21/02/2022
ফেনসিডিল, মূলত কাশির ওষুধ। তবে এই ওষুধ মাত্রাতিরিক্ত খেলে নেশা হয়। যার কারণে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশে মাদক হিসেবে পরিচিত ফেনসিডিল।
ঠিক তেমনি, অনেক ধরণের ওষুধ মাধ্যপ্রাচ্যের কাতারে নিষিদ্ধ। কাতারের বিমানবন্দরে অনেক প্রবাসীকে ওষুধ সহ আটক করেছে দেশটির কাস্টমস।
বাংলা এভিয়েশন অনুরোধ করছে, শুধু কাতার নয়, আপনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেদেশে নিজের সাথে ওষুধ নেওয়ার আগে জেনে নিন, সেই ওষুধের বিষয়ে কোন বিধি নিষেধ আছে কী না।
যেহেতু বাংলাদেশে নিষিদ্ধ নয়, তাই বাংলাদেশ থেকে আপনাকে আটনো হবে না। তবে যেদেশে যাচ্ছেন, সেদেশে নিষিদ্ধ হলে,সেখানে গিয়ে আইনি ঝামেলার মুখোমুখি হতে পারেন। হতে পারে জেল জরিমানা। বাংলা এভিয়েশনের পক্ষ থেকে পরামর্শ হচ্ছে, আপনি যেদেশেই যান না কেনও, ওষুধ বহনের ক্ষেত্রে স্বীকৃত ডাক্তার অথবা স্বীকৃত হাসপাতালের প্রেসক্রিপশন সঙ্গে রাখুন। প্রেসক্রিপশনটি অবশ্যই ভ্রমণের আগের একমাসের মধ্যে হওয়া উত্তম।
একই সাথে বাংলা এভিয়েশন আরও অনুরোধ করছে, অন্যের দেওয়া ওষুধ সঙ্গে আনা থেকে বিরত থাকুন। কারণ কোন জটিলতা হলে বহনকারী হিসেবে আপনাকেই আইনি ঝামেলার মুখোমুখি হতে হবে।
কাতারে নিষিদ্ধ ওষুধের তালিকায় রয়েছে: লিরিকা, ট্রামাডল, আলপ্রাজোলাম (জ্যানাক্স), ডায়াজেপাম (ভ্যালিয়াম), জোলাম, ক্লোনাজেপাম, জোলপিডেম, কোডাইন, মেথাডন, প্রেগাবালিন সহ আরও বিভিন্ন ওষুধ।
ছবির ওষুধগুলো (পেগালিন ৫০) কাতারে হামাদ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একজন বাংলাদেশি যাত্রীর কাছ থেকে উদ্ধার করেছে দেশটির কাস্টমস।
ইউ টিউবে বাংলা এভিয়েশনের সাথে যুক্ত হতে
https://www.youtube.com/c/BanglaAviation/videos
#বাংলা_এভিয়েশন
#বাংলা_প্রবাস