Dhaka Body Massage Center

Dhaka Body Massage Center Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Dhaka Body Massage Center, Therapist, Dhaka.

07/09/2024

like this page

We Care

ব্রণ কেন হয় ও এর চিকিৎসা কি?ত্বকে ব্রন ওঠার অভিজ্ঞতার সাথে সবাই কমবেশি পরিচিত। কৈশোরে কিংবা প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও এখনও ব্রন ...
02/03/2023

ব্রণ কেন হয় ও এর চিকিৎসা কি?

ত্বকে ব্রন ওঠার অভিজ্ঞতার সাথে সবাই কমবেশি পরিচিত। কৈশোরে কিংবা প্রাপ্তবয়স্ক হয়েও এখনও ব্রন ওঠে এরকম মানুষের অভাব নেই। কিন্তু অনেকেই জানিনা ব্রণ কেন হয় ও এর চিকিৎসা কি?

ব্রণ ত্বকের ফলিকলের একধরনের রোগ। সাধারণত মুখমণ্ডল, গলা, পিঠ ও বুকে ব্রণ উঠে থাকে। তবে গালে ও নাকে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। ব্রণের ফলে ছোট ছোট দানা, ফোঁড়া বা ফুসকুড়ি সৃষ্টি হয়। বেশীদিন স্থায়ী না হলেও কারো কারো ক্ষেত্রে সারাবছর ব্রণের সমস্যা ভোগ করতে হয়। ব্রণ মানসিক কষ্টের কারণ হতে পারে। এর ফলে ত্বকে দাগ সৃষ্টি হতে পারে। তাই যত তাড়াতাড়ি চিকিৎসা শুরু করা যায় এ ধরনের সমস্যার ঝুঁকি তত কম হবে।

ব্রণ কেন হয়?

বয়ঃসন্ধিকালে টেস্টোস্টেরন আর প্রজেস্টেরন হরমোনের প্রভাবে ত্বকের সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে অধিক হারে তেল নিঃসরণ শুরু হয়। কোনো কারনে সিবেসিয়াস গ্রন্থির নালির মুখ বন্ধ হয়ে গেলে সেবাম বা তেল নিঃসরণে বাঁধার সৃষ্টি হয়। তখন তা ভেতরে জমে ফুলে ওঠে, ফলে একসময় গ্রন্থিটা ফেটে যায় ও তেল আশেপাশের টিস্যুতে ছড়িয়ে পড়ে। তখন ব্যাকটেরিয়া এই তেলকে ভেঙ্গে টিস্যুতে ফ্যাটি এসিড উৎপন্ন করে। এই ফ্যাটি এসিড ত্বকের অভ্যন্তরে প্রদাহ সৃষ্টি করে যা দানা আকারে দেখা যায়। এটিকেই আমরা ব্রণ হিসেবে চিনি।
ব্রণের সংক্রমণ হলে নিম্নলিখিত লক্ষনগুলো প্রকাশ পায়ঃ

* ছোট লাল দানা আকারের ফুসকুড়ি
* সাদা ছোট ফোঁড়া যা টিপলে পুঁজ বের হয়
* ত্বকের নীচে বড়, শক্ত, বেদনাদায়ক পিণ্ড
* পুঁজ ভর্তি পিণ্ড

বিভিন্ন ধরনের ব্রণ
** ট্রপিকাল ব্রণ, যা অতিরিক্ত গরম ও বেশি আদ্রতাযুক্ত বাতাসের কারনে দেখা যায়
** প্রিমেন্সট্রুয়াল ব্রণ যা মেয়েদের মাসিকের আগে মুখমণ্ডলে ওঠে
**কসমেটিকা ব্রণ, যা কোন বিশেষ প্রসাধনী দীর্ঘদিন ব্যাবহারের ফলে দেখা যায়
** স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ সেবনের ফলে স্টেরয়েড একনি ব্রণ হয়
** অধিক ক্ষারীয় পদার্থ যেমন সাবান ব্যাবহারের ফলে ডিটারজিনেকস ব্রণ হতে পারে

কখন ডাক্তার দেখানো উচিত?
নিজের মুখমণ্ডলের প্রতি যথেষ্ট যত্ন ও স্বাস্থ্যকর রুটিনে অভ্যস্ত থাকার পরও যদি দেখা যায় ব্রণের সংক্রমণ কমছে না, তখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। ডাক্তার তখন এর জন্য ওষুধ লিখে দিবেন। এক্ষেত্রে একজন চর্মরোগ ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা উচিত।

অনেক মহিলাদের ক্ষেত্রে ব্রণ কয়েক দশক ধরে স্থায়ী হতে পারে। কিশোরী ও যুবতীদের মাসিকসংক্রান্ত ব্রণ এমনিতেই চলে যায়।

প্রাপ্তবয়স্ক বা বয়ঃবৃদ্ধদের ব্রণ দেখা দিলে তা অন্য কোন রোগের উপসর্গ হিসেবে প্রকাশ পেতে পারে। সেক্ষেত্রে ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।

ব্রণ হলে যা করবেন, অথবা করতে মানা

*** প্রতিদিন কমপক্ষে একবার সাবান বা ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন
*** কোনভাবেই হাত দ্বারা ব্রণ স্পর্শ করা যাবেনা
*** তৈলাক্ত কোন প্রসাধনী ব্যাবহার করা থেকে বিরত থাকুন
*** পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন
*** মাথার ত্বক পরিষ্কার ও খুশকিমুক্ত রাখুন
*** ভিটামিন ও পুষ্টিকর খাবার খান
*** আচার ও চাটনি এড়িয়ে চলুন
*** তৈলাক্ত ক্রিম ও ফাউন্ডেশন ব্যাবহার করা নিষেধ
*** পনির, দুধ, দই, কোল্ডড্রিংকস কমিয়ে দিন
*** মানসিক চাপমুক্ত থাকুন
*** রোদ এড়িয়ে চলুন

ব্রণের চিকিৎসা
ব্রণের সংক্রমণ যদি খুব বেশি হয় তখন টেট্রাসাইক্লিন অথবা ইরাইথ্রোমাইসিন খাওয়া যায়, তবে তা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী। এছাড়াও রেটিন-এ ক্রিম অথবা পেনক্সিল ২.৫ জেলটি ব্যাবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।

বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক উপাদান ব্যাবহার করেও ব্রণের চিকিৎসায় উপকার মেলে। প্রতিদিন বিশুদ্ধ মধু ব্যাবহার করে ব্রণের সংক্রমণ একদম নির্মূল করা যায় বলে প্রচলিত আছে। জলপাই তেল ম্যাসাজ করলে ব্রণ কমে। এছাড়া ত্রিফলা, গোলাপ জলের টোনার এগুলো দিয়েও ব্রণের চিকিৎসা করা হয়।

ব্রণ নিয়ে অনেক ভুল ধারণা প্রচলিত রয়েছে, যেমন-

**** অনেকের ধারণা স্ট্রেস বা মানসিক চাপ ব্রণ সৃষ্টি করে। কিন্তু এটা ভুল ধারণা। তবে ইতোমধ্যেই ব্রণ থেকে থাকলে, মানসিক চাপ একে আরও খারাপ করে তুলতে পারে।
**** চকোলেট এবং চিনিযুক্ত খাবারের সাথে ব্রণ ওঠার সম্পর্ক নেই।
**** নোংরা ত্বকের সাথে ব্রণ ওঠার সম্পর্ক নেই। তাই কারো ব্রণ উঠলে ভাবার অবকাশ নেই যে সে স্বাস্থ্যসচেতন না। আবার ময়লা দূর করতে গিয়ে বেশি ঘষা মাজা করলে ব্রণ বাড়তে পারে।
**** মেকাপ বা প্রসাধনী ব্যাবহারে ব্রণ বাড়েনা। তবে হ্যাঁ, তৈলাক্ত প্রসাধনী ব্যাবহার করা যাবেনা।

29/03/2020
ব্যায়াম বা ডায়েট ছাড়াই ১০ কেজি ওজন কমানোর ৪টি "পরীক্ষিত" কৌশলওজনের সমস্যা আমার ছোটবেলা থেকেই। যত যাই করি, কিছুতেই ওজন কম...
01/09/2019

ব্যায়াম বা ডায়েট ছাড়াই ১০ কেজি ওজন কমানোর ৪টি "পরীক্ষিত" কৌশল

ওজনের সমস্যা আমার ছোটবেলা থেকেই। যত যাই করি, কিছুতেই ওজন কমে না। কষ্ট করে কমিয়ে ফেললেও কিছুদিনের মাঝেই আবার বেড়ে যায়। খেতাম খুব অল্প। দিনে একবার রুটি খেতাম, রাতে। সকালে চা বিস্কিট। দুপুরে ফল বা দুটো রুটি। কিন্তু তাতেও ওজন কমার লক্ষণ নেই। বরং ওজন যেন হু হু করে বাড়ছিল। সেই আমারই গত কিছু মাসে ১০ কেজি ওজন কমে গেছে, তাও কোনরকম ব্যায়াম বা ডায়েট ছাড়াই। কীভাবে? আপনাদের জানাবো আজ সেই কৌশলটাই!

প্রথমেই বলে রাখি যে আমি কোন ডাক্তার নই। কিন্তু আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো আমার ১০ কেজি ওজন কমানোর কৌশল। যে কৌশলে আমি ফল পেয়েছি, সেটা যদি আপনাদের কারো কাজে লাগে তবে সেটাই আমার সার্থকতা। ওজনের সমস্যা আমার ছোটবেলা থেকেই। যত যাই করি, কিছুতেই ওজন কমে না। কষ্ট করে কমিয়ে ফেললেও কিছুদিনের মাঝেই আবার বেড়ে যায়। খেতাম খুব অল্প। দিনে একবার রুটি খেতাম, রাতে। সকালে চা বিস্কিট। দুপুরে ফল বা দুটো রুটি। কিন্তু তাতেও ওজন কমার লক্ষণ নেই। বরং ওজন যেন হু হু করে বাড়ছিল। সেই আমারই গত কিছু মাসে ১০ কেজি ওজন কমে গেছে, তাও কোনরকম ব্যায়াম বা ডায়েট ছাড়াই। কীভাবে? আপনাদের জানাবো আজ সেই কৌশলটাই! তবে কৌশল জানাবার আগে বলে রাখি যে আমি কোন রকম ডায়েট বা ব্যায়াম করিনি। ব্যায়াম করার সময় আমার নেই আর ডায়েট করা আমার ক্ষেত্রে কোন কাজে দেয় না। বরং আমি আমার ফুড হ্যাবিট বদলে ফেলেছি। আগে যা খেতাম তার দ্বিগুণ পরিমাণ খাই, তবে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর খাবার। আর সেটার ফলাফল হয়েছে ম্যাজিকের মত। আমার ওজন তো কমেছেই, একই সাথে দুর্বলতা ও লো ব্লাড প্রেসারের সমস্যা চলে গিয়েছে, ডার্ক সার্কেলের সমস্যা নেই, চুল ও ত্বক হয়ে উঠেছে সুন্দর। চলুন, তবে বলে দিই কী কী করেছি আমি।

১. ঘড়ির কাঁটা ধরে খাওয়া দাওয়া
আমার রুটিন ছিল প্রচণ্ড এলোমেলো। কখন কী খেতাম তার কোন ঠিক নেই। খিদে পেলে খাচ্ছি, না হলে সারাদিন না খেয়ে থাকছি। বেশিরভাগ দিনই সকালে কোনরকম চা বিস্কিট খেতাম আর একবারে রাতে খেতাম। ভাবতাম এটা করে ডায়েট হচ্ছে। আসলে হচ্ছিল সম্পূর্ণ উল্টো, হু হু করে বেড়া যাচ্ছিল আমার ওজন। আমি প্রথমেই ৫ বেলা খাওয়া শুরু করলাম। একদম ঘড়ির কাঁটা ধরে। খাওয়ার একটা নির্দিষ্ট সময় কঠোর ভাবে মেইনটেইন করা উচিত, এটা ওজন কমাতে খুব কাজে আসে। এটা বিজ্ঞানীরা বলেন, কিন্তু আমি নিজে এর প্রমাণ। সকাল ৮ তার ভরপেট নাস্তা, যা মন চায় সেটাই খেতাম। ১১ টার দিকে চা আর বিস্কিট। তারপর দুপুরে একটু পোলাও চালের ভাত বা রুটি (আমি সিদ্ধ চাল খেতে পারিনা)। বিকালে কোনদিন চা-মুড়ি, কোনদিন বিস্কিট বা ফল। রাতে আবার দুপুরের মতই। এটাই খেয়েছি মূলত। নিয়ম করে খেলে অসময়ে ক্ষুধা একেবারেই লাগে না। আর আজেবাজে খাবার খেতেও ইচ্ছা না।

২. ঠিক মত ঘুমানো
খুব রাত জাগতাম আমি। ঘুমাতে যেতাম রাত ৩/৪ টায় আর সকালে উঠতাম ১০ টার পর। কোন কোন দিন ১১ তাও বেজে যেত। সেই আমি ঘুমতাকে একেবারে রুটিনের মাঝে নিয়ে এসেছি। সকাল ৭ টায় জেগে যাই এবং রাত ঠিক একটায় ঘুমাতে যাই। চমৎকার এই রুটিনের কারণে আমার খিটখিটে মেজাজ ও ডার্ক সার্কেলের সমস্যা একেবারেই চলে গেছে। সেই সাথে কমে গেছে আজেবাজে খাবার খাওয়ার প্রবণতা।

৩. তেলের পরিমাণ অর্ধেক
ডায়েট বলতে একটি কাজই করেছি আমি আর সেটা হলো তেল খাওয়া কমিয়ে দিয়েছি। না, বন্ধ করিনি। তবে রান্নার আগে যে পরিমাণ তেল ব্যবহার করতাম তাঁর অর্ধেক ব্যবহার করি এখন। ভাজা খাবার‍টা কম খাই। খেলেও টিস্যু দিয়ে তেল শুষে তারপর কিংবা ওভেনে বেক করে। সত্যি বলতে কি, রুটিন বাঁধা ডায়েট হলে ভাজা খাবারের প্রতি আগ্রহও কমে যায়।

৪.ফল ও সবজি কাঁচা খাওয়ার অভ্যাস
আমি এখন আর রান্না করা ফল বা সবজি খাই না। যা খাই, কাঁচা সালাদ হিসাবে। মূলত শসা, গাজর, আপেল, টমেটো, ধনে পাতা, লেবু ইত্যাদি থাকে আমার সালাদে। সাথে থাকে টক দই। রান্না করা সবজি খেয়ে আসলে খুব একটা উপকার হয় না আপনার স্বাস্থ্যের। দিনে দুই বেলাই খাবারের সাথে এই সালাদ থাকে আমার।

পরিশিষ্ট সব কথার শেষ কথা এই যে, যে আমি একটু ওজন কমালেই আবার দ্বিগুণ বেড়ে যেত , সেই আমার ওজন এখন আর বাড়ছে না। বরং প্রতিনিয়ত কমছে। ৪ মাসে ১০ কেজি ওজন কমে গিয়েছে, স্থায়ীভাবে। এবং কোন রকম ডায়েট ও ব্যায়াম ছাড়াই। জীবন যাপনে এই পজিটিভ ছোট্ট পরিবর্তনগুলো করতে পারেন আপনিও আর হয়ে উঠতে পারে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী।

31/08/2019

যারা বডি ম্যসাজ সার্ভিসটি নিতে চান অথবা বিস্তারিত জানতেচান শুধু তারাই অনুগ্রহ করে ইনবক্সে যোগাযোগ করুন।বডি ম্যাসাজের উপকারিতা:

শরীরের রক্ত চলাচল এবং ব্যথা দূর করতে সহায়তা করে বডি ম্যাসাজ। এর মাধ্যমে শরীরে রক্তচলাচল বৃদ্ধি পায় এবং ধীরে ধীরে ব্যথায় আক্রান্ত স্থানের টিস্যুগুলো স্বাভাবিক হয়ে আসে।

দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ কমাতে পারে বডি ম্যাসাজ। প্রচণ্ড কাজের চাপ বা মানসিক অস্থিরতায় কিছুক্ষণের আরামদায়ক ম্যাসাজ অপনাকে ঝরঝরে করে তুলতে পারে। কেননা বডি ম্যাসাজে শরীরের স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের মাত্রা কমে মানসিক চাপ অনেকটাই দূর হয়ে যায়।

বডি ম্যাসাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন প্রাকৃতিক তেল, এসেন্স ত্বকের জন্য উপকারী। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন প্রেসার পয়েন্টে ব্যবহৃত হয় স্টোন বা হট কমপ্রেস। এই হট কমপ্রেস একটি থলির মতো, যাতে বিভিন্ন ভেষজ উপাদান থাকে, যা হালকা গরম তাপে আপনার শরীরের বিভিন্ন প্রেসার পয়েন্টের ওপর চেপে ব্যবহার করা হয়।

সুস্বাস্থ্যেরজন্য প্রয়োজন ভালো ঘুম। বডি ম্যাসাজ করালে গভীর ঘুম হয়। ম্যাসাজ শরীরের ডেলটা ওয়েভস বাড়িয়ে দেয় যা ঘুমে সহায়তা করে থাকে।

ডি ম্যাসাজ নিতে কিংবা ফিগার ফিটনেস সম্পর্কিত টিপস জানতে ইনবক্স করুন । বডি মাসাজ... ..ঢাকা বডি মাসাজ সেন্টার TYPES OF MAS...
31/08/2019

ডি ম্যাসাজ নিতে কিংবা ফিগার ফিটনেস সম্পর্কিত টিপস জানতে ইনবক্স করুন ।
বডি মাসাজ... ..ঢাকা বডি মাসাজ সেন্টার
TYPES OF MASSAGE AVAILABLE male to female:
1-Deep massage / Full Body Massage
2-Breast Massage (Massage For Shape)
3-Shoulder Massage
4-Belly Massage
5-Thigh Massage
6-Foot Massage
7-Back Massage (Head, Neck & Shoulders)
8-Relaxing Massage– Lighter massage

Address

Dhaka
1229

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dhaka Body Massage Center posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Share on Facebook Share on Twitter Share on LinkedIn
Share on Pinterest Share on Reddit Share via Email
Share on WhatsApp Share on Instagram Share on Telegram

Category

Body Massage Centres For Female

For your stress free life and relaxation you could join and take Body Massage

from toe to head, for good sleep, for good health, and good blood circulation,

also its very good for your skin and mind refreshment.

Benefits of Back Massage: