Amatullahs Era

Amatullahs Era Alternative & Holistic Health Service · Religious Organization · Nonprofit Organization

জীবনে অনেক মানুষকে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় আপনাকে ক্ষমা করতেই হবে। সুতরাং ক্ষমা করার সুন্দর পদ্ধতিটি জানা থাকা উচিত। প্রথমে নিচে...
13/12/2025

জীবনে অনেক মানুষকে ইচ্ছায়-অনিচ্ছায় আপনাকে ক্ষমা করতেই হবে। সুতরাং ক্ষমা করার সুন্দর পদ্ধতিটি জানা থাকা উচিত। প্রথমে নিচের হাদিসটি মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন।
আয়িশা (রা.) বলেন, নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কখনো মন্দের জবাব মন্দ দিয়ে দিতেন না, বরং ক্ষমা করে দিতেন। পরবর্তী সময়ে তা কখনো আলোচনাও করতেন না। [ইমাম আহমাদ, আল-মুসনাদ: ২৫৪৫৬; ইমাম ইবনু হিব্বান, আস-সহিহ: ৬৪৪৩]
এই হাদিস থেকে আমরা শিখলাম:
১) মন্দ আচরণের জবাবে মন্দ আচরণ না করা, খারাপ কথার জবাবে খারাপ কিছু না বলা;
২) মন্দ আচরণটির জবাব উত্তম কোনো উপায়ে দেওয়া;
৩) তাকে ক্ষমা করে দেওয়া এবং
৪) ক্ষমার কথাটি কখনো আলোচনাও না করা।
আমরা কী করি? প্রথমে একবার ঝগড়া করি, শাসিয়ে নিই। এরপর হয় বিরক্ত হয়ে না হয় বাধ্য হয়ে তাকে ক্ষমা করি, তাও ভেতরে ক্ষোভ বাকি রেখে। আবার তাকে ক্ষমা করার বিষয়টি মাথায় নিয়ে ভাবি, তার প্রতি বিরাট ইহসান (অনুগ্রহ) করেছি। কারণে-অকারণে এই ব্যাপারটি নিয়ে কথাও বলি। অথচ নবিজির আচরণ ছিলো সম্পূর্ণ ভিন্ন।
আমাদের হজমশক্তি কম। আমরা সামান্য ভালো কিছু করলেও সেটিকে ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রচার করতে ভালবাসি—ইচ্ছায় হোক বা অবচেতন মনে। তবে এটি ভালো কোনো স্বভাব নয়। ক্ষমাকারীদের ব্যাপারে কুরআন হাদিসে অসাধারণ মর্যাদার কথা এসেছে। সুতরাং আমরা কাউকে ক্ষমা করলে যেন নেকি পাওয়ার উদ্দেশ্যেই করি। আর সেটি দিয়ে ভবিষ্যতে তাকে যেন ছোট না করি, খোঁটা না দিই। কারণ খোঁটা দেওয়া মুমিনের সিফাত (বৈশিষ্ট্য) নয়।
আর আপনি যদি কাউকে উপরে উল্লিখিত নববি আদর্শের আলোকে ক্ষমা করতে পারেন, তবে তার সাথে আপনার বিদ্বেষ-শত্রুতা থাকলেও, সে আপনার বন্ধুতে পরিণত হবে। যেমনটি কুরআনে এসেছে, “ভালো ও মন্দ সমান হতে পারে না। মন্দ ও জুলুমকে উৎকৃষ্ট পন্থায় প্রতিহত করো। (জুলুমের পরিবর্তে অনুগ্রহ করো)। এরূপ করলে যে ব্যক্তি ও তোমার মধ্যে শক্ৰতা আছে, সে তোমার অন্তরঙ্গ বন্ধু হয়ে যাবে।” [সুরা ফুসসিলাত, আয়াত: ৩৪]
আর আমরা নবিজির জীবনে এমনটিই দেখেছি। তাই, জীবনকে সুন্দর করতে উত্তম পদ্ধতিতে ক্ষমা করার প্র্যাকটিস করতে হবে। তবে, কেউ জুলুমের শিকার হলে, সে জালিমকে ক্ষমাও করতে পারে আবার সমান প্রতিশোধও গ্রহণ করতে পারে। তবে, সর্বাবস্থায় ক্ষমাই সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।
©️ নুসুস পেইজ থেকে সংগৃহীত (আল্লাহ ﷻ উনাদের'কে উত্তম প্রতিদান দান করুন)

It was narrated that Abu Hurairah said:The Prophet (ﷺ) came to visit me (when I was sick), and said to me: ‘Shall I not ...
12/12/2025

It was narrated that Abu Hurairah said:

The Prophet (ﷺ) came to visit me (when I was sick), and said to me: ‘Shall I not recite for you a Ruqyah that Jibra’il brought to me?’

I said: ‘May my father and mother be ransomed for you!

Yes, O Messenger of Allah!’

He said:
بِسْمِ اللَّهِ أَرْقِيكَ وَاللَّهُ يَشْفِيكَ مِنْ كُلِّ دَاءٍ فِيكَ مِنْ شَرِّ النَّفَّاثَاتِ فِي الْعُقَدِ وَمِنْ شَرِّ حَاسِدٍ إِذَا حَسَدَ ‏"‏

(In the Name of Allah I perform Ruqyah for you, from every disease that is in you, and from the evil of those who (practice witchcraft when they) blow in the knots, and from the evil of the envier when he envies), three times.”

Sunan Ibn Majah 3524
Book 31, Hadith 89
Vol. 4, Book 31, Hadith 3524

সকাল ও বিকালের যিকরاَللّٰهُمَّ اِنِّيْۤ اَسْاَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ، اَللّٰهُمَّ ا...
12/12/2025

সকাল ও বিকালের যিকর

اَللّٰهُمَّ اِنِّيْۤ اَسْاَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِيْ الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ، اَللّٰهُمَّ اِنِّيْۤ اَسْاَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِيْ دِيْنِيْ وَدُنْيَايَ وَاَهْلِيْ، وَمَالِيْ، اَللّٰهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَاتِيْ، وَاٰمِنْ رَوْعَاتِيْ، اَللّٰهُمَّ احْفَظْنِيْ مِنْ بَينِ يَدَيَّ، وَمِنْ خَلْفِيْ، وَعَنْ يَّمِيْنِيْ، وَعَنْ شِمَالِيْ، وَمِنْ فَوْقِيْ، وَاَعُوْذُ بِعَظَمَتِكَ اَنْ اُغْتَالَ مِنْ تَحْتِيْ

হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট দুনিয়া ও আখেরাতে ক্ষমা ও নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি। হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট ক্ষমা এবং নিরাপত্তা চাচ্ছি আমার দ্বীন, দুনিয়া, পরিবার ও অর্থ-সম্পদের। হে আল্লাহ! আপনি আমার গোপন ত্রুটিসমূহ ঢেকে রাখুন, আমার উদ্বিগ্নতাকে রূপান্তরিত করুন নিরাপত্তায়। হে আল্লাহ! আপনি আমাকে হেফাযত করুন আমার সামনের দিক থেকে, আমার পিছনের দিক থেকে, আমার ডান দিক থেকে, আমার বাম দিক থেকে এবং আমার উপরের দিক থেকে। আর আপনার মহত্ত্বের অসিলায় আশ্রয় চাই আমার নীচ থেকে হঠাৎ আক্রান্ত হওয়া থেকে।

রেফারেন্স: আবূ দাউদ, নং ৫০৭৪; ইবন মাজাহ্‌, নং ৩৮৭১

সোর্স: হিসনুল মুসলিম

©

আমাকে ঘিরে কত ব্যস্ততা, আলোচনা - সমালোচনা, আমি কত ভালো বা খারাপ (!), এটা পারি না, ওটা করি না ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাকে খুশি...
11/12/2025

আমাকে ঘিরে কত ব্যস্ততা, আলোচনা - সমালোচনা, আমি কত ভালো বা খারাপ (!), এটা পারি না, ওটা করি না ইত্যাদি ইত্যাদি।

আমাকে খুশি করার চেষ্টা অথবা আমার কাছে হাজারো প্রত্যাশা আর তা না পাওয়াতে কত অসন্তোষ! আমার জন্ম থেকেই আমিঘেষা পরিবেশটা কত আমিময়! কেউ ভালোবাসে, কেউ ঘৃণা করে। বাবা মার স্নেহে আমি ধন্য, আর আমার স্নেহে ধন্য আমার সন্তানরা। স্বামীর পৃথিবী জুড়ে হালাল প্রেম আমিই তো। বান্ধবীদের স্মৃতির ডায়েরিতেও আমার নামে কিছু লেখা আছে হয়তো!

এই যে এখনের এতো তাৎপর্যপূর্ণ আমিটা একদিন হুট করেই নাই হবো, কোথাও পাওয়া যাবে না আমাকে! কাউকে আর কিছু বলতে পারবো না, হয়তো বলার অনেক কিছুই রয়ে যাবে তবুও। অতীতের স্মৃতি মনে করে, কোনো প্রিয়মুখ স্মরণে অথবা নিরিবিলি আকাশ দেখে রব্বের সাথে গোপন কথনে হৃদয় ঢুকরে কাঁদবে না। আমার সবটুকু মায়া দিয়ে তিলে তিলে গড়া সন্তানরা আমাকে আর মা বলে ডাকতে পারবেনা। জানি না, সন্তানদের দুয়া জুড়ে থাকার মতো চক্ষু শীতলকারী মা হতে পারছি কি না বা পারবো কি না! তবে আমার দুয়া জুড়ে আমার প্রিয় মা-বাবা সবসময়ই আছেন, আমি চলে গেলে আর থাকবেনা।

আমি আর ফিরবো না, আমার ফেরার অপশন থাকবে না। আজ আমি যা করছি, যা বলছি আর যা ভাবছি --- সবই রেকর্ড হচ্ছে! ভুল কিছু হয়ে গেলে ফিরে এসে আর এডিট করতে পারবো না। ছি! কী লজ্জা, যদি মানুষের অগোচরে কিছু করে থাকি-- যা ব্যক্তিত্বহীন লজ্জাহীনের কাজ। সবই প্রকাশ হবে, হিসেব হবে, ফলাফল বুঝিয়ে দেয়া হবে। আমি নিরুপায় হবো -- আর কিছুই করণীয় থাকবেনা। আগে যা করেছি, শুধু সেসবই সম্বল।

আমি ছাড়া আমিঘেষা পরিবেশটা আবার নতুন করে গুছিয়ে যাবে। মাঝে মাঝে কেউ হয়তো আমাকে মনে করে দীর্ঘশ্বাস ছাড়বে, একটু দুয়া করবে, দু-চারটা কথা বলবে-- ব্যস! কিন্তু কথা হচ্ছে-- এই যে আমাকে মনে পড়াটা ভালো ভেবে নাকি খারাপ ভেবে, দুয়াসহকারে নাকি বদদুয়ায় অভিশাপে?

আসলে তো একদিন এই অভিমানী "আমি"টাকে সবাই ভুলে যাবে। এখনিতো কতজনে ভুলে গেছে, যাদের আমি ভালোবাসতাম মন থেকে। এই দুনিয়া এবং দুনিয়ার সম্পর্কগুলো তো স্রেফ মরিচীকা। যার যার আমল নিয়ে জাহান্নাম থেকে বাঁচতে আমার থেকে তো সবাই ই পালাবে, সামান্যটুকুনও নেকী দিয়ে কেউ আমাকে বাঁচাতে রাজি হবে না। কী নির্মম! তবু্ও এই সম্পর্কগুলোর যতন করতে হবে, পরিচর্যা করতে হবে। সম্পর্কগুলো এমনভাবে আগলে রাখতে হবে যেন তারা ওই পারে গিয়ে আমার ভালো না করতে পারুক, অন্তত খারাপ সাক্ষী না হোক।

✍️ Sadia Islam
#মৃত্যু ভাবনা
১০.১২.২৩

সুরা আল-কাহ্ফ এর ধারাবাহিক তাফসীর🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿আয়াত নং- ৪৩আর আল্লাহ্ ছাড়া তাকে সাহায্য করার কোন লোকজন ছিল না এবং সে নিজেও প...
11/12/2025

সুরা আল-কাহ্ফ এর ধারাবাহিক তাফসীর

🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿

আয়াত নং- ৪৩

আর আল্লাহ্ ছাড়া তাকে সাহায্য করার কোন লোকজন ছিল না এবং সে নিজেও প্রতিকারে সমর্থ হলো না।

আয়াত নং- ৪৪

এখানে কর্তৃত্ব আল্লাহ্রই [১], যিনি সত্য [২]। পুরস্কার প্রদানে ও পরিণাম নির্ধারণে তিনিই শ্রেষ্ঠ।

তাফসীরঃ

[১] আয়াতটির অর্থ নির্ধারণে দু'টি প্রসিদ্ধ মত এসেছে:

এক, আয়াতে উল্লেখিত هنالك শব্দটির অর্থ আগের বাক্যের সাথে করা হবে। আর الو لاية থেকে নতুনভাবে অর্থ করা হবে। সে মতে পূর্বের আয়াতের অর্থ হবে: যেখানে আল্লাহর আযাব নাযিল হয়েছে সেখানে আল্লাহ ছাড়া তাকে সাহায্য করার কোন লোকজন ছিল না এবং সে নিজেও প্রতিকারে সমর্থ হলো না। দুই, আর যদি هنالك শব্দটিকে এ আয়াতের পরবর্তী বাক্য الو لا ية এর সাথে মিলিয়ে অর্থ করা হয় তখন আয়াতের দু’ধরনের অর্থ হয়।

যদি الو لا ية শব্দটির واو এর উপর فتحة দিয়ে পড়া হয় তখন শব্দটির অর্থ হয়, অভিভাবকত্ব, বন্ধুত্ব। আর আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়: যখন আযাব নাযিল হয় তখন কাফের বা মুমিন সবাই অভিভাবক ও বন্ধু হিসেবে একমাত্র আল্লাহর দিকেই ফিরবে, তাঁর আনুগত্য মেনে নিবে। এর বাইরে কোন কিছু চিন্তাও করবে না। যেমন কুরআনের অন্যত্র বলা হয়েছে, “তারপর তারা যখন আমার শাস্তি দেখতে পেল তখন বলল, “আমরা এক আল্লাহতেই ঈমান আনলাম এবং আমরা তাঁর সাথে যাদেরকে শরীক করতাম তাদেরকে প্রত্যাখ্যান করলাম।" [সূরা গাফের: ৮৪] অনুরূপভাবে ফিরআউনের মুখ থেকেও বিপদকালে এ কথাই বের হয়েছিল, মহান আল্লাহ বলেন: “পরিশেষে যখন সে নিমজ্জমান হল তখন বলল, “আমি বিশ্বাস করলাম বনী ইসরাঈল যার উপর বিশ্বাস করে। নিশ্চয়ই তিনি ছাড়া অন্য কোন সত্য ইলাহ নেই এবং আমি আত্মসমর্পণকারীদের অন্তর্ভুক্ত। ‘এখন! ইতিপূর্বে তো তুমি অমান্য করেছ এবং তুমি অশান্তি সৃষ্টিকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে।” [সূরা ইউনুস: ৯০-৯১]

আর যদি الولاية শব্দটির واو এর নীচে كسرة দিয়ে পড়া হয়। যেমনটি কোন কোন قراءة তে আছে, তখন শব্দটির অর্থ হয় ক্ষমতা, নির্দেশ ও আইন। আর আয়াতের অর্থ দাঁড়ায়: যখন আযাব নাযিল হবে তখন একমাত্র মহান আল্লাহর ক্ষমতা, আইন ও নির্দেশই কার্যকর হবে। অন্য কারো কোন কথা চলবে না। তিনি তাদের ধ্বংস করেই ছাড়বেন। [ইবন কাসীর]

[২] আয়াতের দু'টি অর্থ করা যায়। এক, তখন একমাত্র হক্ক ও সত্য ইলাহ আল্লাহ তা'আলারই কর্তৃত্ব। যেমন অন্যত্র বলা হয়েছে, “তারপর তাদের হক্ক ও সত্য প্রতিপালক আল্লাহর দিকে তারা ফিরে আসে। দেখুন, কর্তৃত্ব তো তাঁরই এবং হিসেব গ্রহনে তিনিই সবচেয়ে তৎপর।” [সূরা আল-আন’আম: ৬২] দুই, তখন একমাত্র হক্ক ও সত্য কর্তৃত্ব ও অভিভাবকত্ব আল্লাহরই। যেমন অন্যত্র বলা হয়েছে, “সে দিন সত্য ও হক্ক কর্তৃত্ব ও অভিভাকত্ব হবে কেবলমাত্র দয়াময়ের এবং কাফিরদের জন্য সে দিন হবে কঠিন। ” [সূরা আল-ফুরকান: ২৬] [ইবন কাসীর]

Tafsir Dr. Abu Bakar Zakaria

©️আগের পর্বগুলো
https://t.me/+2pR8-61Vs241ZTU1

Abu Huraira told that Allah’s messenger said, “The influence of the evil eye is true,” and forbade tattooing. (It would ...
11/12/2025

Abu Huraira told that Allah’s messenger said, “The influence of the evil eye is true,” and forbade tattooing. (It would seem from this tradition that tattooing was used as a protection agains; the evil eye.) Bukhari transmitted it.

Mishkat al-Masabih 4432
Book 22, Hadith 121


সাংসারিক জীবনে যত বেশি গোপনীয়তা বজায় রাখবেন, গোপন রাখবেন সবকিছু ততই শান্তি পাবেন। আল্লাহর বরকত নাযিল হতে থাকবে ইনশাআল্লা...
11/12/2025

সাংসারিক জীবনে যত বেশি গোপনীয়তা বজায় রাখবেন, গোপন রাখবেন সবকিছু ততই শান্তি পাবেন। আল্লাহর বরকত নাযিল হতে থাকবে ইনশাআল্লাহ।

যত সাংসারিক সমস্যা হয় তার একটা বড় কারণ হলো অনলাইনে প্রকাশ করা বা প্রথম অবস্থাতেই নতুন বিয়ে করে সুন্দর সুন্দর পোস্ট দেওয়া বা নিজেদের সাংসারিক বা ব্যাক্তিগত খুনসুটি ইন্ডাইরেক্টলিভাবে হলেও প্রকাশ করা।

বিশ্বাস করেন বাংলাদেশে এখনো সংখ্যায় অনেক কম হলেও এমনও দম্পত্তি আছে যারা একজন আরেকজনকে ছাড়া কিছুই বুঝেনা। এক কথায় একজন আরেকজনের জন্য পুরো পাগল, যেটা কিনা আমাদের অনেকের স্বপ্ন যে আমরাও যেন এমন স্বামী বা স্ত্রী পাই।

কিন্তু দেখবেন তাদেরকে সামনাসামনি দেখলে বুঝবেনও না। তাদের ভালোবাসার কথা বা সাংসারিক কোন কথা লোকসমাজে বলে বেড়ায় না, বুঝতেও দেয়না। ফেইসবুক বা অনলাইনে ডাইরেক্টলি-ইনডাইরেক্টলি প্রকাশও করেনা।

এই মোবাইল, অনলাইন বা সোস্যাল মিডিয়ার যেরকম পজিটিভ কিছু দিক আছে তার চেয়েও বেশি নে'গেটিভ দিক আছে। এগুলোর কারণে সাংসারিক অশা*ন্তি, প*রকীয়া, সবসময় দুশ্চিন্তা, নিজেদের কিছু ব্যাক্তিগত সময়, খুনসুটি সবকিছুই ধ্বং/স হয়ে যাচ্ছে।

এজন্য প্রয়োজন ছাড়া নিজের স্ত্রীকে এন্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে দেওয়াই উচিত না। একইভাবে আপনারও ব্যাবসায়ীক বা ব্যাক্তিগত জরুরি কাজ ব্যাতীত অতিরিক্ত মোবাইল বা অনলাইন ব্যবহার করা উচিত না, অন্তত বিয়ের পর। জাস্ট ১ সপ্তাহ চেষ্টা করে দেখুন ফলাফল নিজেই দেখতে পাবেন ইনশাআল্লাহ।

- সংগৃহীত

It was narrated from ‘Aishah that the Prophet (ﷺ) commanded her to recite Ruqyah to treat the evil eyeSunan Ibn Majah 35...
10/12/2025

It was narrated from ‘Aishah that the Prophet (ﷺ) commanded her to recite Ruqyah to treat the evil eye

Sunan Ibn Majah 3512
Book 31, Hadith 77
Vol. 4, Book 31, Hadith 3512

তিন বার বলবে,بِسْمِ اللّٰهِ الَّذِيْ لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهٖ شَيْءٌ فِي الْاَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاۤءِ وَهُوَ السَّمِي...
09/12/2025

তিন বার বলবে,

بِسْمِ اللّٰهِ الَّذِيْ لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهٖ شَيْءٌ فِي الْاَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاۤءِ وَهُوَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْمُ

আল্লাহ্‌র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।”

যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এবং বিকালে তিনবার এটি বলবে, কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না।

(আবূ দাউদ; তিরমিযী)

Asma’ said: ‘O Messenger of Allah! The children of Ja’far have been afflicted by the evil eye, shall I recite Ruqyah* fo...
08/12/2025

Asma’ said: ‘O Messenger of Allah! The children of Ja’far have been afflicted by the evil eye, shall I recite Ruqyah* for them?’ He said: ‘Yes, for if anything were to overtake the Divine decree it would be the evil eye.’”

Sunan Ibn Majah 3510
Book 31, Hadith 75
Vol. 4, Book 31, Hadith 3510


🌿 আপনি কি জানেন—প্রতিদিন আমাদের শরীর নীরবে কতটা চাপ বহন করে?ভাবতে অবাক লাগে—স্ট্রেস, মানসিক ক্লান্তি, অস্থিরতা… সবকিছুর ...
05/12/2025

🌿 আপনি কি জানেন—প্রতিদিন আমাদের শরীর নীরবে কতটা চাপ বহন করে?

ভাবতে অবাক লাগে—স্ট্রেস, মানসিক ক্লান্তি, অস্থিরতা… সবকিছুর পেছনে আমাদেরই লাইফস্টাইলের ছাপ লুকিয়ে থাকে।

স্ক্রিনের আলো, দেরি করে ঘুমানো, ব্যস্ত জীবন, অনবরত মানসিক দৌড়—সব মিলে শরীরের ভারসাম্য নড়ে যায়।

কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার—শরীরের অনেক healing শুরু হয় একদম সাদাসিধে জায়গা থেকে: প্রকৃতি!

🌱 মাটির ছোঁয়া—শরীরের নীরব থেরাপি

খালি পায়ে মাটিতে হাঁটা শরীরকে instant reset দেয়।

না—এটা “পজিটিভ আর নেগেটিভ আয়ন” neutralize করার গল্প নয়; বরং আরও গভীর কিছু—

▪️ মাটির সাথে সংযোগ nervous system-কে শান্ত করে,

▪️Stress response নিচে নামায়,

▪️Heart rate steady করে,

▪️মনকে grounded রাখে।

ফলে—স্ট্রেস কমে, ঘুম ভালো হয়, বিরক্তি কমে যায়, শরীর তার নিজের healing মোডে ঢুকে পড়ে।

☀️ সূর্যের আলো—

✅ সকালের রোদ circadian rhythm ঠিক করে, cortisol-কে balanced রাখে।

✅ ১০টা–৩টা-র রোদে Vitamin D synthesis সর্বাধিক হয়, যা আমাদের calcium absorption-এর জন্য প্রয়োজন হয়।

সতর্কতা: খুব বেশি রোদে অতিরিক্ত exposure, skin damage করতে পারে।

⚖️ ওজনের গল্প—শুধু খাবারের নয়, হরমোনেরও

অনেকেই ভাবে,
“আমি তো কম খাই, তবুও কেন কমে না?”

কারণ ওজনের science সরল নয়। যখন cortisol বেশি থাকে, শরীর “survival mode”-এ যায়, বিশেষ করে পেটের দিকে fat জমাতে থাকে।

নারীদের ক্ষেত্রে আরও sensitive- কারণ estrogen, progesterone, thyroid, cortisol— সব একে অপরের সঙ্গে যেন জটিল ধাঁধায় বাঁধা!

ফলে নারীদের weight loss journey আলাদা,
সেজন্য চাই compassionate approach— নিজের শরীরের সাথে বিরুদ্ধতা না করে শরীরকে support দেওয়ার কৌশল শিখে যাত্রা শুরু করা।

---

💛 Muslimah’s Journey to Healthy Living Course

যেখানে আমরা শিখবো -

✅ আমাদের শরীর কীভাবে কাজ করে;

✅ কীভাবে শরীরকে সাপোর্ট দিলে, মেডিসিন আরও ভালো কাজ করবে;

✅ ইসলামিক এবং সায়েন্টফিক পার্সপেক্টিভ থেকে সুস্থ জীবনযাপন পদ্ধতি;

✅ কীভাবে gut, hormones, sleep, stress সব একে অপরের সাথে connected

সবই এমন ভাষায় যাতে বুঝতে এবং প্রয়োগ করতে সহজ হয়, ইনশাআল্লাহ।

‼️রেজিস্ট্রেশনের আর মাত্র ২ দিন বাকি‼️

⚠️পরবর্তী ব্যাচ থেকে fee বাড়বে, ইনশাআল্লাহ।

তবে আর দেরি কেন?!
যারা নিজের এবং পরিবারের জন্য
একটা sustainable healthy lifestyle চান— শেখার যাত্রাটা এখান থেকেই শুরু হোক, ইনশাআল্লাহ।

ওয়া মা তাওফীক্বি ইল্লা বিল্লাহ।

🌿💛

সুরা আল-কাহ্ফ এর ধারাবাহিক তাফসীর🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿আয়াত নং- ৪১‘অথবা তার পানি ভূগর্ভে হারিয়ে যাবে এবং তুমি কখনো সেটার সন্ধান লাভ...
04/12/2025

সুরা আল-কাহ্ফ এর ধারাবাহিক তাফসীর

🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿🌿

আয়াত নং- ৪১

‘অথবা তার পানি ভূগর্ভে হারিয়ে যাবে এবং তুমি কখনো সেটার সন্ধান লাভে সক্ষম হবে না [১]।

তাফসীরঃ

[১] অর্থাৎ যে আল্লাহর হুকুমে তুমি এসব কিছু লাভ করেছে তাঁরই হুকুমে এসব কিছু তোমার কাছ থেকে ছিনিয়েও নেয়া যেতে পারে। তুমি যদি এখন প্রচুর পানি পাওয়ার কারণে ক্ষেত-খামার করার সুবিধা লাভ করে আল্লাহর নেয়ামতকে অস্বীকার করে কাফের হয়ে যাচ্ছে, তবে মনে রেখো। তিনি ইচ্ছে করলে তোমাদের এ পানি পুনরায় ভূগর্ভে প্রোথিত করে দিতে পারেন, তারপর তুমি কোন ভাবেই তা আনতে সক্ষম হবে না। কুরআনের অন্যত্রও এ কথা বলে মহান আল্লাহ তাঁর এ বিরাট নেয়ামত পানি নিঃশেষ করে দেয়ার হুমকি দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন: “বলুন, ‘তোমরা ভেবে দেখেছি কি যদি পানি ভূগর্ভে তোমাদের নাগালের বাইরে চলে যায়, তখন কে তোমাদেরকে এনে দেবে প্রবাহমান পানি?” [সূরা আল-মুলক: ৩০] [ইবন কাসীর]

আয়াত নং- ৪২

আর তার ফল-সম্পদ বিপর্যয়ে বেষ্টিত হয়ে গেল এবং সে তাতে যা ব্যয় করেছিল তার জন্য হাতের তালু মেরে আক্ষেপ করতে লাগল যখন তা মাচানসহ ভুমিতে লুটিয়ে পড়ল। সে বলতে লাগল, ‘হায় আমি যদি কাউকেও আমার রব-এর সাথে শরীক না করতাম [১] !’

তাফসীরঃ

[১] এখানে বাহ্যতঃ সে দুনিয়া লাভের জন্য, দুনিয়ার সম্পপদ বাঁচানোর জন্য একথা বলেছিল। অথবা বাস্তবেই সে নিজের ভুল বুঝতে পেরে শির্ক থেকে তাওবাহ করতে চেয়ে একথা বলেছিল। [ফাতহুল কাদীর]

Tafsir Dr. Abu Bakar Zakaria
©️আগের পর্বগুলো
https://t.me/+2pR8-61Vs241ZTU1

Address

Dhaka
1206

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amatullahs Era posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram