সুন্নাহ হিজামা ও রুকইয়াহ

সুন্নাহ হিজামা ও রুকইয়াহ কুফর ও শিরক মুক্ত নববী চিকিৎসার প্রসারই আমাদের লক্ষ্য।

04/10/2025

🔊 আপনি কি রিজিক চান? আপনি কি টাকা পয়সা চান? ~ শাইখ ডক্টর সা'আদ আল শাসরি (হাফিযাহুল্লাহ)

04/10/2025

প্রখ্যাত তাবিঈন ইমাম মুহাম্মাদ ইবনু সীরীন (رحمه الله )
হতে বর্ণিত তিনি বলেন,

নিশ্চয়ই এ (সানাদের) ইলম হচ্ছে দ্বীন’ অতএব তোমরা লক্ষ্য রাখবে যে,তোমাদের দ্বীন কার নিকট হতে গ্রহণ করছো।

(মুসলিম;মিশকাতুল মাসাবীহ, হা/২৭৩)

04/10/2025

বংশীয় লোক টাকা বেশি হলে অমায়িক হয় সাদগা করে স্কুল করে মাদ্রাসা করে হসপিটাল করে

বংশহীনরা বেশি টাকা হলে অহংকারী হয় রিয়া করে সম্পদের বাহ্যল্যতা দেখায় অবৈধ নারী সঙ্গ সহ মদ মাদক এর মত হারামে আরাম খুজার চেষ্টা করে
এটাই বাস্তবতা

04/10/2025

ইমাম নববী رحمه الله বলেন,

> “গীবত মূলত হারাম। তবে শরীয়তে প্রমাণিত কিছু স্থানে গীবত করা জায়েজ, এমনকি কখনো ওয়াজিব হয়।”

তিনি ৬টি (কিছু আলেম ৭টি) কারণ উল্লেখ করেছেন যেখানে গীবত করা বৈধ:

1. অত্যাচারীর বিরুদ্ধে সাহায্য চাওয়া
– কারো ওপর জুলুম হলে সে শাসক বা দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছে অভিযোগ করতে পারে।
– উদাহরণ: “অমুক আমাকে কষ্ট দিয়েছে” বলার মাধ্যমে ন্যায়বিচার চাওয়া।

2. অপরাধ ও মন্দ কাজ থেকে বিরত রাখা, এবং মুসলিমদের সতর্ক করা
– কাউকে প্রতারণা থেকে বাঁচাতে বা বিপদ থেকে রক্ষা করতে কারো খারাপ দিক জানানো।
– যেমন: ব্যবসায় প্রতারণাকারীর ব্যাপারে অন্যকে সাবধান করা,
অথবা হাদিস শাস্ত্রে রাবীদের দুর্বলতা প্রকাশ করা (জরহ ও তাদীল)।

3. ফতোয়ার প্রয়োজনে
– কেউ আলেমকে প্রশ্ন করার সময় কারো নাম উল্লেখ করে বলতে পারে:
“আমার বাবা, ভাই বা স্বামী আমার প্রতি এমন অন্যায় করছে, এখন আমার করণীয় কী?”

4. গুনাহ থেকে বাঁচাতে উপদেশ দেয়া
– কোন খারাপ কাজে জড়িত ব্যক্তিকে সংশোধনের জন্য আলেম বা দায়িত্বশীলকে জানানো।

5. সনাক্ত করার জন্য
– কারো ডাকনাম বা পরিচিত বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করা, যদি তা ছাড়া তাকে চেনানো সম্ভব না হয়।
তবে অবজ্ঞা করার জন্য নয়।

6. প্রকাশ্যে গুনাহকারী বা বিদআতকারী
– যে ব্যক্তি প্রকাশ্যে মদ খায়, সুদ খায়, অন্যায় করে বা বিদআত প্রচার করে –
তাকে তার পরিচয়ে উল্লেখ করা জায়েজ।

(রিয়াযুস স্বা-লিহীন ১৫৩৯)

“মানুষকে ক্ষতি থেকে বাঁচানোর উদ্দেশ্যে কারো গীবত করা জায়েজ, বরং কখনও তা ওয়াজিব হয়ে যায়। যেমন প্রতারক ব্যবসায়ী, দুর্বল হাদিস বর্ণনাকারী, বা বিভ্রান্তিকারী আলেম সম্পর্কে সতর্ক করা।”

মাজমূ’ আল-ফাতাওয়া (২৮/২২১)

পূজা চলাকালীন সময়ে সতর্কতা!ভয়ংকর অক্টোবরপূজা চলাকালীন সময়ে দেখা যায় যে অনেকের সমস্যা বেড়ে যায়। শুধু যে পূজার সময়-...
26/09/2025

পূজা চলাকালীন সময়ে সতর্কতা!
ভয়ংকর অক্টোবর

পূজা চলাকালীন সময়ে দেখা যায় যে অনেকের সমস্যা বেড়ে যায়। শুধু যে পূজার সময়-ই সমস্যা বেড়ে যায় এরকম নয়, এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে দেখা যায় রোগীদের সমস্যা বেড়ে যায়। যেমন অমাবস্যা, পূর্ণিমা, শনিবার ও মঙ্গলবার ইত্যাদি। ১৮ সেপ্টেম্বরে ২০২৪ বছরের দ্বিতীয় চন্দ্রগ্রহণ ছিল, এসময় এক বোনের অবস্থা দেখুন—
আসসালামু আলাইকুম
কালকে চন্দ্রগ্রহণ ছিলো
দুপুরে হঠাৎ খুব অস্থিরতা বেড়ে যায় শ্বাসকষ্ট শুরু হয় আর খুব চিতকার দিয়ে কান্না আসে আর দৌড়ে বাহিরে চলে যেতে ইচ্ছা করছে
আজকে সন্ধ্যার পর শরীর একেবারে অসার হয়ে আসে একেবারে বিছানায় নিস্তেজ হয়ে যাই আর চিক্কার দিয়ে কান্না আসছে আর দৌড়ে বাহিরে চলে যেতে ইচ্ছা করছে। পরপর 2দিন এরকম হলো।

সামনে আসছে হিন্দুদের দূর্গা পূজা। আশ্বিন মাসে ১০ দিন ধরে চলে এই পূজা উৎসব। ২ অক্টোবর ২০২৪ থেকে মহালয়া দিয়ে শুরু হবে দূর্গা পূজা। শেষ হবে ১৩ অক্টোবর। একই মাসে ১৬ তারিখ আছে লক্ষ্মী পূজা এবং ৩১ অক্টোবর হিন্দুদের অন্যতম কালীপূজা। এ যেন ভয়ংকর অক্টোবর। মুফাসসিরগণ বলেন, হিন্দু ধর্মীয় দেবতা ও মূর্তির রূপ, গঠন ও বিবরণ অনুযায়ী বুঝা যায় এরা জিন ছিলো।

গতবছর দুর্গাপূজায় অনেক ভাই-বোনদের সমস্যা বৃদ্ধি পেয়েছিল। অনেক বোন অসুস্থতায় দিশেহারা হয়ে গিয়েছিল, সহ্য করতে না পেরে তারা কাতরাচ্ছিলেন, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে গিয়েছিল ভয়ংকর শত্রুর মতো, সন্তানকে নিয়ে অনেক মা ছিলেন পেরেশান। পেজ-হোয়াটসঅ্যাপে একেরপর এক ম্যাসেজ আসছিল। ওই তিক্ততার রেশ এখনো বয়ে চলছেন কত ভাই-বোন।

জাদুকরদের বিশ্বাস যে, নির্দিষ্ট দিনে বা বিশেষ বিশেষ সময়, মূহুর্তে ও দিনক্ষণের গুরুত্ব রয়েছে। যাদুকররা সাধারণত পূজা, দিন, সময়, তারকা, অমাবস্যা,পূর্নিমা ও বিভিন্ন বিষয় কেন্দ্র করে যাদু করে থাকে। এর মধ্যে কিছু তাদের কাছে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

জাদু করতে হলে জ্বীনের সাহায্য নিতে হয়। কেউ সরাসরি ইবলিসের ইবাদাত করে، কেউ তার সহকর্মী, ইফরীত, মারিদ এবং সর্দার তথা গডফাদার টাইপের জ্বীনদের ইবাদাত বা পূজা করে, কেউ ইবলিসের ইবাদাত করলেও তার সহকর্মী ও অন্যান্য জ্বীনদের পূজা করার মাধ্যমেও সাহায্য নেয় জাদু করার জন্য। তাদের পূজা করে বা তাদের জন্য ভোগ ও বলি দিয়ে জাদুকরেরা জাদু করে।

ছোট বা কম শক্তিশালী জ্বীনরাও বড় শয়তানদের পূজা করে এবং তাদের কাছে সাহায্য কামনা করে। রুকইয়াহ'র অভিজ্ঞতায় দেখেছি প্রায় জ্বীনই অন্য শয়তান এবং ইবলিসের কাছে সাহায্য চায়। একবার জ্বীনের এক পেশেন্টকে রুকইয়াহ করার সময় দুপুরের দিকে জ্বীন পূর্ব দিকে সিজদা দিচ্ছিল এবং আসরের পরে পশ্চিম দিকে ফিরে সিজদা দিচ্ছিল।

এর মানে হচ্ছে হাদিসে আছে যে, সকালে সূর্যোদয়ের সময় পূর্ব দিকে শয়তান সূর্যের উপস্থিত হয় আর সন্ধ্যার পর পশ্চিম দিকে, যেন শয়তান পূজারীদের ইবাদত গ্রহণ করতে পারে। আর সাহায্য গ্রহণের জন্যই দুপুরের পূর্বে মূহূর্তে পূর্ব দিকে আর আসরের পর পশ্চিম দিকে সিজদা দিচ্ছিল। এখন চিন্তা করুন জ্বীন জাদু কতটা ভয়ংকর।

জাদুকররা মনে করে তাদের দেবতা নির্দিষ্ট দিনে আগমন করে, প্রার্থনা কবুল করে, চাহিদা পূরণ করে, কল্যাণ দান করে এবং খুশি হয়। ইত্যাদি। মনে করে যে, "পূজার দিনে তার দেবতাকে খুশি করা গেলে আগামী বছর এই সময় পর্যন্ত কল্যাণ ও শুভ বহাল থাকবে।"

দূর্গাপূজা, লক্ষ্মীপূজা ও কালীপূজা হিন্দুদের পাশাপাশি জাদুকরদের নিকটেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য জাদুকররা হিন্দুদের পূজার সময়ে জ্বীন শয়তানদের অনেক বেশি পূজা করে এবং প্রচুর পরিমাণে জাদু নবায়ন করে। ফলে জ্বীন শয়তানরা অনেক বেশি সমস্যা করে। আর আর যত নিকৃষ্ট পাপকাজ এবং যত বেশি পূজা করা যায় জাদু ততই শক্তিশালী হয় এবং জটিলতা ও তততই বৃদ্ধি পায়।

এজন্যই দেখা যায়, হিন্দুদের পূজার সময়টায় রোগীদের সমস্যা অনেক বেশি বেড়ে যায়। পূর্বে যারা রোগী ছিলো, সুস্থ হয়েছে তারা আবারও অসুস্থ হয়ে যায়। তাই এ সময় গুলোতে অনেক বেশি সতর্কতা অবলম্বন জরুরি।

জাদু নবায়ন থেকে বাঁচতে ও পূজার সময় একজন মুমিনের করণীয় সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো:

১/ অবশ্যই পাঁচ ওয়াক্ত সালাত নিয়মিত আদায় করুন। সম্ভব হলে প্রতিদিন বা মাঝেমধ্যে দুই রাকাত নফল আদায় করুন।

২/ হেফাজতের দৈনন্দিন মাসনুন আমল গুরুত্বের সাথে করবেন। অতিরিক্ত আয়াত ও দোয়াগুলো পড়তে পারলে আরো ভালো হবে।

৩/ মাগরিবের আগেই নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিয়ে নিন। যেন আজানের পর টয়লেটে যেতে না হয়।

৪/ মাগরিবের আগে প্রস্তুতি নিয়ে এসময় দোয়া করতে পারেন। এসময় দোয়া কবুল হয়।

৫/ আজানের সাথে সাথেই বা পূর্বে বিসমিল্লাহ দরজা জানালা বন্ধ করে দিন। কারণ এ সময় শয়তানরা বের হয়। প্রয়োজনে ২০-২৫ মিনিট পর খুলে দিতে পারবেন।

৬/ এ সময় বাচ্চাদের বাইরে বের হতে দিবেন না। কিছুদিন আগে একটা বাচ্চা রোগী নিয়ে তার পরিবার। মাগরিবের সময় একা বের হয়েছিল। হঠাৎ দেখে একটা মেয়ে, একটু দেখে নাই। এরপর থেকে ধীরে ধীরে শারীরিক ও মানসিকভাবে প্রতিবন্ধী হয়ে গেছে।

৭/ হেফাজতের মাসনুন আমল গুলো নিজেরা করার পর বাচ্চাদের গায়েও ফুঁ দিয়ে দিবেন প্রতিদিন।

৮/ অন্য সময়ের তুলনায় রুকইয়াহ বাড়িয়ে দিন। রাতে ঘুমানোর সময় কানের কাছে রুকইয়াহ ছেড়ে/প্লে করে রাখুন।

৯/ সমস্যা বাড়ছে বা জাদু নবায়ন হয়েছে অনুভব করলে টানা ৩/৭/১৪ দিন অবস্থাভেদে জাদু নষ্টের গোসল করবেন। সাথে জাদুর রুকইয়াহ করবেন বা এর অডিও শুনবেন।

১০/ কখনও সমস্যা বেশি মনে হলে তখন-ই রুকইয়াহ করুন। সময় না থাকলে অন্তত সূরা ফালাক ও সূরা ইউনুস এর ৮১ নং আয়াতটি কয়েকবার তিলাওয়াত করুন।

১১/ এসময় স্বপ্নে প্রসাদ বা বিভিন্ন জিনিস খেতে দেখলে নিম্নোক্ত কাজগুলো করবেন–

ক) কিছু কালোজিরা নিবেন এতে "সুরা ইয়াসিন- ৯ এবং সুরা সাবা, ৪৭-৪৮ নাম্বার আয়াত" সাতবার করে পাঠ করে ফুঁ দিবেন এবং ঘুমানো আগে এক চিমটি কালোজিরা খেয়ে নিবেন।

খ) অলিভ অয়েলে ফুঁ দিয়ে লিপজলের মতো ঠোঁটে ব্যবহার করবেন ঘুমের সময়।

গ) আর সুরা ইয়াসিন এর ৯ নাম্বার আয়াতটা কয়েকবার পাঠ করবেন।

১২/ পূজা মণ্ডপের সামনে দিয়ে যাওয়ার সময় আল্লাহ তায়ালার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করবেন।

১৩/ পূজা মণ্ডপে গমন বা তাদের ঈশ্বরের জন্য বানানো খাবার গ্রহণ করবেন না। এটা হারাম।

শেষ পরামর্শ হচ্ছে–
এই সময় সমস্যা বৃদ্ধি পেলে বা জাদু নবায়ন হয়ে মনে করলে, স্বপ্নে প্রসাদ খেতে দেখলে, সিঁদুর, গরু বা মূর্তি দেখলে অথবা জিন জাদুর অন্যান্য লক্ষণ দেখা দিলে দ্রুত রুকইয়াহ শুরু করুন এবং সম্ভব হলে রাকির কাছে সরাসরি রুকইয়াহ করুন।

লেখাঃ-মুফতী দিলাওয়ার হুসাইন

রুকইয়াহ রিলেটেড (জীন/যাদু) প্রব্লেম যাদের, তারা আগামী কয়েকদিন পূজার বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় বা আওয়াজ আসে আপনার পর্যন্ত এমন...
26/09/2025

রুকইয়াহ রিলেটেড (জীন/যাদু) প্রব্লেম যাদের, তারা আগামী কয়েকদিন পূজার বাদ্যযন্ত্র বাজানো হয় বা আওয়াজ আসে আপনার পর্যন্ত এমন জায়গা পরিপূর্ন এড়িয়ে চলুন।

আপনার ইনকাম এর সবচেয়ে বেশি অধিকার  আপনার স্ত্রীর ,তারপর সন্তানের ,তারপর বাবা মায়ের ,তারপর বাকি আত্মীয় ,যদি সম্ভব হয়। আপন...
26/09/2025

আপনার ইনকাম এর সবচেয়ে বেশি অধিকার আপনার স্ত্রীর ,তারপর সন্তানের ,তারপর বাবা মায়ের ,তারপর বাকি আত্মীয় ,যদি সম্ভব হয়।

আপনাকে কেউ বলে নি ,পাড়া প্রতিবেশির ,আত্মীয় স্বজনের ,দেশবাসীর মঙ্গল করতে। খেয়াল রাখুন ,আপনার বউ সুখী কিনা , আপনার সন্তান রা আপনার সাধ্যের মধ্যে নিজেদের আবদার পূরন করতে পারে কিনা।

নারীরা হাজার কাজ করে ও ক্লান্ত হয় না , ক্লান্ত হয় আপনার আচরনে। ক্লান্ত হয় তার অসম্মানে।
আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে সম্মান না দেন ,,বিশ্বাস করেন পৃথিবীর কেউ তাকে সম্মান দিবে না।

আপনি শুধু তাকে গুরুত্ব দিন ,আপনার মৃত্যুর পরে ও আপনার সন্তান তার সাথে সম্মান দিয়ে কথা বলবে।

বউ কে ছোট করে ,বাবা মায়ের সামনে তাকে ছোট করবেন না , দুজনের জায়গা ই আপনার জিবনে সমান গুরুত্বপূর্ণ ।

আপনি যদি মনে করেন , আপনার বাবা মায়ের সম্মান পাওয়ার অধিকার আছে ,তাহলে আপনার কোনো অধিকার নেই ,আপনার সন্তানের মাকে অসম্মান করার।

পরিবারের সবাইর শখ আহ্লাদ পূরন করতে গিয়ে ঐ মানুষটাকে ভুলে যাবেন না ,যে আপনার মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের সমস্ত সুখ বিসর্জন দেয়।

দিনশেষে বউকে বলুন , তুমি অনেক পরিশ্রম করো ধন্যবাদ। পরেরদিন থেকে দেখবেন তার কাজের স্পীড দ্বিগুন হয়ে গেছে।

একবার রান্নার প্রসংশা করুন ,দেখবেন প্রতিনিয়ত নতুন নতুন পদ খেতে পাবেন। কারন আপনার ভালো লাগবে এটা ভেবেই সে আরে রান্নায় মনোযোগী হবে।

তাকে ভালোবাসুন , আপনার পুরো পৃথিবী টাই জান্নাত হয়ে যাবে।

কবি বলেছিলেন মনে নেই?

কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক ,কে বলে তা বহুদূর।

আপনি ভালো হলে ,এই দুনিয়া ই আপনার জান্নাত ,আর কাউকে কষ্ট দিলে ,মরে গিয়ে জাহান্নামে যেতে হবে না। উপরওয়ালার বিচার কখনো কখনো এই দুনিয়ায় ই হয়।

রসূলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “তোমরা জানো, তোমাদের ধন-সম্পদের মধ্যে সবার প্রথম যে অধিকারী হবে, তা হল তোমাদের স্ত্রীর।” (সহীহ মুসলিম, হাদিস নং ১৪০৩)
✍️:rupA

ইবনে তাইমিয়াহ (رحمه الله) বলেছেন:“শির্ক যেখানে থাকবে, সেখানে রুকইয়াহর পূর্ণ ফল আসবে না।” অর্থাৎ রুকইয়াহর শক্তি আল্লাহর স...
26/09/2025

ইবনে তাইমিয়াহ (رحمه الله) বলেছেন:

“শির্ক যেখানে থাকবে, সেখানে রুকইয়াহর পূর্ণ ফল আসবে না।”
অর্থাৎ রুকইয়াহর শক্তি আল্লাহর সাথে খাঁটি সম্পর্কের উপর দাঁড়িয়ে থাকে।

এক গ্রামে এক গাছ ছিল। লোকেরা বরকতের জন্যে সেই গাছের নিকট নজরানা পেশ করত। এক আবেদ ব্যক্তি এ অবস্থা দেখে ক্ষেপে গেল। সে এক...
16/09/2025

এক গ্রামে এক গাছ ছিল। লোকেরা বরকতের জন্যে সেই গাছের নিকট নজরানা পেশ করত। এক আবেদ ব্যক্তি এ অবস্থা দেখে ক্ষেপে গেল। সে একটি কুঠার নিয়ে সেই গাছটি কাটতে গেল। পথে শয়তান এসে তার সামনে দাঁড়াল। বলল, কোথায় যাচ্ছো? আবেদ বলল, আমি ঐ বৃক্ষটি কাটতে যাচ্ছি। শয়তান বলল- না, তুমি তা কাটতে পারবে না। আবেদ বলল, অবশ্যই আমি তা কাটব। এরপর দু'জন দ্বন্দ্বে লিপ্ত হল। একেবারে মল্লযুদ্ধে লেগে গেল। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই শয়তান পরাভূত হয়ে গেল।

শয়তান তখন বলল, আচ্ছা আমরা একটা সমঝোতায় আসি। আমি তোমাকে প্রত্যেকদিন একটি করে দিনার দিব। তুমি তা গরীব মিসকিনদের মাঝে বণ্টন করে দিবে। তুমি তা তোমার বালিশের তলায় পাবে। এর বিনিময়ে তুমি গাছ কাটবেনা। আবেদ বলল, ঠিক আছে। তাই হবে।

প্রথম দিন সত্যই তার বালিশের তলে একটি দিনার পেল। দ্বিতীয় দিনও বালিশের তলে একটি দিনার পেল। কিন্তু তৃতীয় দিন ফাঁকা। কিছুই খুঁজে পেল না।

এবার আবেদ রাগে গজগজ করতে করতে কুঠার নিয়ে সেই বৃক্ষের দিকে ছুটতে লাগল। তখন শয়তান এসে সামনে দাঁড়াল। বলল, কোথায় যাচ্ছো? আবেদ বলল, আমি সেই গাছটি কাটতে যাচ্ছি। শয়তানের কন্ঠে এবার দারুণ দৃঢ়তা। বলল- না, তুমি কিছুতেই তা কাটতে পারবে না। তর্ক বিতর্কের এক পর্যায়ের তারা দ্বন্দ্বে লিপ্ত হল। কিন্তু এবার শয়তানের শরীরে প্রচুর শক্তি। সে আবেদকে চোখের পলকে মাটিতে ফেলে দিল। তারপর বলল, প্রথমে তুমি শুধু আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির জন্য গাছটি কাটতে যাচ্ছিলে। তাই তোমার সাথে আল্লাহ্‌র রহমত ছিল। সন্তুষ্টি ছিল। তুমি ছিলে শক্তিশালী। আর এবার তুমি তোমার নফসের তাড়নায় যাচ্ছো। দিনার পাওনি বলে যাচ্ছো। তাই এবার আমি তোমার চেয়ে বেশী শক্তিশালী। তুমি কিছুতেই আমার সাথে পারবে না।

সুতরাং সবকিছুই আল্লাহ্‌র সন্তুষ্টির জন্য হতে হবে। ইখলাসের সাথে হতে হবে। ইখলাস ছাড়া কোন কাজ আল্লাহ্‌র নিকট গ্রহণীয় হয় না। মকবুল হয় না।
শায়খ আব্দুল্লাহ আজ্জাম (রাহিমাহুল্লাহ)
- তাফসীরে সূরা তাওবা, ৩০ মজলিশ, পৃষ্ঠাঃ ৩৯৭

অসাধারন লাগছে লেখাটা৷
সংগৃহীত

16/09/2025
মনে হচ্ছে আশেপাশে কেও আছে সারাক্ষণ অজানা ভয় কাজ করা, বুক ধড়ফড় করা আশেপাশে কেউ আছে টের পাওয়া।  ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা  সব সময়...
16/09/2025

মনে হচ্ছে আশেপাশে কেও আছে
সারাক্ষণ অজানা ভয় কাজ করা,
বুক ধড়ফড় করা আশেপাশে কেউ আছে টের পাওয়া।
ভয়ংকর স্বপ্ন দেখা
সব সময় অসুস্থ মনে হয়
কেও মনে হয় কথা বলছে

জ্বীনে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষ্মণ!
দ্রুত চিকিৎসা নিন বিছানাগত হবার আগে।

আফরিন রিতা
হিজামা থেরাপিস্ট,রুক‌ইয়াহ কনসালটেন্ট ও কাউন্সিলর
উওরা ঢাকা

Address

Uttara
Dhaka
1230

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুন্নাহ হিজামা ও রুকইয়াহ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to সুন্নাহ হিজামা ও রুকইয়াহ:

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram