপান (যদি কেউ খান, সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে)

আরেকটা কথা, অনেকেই ডায়েটিং করে জিরো ফিগার করে ফেলেন। শরীরের মাংস চর্বি কিছুই থাকে না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, ওজন অনুযায়ী শরীরে মাংস থাকা কিন্তু ভালো। কারণ, আপনি যদি অতিরিক্ত চিনি/কার্ব ইনটেক করেন, তবে অতিরিক্ত চিনি লিভার বা ধমনীতে জমার আগেই রক্তের মাধ্যমে মাংস তা নিজের মধ্যে শুষে নেয়। ফলে লিভারে জমার জন্য এক্সট্রা চিনি আর অবশিষ্ট থাকে না বা কম থাকে। (অবশ্যই মাংসের একটা ধারণক্ষমতা আছে, চিনির লিমিট তার বাইরে গেলে তা লিভারে জমবে)

এছাড়া
সাইক্লিং, সাতার, ব্যায়াম, ফুটবল বা অন্যান্য খেলাধুলা
প্রতিদিন ৩০–৪৫ মিনিট হাঁটা
ওজন নিয়ন্ত্রণ (যদি বেশি থাকে)
রাতে দেরি করে খাওয়া কমান
নিয়মিত ঘুম (৬–৮ ঘণ্টা)

পরিশেষে বলতে চাই, রোগ ধরা পড়ার আগে সচেতনতাই কাম্য। কারণ, প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম।

ভালো থাকবেন।

Dr. Umme Habiba Mozumder

26/09/2025

26/09/2025

Thanks for being a top engager and making it on to my weekly engagement list! 🎉 Fatema Mir, Md Shohagh Islam, Md Maruf Hawlader

26/09/2025

Assalam wlykum, Good morning everyone 🌱🌱

23/09/2025

✅যেসব খাবার ঠান্ডা প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
১. বাদাম
বিভিন্ন ঋতুতে যেমন ভিন্ন ধরনের তাপমাত্রা থাকে তেমনি বাড়ির ভেতরে ও বাইরেও ভিন্ন তাপমাত্রা থাকে। এ তাপমাত্রার পার্থক্যের সঙ্গে দেহ মানিয়ে নিতে না পারলে ঠান্ডা ও জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন। আর বাদাম দেহকে বিভিন্ন তাপমাত্রায় মানিয়ে নিতে সহায়তা করে। এ কাজে সবচেয়ে কার্যকর বাদামের মধ্যে রয়েছে কাজুবাদাম, আখরোট বাদাম ও পেস্তাবাদাম।

২. ফুলকপি
শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা চাইলে ফুলকপি খেতে হবে। ফুলকপি আপনাকে শীতের ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগব্যাধি থেকে প্রতিরোধক্ষমতা গড়ে তুলতে সহায়তা করে। এটি প্রদাহপ্রতিরোধী ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসমৃদ্ধ। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন-সি ও অন্যান্য খাদ্যপ্রাণ।

৩. মধু
গলাব্যথা ও কাশির মতো সমস্যা প্রতিরোধে আপনার একটি বড় অস্ত্র হতে পারে মধু। এটি জীবাণু প্রতিরোধে দেহের কার্যক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। তবে এজন্য বেশিমাত্রায় মধু খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। প্রতিদিন মাত্র এক চামচ মধুই যথেষ্ট। ঠান্ডা প্রতিরোধে প্রতিদিন সকালে খালিপেটে এক গ্লাস উষ্ণ পানির সঙ্গে এক চামচ মধু খান।

৪. বাঁধাকপি
বাঁধাকপি সাধারণত শীতকালে জন্মায় এবং শীতকালীন রোগ প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা রাখে। এটি ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়