Ophthalmologist- Eye Specialist: Glaucoma and Cataract (Phaco) Surgeon
সংক্ষিপ্ত পরিচয় এবং বিভিন্ন অর্জন:
ডা:বিপুল কুমার সরকার, বিশিষ্ট চক্ষু চিকিৎসক ও গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ, মানিকগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন| তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি এবং বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিসিয়ান & সার্জন থেকে চক্ষু বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি এফসিপিএস লাভ করেন। এর পরেও তিনি ইংল্যান্ড এর ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অফ অপথালমোলজি থেকে এফআইসিও এবং ইংল্যান্ড এডিনবার্গ এর রয়েল কলেজ ওফ ফিজিসিয়ান এন্ড সার্জন, থেকে এমআরসিএস ও এফআরসিএস ডিগ্রি লাভের গৌরব অর্জন করেন।
২০১০ সালে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চক্ষু হাসপাতাল, ইস্পাহানি ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে এবং বর্তমানেও তিনি একই প্রতিষ্ঠানে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন| তিনি এই সময়ে আমেরিকার নিউইয়র্ক আই ইনফার্মারী হাসপাতাল এবং ভারতের অরবিন্দ চক্ষু হাসপাতাল হতে চোখের গ্লুকোমা ও ফ্যাকো সার্জারী এর উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও ফেলোসীপ ডিগ্রী গ্রহন করেন।
তার এই দশ বছর চক্ষু চিকিৎসা জীবনে প্রায় ১০,০০০ চক্ষু রোগির সফল অপারেশন সম্পন্ন করেছেন।
ডা: সরকার একজন গবেষক হিসেবেও সুনাম অর্জন করেছেন।ইতিমধ্যে তার 16 টি জাতীয় ও 7 টি আন্তর্জাতিক গবেষণা কর্ম (ব্রিটিশ জার্নাল, ইউরোপীয় জার্নাল অফ অপথালমোলজি ও জার্মান মেডিকেল সায়েন্স) এ প্রকাশিত হয়েছে এবং তিনি স্পিংজার কর্তৃক প্রকাশিত "এডভান্স অফ ভিশন সায়েন্স " ভলিউম ২ নামক বইয়ের একজন লেখক।
ক্লিনিকাল কাজের সাথে সাথে এই প্রতিভাবান চক্ষু চিকিৎসক, শিক্ষক ও মেন্টর হিসেবে দেশ ও দেশের বাহিরে সুনাম অর্জন করেছেন।তিনি সূদুর আফ্রিকার নাইজেরিয়াতে কমনওয়েলথ চিকিৎসকদের গ্লুকোমা ও ক্যাটারেট সার্জারীর উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করে এওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্স এ ভূষিত হয়েছেন।তিনি এশিয়া প্যাসিফিক ক্যাটারেক্ট এন্ড রিফ্রাক্টিভ সোসাইটির একজন সদস্য এবং বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য ও পাবলিকেশন সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একই সাথে তিনি বাংলাদেশ ইয়ং অফথালমোলজি সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন|
তিনি বাংলাদেশের চক্ষু চিকিৎসা গবেষণায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বর্ণপদক - এম এ মতিন গোল্ড মেডেল অর্জন করেছেন এবং যেটা বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত ৪৭ তম বার্ষিক সম্মেলন ২০২০ এ প্রদান করা হয়।
26/08/2023
বিশ্ব গ্লুকোমা সম্মেলন’ ২০২৩।
এবার অনুষ্ঠিত হল ইটালি এর বিখ্যাত রোম শহরে।পৃথিবীর ১০০ এর অধিক দেশের প্রায় ৩০০০ গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ এতে অংশগ্রহণ করেন। এই ধরনের সম্মেলনে গ্লুকোমা বিষয়ে নতুন নতুন তথ্য, নতুন চিকিৎসা পদ্ধতি বা নতুন গবেষণা প্রকাশ করা হয়।
আমাদের দেশ থেকে অংশগ্রহণ কিছুটা কষ্টসাধ্য ও ব্যয়বহুল।আমার সৌভাগ্য হয়েছিল এবার সেখানে যাবার, নিজের প্রেজেন্ট্রেশন ও গবেষণা কর্ম প্রকাশ করার এবং নতুন অনেক কিছু শেখার।
প্রতিবার বিশ্বের ২০ জন গবেষককে এই সম্মলনে বিশেষ অ্যাওয়ার্ড এবং ফ্রি অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়া হয় । আমি ছিলাম সেই সৌভাগ্যবানদের একজন । তাই ফ্রি অংশগ্রহণই শুধু নয়, যাতায়াত থাকাসহ সবই তারা স্পনসর করেছিল।
তাই এবারের বিশ্ব গ্লুকোমা সম্মেলন ছিলো একইসাথে জ্ঞানঅর্জন ও ইউরোপ ভ্রমণের এক বিশাল সুযোগ
গ্লুকোমা কেন হয়? এর লক্ষণ ও প্রতিকারের উপায় কী? | ডা. বিপুল কুমার সরকার, চক্ষু বিশেষজ্ঞ ও সার্জন | Live Prescription ...
05/07/2021
বাচ্চাদের কি গ্লুকোমা হতে পারে? | কেন কিভাবে?
03/07/2021
চোখের ছানি জনিত গ্লুকোমা?
31/01/2021
একজন মা কি উপসর্গ দেখে বুঝবেন তার শিশুর গ্লুকোমা হয়েছে কিনা?
09/05/2020
গ্লুকোমার জন্য কাদের চক্ষু পরীক্ষা করা জরুরি?
১. যাদের পরিবারে নিকটাত্মীয়ের এ রোগ আছে।
২. চল্লিশোর্ধ্ব প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক, বিশেষ করে যাদের ঘন ঘন চশমা পরিবর্তন করতে হচ্ছে।
৩. চোখে যারা মাঝে মাঝে ঝাপসা দেখেন বা ঘন ঘন চোখ ব্যথা বা লাল হওয়া অনুভব করেন।
৪. যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, মাইগ্রেন ইত্যাদি রোগ আছে।
৫. যারা চোখে দূরের জন্য মাইনাস গ্লাস ব্যবহার করেন।
#ভালো লাগলে শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন
29/04/2020
চোখের আঘাতজনিত ঘা ও অন্ধত্ব
কারণ:
* চোখের আঘাতজনিত কারণে এই রোগ সবচেয়ে বেশি হয়। দেশে ধান কাটার মৌসুমে ধানের পাতার আঘাতের কারণে এই রোগের আক্রমণ বেশি দেখা যায়।
রোগের লক্ষণ:
* আলোতে চোখ খুলতে না পারা।
* চোখে প্রচণ্ড ব্যথা হওয়া।
* চোখ লাল হয়ে যাওয়া।
* চোখ থেকে পানি পড়া।
* চোখের কালো মনিতে সাদা দাগ বা ঘা দেখা যাওয়া ইত্যাদি এই রোগের লক্ষণ।
প্রতিরোধে করণীয়:
* চোখে কিছু পড়তে পারে বা চোখে আঘাত লাগতে পারে এমন পেশায় যারা নিয়োজিত আছেন, তারা কাজ করার সময় চশমা ব্যবহার করতে পারেন।
* চোখে কোনো কিছু পড়লে, বেশি ঘষাঘষি না করে পরিষ্কার পানি দিয়ে চোখ ধুয়ে ফেলা প্রয়োজন।
* নেত্রনালির সমস্যার কারণে পানি পড়া রোগের চিকিৎসা করে নেয়া প্রয়োজন।
* সর্বদা নিয়মমতো চোখ পরিষ্কার রাখা বাঞ্ছনীয়
#পেজটি শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন |
22/04/2020
গ্লুকোমা কি শুধুই বড়দের রোগ, শিশুদের কি গ্লুকোমা হতে পারে?
অনেকেই মনে করেন কেবল চল্লিশের পরেই গ্লুকোমা হয়। না, এটি শুধু বড়দের না, গ্লুকোমা ছোট-বড় সব বয়সেই হতে পারে এমনকি একটি শিশু জন্ম থেকেই গ্লুকোমা নিয়ে জন্মগ্রহণ করতে পারে| একে চোখের জন্মগত গ্লুকোমা বলে|
বাবা-মা বিষয়টি কীভাবে বুঝবেন?
বাচ্চার চোখ দিয়ে পানি পড়ে, বাচ্চা আলোর দিকে তাকাতে পারে না। চোখের মণি ঘোলা হয়ে যায়। এটি বাড়তে থাকলে অনেক সময় দেখা যায় চোখের মণিটা বড় হয়ে গেছে, চোখ অনেক বড় হয়ে গেছে। সঠিক সময়ে এর চিকিৎসা না নিলে চোখ অন্ধ হয়ে যেতে পারে।
চিকিৎসা কি?
এর একমাত্র চিকিৎসাই হলো অস্ত্রোপচার করে নেওয়া। ।
অনেকে মনে করেন, বাচ্চাকে আমরা যদি দেরিতে সার্জারি করি,অস্ত্রোপচারকে ভয় পেয়ে যায়। আমি অনুরোধ করছি, শিশুদের গ্লুকোমা হলে, দেরি না করে একজন গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ অনুযায়ী অস্ত্রোপাচার করে নেবেন |
দেরি করা মানে স্থায়ীভাবে তার দৃষ্টিহানি হওয়া।
সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা নিলে জন্মগত গ্লুকোমা প্রতিরোধ করা যায় এবং দৃষ্টি হারানোর কোন ভয় থাকে না|
# # #পোস্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করে অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন
Address
Retina Glaucoma Center And Superspecilty Eye Hospital, Panthopath Dhaka 1215
Be the first to know and let us send you an email when গ্লুকোমার সঙ্গে জীবন-Dr. Bipul Kumer Sarker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Contact The Practice
Send a message to গ্লুকোমার সঙ্গে জীবন-Dr. Bipul Kumer Sarker:
Dr. Bipul Kumer sarker: Ophthalmologist &Glaucoma Specialist
ডা:বিপুল কুমার সরকার,বিশিষ্ট চক্ষু চিকিৎসক ও গ্লুকোমা বিশেষজ্ঞ, মানিকগঞ্জ জেলায় জন্মগ্রহণ করেন| তিনি রাজশাহী মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি এবং বাংলাদেশ কলেজ অফ ফিজিসিয়ান & সার্জন থেকে চক্ষু বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি এফসিপিএস লাভ করেন। এর পরে তিনি ইংল্যান্ড এর ইন্টারন্যাশনাল কলেজ অফ অপথালমোলজি থেকে এফআইসিও এবং ইংল্যান্ড এডিনবার্গ এর রয়েল কলেজ থেকে এমআরসিএস ডিগ্রি লাভের গৌরব অর্জন করেন।
২০১০ সালে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চক্ষু হাসপাতাল , ইস্পাহানি ইসলামিয়া চক্ষু হাসপাতালে এবং বর্তমানেও তিনি একই প্রতিষ্ঠানে সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত আছেন| তিনি এই সময়ে আমেরিকার নিউইয়র্ক আই ইনফার্মারী হাসপাতাল এবং ভারতের অরবিন্দ চক্ষু হাসপাতাল হতে চোখের গ্লুকোমা ও ফ্যাকো সার্জারী এর উপর উচ্চতর প্রশিক্ষণ ও ফেলোসীপ ডিগ্রী গ্রহন করেন। তার এই দশ বছর চক্ষু চিকিৎসা জীবনে প্রায় ১০,০০০ চক্ষু রোগির সফল অপারেশন সম্পন্ন করেছেন।
ডা: সরকার একজন গবেষক হিসেবেও সুনাম অর্জন করেছেন।ইতিমধ্যে তার ১৪ টি জাতীয় ও ৫ টি আন্তর্জাতিক গবেষণা কর্ম (ইউরোপীয় জার্নাল অফ অপথালমোলজি ও জার্মান মেডিকেল সায়েন্স) এ প্রকাশিত হয়েছে এবং তিনি স্পিংজার কর্তৃক প্রকাশিত "এডভান্স অফ ভিশন সায়েন্স " ভলিউম ২ নামক বইয়ের একজন লেখক।
ক্লিনিকাল কাজের সাথে সাথে এই প্রতিভাবান চক্ষু চিকিৎসক শিক্ষক ও মেন্টর হিসেবে দেশ ও দেশের বাহিরে সুনাম অর্জন করেছেন।তিনি সূদুর আফ্রিকার নাইজেরিয়াতে কমনওয়েলথ চিকিৎসকদের গ্লুকোমা ও ক্যাটারেট সার্জারীর উপর প্রশিক্ষণ প্রদান করে এওয়ার্ড অফ এক্সিলেন্স এ ভূষিত হয়েছেন।
তিনি এই বছর বাংলাদেশের চক্ষু চিকিৎসা গবেষণায় অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ স্বর্ণপদক - এম এ মতিন গোল্ড মেডেল অর্জন করেছেন এবং যেটা বাংলাদেশ চক্ষু চিকিৎসক সমিতি কর্তৃক আয়োজিত ৪৭ তম বার্ষিক সম্মেলন ২০২০ এ প্রদান করা হয়।
ডা: সরকার এশিয়া প্যাসিফিক ক্যাটারেক্ট এন্ড রিফ্রাক্টিভ সোসাইটির একজন সদস্য এবং বাংলাদেশ গ্লুকোমা সোসাইটির একজন আজীবন সদস্য ও পাবলিকেশন সেক্রেটারি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।