Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার

Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার, Pharmacy / Drugstore, Mirpur 10, Dhaka.

প্রশ্ন:ডেঙ্গু হওয়ার পর থেকে আমার লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা হচ্ছে। প্রথম প্রথম উত্থান হতো না, এখন হয় কিন্তু বেশিক্ষণ থাকে...
15/03/2025

প্রশ্ন:

ডেঙ্গু হওয়ার পর থেকে আমার লিঙ্গ উত্থানজনিত সমস্যা হচ্ছে। প্রথম প্রথম উত্থান হতো না, এখন হয় কিন্তু বেশিক্ষণ থাকে না। কী করণীয়? আমরা জেনে নেই -

উত্তর:

ডেঙ্গুর পর লিঙ্গ উত্থানের সমস্যা হওয়া অস্বাভাবিক নয়, কারণ এটি শরীরকে দুর্বল করে, রক্তসঞ্চালনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে এবং মানসিক চাপও বাড়িয়ে দিতে পারে।

সম্ভাব্য কারণসমূহ:

1. শারীরিক দুর্বলতা – ডেঙ্গুর পর প্লাটিলেট কমে যাওয়া ও শরীরের পানিশূন্যতা যৌনক্ষমতায় প্রভাব ফেলতে পারে।

2. হরমোনের ভারসাম্যহীনতা – টেস্টোস্টেরন লেভেল কমে যেতে পারে, যা ইরেক্টাইল ডিসফাংশনের কারণ হতে পারে।

3. মানসিক চাপ ও উদ্বেগ – অসুস্থতার পর স্ট্রেস ও দুশ্চিন্তা যৌনক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে।

4. রক্ত সঞ্চালনের সমস্যা – ডেঙ্গুর ফলে রক্তপ্রবাহ কমে গেলে লিঙ্গের পূর্ণ উত্থানে সমস্যা হতে পারে।

আপনার করণীয়:

- পুষ্টিকর খাবার খান – প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার (ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, বাদাম), ফল ও শাকসবজি খান এবং প্রচুর পানি পান করুন।
- ব্যায়াম করুন – নিয়মিত হাঁটা ও Kegel Exercise করুন।
- পর্যাপ্ত ঘুম নিন – প্রতিদিন ৭-৮ ঘণ্টা ঘুমান।
- ধূমপান বা অ্যালকোহল থাকলে এড়িয়ে চলুন।
- চিকিৎসকের পরামর্শ নিন – সমস্যা দীর্ঘস্থায়ী হলে ইউরোলজিস্ট বা এন্ডোক্রিনোলজিস্ট দেখান এবং প্রয়োজন হলে টেস্টোস্টেরন লেভেল ও রক্তপ্রবাহের চেকআপ করান।

এটি সাধারণত সাময়িক সমস্যা, তবে যদি কয়েক মাস ধরে চলতে থাকে, তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া

10/03/2025

প্রশ্ন: জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ কী?

উত্তর: জরায়ু ক্যান্সারের প্রধান লক্ষণগুলো হলো—

মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তপাত বা অনিয়মিত রক্তপাত

রজঃনিবৃত্তির (মেনোপজ) পর আবার রক্তপাত হওয়া

তলপেটে বা কোমরে ব্যথা

সহবাসের পর রক্তপাত বা ব্যথা

প্রস্রাব করার সময় জ্বালা বা ব্যথা

দ্রুত ওজন কমে যাওয়া

ক্লান্তি ও দুর্বলতা

এই লক্ষণগুলো দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।

ডাঃ মোহাইমিনুল

বীর্যের ঘনত্ব বা পরিমাণ স্বাভাবিকভাবে ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে এবং এটি একাধিক ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে, যেমন খাদ্যাভ্...
10/03/2025

বীর্যের ঘনত্ব বা পরিমাণ স্বাভাবিকভাবে ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হতে পারে এবং এটি একাধিক ফ্যাক্টরের ওপর নির্ভর করে, যেমন খাদ্যাভ্যাস, পানির পরিমাণ, স্বাস্থ্যগত অবস্থা, হরমোনের ব্যালান্স, এবং জীবনযাত্রার ধরন।

ঘন নাকি পাতলা – কোনটি ভালো?

স্বাভাবিক বীর্য সামান্য ঘন ও সাদা-ধূসর রঙের হয়।

অতিরিক্ত পাতলা বীর্য কখনো কখনো স্পার্মের সংখ্যা কম থাকার ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ফার্টিলিটির (উর্বরতা) জন্য নেতিবাচক হতে পারে।

অতিরিক্ত ঘন হলে তা স্পার্মের গতিশীলতায় (motility) সমস্যা তৈরি করতে পারে, যা ফার্টিলিটিতে প্রভাব ফেলতে পারে।

তাই, স্বাভাবিক ঘনত্ব বজায় থাকাই ভালো।

কম নাকি বেশি – কোনটি ভালো?

সাধারণত, প্রতি বার সেমেন রিলিজের পরিমাণ ২-৫ মিলিলিটার হওয়া স্বাভাবিক।

অতিরিক্ত কম হলে, স্পার্মের পরিমাণ কম থাকতে পারে, যা সন্তান ধারণের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করতে পারে।

খুব বেশি হলে, সেটি স্বাস্থ্যের ওপর নির্ভর করে—যদি স্পার্ম কাউন্ট ভালো থাকে, তাহলে সমস্যা নেই। তবে অনেক সময় এটি অতিরিক্ত হাইড্রেশন বা হরমোনের কারণে হতে পারে।

স্বাস্থ্যকর বীর্য বজায় রাখার জন্য কিছু পরামর্শ:

প্রচুর পানি পান করুন।

স্বাস্থ্যকর খাদ্যগ্রহণ করুন (যেমন: ফলমূল, শাকসবজি, বাদাম, দুধ, ডিম)।

ধূমপান ও অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।

নিয়মিত ব্যায়াম করুন ও মানসিক চাপ কমান।

পর্যাপ্ত ঘুম নিশ্চিত করুন।

যদি আপনার মনে হয় যে বীর্যের গঠন বা পরিমাণ স্বাভাবিক নয়, তাহলে একজন ডাক্তার বা ইউরোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া ভাল

💕 প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশন (Placental Abruption): 💕প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশন একটি গুরুতর গর্ভকালীন সমস্যা, যেখানে জরায়ু থেকে...
27/12/2024

💕 প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশন (Placental Abruption): 💕

প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশন একটি গুরুতর গর্ভকালীন সমস্যা, যেখানে জরায়ু থেকে প্ল্যাসেন্টা আংশিক বা সম্পূর্ণরূপে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এটি সাধারণত গর্ভাবস্থার তৃতীয় ত্রৈমাসিকে ঘটে এবং মায়ের ও শিশুর জন্য বিপজ্জনক হতে পারে। Geraldine Lux Flanagan-এর The First Nine Months of Life বই এবং Langman's Medical Embryology-তে প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশনের কারণ, লক্ষণ, এবং এর প্রভাব সম্পর্কে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

♥️ প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশনের কারণ (Reasons for Placental Abruption):

১. উচ্চ রক্তচাপ (Hypertension):

গর্ভাবস্থায় নিয়ন্ত্রণহীন উচ্চ রক্তচাপ এই সমস্যার ঝুঁকি বাড়ায়।

২. পূর্ববর্তী এব্রাপশন:

পূর্বে প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশন হলে এর পুনরাবৃত্তি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

৩. পেটের আঘাত:

পেটের ওপর আঘাত বা দুর্ঘটনা প্ল্যাসেন্টার বিচ্ছিন্নতা ঘটাতে পারে।

৪. ধূমপান এবং মাদকদ্রব্য:

ধূমপান এবং কোকেনের মতো মাদকদ্রব্য গ্রহণের ফলে রক্ত প্রবাহে ব্যাঘাত ঘটে।

৫. জরায়ুর অস্বাভাবিক গঠন:

জরায়ুর গঠনে ত্রুটি থাকলে প্ল্যাসেন্টা ঠিকমতো সংযুক্ত থাকতে পারে না।

♥️ প্ল্যাসেন্টাল এব্রাপশনের লক্ষণ (Symptoms):

১. তীব্র পেট ব্যথা।
২. জরায়ুর শক্ত হওয়া।
৩. যোনি থেকে রক্তপাত (যা হালকা থেকে গুরুতর হতে পারে)।
৪. শিশুর নড়াচড়া কমে যাওয়া।
৫. শ্বাসকষ্ট বা মাথা ঘোরা (মায়ের রক্তাল্পতার কারণে)।

♥️ পরীক্ষা (Tests for Placental Abruption):

১. আল্ট্রাসাউন্ড:

প্ল্যাসেন্টা এবং জরায়ুর অবস্থান পরীক্ষা করা হয়।

প্ল্যাসেন্টার আংশিক বা সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্নতা নির্ণয় করা যায়।

২. ফেটাল মনিটরিং:

শিশুর হৃদস্পন্দন এবং শারীরিক অবস্থার পর্যবেক্ষণ করা হয়।

৩. রক্ত পরীক্ষা:

মায়ের রক্তে হিমোগ্লোবিন এবং প্লেটলেট কাউন্ট চেক করা হয়।

৪. ক্লিনিক্যাল পর্যবেক্ষণ:

ডাক্তার মায়ের লক্ষণ ও রক্তক্ষরণের মাত্রা পর্যবেক্ষণ করেন।

♥️ চিকিৎসা (Treatment for Placental Abruption):

১. অ্যালোপ্যাথিক চিকিৎসা:

জরুরি সিজারিয়ান ডেলিভারি করা হতে পারে।

রক্তক্ষরণ বন্ধের জন্য ওষুধ এবং রক্ত সরবরাহ করা হয়।

মাকে হাসপাতালে ভর্তি করে পর্যবেক্ষণ করা হয়।

❣️ ❣️ ২. হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা (Homeopathic Treatment):

হোমিওপ্যাথি রোগীর লক্ষণ এবং শারীরিক অবস্থার উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা প্রদান করে। নিচে ক

25/12/2024
13/06/2023

অর্শ রোগে আক্রান্তদের করণীয়:-
১. কোষ্ঠকাঠিন্য যেন না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকা
এবং নিয়মিত মলত্যাগ করা।
২. বেশি পরিমাণে শাকসবজি ও অন্যান্য আর্ট যুক্ত খাবার খাওয়া এবং পানি ( প্রতি দিন ১২ থেকে ১৮ গ্লাস) পান করা।
৩. সহনীয় মাত্রায় অধিক পরিশ্রম না করা।
৪. প্রতিদিন ৬থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমানো।
৫. শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণ করা।
৬. টয়লেটে অধিক সময় ব্যয় না করা।
৭. সহজে হজম হয় ,এমন খাবার গ্রহণ করা।
৮. ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া কোন চিকিৎসা গ্রহণ না করা।
৯. মল ত্যাগে বেশি চাপ না দেয়া।
১০. দীর্ঘমেয়াদী ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে তার চিকিৎসা নেওয়া।
১১. চিকিৎসকের পরামর্শ মতে বিশ্রাম নেয়া।
১২. পেটে হজম হতে চায় না এমন খাদ্য বর্জন করা।
১৩. হাতুড়ে ডাক্তার বা কবিরাজ দিয়ে চিকিৎসা না করা।
১৪. অধিক মসলা জাতীয় খাদ্য পরিহার করা।

সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন

04/06/2023

হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা গ্রহণকালীন যা নিষেধ: ১. ওষুধ সেবনের আগে ১ ঘন্টার মধ্যে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। ২. ঔষধ খাওয়ার পরে এক ঘন্টার মধ্যে কোন প্রকার কষ্টকর শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করবেন না। ৩. কোন প্রকার সুগন্ধি দ্রব্য, দাঁতের মাজন বা পেষ্ট ব্যবহার করবেন না।
৪. টক ও টক জাতীয় দ্রব্য, নোনা মাছ, মদ,চা, কফি, তামাক জাতীয় সহ সকল উত্তেজক দ্রব্য এবং যে সব খাদ্য খেলে আপনার রোগ বাড়ে তা খাবেন না।
৫. কুরুচিপূর্ণ বই পুস্তক পাঠ করবেন না।

03/06/2023

হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা গ্রহণকালীন আপনার করণীয়ঃ। ১. খালি পেটে ওষুধ সেবন করবেন। ওষুধ সেবনের আগে ১ ঘন্টার মধ্যে ও সেবনের পরে আধা ঘন্টার মধ্যে কিছু খাবেন না। ২. আপনার সহ্য হয় এমন পুষ্টিকর ও সহজপাচ্য খাদ্য খাবেন না। ৩. প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় সময় আহার করবেন ও নিদ্রায় যাবেন। ৪. দৈনিক কমপক্ষে ছয় ঘন্টা ঘুমাবেন। ৫. দৈনিক প্রচুর শীতল পানি পান করবেন (চার থেকে পাঁচ লিটার)। ৬. নির্দোষ বিনোদন ও খেলাধুলায় অংশ নিতে পারেন ‌। ৭. প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যায় কমপক্ষে এক ঘন্টা খোলা বাতাসে হাঁটবেন। সাধ্যমত শারীরিক পরিশ্রম করবেন। ৮. মন থেকে সকল প্রকার কুচিন্তা চিন্তা বাদ দিয়ে ধর্মীয় জীবন যাপনের চেষ্টা করবেন।

Address

Mirpur 10
Dhaka
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Practice

Send a message to Mohaimin Homeo Center । মোহাইমিন হোমিও সেন্টার:

Share